সারোগেসি পদ্ধতিতে মা হয়েছিলেন বলিউড অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। সে সময় এ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা কম হয়নি। এবার মেয়ের বয়স এক বছর পার হওয়ার পর বিষয়টি খোলাসা করলেন তিনি।
একটি পডকাস্টে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ বিষয়ে কথা বলেছেন তিনি। সম্প্রতি ‘আর্মচেয়ার এক্সপার্ট’ শিরোনামের একটি পডকাস্টে অতিথি হিসেবে হাজির হয়েছিলেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। সেখানে প্রিয়াঙ্কা জানান, তিনি প্রথম দিকে নিককে বিয়ে করা নিয়েও সংশয়ে ছিলেন। কারণ ২৫ বছর বয়সী নিক ওই বয়সেই সন্তান নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেবেন কি না, সে বিষয়ে নিশ্চিত হতে পারেননি তিনি। প্রিয়াঙ্কা নিজেও নিকের ওপর কোনো সিদ্ধান্ত জোর করে চাপিয়ে দিতে চাননি। তবে ২০১৮ সালে বিয়ের পর প্রিয়াঙ্কার সিদ্ধান্তে অমত পোষণ করেননি নিক।
প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার কথায়, ‘আমি বাচ্চা ভালোবাসি। সন্তান নেওয়ার ইচ্ছেও ছিল। অন্যদিকে ক্যারিয়ারেও সফল হতে চেয়েছিলাম। তাই মায়ের পরামর্শে ত্রিশে পা দিয়েই ডিম্বাণু সংরক্ষণ করতে শুরু করেছিলাম।’
কর্মরত নারীদের ডিম্বাণু সংরক্ষণের পরামর্শ দেন প্রিয়াঙ্কা। তিনি বলেন, ‘একজন নারী যত দিন চান, তত দিন কাজকর্ম করতে পারবেন। ডিম্বাণু একবার সংরক্ষণ করা থাকলে সেটার বয়স আর বাড়ে না। ফলে সন্তান ধারণেও কোনো সমস্যা হয় না।’
২০১৩ সাল থেকেই মা হওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছিলেন বলিউড অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। তখন তাঁর বয়স ছিল ত্রিশ। অভিনেত্রীর মা মধু চোপড়া পেশায় একজন প্রসূতি-স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ। তাঁর পরামর্শেই মা হওয়ার লক্ষ্যে নিজের ডিম্বাণু সংরক্ষণের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন প্রিয়াঙ্কা। বিয়ের পর সারোগেসি পদ্ধতিতে ২০২২ সালের জানুয়ারিতে মা হন ‘দেশি গার্ল’খ্যাত এই অভিনেত্রী।
২০১৮ সালে সম্পর্কে জড়ান প্রিয়াঙ্কা ও গায়ক নিক জোনাস। সে বছরেই ডিসেম্বরে ১০ বছরের ছোট নিক জোনাসকে বিয়ে করেন প্রিয়াঙ্কা। বিয়ের পর যুক্তরাষ্ট্রেই সংসার সাজিয়েছেন প্রিয়াঙ্কা-নিক দম্পতি।
সারোগেসি পদ্ধতিতে মা হয়েছিলেন বলিউড অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। সে সময় এ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা কম হয়নি। এবার মেয়ের বয়স এক বছর পার হওয়ার পর বিষয়টি খোলাসা করলেন তিনি।
একটি পডকাস্টে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ বিষয়ে কথা বলেছেন তিনি। সম্প্রতি ‘আর্মচেয়ার এক্সপার্ট’ শিরোনামের একটি পডকাস্টে অতিথি হিসেবে হাজির হয়েছিলেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। সেখানে প্রিয়াঙ্কা জানান, তিনি প্রথম দিকে নিককে বিয়ে করা নিয়েও সংশয়ে ছিলেন। কারণ ২৫ বছর বয়সী নিক ওই বয়সেই সন্তান নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেবেন কি না, সে বিষয়ে নিশ্চিত হতে পারেননি তিনি। প্রিয়াঙ্কা নিজেও নিকের ওপর কোনো সিদ্ধান্ত জোর করে চাপিয়ে দিতে চাননি। তবে ২০১৮ সালে বিয়ের পর প্রিয়াঙ্কার সিদ্ধান্তে অমত পোষণ করেননি নিক।
প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার কথায়, ‘আমি বাচ্চা ভালোবাসি। সন্তান নেওয়ার ইচ্ছেও ছিল। অন্যদিকে ক্যারিয়ারেও সফল হতে চেয়েছিলাম। তাই মায়ের পরামর্শে ত্রিশে পা দিয়েই ডিম্বাণু সংরক্ষণ করতে শুরু করেছিলাম।’
কর্মরত নারীদের ডিম্বাণু সংরক্ষণের পরামর্শ দেন প্রিয়াঙ্কা। তিনি বলেন, ‘একজন নারী যত দিন চান, তত দিন কাজকর্ম করতে পারবেন। ডিম্বাণু একবার সংরক্ষণ করা থাকলে সেটার বয়স আর বাড়ে না। ফলে সন্তান ধারণেও কোনো সমস্যা হয় না।’
২০১৩ সাল থেকেই মা হওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছিলেন বলিউড অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। তখন তাঁর বয়স ছিল ত্রিশ। অভিনেত্রীর মা মধু চোপড়া পেশায় একজন প্রসূতি-স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ। তাঁর পরামর্শেই মা হওয়ার লক্ষ্যে নিজের ডিম্বাণু সংরক্ষণের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন প্রিয়াঙ্কা। বিয়ের পর সারোগেসি পদ্ধতিতে ২০২২ সালের জানুয়ারিতে মা হন ‘দেশি গার্ল’খ্যাত এই অভিনেত্রী।
২০১৮ সালে সম্পর্কে জড়ান প্রিয়াঙ্কা ও গায়ক নিক জোনাস। সে বছরেই ডিসেম্বরে ১০ বছরের ছোট নিক জোনাসকে বিয়ে করেন প্রিয়াঙ্কা। বিয়ের পর যুক্তরাষ্ট্রেই সংসার সাজিয়েছেন প্রিয়াঙ্কা-নিক দম্পতি।
২০১২ সালের দিকে কলকাতার এক কনসার্টে আইয়ুব বাচ্চু ও আমি গেয়েছিলাম। আমার পর ও উঠেছিল মঞ্চে। অনেক রাত পর্যন্ত গেয়েছিল। আমি বাসা থেকে ফ্রেশ হয়ে ওর হোটেলে অপেক্ষা করছিলাম দেখা করার জন্য। ও এসেই আমাকে বলল, আমার একটাই ইন্টারেস্ট আছে, পার্ক স্ট্রিটের নাইট ক্লাবে বাজাব।
১৮ ঘণ্টা আগে২০২২ সালে সংগীতশিল্পী সিঁথি সাহা জানতে পারেন, তাঁর শরীরে বাসা বেঁধেছে ক্যানসার। ব্রেস্ট ক্যানসারে আক্রান্ত হলেও ভেঙে পড়েননি সিঁথি। চিকিৎসা চালিয়ে গেছেন। অপারেশন ও কেমোথেরাপির পর এখন পুরোপুরি সুস্থ তিনি। এর মধ্যে সন্তানের মা হয়েছেন। একেবারে কাছের কয়েকজন ছাড়া কেউ জানত না সিঁথির অসুস্থতার কথা।
১৮ ঘণ্টা আগেহলিউডে নীরবে উঠে আসছে এক নতুন প্রজন্ম। এরই মধ্যে বিভিন্ন সিনেমায় নিজেদের প্রতিভার প্রমাণ দিয়েছেন তাঁরা। এই নতুন তারকারা জায়গা করে নিয়েছেন দর্শকদের মনে এবং সমালোচকদের কলমে। আগামী কয়েক বছরের মধ্যে তাঁদের হাতেই যাবে হলিউডের রাজত্ব।
১৮ ঘণ্টা আগেঅস্কারজয়ী ভারতীয় সুরকার ও গায়ক এ আর রাহমানের জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়—ধর্মান্তর এবং সুফি ইসলাম গ্রহণ। এ নিয়ে একাধিকবার খোলাখুলি কথা বলেছেন তিনি। ২০১৫ সালে প্রকাশিত নাসীর মুন্নি কবিরের লেখা ‘এ আর রাহমান: দ্য স্পিরিট অব মিউজিক’ গ্রন্থে তিনি জানান কীভাবে একজন হিন্দু জ্যোতিষী তাঁর জন্য
১ দিন আগে