বলিউডের লোকজনের ভালোবাসাকে নকল ও লোক দেখানো বলে মন্তব্য করেছেন বলিউড অভিনেতা সানি দেওল। সম্প্রতি ‘গদর-২’ নিয়ে এক সাক্ষাৎকার এমন বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন বলে জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া।
সাক্ষাৎকারে সানি দেওল বলেন, ‘বলিউডে সবাই এসে আপনাকে জড়িয়ে ধরবে এবং আপনার সঙ্গে এমনভাবে কথা বলবে, এমন ভাব করবে যেন ওরা আপনাকে ভীষণ ভালোবাসেন, তবে সে সবই ভুয়ো, নকল। বলিউডে অনেক লোক আমাকে পাজি বলেন, আমি বলি দয়া করে আমাকে পাজি বলবেন না কারণ আপনি পাজির অর্থ বোঝেন না। বড় ভাইয়ের প্রতি আলাদা ধরনের শ্রদ্ধা থাকে।’
সানি আরও বলেন, ‘এখানে (বলিউডে) অনেক কিছু আছে বা চলছে, তা হয়তো চলতেই থাকবে, কারণ ওরা আসলে ব্যক্তিগত জীবনে ভালো অভিনেতা, পর্দার জন্য ভালো অভিনেতা নয়।’
বলিউড নিয়ে কথা বলতে গিয়ে ভাই ববি দেওলের শুরুর সময়ের প্রসঙ্গ টানেন সানি। বলেন, ‘১৯৯০ সালে আমি আমার ভাই ববির ব্যাপারে অনেক প্রযোজকের সঙ্গে কথা বলেছিলাম, তবে কোনো একটা কারণ দেখিয়ে কেউ কাজ করতে চাইছিল না। এমনকি তখন আমাদের সঙ্গে কেউ হাত মেলাতেও রাজি ছিল না।’
সানি দেওল আরও জানিয়েছেন তিনি ক্যারিয়ারে শুরুর দিকে কিছু পরিচালকের সঙ্গে কাজ করেছেন, যাঁরা বলিউডের কোনো গোত্রের অংশ নন। রাহুল রাওয়াল, জেপি দত্তের মতো পরিচালকের নাম নেন সানি দেওল। তিনি এই পরিচালকদের প্রসঙ্গে বলেন, ‘এই পরিচালকদের মধ্যে ‘‘আবেগ, আন্তরিকতা ও সততা’’ ছিল।’
প্রসঙ্গত, ১১ আগস্ট মুক্তি পেতে যাচ্ছে সানি দেওল-আমিশা প্যাটেলের সিনেমা গদর-২।
২০০১ সালে মুক্তি পায় অনিল শর্মা পরিচালিত ‘গদর: এক প্রেম কথা’। তারপর কেটে গেছে দুই দশকেরও বেশি সময়। সানি ও অমিশার পর্দার ‘প্রেম কথা’ সেখানেই থামেনি। মুক্তি পেতে চলেছে ‘গদর ২: দ্য কথা কন্টিনিউস’। সারা দেশে প্রায় ৫ হাজার প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাচ্ছে সিনেমাটি।
বলিউডের লোকজনের ভালোবাসাকে নকল ও লোক দেখানো বলে মন্তব্য করেছেন বলিউড অভিনেতা সানি দেওল। সম্প্রতি ‘গদর-২’ নিয়ে এক সাক্ষাৎকার এমন বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন বলে জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া।
সাক্ষাৎকারে সানি দেওল বলেন, ‘বলিউডে সবাই এসে আপনাকে জড়িয়ে ধরবে এবং আপনার সঙ্গে এমনভাবে কথা বলবে, এমন ভাব করবে যেন ওরা আপনাকে ভীষণ ভালোবাসেন, তবে সে সবই ভুয়ো, নকল। বলিউডে অনেক লোক আমাকে পাজি বলেন, আমি বলি দয়া করে আমাকে পাজি বলবেন না কারণ আপনি পাজির অর্থ বোঝেন না। বড় ভাইয়ের প্রতি আলাদা ধরনের শ্রদ্ধা থাকে।’
সানি আরও বলেন, ‘এখানে (বলিউডে) অনেক কিছু আছে বা চলছে, তা হয়তো চলতেই থাকবে, কারণ ওরা আসলে ব্যক্তিগত জীবনে ভালো অভিনেতা, পর্দার জন্য ভালো অভিনেতা নয়।’
বলিউড নিয়ে কথা বলতে গিয়ে ভাই ববি দেওলের শুরুর সময়ের প্রসঙ্গ টানেন সানি। বলেন, ‘১৯৯০ সালে আমি আমার ভাই ববির ব্যাপারে অনেক প্রযোজকের সঙ্গে কথা বলেছিলাম, তবে কোনো একটা কারণ দেখিয়ে কেউ কাজ করতে চাইছিল না। এমনকি তখন আমাদের সঙ্গে কেউ হাত মেলাতেও রাজি ছিল না।’
সানি দেওল আরও জানিয়েছেন তিনি ক্যারিয়ারে শুরুর দিকে কিছু পরিচালকের সঙ্গে কাজ করেছেন, যাঁরা বলিউডের কোনো গোত্রের অংশ নন। রাহুল রাওয়াল, জেপি দত্তের মতো পরিচালকের নাম নেন সানি দেওল। তিনি এই পরিচালকদের প্রসঙ্গে বলেন, ‘এই পরিচালকদের মধ্যে ‘‘আবেগ, আন্তরিকতা ও সততা’’ ছিল।’
প্রসঙ্গত, ১১ আগস্ট মুক্তি পেতে যাচ্ছে সানি দেওল-আমিশা প্যাটেলের সিনেমা গদর-২।
২০০১ সালে মুক্তি পায় অনিল শর্মা পরিচালিত ‘গদর: এক প্রেম কথা’। তারপর কেটে গেছে দুই দশকেরও বেশি সময়। সানি ও অমিশার পর্দার ‘প্রেম কথা’ সেখানেই থামেনি। মুক্তি পেতে চলেছে ‘গদর ২: দ্য কথা কন্টিনিউস’। সারা দেশে প্রায় ৫ হাজার প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাচ্ছে সিনেমাটি।
দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞ অভিনেত্রী রওশন আরা বেগম ওরফে মৌ শিখা সম্প্রতি এক আবেগঘন ফেসবুক পোস্টে নিজের কাজ কমে যাওয়া এবং এর ফলে সৃষ্ট মানসিক ও অর্থনৈতিক সংকটের কথা তুলে ধরেছেন। তাঁর এই আর্তি মিডিয়াপাড়ায় অনেককেই নাড়া দিয়েছে। তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, যেখানে একসময় মাসে ১৫ থেকে ২০ দিন কাজ করতেন, সেখানে গত আড়াই...
৩ ঘণ্টা আগেপরিচালক মোহিত সুরির নতুন চলচ্চিত্র ‘সায়ারা’ দ্বিতীয় সপ্তাহের মতো বক্স অফিস কাঁপাচ্ছে। দেশের বক্স অফিসে ২০০ কোটি রুপি আয়ের মাইলফলক অতিক্রম করার পথে রয়েছে ছবিটি। অভিনেতা আহান পাণ্ডের অভিষেক চলচ্চিত্র ‘সায়ারা’। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করলেন তিনি। প্রেক্ষাগৃহে দারুণ ব্যবসা করছে।
৬ ঘণ্টা আগেগত বছর জুনে পথচলার চার দশক পূর্ণ করেছে দেশের ব্যান্ড ওয়ারফেজ। সে সময় দলটির প্রধান শেখ মনিরুল আলম টিপু জানিয়েছিলেন, চার দশক পূর্তি উপলক্ষে বছরব্যাপী দেশের বিভিন্ন স্থানে কনসার্টের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়া, ভারতসহ আরও কয়েকটি দেশে কনসার্ট করার পরিকল্পনা আছে তাদের।
৯ ঘণ্টা আগেবাদল সরকারের পেশাগত নাম সুধীন্দ্রনাথ সরকার। নাটক লিখেছেন প্রায় ৬০টি। তিনি মনে করতেন, নাটক সমাজের দর্পণ হওয়া উচিত। বাংলা থিয়েটারে ষাটের দশকের শেষ দিকে ‘থার্ড থিয়েটার’ নামক একটি নতুন নাট্যধারার প্রবর্তন করেন বাদল সরকার। ‘থার্ড থিয়েটার’ সমকালে অভিনব ও ব্যতিক্রমধর্মী নাট্যরীতি হিসেবে সমাদৃত হয়।
৯ ঘণ্টা আগে