আর্থিক জালিয়াতির মামলায় জেলে বন্দী সুকেশ চন্দ্রশেখরের বিরুদ্ধে জেলে থেকে হেনস্তা ও হুমকি দেওয়ার অভিযোগ দায়ের করেন বলিউড অভিনেত্রী জ্যাকুলিন ফার্নান্দেজ। টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, এবার দিল্লির পুলিশ কমিশনার সঞ্জয় অরোরার কাছে মামলা দায়ের করেছেন অভিনেত্রী। সঙ্গে স্পেশাল কমিশনার অব পুলিশ (ক্রাইম ব্রাঞ্চ)-কেও চিঠি পাঠিয়েছেন জ্যাকুলিন।
কয়েক দিন আগে বিষয়টি নিয়ে পুলিশ প্রধানকে চিঠি লিখেন জ্যাকুলিন। সেখানে তিনি লিখেন, ‘আমি দায়িত্বশীল নাগরিক, অজান্তেই এমন একটি মামলায় জড়িয়ে পড়েছি। তবে আইনের শাসন ও আমাদের বিচার ব্যবস্থার পবিত্রতার ওপর আমার যথেষ্ট বিশ্বাস রয়েছে। স্পেশাল সেল কর্তৃক নিবন্ধিত একটি মামলার প্রসিকিউশনের সাক্ষী হিসেবে থাকায় আমাকে চাপ দেওয়া হচ্ছে এবং ভয় দেখানো হচ্ছে। মান্ডোলি জেলে বন্দী সুকেশ নামে এক ব্যক্তি প্রকাশ্যে ভয় দেখিয়ে আমাকে হুমকি দিচ্ছেন।’
চিঠিতে পুলিশ কমিশনারকে অবিলম্বে এই বিষয়ে হস্তক্ষেপ করার আহ্বান জানিয়েছেন জ্যাকুলিন। তিনি বলেন যে, এটি তাঁর নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলে এবং আইনি প্রক্রিয়াগুলোর অখণ্ডতাকে বিপন্ন করে। তিনি অনুরোধ করেছেন যে, মহারাষ্ট্র কন্ট্রোল অব অর্গানাইজড ক্রাইম অ্যাক্ট (এমসিওসিএ)-এর অধীনে একটি মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষী হিসেবে সাক্ষী দেওয়ায় তাঁর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা উচিত সরকারের এবং সুকেশের নামে আইপিসি-র ধারায় এফআইআর দায়ের করা।
গত বছরের ডিসেম্বরে সুকেশকে চিঠি, মেসেজ বা বিবৃতি পাঠানো থেকে বিরত রাখার জন্য দিল্লি আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন জ্যাকুলিন। সুকেশের সঙ্গে যুক্ত ২০০ কোটি টাকার আর্থিক জালিয়াতির মামলায় ভারতের অর্থনৈতিক অপরাধ শাখা (ইওডব্লিউ) যে এফআইআরের তদন্ত করছে, তার সাক্ষী জ্যাকুলিন।
মিথ্যা পরিচয় ব্যবহার করে প্রভাবশালী ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে কয়েক শ কোটি রুপি নেওয়ার অভিযোগ সুকেশের বিরুদ্ধে। সুকেশ চন্দ্রশেখরের সঙ্গে ২০০ কোটি রুপির আর্থিক জালিয়াতি মামলার চার্জশিটেও নাম উঠেছে জ্যাকুলিনের। অবৈধ টাকায় জ্যাকুলিন ও তাঁর পরিবারকে দামি উপহার দিয়েছিলেন সুকেশ। এই মামলায় অভিনেত্রী নোরা ফাতেহির নামও জড়িয়েছিল।
যদিও জ্যাকুলিন বারবার তা অস্বীকার করেছেন। জ্যাকুলিনের সঙ্গে সুকেশের কিছু ছবি ভাইরাল হলেও। অভিনেত্রীর দাবি, তাকেও মিথ্যে পরিচয় দিয়েছিলেন সুকেশ। আর্থিক জালিয়াতির বিষয়ে জ্যাকুলিন কিছু জানতেন না বলে দাবি করেছেন।
আর্থিক জালিয়াতির মামলায় জেলে বন্দী সুকেশ চন্দ্রশেখরের বিরুদ্ধে জেলে থেকে হেনস্তা ও হুমকি দেওয়ার অভিযোগ দায়ের করেন বলিউড অভিনেত্রী জ্যাকুলিন ফার্নান্দেজ। টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, এবার দিল্লির পুলিশ কমিশনার সঞ্জয় অরোরার কাছে মামলা দায়ের করেছেন অভিনেত্রী। সঙ্গে স্পেশাল কমিশনার অব পুলিশ (ক্রাইম ব্রাঞ্চ)-কেও চিঠি পাঠিয়েছেন জ্যাকুলিন।
কয়েক দিন আগে বিষয়টি নিয়ে পুলিশ প্রধানকে চিঠি লিখেন জ্যাকুলিন। সেখানে তিনি লিখেন, ‘আমি দায়িত্বশীল নাগরিক, অজান্তেই এমন একটি মামলায় জড়িয়ে পড়েছি। তবে আইনের শাসন ও আমাদের বিচার ব্যবস্থার পবিত্রতার ওপর আমার যথেষ্ট বিশ্বাস রয়েছে। স্পেশাল সেল কর্তৃক নিবন্ধিত একটি মামলার প্রসিকিউশনের সাক্ষী হিসেবে থাকায় আমাকে চাপ দেওয়া হচ্ছে এবং ভয় দেখানো হচ্ছে। মান্ডোলি জেলে বন্দী সুকেশ নামে এক ব্যক্তি প্রকাশ্যে ভয় দেখিয়ে আমাকে হুমকি দিচ্ছেন।’
চিঠিতে পুলিশ কমিশনারকে অবিলম্বে এই বিষয়ে হস্তক্ষেপ করার আহ্বান জানিয়েছেন জ্যাকুলিন। তিনি বলেন যে, এটি তাঁর নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলে এবং আইনি প্রক্রিয়াগুলোর অখণ্ডতাকে বিপন্ন করে। তিনি অনুরোধ করেছেন যে, মহারাষ্ট্র কন্ট্রোল অব অর্গানাইজড ক্রাইম অ্যাক্ট (এমসিওসিএ)-এর অধীনে একটি মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষী হিসেবে সাক্ষী দেওয়ায় তাঁর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা উচিত সরকারের এবং সুকেশের নামে আইপিসি-র ধারায় এফআইআর দায়ের করা।
গত বছরের ডিসেম্বরে সুকেশকে চিঠি, মেসেজ বা বিবৃতি পাঠানো থেকে বিরত রাখার জন্য দিল্লি আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন জ্যাকুলিন। সুকেশের সঙ্গে যুক্ত ২০০ কোটি টাকার আর্থিক জালিয়াতির মামলায় ভারতের অর্থনৈতিক অপরাধ শাখা (ইওডব্লিউ) যে এফআইআরের তদন্ত করছে, তার সাক্ষী জ্যাকুলিন।
মিথ্যা পরিচয় ব্যবহার করে প্রভাবশালী ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে কয়েক শ কোটি রুপি নেওয়ার অভিযোগ সুকেশের বিরুদ্ধে। সুকেশ চন্দ্রশেখরের সঙ্গে ২০০ কোটি রুপির আর্থিক জালিয়াতি মামলার চার্জশিটেও নাম উঠেছে জ্যাকুলিনের। অবৈধ টাকায় জ্যাকুলিন ও তাঁর পরিবারকে দামি উপহার দিয়েছিলেন সুকেশ। এই মামলায় অভিনেত্রী নোরা ফাতেহির নামও জড়িয়েছিল।
যদিও জ্যাকুলিন বারবার তা অস্বীকার করেছেন। জ্যাকুলিনের সঙ্গে সুকেশের কিছু ছবি ভাইরাল হলেও। অভিনেত্রীর দাবি, তাকেও মিথ্যে পরিচয় দিয়েছিলেন সুকেশ। আর্থিক জালিয়াতির বিষয়ে জ্যাকুলিন কিছু জানতেন না বলে দাবি করেছেন।
শুটিং বন্ধের নির্দেশনার জন্য প্রতিবাদ জানিয়েছেন অভিনয়শিল্পী সংঘের সাবেক সভাপতি আহসান হাবিব নাসিম। পাশাপাশি তিনি জানান আবাসিক এলাকায় বন্ধ করতে হবে শুটিং। পরামর্শ দেন বাণিজ্যিক শুটিং জোন গড়ে তোলার।
২ ঘণ্টা আগেএসব ওটিটি প্ল্যাটফর্মের অনেক কনটেন্টে যৌন ইঙ্গিতসূচক বিষয় দেখানো হয়েছে। অনেকক্ষেত্রে সরাসরি যৌন দৃশ্যও প্রচারিত হয়েছে। অশ্লীলতা ছড়িয়ে দর্শক টানাই এদের প্রধান উদ্দেশ্য। তাই এসব ওটিটি প্ল্যাটফর্ম নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো বাংলা সিনেমায় কাজ করতে চলেছেন ‘থ্রি ইডিয়টস’খ্যাত বলিউড অভিনেতা শরমন জোশী। একই সিনেমায় তাঁর সঙ্গে দেখা যাবে খায়রুল বাসার ও তানজিন তিশাকে। এই সিনেমার জন্য বাংলা ভাষা শিখছেন শরমন।
৬ ঘণ্টা আগেএবার সিনেমা হলের ব্যবসাতেও নেমে পড়েছেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। পশ্চিমবঙ্গে ১০০টি সিনেমা হল তৈরি হচ্ছে তাঁর উদ্যোগে। বেশি দর্শক নয়, ৪০-৫০ জন ধারণক্ষমতাসম্পন্ন হল বানাচ্ছেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগে