ভারতের তৃণমূল কংগ্রেসের সংসদ সদস্য ও টালিউড অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী সংসদ সদস্য পদ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ও তৃণমূল কংগ্রেসের প্রধান মমতা ব্যানার্জির কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন। তবে এখনো পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেনি তৃণমূল কংগ্রেস। স্থানীয় নেতাদের সঙ্গে মতবিরোধেই দায়িত্ব ছাড়তে চাইছেন যাদবপুরের এই সংসদ সদস্য।
আজ বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে এনডিটিভি।
মিমি চক্রবর্তী বলেন, ‘যাদবপুর নিয়ে আমার স্বপ্ন ছিল। কিন্তু অনেক বাধার সম্মুখীন হয়েছি। একজন ব্যক্তি যখন চলচ্চিত্র ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে রাজনীতিতে আসেন—তখন তিনি কাজ করেন না বলে খুব সহজেই অপমান করা যায়। আমি রাজনীতির নোংরামি বুঝি না।’
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, পশ্চিমবঙ্গের টালিউডের জনপ্রিয় এই অভিনেত্রী ২০১৯ সালে তৃণমূল কংগ্রেসের হয়ে নির্বাচন করে সংসদ সদস্য হিসেবে বিজয়ী হন। তিনি বিজেপির অনুপম হাজরা ও সিপিএমের বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্যের মতো শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বীদের পরাজিত করেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারের প্রতিবেদনে বলা হয়, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির কাছ থেকে সবুজ সংকেত পেলে তিনি লোকসভার স্পিকারের কাছে গিয়ে পদত্যাগপত্র দেবেন। মিমি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, রাজনীতি আমার জন্য নয়। কারণ, রাজনীতি করলে আমার মতো মানুষকে গালাগালি দেওয়ার লাইসেন্স পেয়ে যায় লোকে। আমি জেনেশুনে জীবনে কারও কোনো ক্ষতি করিনি।’
মিমির বরাতে আনন্দবাজার জানায়, ২০২২ সালেও এই অভিনেত্রী সংসদ সদস্য পদ ছাড়তে চেয়েছিলেন। কিন্তু সেবারও মুখ্যমন্ত্রী তাঁকে অনুমতি দেননি।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি সংসদের দুটি স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্যপদ থেকে পদত্যাগ করেন মিমি।
ভারতের তৃণমূল কংগ্রেসের সংসদ সদস্য ও টালিউড অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী সংসদ সদস্য পদ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ও তৃণমূল কংগ্রেসের প্রধান মমতা ব্যানার্জির কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন। তবে এখনো পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেনি তৃণমূল কংগ্রেস। স্থানীয় নেতাদের সঙ্গে মতবিরোধেই দায়িত্ব ছাড়তে চাইছেন যাদবপুরের এই সংসদ সদস্য।
আজ বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে এনডিটিভি।
মিমি চক্রবর্তী বলেন, ‘যাদবপুর নিয়ে আমার স্বপ্ন ছিল। কিন্তু অনেক বাধার সম্মুখীন হয়েছি। একজন ব্যক্তি যখন চলচ্চিত্র ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে রাজনীতিতে আসেন—তখন তিনি কাজ করেন না বলে খুব সহজেই অপমান করা যায়। আমি রাজনীতির নোংরামি বুঝি না।’
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, পশ্চিমবঙ্গের টালিউডের জনপ্রিয় এই অভিনেত্রী ২০১৯ সালে তৃণমূল কংগ্রেসের হয়ে নির্বাচন করে সংসদ সদস্য হিসেবে বিজয়ী হন। তিনি বিজেপির অনুপম হাজরা ও সিপিএমের বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্যের মতো শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বীদের পরাজিত করেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারের প্রতিবেদনে বলা হয়, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির কাছ থেকে সবুজ সংকেত পেলে তিনি লোকসভার স্পিকারের কাছে গিয়ে পদত্যাগপত্র দেবেন। মিমি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, রাজনীতি আমার জন্য নয়। কারণ, রাজনীতি করলে আমার মতো মানুষকে গালাগালি দেওয়ার লাইসেন্স পেয়ে যায় লোকে। আমি জেনেশুনে জীবনে কারও কোনো ক্ষতি করিনি।’
মিমির বরাতে আনন্দবাজার জানায়, ২০২২ সালেও এই অভিনেত্রী সংসদ সদস্য পদ ছাড়তে চেয়েছিলেন। কিন্তু সেবারও মুখ্যমন্ত্রী তাঁকে অনুমতি দেননি।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি সংসদের দুটি স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্যপদ থেকে পদত্যাগ করেন মিমি।
বিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
২ ঘণ্টা আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
২ ঘণ্টা আগেকালজয়ী রূপকথা ‘স্নো হোয়াইট’কে নতুনভাবে পর্দায় নিয়ে এসেছে ডিজনি। প্রায় ২৭০ মিলিয়ন ডলার বাজেটে তৈরি হয়েছে স্নো হোয়াইট। ডিজনির অন্যতম ব্যয়বহুল এই মিউজিক্যাল ফ্যান্টাসি মুক্তির আগে থেকেই নানা বিতর্কে জড়িয়েছিল। গত ২১ মার্চে মুক্তির পর বিতর্ক বেড়েছে আরও।
২ ঘণ্টা আগে