বিনোদন ডেস্ক
রামায়ণ নিয়ে যেন একেবারে কুরুক্ষেত্র। একদিকে ‘মহাভারত’ সিরিয়ালের ভীষ্ম অর্থাৎ ছোট পর্দার শক্তিমান মুকেশ খান্না, অন্যদিকে বলিউডের ‘দাবাং গার্ল’ সোনাক্ষী সিনহা। ‘কৌন বনেগা ক্রোড়পতি’ অনুষ্ঠানে তাঁকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, রামায়ণে হনুমান কার জন্য সঞ্জীবনী বুটি নিয়ে এসেছিলেন? সোনাক্ষী এ প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেননি। ঘটনাটি ২০১৯ সালের। তবে সোনাক্ষীর সেই ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে খোঁচা দিয়েছেন মুকেশ খান্না। সেটা শুনে ভীষণ চটে গেছেন সোনাক্ষী। সোশ্যাল মিডিয়ায় দিয়েছেন দীর্ঘ পোস্ট।
যা বলেছিলেন মুকেশ
নিউজ নাইনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ প্রজন্মের অভিনয়শিল্পীদের নিয়ে কথা বলেন মুকেশ খান্না। বলেন, ‘আজকের প্রজন্মকে সঠিকভাবে গাইড করার জন্য শক্তিমানের প্রয়োজন।’ এরপর সোনাক্ষীর ওই ঘটনা তুলে মুকেশ বলেন, ‘ওই প্রশ্নের উত্তর না পারায় অনেকে রেগে গেল। আমি বললাম, সোনাক্ষীর দোষ নেই, এটা ওর বাবার দোষ। আপনি আপনার সন্তানকে শেখাননি কেন? কেন আপনি তাদের এত আধুনিক হতে দিলেন?’
রেগে গেলেন সোনাক্ষী
বাবাকে জড়িয়ে এমন কথা বলায় ভীষণ খেপে গেছেন সোনাক্ষী। ইনস্টাগ্রামে দীর্ঘ পোস্ট লিখে মুকেশের এমন বক্তব্যের প্রতিবাদ জানান। পরিবারের অপমান কিছুতেই মেনে নেবেন না,
এমন হুঁশিয়ারিও দেন। সোনাক্ষী লেখেন, ‘এরপর আমার বাবার দেওয়া মূল্যবোধ নিয়ে কিছু বলার আগে মনে রাখবেন, সেই মূল্যবোধের জন্যই সম্মানের সঙ্গে এই কথাগুলো বললাম। আমার লালন-পালন নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। আপনার সুস্থতা কামনা করি।’
মেয়ে সোনাক্ষীর পাশে দাঁড়িয়ে শত্রুঘ্নও মুকেশকে একহাত নিয়েছেন। শত্রুঘ্ন বলেন, ‘মুকেশকে কে সনাতন ধর্মের অভিভাবক নিযুক্ত করেছে? রামায়ণের একটা প্রশ্নের উত্তর ভুল দেওয়া মানে সোনাক্ষী সনাতন ধর্ম সম্পর্কে কিছু জানে না, এমনটা নয়।’
পিছু হটলেন মুকেশ
বাবা-মেয়ের এমন আক্রমণের মুখে পিছু হটেছেন মুকেশ খান্না। ইনস্টাগ্রামে লম্বা পোস্ট লিখে তিনি জানিয়েছেন, সোনাক্ষী বা শত্রুঘ্নের উদ্দেশে তিনি কিছু বলতে চাননি। মুকেশ লিখেছেন, ‘এ মন্তব্যের পেছনে আমার কোনো অসৎ উদ্দেশ্য ছিল না। তোমার বাবা আমার সিনিয়র। এ মন্তব্যের মাধ্যমে বোঝাতে চেয়েছিলাম, বর্তমান প্রজন্ম যাদের জেন-জি বলা হয়, তারা কিছুই গভীরভাবে বুঝতে চায় না। গুগল ও উইকিপিডিয়া ছাড়া তারা অসহায়। আমি খুবই দুঃখিত, তোমার খারাপ লেগেছে। কথা দিচ্ছি তোমার বা তোমার পরিবারের নাম উল্লেখ করে আর কখনো কোনো মন্তব্য করব না।’
রামায়ণ নিয়ে যেন একেবারে কুরুক্ষেত্র। একদিকে ‘মহাভারত’ সিরিয়ালের ভীষ্ম অর্থাৎ ছোট পর্দার শক্তিমান মুকেশ খান্না, অন্যদিকে বলিউডের ‘দাবাং গার্ল’ সোনাক্ষী সিনহা। ‘কৌন বনেগা ক্রোড়পতি’ অনুষ্ঠানে তাঁকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, রামায়ণে হনুমান কার জন্য সঞ্জীবনী বুটি নিয়ে এসেছিলেন? সোনাক্ষী এ প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেননি। ঘটনাটি ২০১৯ সালের। তবে সোনাক্ষীর সেই ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে খোঁচা দিয়েছেন মুকেশ খান্না। সেটা শুনে ভীষণ চটে গেছেন সোনাক্ষী। সোশ্যাল মিডিয়ায় দিয়েছেন দীর্ঘ পোস্ট।
যা বলেছিলেন মুকেশ
নিউজ নাইনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ প্রজন্মের অভিনয়শিল্পীদের নিয়ে কথা বলেন মুকেশ খান্না। বলেন, ‘আজকের প্রজন্মকে সঠিকভাবে গাইড করার জন্য শক্তিমানের প্রয়োজন।’ এরপর সোনাক্ষীর ওই ঘটনা তুলে মুকেশ বলেন, ‘ওই প্রশ্নের উত্তর না পারায় অনেকে রেগে গেল। আমি বললাম, সোনাক্ষীর দোষ নেই, এটা ওর বাবার দোষ। আপনি আপনার সন্তানকে শেখাননি কেন? কেন আপনি তাদের এত আধুনিক হতে দিলেন?’
রেগে গেলেন সোনাক্ষী
বাবাকে জড়িয়ে এমন কথা বলায় ভীষণ খেপে গেছেন সোনাক্ষী। ইনস্টাগ্রামে দীর্ঘ পোস্ট লিখে মুকেশের এমন বক্তব্যের প্রতিবাদ জানান। পরিবারের অপমান কিছুতেই মেনে নেবেন না,
এমন হুঁশিয়ারিও দেন। সোনাক্ষী লেখেন, ‘এরপর আমার বাবার দেওয়া মূল্যবোধ নিয়ে কিছু বলার আগে মনে রাখবেন, সেই মূল্যবোধের জন্যই সম্মানের সঙ্গে এই কথাগুলো বললাম। আমার লালন-পালন নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। আপনার সুস্থতা কামনা করি।’
মেয়ে সোনাক্ষীর পাশে দাঁড়িয়ে শত্রুঘ্নও মুকেশকে একহাত নিয়েছেন। শত্রুঘ্ন বলেন, ‘মুকেশকে কে সনাতন ধর্মের অভিভাবক নিযুক্ত করেছে? রামায়ণের একটা প্রশ্নের উত্তর ভুল দেওয়া মানে সোনাক্ষী সনাতন ধর্ম সম্পর্কে কিছু জানে না, এমনটা নয়।’
পিছু হটলেন মুকেশ
বাবা-মেয়ের এমন আক্রমণের মুখে পিছু হটেছেন মুকেশ খান্না। ইনস্টাগ্রামে লম্বা পোস্ট লিখে তিনি জানিয়েছেন, সোনাক্ষী বা শত্রুঘ্নের উদ্দেশে তিনি কিছু বলতে চাননি। মুকেশ লিখেছেন, ‘এ মন্তব্যের পেছনে আমার কোনো অসৎ উদ্দেশ্য ছিল না। তোমার বাবা আমার সিনিয়র। এ মন্তব্যের মাধ্যমে বোঝাতে চেয়েছিলাম, বর্তমান প্রজন্ম যাদের জেন-জি বলা হয়, তারা কিছুই গভীরভাবে বুঝতে চায় না। গুগল ও উইকিপিডিয়া ছাড়া তারা অসহায়। আমি খুবই দুঃখিত, তোমার খারাপ লেগেছে। কথা দিচ্ছি তোমার বা তোমার পরিবারের নাম উল্লেখ করে আর কখনো কোনো মন্তব্য করব না।’
২০১২ সালের দিকে কলকাতার এক কনসার্টে আইয়ুব বাচ্চু ও আমি গেয়েছিলাম। আমার পর ও উঠেছিল মঞ্চে। অনেক রাত পর্যন্ত গেয়েছিল। আমি বাসা থেকে ফ্রেশ হয়ে ওর হোটেলে অপেক্ষা করছিলাম দেখা করার জন্য। ও এসেই আমাকে বলল, আমার একটাই ইন্টারেস্ট আছে, পার্ক স্ট্রিটের নাইট ক্লাবে বাজাব।
১৮ ঘণ্টা আগে২০২২ সালে সংগীতশিল্পী সিঁথি সাহা জানতে পারেন, তাঁর শরীরে বাসা বেঁধেছে ক্যানসার। ব্রেস্ট ক্যানসারে আক্রান্ত হলেও ভেঙে পড়েননি সিঁথি। চিকিৎসা চালিয়ে গেছেন। অপারেশন ও কেমোথেরাপির পর এখন পুরোপুরি সুস্থ তিনি। এর মধ্যে সন্তানের মা হয়েছেন। একেবারে কাছের কয়েকজন ছাড়া কেউ জানত না সিঁথির অসুস্থতার কথা।
১৮ ঘণ্টা আগেহলিউডে নীরবে উঠে আসছে এক নতুন প্রজন্ম। এরই মধ্যে বিভিন্ন সিনেমায় নিজেদের প্রতিভার প্রমাণ দিয়েছেন তাঁরা। এই নতুন তারকারা জায়গা করে নিয়েছেন দর্শকদের মনে এবং সমালোচকদের কলমে। আগামী কয়েক বছরের মধ্যে তাঁদের হাতেই যাবে হলিউডের রাজত্ব।
১৯ ঘণ্টা আগেঅস্কারজয়ী ভারতীয় সুরকার ও গায়ক এ আর রাহমানের জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়—ধর্মান্তর এবং সুফি ইসলাম গ্রহণ। এ নিয়ে একাধিকবার খোলাখুলি কথা বলেছেন তিনি। ২০১৫ সালে প্রকাশিত নাসীর মুন্নি কবিরের লেখা ‘এ আর রাহমান: দ্য স্পিরিট অব মিউজিক’ গ্রন্থে তিনি জানান কীভাবে একজন হিন্দু জ্যোতিষী তাঁর জন্য
১ দিন আগে