পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ার সময় দীপ্ত টিভির দীর্ঘ ধারাবাহিক ‘মাশরাফি জুনিয়র’-এ অভিনয় শুরু করে সাফানা নমনি। এখন সে নবম শ্রেণির ছাত্রী। সম্প্রতি সাজ্জাদ সুমন পরিচালিত ধারাবাহিকটি ১২০০ পর্ব পেরিয়ে গেল। মাশরাফি জুনিয়রের এ মাইলফলকে উচ্ছ্বসিত নমনি। তবে ধারাবাহিকটি শেষের পথে বিধায় মন কিছুটা খারাপও। সাফানা নমনির সঙ্গে কথা বলেছেন শিহাব আহমেদ।
শিহাব আহমেদ
১২০০ পর্ব পার করল মাশরাফি জুনিয়র। কেমন লাগছে?
ধারাবাহিকটি শুরুর সময় ১০০ পর্বের পরিকল্পনা করা হয়েছিল। দিনে দিনে দর্শকের ভালোবাসায় তা বাড়তে থাকে। লম্বা সময় ধরে কাজ করছি। ইউনিটের সবাই পরিবারের মতো হয়ে গেছি। ১২০০ পর্ব পার হয়েছে। এটা আমাদের কাছে অনেক ভালোলাগার। পাশাপাশি মন খারাপও হচ্ছে। কারণ মাশরাফি জুনিয়র শেষ হয়ে যাচ্ছে।
এ মাসেই চার বছর পূর্ণ করবে ধারাবাহিকটি। কেমন ছিল এই জার্নি?
২০২০ সালে যখন মাশরাফি জুনিয়র শুরু হয়, তখন আমি পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ি। এখন ক্লাস নাইনে। মাশরাফি জুনিয়রের সেটে আমি বেড়ে উঠেছি। এই পথচলায় অনেক স্ট্রাগল ও চ্যালেঞ্জ ছিল। এখানে অভিনয়ের অনেক কিছু শিখতে পেরেছি। এখনো শিখছি। সহশিল্পীরা আমাকে অভিনয়ে উন্নতি করতে সহায়তা করেছেন।
এই সিরিয়ালে যুক্ত হয়েছিলে কীভাবে?
অডিশনের মাধ্যমে মনি চরিত্রের জন্য চূড়ান্ত হয়েছিলাম। মাশরাফি জুনিয়রের আগে বেশ কিছু টিভিসি, ওভিসি ও নাটকে অভিনয় করেছি। সেগুলো দেখেই আমাকে অডিশনের জন্য ডাকা হয়। ২০১৯ সালের ২৪ নভেম্বর অডিশনে গিয়ে দেখি, প্রায় ৫০ জনকে ডাকা হয়েছে। এত মানুষ দেখে নার্ভাস হয়ে পড়েছিলাম। আম্মু আমাকে সাহস দিয়ে বলেছিলেন, পারো আর না পারো তোমার অংশ নেওয়া উচিত।
এ ধারাবাহিকে তোমার চরিত্রটি ক্রিকেটারের। এতে অভিনয়ের আগে ক্রিকেট খেলার অভিজ্ঞতা ছিল?
এই ধারাবাহিকের আগে ক্রিকেট নিয়ে কখনোই আগ্রহী ছিলাম না। মনি হয়ে উঠতে ক্রিকেট শিখতে হয়েছে। শুটিং শুরুর প্রায় দুই মাস আগে থেকে ক্রিকেটের গ্রুমিং করানো হয় আমাকে। একাডেমিতে থেকে ক্রিকেট শিখেছি। এরপর শুটিং শুরু করি। একপর্যায়ে ক্রিকেটের প্রতি ভালোবাসা তৈরি হয়েছে। এখন তো আমার জীবনের একটা অংশ হয়ে গেছে ক্রিকেট।
মনি চরিত্রটি তোমাকে পরিচিতি দিয়েছে। বিষয়টি কতটা উপভোগ কর?
বেশির ভাগ মানুষ আমার আসল নাম জানেন না। আমাকে মনি হিসেবেই চেনেন। স্কুলেও আমাকে সবাই মনি বলে ডাকে। রাস্তায় বের হলেও অনেকে চিনে ফেলে। এটা আমার জন্য বড় পাওয়া।
মনি ক্রিকেটার হতে চায়। বাস্তবে নমনি কী হতে চায়?
আমি ডাক্তার হতে চাই। মানুষের সেবায় নিজেকে কাজে লাগাতে চাই। তবে অভিনয়টা চালিয়ে যাওয়ার ইচ্ছা আছে।
পরিবার থেকে কেমন সাপোর্ট পাচ্ছ?
পরিবারের কারণেই এত দূর আসতে পেরেছি। সবচেয়ে বড় সাপোর্ট দিয়েছেন আমার মামা। এ ছাড়া মা-বাবা সব সময় আমাকে সাহস দিয়েছেন।
অভিনয় নিয়ে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
অভিনয়টা নিয়মিত করতে চাই। সেটা যে মাধ্যমেই হোক। একজন পারফরমার হতে চাই।
১২০০ পর্ব পার করল মাশরাফি জুনিয়র। কেমন লাগছে?
ধারাবাহিকটি শুরুর সময় ১০০ পর্বের পরিকল্পনা করা হয়েছিল। দিনে দিনে দর্শকের ভালোবাসায় তা বাড়তে থাকে। লম্বা সময় ধরে কাজ করছি। ইউনিটের সবাই পরিবারের মতো হয়ে গেছি। ১২০০ পর্ব পার হয়েছে। এটা আমাদের কাছে অনেক ভালোলাগার। পাশাপাশি মন খারাপও হচ্ছে। কারণ মাশরাফি জুনিয়র শেষ হয়ে যাচ্ছে।
এ মাসেই চার বছর পূর্ণ করবে ধারাবাহিকটি। কেমন ছিল এই জার্নি?
২০২০ সালে যখন মাশরাফি জুনিয়র শুরু হয়, তখন আমি পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ি। এখন ক্লাস নাইনে। মাশরাফি জুনিয়রের সেটে আমি বেড়ে উঠেছি। এই পথচলায় অনেক স্ট্রাগল ও চ্যালেঞ্জ ছিল। এখানে অভিনয়ের অনেক কিছু শিখতে পেরেছি। এখনো শিখছি। সহশিল্পীরা আমাকে অভিনয়ে উন্নতি করতে সহায়তা করেছেন।
এই সিরিয়ালে যুক্ত হয়েছিলে কীভাবে?
অডিশনের মাধ্যমে মনি চরিত্রের জন্য চূড়ান্ত হয়েছিলাম। মাশরাফি জুনিয়রের আগে বেশ কিছু টিভিসি, ওভিসি ও নাটকে অভিনয় করেছি। সেগুলো দেখেই আমাকে অডিশনের জন্য ডাকা হয়। ২০১৯ সালের ২৪ নভেম্বর অডিশনে গিয়ে দেখি, প্রায় ৫০ জনকে ডাকা হয়েছে। এত মানুষ দেখে নার্ভাস হয়ে পড়েছিলাম। আম্মু আমাকে সাহস দিয়ে বলেছিলেন, পারো আর না পারো তোমার অংশ নেওয়া উচিত।
এ ধারাবাহিকে তোমার চরিত্রটি ক্রিকেটারের। এতে অভিনয়ের আগে ক্রিকেট খেলার অভিজ্ঞতা ছিল?
এই ধারাবাহিকের আগে ক্রিকেট নিয়ে কখনোই আগ্রহী ছিলাম না। মনি হয়ে উঠতে ক্রিকেট শিখতে হয়েছে। শুটিং শুরুর প্রায় দুই মাস আগে থেকে ক্রিকেটের গ্রুমিং করানো হয় আমাকে। একাডেমিতে থেকে ক্রিকেট শিখেছি। এরপর শুটিং শুরু করি। একপর্যায়ে ক্রিকেটের প্রতি ভালোবাসা তৈরি হয়েছে। এখন তো আমার জীবনের একটা অংশ হয়ে গেছে ক্রিকেট।
মনি চরিত্রটি তোমাকে পরিচিতি দিয়েছে। বিষয়টি কতটা উপভোগ কর?
বেশির ভাগ মানুষ আমার আসল নাম জানেন না। আমাকে মনি হিসেবেই চেনেন। স্কুলেও আমাকে সবাই মনি বলে ডাকে। রাস্তায় বের হলেও অনেকে চিনে ফেলে। এটা আমার জন্য বড় পাওয়া।
মনি ক্রিকেটার হতে চায়। বাস্তবে নমনি কী হতে চায়?
আমি ডাক্তার হতে চাই। মানুষের সেবায় নিজেকে কাজে লাগাতে চাই। তবে অভিনয়টা চালিয়ে যাওয়ার ইচ্ছা আছে।
পরিবার থেকে কেমন সাপোর্ট পাচ্ছ?
পরিবারের কারণেই এত দূর আসতে পেরেছি। সবচেয়ে বড় সাপোর্ট দিয়েছেন আমার মামা। এ ছাড়া মা-বাবা সব সময় আমাকে সাহস দিয়েছেন।
অভিনয় নিয়ে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
অভিনয়টা নিয়মিত করতে চাই। সেটা যে মাধ্যমেই হোক। একজন পারফরমার হতে চাই।
শুটিং বন্ধের নির্দেশনার জন্য প্রতিবাদ জানিয়েছেন অভিনয়শিল্পী সংঘের সাবেক সভাপতি আহসান হাবিব নাসিম। পাশাপাশি তিনি জানান আবাসিক এলাকায় বন্ধ করতে হবে শুটিং। পরামর্শ দেন বাণিজ্যিক শুটিং জোন গড়ে তোলার।
১২ ঘণ্টা আগেএসব ওটিটি প্ল্যাটফর্মের অনেক কনটেন্টে যৌন ইঙ্গিতসূচক বিষয় দেখানো হয়েছে। অনেকক্ষেত্রে সরাসরি যৌন দৃশ্যও প্রচারিত হয়েছে। অশ্লীলতা ছড়িয়ে দর্শক টানাই এদের প্রধান উদ্দেশ্য। তাই এসব ওটিটি প্ল্যাটফর্ম নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো বাংলা সিনেমায় কাজ করতে চলেছেন ‘থ্রি ইডিয়টস’খ্যাত বলিউড অভিনেতা শরমন জোশী। একই সিনেমায় তাঁর সঙ্গে দেখা যাবে খায়রুল বাসার ও তানজিন তিশাকে। এই সিনেমার জন্য বাংলা ভাষা শিখছেন শরমন।
১৬ ঘণ্টা আগেএবার সিনেমা হলের ব্যবসাতেও নেমে পড়েছেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। পশ্চিমবঙ্গে ১০০টি সিনেমা হল তৈরি হচ্ছে তাঁর উদ্যোগে। বেশি দর্শক নয়, ৪০-৫০ জন ধারণক্ষমতাসম্পন্ন হল বানাচ্ছেন তিনি।
১৭ ঘণ্টা আগে