বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
টিভি নাটকের সঙ্গে যুক্ত যাঁরা, মাসুদ মহিউদ্দিনকে একনামে চেনেন সবাই। সদা হাস্যোজ্জ্বল এই নির্মাতাকে পর্দায়ও দেখা যায়। অভিনয় করেছেন অনেক নাটক, সিনেমা ও বিজ্ঞাপনচিত্রে। শুধু নির্মাতা ও অভিনেতা হিসেবে নয়, মাসুদ মহিউদ্দিন পরিচিত একজন আন্তরিক মানুষ হিসেবেও। সহকর্মীদের যেকোনো সংকটে এগিয়ে আসেন, পাশে থাকেন। সবার ভালোবাসার এই মানুষটির দুই চোখে এখন অন্ধকার। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে পুলিশের ছোড়া গুলিতে চোখে গুরুতর আঘাত পান মাসুদ মহিউদ্দিন।
দেশজুড়ে তখন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলছিল। ন্যায্য দাবির বিপরীতে নিরস্ত্র ছাত্রদের ওপর মুহুর্মুহু গুলি আর প্রতিদিন মৃত্যুর মিছিল দেখে নীরব থাকতে পারেননি কেউ। সাধারণ মানুষ প্রতিবাদ জানিয়েছেন, নেমে এসেছিলেন রাজপথে। চুপচাপ ঘরে বসে থাকেননি শিল্পীরাও। প্রতিবাদ জানাতে অনেকেই নেমেছিলেন পথে। জনতার কাতারে দাঁড়িয়ে, ছাত্রদের ওপর গুলির ঘটনার বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলেছিলেন। মাসুদ মহিউদ্দিনও ছিলেন সে দলে।
গত ১৯ জুলাই বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উত্তরায় আন্দোলন চলাকালে আহত হন মাসুদ মহিউদ্দিন। পুলিশের ছররা গুলিতে দুই চোখে গুরুতর আঘাত পান। এ যাত্রায় প্রাণে বেঁচে গেলেও হারিয়েছেন চোখের আলো। সেই থেকে অপেক্ষায় দিন কাটছে এ নির্মাতা ও অভিনেতার। কবে আবার দুচোখ ভরে দেখতে পাবেন পৃথিবীকে, আপনজনদের। ক্যামেরার লেন্সে একসময় যে চোখ রেখে তুলে আনতেন মানুষের গল্প, সমাজের অসংগতি আর সম্পর্কের গল্প; সেই চোখে এখন শুধুই অন্ধকার।
তবে মাসুদ মহিউদ্দিন সব সময়ই ইতিবাচক মানুষ। প্রবল প্রাণশক্তিতে ভরপুর। এই দুঃসময়েও তাই আশা হারাচ্ছেন না। নির্মাতা জানিয়েছেন, উন্নত চিকিৎসার জন্য ভারতে যেতে চেয়েও ভিসা পাননি। তাই দেশেই চলছে চিকিৎসা। সম্প্রতি রেটিনা অপারেশন হয়েছে। হাসপাতাল থেকে বাসায়ও ফিরেছেন। চোখের আলো ফেরার ব্যাপারে চিকিৎসকেরা আশার বার্তা শুনিয়েছেন তাঁকে। আবার কবে ফিরবে চোখের আলো, এ অপেক্ষায় কাটছে তাঁর অষ্টপ্রহর।
নব্বইয়ের দশকের শুরু থেকে মাসুদ মহিউদ্দিন মঞ্চনাটকের সঙ্গে জড়িত। নাটকের চরিত্র হয়ে বহুবার মঞ্চে উঠেছেন তিনি। নব্বইয়ের দশকের শেষের দিকে কাজ শুরু করেন সহকারী পরিচালক হিসেবে। কাজ করেছেন অনেক গুণী নির্মাতার সঙ্গে। একটা সময় নিজেই পরিচালনা শুরু করেন। বানিয়েছেন ‘দিন চলে যায়’, ‘গোলাপি রং শাড়ি’, ‘এয়ারকম’, ‘মায়া’, ‘ডেথ এন্ড’, ‘আগুনপোকা’, ‘নির্বিকার মানুষ’সহ অনেক আলোচিত একক ও ধারাবাহিক নাটক। বানিয়েছেন ‘আনন্দী’, ‘প্রেমপুরাণ’, ‘বকুল কথা’সহ কয়েকটি সিনেমা। গুণী এই নির্মাতা ও অভিনেতা আবার দৃষ্টিশক্তি ফিরে পাবেন, শিগগিরই ফিরতে পারবেন শুটিংয়ে—এমনটাই প্রার্থনা সবার।
টিভি নাটকের সঙ্গে যুক্ত যাঁরা, মাসুদ মহিউদ্দিনকে একনামে চেনেন সবাই। সদা হাস্যোজ্জ্বল এই নির্মাতাকে পর্দায়ও দেখা যায়। অভিনয় করেছেন অনেক নাটক, সিনেমা ও বিজ্ঞাপনচিত্রে। শুধু নির্মাতা ও অভিনেতা হিসেবে নয়, মাসুদ মহিউদ্দিন পরিচিত একজন আন্তরিক মানুষ হিসেবেও। সহকর্মীদের যেকোনো সংকটে এগিয়ে আসেন, পাশে থাকেন। সবার ভালোবাসার এই মানুষটির দুই চোখে এখন অন্ধকার। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে পুলিশের ছোড়া গুলিতে চোখে গুরুতর আঘাত পান মাসুদ মহিউদ্দিন।
দেশজুড়ে তখন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলছিল। ন্যায্য দাবির বিপরীতে নিরস্ত্র ছাত্রদের ওপর মুহুর্মুহু গুলি আর প্রতিদিন মৃত্যুর মিছিল দেখে নীরব থাকতে পারেননি কেউ। সাধারণ মানুষ প্রতিবাদ জানিয়েছেন, নেমে এসেছিলেন রাজপথে। চুপচাপ ঘরে বসে থাকেননি শিল্পীরাও। প্রতিবাদ জানাতে অনেকেই নেমেছিলেন পথে। জনতার কাতারে দাঁড়িয়ে, ছাত্রদের ওপর গুলির ঘটনার বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলেছিলেন। মাসুদ মহিউদ্দিনও ছিলেন সে দলে।
গত ১৯ জুলাই বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উত্তরায় আন্দোলন চলাকালে আহত হন মাসুদ মহিউদ্দিন। পুলিশের ছররা গুলিতে দুই চোখে গুরুতর আঘাত পান। এ যাত্রায় প্রাণে বেঁচে গেলেও হারিয়েছেন চোখের আলো। সেই থেকে অপেক্ষায় দিন কাটছে এ নির্মাতা ও অভিনেতার। কবে আবার দুচোখ ভরে দেখতে পাবেন পৃথিবীকে, আপনজনদের। ক্যামেরার লেন্সে একসময় যে চোখ রেখে তুলে আনতেন মানুষের গল্প, সমাজের অসংগতি আর সম্পর্কের গল্প; সেই চোখে এখন শুধুই অন্ধকার।
তবে মাসুদ মহিউদ্দিন সব সময়ই ইতিবাচক মানুষ। প্রবল প্রাণশক্তিতে ভরপুর। এই দুঃসময়েও তাই আশা হারাচ্ছেন না। নির্মাতা জানিয়েছেন, উন্নত চিকিৎসার জন্য ভারতে যেতে চেয়েও ভিসা পাননি। তাই দেশেই চলছে চিকিৎসা। সম্প্রতি রেটিনা অপারেশন হয়েছে। হাসপাতাল থেকে বাসায়ও ফিরেছেন। চোখের আলো ফেরার ব্যাপারে চিকিৎসকেরা আশার বার্তা শুনিয়েছেন তাঁকে। আবার কবে ফিরবে চোখের আলো, এ অপেক্ষায় কাটছে তাঁর অষ্টপ্রহর।
নব্বইয়ের দশকের শুরু থেকে মাসুদ মহিউদ্দিন মঞ্চনাটকের সঙ্গে জড়িত। নাটকের চরিত্র হয়ে বহুবার মঞ্চে উঠেছেন তিনি। নব্বইয়ের দশকের শেষের দিকে কাজ শুরু করেন সহকারী পরিচালক হিসেবে। কাজ করেছেন অনেক গুণী নির্মাতার সঙ্গে। একটা সময় নিজেই পরিচালনা শুরু করেন। বানিয়েছেন ‘দিন চলে যায়’, ‘গোলাপি রং শাড়ি’, ‘এয়ারকম’, ‘মায়া’, ‘ডেথ এন্ড’, ‘আগুনপোকা’, ‘নির্বিকার মানুষ’সহ অনেক আলোচিত একক ও ধারাবাহিক নাটক। বানিয়েছেন ‘আনন্দী’, ‘প্রেমপুরাণ’, ‘বকুল কথা’সহ কয়েকটি সিনেমা। গুণী এই নির্মাতা ও অভিনেতা আবার দৃষ্টিশক্তি ফিরে পাবেন, শিগগিরই ফিরতে পারবেন শুটিংয়ে—এমনটাই প্রার্থনা সবার।
মিউজিক ট্যুরের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি দর্শক উপস্থিতির রেকর্ড গড়ল ব্রিটিশ রক ব্যান্ড কোল্ড প্লে। গত ২৬ জানুয়ারি ভারতের আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ১ লাখ ৩৪ হাজার জন দর্শক এসেছিলেন কোল্ড প্লের কনসার্টে। এটাই এখন পর্যন্ত কোনো মিউজিক ট্যুরের কনসার্টে সবচেয়ে বেশি দর্শক উপস্থিতি। সেই সুবাদে গিনেস...
৭ ঘণ্টা আগে৩০ জানুয়ারি লন্ডনে মারা গেছেন প্রখ্যাত ব্রিটিশ সংগীতশিল্পী ও অভিনেত্রী মারিয়ান ফেইথফুল। তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর।
১১ ঘণ্টা আগেপ্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পাবে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খবর থাকছে এই প্রতিবেদনে।
১২ ঘণ্টা আগেনেট দুনিয়ায় রাতারাতি সেনসেশন বনে যাওয়া এ তরুণী বর্তমানে আলোচনার কেন্দ্রে। বলিউড অভিনেত্রী কঙ্গনাও তাঁর রূপের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। কুম্ভ মেলায় এসে ভাগ্য খুলে গেল তাঁর। শোনা যাচ্ছে...
১২ ঘণ্টা আগে