অভিনেতা কমল হাসানের মেয়ে শ্রুতি হাসানও যে গুণী শিল্পী, সে বিষয়ে সন্দেহ নেই। তিনি একাধারে অভিনেত্রী ও গায়িকা। গান-বাজনার প্রতি বিশেষ আকর্ষণ আছে শ্রুতির। দক্ষিণে জাঁকিয়ে বসলেও হিন্দি ছবিতে এখনো সেভাবে সফলতা পাননি তিনি। অকপটে কথা বলা কিংবা নিজের মতো চালচলনে বারবার ট্রল হয়েছে তাকে নিয়ে। এ নিয়ে রীতিমতো বিরক্ত শ্রুতি। অবসাদে পড়ে মানসিক চিকিৎসাও করিয়েছেন। কাজ থেকে বিরতি নিয়েছেন। এখন অনেকটাই সুস্থ। ট্রল প্রসঙ্গে এই অভিনেত্রী বলেন, ‘ক্রমাগত ট্রলের শিকার হতে হতে আমি মানসিকভাবে বিষণ্ন হয়ে পড়ি। থেরাপির মাধ্যমে এই ভয় জয় করেছি। এসব বিষয় থেকে এখন বের হয়ে এসেছি।’
শ্রুতি বলেন, ‘আগে আমি অনেক ব্যাপারেই ভয় পেতাম। কেবলই ভাবতাম, আমার ভাবমূর্তি খারাপ না হয়ে যায়। মা-বাবা আমায় যেন ভুল না বোঝেন।’
এই মুহূর্তে দক্ষিণ ভারতীয় চলচ্চিত্রে শ্রুতি প্রথম সারির নায়িকাদের একজন। তবু কিংবদন্তির সন্তান হওয়ার যন্ত্রণাও কিন্তু কম নয়! যা-ই করুন না কেন, তুলনা হবেই। কমল হাসানের মতো অভিনেতার সন্তান হওয়ার চাপ হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছেন শ্রুতি। মা সারিকাও তুখোড় অভিনেত্রী ছিলেন। তবে শ্রুতির সাফ কথা, ‘আমার পক্ষে মা-বাবার মতো অভিনয় করা সম্ভব নয়। আপনি তুলনা করতে পারেন না, সেটা বাবা-মেয়েই হোক কিংবা অন্য কারও সঙ্গে। প্রত্যেকেরই একটা নিজস্বতা আছে।’
নিজের সেই অভিনয়গুণেই শ্রুতি পরিচিত হতে চান। শ্রুতি বলেন, ‘ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে সবাই আমাকে ছবিতে নিতে চাইত কারণ আমি কমল হাসানের মেয়ে। কিন্তু ছবি ব্যর্থ হলে কেউ আমার পাশে দাঁড়াত না। আমি একা হয়ে পড়তাম। এটা ছিল আমার জন্য কঠিন এক অভিজ্ঞতা।’
মা-বাবার অর্থে নয়, নিজের অর্থেই নিজেকে গড়তে চান শ্রুতি। তাই আত্মনির্ভরশীল শ্রুতিকে নিয়মিত উপার্জন করতে হয়। ঘরে বসে এই মহামারি শেষ হওয়ার অপেক্ষায় থাকতে পারেননি তিনি। শ্রুতি বলেন, ‘আমার নিজের কিছু চ্যালেঞ্জ আছে। আমি আমার মা-বাবার ওপর নির্ভরশীল হতে পারি না। শুটিং শুরু করেছি কারণ, আমি আর্থিক সমস্যায় আছি।’
জানা গেছে, বাবা কমল হাসান ১৭৬ কোটি রুপির মালিক, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ২০০ কোটি টাকা। তবু বাবার কাছে হাত পাততে রাজি নন শ্রুতি। তিনি বলেছেন, ‘আমার কাঁধে বেশ কিছু দায়িত্ব। আমাকে বাড়ির জন্য ঋণ নিতে হয়েছে। আমাকে মাসিক কিস্তি পরিশোধ করতে হয়। এসবের জন্য আমি মা-বাবার কাছে হাত পাততে পারি না।’
চলতি বছরে মুক্তি পেয়েছে শ্রুতি হাসান অভিনীত ‘ক্রাক’, ‘দ্য পাওয়ার’, ‘ভাকিল সাব’, ‘পিট্টা কাথালু’। গেল সপ্তাহে মুক্তি পেল রাজনৈতিক থ্রিলারধর্মী তামিল ছবি ‘লাবাম’। এ ছাড়া প্রভাসের সঙ্গে শ্রুতিকে ‘সালার’ ছবিতেও দেখা যাবে। চলচ্চিত্র বোদ্ধারা মনে করছেন, ছবিটি ক্যারিয়ারের মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে শ্রুতির।
অভিনেতা কমল হাসানের মেয়ে শ্রুতি হাসানও যে গুণী শিল্পী, সে বিষয়ে সন্দেহ নেই। তিনি একাধারে অভিনেত্রী ও গায়িকা। গান-বাজনার প্রতি বিশেষ আকর্ষণ আছে শ্রুতির। দক্ষিণে জাঁকিয়ে বসলেও হিন্দি ছবিতে এখনো সেভাবে সফলতা পাননি তিনি। অকপটে কথা বলা কিংবা নিজের মতো চালচলনে বারবার ট্রল হয়েছে তাকে নিয়ে। এ নিয়ে রীতিমতো বিরক্ত শ্রুতি। অবসাদে পড়ে মানসিক চিকিৎসাও করিয়েছেন। কাজ থেকে বিরতি নিয়েছেন। এখন অনেকটাই সুস্থ। ট্রল প্রসঙ্গে এই অভিনেত্রী বলেন, ‘ক্রমাগত ট্রলের শিকার হতে হতে আমি মানসিকভাবে বিষণ্ন হয়ে পড়ি। থেরাপির মাধ্যমে এই ভয় জয় করেছি। এসব বিষয় থেকে এখন বের হয়ে এসেছি।’
শ্রুতি বলেন, ‘আগে আমি অনেক ব্যাপারেই ভয় পেতাম। কেবলই ভাবতাম, আমার ভাবমূর্তি খারাপ না হয়ে যায়। মা-বাবা আমায় যেন ভুল না বোঝেন।’
এই মুহূর্তে দক্ষিণ ভারতীয় চলচ্চিত্রে শ্রুতি প্রথম সারির নায়িকাদের একজন। তবু কিংবদন্তির সন্তান হওয়ার যন্ত্রণাও কিন্তু কম নয়! যা-ই করুন না কেন, তুলনা হবেই। কমল হাসানের মতো অভিনেতার সন্তান হওয়ার চাপ হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছেন শ্রুতি। মা সারিকাও তুখোড় অভিনেত্রী ছিলেন। তবে শ্রুতির সাফ কথা, ‘আমার পক্ষে মা-বাবার মতো অভিনয় করা সম্ভব নয়। আপনি তুলনা করতে পারেন না, সেটা বাবা-মেয়েই হোক কিংবা অন্য কারও সঙ্গে। প্রত্যেকেরই একটা নিজস্বতা আছে।’
নিজের সেই অভিনয়গুণেই শ্রুতি পরিচিত হতে চান। শ্রুতি বলেন, ‘ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে সবাই আমাকে ছবিতে নিতে চাইত কারণ আমি কমল হাসানের মেয়ে। কিন্তু ছবি ব্যর্থ হলে কেউ আমার পাশে দাঁড়াত না। আমি একা হয়ে পড়তাম। এটা ছিল আমার জন্য কঠিন এক অভিজ্ঞতা।’
মা-বাবার অর্থে নয়, নিজের অর্থেই নিজেকে গড়তে চান শ্রুতি। তাই আত্মনির্ভরশীল শ্রুতিকে নিয়মিত উপার্জন করতে হয়। ঘরে বসে এই মহামারি শেষ হওয়ার অপেক্ষায় থাকতে পারেননি তিনি। শ্রুতি বলেন, ‘আমার নিজের কিছু চ্যালেঞ্জ আছে। আমি আমার মা-বাবার ওপর নির্ভরশীল হতে পারি না। শুটিং শুরু করেছি কারণ, আমি আর্থিক সমস্যায় আছি।’
জানা গেছে, বাবা কমল হাসান ১৭৬ কোটি রুপির মালিক, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ২০০ কোটি টাকা। তবু বাবার কাছে হাত পাততে রাজি নন শ্রুতি। তিনি বলেছেন, ‘আমার কাঁধে বেশ কিছু দায়িত্ব। আমাকে বাড়ির জন্য ঋণ নিতে হয়েছে। আমাকে মাসিক কিস্তি পরিশোধ করতে হয়। এসবের জন্য আমি মা-বাবার কাছে হাত পাততে পারি না।’
চলতি বছরে মুক্তি পেয়েছে শ্রুতি হাসান অভিনীত ‘ক্রাক’, ‘দ্য পাওয়ার’, ‘ভাকিল সাব’, ‘পিট্টা কাথালু’। গেল সপ্তাহে মুক্তি পেল রাজনৈতিক থ্রিলারধর্মী তামিল ছবি ‘লাবাম’। এ ছাড়া প্রভাসের সঙ্গে শ্রুতিকে ‘সালার’ ছবিতেও দেখা যাবে। চলচ্চিত্র বোদ্ধারা মনে করছেন, ছবিটি ক্যারিয়ারের মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে শ্রুতির।
ঈদের দিন থেকে সপ্তম দিন পর্যন্ত টিভি চ্যানেলগুলো প্রচার করবে সাত পর্বের ঈদের বিশেষ ধারাবাহিক নাটক। বাছাই করা এসব ধারাবাহিকের খবর থাকছে পাঠকের জন্য।
৭ ঘণ্টা আগে‘লাল সিং চাড্ডা’ সিনেমার ব্যর্থতার পর অভিনয় থেকে সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন আমির খান। তবে, তিন বছর পর ‘সিতারে জামিন পার’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় ফিরছেন আমির। অথচ, এই সিনেমায় অভিনয় করার কথা ছিল ফারহান আখতারের। শেষ পর্যন্ত আমিরের হঠাৎ সিদ্ধান্ত বদলে হতাশ হয়েছিলেন ফারহান।
৮ ঘণ্টা আগেসেরা নৃত্যশিল্পী হিসেবে এ বছর বাংলাদেশ টেলিভিশন রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ আয়োজিত ট্র্যাব মিডিয়া আইকনিক অ্যাওয়ার্ড জিতেছেন উম্মে তাবাসসুম খান মিতিন। নৃত্যের জন্য এটাই মিতিনের প্রথম পুরস্কার নয়। এর আগেও দেশে ও ভারতের মাটিতে পেয়েছেন একাধিক পুরস্কার।
৯ ঘণ্টা আগে২০২০-২১ অর্থবছরে ৬০ লাখ টাকা সরকারি অনুদান পায় ‘জলরঙ’। কবিরুল ইসলাম রানা পরিচালিত সিনেমাটি ২০২৩ সালে সেন্সর বোর্ড থেকে ছাড়পত্র পেলেও মুক্তি পায়নি এতদিন। অবশেষে প্রায় দুই বছর পর মুক্তি পাচ্ছে সিনেমাটি। তবে প্রেক্ষাগৃহে নয়, ওটিটি প্লাটফর্ম আইস্ক্রিনে ঈদের দ্বিতীয় দিন থেকে দেখা যাবে জলরঙ।
১০ ঘণ্টা আগে