ফেসবুক এ বড়ো একটা আসা হয় না, কিন্তু একটি বিশেষ কারণে এলাম।
বাংলাদেশে কয়েক জায়গায় দুর্গা পূজোর মণ্ডপে ইসলামি মৌলবাদীদের তাণ্ডব নিয়ে কিছু পোস্ট নবমীর দিন সকাল থেকে চোখ পড়লো। সেই প্রসঙ্গে দু চার কথা ...
আমাকে যে ছেলেটি শুটে অ্যাটেন্ড করে, আমার স্পট বয়, তার নাম নাসির গাজী। পুজোর পাঁচটা দিন নিয়ম করে আমাকে শুভেচ্ছা জানিয়ে গেছে। শুভ ষষ্ঠী থেকে বিজয়া! প্রতিবারই জানায়। সরস্বতী পুজোর দিন-ক্ষণ আমার মনে না থাকলেও ওর মনে থাকে এবং মনে করিয়েও দেয়। বাইরে শুট করতে গিয়ে কোনো দর্শনীয় মন্দিরের সন্ধান পেলে সেটাও নাসির-ই আমাকে এনে দেয়।
নবমীর দিন সকালে আমার কাঠের মিস্ত্রি সানোয়ার আলী ফোন করেছিলেন একটা কাজের কথা বলতে। ফোনালাপ শুরুই করলেন ‘শুভ নবমী দাদা’ বলে ...
আমার কিছু না হোক দশজন বাংলাদেশি বন্ধুদের দেখলাম পুজো মণ্ডপে ছবি তুলে সোশ্যাল মিডিয়াতে দিয়েছেন। এরা সবাই মুসলমান।
বাংলাদেশে এবং এই বাংলায় এরকম অজস্র পুজো আছে যেগুলির কমিটি তে গুরুত্বপূর্ণ পদে মুসলমানরা আছেন।
কথাগুলো বলছি কারণ বাংলাদেশে কয়েকটি বিক্ষিপ্ত ঘটনা তুলে ধরে, বিদ্বেষ সর্বত্র ছড়িয়ে গেছে-এটা বলতে থাকাটা উস্কানি দেওয়া ছাড়া আর কিছুই নয়। এই ঘটনাগুলি থেকে যদি প্রমান হয় যে বাংলাদেশে হিন্দুরা বিপন্ন, তাহলে ভারতে গত সাত বছরে এরকম অগুণতি ঘটনা ঘটেছে এবং ঘটে চলেছে (এবং যেগুলি নিয়ে দেশনেতারা অভূতপূর্বভাবে চুপ থেকেছেন!) যেগুলি থেকে আরও সহজে প্রমান হয় যে ভারতে মুসলমানরা বিপন্ন!
আমি বরং বলবো, বড়ো পরিসরে, এতো সত্ত্বেও মানুষের ভিতরে সদ্ভাব সম্প্রীতি আছে।
কিন্তু কিছু কম মিষ্টি কথাও এই সুযোগে বলে রাখা দরকার।
গোঁড়ামি, মৌলবাদ, ইংরিজিতে যাকে বলে ফানাটিসিজম, সেটা সব ধর্মেই থাকে, থেকে এসেছে হাজার বছর ধরে। যখন যে ধর্মের মৌলবাদী জিগির সামনে আসে, তখন সেগুলোর থেকে বেরোনোর, সেগুলির সমালোচনা করার বা সেই বিশ্বাসে বিশ্বাসী শক্তিগুলিকে পরাস্ত করার দায়িত্ত্ব কিন্তু সেই ধর্মের শুভবুদ্ধি সম্পন্ন মানুষকেই আরও বেশি করে নিতে হবে!
বাংলাদেশে আমার সমস্ত বন্ধুদের কাছে তাই আমার একান্ত অনুরোধ, কুমিল্লা বা নোয়াখালীতে ঘটে যাওয়া ঘটনার তীব্র নিন্দা করুন কোনো দ্বিধা না রেখে, দোষীদের কঠোর শাস্তি দাবি করুন। আপনাদের মাননীয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতিমধ্যে তাঁর বক্তব্যের মাধ্যমে সুবার্তা দিয়েছেন, আপনারাও সেই মৌলবাদ বিরোধী সুর বজায় রাখুন। প্রতি বছরই প্রায় এরকম কিছু না কিছু ঘটে, সত্যি বলছি ভালো লাগে না। প্রাণের উৎসবের উপর আক্রমণ বলে ভালো লাগে না তো বটেই , তাছাড়াও আরো বড়ো একটা কারণ হলো, এই ঘটনাগুলি সীমানার এই পারে গোঁড়া হিন্দুত্ত্ববাদীদের বড়ো সুবিধে করে দেয়। তাদের আস্ফালন বাড়ে, ধর্মের জিগির তুলে, এই উদাহরণ টেনে, মানুষের মনে অন্য সম্প্রদায় সম্বন্ধে ঘেন্না জন্মিয়ে রাজনৈতিক মুনাফা তোলার পথ মসৃন হয়।
আমরা প্রত্যেকে নিজের নিজের ধর্মের অতিরিক্ততার বিরুদ্ধে কথা বলা আরম্ভ করি। ধর্ম মানে বিশ্বাস, কিছু মানুষের একসঙ্গে হওয়া, অনেক বছর ধরে চলে আসা কিছু আচার, কিংবা সমাজকে এক রকম ভাবে সংঘবদ্ধ রাখার জন্যে তৈরী করা কিছু নিয়ম, বা হয়তো নানান উৎসব! যেটাই হোক, বিশ্বাস আর অতি বা অন্ধ বিশ্বাস (যা অন্য মানুষকে জোর করে বা ক্ষতি করে) এর মধ্যে সুক্ষ লাইনটা কোথায় সেটা আমাদেরই বুঝে নিতে হবে!
তাই নাসির, সানোয়ার বা আমার বাংলাদেশের বিজ্ঞাপন নির্মাতা এবং অভিনেতা বন্ধু কাম দাদা গাউসুল আলম শাওন (যিনি আদর করে মেয়ের নাম রাখেন অন্নপূর্ণা), এদের উদাহরণগুলো সবার সামনে তুলে ধরি, কুমিল্লা নোয়াখালীতে দূর্গা পুজোয় আক্রমণ, বা ভারতে ঘটতে থাকা একের পর এক মুসলমান নিধনের ঘটনাগুলি নয়। আর আমরা হিন্দুরাও শুধু নিয়ম মাফিক ঈদ মুবারক বলা আর বিরিয়ানি খাওয়ায় সীমিত না থেকে ভারতে দ্বিতীয় বৃহত্তম সম্প্রদায়ের ধর্ম এবং ইতিহাসটাকে একটু কাছ থেকে বোঝার চেষ্টা করি। এতে হয়তো বাংলদেশে ইসলামি মৌলবাদীদের রোষানলে পড়তে হবে আপনাদের, আমাদের যেমন ভারতে পড়তে হয় হিন্দু ধর্মের স্বঘোষিত ধারক ও রক্ষক অতি দক্ষিণ পন্থী রাজনীতির কারবারিদের।
কিন্তু কিছু করার নেই।
আমাদের উপমহাদেশের ইতিহাস খুব জটিল, যাকে ইংরেজিতে বলে chequered! তাই আমাদের, মানে এই ভূমির বাসিন্দাদের দায়িত্ত্বও অনেক বেশি। নিঃশ্বাস নেয়া যেমন দরকার, ঠিক তেমন দরকার এই বোধগুলো নিজেদের মধ্যে মোমবাতির মতো জ্বালিয়ে রাখা |
শুভ বিজয়া সবাইকে।
পুনশ্চ: কিছু গর্বিত তলোয়ারধারি হিন্দু আমি নিশ্চিত এই পোস্টে এসে খিস্তোবেন ...
কিছু শরীয়ত আইন কায়েম ও রক্ষার দায়িত্ত্বে থাকা মুসলমানও এসে গাল পাড়বেন আমি জানি ...
বলে রাখি, আমি বা আমরা কিন্তু জানি, আপনারা দুজনেই আসলে একই দলের লোক। জাস্ট নাম গুলো আলাদা, আর তাই সেই সুযোগে আমাদের টুপি পরাবার তালে থাকেন।
ফেসবুক এ বড়ো একটা আসা হয় না, কিন্তু একটি বিশেষ কারণে এলাম।
বাংলাদেশে কয়েক জায়গায় দুর্গা পূজোর মণ্ডপে ইসলামি মৌলবাদীদের তাণ্ডব নিয়ে কিছু পোস্ট নবমীর দিন সকাল থেকে চোখ পড়লো। সেই প্রসঙ্গে দু চার কথা ...
আমাকে যে ছেলেটি শুটে অ্যাটেন্ড করে, আমার স্পট বয়, তার নাম নাসির গাজী। পুজোর পাঁচটা দিন নিয়ম করে আমাকে শুভেচ্ছা জানিয়ে গেছে। শুভ ষষ্ঠী থেকে বিজয়া! প্রতিবারই জানায়। সরস্বতী পুজোর দিন-ক্ষণ আমার মনে না থাকলেও ওর মনে থাকে এবং মনে করিয়েও দেয়। বাইরে শুট করতে গিয়ে কোনো দর্শনীয় মন্দিরের সন্ধান পেলে সেটাও নাসির-ই আমাকে এনে দেয়।
নবমীর দিন সকালে আমার কাঠের মিস্ত্রি সানোয়ার আলী ফোন করেছিলেন একটা কাজের কথা বলতে। ফোনালাপ শুরুই করলেন ‘শুভ নবমী দাদা’ বলে ...
আমার কিছু না হোক দশজন বাংলাদেশি বন্ধুদের দেখলাম পুজো মণ্ডপে ছবি তুলে সোশ্যাল মিডিয়াতে দিয়েছেন। এরা সবাই মুসলমান।
বাংলাদেশে এবং এই বাংলায় এরকম অজস্র পুজো আছে যেগুলির কমিটি তে গুরুত্বপূর্ণ পদে মুসলমানরা আছেন।
কথাগুলো বলছি কারণ বাংলাদেশে কয়েকটি বিক্ষিপ্ত ঘটনা তুলে ধরে, বিদ্বেষ সর্বত্র ছড়িয়ে গেছে-এটা বলতে থাকাটা উস্কানি দেওয়া ছাড়া আর কিছুই নয়। এই ঘটনাগুলি থেকে যদি প্রমান হয় যে বাংলাদেশে হিন্দুরা বিপন্ন, তাহলে ভারতে গত সাত বছরে এরকম অগুণতি ঘটনা ঘটেছে এবং ঘটে চলেছে (এবং যেগুলি নিয়ে দেশনেতারা অভূতপূর্বভাবে চুপ থেকেছেন!) যেগুলি থেকে আরও সহজে প্রমান হয় যে ভারতে মুসলমানরা বিপন্ন!
আমি বরং বলবো, বড়ো পরিসরে, এতো সত্ত্বেও মানুষের ভিতরে সদ্ভাব সম্প্রীতি আছে।
কিন্তু কিছু কম মিষ্টি কথাও এই সুযোগে বলে রাখা দরকার।
গোঁড়ামি, মৌলবাদ, ইংরিজিতে যাকে বলে ফানাটিসিজম, সেটা সব ধর্মেই থাকে, থেকে এসেছে হাজার বছর ধরে। যখন যে ধর্মের মৌলবাদী জিগির সামনে আসে, তখন সেগুলোর থেকে বেরোনোর, সেগুলির সমালোচনা করার বা সেই বিশ্বাসে বিশ্বাসী শক্তিগুলিকে পরাস্ত করার দায়িত্ত্ব কিন্তু সেই ধর্মের শুভবুদ্ধি সম্পন্ন মানুষকেই আরও বেশি করে নিতে হবে!
বাংলাদেশে আমার সমস্ত বন্ধুদের কাছে তাই আমার একান্ত অনুরোধ, কুমিল্লা বা নোয়াখালীতে ঘটে যাওয়া ঘটনার তীব্র নিন্দা করুন কোনো দ্বিধা না রেখে, দোষীদের কঠোর শাস্তি দাবি করুন। আপনাদের মাননীয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতিমধ্যে তাঁর বক্তব্যের মাধ্যমে সুবার্তা দিয়েছেন, আপনারাও সেই মৌলবাদ বিরোধী সুর বজায় রাখুন। প্রতি বছরই প্রায় এরকম কিছু না কিছু ঘটে, সত্যি বলছি ভালো লাগে না। প্রাণের উৎসবের উপর আক্রমণ বলে ভালো লাগে না তো বটেই , তাছাড়াও আরো বড়ো একটা কারণ হলো, এই ঘটনাগুলি সীমানার এই পারে গোঁড়া হিন্দুত্ত্ববাদীদের বড়ো সুবিধে করে দেয়। তাদের আস্ফালন বাড়ে, ধর্মের জিগির তুলে, এই উদাহরণ টেনে, মানুষের মনে অন্য সম্প্রদায় সম্বন্ধে ঘেন্না জন্মিয়ে রাজনৈতিক মুনাফা তোলার পথ মসৃন হয়।
আমরা প্রত্যেকে নিজের নিজের ধর্মের অতিরিক্ততার বিরুদ্ধে কথা বলা আরম্ভ করি। ধর্ম মানে বিশ্বাস, কিছু মানুষের একসঙ্গে হওয়া, অনেক বছর ধরে চলে আসা কিছু আচার, কিংবা সমাজকে এক রকম ভাবে সংঘবদ্ধ রাখার জন্যে তৈরী করা কিছু নিয়ম, বা হয়তো নানান উৎসব! যেটাই হোক, বিশ্বাস আর অতি বা অন্ধ বিশ্বাস (যা অন্য মানুষকে জোর করে বা ক্ষতি করে) এর মধ্যে সুক্ষ লাইনটা কোথায় সেটা আমাদেরই বুঝে নিতে হবে!
তাই নাসির, সানোয়ার বা আমার বাংলাদেশের বিজ্ঞাপন নির্মাতা এবং অভিনেতা বন্ধু কাম দাদা গাউসুল আলম শাওন (যিনি আদর করে মেয়ের নাম রাখেন অন্নপূর্ণা), এদের উদাহরণগুলো সবার সামনে তুলে ধরি, কুমিল্লা নোয়াখালীতে দূর্গা পুজোয় আক্রমণ, বা ভারতে ঘটতে থাকা একের পর এক মুসলমান নিধনের ঘটনাগুলি নয়। আর আমরা হিন্দুরাও শুধু নিয়ম মাফিক ঈদ মুবারক বলা আর বিরিয়ানি খাওয়ায় সীমিত না থেকে ভারতে দ্বিতীয় বৃহত্তম সম্প্রদায়ের ধর্ম এবং ইতিহাসটাকে একটু কাছ থেকে বোঝার চেষ্টা করি। এতে হয়তো বাংলদেশে ইসলামি মৌলবাদীদের রোষানলে পড়তে হবে আপনাদের, আমাদের যেমন ভারতে পড়তে হয় হিন্দু ধর্মের স্বঘোষিত ধারক ও রক্ষক অতি দক্ষিণ পন্থী রাজনীতির কারবারিদের।
কিন্তু কিছু করার নেই।
আমাদের উপমহাদেশের ইতিহাস খুব জটিল, যাকে ইংরেজিতে বলে chequered! তাই আমাদের, মানে এই ভূমির বাসিন্দাদের দায়িত্ত্বও অনেক বেশি। নিঃশ্বাস নেয়া যেমন দরকার, ঠিক তেমন দরকার এই বোধগুলো নিজেদের মধ্যে মোমবাতির মতো জ্বালিয়ে রাখা |
শুভ বিজয়া সবাইকে।
পুনশ্চ: কিছু গর্বিত তলোয়ারধারি হিন্দু আমি নিশ্চিত এই পোস্টে এসে খিস্তোবেন ...
কিছু শরীয়ত আইন কায়েম ও রক্ষার দায়িত্ত্বে থাকা মুসলমানও এসে গাল পাড়বেন আমি জানি ...
বলে রাখি, আমি বা আমরা কিন্তু জানি, আপনারা দুজনেই আসলে একই দলের লোক। জাস্ট নাম গুলো আলাদা, আর তাই সেই সুযোগে আমাদের টুপি পরাবার তালে থাকেন।
সৌদি আরবের প্রথম দিকের কয়েকজন নারী র্যাপারের একজন জারা। সংগীতশিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সৌদির সীমানা পেরিয়ে তিনি এখন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে থাকছেন। আরবি, ইংরেজির পাশাপাশি সুইডিশ ভাষাতেও সাবলীল এই তরুণী। জানান, আরও একটি ভাষা শেখার ইচ্ছা আছে তাঁর। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গান...
৮ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
১৪ ঘণ্টা আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
১৪ ঘণ্টা আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
১৫ ঘণ্টা আগে