
জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী ও অভিনেতা তাহসানের আবারও বিয়ের খবরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। ফেসবুকে ভক্ত-সমালোচকেরা তাহসান-রোজা-মিথিলার বিভিন্ন ছবি শেয়ার করে করছেন নানা মন্তব্য। নানা মন্তব্যের মধ্যে রয়েছে ‘হার’-‘জিত’ ধরনের আলাপও।
এরই মধ্যে এসব নিয়ে গতকাল রোববার নিজের ফেসবুক আইডিতে দীর্ঘ এক পোস্ট দিয়েছেন নির্বাসিত লেখক তসলিমা নাসরিন। তিনি মনে করেন, ‘পুরুষতান্ত্রিক সমাজে পুরুষের জেতা কোনো চ্যালেঞ্জ নয়। নারীর জন্যই এ চ্যালেঞ্জ। দুই নারীই তিন শর্তের চ্যালেঞ্জে জিতেছে।’
স্ট্যাটাসে তসলিমা লিখেছেন, ‘ফেসবুক ছেয়ে গেছে “তাহসান জিতেছে তাহসান জিতেছে” রবে। কেন তাহসান জিতেছে, বুঝে পেলাম না। সে একটা মেয়েকে বিয়ে করেছে বা করতে যাচ্ছে। এর মধ্যে জেতাজেতির কী হলো! হেটারোসেক্সুয়ালদের বিপরীত লিঙ্গে আকর্ষণ থাকে, তারা জীবনের কোনো একসময় পছন্দসই কাউকে পেলে তার সঙ্গে প্রেম করে, লিভ ইন করে বা তাকে বিয়ে করে। এ তো স্বাভাবিক। জিতল কেন তাহলে তাহসান?’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘আসলে যারা জিতেছে জিতেছে বলে চেঁচাচ্ছে, তারা চেঁচাচ্ছে কারণ তারা মনে করেছে তাহসান এক বাচ্চার বাবা হয়েও, ডিভোর্সি হয়েও একটা “কচি সুন্দরী ভার্জিন মেয়ে” পেয়েছে। মর্ত্যে বসে যত খুশি এবং যেভাবে খুশি নারী ভোগ করার পর স্বর্গে গিয়ে সঙ্গমের জন্য ভার্জিন হুর পেয়ে যাওয়াকে মুসলমানরা “জিতে যাওয়া”ই মনে করে। কিন্তু রোজা আহমেদ রক্ত-মাংসের মানুষ, হুর নয়, খুব সম্ভবত ভার্জিনও নয়। রাজকন্যার জীবন তার ছিল না, খুব স্ট্রাগল করেছে জীবনে। দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন সংগ্রাম করে একটি মেয়ে নিজের পায়ে দাঁড়িয়েছে। কঠিন সংগ্রামের দিনগুলোয় নিজের লক্ষ্যে স্থির ছিল বলে, নিজের স্বপ্ন যে করেই হোক পূরণ করতে চেয়েছিল বলে নারীবিদ্বেষী সমাজ রোজাকে কম নিন্দে করেনি, কম অপমান করেনি, কম অপদস্থ করেনি। মিথিলার বিরুদ্ধেও কম কুৎসা রটায়নি এই সমাজ।’

নির্বাসিত এ লেখক লিখেছেন, ‘তাহসান জিতেছে, এই নিয়ে সবাই উল্লাস করছে। নারীবিদ্বেষী সমাজে সব পুরুষই জেতে। সর্বক্ষণ জেতে। তাদের হার নেই। হারতে হয় শুধু নারীকেই। কিন্তু আমি কি মনে করি মিথিলা বা রোজা হেরেছে? না। তারা একটুও হারেনি। তারা পুরুষতান্ত্রিক সমাজের প্রথা ভেঙে নিজের যোগ্যতায় স্বনির্ভরতা ও স্বাধীনতা অর্জন করেছে౼নারীবিদ্বেষী সমাজে নারীর জিতে যাওয়ার প্রথম শর্তই এটি। তারা ভ্রুক্ষেপ করছে না কুৎসা বা নিন্দে, এ জিতে যাওয়ার দ্বিতীয় শর্ত। ভালো না লাগলে তারা তাদের সঙ্গীকে, সে প্রেমিক হোক, সে স্বামী হোক; ত্যাগ করতে পারছে, তারা বাধ্য নয় তাদের সঙ্গে এক ছাদের তলায় বাস করতে౼জিতে যাওয়ার এটি তৃতীয় শর্ত।’

তসলিমা নাসরিন লেখেন, ‘স্বামীর আচার-ব্যবহার যদি পছন্দ না হয় রোজার, তার স্বনির্ভরতাই তাকে সাহস জোগাবে স্বামীকে ত্যাগ করার, মাথা উঁচু করে একা বাঁচার। পুরুষতান্ত্রিক সমাজে পুরুষের জেতা কোনো চ্যালেঞ্জ নয়। নারীর জন্যই এ চ্যালেঞ্জ। দুই নারীই তিন শর্তের চ্যালেঞ্জে জিতেছে। চ্যালেঞ্জহীন জয়ের চেয়ে চ্যালেঞ্জের জয় ঢের বেশি গৌরবময়। জয়তু নারী।’

জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী ও অভিনেতা তাহসানের আবারও বিয়ের খবরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। ফেসবুকে ভক্ত-সমালোচকেরা তাহসান-রোজা-মিথিলার বিভিন্ন ছবি শেয়ার করে করছেন নানা মন্তব্য। নানা মন্তব্যের মধ্যে রয়েছে ‘হার’-‘জিত’ ধরনের আলাপও।
এরই মধ্যে এসব নিয়ে গতকাল রোববার নিজের ফেসবুক আইডিতে দীর্ঘ এক পোস্ট দিয়েছেন নির্বাসিত লেখক তসলিমা নাসরিন। তিনি মনে করেন, ‘পুরুষতান্ত্রিক সমাজে পুরুষের জেতা কোনো চ্যালেঞ্জ নয়। নারীর জন্যই এ চ্যালেঞ্জ। দুই নারীই তিন শর্তের চ্যালেঞ্জে জিতেছে।’
স্ট্যাটাসে তসলিমা লিখেছেন, ‘ফেসবুক ছেয়ে গেছে “তাহসান জিতেছে তাহসান জিতেছে” রবে। কেন তাহসান জিতেছে, বুঝে পেলাম না। সে একটা মেয়েকে বিয়ে করেছে বা করতে যাচ্ছে। এর মধ্যে জেতাজেতির কী হলো! হেটারোসেক্সুয়ালদের বিপরীত লিঙ্গে আকর্ষণ থাকে, তারা জীবনের কোনো একসময় পছন্দসই কাউকে পেলে তার সঙ্গে প্রেম করে, লিভ ইন করে বা তাকে বিয়ে করে। এ তো স্বাভাবিক। জিতল কেন তাহলে তাহসান?’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘আসলে যারা জিতেছে জিতেছে বলে চেঁচাচ্ছে, তারা চেঁচাচ্ছে কারণ তারা মনে করেছে তাহসান এক বাচ্চার বাবা হয়েও, ডিভোর্সি হয়েও একটা “কচি সুন্দরী ভার্জিন মেয়ে” পেয়েছে। মর্ত্যে বসে যত খুশি এবং যেভাবে খুশি নারী ভোগ করার পর স্বর্গে গিয়ে সঙ্গমের জন্য ভার্জিন হুর পেয়ে যাওয়াকে মুসলমানরা “জিতে যাওয়া”ই মনে করে। কিন্তু রোজা আহমেদ রক্ত-মাংসের মানুষ, হুর নয়, খুব সম্ভবত ভার্জিনও নয়। রাজকন্যার জীবন তার ছিল না, খুব স্ট্রাগল করেছে জীবনে। দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন সংগ্রাম করে একটি মেয়ে নিজের পায়ে দাঁড়িয়েছে। কঠিন সংগ্রামের দিনগুলোয় নিজের লক্ষ্যে স্থির ছিল বলে, নিজের স্বপ্ন যে করেই হোক পূরণ করতে চেয়েছিল বলে নারীবিদ্বেষী সমাজ রোজাকে কম নিন্দে করেনি, কম অপমান করেনি, কম অপদস্থ করেনি। মিথিলার বিরুদ্ধেও কম কুৎসা রটায়নি এই সমাজ।’

নির্বাসিত এ লেখক লিখেছেন, ‘তাহসান জিতেছে, এই নিয়ে সবাই উল্লাস করছে। নারীবিদ্বেষী সমাজে সব পুরুষই জেতে। সর্বক্ষণ জেতে। তাদের হার নেই। হারতে হয় শুধু নারীকেই। কিন্তু আমি কি মনে করি মিথিলা বা রোজা হেরেছে? না। তারা একটুও হারেনি। তারা পুরুষতান্ত্রিক সমাজের প্রথা ভেঙে নিজের যোগ্যতায় স্বনির্ভরতা ও স্বাধীনতা অর্জন করেছে౼নারীবিদ্বেষী সমাজে নারীর জিতে যাওয়ার প্রথম শর্তই এটি। তারা ভ্রুক্ষেপ করছে না কুৎসা বা নিন্দে, এ জিতে যাওয়ার দ্বিতীয় শর্ত। ভালো না লাগলে তারা তাদের সঙ্গীকে, সে প্রেমিক হোক, সে স্বামী হোক; ত্যাগ করতে পারছে, তারা বাধ্য নয় তাদের সঙ্গে এক ছাদের তলায় বাস করতে౼জিতে যাওয়ার এটি তৃতীয় শর্ত।’

তসলিমা নাসরিন লেখেন, ‘স্বামীর আচার-ব্যবহার যদি পছন্দ না হয় রোজার, তার স্বনির্ভরতাই তাকে সাহস জোগাবে স্বামীকে ত্যাগ করার, মাথা উঁচু করে একা বাঁচার। পুরুষতান্ত্রিক সমাজে পুরুষের জেতা কোনো চ্যালেঞ্জ নয়। নারীর জন্যই এ চ্যালেঞ্জ। দুই নারীই তিন শর্তের চ্যালেঞ্জে জিতেছে। চ্যালেঞ্জহীন জয়ের চেয়ে চ্যালেঞ্জের জয় ঢের বেশি গৌরবময়। জয়তু নারী।’

জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী ও অভিনেতা তাহসানের আবারও বিয়ের খবরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। ফেসবুকে ভক্ত-সমালোচকেরা তাহসান-রোজা-মিথিলার বিভিন্ন ছবি শেয়ার করে করছেন নানা মন্তব্য। নানা মন্তব্যের মধ্যে রয়েছে ‘হার’-‘জিত’ ধরনের আলাপও।
এরই মধ্যে এসব নিয়ে গতকাল রোববার নিজের ফেসবুক আইডিতে দীর্ঘ এক পোস্ট দিয়েছেন নির্বাসিত লেখক তসলিমা নাসরিন। তিনি মনে করেন, ‘পুরুষতান্ত্রিক সমাজে পুরুষের জেতা কোনো চ্যালেঞ্জ নয়। নারীর জন্যই এ চ্যালেঞ্জ। দুই নারীই তিন শর্তের চ্যালেঞ্জে জিতেছে।’
স্ট্যাটাসে তসলিমা লিখেছেন, ‘ফেসবুক ছেয়ে গেছে “তাহসান জিতেছে তাহসান জিতেছে” রবে। কেন তাহসান জিতেছে, বুঝে পেলাম না। সে একটা মেয়েকে বিয়ে করেছে বা করতে যাচ্ছে। এর মধ্যে জেতাজেতির কী হলো! হেটারোসেক্সুয়ালদের বিপরীত লিঙ্গে আকর্ষণ থাকে, তারা জীবনের কোনো একসময় পছন্দসই কাউকে পেলে তার সঙ্গে প্রেম করে, লিভ ইন করে বা তাকে বিয়ে করে। এ তো স্বাভাবিক। জিতল কেন তাহলে তাহসান?’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘আসলে যারা জিতেছে জিতেছে বলে চেঁচাচ্ছে, তারা চেঁচাচ্ছে কারণ তারা মনে করেছে তাহসান এক বাচ্চার বাবা হয়েও, ডিভোর্সি হয়েও একটা “কচি সুন্দরী ভার্জিন মেয়ে” পেয়েছে। মর্ত্যে বসে যত খুশি এবং যেভাবে খুশি নারী ভোগ করার পর স্বর্গে গিয়ে সঙ্গমের জন্য ভার্জিন হুর পেয়ে যাওয়াকে মুসলমানরা “জিতে যাওয়া”ই মনে করে। কিন্তু রোজা আহমেদ রক্ত-মাংসের মানুষ, হুর নয়, খুব সম্ভবত ভার্জিনও নয়। রাজকন্যার জীবন তার ছিল না, খুব স্ট্রাগল করেছে জীবনে। দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন সংগ্রাম করে একটি মেয়ে নিজের পায়ে দাঁড়িয়েছে। কঠিন সংগ্রামের দিনগুলোয় নিজের লক্ষ্যে স্থির ছিল বলে, নিজের স্বপ্ন যে করেই হোক পূরণ করতে চেয়েছিল বলে নারীবিদ্বেষী সমাজ রোজাকে কম নিন্দে করেনি, কম অপমান করেনি, কম অপদস্থ করেনি। মিথিলার বিরুদ্ধেও কম কুৎসা রটায়নি এই সমাজ।’

নির্বাসিত এ লেখক লিখেছেন, ‘তাহসান জিতেছে, এই নিয়ে সবাই উল্লাস করছে। নারীবিদ্বেষী সমাজে সব পুরুষই জেতে। সর্বক্ষণ জেতে। তাদের হার নেই। হারতে হয় শুধু নারীকেই। কিন্তু আমি কি মনে করি মিথিলা বা রোজা হেরেছে? না। তারা একটুও হারেনি। তারা পুরুষতান্ত্রিক সমাজের প্রথা ভেঙে নিজের যোগ্যতায় স্বনির্ভরতা ও স্বাধীনতা অর্জন করেছে౼নারীবিদ্বেষী সমাজে নারীর জিতে যাওয়ার প্রথম শর্তই এটি। তারা ভ্রুক্ষেপ করছে না কুৎসা বা নিন্দে, এ জিতে যাওয়ার দ্বিতীয় শর্ত। ভালো না লাগলে তারা তাদের সঙ্গীকে, সে প্রেমিক হোক, সে স্বামী হোক; ত্যাগ করতে পারছে, তারা বাধ্য নয় তাদের সঙ্গে এক ছাদের তলায় বাস করতে౼জিতে যাওয়ার এটি তৃতীয় শর্ত।’

তসলিমা নাসরিন লেখেন, ‘স্বামীর আচার-ব্যবহার যদি পছন্দ না হয় রোজার, তার স্বনির্ভরতাই তাকে সাহস জোগাবে স্বামীকে ত্যাগ করার, মাথা উঁচু করে একা বাঁচার। পুরুষতান্ত্রিক সমাজে পুরুষের জেতা কোনো চ্যালেঞ্জ নয়। নারীর জন্যই এ চ্যালেঞ্জ। দুই নারীই তিন শর্তের চ্যালেঞ্জে জিতেছে। চ্যালেঞ্জহীন জয়ের চেয়ে চ্যালেঞ্জের জয় ঢের বেশি গৌরবময়। জয়তু নারী।’

জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী ও অভিনেতা তাহসানের আবারও বিয়ের খবরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। ফেসবুকে ভক্ত-সমালোচকেরা তাহসান-রোজা-মিথিলার বিভিন্ন ছবি শেয়ার করে করছেন নানা মন্তব্য। নানা মন্তব্যের মধ্যে রয়েছে ‘হার’-‘জিত’ ধরনের আলাপও।
এরই মধ্যে এসব নিয়ে গতকাল রোববার নিজের ফেসবুক আইডিতে দীর্ঘ এক পোস্ট দিয়েছেন নির্বাসিত লেখক তসলিমা নাসরিন। তিনি মনে করেন, ‘পুরুষতান্ত্রিক সমাজে পুরুষের জেতা কোনো চ্যালেঞ্জ নয়। নারীর জন্যই এ চ্যালেঞ্জ। দুই নারীই তিন শর্তের চ্যালেঞ্জে জিতেছে।’
স্ট্যাটাসে তসলিমা লিখেছেন, ‘ফেসবুক ছেয়ে গেছে “তাহসান জিতেছে তাহসান জিতেছে” রবে। কেন তাহসান জিতেছে, বুঝে পেলাম না। সে একটা মেয়েকে বিয়ে করেছে বা করতে যাচ্ছে। এর মধ্যে জেতাজেতির কী হলো! হেটারোসেক্সুয়ালদের বিপরীত লিঙ্গে আকর্ষণ থাকে, তারা জীবনের কোনো একসময় পছন্দসই কাউকে পেলে তার সঙ্গে প্রেম করে, লিভ ইন করে বা তাকে বিয়ে করে। এ তো স্বাভাবিক। জিতল কেন তাহলে তাহসান?’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘আসলে যারা জিতেছে জিতেছে বলে চেঁচাচ্ছে, তারা চেঁচাচ্ছে কারণ তারা মনে করেছে তাহসান এক বাচ্চার বাবা হয়েও, ডিভোর্সি হয়েও একটা “কচি সুন্দরী ভার্জিন মেয়ে” পেয়েছে। মর্ত্যে বসে যত খুশি এবং যেভাবে খুশি নারী ভোগ করার পর স্বর্গে গিয়ে সঙ্গমের জন্য ভার্জিন হুর পেয়ে যাওয়াকে মুসলমানরা “জিতে যাওয়া”ই মনে করে। কিন্তু রোজা আহমেদ রক্ত-মাংসের মানুষ, হুর নয়, খুব সম্ভবত ভার্জিনও নয়। রাজকন্যার জীবন তার ছিল না, খুব স্ট্রাগল করেছে জীবনে। দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন সংগ্রাম করে একটি মেয়ে নিজের পায়ে দাঁড়িয়েছে। কঠিন সংগ্রামের দিনগুলোয় নিজের লক্ষ্যে স্থির ছিল বলে, নিজের স্বপ্ন যে করেই হোক পূরণ করতে চেয়েছিল বলে নারীবিদ্বেষী সমাজ রোজাকে কম নিন্দে করেনি, কম অপমান করেনি, কম অপদস্থ করেনি। মিথিলার বিরুদ্ধেও কম কুৎসা রটায়নি এই সমাজ।’

নির্বাসিত এ লেখক লিখেছেন, ‘তাহসান জিতেছে, এই নিয়ে সবাই উল্লাস করছে। নারীবিদ্বেষী সমাজে সব পুরুষই জেতে। সর্বক্ষণ জেতে। তাদের হার নেই। হারতে হয় শুধু নারীকেই। কিন্তু আমি কি মনে করি মিথিলা বা রোজা হেরেছে? না। তারা একটুও হারেনি। তারা পুরুষতান্ত্রিক সমাজের প্রথা ভেঙে নিজের যোগ্যতায় স্বনির্ভরতা ও স্বাধীনতা অর্জন করেছে౼নারীবিদ্বেষী সমাজে নারীর জিতে যাওয়ার প্রথম শর্তই এটি। তারা ভ্রুক্ষেপ করছে না কুৎসা বা নিন্দে, এ জিতে যাওয়ার দ্বিতীয় শর্ত। ভালো না লাগলে তারা তাদের সঙ্গীকে, সে প্রেমিক হোক, সে স্বামী হোক; ত্যাগ করতে পারছে, তারা বাধ্য নয় তাদের সঙ্গে এক ছাদের তলায় বাস করতে౼জিতে যাওয়ার এটি তৃতীয় শর্ত।’

তসলিমা নাসরিন লেখেন, ‘স্বামীর আচার-ব্যবহার যদি পছন্দ না হয় রোজার, তার স্বনির্ভরতাই তাকে সাহস জোগাবে স্বামীকে ত্যাগ করার, মাথা উঁচু করে একা বাঁচার। পুরুষতান্ত্রিক সমাজে পুরুষের জেতা কোনো চ্যালেঞ্জ নয়। নারীর জন্যই এ চ্যালেঞ্জ। দুই নারীই তিন শর্তের চ্যালেঞ্জে জিতেছে। চ্যালেঞ্জহীন জয়ের চেয়ে চ্যালেঞ্জের জয় ঢের বেশি গৌরবময়। জয়তু নারী।’

২০০০ সাল জুলাই থেকে টানা সাড়ে ৮ বছর ধরে টিভি চ্যানেল স্টার প্লাসে চলেছিল জনপ্রিয় ভারতীয় সিরিয়াল ‘কিউকি সাঁস ভি কাভি বহু থি’। দেশ-বিদেশে দারুণ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল এই সিরিয়ালটি। এক নববধূর শাশুড়ির সঙ্গে জটিল সম্পর্ক এবং সবকিছু দায়িত্বের সঙ্গে সামলে নেওয়ার এই গল্প সবার মন ছুঁয়ে গিয়েছিল।
১৮ ঘণ্টা আগে
ভারতের প্রথম বাংলা রক ব্যান্ড মহীনের ঘোড়াগুলি। ১৯৭৬ সালে একদল তরুণ সিদ্ধান্ত নেন, নিজেরা গান লিখবেন, গাইবেন, সুর করবেন, বাজাবেন। পরবর্তী সময়ে আধুনিক বাংলা গানের সংজ্ঞা বদলে দিয়েছিল মহীনের ঘোড়াগুলি। অনেক কালজয়ী গান উপহার দিয়েছে ব্যান্ডটি। এ ব্যান্ডের অন্যতম জনপ্রিয় গান ‘আমার প্রিয়া ক্যাফে’।
১৮ ঘণ্টা আগে
টিভি নাটকে জনপ্রিয়তা পাওয়ার পর সবার লক্ষ্য থাকে সিনেমায় অভিনয়। সাম্প্রতিক সময়ে ছোট পর্দার কয়েকজন অভিনেত্রী নাম লিখিয়েছেন সিনেমায়। নাটকে প্রমাণ করার পর বড় পর্দায় নিজেদের যোগ্যতার প্রমাণ দিচ্ছেন মেহজাবীন চৌধুরী, সাবিলা নূর, তাসনিয়া ফারিণরা। এ মাসের শুরুতে প্রথম সিনেমার শুটিং শুরু করেছেন তানজিন তিশা।
১৮ ঘণ্টা আগে
হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাস অবলম্বনে তানিম নূর বানাচ্ছেন ‘বনলতা এক্সপ্রেস’ নামের সিনেমা। এতে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করবেন মোশাররফ করিম। এত দিন বিষয়টি নিয়ে চুপ ছিলেন অভিনেতা। অবশেষে নতুন সিনেমা নিয়ে কথা বললেন মোশাররফ। জানালেন, সিনেমাটি নিয়ে আশাবাদী তিনি।
১৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

২০০০ সাল জুলাই থেকে টানা সাড়ে ৮ বছর ধরে টিভি চ্যানেল স্টার প্লাসে চলেছিল জনপ্রিয় ভারতীয় সিরিয়াল ‘কিউকি সাঁস ভি কাভি বহু থি’। দেশ-বিদেশে দারুণ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল এই সিরিয়ালটি। এক নববধূর শাশুড়ির সঙ্গে জটিল সম্পর্ক এবং সবকিছু দায়িত্বের সঙ্গে সামলে নেওয়ার এই গল্প সবার মন ছুঁয়ে গিয়েছিল। দর্শকেরা নিজেদের দৈনন্দিন রুটিনই পাল্টে ফেলেছিলেন যাতে কোনো পর্ব মিস না হয়। এই সিরিয়ালে নববধূ তুলসীর চরিত্রটিতে অভিনয় করেছিলেন অভিনেত্রী এবং ভারতের সাবেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি।
চলতি বছরের জুলাই মাসে ২৫ বছর আগের এই সিরিয়াল আবারও ফিরে এসেছে পর্দায়। ভিরানি পরিবারের বৌ তুলসী এখন মধ্যবয়সী। সন্তানেরা বড় হয়েছে। এখন তিনি শাশুড়ি হতে চলেছেন।
জনপ্রিয় এই সিরিয়ালের দ্বিতীয় ভার্সন যতটা না মনোযোগ কেড়েছে তার চেয়ে বেশি আলোচিত হয়েছে এই সিরিয়ালে বিল গেটসের উপস্থিতি। গত বৃহস্পতিবার রাতে ধারাবাহিকটির একটি পর্বের একটি অংশে দেখা গেছে মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা ও সমাজসেবক বিল গেটসকে। দেখা যায়, এই সিরিয়ালের মূল চরিত্র তুলসী অর্থাৎ স্মৃতি ইরানির সঙ্গে ভিডিও কলে কথা বলছেন তিনি।
মাতৃ ও শিশুর স্বাস্থ্য নিয়ে কথা বলেন বিল গেটস। উল্লেখ্য, বহু বছর ধরে গেটস ফাউন্ডেশন ভারতের জনবহুল দুই রাজ্য উত্তর প্রদেশ ও বিহারে সরকারের সঙ্গে মিলিতভাবে শিশুমৃত্যু ও মাতৃমৃত্যু কমানোর উদ্যোগে কাজ করছে।
সরকারি তথ্য অনুযায়ী, গত কয়েক বছরে ভারতের ওই রাজ্যগুলোতে মাতৃ ও শিশুর স্বাস্থ্যের সূচকে উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে। তবে গভীরভাবে প্রোথিত পিতৃতান্ত্রিক সমাজে এখনো বহু চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে।
এমন পরিস্থিতিতে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সচেতনতা তৈরির বার্তা পৌঁছে দেওয়া অত্যন্ত জরুরি, যাতে সমাজের ধারা পরিবর্তনের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকে এবং মানুষ আরও বেশি করে বুঝতে পারে মেয়েশিশু ও মায়েদের যত্ন নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা। আর এই লক্ষ্য পূরণের জন্য, ‘কিউকি সাঁস ভি কাভি বহু থি’ সিরিয়ালের চেয়ে বিল গেটসের জন্য উপযুক্ত কোনো প্ল্যাটফর্ম সম্ভবত আর হতে পারত না।
নতুন সিরিয়ালটি নিয়ে কলামনিস্ট ও দ্য প্রিন্ট অনলাইন সংবাদমাধ্যমের রিডার্স এডিটর শৈলজা বাজপাই বলেন, ২৫ বছর আগের মতো তুলসী এখনো লড়ছেন। ঈর্ষান্বিত ও ভুলপথে চলা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে তাঁর লড়াই এখনো শেষ হয়নি। আগের মতোই গল্পে রয়ে গেছে প্রচুর নাটকীয়তা, এমনকি মেলোড্রামাও।
তিনি আরও বলেন, ‘যদি আপনি গ্যাজেট, মোবাইল ফোন আর ল্যাপটপগুলো সরিয়ে দেন, অর্থাৎ বাহ্যিক সাজসজ্জা বাদ দেন তাহলে মূলত গল্পটা একই রয়ে গেছে। কেবল এটাকে নতুন সময়ের সঙ্গে মানিয়ে আপডেট করা হয়েছে।’
শৈলজা বাজপাই যোগ করেন, তবে এখনকার ধারাবাহিকের একটি বড় পরিবর্তন হলো সামাজিক বার্তা (social messaging) অনেক বেশি বেড়েছে।

তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয়, এটা স্মৃতি ইরানির বর্তমান পরিচয়ের সঙ্গেও মানানসই। তিনি একসময় নারী ও শিশু উন্নয়নমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন, তাই এখন ধারাবাহিকটি বিবাহবিচ্ছেদ, শিশু ও মাতৃস্বাস্থ্য এবং অন্যান্য সামাজিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়েও কথা বলছে।’
চার মিনিটের দৃশ্যটির শুরুতে দেখা যায়, আমেরিকান উচ্চারণে হিন্দি বলে তুলসীকে সম্ভাষণ জানান বিল গেটস, ‘নমস্তে তুলসীজি।’ সঙ্গে এটাও জিজ্ঞেস করেন, ‘ঠিক বলেছি তো?’
তুলসী হাসিমুখে জবাব দেন, ‘হ্যাঁ, একদম!’
তুলসীকে একটি শিশুর জন্মের আগে ‘গোধ-ভারাই’ অনুষ্ঠানে গর্ভবতী মাকে স্বাস্থ্যবিষয়ক পরামর্শ দিতে দেখা যায়। এরপর এই বিল গেটসের কাছ থেকে কল আসে তাঁর কাছে।
তুলসীর ছেলে তাঁর মায়ের স্বাস্থ্য পরামর্শ দেওয়ার সময়টি ভিডিওতে ধারণ করেছিলেন এবং সেটি পরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করে বিল গেটসকে ট্যাগ করেছিলেন। আর তাঁর মায়ের সঙ্গে ভিডিও কলে কথা বলার আমন্ত্রণ জানান।
তুলসীর ছেলে মাকে উচ্ছ্বসিত কণ্ঠে জানান, ‘তিনি রাজি হয়েছেন!’
তুলসী কিছুটা উদ্বিগ্ন হয়ে বলেন, ‘ওনার সঙ্গে আমি কী বলব? আমি তো শুধু তোমাদের সঙ্গেই বা তোমার বাবার সঙ্গে ভিডিও কল করি, সেটাও বাজার-সদাই নিয়ে!’
কিন্তু একবার ল্যাপটপে কল সংযুক্ত হয়ে বিল গেটস পর্দায় আসতেই তুলসী নিজের স্বাভাবিক আত্মবিশ্বাসে ফিরে আসেন। তারপর কুশল বিনিময় শেষে ঐতিহ্যবাহী ‘গোধ-ভারাই’ আচারটির তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে থাকেন।
তুলসী চরিত্রে স্মৃতি ইরানি বলেন, ‘এই আয়োজনে সবাই মিলে গর্ভবতী মাকে আশীর্বাদ দিতে এবং তাঁর সুস্বাস্থ্য কামনায় একত্রিত হই। আমরা নারীদের বলি, নিজের স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও খাদ্যের যত্ন নেওয়া কতটা জরুরি। আমরা তাদের পরামর্শ দিই চিকিৎসকের নির্দেশনা মেনে চলতে এবং সন্তান জন্মের জন্য হাসপাতালে যেতে।’
গেটস ও তুলসী দুজনেই এই কথায় একমত হন যে, ‘যখন মায়েরা সুস্থ থাকেন, তখন শিশুরা ভালোভাবে বেড়ে ওঠে, আর তখনই আসলে বিশ্ব এগিয়ে যায়।’
বিবিসিকে দেওয়া এক বিবৃতিতে ধারাবাহিকটির প্রযোজনা সংস্থা জিওস্টার এন্টারটেইনমেন্ট জানায়, মাতৃ ও শিশুর স্বাস্থ্যের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোকপাত করতে তারা গল্প বলার মাধ্যম ব্যবহার করছে।
জিওস্টারের সুমন্ত বোস বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, গল্প বলা শুধু বিনোদনের জন্য নয়। এটি মানুষকে তথ্য দিতে পারে, অনুপ্রাণিত করতে পারে এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে পারে।
তিনি আরও যোগ করেন, ‘আমরা কাহিনীর বুননে সামাজিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো যুক্ত করে এমন প্রভাব সৃষ্টি করতে চাই, যা পর্দার বাইরে গিয়ে মানুষের জীবনে বাস্তব পরিবর্তন আনে।’
বিল গেটস ধারাবাহিকটির তিনটি পর্বে উপস্থিত থাকবেন বলে জানিয়েছে জিওস্টার।
কলামিস্ট শৈলজা বলেন, দ্বিতীয় যাত্রায় ধারাবাহিকটিকে এখন ওটিটি প্ল্যাটফর্মের অসংখ্য নতুন কনটেন্টের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে হচ্ছে এবং এটি আগের মতো দর্শকদের মনে সেই সাড়া তুলতে পারেনি। তবে গেটসের এই অপ্রত্যাশিত উপস্থিতি ধারাবাহিকটিকে সাময়িক সময়ের জন্য হলেও আবারও আলোচনায় ফিরিয়ে এনেছে।
পর্বটির চার মিনিটের এই প্রোমো এক দিনেরও কম সময়ে ইনস্টাগ্রামে ছয় মিলিয়নের বেশি ভিউ পেয়েছে। মন্তব্যের ঘরে নিজেদের বিস্ময় প্রকাশ করে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন হাজার হাজার নেটিজেন।
একটি মন্তব্যে লেখা ছিল, ‘এটা কোন মাল্টিভার্স!’ এই মন্তব্যে ১৭ হাজারেরও বেশি লাইক পড়ে।
আরেকজন লিখেছেন, “এটা একদমই ‘ক্রিঞ্জ’, কিন্তু একই সঙ্গে দারুণও লাগছে! ”

২০০০ সাল জুলাই থেকে টানা সাড়ে ৮ বছর ধরে টিভি চ্যানেল স্টার প্লাসে চলেছিল জনপ্রিয় ভারতীয় সিরিয়াল ‘কিউকি সাঁস ভি কাভি বহু থি’। দেশ-বিদেশে দারুণ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল এই সিরিয়ালটি। এক নববধূর শাশুড়ির সঙ্গে জটিল সম্পর্ক এবং সবকিছু দায়িত্বের সঙ্গে সামলে নেওয়ার এই গল্প সবার মন ছুঁয়ে গিয়েছিল। দর্শকেরা নিজেদের দৈনন্দিন রুটিনই পাল্টে ফেলেছিলেন যাতে কোনো পর্ব মিস না হয়। এই সিরিয়ালে নববধূ তুলসীর চরিত্রটিতে অভিনয় করেছিলেন অভিনেত্রী এবং ভারতের সাবেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি।
চলতি বছরের জুলাই মাসে ২৫ বছর আগের এই সিরিয়াল আবারও ফিরে এসেছে পর্দায়। ভিরানি পরিবারের বৌ তুলসী এখন মধ্যবয়সী। সন্তানেরা বড় হয়েছে। এখন তিনি শাশুড়ি হতে চলেছেন।
জনপ্রিয় এই সিরিয়ালের দ্বিতীয় ভার্সন যতটা না মনোযোগ কেড়েছে তার চেয়ে বেশি আলোচিত হয়েছে এই সিরিয়ালে বিল গেটসের উপস্থিতি। গত বৃহস্পতিবার রাতে ধারাবাহিকটির একটি পর্বের একটি অংশে দেখা গেছে মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা ও সমাজসেবক বিল গেটসকে। দেখা যায়, এই সিরিয়ালের মূল চরিত্র তুলসী অর্থাৎ স্মৃতি ইরানির সঙ্গে ভিডিও কলে কথা বলছেন তিনি।
মাতৃ ও শিশুর স্বাস্থ্য নিয়ে কথা বলেন বিল গেটস। উল্লেখ্য, বহু বছর ধরে গেটস ফাউন্ডেশন ভারতের জনবহুল দুই রাজ্য উত্তর প্রদেশ ও বিহারে সরকারের সঙ্গে মিলিতভাবে শিশুমৃত্যু ও মাতৃমৃত্যু কমানোর উদ্যোগে কাজ করছে।
সরকারি তথ্য অনুযায়ী, গত কয়েক বছরে ভারতের ওই রাজ্যগুলোতে মাতৃ ও শিশুর স্বাস্থ্যের সূচকে উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে। তবে গভীরভাবে প্রোথিত পিতৃতান্ত্রিক সমাজে এখনো বহু চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে।
এমন পরিস্থিতিতে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সচেতনতা তৈরির বার্তা পৌঁছে দেওয়া অত্যন্ত জরুরি, যাতে সমাজের ধারা পরিবর্তনের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকে এবং মানুষ আরও বেশি করে বুঝতে পারে মেয়েশিশু ও মায়েদের যত্ন নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা। আর এই লক্ষ্য পূরণের জন্য, ‘কিউকি সাঁস ভি কাভি বহু থি’ সিরিয়ালের চেয়ে বিল গেটসের জন্য উপযুক্ত কোনো প্ল্যাটফর্ম সম্ভবত আর হতে পারত না।
নতুন সিরিয়ালটি নিয়ে কলামনিস্ট ও দ্য প্রিন্ট অনলাইন সংবাদমাধ্যমের রিডার্স এডিটর শৈলজা বাজপাই বলেন, ২৫ বছর আগের মতো তুলসী এখনো লড়ছেন। ঈর্ষান্বিত ও ভুলপথে চলা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে তাঁর লড়াই এখনো শেষ হয়নি। আগের মতোই গল্পে রয়ে গেছে প্রচুর নাটকীয়তা, এমনকি মেলোড্রামাও।
তিনি আরও বলেন, ‘যদি আপনি গ্যাজেট, মোবাইল ফোন আর ল্যাপটপগুলো সরিয়ে দেন, অর্থাৎ বাহ্যিক সাজসজ্জা বাদ দেন তাহলে মূলত গল্পটা একই রয়ে গেছে। কেবল এটাকে নতুন সময়ের সঙ্গে মানিয়ে আপডেট করা হয়েছে।’
শৈলজা বাজপাই যোগ করেন, তবে এখনকার ধারাবাহিকের একটি বড় পরিবর্তন হলো সামাজিক বার্তা (social messaging) অনেক বেশি বেড়েছে।

তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয়, এটা স্মৃতি ইরানির বর্তমান পরিচয়ের সঙ্গেও মানানসই। তিনি একসময় নারী ও শিশু উন্নয়নমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন, তাই এখন ধারাবাহিকটি বিবাহবিচ্ছেদ, শিশু ও মাতৃস্বাস্থ্য এবং অন্যান্য সামাজিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়েও কথা বলছে।’
চার মিনিটের দৃশ্যটির শুরুতে দেখা যায়, আমেরিকান উচ্চারণে হিন্দি বলে তুলসীকে সম্ভাষণ জানান বিল গেটস, ‘নমস্তে তুলসীজি।’ সঙ্গে এটাও জিজ্ঞেস করেন, ‘ঠিক বলেছি তো?’
তুলসী হাসিমুখে জবাব দেন, ‘হ্যাঁ, একদম!’
তুলসীকে একটি শিশুর জন্মের আগে ‘গোধ-ভারাই’ অনুষ্ঠানে গর্ভবতী মাকে স্বাস্থ্যবিষয়ক পরামর্শ দিতে দেখা যায়। এরপর এই বিল গেটসের কাছ থেকে কল আসে তাঁর কাছে।
তুলসীর ছেলে তাঁর মায়ের স্বাস্থ্য পরামর্শ দেওয়ার সময়টি ভিডিওতে ধারণ করেছিলেন এবং সেটি পরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করে বিল গেটসকে ট্যাগ করেছিলেন। আর তাঁর মায়ের সঙ্গে ভিডিও কলে কথা বলার আমন্ত্রণ জানান।
তুলসীর ছেলে মাকে উচ্ছ্বসিত কণ্ঠে জানান, ‘তিনি রাজি হয়েছেন!’
তুলসী কিছুটা উদ্বিগ্ন হয়ে বলেন, ‘ওনার সঙ্গে আমি কী বলব? আমি তো শুধু তোমাদের সঙ্গেই বা তোমার বাবার সঙ্গে ভিডিও কল করি, সেটাও বাজার-সদাই নিয়ে!’
কিন্তু একবার ল্যাপটপে কল সংযুক্ত হয়ে বিল গেটস পর্দায় আসতেই তুলসী নিজের স্বাভাবিক আত্মবিশ্বাসে ফিরে আসেন। তারপর কুশল বিনিময় শেষে ঐতিহ্যবাহী ‘গোধ-ভারাই’ আচারটির তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে থাকেন।
তুলসী চরিত্রে স্মৃতি ইরানি বলেন, ‘এই আয়োজনে সবাই মিলে গর্ভবতী মাকে আশীর্বাদ দিতে এবং তাঁর সুস্বাস্থ্য কামনায় একত্রিত হই। আমরা নারীদের বলি, নিজের স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও খাদ্যের যত্ন নেওয়া কতটা জরুরি। আমরা তাদের পরামর্শ দিই চিকিৎসকের নির্দেশনা মেনে চলতে এবং সন্তান জন্মের জন্য হাসপাতালে যেতে।’
গেটস ও তুলসী দুজনেই এই কথায় একমত হন যে, ‘যখন মায়েরা সুস্থ থাকেন, তখন শিশুরা ভালোভাবে বেড়ে ওঠে, আর তখনই আসলে বিশ্ব এগিয়ে যায়।’
বিবিসিকে দেওয়া এক বিবৃতিতে ধারাবাহিকটির প্রযোজনা সংস্থা জিওস্টার এন্টারটেইনমেন্ট জানায়, মাতৃ ও শিশুর স্বাস্থ্যের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোকপাত করতে তারা গল্প বলার মাধ্যম ব্যবহার করছে।
জিওস্টারের সুমন্ত বোস বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, গল্প বলা শুধু বিনোদনের জন্য নয়। এটি মানুষকে তথ্য দিতে পারে, অনুপ্রাণিত করতে পারে এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে পারে।
তিনি আরও যোগ করেন, ‘আমরা কাহিনীর বুননে সামাজিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো যুক্ত করে এমন প্রভাব সৃষ্টি করতে চাই, যা পর্দার বাইরে গিয়ে মানুষের জীবনে বাস্তব পরিবর্তন আনে।’
বিল গেটস ধারাবাহিকটির তিনটি পর্বে উপস্থিত থাকবেন বলে জানিয়েছে জিওস্টার।
কলামিস্ট শৈলজা বলেন, দ্বিতীয় যাত্রায় ধারাবাহিকটিকে এখন ওটিটি প্ল্যাটফর্মের অসংখ্য নতুন কনটেন্টের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে হচ্ছে এবং এটি আগের মতো দর্শকদের মনে সেই সাড়া তুলতে পারেনি। তবে গেটসের এই অপ্রত্যাশিত উপস্থিতি ধারাবাহিকটিকে সাময়িক সময়ের জন্য হলেও আবারও আলোচনায় ফিরিয়ে এনেছে।
পর্বটির চার মিনিটের এই প্রোমো এক দিনেরও কম সময়ে ইনস্টাগ্রামে ছয় মিলিয়নের বেশি ভিউ পেয়েছে। মন্তব্যের ঘরে নিজেদের বিস্ময় প্রকাশ করে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন হাজার হাজার নেটিজেন।
একটি মন্তব্যে লেখা ছিল, ‘এটা কোন মাল্টিভার্স!’ এই মন্তব্যে ১৭ হাজারেরও বেশি লাইক পড়ে।
আরেকজন লিখেছেন, “এটা একদমই ‘ক্রিঞ্জ’, কিন্তু একই সঙ্গে দারুণও লাগছে! ”

ফেসবুক ছেয়ে গেছে ‘তাহসান জিতেছে তাহসান জিতেছে’ রবে। কেন তাহসান জিতেছে, বুঝে পেলাম না। সে একটা মেয়েকে বিয়ে করেছে বা করতে যাচ্ছে। এর মধ্যে জেতাজেতির কী হলো! হেটারোসেক্সুয়ালদের বিপরীত লিঙ্গে আকর্ষণ থাকে, তারা জীবনের কোনো একসময় পছন্দসই কাউকে পেলে তার সঙ্গে প্রেম করে, লিভ ইন করে বা তাকে বিয়ে করে...
০৬ জানুয়ারি ২০২৫
ভারতের প্রথম বাংলা রক ব্যান্ড মহীনের ঘোড়াগুলি। ১৯৭৬ সালে একদল তরুণ সিদ্ধান্ত নেন, নিজেরা গান লিখবেন, গাইবেন, সুর করবেন, বাজাবেন। পরবর্তী সময়ে আধুনিক বাংলা গানের সংজ্ঞা বদলে দিয়েছিল মহীনের ঘোড়াগুলি। অনেক কালজয়ী গান উপহার দিয়েছে ব্যান্ডটি। এ ব্যান্ডের অন্যতম জনপ্রিয় গান ‘আমার প্রিয়া ক্যাফে’।
১৮ ঘণ্টা আগে
টিভি নাটকে জনপ্রিয়তা পাওয়ার পর সবার লক্ষ্য থাকে সিনেমায় অভিনয়। সাম্প্রতিক সময়ে ছোট পর্দার কয়েকজন অভিনেত্রী নাম লিখিয়েছেন সিনেমায়। নাটকে প্রমাণ করার পর বড় পর্দায় নিজেদের যোগ্যতার প্রমাণ দিচ্ছেন মেহজাবীন চৌধুরী, সাবিলা নূর, তাসনিয়া ফারিণরা। এ মাসের শুরুতে প্রথম সিনেমার শুটিং শুরু করেছেন তানজিন তিশা।
১৮ ঘণ্টা আগে
হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাস অবলম্বনে তানিম নূর বানাচ্ছেন ‘বনলতা এক্সপ্রেস’ নামের সিনেমা। এতে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করবেন মোশাররফ করিম। এত দিন বিষয়টি নিয়ে চুপ ছিলেন অভিনেতা। অবশেষে নতুন সিনেমা নিয়ে কথা বললেন মোশাররফ। জানালেন, সিনেমাটি নিয়ে আশাবাদী তিনি।
১৯ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

ভারতের প্রথম বাংলা রক ব্যান্ড মহীনের ঘোড়াগুলি। ১৯৭৬ সালে একদল তরুণ সিদ্ধান্ত নেন, নিজেরা গান লিখবেন, গাইবেন, সুর করবেন, বাজাবেন। পরবর্তী সময়ে আধুনিক বাংলা গানের সংজ্ঞা বদলে দিয়েছিল মহীনের ঘোড়াগুলি। অনেক কালজয়ী গান উপহার দিয়েছে ব্যান্ডটি। এ ব্যান্ডের অন্যতম জনপ্রিয় গান ‘আমার প্রিয়া ক্যাফে’।
১৯৯৬ সালে প্রকাশিত ব্যান্ডটির ‘ঝরা সময়ের গান’ অ্যালবামে ছিল এই গান। পরবর্তী সময়ে ‘কিছু সংলাপ কিছু প্রলাপ’ সিনেমাতেও ব্যবহৃত হয়েছিল গানটি। এবার কোক স্টুডিও বাংলায় মহীনের ঘোড়াগুলি ব্যান্ডের জনপ্রিয় এই গান কণ্ঠে তুললেন তানযীর তুহীন। গতকাল কোক স্টুডিও বাংলায় প্রকাশ পেয়েছে ‘ক্যাফে’ গানটি।
একটি সাধারণ ক্যাফে নিয়েই এই গান। ক্যাফে এমন একটি জায়গা যেখানে মানুষের অতি সাধারণ দিনটিও গল্পে পরিণত হয়। সময় যেন থমকে যায়, কণ্ঠস্বর নিচু হয়ে আসে আর প্রতিটি টেবিল বলতে থাকে নিজেদের গল্প। কারও প্রথম দেখা, কারও শেষ বিদায়। মানুষ আসে, আবার চলেও যায়, তবু কী যেন সব সময় থেকে যায়। এই অনন্ত নীরবতার মাঝেই জন্ম নিয়েছিল আমার প্রিয়া ক্যাফে। কথা ও সুর করার পাশাপাশি গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছিলেন মহীনের ঘোড়াগুলি ব্যান্ডের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম চট্টোপাধ্যায়। আমেরিকান লাতিন জাজ মিউজিক কম্পোজার এডি পামিয়েরির ‘ক্যাফে’ গানটি অবলম্বনে এই গান লিখেছিলেন তিনি।
নতুন করে গানটির সংগীত আয়োজন করেছেন শুভেন্দু দাস। নতুন সংগীতায়োজনে স্থান পেয়েছে আফ্রো-কিউবান জ্যাজ, লাতিন সালসা ও বাংলা পঙক্তি। গানটিতে তানযীর তুহীনের সঙ্গী হয়েছেন ব্রাজিলিয়ান শিল্পী লিভিয়া মাতোস এবং পশ্চিমবঙ্গের গৌরব চ্যাটার্জি। একাধিক সংস্কৃতির মিশ্রণে তাঁরা সবাই মিলে সৃষ্টি করেছেন প্রাণবন্ত এক সংগীত, যেখানে উদ্যাপিত হয়েছে ঐতিহ্য, আবেগ ও বৈশ্বিক সুরের মেলবন্ধন।
কোক স্টুডিও বাংলার তৃতীয় সিজনের সপ্তম গান হিসেবে মুক্তি পেয়েছে ‘ক্যাফে’। শিরোনামহীন ও পরবর্তী সময়ে আভাস ব্যান্ডের গায়ক হিসেবে পরিচিতি পাওয়া তানযীর তুহীনকে এবারই প্রথম পাওয়া গেল কোক স্টুডিও বাংলায়। এ মঞ্চে তাঁকে পেয়ে শ্রোতারা যে কতটা খুশি, তা বোঝা গেছে গানটির ঘোষণা দেওয়ার পরপরই। এ প্ল্যাটফর্মে সবশেষ গত ২৫ সেপ্টেম্বর প্রকাশ পেয়েছিল হাবিব ওয়াহিদের গাওয়া ‘মহা জাদু’ গানটি। এতে হাবিবের সঙ্গে একটি অংশে গেয়েছেন তাজিকিস্তানের গায়িকা মেহেরনিগর রুস্তম।

ভারতের প্রথম বাংলা রক ব্যান্ড মহীনের ঘোড়াগুলি। ১৯৭৬ সালে একদল তরুণ সিদ্ধান্ত নেন, নিজেরা গান লিখবেন, গাইবেন, সুর করবেন, বাজাবেন। পরবর্তী সময়ে আধুনিক বাংলা গানের সংজ্ঞা বদলে দিয়েছিল মহীনের ঘোড়াগুলি। অনেক কালজয়ী গান উপহার দিয়েছে ব্যান্ডটি। এ ব্যান্ডের অন্যতম জনপ্রিয় গান ‘আমার প্রিয়া ক্যাফে’।
১৯৯৬ সালে প্রকাশিত ব্যান্ডটির ‘ঝরা সময়ের গান’ অ্যালবামে ছিল এই গান। পরবর্তী সময়ে ‘কিছু সংলাপ কিছু প্রলাপ’ সিনেমাতেও ব্যবহৃত হয়েছিল গানটি। এবার কোক স্টুডিও বাংলায় মহীনের ঘোড়াগুলি ব্যান্ডের জনপ্রিয় এই গান কণ্ঠে তুললেন তানযীর তুহীন। গতকাল কোক স্টুডিও বাংলায় প্রকাশ পেয়েছে ‘ক্যাফে’ গানটি।
একটি সাধারণ ক্যাফে নিয়েই এই গান। ক্যাফে এমন একটি জায়গা যেখানে মানুষের অতি সাধারণ দিনটিও গল্পে পরিণত হয়। সময় যেন থমকে যায়, কণ্ঠস্বর নিচু হয়ে আসে আর প্রতিটি টেবিল বলতে থাকে নিজেদের গল্প। কারও প্রথম দেখা, কারও শেষ বিদায়। মানুষ আসে, আবার চলেও যায়, তবু কী যেন সব সময় থেকে যায়। এই অনন্ত নীরবতার মাঝেই জন্ম নিয়েছিল আমার প্রিয়া ক্যাফে। কথা ও সুর করার পাশাপাশি গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছিলেন মহীনের ঘোড়াগুলি ব্যান্ডের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম চট্টোপাধ্যায়। আমেরিকান লাতিন জাজ মিউজিক কম্পোজার এডি পামিয়েরির ‘ক্যাফে’ গানটি অবলম্বনে এই গান লিখেছিলেন তিনি।
নতুন করে গানটির সংগীত আয়োজন করেছেন শুভেন্দু দাস। নতুন সংগীতায়োজনে স্থান পেয়েছে আফ্রো-কিউবান জ্যাজ, লাতিন সালসা ও বাংলা পঙক্তি। গানটিতে তানযীর তুহীনের সঙ্গী হয়েছেন ব্রাজিলিয়ান শিল্পী লিভিয়া মাতোস এবং পশ্চিমবঙ্গের গৌরব চ্যাটার্জি। একাধিক সংস্কৃতির মিশ্রণে তাঁরা সবাই মিলে সৃষ্টি করেছেন প্রাণবন্ত এক সংগীত, যেখানে উদ্যাপিত হয়েছে ঐতিহ্য, আবেগ ও বৈশ্বিক সুরের মেলবন্ধন।
কোক স্টুডিও বাংলার তৃতীয় সিজনের সপ্তম গান হিসেবে মুক্তি পেয়েছে ‘ক্যাফে’। শিরোনামহীন ও পরবর্তী সময়ে আভাস ব্যান্ডের গায়ক হিসেবে পরিচিতি পাওয়া তানযীর তুহীনকে এবারই প্রথম পাওয়া গেল কোক স্টুডিও বাংলায়। এ মঞ্চে তাঁকে পেয়ে শ্রোতারা যে কতটা খুশি, তা বোঝা গেছে গানটির ঘোষণা দেওয়ার পরপরই। এ প্ল্যাটফর্মে সবশেষ গত ২৫ সেপ্টেম্বর প্রকাশ পেয়েছিল হাবিব ওয়াহিদের গাওয়া ‘মহা জাদু’ গানটি। এতে হাবিবের সঙ্গে একটি অংশে গেয়েছেন তাজিকিস্তানের গায়িকা মেহেরনিগর রুস্তম।

ফেসবুক ছেয়ে গেছে ‘তাহসান জিতেছে তাহসান জিতেছে’ রবে। কেন তাহসান জিতেছে, বুঝে পেলাম না। সে একটা মেয়েকে বিয়ে করেছে বা করতে যাচ্ছে। এর মধ্যে জেতাজেতির কী হলো! হেটারোসেক্সুয়ালদের বিপরীত লিঙ্গে আকর্ষণ থাকে, তারা জীবনের কোনো একসময় পছন্দসই কাউকে পেলে তার সঙ্গে প্রেম করে, লিভ ইন করে বা তাকে বিয়ে করে...
০৬ জানুয়ারি ২০২৫
২০০০ সাল জুলাই থেকে টানা সাড়ে ৮ বছর ধরে টিভি চ্যানেল স্টার প্লাসে চলেছিল জনপ্রিয় ভারতীয় সিরিয়াল ‘কিউকি সাঁস ভি কাভি বহু থি’। দেশ-বিদেশে দারুণ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল এই সিরিয়ালটি। এক নববধূর শাশুড়ির সঙ্গে জটিল সম্পর্ক এবং সবকিছু দায়িত্বের সঙ্গে সামলে নেওয়ার এই গল্প সবার মন ছুঁয়ে গিয়েছিল।
১৮ ঘণ্টা আগে
টিভি নাটকে জনপ্রিয়তা পাওয়ার পর সবার লক্ষ্য থাকে সিনেমায় অভিনয়। সাম্প্রতিক সময়ে ছোট পর্দার কয়েকজন অভিনেত্রী নাম লিখিয়েছেন সিনেমায়। নাটকে প্রমাণ করার পর বড় পর্দায় নিজেদের যোগ্যতার প্রমাণ দিচ্ছেন মেহজাবীন চৌধুরী, সাবিলা নূর, তাসনিয়া ফারিণরা। এ মাসের শুরুতে প্রথম সিনেমার শুটিং শুরু করেছেন তানজিন তিশা।
১৮ ঘণ্টা আগে
হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাস অবলম্বনে তানিম নূর বানাচ্ছেন ‘বনলতা এক্সপ্রেস’ নামের সিনেমা। এতে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করবেন মোশাররফ করিম। এত দিন বিষয়টি নিয়ে চুপ ছিলেন অভিনেতা। অবশেষে নতুন সিনেমা নিয়ে কথা বললেন মোশাররফ। জানালেন, সিনেমাটি নিয়ে আশাবাদী তিনি।
১৯ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

টিভি নাটকে জনপ্রিয়তা পাওয়ার পর সবার লক্ষ্য থাকে সিনেমায় অভিনয়। সাম্প্রতিক সময়ে ছোট পর্দার কয়েকজন অভিনেত্রী নাম লিখিয়েছেন সিনেমায়। নাটকে প্রমাণ করার পর বড় পর্দায় নিজেদের যোগ্যতার প্রমাণ দিচ্ছেন মেহজাবীন চৌধুরী, সাবিলা নূর, তাসনিয়া ফারিণরা। এ মাসের শুরুতে প্রথম সিনেমার শুটিং শুরু করেছেন তানজিন তিশা। বিষয়টি অনেকে ইতিবাচক হিসেবে দেখলেও কেউ কেউ আবার টিপ্পনী কাটছেন। নাটকের শিল্পী বলে হেয় করছেন। এমন নেতিবাচক মন্তব্যে অনেক শিল্পী সাহস হারাচ্ছেন বলে জানালেন সাফা কবির। নেতিবাচক মন্তব্যের কারণে তিনি নিজেও সিনেমায় অভিনয়ের সিদ্ধান্ত নিতে ভয় পাচ্ছেন।
সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে সাফা কবির জানান, তিনিও সিনেমায় অভিনয় করতে চান। তবে নেতিবাচক মন্তব্যে ভয় কাজ করছে তাঁর মধ্যে। সাফা বলেন, ‘বড় পর্দায় কবে আমাকে দেখা যাবে, এই প্রশ্নটা অনেক দিন ধরে শুনছি। আমিও নিজেকে সিনেমায় দেখতে চাই। কিন্তু এখন একটু ভয় হয়। সাম্প্রতিক সময়ে নাটকের অনেক ভালো ভালো অভিনেত্রী সিনেমা করছে। তবে তাদের কিছু মানুষ নাটকের নায়িকা বলে কটাক্ষ করছে। এই ধরনের মন্তব্য আমাকে নিরুৎসাহিত করছে। আমি এখন পর্যন্ত বড় পর্দায় আসিনি, কিন্তু এ ধরনের নেগেটিভ মন্তব্যের কারণে ভয় পেয়ে যাচ্ছি।’
গত কোরবানির ঈদে ‘তাণ্ডব’ সিনেমায় শাকিব খানের নায়িকা হয়েছিলেন সাবিলা নূর। এ সিনেমায় ছোট পর্দার অনেক শিল্পী অভিনয় করেছেন। সে সময় শাকিব খান বলেছিলেন, শিল্পীদের ছোট ও বড় পর্দা বলে ভেদাভেদ না করতে। সেই প্রসঙ্গে টেনে সাফা বলেন, ‘শাকিব খানের মতো তারকা এই ভেদাভেদ করতে না করেছেন। কিন্তু বাকিরা কেন করছেন? এটা আমার প্রশ্ন। ভেদাভেদের কথা শুনলে ভয় লাগে, খারাপ লাগে। এটা করা উচিত না। আমরা শিল্পীরা কিন্তু একটা পর্যায় থেকে আরেকটি পর্যায়ে যেতে চাই। তার জন্য প্রয়োজন সবার উৎসাহ ও ভালোবাসা।’
ইদানীং নাটকেও কম দেখা যাচ্ছে সাফা কবিরকে। কারণ হিসেবে অভিনেত্রী বলেন, ‘আমি কিছুদিন বিরতিতে ছিলাম। ক্যারিয়ারের ১১ বছর জার্নির পর এখন মনে হচ্ছে, নতুন কোনো গল্প ও চরিত্র পাচ্ছি না। পেলেও সেটা খুব কম। এই কারণেই কাজের পরিমাণটা কমে গেছে। তবে আশা করছি, আগামী মাসে সবাইকে একটা ভালো খবর দিতে পারব।’

টিভি নাটকে জনপ্রিয়তা পাওয়ার পর সবার লক্ষ্য থাকে সিনেমায় অভিনয়। সাম্প্রতিক সময়ে ছোট পর্দার কয়েকজন অভিনেত্রী নাম লিখিয়েছেন সিনেমায়। নাটকে প্রমাণ করার পর বড় পর্দায় নিজেদের যোগ্যতার প্রমাণ দিচ্ছেন মেহজাবীন চৌধুরী, সাবিলা নূর, তাসনিয়া ফারিণরা। এ মাসের শুরুতে প্রথম সিনেমার শুটিং শুরু করেছেন তানজিন তিশা। বিষয়টি অনেকে ইতিবাচক হিসেবে দেখলেও কেউ কেউ আবার টিপ্পনী কাটছেন। নাটকের শিল্পী বলে হেয় করছেন। এমন নেতিবাচক মন্তব্যে অনেক শিল্পী সাহস হারাচ্ছেন বলে জানালেন সাফা কবির। নেতিবাচক মন্তব্যের কারণে তিনি নিজেও সিনেমায় অভিনয়ের সিদ্ধান্ত নিতে ভয় পাচ্ছেন।
সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে সাফা কবির জানান, তিনিও সিনেমায় অভিনয় করতে চান। তবে নেতিবাচক মন্তব্যে ভয় কাজ করছে তাঁর মধ্যে। সাফা বলেন, ‘বড় পর্দায় কবে আমাকে দেখা যাবে, এই প্রশ্নটা অনেক দিন ধরে শুনছি। আমিও নিজেকে সিনেমায় দেখতে চাই। কিন্তু এখন একটু ভয় হয়। সাম্প্রতিক সময়ে নাটকের অনেক ভালো ভালো অভিনেত্রী সিনেমা করছে। তবে তাদের কিছু মানুষ নাটকের নায়িকা বলে কটাক্ষ করছে। এই ধরনের মন্তব্য আমাকে নিরুৎসাহিত করছে। আমি এখন পর্যন্ত বড় পর্দায় আসিনি, কিন্তু এ ধরনের নেগেটিভ মন্তব্যের কারণে ভয় পেয়ে যাচ্ছি।’
গত কোরবানির ঈদে ‘তাণ্ডব’ সিনেমায় শাকিব খানের নায়িকা হয়েছিলেন সাবিলা নূর। এ সিনেমায় ছোট পর্দার অনেক শিল্পী অভিনয় করেছেন। সে সময় শাকিব খান বলেছিলেন, শিল্পীদের ছোট ও বড় পর্দা বলে ভেদাভেদ না করতে। সেই প্রসঙ্গে টেনে সাফা বলেন, ‘শাকিব খানের মতো তারকা এই ভেদাভেদ করতে না করেছেন। কিন্তু বাকিরা কেন করছেন? এটা আমার প্রশ্ন। ভেদাভেদের কথা শুনলে ভয় লাগে, খারাপ লাগে। এটা করা উচিত না। আমরা শিল্পীরা কিন্তু একটা পর্যায় থেকে আরেকটি পর্যায়ে যেতে চাই। তার জন্য প্রয়োজন সবার উৎসাহ ও ভালোবাসা।’
ইদানীং নাটকেও কম দেখা যাচ্ছে সাফা কবিরকে। কারণ হিসেবে অভিনেত্রী বলেন, ‘আমি কিছুদিন বিরতিতে ছিলাম। ক্যারিয়ারের ১১ বছর জার্নির পর এখন মনে হচ্ছে, নতুন কোনো গল্প ও চরিত্র পাচ্ছি না। পেলেও সেটা খুব কম। এই কারণেই কাজের পরিমাণটা কমে গেছে। তবে আশা করছি, আগামী মাসে সবাইকে একটা ভালো খবর দিতে পারব।’

ফেসবুক ছেয়ে গেছে ‘তাহসান জিতেছে তাহসান জিতেছে’ রবে। কেন তাহসান জিতেছে, বুঝে পেলাম না। সে একটা মেয়েকে বিয়ে করেছে বা করতে যাচ্ছে। এর মধ্যে জেতাজেতির কী হলো! হেটারোসেক্সুয়ালদের বিপরীত লিঙ্গে আকর্ষণ থাকে, তারা জীবনের কোনো একসময় পছন্দসই কাউকে পেলে তার সঙ্গে প্রেম করে, লিভ ইন করে বা তাকে বিয়ে করে...
০৬ জানুয়ারি ২০২৫
২০০০ সাল জুলাই থেকে টানা সাড়ে ৮ বছর ধরে টিভি চ্যানেল স্টার প্লাসে চলেছিল জনপ্রিয় ভারতীয় সিরিয়াল ‘কিউকি সাঁস ভি কাভি বহু থি’। দেশ-বিদেশে দারুণ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল এই সিরিয়ালটি। এক নববধূর শাশুড়ির সঙ্গে জটিল সম্পর্ক এবং সবকিছু দায়িত্বের সঙ্গে সামলে নেওয়ার এই গল্প সবার মন ছুঁয়ে গিয়েছিল।
১৮ ঘণ্টা আগে
ভারতের প্রথম বাংলা রক ব্যান্ড মহীনের ঘোড়াগুলি। ১৯৭৬ সালে একদল তরুণ সিদ্ধান্ত নেন, নিজেরা গান লিখবেন, গাইবেন, সুর করবেন, বাজাবেন। পরবর্তী সময়ে আধুনিক বাংলা গানের সংজ্ঞা বদলে দিয়েছিল মহীনের ঘোড়াগুলি। অনেক কালজয়ী গান উপহার দিয়েছে ব্যান্ডটি। এ ব্যান্ডের অন্যতম জনপ্রিয় গান ‘আমার প্রিয়া ক্যাফে’।
১৮ ঘণ্টা আগে
হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাস অবলম্বনে তানিম নূর বানাচ্ছেন ‘বনলতা এক্সপ্রেস’ নামের সিনেমা। এতে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করবেন মোশাররফ করিম। এত দিন বিষয়টি নিয়ে চুপ ছিলেন অভিনেতা। অবশেষে নতুন সিনেমা নিয়ে কথা বললেন মোশাররফ। জানালেন, সিনেমাটি নিয়ে আশাবাদী তিনি।
১৯ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাস অবলম্বনে তানিম নূর বানাচ্ছেন ‘বনলতা এক্সপ্রেস’ নামের সিনেমা। এতে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করবেন মোশাররফ করিম। এত দিন বিষয়টি নিয়ে চুপ ছিলেন অভিনেতা। অবশেষে নতুন সিনেমা নিয়ে কথা বললেন মোশাররফ। জানালেন, সিনেমাটি নিয়ে আশাবাদী তিনি।
বনলতা এক্সপ্রেস সিনেমায় অভিনয়ের বিষয়টি নিশ্চিত করে মোশাররফ বলেন, ‘বনলতা এক্সপ্রেস নিয়ে তানিম নূরের সঙ্গে কথা হয়েছে। আশা করছি একটি চমৎকার কাজ হবে।’ নির্মাতার ভাবনা পছন্দ হওয়ায় এ সিনেমায় যুক্ত হয়েছেন বলে জানালেন তিনি। অভিনেতা বলেন, ‘হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাস অবলম্বনে তৈরি হচ্ছে। গল্পটা আমার পড়া। দারুণ গল্প। এই সিনেমায় যুক্ত হওয়ার এটিও একটি কারণ। তবে পরিচালক যদি সঠিকভাবে নির্দেশনা দিতে না পারেন, তাহলে ভালো গল্পও অনেক সময় নষ্ট হয়ে যায়। যখন আমি সিনেমা করি, তখন পরিচালকের দিকে নজর দিই। তানিম নূরের সঙ্গে কথা বলার পর তাঁর ভাবনা দেখেই মূলত রাজি হওয়া।’
বনলতা এক্সপ্রেস নিয়ে এখনই বিস্তারিত কিছু বলতে চাইলেন না মোশাররফ। শুধু বললেন, ‘সিনেমা তো কোনো ফ্যাক্টরির কাজ নয়। গ্যারান্টি দিয়ে বলা যায় কাজটি কেমন হবে। সিনেমার পুরো খেলাটি একেবারে মনস্তাত্ত্বিক। সেটা পরিচালক, চিত্রগ্রাহক, অভিনয়শিল্পীসহ সবার দিক থেকেই। কাজ শেষ হওয়ার আগে এর বেশি বলতে চাই না। তবে আমি খুব আশাবাদী।’
বনলতা এক্সপ্রেস সিনেমার মাধ্যমে অনেক দিন পর আবার একসঙ্গে পর্দায় দেখা যাবে মোশাররফ ও চঞ্চল চৌধুরীকে। মোশাররফ বলেন, ‘দর্শক আমাদের একসঙ্গে দেখতে ভালোবাসে। সে জন্য দর্শকের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ। আশা করছি এবারও ভালো কিছু হবে।’
‘মহানগর’ ওয়েব সিরিজের নতুন সিজন নিয়েও কথা বলেন মোশাররফ করিম। ইঙ্গিত দিলেন এ সিরিজের তৃতীয় সিজন নিয়ে কাজ চলছে। তিনি বলেন, ‘ওসি হারুনকে আবার কবে দেখা যাবে, এটা ভালো বলতে পারবে পরিচালক আশফাক নিপুন। তবে মহানগর-৩ নিয়ে একধরনের চিন্তাভাবনা হয়তো চলছে।’

হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাস অবলম্বনে তানিম নূর বানাচ্ছেন ‘বনলতা এক্সপ্রেস’ নামের সিনেমা। এতে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করবেন মোশাররফ করিম। এত দিন বিষয়টি নিয়ে চুপ ছিলেন অভিনেতা। অবশেষে নতুন সিনেমা নিয়ে কথা বললেন মোশাররফ। জানালেন, সিনেমাটি নিয়ে আশাবাদী তিনি।
বনলতা এক্সপ্রেস সিনেমায় অভিনয়ের বিষয়টি নিশ্চিত করে মোশাররফ বলেন, ‘বনলতা এক্সপ্রেস নিয়ে তানিম নূরের সঙ্গে কথা হয়েছে। আশা করছি একটি চমৎকার কাজ হবে।’ নির্মাতার ভাবনা পছন্দ হওয়ায় এ সিনেমায় যুক্ত হয়েছেন বলে জানালেন তিনি। অভিনেতা বলেন, ‘হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাস অবলম্বনে তৈরি হচ্ছে। গল্পটা আমার পড়া। দারুণ গল্প। এই সিনেমায় যুক্ত হওয়ার এটিও একটি কারণ। তবে পরিচালক যদি সঠিকভাবে নির্দেশনা দিতে না পারেন, তাহলে ভালো গল্পও অনেক সময় নষ্ট হয়ে যায়। যখন আমি সিনেমা করি, তখন পরিচালকের দিকে নজর দিই। তানিম নূরের সঙ্গে কথা বলার পর তাঁর ভাবনা দেখেই মূলত রাজি হওয়া।’
বনলতা এক্সপ্রেস নিয়ে এখনই বিস্তারিত কিছু বলতে চাইলেন না মোশাররফ। শুধু বললেন, ‘সিনেমা তো কোনো ফ্যাক্টরির কাজ নয়। গ্যারান্টি দিয়ে বলা যায় কাজটি কেমন হবে। সিনেমার পুরো খেলাটি একেবারে মনস্তাত্ত্বিক। সেটা পরিচালক, চিত্রগ্রাহক, অভিনয়শিল্পীসহ সবার দিক থেকেই। কাজ শেষ হওয়ার আগে এর বেশি বলতে চাই না। তবে আমি খুব আশাবাদী।’
বনলতা এক্সপ্রেস সিনেমার মাধ্যমে অনেক দিন পর আবার একসঙ্গে পর্দায় দেখা যাবে মোশাররফ ও চঞ্চল চৌধুরীকে। মোশাররফ বলেন, ‘দর্শক আমাদের একসঙ্গে দেখতে ভালোবাসে। সে জন্য দর্শকের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ। আশা করছি এবারও ভালো কিছু হবে।’
‘মহানগর’ ওয়েব সিরিজের নতুন সিজন নিয়েও কথা বলেন মোশাররফ করিম। ইঙ্গিত দিলেন এ সিরিজের তৃতীয় সিজন নিয়ে কাজ চলছে। তিনি বলেন, ‘ওসি হারুনকে আবার কবে দেখা যাবে, এটা ভালো বলতে পারবে পরিচালক আশফাক নিপুন। তবে মহানগর-৩ নিয়ে একধরনের চিন্তাভাবনা হয়তো চলছে।’

ফেসবুক ছেয়ে গেছে ‘তাহসান জিতেছে তাহসান জিতেছে’ রবে। কেন তাহসান জিতেছে, বুঝে পেলাম না। সে একটা মেয়েকে বিয়ে করেছে বা করতে যাচ্ছে। এর মধ্যে জেতাজেতির কী হলো! হেটারোসেক্সুয়ালদের বিপরীত লিঙ্গে আকর্ষণ থাকে, তারা জীবনের কোনো একসময় পছন্দসই কাউকে পেলে তার সঙ্গে প্রেম করে, লিভ ইন করে বা তাকে বিয়ে করে...
০৬ জানুয়ারি ২০২৫
২০০০ সাল জুলাই থেকে টানা সাড়ে ৮ বছর ধরে টিভি চ্যানেল স্টার প্লাসে চলেছিল জনপ্রিয় ভারতীয় সিরিয়াল ‘কিউকি সাঁস ভি কাভি বহু থি’। দেশ-বিদেশে দারুণ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল এই সিরিয়ালটি। এক নববধূর শাশুড়ির সঙ্গে জটিল সম্পর্ক এবং সবকিছু দায়িত্বের সঙ্গে সামলে নেওয়ার এই গল্প সবার মন ছুঁয়ে গিয়েছিল।
১৮ ঘণ্টা আগে
ভারতের প্রথম বাংলা রক ব্যান্ড মহীনের ঘোড়াগুলি। ১৯৭৬ সালে একদল তরুণ সিদ্ধান্ত নেন, নিজেরা গান লিখবেন, গাইবেন, সুর করবেন, বাজাবেন। পরবর্তী সময়ে আধুনিক বাংলা গানের সংজ্ঞা বদলে দিয়েছিল মহীনের ঘোড়াগুলি। অনেক কালজয়ী গান উপহার দিয়েছে ব্যান্ডটি। এ ব্যান্ডের অন্যতম জনপ্রিয় গান ‘আমার প্রিয়া ক্যাফে’।
১৮ ঘণ্টা আগে
টিভি নাটকে জনপ্রিয়তা পাওয়ার পর সবার লক্ষ্য থাকে সিনেমায় অভিনয়। সাম্প্রতিক সময়ে ছোট পর্দার কয়েকজন অভিনেত্রী নাম লিখিয়েছেন সিনেমায়। নাটকে প্রমাণ করার পর বড় পর্দায় নিজেদের যোগ্যতার প্রমাণ দিচ্ছেন মেহজাবীন চৌধুরী, সাবিলা নূর, তাসনিয়া ফারিণরা। এ মাসের শুরুতে প্রথম সিনেমার শুটিং শুরু করেছেন তানজিন তিশা।
১৮ ঘণ্টা আগে