বিয়ে করবেন সারা আলী খান। কিন্তু যিনি তাঁর শর্ত মেনে নেবেন, সেই পুরুষের পাণি গ্রহণ করবেন সাইফ আলী খানের মেয়ে। কী সেই শর্ত? যে পুরুষ তাঁর ও তাঁর মায়ের সঙ্গে থাকতে পারবেন, সাইফকন্যা নাকি তাঁকেই বিয়ে করবেন।
নতুন ছবি ‘আতরঙ্গি রে’র প্রচারে দ্য ইকোনমিক টাইমসের মুখোমুখি হয়েছিলেন সারা আলী খান। ছবিতে তাঁর চরিত্রের নাম রিঙ্কু। প্রেমিকের সঙ্গে বহুবার সে বাড়ি থেকে পালায়। বাস্তবে এমন পালিয়ে বিয়ে করার পরিকল্পনা আছে কি না—সাক্ষাৎকারে এমন প্রশ্নের উত্তরে সারা বলেন, ‘আমার ঘর মানে আমার মা। কোথাও পালিয়ে গেলেও সেখানেই ফিরে আসব। মাকে ছেড়ে কোথাও যাওয়ার ক্ষমতা আমার নেই। এই যে আজকে সাক্ষাৎকার দিতে এলাম, কোন পোষাক পরব, সেটাও আমার মা বলে দিয়েছে।’
সাইফ আলী খানের সঙ্গে অমৃতার যখন বিচ্ছেদ হয়, সারার বয়স তখন মাত্র ৯। এরপর মায়ের কাছে থেকে তাঁর আদর্শেই বেড়ে ওঠেন। তাই অমৃতাকে ঘিরেই আবর্তিত সারার জীবন। সাইফ দ্বিতীয় বিয়ে করলেও অমৃতা একাই থেকেছেন তাঁর সন্তানদের সঙ্গে। ২০০৪ সালের পর থেকে মেয়ে সারা ও ছেলে ইব্রাহিমের সঙ্গে আলাদা বাড়িতে থাকেন অমৃতা। তাই মা ছাড়া মেয়ে যেন অন্ধ। তাঁর এই সাক্ষাৎকারেও সেই উদাহরণই মিলল।
বলিউডে পা রাখার পরেই সুশান্ত সিং রাজপুতের সাথে সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন সারা আলী খান। তবে তা টিকেছিল মাসখানেক। তারপর কার্তিক আরিয়ানের সঙ্গে তাঁর প্রেমের খবরও কারো অজানা নয়। কিন্তু সেটাও ভেঙে যায় হুট করে। আপাতত সিঙ্গেল। বলিউডের মোস্ট এলিজেবল ব্যাচেলর, সুন্দরী সারার সিঙ্গেল থাকার রহস্য কী তাহলে এমন ছেলে!
বলা যায়, সারা আলী খান তাঁর মা অমৃতা সিংয়ের জেরক্স কপি। মুখের আদলে যেমন মিল রয়েছে, তেমনি ব্যবহারে। অমৃতাও নাকি সারার মতোই চট করে সবার সাথে মিশতে পারেন। এভাবেই হাসি লেগে থাকত অমৃতার মুখে। আর তাই মা-মেয়ের জমেও খুব। এমনকি সারা অনেকবার জানিয়েছেন, যে কোনো সাক্ষাৎকার দেওয়ার আগে তিনি কথা বলেন মায়ের সঙ্গে।
বিয়ে করবেন সারা আলী খান। কিন্তু যিনি তাঁর শর্ত মেনে নেবেন, সেই পুরুষের পাণি গ্রহণ করবেন সাইফ আলী খানের মেয়ে। কী সেই শর্ত? যে পুরুষ তাঁর ও তাঁর মায়ের সঙ্গে থাকতে পারবেন, সাইফকন্যা নাকি তাঁকেই বিয়ে করবেন।
নতুন ছবি ‘আতরঙ্গি রে’র প্রচারে দ্য ইকোনমিক টাইমসের মুখোমুখি হয়েছিলেন সারা আলী খান। ছবিতে তাঁর চরিত্রের নাম রিঙ্কু। প্রেমিকের সঙ্গে বহুবার সে বাড়ি থেকে পালায়। বাস্তবে এমন পালিয়ে বিয়ে করার পরিকল্পনা আছে কি না—সাক্ষাৎকারে এমন প্রশ্নের উত্তরে সারা বলেন, ‘আমার ঘর মানে আমার মা। কোথাও পালিয়ে গেলেও সেখানেই ফিরে আসব। মাকে ছেড়ে কোথাও যাওয়ার ক্ষমতা আমার নেই। এই যে আজকে সাক্ষাৎকার দিতে এলাম, কোন পোষাক পরব, সেটাও আমার মা বলে দিয়েছে।’
সাইফ আলী খানের সঙ্গে অমৃতার যখন বিচ্ছেদ হয়, সারার বয়স তখন মাত্র ৯। এরপর মায়ের কাছে থেকে তাঁর আদর্শেই বেড়ে ওঠেন। তাই অমৃতাকে ঘিরেই আবর্তিত সারার জীবন। সাইফ দ্বিতীয় বিয়ে করলেও অমৃতা একাই থেকেছেন তাঁর সন্তানদের সঙ্গে। ২০০৪ সালের পর থেকে মেয়ে সারা ও ছেলে ইব্রাহিমের সঙ্গে আলাদা বাড়িতে থাকেন অমৃতা। তাই মা ছাড়া মেয়ে যেন অন্ধ। তাঁর এই সাক্ষাৎকারেও সেই উদাহরণই মিলল।
বলিউডে পা রাখার পরেই সুশান্ত সিং রাজপুতের সাথে সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন সারা আলী খান। তবে তা টিকেছিল মাসখানেক। তারপর কার্তিক আরিয়ানের সঙ্গে তাঁর প্রেমের খবরও কারো অজানা নয়। কিন্তু সেটাও ভেঙে যায় হুট করে। আপাতত সিঙ্গেল। বলিউডের মোস্ট এলিজেবল ব্যাচেলর, সুন্দরী সারার সিঙ্গেল থাকার রহস্য কী তাহলে এমন ছেলে!
বলা যায়, সারা আলী খান তাঁর মা অমৃতা সিংয়ের জেরক্স কপি। মুখের আদলে যেমন মিল রয়েছে, তেমনি ব্যবহারে। অমৃতাও নাকি সারার মতোই চট করে সবার সাথে মিশতে পারেন। এভাবেই হাসি লেগে থাকত অমৃতার মুখে। আর তাই মা-মেয়ের জমেও খুব। এমনকি সারা অনেকবার জানিয়েছেন, যে কোনো সাক্ষাৎকার দেওয়ার আগে তিনি কথা বলেন মায়ের সঙ্গে।
সৌদি আরবের প্রথম দিকের কয়েকজন নারী র্যাপারের একজন জারা। সংগীতশিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সৌদির সীমানা পেরিয়ে তিনি এখন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে থাকছেন। আরবি, ইংরেজির পাশাপাশি সুইডিশ ভাষাতেও সাবলীল এই তরুণী। জানান, আরও একটি ভাষা শেখার ইচ্ছা আছে তাঁর। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গান...
১১ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
১৭ ঘণ্টা আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
১৭ ঘণ্টা আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
১৭ ঘণ্টা আগে