জাতীয় পুরস্কার পাওয়া নায়িকা তমা মির্জার বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন তাঁরই স্বামী। গত বছরের সেসব ঘটনা পার করে অভিনয়ে নিয়মিত হয়েছেন তমা। প্রশংসা পাচ্ছেন গত সপ্তাহে মুক্তি পাওয়া ওয়েব ফিল্ম ‘দ্য ডার্ক সাইড অব ঢাকা’তে অভিনয় করে।
চরিত্রটি পছন্দ করার কারণ কী?
তমা মির্জা: ফিল্মটিতে শান্তা চরিত্রে দেখা গেছে। রাফির সঙ্গে প্রথম সাক্ষাতে সব মেয়ের চরিত্র আমাকে বলেছিল। ছবিতে তুষির করা চরিত্রটার কথাও শুনেছিলাম। ও বলেছিল তোমার কোনটা পছন্দ? আমি আমার দায়িত্ব ওর কাছেই ছেড়ে দিলাম। বললাম, তুমি যেই চরিত্রটার জন্যই আমাকে সিলেক্ট করো, সেটাই ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করব।প্রস্তুতি কেমন ছিল?
তমা মির্জা: পরিচালক রাফিকে বলেছি, ধরো আমি কোনো অভিনয়ই পারি না। আমাকে তোমার শেখাতে হবে। আমি তোমার কাছ থেকে একদম নতুনভাবে শিখতে চাই। আমি এই টেকনিকটা করি। পরিচালকদের সব সময় এই কথাটা বলি। কারণ তখন তিনি একদম তাঁর মতো করে আমাকে সাজাতে পারেন। যদি আমি এই–সেই বোঝাতে যাই, তখন পরিচালক আমার ওপর ছেড়ে দেবেন। আর তাই নতুন অভিজ্ঞতা নিতে আমার তাঁর কাছে নিজেকে সঁপে দিতে হবে।কেমন ছিল শুটিং অভিজ্ঞতা?
তমা মির্জা: আমার শুটিং আলাদা আলাদা সময়ে হয়েছে। এক দিন হয়েছে থানার পার্টটা। এক দিন করেছি ইনডোরের পার্টটা। যখন থানার ক্যারেক্টারটা করেছি তখন থানার ক্যারেক্টারটাই সে আমাকে বুঝিয়ে দিয়েছে। আমি ওভাবেই করার চেষ্টা করেছি। যখন ওখান থেকে বের হয়ে রুমে গিয়েছি, সেটা আরেক দিন শুটিং করেছি। ও যখন যেটা করতে বলেছে, সেটাই করেছি। আমি ভালো–খারাপ যা করেছি, সেটা ও যা বলেছে তা–ই করেছি। থাকে না যে আমার অনেক কষ্ট হয়েছে, অনেকবার শর্ট নিতে হয়েছে, এমন কিছুই হয়নি। সে শুটিংয়ের আগে আমাকে বুঝিয়ে দিয়েছে যে এভাবে ঘুরবে, তোমার মুভমেন্ট এটা থাকবে। এভাবে শর্ট নেব। এই তোমার সংলাপ থাকবে। তুমি একবার করে দেখো। আমি করে দেখালাম। ব্যস শর্টে চলে যেতে পেরেছি।
ব্যস্ততার ফিরিস্তি কী?
মা মির্জা: ‘আনন্দি’ ছবির ডাবিং শেষ করলাম। ‘ফ্রম বাংলাদেশ’ ছবিরও সব কাজ শেষ। আমি তো কাজ একটু আস্তে আস্তেই করি। ওইভাবে একসঙ্গে অনেক কাজ করা হয় না। আমি উচ্চাভিলাসী না। একটা ভালো কাজ পাব। সেটা করব। দর্শকের ভালো লাগবে। তারপর আবার একটা করব। আমি এমন না যে কখন কোনো কাজ করলাম, সেটার খবর নিজেই রাখতে পারব না।বাণিজ্যিক ছবি নিয়ে ভাবনা কী?
তমা মির্জা: প্যাটার্ন পরিবর্তন হয়েছে বলে আগ্রহ বাড়ছে। গত কয়েক বছরের তুলনায় এর সংজ্ঞাটা কিন্তু ক্রমেই পরিবর্তন হয়েছে, যেটা একজন অভিনেত্রী হিসেবে ভীষণভাবে আকৃষ্ট হচ্ছি। লাউড অ্যাক্টিং করলেই সেটা বাণিজ্যিক ছবি হয়ে যাবে এমন যে ধারণা ছিল সবার মধ্যে, সেটা কিন্তু পরিবর্তন হচ্ছে। মানুষের কাজের সুযোগ হচ্ছে। এই সময় কোভিড এসে অনেকটা বাধাগ্রস্ত হয়েছে। যদি কোভিড না থাকত তাহলে আমাদের ইন্ডাস্ট্রি অনেকটা এগিয়ে যেত।
গত বছর বিবাহবিচ্ছেদের কথা উঠেছিল..
তমা মির্জা: আমার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে আমি কখনোই চাই না বাইরে আলোচনা হোক। কোনো কারণে পরিস্থিতি একটু এলোমেলো ছিল। সে জন্য গত বছর কিছু বিষয় সামনে চলে এসেছে। যেটা চলে এসেছে, ওটা তো আমি আটকাতে পারিনি। কিন্তু এখন আমি চাই না আমার ব্যক্তিগত কোনো কিছু সামনে বের হবে।
জাতীয় পুরস্কার পাওয়া নায়িকা তমা মির্জার বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন তাঁরই স্বামী। গত বছরের সেসব ঘটনা পার করে অভিনয়ে নিয়মিত হয়েছেন তমা। প্রশংসা পাচ্ছেন গত সপ্তাহে মুক্তি পাওয়া ওয়েব ফিল্ম ‘দ্য ডার্ক সাইড অব ঢাকা’তে অভিনয় করে।
চরিত্রটি পছন্দ করার কারণ কী?
তমা মির্জা: ফিল্মটিতে শান্তা চরিত্রে দেখা গেছে। রাফির সঙ্গে প্রথম সাক্ষাতে সব মেয়ের চরিত্র আমাকে বলেছিল। ছবিতে তুষির করা চরিত্রটার কথাও শুনেছিলাম। ও বলেছিল তোমার কোনটা পছন্দ? আমি আমার দায়িত্ব ওর কাছেই ছেড়ে দিলাম। বললাম, তুমি যেই চরিত্রটার জন্যই আমাকে সিলেক্ট করো, সেটাই ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করব।প্রস্তুতি কেমন ছিল?
তমা মির্জা: পরিচালক রাফিকে বলেছি, ধরো আমি কোনো অভিনয়ই পারি না। আমাকে তোমার শেখাতে হবে। আমি তোমার কাছ থেকে একদম নতুনভাবে শিখতে চাই। আমি এই টেকনিকটা করি। পরিচালকদের সব সময় এই কথাটা বলি। কারণ তখন তিনি একদম তাঁর মতো করে আমাকে সাজাতে পারেন। যদি আমি এই–সেই বোঝাতে যাই, তখন পরিচালক আমার ওপর ছেড়ে দেবেন। আর তাই নতুন অভিজ্ঞতা নিতে আমার তাঁর কাছে নিজেকে সঁপে দিতে হবে।কেমন ছিল শুটিং অভিজ্ঞতা?
তমা মির্জা: আমার শুটিং আলাদা আলাদা সময়ে হয়েছে। এক দিন হয়েছে থানার পার্টটা। এক দিন করেছি ইনডোরের পার্টটা। যখন থানার ক্যারেক্টারটা করেছি তখন থানার ক্যারেক্টারটাই সে আমাকে বুঝিয়ে দিয়েছে। আমি ওভাবেই করার চেষ্টা করেছি। যখন ওখান থেকে বের হয়ে রুমে গিয়েছি, সেটা আরেক দিন শুটিং করেছি। ও যখন যেটা করতে বলেছে, সেটাই করেছি। আমি ভালো–খারাপ যা করেছি, সেটা ও যা বলেছে তা–ই করেছি। থাকে না যে আমার অনেক কষ্ট হয়েছে, অনেকবার শর্ট নিতে হয়েছে, এমন কিছুই হয়নি। সে শুটিংয়ের আগে আমাকে বুঝিয়ে দিয়েছে যে এভাবে ঘুরবে, তোমার মুভমেন্ট এটা থাকবে। এভাবে শর্ট নেব। এই তোমার সংলাপ থাকবে। তুমি একবার করে দেখো। আমি করে দেখালাম। ব্যস শর্টে চলে যেতে পেরেছি।
ব্যস্ততার ফিরিস্তি কী?
মা মির্জা: ‘আনন্দি’ ছবির ডাবিং শেষ করলাম। ‘ফ্রম বাংলাদেশ’ ছবিরও সব কাজ শেষ। আমি তো কাজ একটু আস্তে আস্তেই করি। ওইভাবে একসঙ্গে অনেক কাজ করা হয় না। আমি উচ্চাভিলাসী না। একটা ভালো কাজ পাব। সেটা করব। দর্শকের ভালো লাগবে। তারপর আবার একটা করব। আমি এমন না যে কখন কোনো কাজ করলাম, সেটার খবর নিজেই রাখতে পারব না।বাণিজ্যিক ছবি নিয়ে ভাবনা কী?
তমা মির্জা: প্যাটার্ন পরিবর্তন হয়েছে বলে আগ্রহ বাড়ছে। গত কয়েক বছরের তুলনায় এর সংজ্ঞাটা কিন্তু ক্রমেই পরিবর্তন হয়েছে, যেটা একজন অভিনেত্রী হিসেবে ভীষণভাবে আকৃষ্ট হচ্ছি। লাউড অ্যাক্টিং করলেই সেটা বাণিজ্যিক ছবি হয়ে যাবে এমন যে ধারণা ছিল সবার মধ্যে, সেটা কিন্তু পরিবর্তন হচ্ছে। মানুষের কাজের সুযোগ হচ্ছে। এই সময় কোভিড এসে অনেকটা বাধাগ্রস্ত হয়েছে। যদি কোভিড না থাকত তাহলে আমাদের ইন্ডাস্ট্রি অনেকটা এগিয়ে যেত।
গত বছর বিবাহবিচ্ছেদের কথা উঠেছিল..
তমা মির্জা: আমার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে আমি কখনোই চাই না বাইরে আলোচনা হোক। কোনো কারণে পরিস্থিতি একটু এলোমেলো ছিল। সে জন্য গত বছর কিছু বিষয় সামনে চলে এসেছে। যেটা চলে এসেছে, ওটা তো আমি আটকাতে পারিনি। কিন্তু এখন আমি চাই না আমার ব্যক্তিগত কোনো কিছু সামনে বের হবে।
২০২৪ সালের মে মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান অড সিগনেচারের ভোকাল আহাসান তানভীর পিয়াল। সেই ঘটনার পর প্রায় এক বছর গান থেকে দূরে ছিল ব্যান্ডটি। গত মে মাসে ‘জগৎ মঞ্চ’ নামে একটি নতুন গান প্রকাশের মাধ্যমে আবার নতুন করে গানে ফেরে অড সিগনেচার।
৪ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল মিডিয়ায় ছেলেকে নিয়ে নিয়মিত হাজির হন চিত্রনায়িকা পরীমনি। তবে তাঁর মেয়েকে তেমন একটা দেখা যায় না। নেটিজেনদের অনেকের ধারণা, দত্তক নিয়েছেন বলেই কন্যাকে সবার সামনে আনতে চান না নায়িকা। অবশেষ গতকাল রোববার ফেসবুকে এক পোস্টে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন পরীমনি।
৪ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে আগামীকাল ৫ আগস্ট বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে মূকাভিনয়ের দল মাইম আর্ট। থাকবে জুলাইয়ের কবিতা আবৃত্তি, মুক্ত আলোচনা ও ‘রক্তে আগুন লেগেছে’ মূকনাট্যের প্রদর্শনী।
৫ ঘণ্টা আগেএক যুগ পর রানঝানা নতুনভাবে মুক্তি দিয়েছে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ইরোস ইন্টারন্যাশনাল। তবে রি-রিলিজে শেষ দৃশ্যে বদল আনা হয়েছে। এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে শেষ দৃশ্যে কুন্দন চরিত্রটিকে আবার জীবিত করে তোলা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে