বিনোদন ডেস্ক
ছোটবেলা থেকে হৃতিক রোশন বেশ মেধাবী ছিলেন। তবে একটি সমস্যা তাঁকে ভুগিয়েছে অনেক। স্পষ্ট কথা বলতে পারতেন না। ছিল তোতলামির সমস্যা। অন্তর্মুখী চরিত্রের হৃতিককে আরও চুপসে দিয়েছিল সমস্যাটি। স্কুলে সারাক্ষণ হয়রানির শিকার হতে হতো হৃতিককে। বন্ধুরা তাঁকে ভ্যাঙাত, হেয় করত।
গত মাসে এক সাক্ষাৎকারে বিষয়টি প্রথম প্রকাশ্যে আনেন হৃতিকের বাবা প্রযোজক ও পরিচালক রাকেশ রোশন। জানান, ছোটবেলা থেকে বেশ বুদ্ধিমান হৃতিক। অনেক কিছু বলতে চাইত, তবে তোতলামির কারণে নিজেকে প্রকাশ করতে পারত না। তার এ সমস্যার কারণে আমাদের সবার অনেক কষ্ট হতো। পরবর্তী সময়ে নিজের অক্লান্ত প্রচেষ্টায় সে সমস্যা কাটিয়ে ওঠে হৃতিক।
কীভাবে? পিঙ্কভিলাকে সম্প্রতি সেটা জানিয়েছেন হৃতিকের বোন সুনয়না রোশন। তিনি বলেন, ‘তোতলামির সমস্যা নিয়ে ছোটবেলায় হৃতিক অনেক ভুগেছে। আমার মনে আছে, সে প্রতিদিন ভোর সাড়ে ৪টায় ঘুম থেকে উঠে স্পিচ ক্লাস করত। এক ঘণ্টা করে ইংরেজি, উর্দু ও হিন্দি সংবাদপত্র পড়ত। এভাবে ধীরে ধীরে এ সমস্যা কাটিয়ে ওঠে সে।’
সুনয়না আরও জানান, শুধু হৃতিকের সময়ে নয়, নিজের অসুস্থতার সময়েও পরিবারের সবার সহযোগিতা পেয়েছেন তিনি। সুনয়না বলেন, ‘অনেকে শুধু সুখের সময়টা একসঙ্গে উপভোগ করে। কিন্তু আমাদের পরিবারে দেখেছি, প্রত্যেকের অসুস্থতায় একে অপরের পাশে থেকেছে সারাক্ষণ, সাহস জুগিয়েছে। যে কারণে আমরা ওই সমস্যাগুলো থেকে দ্রুত বেরিয়ে আসতে পেরেছি।’
দীর্ঘ দুই যুগের বেশি সময় ধরে অভিনেতা হিসেবে পর্দায় থাকার পর হৃতিক রোশন এবার ক্যামেরার পেছনে। এত দিন ‘কৃষ’ সিরিজের সিনেমাগুলো পরিচালনা করতেন রাকেশ রোশন, ‘কৃষ ফোর’ থেকে এ দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছেন হৃতিক। কৃষ ফোরে অভিনয়ের পাশাপাশি সিনেমাটি পরিচালনাও করবেন তিনি। এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময়ও তাঁর পরিবারে আবেগঘন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল।
সুনয়না বলেন, ‘একদিন বাবা আমাকে জানালেন, তিনি কৃষ ফোরের ঘোষণা দিচ্ছেন। আমি শুভকামনা জানাতেই বললেন, তোমার ভাই এটা পরিচালনা করবে। শুনে আমি আনন্দে কেঁদে ফেলি। আমার বাবাও কাঁদতে থাকেন। এর মাধ্যমে বাবার পরম্পরা এগিয়ে নিচ্ছে হৃতিক। আমার বিশ্বাস, সে ভালো পরিচালনা করবে। কারণ, যখন সে সহকারী পরিচালক ছিল, তখনো বাবাকে অনেক দৃশ্য পরিবর্তন-পরিমার্জনের ব্যাপারে ভালো পরামর্শ দিত।’
ছোটবেলা থেকে হৃতিক রোশন বেশ মেধাবী ছিলেন। তবে একটি সমস্যা তাঁকে ভুগিয়েছে অনেক। স্পষ্ট কথা বলতে পারতেন না। ছিল তোতলামির সমস্যা। অন্তর্মুখী চরিত্রের হৃতিককে আরও চুপসে দিয়েছিল সমস্যাটি। স্কুলে সারাক্ষণ হয়রানির শিকার হতে হতো হৃতিককে। বন্ধুরা তাঁকে ভ্যাঙাত, হেয় করত।
গত মাসে এক সাক্ষাৎকারে বিষয়টি প্রথম প্রকাশ্যে আনেন হৃতিকের বাবা প্রযোজক ও পরিচালক রাকেশ রোশন। জানান, ছোটবেলা থেকে বেশ বুদ্ধিমান হৃতিক। অনেক কিছু বলতে চাইত, তবে তোতলামির কারণে নিজেকে প্রকাশ করতে পারত না। তার এ সমস্যার কারণে আমাদের সবার অনেক কষ্ট হতো। পরবর্তী সময়ে নিজের অক্লান্ত প্রচেষ্টায় সে সমস্যা কাটিয়ে ওঠে হৃতিক।
কীভাবে? পিঙ্কভিলাকে সম্প্রতি সেটা জানিয়েছেন হৃতিকের বোন সুনয়না রোশন। তিনি বলেন, ‘তোতলামির সমস্যা নিয়ে ছোটবেলায় হৃতিক অনেক ভুগেছে। আমার মনে আছে, সে প্রতিদিন ভোর সাড়ে ৪টায় ঘুম থেকে উঠে স্পিচ ক্লাস করত। এক ঘণ্টা করে ইংরেজি, উর্দু ও হিন্দি সংবাদপত্র পড়ত। এভাবে ধীরে ধীরে এ সমস্যা কাটিয়ে ওঠে সে।’
সুনয়না আরও জানান, শুধু হৃতিকের সময়ে নয়, নিজের অসুস্থতার সময়েও পরিবারের সবার সহযোগিতা পেয়েছেন তিনি। সুনয়না বলেন, ‘অনেকে শুধু সুখের সময়টা একসঙ্গে উপভোগ করে। কিন্তু আমাদের পরিবারে দেখেছি, প্রত্যেকের অসুস্থতায় একে অপরের পাশে থেকেছে সারাক্ষণ, সাহস জুগিয়েছে। যে কারণে আমরা ওই সমস্যাগুলো থেকে দ্রুত বেরিয়ে আসতে পেরেছি।’
দীর্ঘ দুই যুগের বেশি সময় ধরে অভিনেতা হিসেবে পর্দায় থাকার পর হৃতিক রোশন এবার ক্যামেরার পেছনে। এত দিন ‘কৃষ’ সিরিজের সিনেমাগুলো পরিচালনা করতেন রাকেশ রোশন, ‘কৃষ ফোর’ থেকে এ দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছেন হৃতিক। কৃষ ফোরে অভিনয়ের পাশাপাশি সিনেমাটি পরিচালনাও করবেন তিনি। এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময়ও তাঁর পরিবারে আবেগঘন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল।
সুনয়না বলেন, ‘একদিন বাবা আমাকে জানালেন, তিনি কৃষ ফোরের ঘোষণা দিচ্ছেন। আমি শুভকামনা জানাতেই বললেন, তোমার ভাই এটা পরিচালনা করবে। শুনে আমি আনন্দে কেঁদে ফেলি। আমার বাবাও কাঁদতে থাকেন। এর মাধ্যমে বাবার পরম্পরা এগিয়ে নিচ্ছে হৃতিক। আমার বিশ্বাস, সে ভালো পরিচালনা করবে। কারণ, যখন সে সহকারী পরিচালক ছিল, তখনো বাবাকে অনেক দৃশ্য পরিবর্তন-পরিমার্জনের ব্যাপারে ভালো পরামর্শ দিত।’
রাজনীতি থেকে শুরু করে সামাজিক বিষয়, বিভিন্ন ইস্যুতে বিতর্কিত মন্তব্য করার জন্য প্রায়শই আলোচনায় থাকেন কঙ্গনা রনৌত। ২০২৪ সালে, তিনি নির্বাচনী রাজ্য হরিয়ানায় বিজেপিকে বিপাকে ফেলেছিলেন। ওই সময় একটি সাক্ষাৎকারে অভিযোগ করেন, ২০২০-২১ সালের কৃষক আন্দোলনের সময় ‘লাশ ঝুলছিল এবং ধর্ষণ হচ্ছিল’ এবং ‘ভারতে বাংলাদে
২০ মিনিট আগেকান আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের ৭৮তম আসরের দ্বিতীয় দিন ওয়ার্ল্ড উইমেন কানস অ্যাজেন্ডা ডিসকাশন পর্বে অংশ নিলেন বাংলাদেশের অভিনেত্রী ও প্রযোজক বর্ষা। ‘নিউ এরা অব আইডেন্টি অ্যান্ড ইমপ্যাক্ট অ্যান্ড গ্লোবাল সিনেমা’ শীর্ষক এই সেমিনারে নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে কথা বলেন বর্ষা।
৫ ঘণ্টা আগে২০২৩ সালের নভেম্বরে সিনেমার মহরত অনুষ্ঠানে ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল ২০২৪ সালের রোজার ঈদে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে ‘এশা মার্ডার: কর্মফল’। তবে ঈদের আগে টিজার প্রকাশ করে জানানো হয় রোজা নয়, কোরবানির ঈদে আসছে সিনেমাটি। শেষ পর্যন্ত তা আর হয়নি। এরপর আর কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। নির্মাতা ও প্রযোজকেরাও নিশ্চিত
৫ ঘণ্টা আগেরোজার ঈদে মুক্তি পেয়েছিল ৬টি সিনেমা, যার ৪টিই দর্শকপ্রিয় হয়েছিল। এখনো বিভিন্ন হলে চলছে ‘বরবাদ’, ‘দাগি’, ‘চক্কর’ ও ‘জংলি’। অবশেষে দেড় মাস পর প্রেক্ষাগৃহে আলোর মুখ দেখছে নতুন সিনেমা। আজ থেকে দেশের স্টার সিনেপ্লেক্সে মুক্তি পাচ্ছে ‘জয়া আর শারমিন’।
৫ ঘণ্টা আগে