বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
ভারতের বেশ কিছু সিনেমায় ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতের যুদ্ধ হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে, বর্ণনা করা হয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনীর অসাধারণ সাফল্য হিসেবে। এবার ‘ইমার্জেন্সি’ সিনেমায় আরও শক্তভাবে সেই দাবি উপস্থাপন করার চেষ্টা করলেন কঙ্গনা রনৌত। সিনেমায় বাংলাদেশ ও শেখ মুজিবুর রহমানকে যেভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে, তাতে ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।
ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর শাসনকালে, ১৯৭৫ থেকে ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত জরুরি অবস্থা জারি ছিল দেশটিতে। সেই প্রেক্ষাপটে নির্মিত সিনেমা ‘ইমার্জেন্সি’। এতে ইন্দিরা গান্ধী চরিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন কঙ্গনা রনৌত। নানা বিতর্কের পর ১৭ জানুয়ারি ভারতে মুক্তি পায় সিনেমাটি। সিনেমা মুক্তির পরেও বিতর্ক পিছু ছাড়েনি কঙ্গনার।
ইমার্জেন্সি সিনেমায় দেখানো হয়েছে কেন জরুরি অবস্থা জারির সিদ্ধান্ত নেন ইন্দিরা গান্ধী। একটি অধ্যায়ে উঠে এসেছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও শেখ মুজিবুর রহমান প্রসঙ্গ। সিনেমায় উল্লেখ করা হয়, পশ্চিম পাকিস্তানের সেনারা যখন পূর্ব পাকিস্তানের মানুষের ওপর হামলা চালাচ্ছিল, তখন ভারতে প্রবেশ করেছিল প্রায় এক কোটি শরণার্থী। আশঙ্কা করা হয়েছিল ধর্মীয় দাঙ্গা সৃষ্টির। সেটা ঠেকাতেই পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ উপহার দিয়েছিলেন ইন্দিরা গান্ধী। আর শেখ মুজিবুর রহমান কাজ করেছেন ইন্দিরার এজেন্ট হয়ে।
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর শেখ মুজিবুরের চরিত্রে অভিনয় করা ঋষি কৌশিকের মুখে শোনা যায় ইন্দিরা গান্ধী ও ভারতের প্রতি আনুগত্যমাখা সংলাপ। সংলাপটি ছিল এ রকম, ‘ভারতমাতা আমাদের জন্মভূমি বাংলার জন্ম দিয়েছে। আমি শপথ নিচ্ছি, যত দিন এ দেশে ব্রহ্মপুত্রে পানি বয়ে যাবে, যত দিন আমরা বাংলা বলব, তত দিন ভারতের আনুগত্য স্বীকার করব। তোমরা ইন্দিরা গান্ধীর এমন জয়ধ্বনি করো, যেন দিল্লি পর্যন্ত শোনা যায়।’
ঋষির মুখের এই সংলাপ সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়তেই সৃষ্টি হয়েছে সমালোচনার। অনেকেই কঙ্গনাকে উদ্দেশ করে মন্তব্য করছেন, আপনি যে রাজনৈতিক দলকেই সমর্থন করেন, এমন মিথ্যা কাহিনি মেনে নেওয়া যায় না।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়িতে হামলা ও তাঁকে হত্যার যে দৃশ্য দেখানো হয়েছে, তার সঙ্গেও প্রকৃত ঘটনার কোনো মিল নেই।
ভারতের বেশ কিছু সিনেমায় ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতের যুদ্ধ হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে, বর্ণনা করা হয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনীর অসাধারণ সাফল্য হিসেবে। এবার ‘ইমার্জেন্সি’ সিনেমায় আরও শক্তভাবে সেই দাবি উপস্থাপন করার চেষ্টা করলেন কঙ্গনা রনৌত। সিনেমায় বাংলাদেশ ও শেখ মুজিবুর রহমানকে যেভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে, তাতে ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।
ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর শাসনকালে, ১৯৭৫ থেকে ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত জরুরি অবস্থা জারি ছিল দেশটিতে। সেই প্রেক্ষাপটে নির্মিত সিনেমা ‘ইমার্জেন্সি’। এতে ইন্দিরা গান্ধী চরিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন কঙ্গনা রনৌত। নানা বিতর্কের পর ১৭ জানুয়ারি ভারতে মুক্তি পায় সিনেমাটি। সিনেমা মুক্তির পরেও বিতর্ক পিছু ছাড়েনি কঙ্গনার।
ইমার্জেন্সি সিনেমায় দেখানো হয়েছে কেন জরুরি অবস্থা জারির সিদ্ধান্ত নেন ইন্দিরা গান্ধী। একটি অধ্যায়ে উঠে এসেছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও শেখ মুজিবুর রহমান প্রসঙ্গ। সিনেমায় উল্লেখ করা হয়, পশ্চিম পাকিস্তানের সেনারা যখন পূর্ব পাকিস্তানের মানুষের ওপর হামলা চালাচ্ছিল, তখন ভারতে প্রবেশ করেছিল প্রায় এক কোটি শরণার্থী। আশঙ্কা করা হয়েছিল ধর্মীয় দাঙ্গা সৃষ্টির। সেটা ঠেকাতেই পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ উপহার দিয়েছিলেন ইন্দিরা গান্ধী। আর শেখ মুজিবুর রহমান কাজ করেছেন ইন্দিরার এজেন্ট হয়ে।
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর শেখ মুজিবুরের চরিত্রে অভিনয় করা ঋষি কৌশিকের মুখে শোনা যায় ইন্দিরা গান্ধী ও ভারতের প্রতি আনুগত্যমাখা সংলাপ। সংলাপটি ছিল এ রকম, ‘ভারতমাতা আমাদের জন্মভূমি বাংলার জন্ম দিয়েছে। আমি শপথ নিচ্ছি, যত দিন এ দেশে ব্রহ্মপুত্রে পানি বয়ে যাবে, যত দিন আমরা বাংলা বলব, তত দিন ভারতের আনুগত্য স্বীকার করব। তোমরা ইন্দিরা গান্ধীর এমন জয়ধ্বনি করো, যেন দিল্লি পর্যন্ত শোনা যায়।’
ঋষির মুখের এই সংলাপ সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়তেই সৃষ্টি হয়েছে সমালোচনার। অনেকেই কঙ্গনাকে উদ্দেশ করে মন্তব্য করছেন, আপনি যে রাজনৈতিক দলকেই সমর্থন করেন, এমন মিথ্যা কাহিনি মেনে নেওয়া যায় না।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়িতে হামলা ও তাঁকে হত্যার যে দৃশ্য দেখানো হয়েছে, তার সঙ্গেও প্রকৃত ঘটনার কোনো মিল নেই।
স্বাধীন বাংলাদেশের শুরু থেকেই ঢাকাই সিনেমার সঙ্গে জড়িত সোহেল রানা। বাংলাদেশের প্রথম পূর্ণাঙ্গ মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্র ‘ওরা ১১ জন’-এর প্রযোজক হিসেবে চলচ্চিত্রজগতে প্রবেশ করেন মাসুদ পারভেজ ওরফে সোহেল রানা। সিনেমাটি ১৯৭২ সালে মুক্তি পায়। অভিনেতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ এর দুই বছর
৭ ঘণ্টা আগেসোলস ব্যান্ডের আত্মপ্রকাশ চট্টগ্রামে ১৯৭৩ সালে। তবে ব্যান্ডটির কার্যক্রম শুরু হয় তারও এক বছর আগে (১৯৭২)। সাজেদ উল আলমের নেতৃত্বে কয়েক তরুণ ‘সুরেলা’ নামের একটি ব্যান্ড গঠন করে। ১৯৭৩ সালে ব্যান্ডের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় ‘সোলস’। সাজেদ, লুলু ও রনি ছিলেন প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। এরপর আর থেমে থাকতে হয়নি...
৭ ঘণ্টা আগেএক বছরের বেশি সময় ধরে বলিউডে চর্চা চলছে ডন সিনেমার সিকুয়েল নিয়ে। অমিতাভ ও শাহরুখের পর ডনের ভূমিকায় রণবীর সিংয়ের নাম ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই আলোচনায় উঠে এসেছে ‘ডন থ্রি’। সিনেমার নায়িকা নিয়েও জল্পনা তুঙ্গে। প্রথমে শোনা গিয়েছিল প্রিয়াঙ্কার পরিবর্তে ডন থ্রিতে নায়িকা হচ্ছেন কিয়ারা আদভানি। মাতৃত্বকালীন...
৭ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন ধরে ক্যানসারে আক্রান্ত চলচ্চিত্র অভিনেতা ইলিয়াস জাভেদ। আজ ১৬ এপ্রিল শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে বাসার নিকটতম উত্তরার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগে