ঈদে হইচইয়ে মুক্তি পেল অমিতাভ রেজা চৌধুরী পরিচালিত ‘বোহেমিয়ান ঘোড়া’। এরই মধ্যে বেশ আলোচিত হয়েছে সিরিজটি। গল্প গড়ে উঠেছে আব্বাস নামের এক ট্রাক ড্রাইভারকে নিয়ে, নানা অঞ্চলে যার আটজন স্ত্রী রয়েছে। নির্মাতা অমিতাভ রেজা এখন যুক্তরাষ্ট্রে আছেন। কদিন আগেই জানিয়েছেন নতুন সম্পর্কের খবর। কার সঙ্গে জড়ালেন সম্পর্কে? কী করছেন যুক্তরাষ্ট্রে? নতুন সিনেমার কী খবর? এমন নানা প্রশ্নের উত্তর জানতে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন এম এস রানা।
এম এস রানা
অনেক দিন হলো যুক্তরাষ্ট্রে আছেন। এদিকে ঈদে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম হইচইয়ে মুক্তি পেল আপনার পরিচালিত ওয়েব সিরিজ ‘বোহেমিয়ান ঘোড়া’। কেমন সাড়া পাচ্ছেন?
খুব ভালো সাড়া পাচ্ছি। দর্শকেরা সিরিজের ভিন্নধর্মী গল্প, লোকজ আবহ আর মোশাররফ করিমের অভিনয় নিয়ে ব্যাপকভাবে আলোচনা করছেন। অনেকে বলেছেন, এটা একটা পলিটিক্যাল ফোক ফ্যান্টাসি, যা আগে দেখা যায়নি।
আব্বাস একজন অনাথ, এতিম। পরোপকার করতেই আটজন পোড় খাওয়া নারীকে বিয়ে করে? বিয়ে না দেখিয়ে বিষয়টা অন্যভাবে দেখানো যেত কি?
হ্যাঁ, অন্যভাবে দেখানো যেত। তবে এই ‘বিয়ে’গুলো আসলে প্রতীকী। একজন মানুষ, যিনি নারীদের পাশে দাঁড়ান, সংসার ভেঙে যাওয়া নারীদের নতুন জীবনের সুযোগ করে দেন। সমাজ এটাকে বিয়ে বলেই ধরে নেয়। এই মেটাফোর দিয়েই আমরা গল্পটা বলতে চেয়েছি।
আটটা এপিসোডে আট নারীকে ঘিরে আটটি গল্প বলার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু গল্পগুলো কি পরিপূর্ণভাবে বলা গেল?
গল্পগুলো আমরা ছোটগল্পের স্টাইলে সাজিয়েছি। কিছু গল্প হয়তো একটু অসম্পূর্ণ বা খোলা মনে হতে পারে; কারণ, সেটাই আমাদের উদ্দেশ্য ছিল—প্রতিটি চরিত্র যেন দর্শকের মনে প্রশ্ন ছুড়ে দেয়। সব উত্তর গল্পে নয়, দর্শকের অনুভবে রেখে দিতে চেয়েছি।
এই আট নারীর বাসস্থান কি কাছাকাছি অঞ্চলে? নাকি দূরে দূরে? কেউ কারও সম্পর্কে জানতে পারে না কেন? তাদের অবস্থান আর আব্বাসের মুভমেন্ট কি সামঞ্জস্যপূর্ণ মনে হলো?
এই নারীরা বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে থাকে—চট্টগ্রাম, বগুড়া, যশোর, খুলনা, দিনাজপুর, ঢাকার আশপাশে। আব্বাস ট্রাকচালক, ফলে তার চলাচল বিস্তৃত। এটাও গল্পের একটি ডিভাইস, যাতে তার ভৌগোলিক বিচরণ বিশ্বাসযোগ্য হয়। কেউ কাউকে না চেনা—এটাও আজকের দিনে ইন্টারনেট যুগে প্রশ্ন তুলতে পারে। তবে এটাকে নাটকীয় ছাড় হিসেবে নিতে হবে।
সিরিজের এন্ড ক্লাইমেক্সে দেখা গেল, স্ত্রীরা একে একে আব্বাসকে ছেড়ে চলে গেল। কেউ তাকে বোঝার চেষ্টা করল না, বা পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করল না—এটা কেন?
এটাই গল্পের মূল ট্র্যাজেডি। আব্বাস যতটা নিঃস্বার্থ ভেবেছিল সম্পর্কগুলো, বাস্তবে মানুষ তার মতো ভাবেনি, ভাবে না। তারা তাকে ভালোবেসেছে, কিন্তু সেই ভালোবাসায় দ্বিধা ছিল, শঙ্কা ছিল। এই ফেয়ারি টেল বা গল্পের শেষটা একটু বিষণ্ন; কারণ, বাস্তবেও সব ভালোবাসা স্থায়ী হয় না।
বোহেমিয়ান ঘোড়ার দ্বিতীয় সিজন নিয়ে কোনো পরিকল্পনা আছে?
প্রাথমিকভাবে ভাবছি নতুন সিজনের কথা। যদি দর্শকের আগ্রহ ও ভালোবাসা অব্যাহত থাকে, তাহলে নিশ্চয় দ্বিতীয় সিজনের গল্প নিয়ে বসা যাবে। আব্বাসের জীবন তো এখানেই শেষ না।
চারদিকে যখন রহস্য, থ্রিলার, অ্যাকশনের জয়জয়কার, তখন কি এমন একটা গল্পনির্ভর সিরিজ বানানো ঝুঁকি মনে হয়নি?
অবশ্যই ঝুঁকি মনে হয়েছে, ঝুঁকি ছিল। কিন্তু আমি বিশ্বাস করি, বাংলার দর্শক শুধু রহস্য বা অ্যাকশনেই আটকে নেই। তারা গল্প চায়—ভালো গল্প, নতুন আঙ্গিকের গল্প। সে বিশ্বাস থেকেই সাহস করেছি এমন গল্পনির্ভর একটি সিরিজ বানানোর।
সিনেমা নিয়ে নতুন কোনো খবর আছে?
একটা নতুন ফিচার ফিল্মের চিত্রনাট্য নিয়ে কাজ করছি। প্রাথমিক পর্যায়ে আছি, তাই এখনই বেশি কিছু বলা ঠিক হবে না। তবে এবারের গল্পটা একটু গভীর, আরেকটু নিরীক্ষাধর্মী।
ঈদে মুক্তি পাওয়া সিনেমাগুলো দেখার সুযোগ হয়েছে?
না, এখনো সব দেখা হয়নি। তবে যেগুলো নিয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে, সেগুলো অবশ্যই দেখতে চাই।
কদিন আগে দেখলাম, ‘ইন আ রিলেশনশিপ’ স্ট্যাটাস দিয়েছেন?
(হাসি) ব্যক্তিগত জীবন কিছুটা ব্যক্তিগতই রাখতে চাই। তবে হ্যাঁ, নতুন একটা সম্পর্কের শুরু হয়েছে। সময় বলে দেবে বাকিটা।
বেশ লম্বা সময় নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে আছেন, কী করছেন? ওখানে স্থায়ী হওয়ার কোনো পরিকল্পনা আছে?
হ্যাঁ, কিছুদিন হলো এখানে আছি। সিনেমা আর লেখালেখি নিয়ে সময় কাটাচ্ছি। নিউইয়র্ক আমার প্রিয় শহর। তবে চূড়ান্তভাবে থাকার ভাবনা নাই। এই শহরটা আমাদের মতো গল্পকারদের জন্য এক আশ্চর্য ল্যাবরেটরি—প্রতিদিন শিখছি, দেখছি, ভাঙছি, গড়ছি। আমাদের জানা-পড়া একটু কম, তাই সময় নিচ্ছি নিজেকে আরও একটু গুছিয়ে নেওয়ার জন্য। এই সময়টাকে আত্মশুদ্ধির, আত্মসন্ধানের মতো করে নিচ্ছি। যখন মনে হবে পরের সিনেমার জন্য মানুষ তৈরি, প্রযোজক তৈরি, তখনই ফিরব আলোছায়ার খেলায়। স্থায়ীভাবে (যুক্তরাষ্ট্রে) থাকব কি না, সেটা এখনো চূড়ান্ত নয়, তবে নিউইয়র্ক আমাকে অনেক কিছু শেখাচ্ছে।
দেশে ফিরবেন কবে?
নতুন করে পড়াশোনায় যোগ দিচ্ছি। শেষ হলে ফিরব।
আপনার ‘সিনেমা পাঠশালা’ কেমন চলছে? জুলাইতে নতুন ব্যাচ শুরু করবেন শুনলাম। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে চাই।
সিনেমা পাঠশালা আমার একান্ত স্বপ্নের জায়গা। জুলাইতে ভার্চুয়াল ক্লাস শুরু হবে, প্রতি বৃহস্পতি ও শুক্রবার রাত ৯টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত। এটা শুধুই একটা ক্লাসরুম না, একটা আড্ডা, একটা চর্চাকেন্দ্র, একটা নির্মাণশালা, যেখানে সিনেমার ভাষা নিয়ে নাড়াচাড়া করা যায়, ঝুঁকি নেওয়া যায়। এখানে শেখার চেয়ে প্রশ্ন করাটাকে বেশি গুরুত্ব দিই। ক্লাসরুমের কাঠামোটা খুব অলটারনেটিভ—নির্দিষ্ট পাঠ্যবই নেই, বরং বাস্তব অভিজ্ঞতা, বিশ্ব সিনেমার চর্চা, ছাত্রদের নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গিকে গুরুত্ব দেওয়া হয়।
অনেক দিন হলো যুক্তরাষ্ট্রে আছেন। এদিকে ঈদে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম হইচইয়ে মুক্তি পেল আপনার পরিচালিত ওয়েব সিরিজ ‘বোহেমিয়ান ঘোড়া’। কেমন সাড়া পাচ্ছেন?
খুব ভালো সাড়া পাচ্ছি। দর্শকেরা সিরিজের ভিন্নধর্মী গল্প, লোকজ আবহ আর মোশাররফ করিমের অভিনয় নিয়ে ব্যাপকভাবে আলোচনা করছেন। অনেকে বলেছেন, এটা একটা পলিটিক্যাল ফোক ফ্যান্টাসি, যা আগে দেখা যায়নি।
আব্বাস একজন অনাথ, এতিম। পরোপকার করতেই আটজন পোড় খাওয়া নারীকে বিয়ে করে? বিয়ে না দেখিয়ে বিষয়টা অন্যভাবে দেখানো যেত কি?
হ্যাঁ, অন্যভাবে দেখানো যেত। তবে এই ‘বিয়ে’গুলো আসলে প্রতীকী। একজন মানুষ, যিনি নারীদের পাশে দাঁড়ান, সংসার ভেঙে যাওয়া নারীদের নতুন জীবনের সুযোগ করে দেন। সমাজ এটাকে বিয়ে বলেই ধরে নেয়। এই মেটাফোর দিয়েই আমরা গল্পটা বলতে চেয়েছি।
আটটা এপিসোডে আট নারীকে ঘিরে আটটি গল্প বলার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু গল্পগুলো কি পরিপূর্ণভাবে বলা গেল?
গল্পগুলো আমরা ছোটগল্পের স্টাইলে সাজিয়েছি। কিছু গল্প হয়তো একটু অসম্পূর্ণ বা খোলা মনে হতে পারে; কারণ, সেটাই আমাদের উদ্দেশ্য ছিল—প্রতিটি চরিত্র যেন দর্শকের মনে প্রশ্ন ছুড়ে দেয়। সব উত্তর গল্পে নয়, দর্শকের অনুভবে রেখে দিতে চেয়েছি।
এই আট নারীর বাসস্থান কি কাছাকাছি অঞ্চলে? নাকি দূরে দূরে? কেউ কারও সম্পর্কে জানতে পারে না কেন? তাদের অবস্থান আর আব্বাসের মুভমেন্ট কি সামঞ্জস্যপূর্ণ মনে হলো?
এই নারীরা বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে থাকে—চট্টগ্রাম, বগুড়া, যশোর, খুলনা, দিনাজপুর, ঢাকার আশপাশে। আব্বাস ট্রাকচালক, ফলে তার চলাচল বিস্তৃত। এটাও গল্পের একটি ডিভাইস, যাতে তার ভৌগোলিক বিচরণ বিশ্বাসযোগ্য হয়। কেউ কাউকে না চেনা—এটাও আজকের দিনে ইন্টারনেট যুগে প্রশ্ন তুলতে পারে। তবে এটাকে নাটকীয় ছাড় হিসেবে নিতে হবে।
সিরিজের এন্ড ক্লাইমেক্সে দেখা গেল, স্ত্রীরা একে একে আব্বাসকে ছেড়ে চলে গেল। কেউ তাকে বোঝার চেষ্টা করল না, বা পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করল না—এটা কেন?
এটাই গল্পের মূল ট্র্যাজেডি। আব্বাস যতটা নিঃস্বার্থ ভেবেছিল সম্পর্কগুলো, বাস্তবে মানুষ তার মতো ভাবেনি, ভাবে না। তারা তাকে ভালোবেসেছে, কিন্তু সেই ভালোবাসায় দ্বিধা ছিল, শঙ্কা ছিল। এই ফেয়ারি টেল বা গল্পের শেষটা একটু বিষণ্ন; কারণ, বাস্তবেও সব ভালোবাসা স্থায়ী হয় না।
বোহেমিয়ান ঘোড়ার দ্বিতীয় সিজন নিয়ে কোনো পরিকল্পনা আছে?
প্রাথমিকভাবে ভাবছি নতুন সিজনের কথা। যদি দর্শকের আগ্রহ ও ভালোবাসা অব্যাহত থাকে, তাহলে নিশ্চয় দ্বিতীয় সিজনের গল্প নিয়ে বসা যাবে। আব্বাসের জীবন তো এখানেই শেষ না।
চারদিকে যখন রহস্য, থ্রিলার, অ্যাকশনের জয়জয়কার, তখন কি এমন একটা গল্পনির্ভর সিরিজ বানানো ঝুঁকি মনে হয়নি?
অবশ্যই ঝুঁকি মনে হয়েছে, ঝুঁকি ছিল। কিন্তু আমি বিশ্বাস করি, বাংলার দর্শক শুধু রহস্য বা অ্যাকশনেই আটকে নেই। তারা গল্প চায়—ভালো গল্প, নতুন আঙ্গিকের গল্প। সে বিশ্বাস থেকেই সাহস করেছি এমন গল্পনির্ভর একটি সিরিজ বানানোর।
সিনেমা নিয়ে নতুন কোনো খবর আছে?
একটা নতুন ফিচার ফিল্মের চিত্রনাট্য নিয়ে কাজ করছি। প্রাথমিক পর্যায়ে আছি, তাই এখনই বেশি কিছু বলা ঠিক হবে না। তবে এবারের গল্পটা একটু গভীর, আরেকটু নিরীক্ষাধর্মী।
ঈদে মুক্তি পাওয়া সিনেমাগুলো দেখার সুযোগ হয়েছে?
না, এখনো সব দেখা হয়নি। তবে যেগুলো নিয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে, সেগুলো অবশ্যই দেখতে চাই।
কদিন আগে দেখলাম, ‘ইন আ রিলেশনশিপ’ স্ট্যাটাস দিয়েছেন?
(হাসি) ব্যক্তিগত জীবন কিছুটা ব্যক্তিগতই রাখতে চাই। তবে হ্যাঁ, নতুন একটা সম্পর্কের শুরু হয়েছে। সময় বলে দেবে বাকিটা।
বেশ লম্বা সময় নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে আছেন, কী করছেন? ওখানে স্থায়ী হওয়ার কোনো পরিকল্পনা আছে?
হ্যাঁ, কিছুদিন হলো এখানে আছি। সিনেমা আর লেখালেখি নিয়ে সময় কাটাচ্ছি। নিউইয়র্ক আমার প্রিয় শহর। তবে চূড়ান্তভাবে থাকার ভাবনা নাই। এই শহরটা আমাদের মতো গল্পকারদের জন্য এক আশ্চর্য ল্যাবরেটরি—প্রতিদিন শিখছি, দেখছি, ভাঙছি, গড়ছি। আমাদের জানা-পড়া একটু কম, তাই সময় নিচ্ছি নিজেকে আরও একটু গুছিয়ে নেওয়ার জন্য। এই সময়টাকে আত্মশুদ্ধির, আত্মসন্ধানের মতো করে নিচ্ছি। যখন মনে হবে পরের সিনেমার জন্য মানুষ তৈরি, প্রযোজক তৈরি, তখনই ফিরব আলোছায়ার খেলায়। স্থায়ীভাবে (যুক্তরাষ্ট্রে) থাকব কি না, সেটা এখনো চূড়ান্ত নয়, তবে নিউইয়র্ক আমাকে অনেক কিছু শেখাচ্ছে।
দেশে ফিরবেন কবে?
নতুন করে পড়াশোনায় যোগ দিচ্ছি। শেষ হলে ফিরব।
আপনার ‘সিনেমা পাঠশালা’ কেমন চলছে? জুলাইতে নতুন ব্যাচ শুরু করবেন শুনলাম। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে চাই।
সিনেমা পাঠশালা আমার একান্ত স্বপ্নের জায়গা। জুলাইতে ভার্চুয়াল ক্লাস শুরু হবে, প্রতি বৃহস্পতি ও শুক্রবার রাত ৯টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত। এটা শুধুই একটা ক্লাসরুম না, একটা আড্ডা, একটা চর্চাকেন্দ্র, একটা নির্মাণশালা, যেখানে সিনেমার ভাষা নিয়ে নাড়াচাড়া করা যায়, ঝুঁকি নেওয়া যায়। এখানে শেখার চেয়ে প্রশ্ন করাটাকে বেশি গুরুত্ব দিই। ক্লাসরুমের কাঠামোটা খুব অলটারনেটিভ—নির্দিষ্ট পাঠ্যবই নেই, বরং বাস্তব অভিজ্ঞতা, বিশ্ব সিনেমার চর্চা, ছাত্রদের নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গিকে গুরুত্ব দেওয়া হয়।
চেক প্রজাতন্ত্রের মর্যাদাপূর্ণ ৫৯তম কার্লোভি ভ্যারি আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে ‘বালুর নগরীতে’ সিনেমাটি প্রতিযোগিতা বিভাগে নির্বাচিত হওয়ায় এর অভিনেতা মোস্তফা মনওয়ার ও সাউন্ড ডিজাইনার অরণ্য পৃথিবীকে সংবর্ধনা দিয়েছে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়। সেই সঙ্গে, উৎসবে অংশ নেওয়ার জন্য যেকোনো একজনের বিমান ভাড়া...
১০ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো উর্দু গান গাইলেন সংগীতশিল্পী সিঁথি সাহা। ‘দো পিয়াসি দিল’ শিরোনামের গানটিতে সিঁথির সঙ্গে কণ্ঠ দিয়েছেন পাকিস্তানের শাফকাত আমানত আলী। আসিফ মাহমুদের নির্দেশনায় গানের ভিডিওতেও দেখা গেছে শাফকাত ও সিঁথিকে। গানটি উৎসর্গ করা হয়েছে পাকিস্তানি গজলশিল্পী মেহেদি হাসান, সংগীত পরিচালক ...
১৮ ঘণ্টা আগেগত বছর প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান বৈষ্টমী আয়োজন করেছিল বৈষ্টমী রকফেস্ট। দেশব্যাপী আটটি কনসার্টের আয়োজনের লক্ষ্য থাকলেও রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে দুটি কনসার্ট আয়োজন করে থেমে যেতে হয় আয়োজকদের। বিরতি কাটিয়ে আবার ফিরছে বৈষ্টমী রকফেস্ট। চলতি বছর অনুষ্ঠিত হবে পরিকল্পনায় থাকা বাকি ছয়টি কনসার্ট। আগামীকাল শুক্রবার
১৮ ঘণ্টা আগেঅস্কারে চারবার মনোনয়ন পেয়েছেন টম ক্রুজ। ১৯৯০ সালে ‘বর্ন অন দ্য ফোর্থ অব জুলাই’ ও ১৯৯৭ সালে ‘জেরি ম্যাগুয়ের’ সিনেমার জন্য সেরা অভিনেতা হিসেবে, ২০০০ সালে ‘ম্যাগনোলিয়া’ সিনেমার জন্য পার্শ্ব-অভিনেতা হিসেবে এবং ২০২৩ সালে ‘টপ গান: ম্যাভেরিক’ সিনেমার জন্য প্রযোজক হিসেবে মনোনয়ন পান।
১৮ ঘণ্টা আগে