বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
এবারের কান উৎসবের বাণিজ্যিক শাখায় প্রদর্শিত হয়েছে এবাদুর রহমানের ‘বাঙালি বিলাস’। ২২ মে প্রকাশ করা হয় সিনেমার ট্রেলার। কিন্তু প্রকাশের কয়েক ঘণ্টা পরই তা সরিয়ে নেওয়া হয়। কারণ হিসেবে নির্মাতা জানান, ট্রেলার প্রকাশের পর অভিনেত্রী ফারহানা হামিদকে ফোনে হুমকি দেওয়া হয়েছে। সে কারণে বাধ্য হয়ে তিনি ট্রেলারটি সরিয়ে নেন। তবে হুমকি পাওয়ার কথা অস্বীকার করেছেন ফারহানা হামিদ।
নির্মাতা এবাদুর রহমান বলেন, ‘ট্রেলার রিলিজের পর সিনেমার অভিনয়শিল্পী ফারহানা হামিদ বলেন, তাঁর ওপর বিভিন্ন ধরনের চাপ তৈরি হচ্ছে। একজন শিল্পীকে তো আমি বিপন্নে ফেলতে পারি না। আমার নৈতিক দায়িত্ব তাঁকে রক্ষা করা। এ কারণে ট্রেলার সরিয়ে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
এ বিষয়ে জানতে ফারহানা হামিদের সঙ্গে যোগাযোগ করলে হুমকি পাওয়ার কথা অস্বীকার করেছেন তিনি। ফারহানা হামিদ বলেন, ‘ব্যাপারটি আসলে হুমকি নয়। কয়েকজন শুভাকাঙ্ক্ষী আমাকে বলেছেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে এমন ট্রেলার আমার জন্য বিপজ্জনক হতে পারে। কনসার্নের জায়গা থেকে পরিচালককে আমি সেটাই বলেছি।’
ফারহানা আরও বলেন, ‘আমি পরিচালককে বলেছি, ট্রেলারটা যেভাবে সাজানো হয়েছে, তাতে আমি কিছুটা আতঙ্কগ্রস্ত। প্লিজ সেভ মি! যদি সত্যি সত্যি হুমকি দেওয়া শুরু হয়! তার আগেই পরিচিত অনেকে বলেছে, আপাতত এভাবে না হলে ভালো হয়। তার মানে এটা নয় যে আমাকে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়েছে। এই মুহূর্তে মানুষকে উত্তেজিত না করাটাই বেটার। সত্যি বলতে, আমি কোনো রকম বিতর্কে জড়াতে চাই না।’
অভিনেত্রী অস্বীকার করলেও নির্মাতা তাঁর কথায় অটল। এবাদুর রহমান বলেন, ‘ফারহানা হামিদ আমাকে সরাসরি বলেছেন, ‘‘এবাদ ভাই আমি দেশে থাকতে পারব না, প্লিজ সেভ মি।” আমার কাছে আছে সেই টেক্সট। কনসার্নের জায়গা থেকে তিনি যদি বলে থাকেন, তাহলে আমাকে সেভ মি বলার কারণ কী? যেটা হয় আরকি, যাঁরা দেশে থাকেন বা দেশে কাজকর্ম করতে হয়, তাঁদের মনে হয় সত্যি কথা বলা খুব মুশকিল। প্রতি মুহূর্তে চাপের মধ্যে তাদের গল্প পরিবর্তন হয়ে যায়। আর আমাদের পড়তে হয় অস্বস্তির মধ্যে।’
এবারের কান উৎসবের বাণিজ্যিক শাখায় প্রদর্শিত হয়েছে এবাদুর রহমানের ‘বাঙালি বিলাস’। ২২ মে প্রকাশ করা হয় সিনেমার ট্রেলার। কিন্তু প্রকাশের কয়েক ঘণ্টা পরই তা সরিয়ে নেওয়া হয়। কারণ হিসেবে নির্মাতা জানান, ট্রেলার প্রকাশের পর অভিনেত্রী ফারহানা হামিদকে ফোনে হুমকি দেওয়া হয়েছে। সে কারণে বাধ্য হয়ে তিনি ট্রেলারটি সরিয়ে নেন। তবে হুমকি পাওয়ার কথা অস্বীকার করেছেন ফারহানা হামিদ।
নির্মাতা এবাদুর রহমান বলেন, ‘ট্রেলার রিলিজের পর সিনেমার অভিনয়শিল্পী ফারহানা হামিদ বলেন, তাঁর ওপর বিভিন্ন ধরনের চাপ তৈরি হচ্ছে। একজন শিল্পীকে তো আমি বিপন্নে ফেলতে পারি না। আমার নৈতিক দায়িত্ব তাঁকে রক্ষা করা। এ কারণে ট্রেলার সরিয়ে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
এ বিষয়ে জানতে ফারহানা হামিদের সঙ্গে যোগাযোগ করলে হুমকি পাওয়ার কথা অস্বীকার করেছেন তিনি। ফারহানা হামিদ বলেন, ‘ব্যাপারটি আসলে হুমকি নয়। কয়েকজন শুভাকাঙ্ক্ষী আমাকে বলেছেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে এমন ট্রেলার আমার জন্য বিপজ্জনক হতে পারে। কনসার্নের জায়গা থেকে পরিচালককে আমি সেটাই বলেছি।’
ফারহানা আরও বলেন, ‘আমি পরিচালককে বলেছি, ট্রেলারটা যেভাবে সাজানো হয়েছে, তাতে আমি কিছুটা আতঙ্কগ্রস্ত। প্লিজ সেভ মি! যদি সত্যি সত্যি হুমকি দেওয়া শুরু হয়! তার আগেই পরিচিত অনেকে বলেছে, আপাতত এভাবে না হলে ভালো হয়। তার মানে এটা নয় যে আমাকে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়েছে। এই মুহূর্তে মানুষকে উত্তেজিত না করাটাই বেটার। সত্যি বলতে, আমি কোনো রকম বিতর্কে জড়াতে চাই না।’
অভিনেত্রী অস্বীকার করলেও নির্মাতা তাঁর কথায় অটল। এবাদুর রহমান বলেন, ‘ফারহানা হামিদ আমাকে সরাসরি বলেছেন, ‘‘এবাদ ভাই আমি দেশে থাকতে পারব না, প্লিজ সেভ মি।” আমার কাছে আছে সেই টেক্সট। কনসার্নের জায়গা থেকে তিনি যদি বলে থাকেন, তাহলে আমাকে সেভ মি বলার কারণ কী? যেটা হয় আরকি, যাঁরা দেশে থাকেন বা দেশে কাজকর্ম করতে হয়, তাঁদের মনে হয় সত্যি কথা বলা খুব মুশকিল। প্রতি মুহূর্তে চাপের মধ্যে তাদের গল্প পরিবর্তন হয়ে যায়। আর আমাদের পড়তে হয় অস্বস্তির মধ্যে।’
অভিনয়শিল্পীদের নাম দেখে অনেকে হয়তো পরিবার নিয়ে সিরিজটি দেখার কথা ভাববেন। তবে তেমনটা না ভাবাই উত্তম। কারণ পরিবার নিয়ে দেখতে বসলে আপনাকে পড়তে হবে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে। আইস্ক্রিনে মুক্তি পাওয়া ‘পাপ কাহিনী’ ওয়েব সিরিজটি যেন আবার ফিরিয়ে নিয়ে গেল অশ্লীলতার অন্ধকার সময়ে।
৭ মিনিট আগেএ নাটকের কেন্দ্রীয় চরিত্র শুভঙ্কর। সে এই ভোগবাদী সমাজের স্বপ্ন ও বাস্তবতার বিস্তর ফারাক নিয়ে বড় হয়ে ওঠা এক নতজানু নাগরিক। তবে সময়ের প্রয়োজন ঠিকই সে নামে রাজপথে।
২৯ মিনিট আগেফাহাদ ফাসিল জানিয়েছেন, এক বছর ধরে স্মার্টফোন ব্যবহার করেন না তিনি। ফিচার ফোনই এখন সঙ্গী তাঁর। তবে ভবিষ্যতে সেটাও ছেড়ে দিতে চান। যোগাযোগের জন্য শুধু ই-মেইলে থাকার সিদ্ধান্ত অভিনেতার।
৪৪ মিনিট আগেদীর্ঘদিনের অভিজ্ঞ অভিনেত্রী রওশন আরা বেগম ওরফে মৌ শিখা সম্প্রতি এক আবেগঘন ফেসবুক পোস্টে নিজের কাজ কমে যাওয়া এবং এর ফলে সৃষ্ট মানসিক ও অর্থনৈতিক সংকটের কথা তুলে ধরেছেন। তাঁর এই আর্তি মিডিয়াপাড়ায় অনেককেই নাড়া দিয়েছে। তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, যেখানে একসময় মাসে ১৫ থেকে ২০ দিন কাজ করতেন, সেখানে গত আড়াই...
৭ ঘণ্টা আগে