হত্যার হুমকি দেওয়ার বেশ কিছুদিন আগে থেকেই বলিউড বাদশা শাহরুখ খানের গতিবিধি লক্ষ্য করছিলেন গ্রেপ্তার হওয়া আইনজীবী ফয়জান খান। শুধু শাহরুখই নন, তাঁর নিশানায় ছিলেন বাদশাপুত্র আরিয়ান খানও। হুমকিদাতার মোবাইল ফোনের যাবতীয় রেকর্ড ঘেঁটে এসব তথ্য পেয়েছে ভারতের পুলিশ।
পুলিশের বরাতে ভারতীয় গণমাধ্যম বলছে, ছত্তিশগড়ের বাসিন্দা ফয়জান খানকে গ্রেপ্তারের পর তাঁর ব্যবহৃত ওই মোবাইল ফোনের ওপর বিভিন্ন হিস্ট্রি ও রেকর্ড অনুসন্ধানে নামে মুম্বাই পুলিশ। সেখান থেকে পুলিশ জানতে পারে, পেশায় আইনজীবী হলেও ফয়জান খান শাহরুখকে হত্যার হুমকি দেওয়ার বেশ কিছুদিন আগ থেকেই তার দৈনন্দিন কর্মকাণ্ডের ওপর নজর রাখছিলেন।
শুধু কিং খানই নন, তাঁর নিশানায় ছিলেন শাহরুখপুত্র আরিয়ান খানও। শাহরুখের নিরাপত্তাবলয়ের বিষয়েও খুঁটিনাটি তথ্য ইন্টারনেট ঘেঁটে জোগাড় করেছিলেন ফয়জান। এমনকি শাহরুখ এবং আরিয়ান নিত্যদিন কোথায়, কখন যেতেন, কী করতেন সমস্ত গতিবিধির ওপর নজর ছিল তার।
পুলিশের দাবি, রীতিমতো আটঘাট বেঁধে শাহরুখ খানকে হত্যার হুমকি দেন ফয়জান খান। ইন্টারনেটে বাদশা এবং তাঁর পরিবারের বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করেছিলেন।
তবে এই বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে ফয়জান খানের কাছে কোনো সদুত্তর পায়নি পুলিশ। সে হিসেবে এই রহস্য এখনো অজানাই থেকে গেল।
গত ৭ নভেম্বর খুনের হুমকি দেওয়া হয় শাহরুখ খানকে। মুম্বাই পুলিশের কাছে একটি উড়োফোন আসে। সেই ফোনেই ৫০ লাখ টাকা না দিলে শাহরুখ খানকে প্রাণে মারার হুমকি দেওয়া হয়। ফোনের অবস্থান নিশ্চিত হয়ে ছত্তিশগড়ে পৌঁছে যায় মুম্বাই পুলিশ। ফয়জান খান নামের এক ব্যক্তির নম্বর থেকেই ওই হুমকির কল গিয়েছিল পুলিশের কাছে।
পরে ভারতীয় আইন অনুযায়ী অভিযোগ দায়ের করে তাকে আটক করা হয়। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে তাৎক্ষণিক ফয়জান জানিয়েছিলেন, ‘আমার চুরি করা ফোন থেকেই কেউ হুমকি দিয়েছে। কারণ, ফোন খোয়া যাওয়ার পর থানায় অভিযোগ জানিয়েছি আমি।’
পরে তার ব্যবহৃত দ্বিতীয় মোবাইল ফোনটি ফরেনসিক ল্যাবে পাঠানোর পর এসব চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছে পুলিশ।
হত্যার হুমকি দেওয়ার বেশ কিছুদিন আগে থেকেই বলিউড বাদশা শাহরুখ খানের গতিবিধি লক্ষ্য করছিলেন গ্রেপ্তার হওয়া আইনজীবী ফয়জান খান। শুধু শাহরুখই নন, তাঁর নিশানায় ছিলেন বাদশাপুত্র আরিয়ান খানও। হুমকিদাতার মোবাইল ফোনের যাবতীয় রেকর্ড ঘেঁটে এসব তথ্য পেয়েছে ভারতের পুলিশ।
পুলিশের বরাতে ভারতীয় গণমাধ্যম বলছে, ছত্তিশগড়ের বাসিন্দা ফয়জান খানকে গ্রেপ্তারের পর তাঁর ব্যবহৃত ওই মোবাইল ফোনের ওপর বিভিন্ন হিস্ট্রি ও রেকর্ড অনুসন্ধানে নামে মুম্বাই পুলিশ। সেখান থেকে পুলিশ জানতে পারে, পেশায় আইনজীবী হলেও ফয়জান খান শাহরুখকে হত্যার হুমকি দেওয়ার বেশ কিছুদিন আগ থেকেই তার দৈনন্দিন কর্মকাণ্ডের ওপর নজর রাখছিলেন।
শুধু কিং খানই নন, তাঁর নিশানায় ছিলেন শাহরুখপুত্র আরিয়ান খানও। শাহরুখের নিরাপত্তাবলয়ের বিষয়েও খুঁটিনাটি তথ্য ইন্টারনেট ঘেঁটে জোগাড় করেছিলেন ফয়জান। এমনকি শাহরুখ এবং আরিয়ান নিত্যদিন কোথায়, কখন যেতেন, কী করতেন সমস্ত গতিবিধির ওপর নজর ছিল তার।
পুলিশের দাবি, রীতিমতো আটঘাট বেঁধে শাহরুখ খানকে হত্যার হুমকি দেন ফয়জান খান। ইন্টারনেটে বাদশা এবং তাঁর পরিবারের বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করেছিলেন।
তবে এই বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে ফয়জান খানের কাছে কোনো সদুত্তর পায়নি পুলিশ। সে হিসেবে এই রহস্য এখনো অজানাই থেকে গেল।
গত ৭ নভেম্বর খুনের হুমকি দেওয়া হয় শাহরুখ খানকে। মুম্বাই পুলিশের কাছে একটি উড়োফোন আসে। সেই ফোনেই ৫০ লাখ টাকা না দিলে শাহরুখ খানকে প্রাণে মারার হুমকি দেওয়া হয়। ফোনের অবস্থান নিশ্চিত হয়ে ছত্তিশগড়ে পৌঁছে যায় মুম্বাই পুলিশ। ফয়জান খান নামের এক ব্যক্তির নম্বর থেকেই ওই হুমকির কল গিয়েছিল পুলিশের কাছে।
পরে ভারতীয় আইন অনুযায়ী অভিযোগ দায়ের করে তাকে আটক করা হয়। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে তাৎক্ষণিক ফয়জান জানিয়েছিলেন, ‘আমার চুরি করা ফোন থেকেই কেউ হুমকি দিয়েছে। কারণ, ফোন খোয়া যাওয়ার পর থানায় অভিযোগ জানিয়েছি আমি।’
পরে তার ব্যবহৃত দ্বিতীয় মোবাইল ফোনটি ফরেনসিক ল্যাবে পাঠানোর পর এসব চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছে পুলিশ।
আজ ঈদের দিন থেকে টিভি চ্যানেলগুলো প্রচার করবে বিশেষ ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান। ঈদের বিশেষ ম্যাগাজিন অনুষ্ঠানের খবর থাকছে পাঠকের জন্য।
৩৩ মিনিট আগেঈদের দিন থেকে সপ্তম দিন পর্যন্ত টিভি চ্যানেলগুলো প্রচার করবে সাত পর্বের ঈদের বিশেষ ধারাবাহিক নাটক। বাছাই করা এসব ধারাবাহিকের খবর থাকছে পাঠকের জন্য।
১৭ ঘণ্টা আগে‘লাল সিং চাড্ডা’ সিনেমার ব্যর্থতার পর অভিনয় থেকে সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন আমির খান। তবে, তিন বছর পর ‘সিতারে জামিন পার’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় ফিরছেন আমির। অথচ, এই সিনেমায় অভিনয় করার কথা ছিল ফারহান আখতারের। শেষ পর্যন্ত আমিরের হঠাৎ সিদ্ধান্ত বদলে হতাশ হয়েছিলেন ফারহান।
১৮ ঘণ্টা আগেসেরা নৃত্যশিল্পী হিসেবে এ বছর বাংলাদেশ টেলিভিশন রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ আয়োজিত ট্র্যাব মিডিয়া আইকনিক অ্যাওয়ার্ড জিতেছেন উম্মে তাবাসসুম খান মিতিন। নৃত্যের জন্য এটাই মিতিনের প্রথম পুরস্কার নয়। এর আগেও দেশে ও ভারতের মাটিতে পেয়েছেন একাধিক পুরস্কার।
১৯ ঘণ্টা আগে