কারিনা কাপুর এবং কারিশমা কাপুর বড় হয়েছে আর্থিক অনটনে। কারিশমার ১৪ এবং কারিনার ৮ বছর বয়সেই তাঁদের বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ হয়ে যায়। মা ববিতা কাপুরের সঙ্গে আলাদা থাকতেন কারিশমা এবং কারিনা। তার আগে পর্যন্ত রণধীরের কথায়, তাঁর রোজগারেই সংসার চলত। সেই প্রসঙ্গেই তিনি এখনকার দিনের তারকাদের আর্থিক অবস্থার সঙ্গে সত্তর দশকের তারকাদের তুলনা করলেন।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে রণধীর বলেন, ‘আমাদের সময়ে বছরে মাত্র একটি ছবি করলে সংসার টানা কঠিন হয়ে যেত। সে যত বড়ই স্টার হোক। ছবিতে অভিনয় করে যা রোজগার করতাম আমি, সেই দিয়ে আমাদের পুরো পরিবারের খরচ চলত।’ সেই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কারিশমা-কারিনার পড়াশোনা, বাড়ির বৈদ্যুতিক খরচ, তাঁর স্ত্রীর বিভিন্ন খরচ এবং নিজের দামি মদের জোগানের জন্য রক্ত জল করা পরিশ্রম করতে হয়েছে তাঁকে।
রণধীর তাঁর ও ববিতার বিচ্ছেদের কারণ নিয়ে বলেন, ‘আমি বেশি মদ্যপান করতাম, রাত করে বাড়ি ফিরতাম বলে ববিতার সমস্যা হত। ওই বয়সে আমি ওর মতো জীবনযাপন করতে পারিনি। আবার আমাকে আমার মতো করে মেনে নিতে পারেনি ববিতা। তাই আলাদা হয়ে যাওয়াটাই আমাদের জন্য সুখকর হয়েছিল।’
এক সাক্ষাৎকারে কারিনা জানিয়েছিলেন, বিচ্ছেদের পর মায়ের সঙ্গে আলাদা হয়ে যাওয়ার পর কাপুর পরিবারের থেকে কোনও রকম আর্থিক সাহায্য পাননি তাঁরা।
কারিনা বলেছিলেন, ‘আমার মা সব সময় কোনও না কোনও কাজ করতেন। একা আমাদের মানুষ করেছেন। মায়ের একটা রিয়েল এস্টেটের ব্যবসা ছিল। তার সঙ্গেই আরও অন্যান্য ছোট ব্যবসা ছিল। খুব কঠিন সময় গিয়েছে। এসব নিয়ে মায়ের কঠিন সময় দেখেছি আমরা দুইবোন। অনেক সময় ব্যবসায় ধ্বস হয়েছে। আমরা আর্থিক টানাপোড়েনেও পড়েছি।’
কারিনা কাপুর এবং কারিশমা কাপুর বড় হয়েছে আর্থিক অনটনে। কারিশমার ১৪ এবং কারিনার ৮ বছর বয়সেই তাঁদের বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ হয়ে যায়। মা ববিতা কাপুরের সঙ্গে আলাদা থাকতেন কারিশমা এবং কারিনা। তার আগে পর্যন্ত রণধীরের কথায়, তাঁর রোজগারেই সংসার চলত। সেই প্রসঙ্গেই তিনি এখনকার দিনের তারকাদের আর্থিক অবস্থার সঙ্গে সত্তর দশকের তারকাদের তুলনা করলেন।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে রণধীর বলেন, ‘আমাদের সময়ে বছরে মাত্র একটি ছবি করলে সংসার টানা কঠিন হয়ে যেত। সে যত বড়ই স্টার হোক। ছবিতে অভিনয় করে যা রোজগার করতাম আমি, সেই দিয়ে আমাদের পুরো পরিবারের খরচ চলত।’ সেই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কারিশমা-কারিনার পড়াশোনা, বাড়ির বৈদ্যুতিক খরচ, তাঁর স্ত্রীর বিভিন্ন খরচ এবং নিজের দামি মদের জোগানের জন্য রক্ত জল করা পরিশ্রম করতে হয়েছে তাঁকে।
রণধীর তাঁর ও ববিতার বিচ্ছেদের কারণ নিয়ে বলেন, ‘আমি বেশি মদ্যপান করতাম, রাত করে বাড়ি ফিরতাম বলে ববিতার সমস্যা হত। ওই বয়সে আমি ওর মতো জীবনযাপন করতে পারিনি। আবার আমাকে আমার মতো করে মেনে নিতে পারেনি ববিতা। তাই আলাদা হয়ে যাওয়াটাই আমাদের জন্য সুখকর হয়েছিল।’
এক সাক্ষাৎকারে কারিনা জানিয়েছিলেন, বিচ্ছেদের পর মায়ের সঙ্গে আলাদা হয়ে যাওয়ার পর কাপুর পরিবারের থেকে কোনও রকম আর্থিক সাহায্য পাননি তাঁরা।
কারিনা বলেছিলেন, ‘আমার মা সব সময় কোনও না কোনও কাজ করতেন। একা আমাদের মানুষ করেছেন। মায়ের একটা রিয়েল এস্টেটের ব্যবসা ছিল। তার সঙ্গেই আরও অন্যান্য ছোট ব্যবসা ছিল। খুব কঠিন সময় গিয়েছে। এসব নিয়ে মায়ের কঠিন সময় দেখেছি আমরা দুইবোন। অনেক সময় ব্যবসায় ধ্বস হয়েছে। আমরা আর্থিক টানাপোড়েনেও পড়েছি।’
সৌদি আরবের প্রথম দিকের কয়েকজন নারী র্যাপারের একজন জারা। সংগীতশিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সৌদির সীমানা পেরিয়ে তিনি এখন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে থাকছেন। আরবি, ইংরেজির পাশাপাশি সুইডিশ ভাষাতেও সাবলীল এই তরুণী। জানান, আরও একটি ভাষা শেখার ইচ্ছা আছে তাঁর। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গান...
১৭ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
১ দিন আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
১ দিন আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
১ দিন আগে