দীর্ঘ ২২ বছর পর ‘তারা সিং’ হয়ে পর্দায় ফিরেছেন বলিউড অভিনেতা সানি দেওল। দীর্ঘ এই সময় পর কোনো সিনেমার সিকুয়েল এতটা ভালোবাসা পেতে পারে সেটা বোধ হয় সানি দেওল ও আমিশা প্যাটেল অভিনীত ‘গদর ২’ না দেখলে বোঝা যেত না। মুক্তির মাত্র তিন দিনেই সিনেমাটির ভারতে আয় ১৩৫ দশমিক ১৮ কোটি রুপি।
বলিউডের বাণিজ্য বিশ্লেষক তরুণ আদর্শ মনে করছেন সিনেমাটি প্রথম সপ্তাহেই ২০০ কোটি রুপি অতিক্রম করবে।
প্রথম দিনে বক্স অফিসে ৪০ দশমিক ১০ কোটি রুপিতে শুরু করে ‘গদর ২’। আর সেই ধারা দ্বিতীয় দিনে বজায় রেখে গত শনিবার বক্স অফিসে ৪৩ কোটি রুপি আয় করে সিনেমাটি। ভারতীয় বক্স অফিস রিপোর্ট প্রদানকারী সচনিল্ক এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, তৃতীয় দিনে ৫২ কোটি রুপির বেশি আয় নিয়ে তিন দিন শেষে সিনেমাটির মোট আয় ১৩৫ কোটি রুপি।
সিনেমাটি আজ চতুর্থ দিনে খুব সহজেই দেড় শ কোটি রুপি পেরিয়ে ২০০ কোটি রুপির দোরগোড়ায় পৌঁছাবে বলে মনে করছেন তরুণ আদর্শ।
উল্লেখ্য, ১৯৮৩ সাল থেকে বলিউড ক্যারিয়ার শুরু করেন অভিনেতা সানি দেওল। আর ‘গদর ২’ হচ্ছে তাঁর ৪০ বছরের লম্বা ক্যারিয়ারের এখন পর্যন্ত সব থেকে বেশি আয় করা সিনেমা।
প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালে প্রথম দিনের সর্বোচ্চ আয়ে পাঠানের পরেই অবস্থান সানির ‘গদর ২’। বলিউড বাদশাহর পাঠান প্রথম দিনে ৫৭ কোটি রুপি ঘরে তুলেছিল। অন্যদিকে ‘গদর ২’-এর সঙ্গে মুক্তি পাওয়া পঙ্কজ ত্রিপাঠী এবং অক্ষয় কুমার অভিনীত ‘ওএমজি ২’ সিনেমাটি বক্স অফিস থেকে প্রথম দিন কেবল ১০ দশমিক ২৬ কোটি রুপি আয় করেছে।
১১ আগস্ট মুক্তি পেয়েছে সানি দেওল-আমিশা প্যাটেলের সিনেমা ‘গদর ২’। ২০০১ সালে মুক্তি পায় অনিল শর্মা পরিচালিত ‘গদর: এক প্রেম কথা’। তারপর কেটে গেছে দুই দশকেরও বেশি সময়। সানি ও আমিশার পর্দার ‘প্রেম কথা’ সেখানেই থামেনি। সারা দেশে প্রায় ৫ হাজার প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায় সিনেমাটি।
দীর্ঘ ২২ বছর পর ‘তারা সিং’ হয়ে পর্দায় ফিরেছেন বলিউড অভিনেতা সানি দেওল। দীর্ঘ এই সময় পর কোনো সিনেমার সিকুয়েল এতটা ভালোবাসা পেতে পারে সেটা বোধ হয় সানি দেওল ও আমিশা প্যাটেল অভিনীত ‘গদর ২’ না দেখলে বোঝা যেত না। মুক্তির মাত্র তিন দিনেই সিনেমাটির ভারতে আয় ১৩৫ দশমিক ১৮ কোটি রুপি।
বলিউডের বাণিজ্য বিশ্লেষক তরুণ আদর্শ মনে করছেন সিনেমাটি প্রথম সপ্তাহেই ২০০ কোটি রুপি অতিক্রম করবে।
প্রথম দিনে বক্স অফিসে ৪০ দশমিক ১০ কোটি রুপিতে শুরু করে ‘গদর ২’। আর সেই ধারা দ্বিতীয় দিনে বজায় রেখে গত শনিবার বক্স অফিসে ৪৩ কোটি রুপি আয় করে সিনেমাটি। ভারতীয় বক্স অফিস রিপোর্ট প্রদানকারী সচনিল্ক এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, তৃতীয় দিনে ৫২ কোটি রুপির বেশি আয় নিয়ে তিন দিন শেষে সিনেমাটির মোট আয় ১৩৫ কোটি রুপি।
সিনেমাটি আজ চতুর্থ দিনে খুব সহজেই দেড় শ কোটি রুপি পেরিয়ে ২০০ কোটি রুপির দোরগোড়ায় পৌঁছাবে বলে মনে করছেন তরুণ আদর্শ।
উল্লেখ্য, ১৯৮৩ সাল থেকে বলিউড ক্যারিয়ার শুরু করেন অভিনেতা সানি দেওল। আর ‘গদর ২’ হচ্ছে তাঁর ৪০ বছরের লম্বা ক্যারিয়ারের এখন পর্যন্ত সব থেকে বেশি আয় করা সিনেমা।
প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালে প্রথম দিনের সর্বোচ্চ আয়ে পাঠানের পরেই অবস্থান সানির ‘গদর ২’। বলিউড বাদশাহর পাঠান প্রথম দিনে ৫৭ কোটি রুপি ঘরে তুলেছিল। অন্যদিকে ‘গদর ২’-এর সঙ্গে মুক্তি পাওয়া পঙ্কজ ত্রিপাঠী এবং অক্ষয় কুমার অভিনীত ‘ওএমজি ২’ সিনেমাটি বক্স অফিস থেকে প্রথম দিন কেবল ১০ দশমিক ২৬ কোটি রুপি আয় করেছে।
১১ আগস্ট মুক্তি পেয়েছে সানি দেওল-আমিশা প্যাটেলের সিনেমা ‘গদর ২’। ২০০১ সালে মুক্তি পায় অনিল শর্মা পরিচালিত ‘গদর: এক প্রেম কথা’। তারপর কেটে গেছে দুই দশকেরও বেশি সময়। সানি ও আমিশার পর্দার ‘প্রেম কথা’ সেখানেই থামেনি। সারা দেশে প্রায় ৫ হাজার প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায় সিনেমাটি।
দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞ অভিনেত্রী রওশন আরা বেগম ওরফে মৌ শিখা সম্প্রতি এক আবেগঘন ফেসবুক পোস্টে নিজের কাজ কমে যাওয়া এবং এর ফলে সৃষ্ট মানসিক ও অর্থনৈতিক সংকটের কথা তুলে ধরেছেন। তাঁর এই আর্তি মিডিয়াপাড়ায় অনেককেই নাড়া দিয়েছে। তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, যেখানে একসময় মাসে ১৫ থেকে ২০ দিন কাজ করতেন, সেখানে গত আড়াই...
৩ ঘণ্টা আগেপরিচালক মোহিত সুরির নতুন চলচ্চিত্র ‘সায়ারা’ দ্বিতীয় সপ্তাহের মতো বক্স অফিস কাঁপাচ্ছে। দেশের বক্স অফিসে ২০০ কোটি রুপি আয়ের মাইলফলক অতিক্রম করার পথে রয়েছে ছবিটি। অভিনেতা আহান পাণ্ডের অভিষেক চলচ্চিত্র ‘সায়ারা’। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করলেন তিনি। প্রেক্ষাগৃহে দারুণ ব্যবসা করছে।
৫ ঘণ্টা আগেগত বছর জুনে পথচলার চার দশক পূর্ণ করেছে দেশের ব্যান্ড ওয়ারফেজ। সে সময় দলটির প্রধান শেখ মনিরুল আলম টিপু জানিয়েছিলেন, চার দশক পূর্তি উপলক্ষে বছরব্যাপী দেশের বিভিন্ন স্থানে কনসার্টের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়া, ভারতসহ আরও কয়েকটি দেশে কনসার্ট করার পরিকল্পনা আছে তাদের।
৯ ঘণ্টা আগেবাদল সরকারের পেশাগত নাম সুধীন্দ্রনাথ সরকার। নাটক লিখেছেন প্রায় ৬০টি। তিনি মনে করতেন, নাটক সমাজের দর্পণ হওয়া উচিত। বাংলা থিয়েটারে ষাটের দশকের শেষ দিকে ‘থার্ড থিয়েটার’ নামক একটি নতুন নাট্যধারার প্রবর্তন করেন বাদল সরকার। ‘থার্ড থিয়েটার’ সমকালে অভিনব ও ব্যতিক্রমধর্মী নাট্যরীতি হিসেবে সমাদৃত হয়।
৯ ঘণ্টা আগে