সোহিনী সরকারের নতুন ছবি মুক্তি পেল। পশ্চিমবঙ্গের তারকাদের রাজনীতিতে নাম লেখানোর ঢলে তিনি শুধু অভিনয় নিয়েই থাকতে চান।
প্রায় এক বছর পরে আপনার ছবি মুক্তি পেল। কেমন লাগছে?
সাহিত্যনির্ভর ছবি ‘এই আমি রেণু’ এই করোনার সময় কতটা গ্রহণযোগ্য হবে, তা ভেবে বেশ চাপে আছি। ছবিটি তৈরি করতে প্রযোজক যে টাকা খরচ করেছেন, ছবি থেকে তা তুলতে পারবেন কিনা, সেটাও চিন্তার বিষয়। টাকা না উঠলে প্রযোজক হয়তো আর দ্বিতীয় ছবি করবেন না, এতে ইন্ডাস্ট্রির ক্ষতি হবে। তবে ছবি চলা বা না চলার বিষয়টি অনেক কিছুর ওপর নির্ভর করে। আমার কাজটুকু আমি ভালোভাবে করেছি। বাকি সব ঠিক থাকলে, ছবিটি নিশ্চয়ই গ্রহণযোগ্য হবে। ছবিটি সমরেশ মজুমদারের একই নামের উপন্যাসে তৈরি।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নতুন লুকে দেখা যাচ্ছে। ইমেজ ভাঙতে চাইছেন?
আমি বরাবরই জিনস, টি-শার্টে স্বচ্ছন্দ। শাড়ি বা অন্য কোনও ট্র্যাডিশনাল পোশাকেও। কিন্তু এ বছর রণজয়ের (সোহিনীর প্রেমিক) জন্মদিনে বোল্ড লুক ট্রাই করলাম, যেটা আমার ইমেজ কিছুটা হলেও ভেঙেছে। আসলে অন্যরকম পোশাক পরার ইচ্ছে থেকেই রণজয়ের জন্মদিনটা বেছেছিলাম। আর সেটা দেখে আমার অনেক বন্ধুই স্তম্ভিত!
ছবিতেও ইমেজ ভাঙতে রাজি?
নতুন ধরনের চরিত্রে অভিনয় করার ইচ্ছে সব শিল্পীর থাকে। কিন্তু পুরোপুরি কমার্শিয়াল ছবি করতে আমি উৎসাহী নই। ‘বিবাহ অভিযান’ করতে গিয়ে বুঝেছি, সেজেগুজে মিষ্টি নায়িকা হওয়ার অনেক চাপ রয়েছে। বরফের মধ্যে শিফন পরে নাচতে পারব না। কোনও পার্টিতে কিছুক্ষণের জন্য সেজেগুজে গেলাম, সেটাই তো অনেক কষ্টকর।
টলিউডে অনেকেই রাজনীতিতে এসেছেন। আপনার আগ্রহ নেই?
সবাই প্রার্থী হলে ভোট দেবে কে? আমি ভোট দিয়ে পছন্দের প্রার্থীকে নির্বাচন করার জন্য রয়েছি। তাছাড়া রাজনীতিতে আসার জন্য আমাকে কেউ প্রস্তাবও দেয়নি। দিলেও হয়তো ফিরিয়ে দিতাম। রাজনীতি আমার জন্য নয়, অভিনয় করেই খুশি। যে কোনও কাজ করতে হলে সেই বিষয়ে জ্ঞান থাকাটা জরুরি। এই যে হঠাৎ করে সকলে রাজনীতিতে চলে যাচ্ছেন, সেই দলের আদর্শ তাঁদের আদৌ অনুপ্রাণিত করে কি? বিষয়টা আমার খুবই গণ্ডগোলের লাগে। সাধারণ মানুষের পাশে থাকার জন্য রাজনীতি করতে হয় না। এমন বহু মানুষকে দেখেছি, যাঁরা কোনও বাচ্চার দায়িত্ব নেবেন বলে বা অন্যের পাশে দাঁড়াবেন বলে নিজের স্বাচ্ছন্দ্য বিসর্জন দিয়েছেন। তাই আমার কাছে এই সব মানুষের মূল্য অনেক বেশি। যাঁরা রাজনীতিতে গিয়েছেন, তাঁদের প্রতি শুভেচ্ছা রইল।
আর কী কী ছবির কাজ করছেন?
সামনেই বীরভূম যাচ্ছি ‘কাবাডি কাবাডি’র শুটিংয়ে। ‘সিনেমাওয়ালা’র পরে আবার কৌশিকদার (গঙ্গোপাধ্যায়) সঙ্গে কাজ করার সুযোগ পেয়েছি। এছাড়া দুটো ওয়েবের কাজ শেষ হল। বাকি কয়েকটি ছবির কথা চূড়ান্ত হলেও টাকা না পাওয়া অবধি তা নিয়ে কথা বলতে চাই না।
সূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
সোহিনী সরকারের নতুন ছবি মুক্তি পেল। পশ্চিমবঙ্গের তারকাদের রাজনীতিতে নাম লেখানোর ঢলে তিনি শুধু অভিনয় নিয়েই থাকতে চান।
প্রায় এক বছর পরে আপনার ছবি মুক্তি পেল। কেমন লাগছে?
সাহিত্যনির্ভর ছবি ‘এই আমি রেণু’ এই করোনার সময় কতটা গ্রহণযোগ্য হবে, তা ভেবে বেশ চাপে আছি। ছবিটি তৈরি করতে প্রযোজক যে টাকা খরচ করেছেন, ছবি থেকে তা তুলতে পারবেন কিনা, সেটাও চিন্তার বিষয়। টাকা না উঠলে প্রযোজক হয়তো আর দ্বিতীয় ছবি করবেন না, এতে ইন্ডাস্ট্রির ক্ষতি হবে। তবে ছবি চলা বা না চলার বিষয়টি অনেক কিছুর ওপর নির্ভর করে। আমার কাজটুকু আমি ভালোভাবে করেছি। বাকি সব ঠিক থাকলে, ছবিটি নিশ্চয়ই গ্রহণযোগ্য হবে। ছবিটি সমরেশ মজুমদারের একই নামের উপন্যাসে তৈরি।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নতুন লুকে দেখা যাচ্ছে। ইমেজ ভাঙতে চাইছেন?
আমি বরাবরই জিনস, টি-শার্টে স্বচ্ছন্দ। শাড়ি বা অন্য কোনও ট্র্যাডিশনাল পোশাকেও। কিন্তু এ বছর রণজয়ের (সোহিনীর প্রেমিক) জন্মদিনে বোল্ড লুক ট্রাই করলাম, যেটা আমার ইমেজ কিছুটা হলেও ভেঙেছে। আসলে অন্যরকম পোশাক পরার ইচ্ছে থেকেই রণজয়ের জন্মদিনটা বেছেছিলাম। আর সেটা দেখে আমার অনেক বন্ধুই স্তম্ভিত!
ছবিতেও ইমেজ ভাঙতে রাজি?
নতুন ধরনের চরিত্রে অভিনয় করার ইচ্ছে সব শিল্পীর থাকে। কিন্তু পুরোপুরি কমার্শিয়াল ছবি করতে আমি উৎসাহী নই। ‘বিবাহ অভিযান’ করতে গিয়ে বুঝেছি, সেজেগুজে মিষ্টি নায়িকা হওয়ার অনেক চাপ রয়েছে। বরফের মধ্যে শিফন পরে নাচতে পারব না। কোনও পার্টিতে কিছুক্ষণের জন্য সেজেগুজে গেলাম, সেটাই তো অনেক কষ্টকর।
টলিউডে অনেকেই রাজনীতিতে এসেছেন। আপনার আগ্রহ নেই?
সবাই প্রার্থী হলে ভোট দেবে কে? আমি ভোট দিয়ে পছন্দের প্রার্থীকে নির্বাচন করার জন্য রয়েছি। তাছাড়া রাজনীতিতে আসার জন্য আমাকে কেউ প্রস্তাবও দেয়নি। দিলেও হয়তো ফিরিয়ে দিতাম। রাজনীতি আমার জন্য নয়, অভিনয় করেই খুশি। যে কোনও কাজ করতে হলে সেই বিষয়ে জ্ঞান থাকাটা জরুরি। এই যে হঠাৎ করে সকলে রাজনীতিতে চলে যাচ্ছেন, সেই দলের আদর্শ তাঁদের আদৌ অনুপ্রাণিত করে কি? বিষয়টা আমার খুবই গণ্ডগোলের লাগে। সাধারণ মানুষের পাশে থাকার জন্য রাজনীতি করতে হয় না। এমন বহু মানুষকে দেখেছি, যাঁরা কোনও বাচ্চার দায়িত্ব নেবেন বলে বা অন্যের পাশে দাঁড়াবেন বলে নিজের স্বাচ্ছন্দ্য বিসর্জন দিয়েছেন। তাই আমার কাছে এই সব মানুষের মূল্য অনেক বেশি। যাঁরা রাজনীতিতে গিয়েছেন, তাঁদের প্রতি শুভেচ্ছা রইল।
আর কী কী ছবির কাজ করছেন?
সামনেই বীরভূম যাচ্ছি ‘কাবাডি কাবাডি’র শুটিংয়ে। ‘সিনেমাওয়ালা’র পরে আবার কৌশিকদার (গঙ্গোপাধ্যায়) সঙ্গে কাজ করার সুযোগ পেয়েছি। এছাড়া দুটো ওয়েবের কাজ শেষ হল। বাকি কয়েকটি ছবির কথা চূড়ান্ত হলেও টাকা না পাওয়া অবধি তা নিয়ে কথা বলতে চাই না।
সূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
কয়েক বছর ধরেই ভাঙাগড়ার মধ্যে চলছে ব্যান্ড চিরকুট। দুই বছর আগে ব্যান্ড ছাড়েন ইমন চৌধুরী। ইমনের পথ ধরে গত বছর চিরকুট ছেড়েছেন জাহিদ নীরব। ব্যান্ডের পাশাপাশি একক ক্যারিয়ারে মনোযোগ দিয়েছেন ড্রামার ও সংগীত প্রযোজক পাভেল আরিন। তবে থেমে নেই চিরকুটের কার্যক্রম। নতুন সদস্য নিয়ে এগিয়ে চলেছেন দলটির প্রধান ও ভোক
৪ ঘণ্টা আগেবাংলা আধুনিক সংগীতের তিনজন গীতিকবি শহীদ মাহমুদ জঙ্গী, লিটন অধিকারী রিন্টু ও গোলাম মোর্শেদকে সম্মাননা দিল গীতিকবি সংঘ বাংলাদেশ। গত শনিবার বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র মিলনায়তনে গীতিকবি সংঘ বাংলাদেশ আয়োজিত প্রথম ‘গীতিকবি আড্ডা’ অনুষ্ঠানে তাঁদের এই সম্মাননা দেওয়া হয়।
৫ ঘণ্টা আগেট্রাক ড্রাইভার আব্বাস একজন প্রেমিক মানুষ। সাত জেলায় সাতটি বিয়ে করেছে সে। সাত বউকে একে অপরের থেকে গোপন রেখে সুনিপুণভাবে সাত সংসার সামলায় সে। একদিন এক বৃদ্ধের সঙ্গে বিয়ে হওয়া থেকে যুবতী এক সুন্দরীকে রক্ষা করার পর সেই সুন্দরী তার প্রেমে পড়ে যায়। তাকে বিয়ে করতে চায়। কিন্তু আব্বাস জানে আট মানে সর্বনাশ,
৫ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতি অঙ্গনের সফল সন্তানদের মায়েদের হাতে মা দিবসে তুলে দেওয়া হলো ‘মা পদক ২০২৫’। আলী-রূপা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে, মাদিহা মার্সিহা অ্যাডভারটাইজিংয়ের আয়োজনে ১০ মে বিকেল ৪টায় রাজধানীর হোটেল রিজেন্সিতে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই পদক দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন অভিনেত্রী ডলি জহুর। উপস্থিত ছিলেন
৫ ঘণ্টা আগে