বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
আবারও সিনেমায় অভিনয় করতে চান চিত্রনায়িকা কাবেরী। সম্প্রতি তিনি জানিয়েছেন, মানসম্মত কাজের সুযোগ পেলে আবারও অভিনয় করতে চান, তবে অবশ্যই সেটা তাঁর বয়সের সঙ্গে মানানসই হতে হবে।
কাবেরী বলেন, ‘খুব ইচ্ছে করে সিনেমায় অভিনয় করি। কিন্তু একটা ভয় কাজ করে। সিনেমায় আগের মতো সেই শ্রদ্ধা, সম্মান আর নেই এখন। আমরা যখন কাজ করতাম তখন শিল্পীদের প্রতি সবার যে কী ভীষণ শ্রদ্ধা-ভালোবাসা ছিল, তা ভাষায় প্রকাশের নয়। কিন্তু এখন যা শুনি, তাতে মন খারাপ হয়ে যায়। তারপরও মাঝে মাঝে মনে হয়, আরেকবার ফিল্মে কাজ করি। কারণ, ফিল্ম থেকেই তো আমার আজকের কাবেরী হয়ে ওঠা। তবে অবশ্যই চরিত্রটা আমার সঙ্গে মানানসই হতে হবে।’
কাবেরীর পরিবারের অনেকেই বাংলা সিনেমায় অসামান্য অবদান রেখেছেন। উপমহাদেশের খ্যাতিমান নারী প্রযোজক মালতী দেবীর মেয়ে চিত্রনায়িকা কাবেরী। কাবেরীর ভাই উত্তম আকাশ দেশের প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক। স্বামী প্রদীপ দে একজন প্রযোজক, পরিচালক, পরিবেশক ও প্রদর্শক। কাবেরী ও প্রদীপ দম্পতির এক ছেলে এক মেয়ে। ছেলে সুদীপ দে সুমন চলচ্চিত্র প্রযোজক। ১৯৮৪ সালে ‘ন্যায় বিচার’ সিনেমায় অভিনয় করে শিশুশিল্পী হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছিলেন তিনি।
কাবেরী জানিয়েছেন, চাঁদপুর থেকে ঢাকার খিলগাঁওয়ে এসে যখন ক্লাস ফাইভ কিংবা সিক্সে পড়েন, তখন পরিচালক দীলিপ সোমের চোখে পড়েন তিনি। দীলিপ সোম কাবেরীর পরিবারের কাছে প্রস্তাব রাখেন তাঁকে নিয়ে ফোক সিনেমা নির্মাণের। পরিবারের সম্মতি পেয়ে কাবেরী ও শাম্মীকে নিয়ে দীলিপ সোম নির্মাণ করেন ফোক সিনেমা ‘মনি মালা’। মুক্তি পায় ১৯৭০ সালে। ১৯৭৩ সালে মুক্তি পায় তাঁর অভিনীত সুভাষ দত্তের ‘বলাকা মন’। এরপর ‘সুখদুঃখ’, ‘অবাক পৃথিবী’, ‘বাংলার চব্বিশ বছর’, ‘আমির ফকির’সহ শতাধিক সিনেমায় অভিনয় করে কাবেরী পেয়েছেন দর্শকের ভালোবাসা, শ্রদ্ধা।
আবারও সিনেমায় অভিনয় করতে চান চিত্রনায়িকা কাবেরী। সম্প্রতি তিনি জানিয়েছেন, মানসম্মত কাজের সুযোগ পেলে আবারও অভিনয় করতে চান, তবে অবশ্যই সেটা তাঁর বয়সের সঙ্গে মানানসই হতে হবে।
কাবেরী বলেন, ‘খুব ইচ্ছে করে সিনেমায় অভিনয় করি। কিন্তু একটা ভয় কাজ করে। সিনেমায় আগের মতো সেই শ্রদ্ধা, সম্মান আর নেই এখন। আমরা যখন কাজ করতাম তখন শিল্পীদের প্রতি সবার যে কী ভীষণ শ্রদ্ধা-ভালোবাসা ছিল, তা ভাষায় প্রকাশের নয়। কিন্তু এখন যা শুনি, তাতে মন খারাপ হয়ে যায়। তারপরও মাঝে মাঝে মনে হয়, আরেকবার ফিল্মে কাজ করি। কারণ, ফিল্ম থেকেই তো আমার আজকের কাবেরী হয়ে ওঠা। তবে অবশ্যই চরিত্রটা আমার সঙ্গে মানানসই হতে হবে।’
কাবেরীর পরিবারের অনেকেই বাংলা সিনেমায় অসামান্য অবদান রেখেছেন। উপমহাদেশের খ্যাতিমান নারী প্রযোজক মালতী দেবীর মেয়ে চিত্রনায়িকা কাবেরী। কাবেরীর ভাই উত্তম আকাশ দেশের প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক। স্বামী প্রদীপ দে একজন প্রযোজক, পরিচালক, পরিবেশক ও প্রদর্শক। কাবেরী ও প্রদীপ দম্পতির এক ছেলে এক মেয়ে। ছেলে সুদীপ দে সুমন চলচ্চিত্র প্রযোজক। ১৯৮৪ সালে ‘ন্যায় বিচার’ সিনেমায় অভিনয় করে শিশুশিল্পী হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছিলেন তিনি।
কাবেরী জানিয়েছেন, চাঁদপুর থেকে ঢাকার খিলগাঁওয়ে এসে যখন ক্লাস ফাইভ কিংবা সিক্সে পড়েন, তখন পরিচালক দীলিপ সোমের চোখে পড়েন তিনি। দীলিপ সোম কাবেরীর পরিবারের কাছে প্রস্তাব রাখেন তাঁকে নিয়ে ফোক সিনেমা নির্মাণের। পরিবারের সম্মতি পেয়ে কাবেরী ও শাম্মীকে নিয়ে দীলিপ সোম নির্মাণ করেন ফোক সিনেমা ‘মনি মালা’। মুক্তি পায় ১৯৭০ সালে। ১৯৭৩ সালে মুক্তি পায় তাঁর অভিনীত সুভাষ দত্তের ‘বলাকা মন’। এরপর ‘সুখদুঃখ’, ‘অবাক পৃথিবী’, ‘বাংলার চব্বিশ বছর’, ‘আমির ফকির’সহ শতাধিক সিনেমায় অভিনয় করে কাবেরী পেয়েছেন দর্শকের ভালোবাসা, শ্রদ্ধা।
‘ইকুয়ানিমিটি সেশনস’ শিরোনামের অনুষ্ঠানে সুনিধি নায়েক বলবেন কীভাবে তিনি সংগীতে ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মেলবন্ধন ঘটান, কীভাবে সুর হতে পারে মনের প্রশান্তি ও আত্মপ্রকাশের ভাষা।
২ ঘণ্টা আগেবিয়ের পর মাহি তাঁর ফেসবুক পেজে নিয়মিত পোস্ট করতেন রকিব সরকারের সঙ্গে তোলা ছবি। তবে বিচ্ছেদের পর একসঙ্গে তোলা তাঁদের কোনো ছবি আর দেখা যায়নি। সোমবার রাতে হঠাৎ স্বামী ও সন্তানের সঙ্গে তোলা দুটি ছবি পোস্ট করেন মাহি।
২ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালে নমনের সংগীত আয়োজনে ‘আঁধার পেরিয়ে’ শিরোনামের একটি অ্যালবাম প্রকাশ করেছিলেন সুজান আফজাল। গানগুলো শ্রোতাদের প্রশংসা কুড়িয়েছিল। এরপর ‘তুমিহীনা’, ‘স্বপ্নকথা’, ‘নিস্তব্ধ ভালোবাসা’সহ বেশ কিছু একক গান প্রকাশ করেন সুজান।
১৫ ঘণ্টা আগেদুই যুগের বেশি সময় ধরে স্টুডিও থিয়েটারভিত্তিক নাট্যচর্চায় সরব থেকে নাট্যাঙ্গনে মুখর থেকেছে পালাকার। নানা বিষয়-বৈচিত্র্যের নাট্যনিরীক্ষা পালাকারকে স্বতন্ত্র পরিচয় এনে দিয়েছে। এক যুগেরও বেশি সময় পর মঞ্চে ফিরছে দলটির প্রশংসিত প্রযোজনা ‘ডাকঘর’।
১৫ ঘণ্টা আগে