নীলফামারী প্রতিনিধি
আবার বিয়ে করেছেন আলোচিত-সমালোচিত নায়িকা সানাই মাহবুব। গত রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) সুইডেনপ্রবাসী ব্যবসায়ী সোহেল এফ খান (৪৫) সঙ্গে ১ কোটি ১ লাখ ১ টাকা দেনমোহরে তাঁদের বিবাহ সম্পন্ন হয়েছে। বিয়ের খবরটি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন সানাই নিজেই। তবে সানাইয়ের পরিবার বলছে, বিয়ের বিষয়টি তাঁরা জানেন না।
এদিকে গত ২০২২ সালের ২৭ মে আবু সালেহ মুসা নামের এক ব্যাংক কর্মকর্তার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়ে সংসারী হয়েছিলেন আলোচিত-সমালোচিত মডেল ও অভিনেত্রী সানাই মাহবুব। সে সময় শোবিজকে বিদায় জানিয়েছিলেন সানাই। এরপর বিভিন্ন সময় স্বামীসহ লাইভে এসে নেটিজেনদের সঙ্গে সময় ভাগ করে নিতেন। বিয়ের এক বছরের মাথায় ফেসবুকে দাম্পত্য সমস্যা ও বিচ্ছেদের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন সানাই মাহবুব।
মডেল তারকা সানাই বলেন, ‘পারিবারিক জটিলতার কারণে বিয়ের বিষয়ে এখনই বিস্তারিত জানানো সম্ভব হচ্ছে না। পরে আনুষ্ঠানিকভাবে বিস্তারিত জানাবে। তবে বিয়েতে দেনমোহর ছিল ১ কোটি ১ লাখ ১ টাকা। তবে এক টাকাও উশুল করা হয়নি। পুরোটাই বাকি। আর দেনমোহরের টাকার বিষয়টি পুরোটাই তার ইচ্ছানুযায়ী হয়েছে।’
সানাই বলেন, ‘তাঁদের মধ্যে পরিচয় হয়েছে এক বছর আগে। পরিচয়ের পর আমাদের মধ্যে একটা ভালো বোঝাপড়া ও বন্ধুত্ব তৈরি হয়েছে। একপর্যায়ে আমরা বিয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আগের স্বামীর বিষয়ে আপনারা আগেই জেনেছেন। আমরা আলাদা হয়ে গেছি অনেক দিন আগে।’
এদিকে সানাইয়ের মা মাকসুদা খাতুন মেরি বলেন, ‘নতুন করে কোনো বিয়ের বিষয় জানা নেই। এটা ভুল কথা। আমার মেয়ে চাকরি করে। আর আমার জামাইয়ের চাকরি চলে গেছে এ জন্য রাগ করে এগুলো বলতেছে। আমার জামাই মুসা খুব ভালো ছেলে, তবে ওর ব্র্যাক ব্যাংকের চাকরিটা হয়তো ফেরত পাবে। জামাইয়ের পরিবারের সবাই ভালো মানুষ।’
সানাইয়ের স্বামী আবু সালেহ মুসা বলেন, ‘আমরা তো একসঙ্গে একই বাসায় আছি। সানাই চাকরি করছে। তার মশারি টাঙানো থেকে সব কাজ করে দেই। নতুন করে বিয়ের বিষয় কেমনে কি বুঝতেছি না। আসলে মিডিয়া জগতের মানুষগুলোর ভাইরাল নেশা। এটাও হতে পারে তার কারও সঙ্গে সম্পর্ক থাকতে পারে।’
উল্লেখ্য, কাউকে না জানিয়ে ২০২২ সালের ২৭ মে পারিবারিক আয়োজনে পৈতৃক নিবাস নীলফামারীতে বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন করে সানাইয়ের পরিবার। স্বামী মুসার বাড়িও একই জেলার কিশোরগঞ্জ উপজেলার বাহাগিলি ইউনিয়নের দক্ষিণ দুরাকুঠি এলাকায়।
সানাই এখন ঢাকায় স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। পড়াশোনার জন্য তিনি বেশ কিছুদিন রংপুরে ছিলেন। নাবিলা, স্মার্টটেক্স, নাগরদোলা ইত্যাদি ফ্যাশন হাউসে মডেল হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন সানাই। জনপ্রিয়তা পাওয়ার পর বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলে উপস্থাপিকা হিসেবেও কাজ করেছেন।
এরপর ২০১৬ সালের নভেম্বর মাসে ঢাকার গুলশান ক্লাবে একটু ফ্যাশন শো চলাকালীন সময়ে চলচ্চিত্র নির্মাতা গাজী মাহবুবের সঙ্গে সানাই এর পরিচয় হয়। গাজী মাহবুব তখন তার নির্মাণাধীন চলচ্চিত্র ‘ভালোবাসা ২৪×৭’ এর জন্য সানাইকে চিত্রনায়িকা হিসেবে পছন্দ করেন। এরপর তিনি সুপ্ত আগুন, সাহসী যোদ্ধা, ময়নার ইতিকথা, প্রতিশোধ, প্রতীক্ষাসহ প্রায় ৮টি চলচ্চিত্রে চিত্রনায়িকা হিসেবে অভিনয় করার জন্য চুক্তিবদ্ধ হন।
আবার বিয়ে করেছেন আলোচিত-সমালোচিত নায়িকা সানাই মাহবুব। গত রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) সুইডেনপ্রবাসী ব্যবসায়ী সোহেল এফ খান (৪৫) সঙ্গে ১ কোটি ১ লাখ ১ টাকা দেনমোহরে তাঁদের বিবাহ সম্পন্ন হয়েছে। বিয়ের খবরটি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন সানাই নিজেই। তবে সানাইয়ের পরিবার বলছে, বিয়ের বিষয়টি তাঁরা জানেন না।
এদিকে গত ২০২২ সালের ২৭ মে আবু সালেহ মুসা নামের এক ব্যাংক কর্মকর্তার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়ে সংসারী হয়েছিলেন আলোচিত-সমালোচিত মডেল ও অভিনেত্রী সানাই মাহবুব। সে সময় শোবিজকে বিদায় জানিয়েছিলেন সানাই। এরপর বিভিন্ন সময় স্বামীসহ লাইভে এসে নেটিজেনদের সঙ্গে সময় ভাগ করে নিতেন। বিয়ের এক বছরের মাথায় ফেসবুকে দাম্পত্য সমস্যা ও বিচ্ছেদের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন সানাই মাহবুব।
মডেল তারকা সানাই বলেন, ‘পারিবারিক জটিলতার কারণে বিয়ের বিষয়ে এখনই বিস্তারিত জানানো সম্ভব হচ্ছে না। পরে আনুষ্ঠানিকভাবে বিস্তারিত জানাবে। তবে বিয়েতে দেনমোহর ছিল ১ কোটি ১ লাখ ১ টাকা। তবে এক টাকাও উশুল করা হয়নি। পুরোটাই বাকি। আর দেনমোহরের টাকার বিষয়টি পুরোটাই তার ইচ্ছানুযায়ী হয়েছে।’
সানাই বলেন, ‘তাঁদের মধ্যে পরিচয় হয়েছে এক বছর আগে। পরিচয়ের পর আমাদের মধ্যে একটা ভালো বোঝাপড়া ও বন্ধুত্ব তৈরি হয়েছে। একপর্যায়ে আমরা বিয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আগের স্বামীর বিষয়ে আপনারা আগেই জেনেছেন। আমরা আলাদা হয়ে গেছি অনেক দিন আগে।’
এদিকে সানাইয়ের মা মাকসুদা খাতুন মেরি বলেন, ‘নতুন করে কোনো বিয়ের বিষয় জানা নেই। এটা ভুল কথা। আমার মেয়ে চাকরি করে। আর আমার জামাইয়ের চাকরি চলে গেছে এ জন্য রাগ করে এগুলো বলতেছে। আমার জামাই মুসা খুব ভালো ছেলে, তবে ওর ব্র্যাক ব্যাংকের চাকরিটা হয়তো ফেরত পাবে। জামাইয়ের পরিবারের সবাই ভালো মানুষ।’
সানাইয়ের স্বামী আবু সালেহ মুসা বলেন, ‘আমরা তো একসঙ্গে একই বাসায় আছি। সানাই চাকরি করছে। তার মশারি টাঙানো থেকে সব কাজ করে দেই। নতুন করে বিয়ের বিষয় কেমনে কি বুঝতেছি না। আসলে মিডিয়া জগতের মানুষগুলোর ভাইরাল নেশা। এটাও হতে পারে তার কারও সঙ্গে সম্পর্ক থাকতে পারে।’
উল্লেখ্য, কাউকে না জানিয়ে ২০২২ সালের ২৭ মে পারিবারিক আয়োজনে পৈতৃক নিবাস নীলফামারীতে বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন করে সানাইয়ের পরিবার। স্বামী মুসার বাড়িও একই জেলার কিশোরগঞ্জ উপজেলার বাহাগিলি ইউনিয়নের দক্ষিণ দুরাকুঠি এলাকায়।
সানাই এখন ঢাকায় স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। পড়াশোনার জন্য তিনি বেশ কিছুদিন রংপুরে ছিলেন। নাবিলা, স্মার্টটেক্স, নাগরদোলা ইত্যাদি ফ্যাশন হাউসে মডেল হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন সানাই। জনপ্রিয়তা পাওয়ার পর বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলে উপস্থাপিকা হিসেবেও কাজ করেছেন।
এরপর ২০১৬ সালের নভেম্বর মাসে ঢাকার গুলশান ক্লাবে একটু ফ্যাশন শো চলাকালীন সময়ে চলচ্চিত্র নির্মাতা গাজী মাহবুবের সঙ্গে সানাই এর পরিচয় হয়। গাজী মাহবুব তখন তার নির্মাণাধীন চলচ্চিত্র ‘ভালোবাসা ২৪×৭’ এর জন্য সানাইকে চিত্রনায়িকা হিসেবে পছন্দ করেন। এরপর তিনি সুপ্ত আগুন, সাহসী যোদ্ধা, ময়নার ইতিকথা, প্রতিশোধ, প্রতীক্ষাসহ প্রায় ৮টি চলচ্চিত্রে চিত্রনায়িকা হিসেবে অভিনয় করার জন্য চুক্তিবদ্ধ হন।
ওয়েব কনটেন্টের নিয়মিত দর্শক চিত্রাঙ্গদা সিং। এই বলিউড অভিনেত্রীর ওয়াচ লিস্টে রয়েছে সারা বিশ্বের সিনেমা-সিরিজ। বর্তমানে তিনি দেখছেন ‘ল্যান্ডম্যান’। চিত্রাঙ্গদার প্রিয় হয়ে উঠেছে সিরিজটি। অভিনেত্রী জানালেন তাঁর আরও দুই পছন্দের ওয়েব সিরিজের নাম।
৩ ঘণ্টা আগেউত্তরা সেক্টর-৪ এলাকায় নাটক ও চলচ্চিত্রের শুটিং কার্যক্রমে জারি করা নিষেধাজ্ঞা শিগগির শর্ত সাপেক্ষে প্রত্যাহার করা হতে পারে। উত্তরা কল্যাণ সমিতির পক্ষ থেকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
১৩ ঘণ্টা আগেএকজন গর্ভবতী নারীর দীর্ঘপথ পাড়ি দিয়ে বেঁচে থাকার সংগ্রাম, সাতটি দেশের অভিবাসন-পথ পেরিয়ে বেঁচে থাকার গল্প- এটি কোনো কাল্পনিক থ্রিলার নয়, বরং বাস্তবতার ওপর নির্মিত এক সিনেম্যাটিক দলিল। বাংলাদেশি নির্মাতা আজিজুল হাসান সূর্য পরিচালিত আসন্ন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র ‘ফিল্ডস অব ফ্রিডম’ এমন এক গল্প নিয়ে এগিয়ে
১৩ ঘণ্টা আগেঅভিনয়শিল্পীদের নাম দেখে অনেকে হয়তো পরিবার নিয়ে সিরিজটি দেখার কথা ভাববেন। তবে তেমনটা না ভাবাই উত্তম। কারণ, পরিবার নিয়ে দেখতে বসলে আপনাকে পড়তে হবে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে। আইস্ক্রিনে মুক্তি পাওয়া ‘পাপ কাহিনী’ ওয়েব সিরিজটি যেন আবার ফিরিয়ে নিয়ে গেল অশ্লীলতার অন্ধকার সময়ে।
১৪ ঘণ্টা আগে