ছোটবেলা থেকে সিগারেটের ধোঁয়ার গন্ধ উপভোগ করতেন বিদ্যা বালান। তবে এতে কখনো আসক্তি ছিল না অভিনেত্রীর। কিন্তু ‘দ্য ডার্টি পিকচার’ সিনেমার শুটিং করতে গিয়ে ধূমপানে আসক্ত হয়ে পড়েন তিনি। সম্প্রতি ইউটিউবার সামদিশের শোতে এসে বিষয়টি নিয়ে খোলাখুলি কথা বলেন বিদ্যা বালান।
‘দ্য ডার্টি পিকচার’ বিদ্যার ক্যারিয়ারের অন্যতম ব্যবসাসফল সিনেমা। এতে তীব্র যৌনতার আবেশ ছড়িয়ে বড় পর্দায় ঝড় তুললেন তিনি। তাঁর অভিনয় ‘শত কোটির ক্লাব’-এ পৌঁছে দেয় ‘দ্য ডার্টি পিকচার’কে। কিন্তু এই ছবি করতে গিয়ে ধূমপানে আসক্ত হয়ে পড়েন অভিনেত্রী। যদিও সিগারেটের ধোঁয়ার গন্ধ বরাবরই উপভোগ করতেন বিদ্যা।
সাক্ষাৎকারে বিদ্যা জানান, ‘দ্য ডার্টি পিকচার’ সিনেমায় ঘন ঘন ধূমপানের দৃশ্যে অভিনয় করতে হতো। তাতেই সিগারেটের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়েন তিনি। দিনে তিনটা করে সিগারেট লাগত অভিনেত্রীর। তবে সেই আসক্তি নাকি উপভোগই করতেন অভিনেত্রী!
বিদ্যার কথায়, ‘আমার ছোটবেলা থেকেই সিগারেটের গন্ধটা বেশ ভালো লাগত। কলেজে যাওয়ার সময় বাসের জন্য যখন দাঁড়িয়ে থাকতাম, আশপাশে যাঁরা ধূমপান করতেন, তাঁদের পাশে গিয়ে দাঁড়াতাম আমি।’
সেসব অবশ্য পুরোনো গল্প। ধূমপানকে অবশ্য এখন জীবন থেকে বিদায় দিয়েছেন তিনি। তা পুরোপুরি স্বাস্থ্যের কারণে।
এ বিষয়ে অভিনেত্রী বলেন, ‘আমি ধূমপান উপভোগ করি। কেউ যদি আমাকে বলে, একটি সিগারেট আপনার কোনো ক্ষতি করবে না, তাহলে আমি এটা করব।’
সাক্ষাৎকারে বিদ্যা আরও জানান, সিনেমাটি করার আগে অনেকেই সাবধান করেছিলেন অভিনেত্রীকে। এর অন্যতম কারণ, বিদ্যার তখনকার ঘরোয়া ‘অন স্ক্রিন ইমেজ’, যা অনেকটাই ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা ছিল। বাস্তবে হয়েও ছিল তাই। তবু ছবিটি না করার উপদেশ তিনি মানেননি। কারও কথা না শুনেই ‘দ্য ডার্টি পিকচার’-এ অভিনয় করেছিলেন তিনি। আর সিনেমাটিতে ‘সিল্ক স্মিতা’র চরিত্রে অভিনয়ের সুবাদেই জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলেন বিদ্যা।
ছোটবেলা থেকে সিগারেটের ধোঁয়ার গন্ধ উপভোগ করতেন বিদ্যা বালান। তবে এতে কখনো আসক্তি ছিল না অভিনেত্রীর। কিন্তু ‘দ্য ডার্টি পিকচার’ সিনেমার শুটিং করতে গিয়ে ধূমপানে আসক্ত হয়ে পড়েন তিনি। সম্প্রতি ইউটিউবার সামদিশের শোতে এসে বিষয়টি নিয়ে খোলাখুলি কথা বলেন বিদ্যা বালান।
‘দ্য ডার্টি পিকচার’ বিদ্যার ক্যারিয়ারের অন্যতম ব্যবসাসফল সিনেমা। এতে তীব্র যৌনতার আবেশ ছড়িয়ে বড় পর্দায় ঝড় তুললেন তিনি। তাঁর অভিনয় ‘শত কোটির ক্লাব’-এ পৌঁছে দেয় ‘দ্য ডার্টি পিকচার’কে। কিন্তু এই ছবি করতে গিয়ে ধূমপানে আসক্ত হয়ে পড়েন অভিনেত্রী। যদিও সিগারেটের ধোঁয়ার গন্ধ বরাবরই উপভোগ করতেন বিদ্যা।
সাক্ষাৎকারে বিদ্যা জানান, ‘দ্য ডার্টি পিকচার’ সিনেমায় ঘন ঘন ধূমপানের দৃশ্যে অভিনয় করতে হতো। তাতেই সিগারেটের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়েন তিনি। দিনে তিনটা করে সিগারেট লাগত অভিনেত্রীর। তবে সেই আসক্তি নাকি উপভোগই করতেন অভিনেত্রী!
বিদ্যার কথায়, ‘আমার ছোটবেলা থেকেই সিগারেটের গন্ধটা বেশ ভালো লাগত। কলেজে যাওয়ার সময় বাসের জন্য যখন দাঁড়িয়ে থাকতাম, আশপাশে যাঁরা ধূমপান করতেন, তাঁদের পাশে গিয়ে দাঁড়াতাম আমি।’
সেসব অবশ্য পুরোনো গল্প। ধূমপানকে অবশ্য এখন জীবন থেকে বিদায় দিয়েছেন তিনি। তা পুরোপুরি স্বাস্থ্যের কারণে।
এ বিষয়ে অভিনেত্রী বলেন, ‘আমি ধূমপান উপভোগ করি। কেউ যদি আমাকে বলে, একটি সিগারেট আপনার কোনো ক্ষতি করবে না, তাহলে আমি এটা করব।’
সাক্ষাৎকারে বিদ্যা আরও জানান, সিনেমাটি করার আগে অনেকেই সাবধান করেছিলেন অভিনেত্রীকে। এর অন্যতম কারণ, বিদ্যার তখনকার ঘরোয়া ‘অন স্ক্রিন ইমেজ’, যা অনেকটাই ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা ছিল। বাস্তবে হয়েও ছিল তাই। তবু ছবিটি না করার উপদেশ তিনি মানেননি। কারও কথা না শুনেই ‘দ্য ডার্টি পিকচার’-এ অভিনয় করেছিলেন তিনি। আর সিনেমাটিতে ‘সিল্ক স্মিতা’র চরিত্রে অভিনয়ের সুবাদেই জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলেন বিদ্যা।
বিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
৩৪ মিনিট আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
৩৯ মিনিট আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
৪৩ মিনিট আগেকালজয়ী রূপকথা ‘স্নো হোয়াইট’কে নতুনভাবে পর্দায় নিয়ে এসেছে ডিজনি। প্রায় ২৭০ মিলিয়ন ডলার বাজেটে তৈরি হয়েছে স্নো হোয়াইট। ডিজনির অন্যতম ব্যয়বহুল এই মিউজিক্যাল ফ্যান্টাসি মুক্তির আগে থেকেই নানা বিতর্কে জড়িয়েছিল। গত ২১ মার্চে মুক্তির পর বিতর্ক বেড়েছে আরও।
১ ঘণ্টা আগে