অভিনয়ের পাশাপাশি রাজনীতিতেও সরব ভারতের অনেক তারকা। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিলেন বিনোদন দুনিয়ার একদল তারকা। হেমা মালিনী, অরুণ গোভিল, মনোজ তিওয়ারি, রবি কিষাণসহ অনেকেই জয় পেয়েছেন। প্রথমবারেই চমক দেখিয়েছেন কঙ্গনা রনৌত। এ ছাড়া পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন কেন্দ্রে জিতেছেন শত্রুঘ্ন সিনহা, রচনা ব্যানার্জি, দেব, শতাব্দী রায়সহ অনেকে।
কঙ্গনা রনৌত
রাজনীতিতে আসার আগে থেকেই বিজেপি সমর্থক হিসেবে পরিচিত ছিলেন কঙ্গনা রনৌত। সব সময় নরেন্দ্র মোদির প্রশংসায় সরব ছিলেন এই নায়িকা। জন্মস্থান হিমাচল প্রদেশের মান্ডি থেকে বিজেপির হয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন তিনি। রাজনীতিতে নেমেই ছক্কা হাঁকালেন কঙ্গনা। কংগ্রেস নেতা বিক্রমাদিত্য সিংহের বিপক্ষে ৭৪ হাজার ৭৫৫ ভোটের ব্যবধানে জয়ী হয়েছেন তিনি।
হেমা মালিনী
উত্তর প্রদেশের মথুরা আসনে বিজেপির প্রার্থী হন বলিউডের ‘ড্রিম গার্ল’খ্যাত অভিনেত্রী হেমা মালিনী। তৃতীয়বারের মতো সাংসদ নির্বাচিত হলেন তিনি। চলচ্চিত্রজগতের তারকাদের মধ্যে সবচেয়ে বাজিমাত করেছেন হেমা। কংগ্রেস নেতা মুকেশ ধনগরকে ২ লাখ ৯৩ হাজার ৪০৭ ভোটের ব্যবধানে হারিয়েছেন অভিনেত্রী।
শত্রুঘ্ন সিনহা
পশ্চিমবঙ্গের আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রে তৃণমূল কংগ্রেসের হয়ে নির্বাচনে লড়েছেন বলিউড অভিনেতা শত্রুঘ্ন সিনহা। বিজেপির প্রার্থী সুরেন্দরজিৎ সিং আলুওয়ালিয়াকে ৫৯ হাজার ৫৬৪ ভোটের ব্যবধানে হারিয়েছেন তিনি।
অরুণ গোভিল
উত্তর প্রদেশের মেরট আসন থেকে বিজেপির হয়ে নির্বাচনে দাঁড়ান টিভি পর্দার অভিনেতা অরুণ গোভিল। ‘রামায়ণ’ সিরিয়ালে প্রভু রামের চরিত্রে অভিনয় করে জনপ্রিয়তা পাওয়া অরুণ গোভিল হারিয়েছেন সমাজবাদী পার্টির সুনিতা ভার্মাকে। ১০ হাজার ৫৮৫ ভোটের ব্যবধানে জিতেছেন অরুণ।
মনোজ তিওয়ারি
তৃতীয়বারের মতো জয় পেলেন ভোজপুরি সিনেমার অভিনেতা মনোজ তিওয়ারি। বিজেপির প্রার্থী হয়ে তিনি দাঁড়িয়েছিলেন উত্তর-পূর্ব দিল্লি কেন্দ্রে। ১ লাখ ৩৮ হাজার ৭৭৮ ভোটের ব্যবধানে কংগ্রেস নেতা কানহাইয়া কুমারকে হারিয়েছেন মনোজ।
রবি কিষাণ
ভোজপুরি সিনেমার অভিনেতা রবি কিষাণ নতুনভাবে পরিচিতি পেয়েছেন ‘লাপাতা লেডিস’ সিনেমার কল্যাণে। উত্তর প্রদেশের গোরখপুর কেন্দ্রে বিজেপির হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন রবি। সমাজবাদী দলের নেত্রী কাজল নিষাদকে তিনি হারিয়েছেন ১ লাখ ৩ হাজার ৫২৬ ভোটের ব্যবধানে।
দেব
তৃতীয়বারের মতো সাংসদ নির্বাচিত হলেন পশ্চিমবঙ্গের অভিনেতা ও প্রযোজক দেব। এবারও ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী ছিলেন তিনি। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আরেক অভিনেতা হিরণ চট্টোপাধ্যায়। ১ লাখ ৮২ হাজার ৮৬৮ ভোটের ব্যবধানে হিরণকে হারিয়েছেন দেব।
রচনা ব্যানার্জি
রাজনীতিতে নেমেই বাজিমাত করলেন অভিনেত্রী রচনা ব্যানার্জি। তৃণমূলের প্রার্থী হয়ে তিনি দাঁড়িয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গের হুগলি কেন্দ্রে। তাঁর বিপরীতে বিজেপির প্রার্থী ছিলেন আরেক অভিনেত্রী লকেট চট্টোপাধ্যায়। ৭৬ হাজার ৭৫৩ ভোটের ব্যবধানে জিতেছেন রচনা।
শতাব্দী রায়
নব্বইয়ের দশকের টালিউড অভিনেত্রী শতাব্দী রায় দাঁড়িয়েছিলেন বীরভূম কেন্দ্রে। তাঁর বিপরীতে ছিলেন বিজেপির দেবতনু ভট্টাচার্য। ১ লাখ ৯৭ হাজার ৬৫০ ভোটের ব্যবধানে জয়ী হয়েছেন শতাব্দী। এ নিয়ে চতুর্থবার সাংসদ নির্বাচন হলেন তিনি।
এ ছাড়া তৃণমূলের সায়নী ঘোষ জিতেছেন যাদবপুর আসন থেকে। অভিনেত্রী জুন মালিয়া জিতেছেন মেদিনীপুর কেন্দ্রে।
অভিনয়ের পাশাপাশি রাজনীতিতেও সরব ভারতের অনেক তারকা। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিলেন বিনোদন দুনিয়ার একদল তারকা। হেমা মালিনী, অরুণ গোভিল, মনোজ তিওয়ারি, রবি কিষাণসহ অনেকেই জয় পেয়েছেন। প্রথমবারেই চমক দেখিয়েছেন কঙ্গনা রনৌত। এ ছাড়া পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন কেন্দ্রে জিতেছেন শত্রুঘ্ন সিনহা, রচনা ব্যানার্জি, দেব, শতাব্দী রায়সহ অনেকে।
কঙ্গনা রনৌত
রাজনীতিতে আসার আগে থেকেই বিজেপি সমর্থক হিসেবে পরিচিত ছিলেন কঙ্গনা রনৌত। সব সময় নরেন্দ্র মোদির প্রশংসায় সরব ছিলেন এই নায়িকা। জন্মস্থান হিমাচল প্রদেশের মান্ডি থেকে বিজেপির হয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন তিনি। রাজনীতিতে নেমেই ছক্কা হাঁকালেন কঙ্গনা। কংগ্রেস নেতা বিক্রমাদিত্য সিংহের বিপক্ষে ৭৪ হাজার ৭৫৫ ভোটের ব্যবধানে জয়ী হয়েছেন তিনি।
হেমা মালিনী
উত্তর প্রদেশের মথুরা আসনে বিজেপির প্রার্থী হন বলিউডের ‘ড্রিম গার্ল’খ্যাত অভিনেত্রী হেমা মালিনী। তৃতীয়বারের মতো সাংসদ নির্বাচিত হলেন তিনি। চলচ্চিত্রজগতের তারকাদের মধ্যে সবচেয়ে বাজিমাত করেছেন হেমা। কংগ্রেস নেতা মুকেশ ধনগরকে ২ লাখ ৯৩ হাজার ৪০৭ ভোটের ব্যবধানে হারিয়েছেন অভিনেত্রী।
শত্রুঘ্ন সিনহা
পশ্চিমবঙ্গের আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রে তৃণমূল কংগ্রেসের হয়ে নির্বাচনে লড়েছেন বলিউড অভিনেতা শত্রুঘ্ন সিনহা। বিজেপির প্রার্থী সুরেন্দরজিৎ সিং আলুওয়ালিয়াকে ৫৯ হাজার ৫৬৪ ভোটের ব্যবধানে হারিয়েছেন তিনি।
অরুণ গোভিল
উত্তর প্রদেশের মেরট আসন থেকে বিজেপির হয়ে নির্বাচনে দাঁড়ান টিভি পর্দার অভিনেতা অরুণ গোভিল। ‘রামায়ণ’ সিরিয়ালে প্রভু রামের চরিত্রে অভিনয় করে জনপ্রিয়তা পাওয়া অরুণ গোভিল হারিয়েছেন সমাজবাদী পার্টির সুনিতা ভার্মাকে। ১০ হাজার ৫৮৫ ভোটের ব্যবধানে জিতেছেন অরুণ।
মনোজ তিওয়ারি
তৃতীয়বারের মতো জয় পেলেন ভোজপুরি সিনেমার অভিনেতা মনোজ তিওয়ারি। বিজেপির প্রার্থী হয়ে তিনি দাঁড়িয়েছিলেন উত্তর-পূর্ব দিল্লি কেন্দ্রে। ১ লাখ ৩৮ হাজার ৭৭৮ ভোটের ব্যবধানে কংগ্রেস নেতা কানহাইয়া কুমারকে হারিয়েছেন মনোজ।
রবি কিষাণ
ভোজপুরি সিনেমার অভিনেতা রবি কিষাণ নতুনভাবে পরিচিতি পেয়েছেন ‘লাপাতা লেডিস’ সিনেমার কল্যাণে। উত্তর প্রদেশের গোরখপুর কেন্দ্রে বিজেপির হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন রবি। সমাজবাদী দলের নেত্রী কাজল নিষাদকে তিনি হারিয়েছেন ১ লাখ ৩ হাজার ৫২৬ ভোটের ব্যবধানে।
দেব
তৃতীয়বারের মতো সাংসদ নির্বাচিত হলেন পশ্চিমবঙ্গের অভিনেতা ও প্রযোজক দেব। এবারও ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী ছিলেন তিনি। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আরেক অভিনেতা হিরণ চট্টোপাধ্যায়। ১ লাখ ৮২ হাজার ৮৬৮ ভোটের ব্যবধানে হিরণকে হারিয়েছেন দেব।
রচনা ব্যানার্জি
রাজনীতিতে নেমেই বাজিমাত করলেন অভিনেত্রী রচনা ব্যানার্জি। তৃণমূলের প্রার্থী হয়ে তিনি দাঁড়িয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গের হুগলি কেন্দ্রে। তাঁর বিপরীতে বিজেপির প্রার্থী ছিলেন আরেক অভিনেত্রী লকেট চট্টোপাধ্যায়। ৭৬ হাজার ৭৫৩ ভোটের ব্যবধানে জিতেছেন রচনা।
শতাব্দী রায়
নব্বইয়ের দশকের টালিউড অভিনেত্রী শতাব্দী রায় দাঁড়িয়েছিলেন বীরভূম কেন্দ্রে। তাঁর বিপরীতে ছিলেন বিজেপির দেবতনু ভট্টাচার্য। ১ লাখ ৯৭ হাজার ৬৫০ ভোটের ব্যবধানে জয়ী হয়েছেন শতাব্দী। এ নিয়ে চতুর্থবার সাংসদ নির্বাচন হলেন তিনি।
এ ছাড়া তৃণমূলের সায়নী ঘোষ জিতেছেন যাদবপুর আসন থেকে। অভিনেত্রী জুন মালিয়া জিতেছেন মেদিনীপুর কেন্দ্রে।
সৌদি আরবের প্রথম দিকের কয়েকজন নারী র্যাপারের একজন জারা। সংগীতশিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সৌদির সীমানা পেরিয়ে তিনি এখন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে থাকছেন। আরবি, ইংরেজির পাশাপাশি সুইডিশ ভাষাতেও সাবলীল এই তরুণী। জানান, আরও একটি ভাষা শেখার ইচ্ছা আছে তাঁর। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গান...
১৬ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
১ দিন আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
১ দিন আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
১ দিন আগে