
গত বছরের শুরু থেকেই নির্বাচিত কমিটির সদস্যদের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ও দ্বন্দ্বে স্থবির হয়ে পড়ে টিভি নাটকের নির্মাতাদের সংগঠন ডিরেক্টরস গিল্ড। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর গঠন করা হয় অন্তর্বর্তী সংস্কার কমিটি। ২২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হলো সংগঠনের ২০২৫-২৭ মেয়াদের নির্বাচন। এতে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন অভিনেতা ও নির্মাতা শহীদুজ্জামান সেলিম। নির্বাচিত হওয়ার পর তিনি জানালেন সবাইকে নিয়ে সংগঠনের ভাবমূর্তি ফিরিয়ে এনে ডিরেক্টরস গিল্ডকে একটা সুদৃঢ় অবস্থানে নিয়ে যেতে চান। তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন শিহাব আহমেদ।
শিহাব আহমেদ

ডিরেক্টরস গিল্ডের সভাপতি নির্বাচিত হলেন। সংগঠন নিয়ে কী পরিকল্পনা আপনার?
ডিরেক্টরস গিল্ডের সকল সদস্যকে ধন্যবাদ দিতে চাই। কারণ তারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। আমিসহ নির্বাচিত সবার পক্ষ থেকে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা। আমাকে যোগ্য মনে করেছে বিধায় এই জয়টা এসেছে। সভাপতি হিসেবে ডিরেক্টরস গিল্ডকে একটা সুদৃঢ় অবস্থানে নিয়ে যেতে চাই, গতিশীল করতে চাই, সংগঠনের ভাবমূর্তি ফিরিয়ে আনতে চাই। নির্মাতাদের মর্যাদা, তাঁদের কাজের নিশ্চয়তা প্রদান করা—এগুলো হচ্ছে প্রথম দিকের কাজ। এ ছাড়া নতুন নির্মাতাদের আমার প্রতি প্রত্যাশা আছে। আমি চাইব, তাঁদের গুণগত মান উন্নয়নের জন্য কাজ করতে। সিনিয়র যাঁরা নির্মাতা আছেন, তাঁদের সঙ্গে নতুনদের যোগাযোগের যোগসূত্র তৈরি করে আমাদের ইন্ডাস্ট্রিকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যেতে যা যা পদক্ষেপ নেওয়া দরকার, আমরা সেটা নেব।
গত কমিটি নিয়ে অনেক আলোচনা-সমালোচনা আছে। সেটা নিশ্চয় নতুন কমিটির জন্য শিক্ষণীয় হবে?
বেশ কিছু সময় ধরে স্থবিরতা কাজ করছে এটা সত্যি। সেটা কাটিয়ে উঠতে একটা দক্ষ সংগঠন প্রয়োজন। আগের অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য যা করণীয়, সেটা করতে চাই। এখানে কমিটিতে শুধু আমরা ২১ জন নির্বাচিত হয়েছি বলে তারাই কাজটি করব, এমন নয়। আমরা ৪৪ জন যারা এই নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলাম, তারা প্রত্যেকেই এই সংগঠনকে ভালোবাসি। সংগঠনকে নিজের মনে করে বিধায় কাজ করতে তারা এগিয়ে এসেছিল। যে তিনটি ইশতেহার দেওয়া হয়েছে, সেটা নিয়ে যদি সবাইকে নিয়ে কাজ করতে পারি, অংশীদারত্বমূলক সংগঠন গড়তে তুলতে পারি, তাহলে বাংলাদেশে মিডিয়া রিলেটেড যত সংগঠন আছে, তার মধ্যে ডিরেক্টরস গিল্ডকে শীর্ষে নিয়ে যেতে পারব বলে বিশ্বাস করি।
এর আগে আপনি অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি ছিলেন। সেই অভিজ্ঞতাটাও কাজে লাগবে নিশ্চয়ই?
অবশ্যই সেটা কাজে দেবে। একটি সংগঠনের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতার আলোকে এই সংগঠনটি নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই। অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি হিসেবে অভিনয়শিল্পীদের পয়েন্ট অব ভিউতে সংগঠন চালানোর চিন্তাভাবনা করেছি। এবার যেহেতু আমি নির্মাতাদের সংগঠনের সভাপতি হলাম, তাই চিন্তাভাবনা থাকবে নির্মাতার জায়গা থেকে। একজন নির্মাতা হিসেবে আমি বহু কাজ করেছি। এটা হয়তো নতুন প্রজন্মের অনেকেই জানেন না। ২০০০ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত একটানা ১৮ বছর নির্মাতা হিসেবে কাজ করেছি। এবার সংগঠনকে দেওয়ার পালা। অভিনেতা ও পরিচালক হিসেবে যা পাওয়ার তা আমি পেয়েছি। এখন আমার দেওয়ার সময়। ডিরেক্টরস গিল্ড আমার কাছ থেকে আদায় করে নেবে, এটাই প্রত্যাশা। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার আগে আমি সবাইকে বলেছি, আমাকে ব্যবহার করতে হবে। এখনো বলছি, আমি এখানে ব্যবহৃত হতে এসেছি। অতীত অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে ডিরেক্টরস গিল্ডকে সমৃদ্ধশীল একটা জায়গায় দাঁড় করানোই আমার লক্ষ্য।
আপনি এখনো নিয়মিত অভিনয় করছেন। অভিনয়ে ব্যস্ততার পাশাপাশি সংগঠনে সময় দেওয়া কি চ্যালেঞ্জিং হবে?
টাইম ম্যানেজমেন্ট সবার জীবনেই গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। একজন ব্যক্তি কীভাবে তার কাজটাকে বণ্টন করবে, সেটা গুরুত্বপূর্ণ। আমার পরিবার আছে, সংগঠন আছে এবং কাজ আছে। কোনোটাই কিন্তু চাকরি নয়। এমন নয় যে সকাল ৯টায় যেতে হবে বিকেল ৫টার আগে বের হওয়া যাবে না। আমি যে ক্ষেত্রগুলোর সঙ্গে সম্পৃক্ত, সেগুলো সময় মেইনটেইন করে চালানোটাই প্রধান বিষয়। যখন অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি ছিলাম তখনো কিন্তু আমার কাজের কোনো ক্ষতি হয়নি। তাহলে ডিরেক্টরস গিল্ডের সভাপতি হলে কাজের ক্ষতি হবে, সেটা ভাবার কোনো কারণ নেই।
ডিরেক্টরস গিল্ডের সভাপতি নির্বাচিত হলেন। সংগঠন নিয়ে কী পরিকল্পনা আপনার?
ডিরেক্টরস গিল্ডের সকল সদস্যকে ধন্যবাদ দিতে চাই। কারণ তারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। আমিসহ নির্বাচিত সবার পক্ষ থেকে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা। আমাকে যোগ্য মনে করেছে বিধায় এই জয়টা এসেছে। সভাপতি হিসেবে ডিরেক্টরস গিল্ডকে একটা সুদৃঢ় অবস্থানে নিয়ে যেতে চাই, গতিশীল করতে চাই, সংগঠনের ভাবমূর্তি ফিরিয়ে আনতে চাই। নির্মাতাদের মর্যাদা, তাঁদের কাজের নিশ্চয়তা প্রদান করা—এগুলো হচ্ছে প্রথম দিকের কাজ। এ ছাড়া নতুন নির্মাতাদের আমার প্রতি প্রত্যাশা আছে। আমি চাইব, তাঁদের গুণগত মান উন্নয়নের জন্য কাজ করতে। সিনিয়র যাঁরা নির্মাতা আছেন, তাঁদের সঙ্গে নতুনদের যোগাযোগের যোগসূত্র তৈরি করে আমাদের ইন্ডাস্ট্রিকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যেতে যা যা পদক্ষেপ নেওয়া দরকার, আমরা সেটা নেব।
গত কমিটি নিয়ে অনেক আলোচনা-সমালোচনা আছে। সেটা নিশ্চয় নতুন কমিটির জন্য শিক্ষণীয় হবে?
বেশ কিছু সময় ধরে স্থবিরতা কাজ করছে এটা সত্যি। সেটা কাটিয়ে উঠতে একটা দক্ষ সংগঠন প্রয়োজন। আগের অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য যা করণীয়, সেটা করতে চাই। এখানে কমিটিতে শুধু আমরা ২১ জন নির্বাচিত হয়েছি বলে তারাই কাজটি করব, এমন নয়। আমরা ৪৪ জন যারা এই নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলাম, তারা প্রত্যেকেই এই সংগঠনকে ভালোবাসি। সংগঠনকে নিজের মনে করে বিধায় কাজ করতে তারা এগিয়ে এসেছিল। যে তিনটি ইশতেহার দেওয়া হয়েছে, সেটা নিয়ে যদি সবাইকে নিয়ে কাজ করতে পারি, অংশীদারত্বমূলক সংগঠন গড়তে তুলতে পারি, তাহলে বাংলাদেশে মিডিয়া রিলেটেড যত সংগঠন আছে, তার মধ্যে ডিরেক্টরস গিল্ডকে শীর্ষে নিয়ে যেতে পারব বলে বিশ্বাস করি।
এর আগে আপনি অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি ছিলেন। সেই অভিজ্ঞতাটাও কাজে লাগবে নিশ্চয়ই?
অবশ্যই সেটা কাজে দেবে। একটি সংগঠনের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতার আলোকে এই সংগঠনটি নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই। অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি হিসেবে অভিনয়শিল্পীদের পয়েন্ট অব ভিউতে সংগঠন চালানোর চিন্তাভাবনা করেছি। এবার যেহেতু আমি নির্মাতাদের সংগঠনের সভাপতি হলাম, তাই চিন্তাভাবনা থাকবে নির্মাতার জায়গা থেকে। একজন নির্মাতা হিসেবে আমি বহু কাজ করেছি। এটা হয়তো নতুন প্রজন্মের অনেকেই জানেন না। ২০০০ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত একটানা ১৮ বছর নির্মাতা হিসেবে কাজ করেছি। এবার সংগঠনকে দেওয়ার পালা। অভিনেতা ও পরিচালক হিসেবে যা পাওয়ার তা আমি পেয়েছি। এখন আমার দেওয়ার সময়। ডিরেক্টরস গিল্ড আমার কাছ থেকে আদায় করে নেবে, এটাই প্রত্যাশা। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার আগে আমি সবাইকে বলেছি, আমাকে ব্যবহার করতে হবে। এখনো বলছি, আমি এখানে ব্যবহৃত হতে এসেছি। অতীত অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে ডিরেক্টরস গিল্ডকে সমৃদ্ধশীল একটা জায়গায় দাঁড় করানোই আমার লক্ষ্য।
আপনি এখনো নিয়মিত অভিনয় করছেন। অভিনয়ে ব্যস্ততার পাশাপাশি সংগঠনে সময় দেওয়া কি চ্যালেঞ্জিং হবে?
টাইম ম্যানেজমেন্ট সবার জীবনেই গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। একজন ব্যক্তি কীভাবে তার কাজটাকে বণ্টন করবে, সেটা গুরুত্বপূর্ণ। আমার পরিবার আছে, সংগঠন আছে এবং কাজ আছে। কোনোটাই কিন্তু চাকরি নয়। এমন নয় যে সকাল ৯টায় যেতে হবে বিকেল ৫টার আগে বের হওয়া যাবে না। আমি যে ক্ষেত্রগুলোর সঙ্গে সম্পৃক্ত, সেগুলো সময় মেইনটেইন করে চালানোটাই প্রধান বিষয়। যখন অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি ছিলাম তখনো কিন্তু আমার কাজের কোনো ক্ষতি হয়নি। তাহলে ডিরেক্টরস গিল্ডের সভাপতি হলে কাজের ক্ষতি হবে, সেটা ভাবার কোনো কারণ নেই।

গত বছরের শুরু থেকেই নির্বাচিত কমিটির সদস্যদের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ও দ্বন্দ্বে স্থবির হয়ে পড়ে টিভি নাটকের নির্মাতাদের সংগঠন ডিরেক্টরস গিল্ড। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর গঠন করা হয় অন্তর্বর্তী সংস্কার কমিটি। ২২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হলো সংগঠনের ২০২৫-২৭ মেয়াদের নির্বাচন। এতে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন অভিনেতা ও নির্মাতা শহীদুজ্জামান সেলিম। নির্বাচিত হওয়ার পর তিনি জানালেন সবাইকে নিয়ে সংগঠনের ভাবমূর্তি ফিরিয়ে এনে ডিরেক্টরস গিল্ডকে একটা সুদৃঢ় অবস্থানে নিয়ে যেতে চান। তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন শিহাব আহমেদ।
শিহাব আহমেদ

ডিরেক্টরস গিল্ডের সভাপতি নির্বাচিত হলেন। সংগঠন নিয়ে কী পরিকল্পনা আপনার?
ডিরেক্টরস গিল্ডের সকল সদস্যকে ধন্যবাদ দিতে চাই। কারণ তারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। আমিসহ নির্বাচিত সবার পক্ষ থেকে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা। আমাকে যোগ্য মনে করেছে বিধায় এই জয়টা এসেছে। সভাপতি হিসেবে ডিরেক্টরস গিল্ডকে একটা সুদৃঢ় অবস্থানে নিয়ে যেতে চাই, গতিশীল করতে চাই, সংগঠনের ভাবমূর্তি ফিরিয়ে আনতে চাই। নির্মাতাদের মর্যাদা, তাঁদের কাজের নিশ্চয়তা প্রদান করা—এগুলো হচ্ছে প্রথম দিকের কাজ। এ ছাড়া নতুন নির্মাতাদের আমার প্রতি প্রত্যাশা আছে। আমি চাইব, তাঁদের গুণগত মান উন্নয়নের জন্য কাজ করতে। সিনিয়র যাঁরা নির্মাতা আছেন, তাঁদের সঙ্গে নতুনদের যোগাযোগের যোগসূত্র তৈরি করে আমাদের ইন্ডাস্ট্রিকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যেতে যা যা পদক্ষেপ নেওয়া দরকার, আমরা সেটা নেব।
গত কমিটি নিয়ে অনেক আলোচনা-সমালোচনা আছে। সেটা নিশ্চয় নতুন কমিটির জন্য শিক্ষণীয় হবে?
বেশ কিছু সময় ধরে স্থবিরতা কাজ করছে এটা সত্যি। সেটা কাটিয়ে উঠতে একটা দক্ষ সংগঠন প্রয়োজন। আগের অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য যা করণীয়, সেটা করতে চাই। এখানে কমিটিতে শুধু আমরা ২১ জন নির্বাচিত হয়েছি বলে তারাই কাজটি করব, এমন নয়। আমরা ৪৪ জন যারা এই নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলাম, তারা প্রত্যেকেই এই সংগঠনকে ভালোবাসি। সংগঠনকে নিজের মনে করে বিধায় কাজ করতে তারা এগিয়ে এসেছিল। যে তিনটি ইশতেহার দেওয়া হয়েছে, সেটা নিয়ে যদি সবাইকে নিয়ে কাজ করতে পারি, অংশীদারত্বমূলক সংগঠন গড়তে তুলতে পারি, তাহলে বাংলাদেশে মিডিয়া রিলেটেড যত সংগঠন আছে, তার মধ্যে ডিরেক্টরস গিল্ডকে শীর্ষে নিয়ে যেতে পারব বলে বিশ্বাস করি।
এর আগে আপনি অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি ছিলেন। সেই অভিজ্ঞতাটাও কাজে লাগবে নিশ্চয়ই?
অবশ্যই সেটা কাজে দেবে। একটি সংগঠনের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতার আলোকে এই সংগঠনটি নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই। অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি হিসেবে অভিনয়শিল্পীদের পয়েন্ট অব ভিউতে সংগঠন চালানোর চিন্তাভাবনা করেছি। এবার যেহেতু আমি নির্মাতাদের সংগঠনের সভাপতি হলাম, তাই চিন্তাভাবনা থাকবে নির্মাতার জায়গা থেকে। একজন নির্মাতা হিসেবে আমি বহু কাজ করেছি। এটা হয়তো নতুন প্রজন্মের অনেকেই জানেন না। ২০০০ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত একটানা ১৮ বছর নির্মাতা হিসেবে কাজ করেছি। এবার সংগঠনকে দেওয়ার পালা। অভিনেতা ও পরিচালক হিসেবে যা পাওয়ার তা আমি পেয়েছি। এখন আমার দেওয়ার সময়। ডিরেক্টরস গিল্ড আমার কাছ থেকে আদায় করে নেবে, এটাই প্রত্যাশা। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার আগে আমি সবাইকে বলেছি, আমাকে ব্যবহার করতে হবে। এখনো বলছি, আমি এখানে ব্যবহৃত হতে এসেছি। অতীত অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে ডিরেক্টরস গিল্ডকে সমৃদ্ধশীল একটা জায়গায় দাঁড় করানোই আমার লক্ষ্য।
আপনি এখনো নিয়মিত অভিনয় করছেন। অভিনয়ে ব্যস্ততার পাশাপাশি সংগঠনে সময় দেওয়া কি চ্যালেঞ্জিং হবে?
টাইম ম্যানেজমেন্ট সবার জীবনেই গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। একজন ব্যক্তি কীভাবে তার কাজটাকে বণ্টন করবে, সেটা গুরুত্বপূর্ণ। আমার পরিবার আছে, সংগঠন আছে এবং কাজ আছে। কোনোটাই কিন্তু চাকরি নয়। এমন নয় যে সকাল ৯টায় যেতে হবে বিকেল ৫টার আগে বের হওয়া যাবে না। আমি যে ক্ষেত্রগুলোর সঙ্গে সম্পৃক্ত, সেগুলো সময় মেইনটেইন করে চালানোটাই প্রধান বিষয়। যখন অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি ছিলাম তখনো কিন্তু আমার কাজের কোনো ক্ষতি হয়নি। তাহলে ডিরেক্টরস গিল্ডের সভাপতি হলে কাজের ক্ষতি হবে, সেটা ভাবার কোনো কারণ নেই।
ডিরেক্টরস গিল্ডের সভাপতি নির্বাচিত হলেন। সংগঠন নিয়ে কী পরিকল্পনা আপনার?
ডিরেক্টরস গিল্ডের সকল সদস্যকে ধন্যবাদ দিতে চাই। কারণ তারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। আমিসহ নির্বাচিত সবার পক্ষ থেকে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা। আমাকে যোগ্য মনে করেছে বিধায় এই জয়টা এসেছে। সভাপতি হিসেবে ডিরেক্টরস গিল্ডকে একটা সুদৃঢ় অবস্থানে নিয়ে যেতে চাই, গতিশীল করতে চাই, সংগঠনের ভাবমূর্তি ফিরিয়ে আনতে চাই। নির্মাতাদের মর্যাদা, তাঁদের কাজের নিশ্চয়তা প্রদান করা—এগুলো হচ্ছে প্রথম দিকের কাজ। এ ছাড়া নতুন নির্মাতাদের আমার প্রতি প্রত্যাশা আছে। আমি চাইব, তাঁদের গুণগত মান উন্নয়নের জন্য কাজ করতে। সিনিয়র যাঁরা নির্মাতা আছেন, তাঁদের সঙ্গে নতুনদের যোগাযোগের যোগসূত্র তৈরি করে আমাদের ইন্ডাস্ট্রিকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যেতে যা যা পদক্ষেপ নেওয়া দরকার, আমরা সেটা নেব।
গত কমিটি নিয়ে অনেক আলোচনা-সমালোচনা আছে। সেটা নিশ্চয় নতুন কমিটির জন্য শিক্ষণীয় হবে?
বেশ কিছু সময় ধরে স্থবিরতা কাজ করছে এটা সত্যি। সেটা কাটিয়ে উঠতে একটা দক্ষ সংগঠন প্রয়োজন। আগের অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য যা করণীয়, সেটা করতে চাই। এখানে কমিটিতে শুধু আমরা ২১ জন নির্বাচিত হয়েছি বলে তারাই কাজটি করব, এমন নয়। আমরা ৪৪ জন যারা এই নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলাম, তারা প্রত্যেকেই এই সংগঠনকে ভালোবাসি। সংগঠনকে নিজের মনে করে বিধায় কাজ করতে তারা এগিয়ে এসেছিল। যে তিনটি ইশতেহার দেওয়া হয়েছে, সেটা নিয়ে যদি সবাইকে নিয়ে কাজ করতে পারি, অংশীদারত্বমূলক সংগঠন গড়তে তুলতে পারি, তাহলে বাংলাদেশে মিডিয়া রিলেটেড যত সংগঠন আছে, তার মধ্যে ডিরেক্টরস গিল্ডকে শীর্ষে নিয়ে যেতে পারব বলে বিশ্বাস করি।
এর আগে আপনি অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি ছিলেন। সেই অভিজ্ঞতাটাও কাজে লাগবে নিশ্চয়ই?
অবশ্যই সেটা কাজে দেবে। একটি সংগঠনের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতার আলোকে এই সংগঠনটি নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই। অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি হিসেবে অভিনয়শিল্পীদের পয়েন্ট অব ভিউতে সংগঠন চালানোর চিন্তাভাবনা করেছি। এবার যেহেতু আমি নির্মাতাদের সংগঠনের সভাপতি হলাম, তাই চিন্তাভাবনা থাকবে নির্মাতার জায়গা থেকে। একজন নির্মাতা হিসেবে আমি বহু কাজ করেছি। এটা হয়তো নতুন প্রজন্মের অনেকেই জানেন না। ২০০০ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত একটানা ১৮ বছর নির্মাতা হিসেবে কাজ করেছি। এবার সংগঠনকে দেওয়ার পালা। অভিনেতা ও পরিচালক হিসেবে যা পাওয়ার তা আমি পেয়েছি। এখন আমার দেওয়ার সময়। ডিরেক্টরস গিল্ড আমার কাছ থেকে আদায় করে নেবে, এটাই প্রত্যাশা। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার আগে আমি সবাইকে বলেছি, আমাকে ব্যবহার করতে হবে। এখনো বলছি, আমি এখানে ব্যবহৃত হতে এসেছি। অতীত অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে ডিরেক্টরস গিল্ডকে সমৃদ্ধশীল একটা জায়গায় দাঁড় করানোই আমার লক্ষ্য।
আপনি এখনো নিয়মিত অভিনয় করছেন। অভিনয়ে ব্যস্ততার পাশাপাশি সংগঠনে সময় দেওয়া কি চ্যালেঞ্জিং হবে?
টাইম ম্যানেজমেন্ট সবার জীবনেই গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। একজন ব্যক্তি কীভাবে তার কাজটাকে বণ্টন করবে, সেটা গুরুত্বপূর্ণ। আমার পরিবার আছে, সংগঠন আছে এবং কাজ আছে। কোনোটাই কিন্তু চাকরি নয়। এমন নয় যে সকাল ৯টায় যেতে হবে বিকেল ৫টার আগে বের হওয়া যাবে না। আমি যে ক্ষেত্রগুলোর সঙ্গে সম্পৃক্ত, সেগুলো সময় মেইনটেইন করে চালানোটাই প্রধান বিষয়। যখন অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি ছিলাম তখনো কিন্তু আমার কাজের কোনো ক্ষতি হয়নি। তাহলে ডিরেক্টরস গিল্ডের সভাপতি হলে কাজের ক্ষতি হবে, সেটা ভাবার কোনো কারণ নেই।

৮ ডিসেম্বর ছিল অভিনেতা আফরান নিশোর জন্মদিন। প্রতিবছরের মতো এবারও তাঁর ভক্তরা দিনটি উদ্যাপন করলেন বিশেষ আয়োজনে। তবে ‘দম’ সিনেমার শুটিংয়ে কাজাখস্তানে থাকায় অনেকে ধরে নিয়েছিলেন, এই আয়োজনে উপস্থিত থাকতে পারবেন না নিশো। শেষ পর্যন্ত সবাইকে চমকে দিয়ে ভক্তদের সঙ্গে নিজের জন্মদিন উদ্যাপনে উপস্থিত হয়েছিলেন
৬ ঘণ্টা আগে
এই সপ্তাহে ঘোষণা করা হবে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল। এরপর বেজে উঠবে নির্বাচনী ঘণ্টা। ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়তে ইতিমধ্যে রাজনৈতিক দলগুলো তাদের পরিকল্পনা জানাচ্ছে, যা প্রকাশ করা হবে নির্বাচনী ইশতেহার হিসেবে। এমন সময়ে সংগীত নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর পরিকল্পনা জানতে চাইলেন মাইলস ব্যান্ডের প্রধান সংগীতশিল্পী হামিন
৬ ঘণ্টা আগে
বিজয়ের মাসে নতুন চার গান নিয়ে আসছেন গীতিকার, সুরকার ও সংগীতশিল্পী সুমী শারমীন। চারটি গানই লিখেছেন সুমী, দুটি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন, বাকি দুটি গান গেয়েছেন প্রিয়াঙ্কা গোপ ও সাব্বির জামান। গানগুলো সুর করেছেন শান সায়েক ও সাব্বির জামান।
৬ ঘণ্টা আগে
সৌন্দর্য ধরে রাখতে অনেকে এখন প্লাস্টিক সার্জারির আশ্রয় নিচ্ছেন। সাম্প্রতিক সময়ে এ প্রবণতা বেড়েছে হলিউডের নতুন অভিনেত্রীদের মধ্যে। বিষয়টির সমালোচনা করেছেন অস্কারজয়ী অভিনেত্রী কেট উইন্সলেট। সানডে টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কেট বলেছেন, ‘এ প্রজন্মের অভিনেত্রীরা ইনস্টাগ্রামে আরও বেশি লাইক পাওয়ার জন্য
৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

৮ ডিসেম্বর ছিল অভিনেতা আফরান নিশোর জন্মদিন। প্রতিবছরের মতো এবারও তাঁর ভক্তরা দিনটি উদ্যাপন করলেন বিশেষ আয়োজনে। তবে ‘দম’ সিনেমার শুটিংয়ে কাজাখস্তানে থাকায় অনেকে ধরে নিয়েছিলেন, এই আয়োজনে উপস্থিত থাকতে পারবেন না নিশো। শেষ পর্যন্ত সবাইকে চমকে দিয়ে ভক্তদের সঙ্গে নিজের জন্মদিন উদ্যাপনে উপস্থিত হয়েছিলেন তিনি।
কাজাখস্তানে শুটিং শেষ হয়েছে ৬ ডিসেম্বর। দেশে ফিরেই ভক্তদের আমন্ত্রণে নিজের জন্মদিনের অনুষ্ঠানে হাজির হন নিশো। এদিন তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন দম সিনেমার পরিচালক রেদওয়ান রনি ও নায়িকা পূজা চেরি। স্বাভাবিকভাবে উঠে আসে দম সিনেমার প্রসঙ্গ। নির্মাতা জানালেন, কতটা কঠিন পরিস্থিতির মাঝে শুটিং করেছেন তাঁরা। একদিন পাহাড়ে শুটিং করতে গিয়ে হাত কেটে যায় নিশোর। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁকে উন্নত চিকিৎসাসেবা দেওয়া সম্ভব হয়নি। কারণ, শুটিং হয়েছে দুর্গম এলাকায়। তবু থেমে যাননি নিশো, আহত অবস্থায় ঝুঁকিপূর্ণ দৃশ্যের শুটিং চালিয়ে গেছেন।
দম সিনেমার শুটিংয়ের অভিজ্ঞতা জানিয়ে নিশো বলেন, ‘আমরা সবাই চাই গল্প, চাই পারফরম্যান্স। দম সিনেমার মতো একটি গল্পের দায়িত্ব আমার কাঁধে, এটা আমার কাছে আশীর্বাদের মতো। এটা যদি ঠিকমতো পালন করতে না পারি, তাহলে কীভাবে হবে? আমি জানি, একজন সিনিয়র হিসেবে টিমের স্পিড অনেকটাই আমার ওপর নির্ভর করে। তখন এই হাত কাটা, পা কাটা, সেখানে মেডিকেল সাপোর্ট এল কি এল না, এসব কোনো বিষয় না। এ ছাড়া আমাদের খুব টাইট শিডিউল ছিল। সেখানে ১০ মিনিটের একটা বিরতি মানে শিডিউল ফেল করা। আমি দাবি নিয়ে বলতে পারি, এই সিনেমায় টিমের সবাই যতটা কষ্ট নিয়ে কাজ করেছে, এত কষ্ট কোনো প্রোডাকশনে করতে হয়নি। অনেক প্রতিবন্ধকতা ছিল সেখানে।’
নানা প্রতিবন্ধকতা থাকলেও নির্ধারিত সময়ে কাজাখস্তানের শুটিং শেষ করেছে দম টিম। নিশো বলেন, ‘বয়স ও অভিজ্ঞতার সঙ্গে সঙ্গে দায়িত্বটা বেড়ে যায়। এখানে নিজেকে শুধু অভিনেতা হিসেবে ভাবিনি। ভেবেছি, আমিও নির্মাতার একটি অংশ। আমরা যে ওয়েদারে কাজ করেছি, সেখানে ২টার সময় সূর্যের আলো থাকে না। আমরা কখনোই ভাবি নাই, সানলাইট ২টার সময় চলে যায়। এত জটিলতার পরেও আমরা এক দিনও বেশি শুটিং করি নাই। নির্ধারিত সময়েই কাজ শেষ করেছি। সিনেমাসংশ্লিষ্টদের কাছে আমরা আমাদের কথা রেখেছি।’
দম সিনেমার গল্প নিয়ে এখনই বিস্তারিত বলতে চান না এই অভিনেতা। শুধু জানালেন, বাংলাদেশের ইন্ডাস্ট্রিতে এ ধরনের গল্প নিয়ে আগে কাজ হয়নি। তিনি আশা করেন, গল্পটি সবাই উপভোগ করবে এবং সিনেমাটি দেখার পর সবাই গর্ব করবে যে এটি বাংলাদেশের সিনেমা।
কাজাখস্তানে শুটিং শেষে এবার দমের শুটিং হবে দেশে। কয়েকটা দিন বিশ্রাম নিয়ে আবার লাইট, ক্যামেরার সামনে দাঁড়াবেন অভিনয়শিল্পীরা। নিশো, পূজা চেরির সঙ্গে এতে আরও অভিনয় করছেন চঞ্চল চৌধুরী। আগামী বছর রোজার ঈদে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে দম।

৮ ডিসেম্বর ছিল অভিনেতা আফরান নিশোর জন্মদিন। প্রতিবছরের মতো এবারও তাঁর ভক্তরা দিনটি উদ্যাপন করলেন বিশেষ আয়োজনে। তবে ‘দম’ সিনেমার শুটিংয়ে কাজাখস্তানে থাকায় অনেকে ধরে নিয়েছিলেন, এই আয়োজনে উপস্থিত থাকতে পারবেন না নিশো। শেষ পর্যন্ত সবাইকে চমকে দিয়ে ভক্তদের সঙ্গে নিজের জন্মদিন উদ্যাপনে উপস্থিত হয়েছিলেন তিনি।
কাজাখস্তানে শুটিং শেষ হয়েছে ৬ ডিসেম্বর। দেশে ফিরেই ভক্তদের আমন্ত্রণে নিজের জন্মদিনের অনুষ্ঠানে হাজির হন নিশো। এদিন তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন দম সিনেমার পরিচালক রেদওয়ান রনি ও নায়িকা পূজা চেরি। স্বাভাবিকভাবে উঠে আসে দম সিনেমার প্রসঙ্গ। নির্মাতা জানালেন, কতটা কঠিন পরিস্থিতির মাঝে শুটিং করেছেন তাঁরা। একদিন পাহাড়ে শুটিং করতে গিয়ে হাত কেটে যায় নিশোর। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁকে উন্নত চিকিৎসাসেবা দেওয়া সম্ভব হয়নি। কারণ, শুটিং হয়েছে দুর্গম এলাকায়। তবু থেমে যাননি নিশো, আহত অবস্থায় ঝুঁকিপূর্ণ দৃশ্যের শুটিং চালিয়ে গেছেন।
দম সিনেমার শুটিংয়ের অভিজ্ঞতা জানিয়ে নিশো বলেন, ‘আমরা সবাই চাই গল্প, চাই পারফরম্যান্স। দম সিনেমার মতো একটি গল্পের দায়িত্ব আমার কাঁধে, এটা আমার কাছে আশীর্বাদের মতো। এটা যদি ঠিকমতো পালন করতে না পারি, তাহলে কীভাবে হবে? আমি জানি, একজন সিনিয়র হিসেবে টিমের স্পিড অনেকটাই আমার ওপর নির্ভর করে। তখন এই হাত কাটা, পা কাটা, সেখানে মেডিকেল সাপোর্ট এল কি এল না, এসব কোনো বিষয় না। এ ছাড়া আমাদের খুব টাইট শিডিউল ছিল। সেখানে ১০ মিনিটের একটা বিরতি মানে শিডিউল ফেল করা। আমি দাবি নিয়ে বলতে পারি, এই সিনেমায় টিমের সবাই যতটা কষ্ট নিয়ে কাজ করেছে, এত কষ্ট কোনো প্রোডাকশনে করতে হয়নি। অনেক প্রতিবন্ধকতা ছিল সেখানে।’
নানা প্রতিবন্ধকতা থাকলেও নির্ধারিত সময়ে কাজাখস্তানের শুটিং শেষ করেছে দম টিম। নিশো বলেন, ‘বয়স ও অভিজ্ঞতার সঙ্গে সঙ্গে দায়িত্বটা বেড়ে যায়। এখানে নিজেকে শুধু অভিনেতা হিসেবে ভাবিনি। ভেবেছি, আমিও নির্মাতার একটি অংশ। আমরা যে ওয়েদারে কাজ করেছি, সেখানে ২টার সময় সূর্যের আলো থাকে না। আমরা কখনোই ভাবি নাই, সানলাইট ২টার সময় চলে যায়। এত জটিলতার পরেও আমরা এক দিনও বেশি শুটিং করি নাই। নির্ধারিত সময়েই কাজ শেষ করেছি। সিনেমাসংশ্লিষ্টদের কাছে আমরা আমাদের কথা রেখেছি।’
দম সিনেমার গল্প নিয়ে এখনই বিস্তারিত বলতে চান না এই অভিনেতা। শুধু জানালেন, বাংলাদেশের ইন্ডাস্ট্রিতে এ ধরনের গল্প নিয়ে আগে কাজ হয়নি। তিনি আশা করেন, গল্পটি সবাই উপভোগ করবে এবং সিনেমাটি দেখার পর সবাই গর্ব করবে যে এটি বাংলাদেশের সিনেমা।
কাজাখস্তানে শুটিং শেষে এবার দমের শুটিং হবে দেশে। কয়েকটা দিন বিশ্রাম নিয়ে আবার লাইট, ক্যামেরার সামনে দাঁড়াবেন অভিনয়শিল্পীরা। নিশো, পূজা চেরির সঙ্গে এতে আরও অভিনয় করছেন চঞ্চল চৌধুরী। আগামী বছর রোজার ঈদে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে দম।

গত বছরের শুরু থেকেই নির্বাচিত কমিটির সদস্যদের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ও দ্বন্দ্বে স্থবির হয়ে পড়ে টিভি নাটকের নির্মাতাদের সংগঠন ডিরেক্টরস গিল্ড। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর গঠন করা হয় অন্তর্বর্তী সংস্কার কমিটি। ২২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হলো সংগঠনের ২০২৫-২৭ মেয়াদের নির্বাচন। এতে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন...
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
এই সপ্তাহে ঘোষণা করা হবে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল। এরপর বেজে উঠবে নির্বাচনী ঘণ্টা। ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়তে ইতিমধ্যে রাজনৈতিক দলগুলো তাদের পরিকল্পনা জানাচ্ছে, যা প্রকাশ করা হবে নির্বাচনী ইশতেহার হিসেবে। এমন সময়ে সংগীত নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর পরিকল্পনা জানতে চাইলেন মাইলস ব্যান্ডের প্রধান সংগীতশিল্পী হামিন
৬ ঘণ্টা আগে
বিজয়ের মাসে নতুন চার গান নিয়ে আসছেন গীতিকার, সুরকার ও সংগীতশিল্পী সুমী শারমীন। চারটি গানই লিখেছেন সুমী, দুটি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন, বাকি দুটি গান গেয়েছেন প্রিয়াঙ্কা গোপ ও সাব্বির জামান। গানগুলো সুর করেছেন শান সায়েক ও সাব্বির জামান।
৬ ঘণ্টা আগে
সৌন্দর্য ধরে রাখতে অনেকে এখন প্লাস্টিক সার্জারির আশ্রয় নিচ্ছেন। সাম্প্রতিক সময়ে এ প্রবণতা বেড়েছে হলিউডের নতুন অভিনেত্রীদের মধ্যে। বিষয়টির সমালোচনা করেছেন অস্কারজয়ী অভিনেত্রী কেট উইন্সলেট। সানডে টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কেট বলেছেন, ‘এ প্রজন্মের অভিনেত্রীরা ইনস্টাগ্রামে আরও বেশি লাইক পাওয়ার জন্য
৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

এই সপ্তাহে ঘোষণা করা হবে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল। এরপর বেজে উঠবে নির্বাচনী ঘণ্টা। ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়তে ইতিমধ্যে রাজনৈতিক দলগুলো তাদের পরিকল্পনা জানাচ্ছে, যা প্রকাশ করা হবে নির্বাচনী ইশতেহার হিসেবে। এমন সময়ে সংগীত নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর পরিকল্পনা জানতে চাইলেন মাইলস ব্যান্ডের প্রধান সংগীতশিল্পী হামিন আহমেদ। শুধু তা-ই নয়, সংগীত ও সংস্কৃতি নিয়ে ইতিবাচক পরিকল্পনা না থাকলে রাজনৈতিক দলগুলোকে ভোট না দেওয়ার কথাও জানিয়েছেন তিনি।
গতকাল ফেসবুকে হামিন আহমেদ লেখেন, ‘জাতীয় নির্বাচন কিছুদিন পরেই। সংগীতস্রষ্টা, শিল্পী এবং সংগীতপ্রেমীরা জানতে চান—ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের জন্য আপনার সাংস্কৃতিক ও সংগীতভিত্তিক ইশতেহার কী? বাংলাদেশের ৫৪ বছরের ইতিহাসে কোনো রাজনৈতিক দল সংগীত নিয়ে তাদের পরিকল্পনা ঘোষণা করেনি। অন্য সবকিছু নিয়ে করেছে, কিন্তু সংগীত নিয়ে নয়! আমরা জানতে চাই (সংগীত নিয়ে পরিকল্পনা)।’
আরও একটি পোস্টে হামিন তুলে ধরেন বাংলাদেশে গান শোনা মানুষের পরিসংখ্যান। সেখানে হামিন লেখেন, ‘২০২৫ সালে বাংলাদেশে রেডিও, পডকাস্ট ও অন্যান্য মাধ্যমে গান শোনা লোকের সংখ্যা জনসংখ্যার প্রায় ২৮.৪০ শতাংশ। এআই বলছে ২০৩০ সালের মধ্যে এটি ৫১.৯১ মিলিয়নে পৌঁছাবে; যা মোট জনসংখ্যার প্রায় এক তৃতীয়াংশ। এই বিপুল সংখ্যক মানুষ যদি বলে, বাংলাদেশে সংগীতের বিরোধিতাকারী দল/প্রার্থীদের ভোট দেব না, তাহলে কী হবে বলে আপনার মনে হয়? এই ক্ষমতা উপলব্ধি করুন।’
বাংলাদেশ মিউজিক্যাল ব্যান্ডস অ্যাসোসিয়েশনের (বামবা) সভাপতির দায়িত্বে থাকা হামিন আহমেদের এই পোস্ট ইতিমধ্যে ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়। দেশের অনেক সংগীতশিল্পী, গীতিকার, সুরকার, ব্যান্ড সদস্য ও সংগীতপ্রেমীরা পোস্টটি শেয়ার করে নিজেদের সমর্থন জানাচ্ছেন।
এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে কথা হয় হামিন আহমেদের সঙ্গে। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘এই বিষয়ে অনেক দিন ধরে সহশিল্পীদের সঙ্গে কথা হচ্ছিল। আমরা খেয়াল করলাম, রাজনৈতিক দলগুলোর ইশতেহারে সবকিছু আলাদাভাবে উপস্থাপন করা হলেও মিউজিক বা আর্ট কালচার নিয়ে কখনোই কিছু বলা হয় না। অথচ এমন কোনো অনুষ্ঠান নেই, যেখানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গান-বাজনা হয় না। কেন মিউজিশিয়ানরাই বারবার সাফার করবে। এক পক্ষ বলবে বন্ধ করে দেব, আরেক পক্ষ বলবে চালু রাখব। তারা কী চাইছে, সেটা স্পষ্ট করা দরকার। সবাই তো মিউজিশিয়ানদের কাছেও ভোট চাইবে। বাংলাদেশে ২ থেকে ৩ কোটি মানুষ গান গাওয়া ও শোনার সঙ্গে জড়িত। কেউ যদি মিউজিক বন্ধ করে দিতে চায়, তাকে তো এই মানুষগুলো ভোট দেবে না। কারণ, কারও পক্ষ থেকে মিউজিক নিয়ে কোনো পরিকল্পনার কথা শোনা যায়নি।’
হামিন আহমেদ আরও বলেন, ‘এখন বাংলাদেশের যে সময়, সেটা যেকোনো সময়ের চেয়ে দুর্যোগপূর্ণ, বিভ্রান্তিকর ও চক্রান্তমূলক। বিভিন্ন শো ক্যানসেল হচ্ছে, আবার শোনা যাচ্ছে, গান-বাজনা বন্ধ করতে হবে ইত্যাদি। এখনই কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ করছি না। আমরা জানতে চাই, যে দলগুলো নির্বাচনে যাচ্ছে, আমাদের জন্য তাদের স্ট্র্যাটেজি কী? আর্ট কালচার নিয়ে তাদের চিন্তা-ভাবনা কী? সংস্কৃতি কীভাবে এগোবে, এই বিষয়ে কী ভাবছে তারা? এখনো এ বিষয়ে ঘোষণা আসেনি কোনো দলের পক্ষ থেকে। আমরা সেটাই স্পষ্ট জানতে চাইছি।’

এই সপ্তাহে ঘোষণা করা হবে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল। এরপর বেজে উঠবে নির্বাচনী ঘণ্টা। ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়তে ইতিমধ্যে রাজনৈতিক দলগুলো তাদের পরিকল্পনা জানাচ্ছে, যা প্রকাশ করা হবে নির্বাচনী ইশতেহার হিসেবে। এমন সময়ে সংগীত নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর পরিকল্পনা জানতে চাইলেন মাইলস ব্যান্ডের প্রধান সংগীতশিল্পী হামিন আহমেদ। শুধু তা-ই নয়, সংগীত ও সংস্কৃতি নিয়ে ইতিবাচক পরিকল্পনা না থাকলে রাজনৈতিক দলগুলোকে ভোট না দেওয়ার কথাও জানিয়েছেন তিনি।
গতকাল ফেসবুকে হামিন আহমেদ লেখেন, ‘জাতীয় নির্বাচন কিছুদিন পরেই। সংগীতস্রষ্টা, শিল্পী এবং সংগীতপ্রেমীরা জানতে চান—ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের জন্য আপনার সাংস্কৃতিক ও সংগীতভিত্তিক ইশতেহার কী? বাংলাদেশের ৫৪ বছরের ইতিহাসে কোনো রাজনৈতিক দল সংগীত নিয়ে তাদের পরিকল্পনা ঘোষণা করেনি। অন্য সবকিছু নিয়ে করেছে, কিন্তু সংগীত নিয়ে নয়! আমরা জানতে চাই (সংগীত নিয়ে পরিকল্পনা)।’
আরও একটি পোস্টে হামিন তুলে ধরেন বাংলাদেশে গান শোনা মানুষের পরিসংখ্যান। সেখানে হামিন লেখেন, ‘২০২৫ সালে বাংলাদেশে রেডিও, পডকাস্ট ও অন্যান্য মাধ্যমে গান শোনা লোকের সংখ্যা জনসংখ্যার প্রায় ২৮.৪০ শতাংশ। এআই বলছে ২০৩০ সালের মধ্যে এটি ৫১.৯১ মিলিয়নে পৌঁছাবে; যা মোট জনসংখ্যার প্রায় এক তৃতীয়াংশ। এই বিপুল সংখ্যক মানুষ যদি বলে, বাংলাদেশে সংগীতের বিরোধিতাকারী দল/প্রার্থীদের ভোট দেব না, তাহলে কী হবে বলে আপনার মনে হয়? এই ক্ষমতা উপলব্ধি করুন।’
বাংলাদেশ মিউজিক্যাল ব্যান্ডস অ্যাসোসিয়েশনের (বামবা) সভাপতির দায়িত্বে থাকা হামিন আহমেদের এই পোস্ট ইতিমধ্যে ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়। দেশের অনেক সংগীতশিল্পী, গীতিকার, সুরকার, ব্যান্ড সদস্য ও সংগীতপ্রেমীরা পোস্টটি শেয়ার করে নিজেদের সমর্থন জানাচ্ছেন।
এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে কথা হয় হামিন আহমেদের সঙ্গে। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘এই বিষয়ে অনেক দিন ধরে সহশিল্পীদের সঙ্গে কথা হচ্ছিল। আমরা খেয়াল করলাম, রাজনৈতিক দলগুলোর ইশতেহারে সবকিছু আলাদাভাবে উপস্থাপন করা হলেও মিউজিক বা আর্ট কালচার নিয়ে কখনোই কিছু বলা হয় না। অথচ এমন কোনো অনুষ্ঠান নেই, যেখানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গান-বাজনা হয় না। কেন মিউজিশিয়ানরাই বারবার সাফার করবে। এক পক্ষ বলবে বন্ধ করে দেব, আরেক পক্ষ বলবে চালু রাখব। তারা কী চাইছে, সেটা স্পষ্ট করা দরকার। সবাই তো মিউজিশিয়ানদের কাছেও ভোট চাইবে। বাংলাদেশে ২ থেকে ৩ কোটি মানুষ গান গাওয়া ও শোনার সঙ্গে জড়িত। কেউ যদি মিউজিক বন্ধ করে দিতে চায়, তাকে তো এই মানুষগুলো ভোট দেবে না। কারণ, কারও পক্ষ থেকে মিউজিক নিয়ে কোনো পরিকল্পনার কথা শোনা যায়নি।’
হামিন আহমেদ আরও বলেন, ‘এখন বাংলাদেশের যে সময়, সেটা যেকোনো সময়ের চেয়ে দুর্যোগপূর্ণ, বিভ্রান্তিকর ও চক্রান্তমূলক। বিভিন্ন শো ক্যানসেল হচ্ছে, আবার শোনা যাচ্ছে, গান-বাজনা বন্ধ করতে হবে ইত্যাদি। এখনই কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ করছি না। আমরা জানতে চাই, যে দলগুলো নির্বাচনে যাচ্ছে, আমাদের জন্য তাদের স্ট্র্যাটেজি কী? আর্ট কালচার নিয়ে তাদের চিন্তা-ভাবনা কী? সংস্কৃতি কীভাবে এগোবে, এই বিষয়ে কী ভাবছে তারা? এখনো এ বিষয়ে ঘোষণা আসেনি কোনো দলের পক্ষ থেকে। আমরা সেটাই স্পষ্ট জানতে চাইছি।’

গত বছরের শুরু থেকেই নির্বাচিত কমিটির সদস্যদের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ও দ্বন্দ্বে স্থবির হয়ে পড়ে টিভি নাটকের নির্মাতাদের সংগঠন ডিরেক্টরস গিল্ড। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর গঠন করা হয় অন্তর্বর্তী সংস্কার কমিটি। ২২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হলো সংগঠনের ২০২৫-২৭ মেয়াদের নির্বাচন। এতে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন...
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
৮ ডিসেম্বর ছিল অভিনেতা আফরান নিশোর জন্মদিন। প্রতিবছরের মতো এবারও তাঁর ভক্তরা দিনটি উদ্যাপন করলেন বিশেষ আয়োজনে। তবে ‘দম’ সিনেমার শুটিংয়ে কাজাখস্তানে থাকায় অনেকে ধরে নিয়েছিলেন, এই আয়োজনে উপস্থিত থাকতে পারবেন না নিশো। শেষ পর্যন্ত সবাইকে চমকে দিয়ে ভক্তদের সঙ্গে নিজের জন্মদিন উদ্যাপনে উপস্থিত হয়েছিলেন
৬ ঘণ্টা আগে
বিজয়ের মাসে নতুন চার গান নিয়ে আসছেন গীতিকার, সুরকার ও সংগীতশিল্পী সুমী শারমীন। চারটি গানই লিখেছেন সুমী, দুটি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন, বাকি দুটি গান গেয়েছেন প্রিয়াঙ্কা গোপ ও সাব্বির জামান। গানগুলো সুর করেছেন শান সায়েক ও সাব্বির জামান।
৬ ঘণ্টা আগে
সৌন্দর্য ধরে রাখতে অনেকে এখন প্লাস্টিক সার্জারির আশ্রয় নিচ্ছেন। সাম্প্রতিক সময়ে এ প্রবণতা বেড়েছে হলিউডের নতুন অভিনেত্রীদের মধ্যে। বিষয়টির সমালোচনা করেছেন অস্কারজয়ী অভিনেত্রী কেট উইন্সলেট। সানডে টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কেট বলেছেন, ‘এ প্রজন্মের অভিনেত্রীরা ইনস্টাগ্রামে আরও বেশি লাইক পাওয়ার জন্য
৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

বিজয়ের মাসে নতুন চার গান নিয়ে আসছেন গীতিকার, সুরকার ও সংগীতশিল্পী সুমী শারমীন। চারটি গানই লিখেছেন সুমী, দুটি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন, বাকি দুটি গান গেয়েছেন প্রিয়াঙ্কা গোপ ও সাব্বির জামান। গানগুলো সুর করেছেন শান সায়েক ও সাব্বির জামান।
সুমী গেয়েছেন ‘রোদ্দুর কোলাহল’ ও ‘কোনো এক বিকেলে’ শিরোনামের দুটি গান। রোদ্দুর কোলাহল গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছেন শান সায়েক। কোনো এক বিকেলের সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন সাব্বির জামান। অন্যদিকে প্রিয়াঙ্কা গোপ গেয়েছেন ‘বিজয় রাঙানো সুখ’ শিরোনামের গান। এটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছেন শান সায়েক; সাব্বির জামান গেয়েছেন নিজের সুর ও সংগীতায়োজনে ‘ভালোবাসি তোমায়’ শিরোনামের গান। সম্প্রতি রাজধানীর বিভিন্ন লোকেশনে গানগুলোর মিউজিক ভিডিওর শুটিং হয়েছে।
গানগুলো নিয়ে সুমী শারমীন বলেন, ‘প্রতিটি গানেই জীবনের প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠেছে। গানগুলো নিয়ে আমি ভীষণ আশাবাদী। চারটি গানেরই সুর শ্রোতাদের মন ছুঁয়ে যাবে—এতটুকু আমি নিশ্চিত বলতে পারি।’
প্রিয়াঙ্কা গোপ বলেন, ‘বিজয় রাঙানো সুখ গানটির কথা যেমন চমৎকার, গানের সুরও সহজ-সরল। সাধারণত এই ধরনের গান আমার গাওয়া হয় না। কিন্তু এই গান গেয়ে আমার ভীষণ ভালো লেগেছে।’
সাব্বির জামান বলেন, ‘সুমী আপার গানের কথাগুলো সাবলীল ও গভীরতায় পূর্ণ। তাঁর লেখনীর গুণেই সুর করাটা সহজ হয়ে যায়। এই গানগুলোর সুর সত্যিই মনে গেঁথে যাওয়ার মতো।’
প্রিয়াঙ্কা গোপের গাওয়া গানটি প্রকাশিত হবে এনিগমা টিভি ইউটিউব চ্যানেলে এবং সাব্বিরের গানটি আলফা আই ইউটিউব চ্যানেলে। সুমী শারমীনের গাওয়া গান দুটিও প্রকাশিত হবে ইউটিউবে, চ্যানেলের নাম শিগগির শ্রোতাদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

বিজয়ের মাসে নতুন চার গান নিয়ে আসছেন গীতিকার, সুরকার ও সংগীতশিল্পী সুমী শারমীন। চারটি গানই লিখেছেন সুমী, দুটি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন, বাকি দুটি গান গেয়েছেন প্রিয়াঙ্কা গোপ ও সাব্বির জামান। গানগুলো সুর করেছেন শান সায়েক ও সাব্বির জামান।
সুমী গেয়েছেন ‘রোদ্দুর কোলাহল’ ও ‘কোনো এক বিকেলে’ শিরোনামের দুটি গান। রোদ্দুর কোলাহল গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছেন শান সায়েক। কোনো এক বিকেলের সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন সাব্বির জামান। অন্যদিকে প্রিয়াঙ্কা গোপ গেয়েছেন ‘বিজয় রাঙানো সুখ’ শিরোনামের গান। এটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছেন শান সায়েক; সাব্বির জামান গেয়েছেন নিজের সুর ও সংগীতায়োজনে ‘ভালোবাসি তোমায়’ শিরোনামের গান। সম্প্রতি রাজধানীর বিভিন্ন লোকেশনে গানগুলোর মিউজিক ভিডিওর শুটিং হয়েছে।
গানগুলো নিয়ে সুমী শারমীন বলেন, ‘প্রতিটি গানেই জীবনের প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠেছে। গানগুলো নিয়ে আমি ভীষণ আশাবাদী। চারটি গানেরই সুর শ্রোতাদের মন ছুঁয়ে যাবে—এতটুকু আমি নিশ্চিত বলতে পারি।’
প্রিয়াঙ্কা গোপ বলেন, ‘বিজয় রাঙানো সুখ গানটির কথা যেমন চমৎকার, গানের সুরও সহজ-সরল। সাধারণত এই ধরনের গান আমার গাওয়া হয় না। কিন্তু এই গান গেয়ে আমার ভীষণ ভালো লেগেছে।’
সাব্বির জামান বলেন, ‘সুমী আপার গানের কথাগুলো সাবলীল ও গভীরতায় পূর্ণ। তাঁর লেখনীর গুণেই সুর করাটা সহজ হয়ে যায়। এই গানগুলোর সুর সত্যিই মনে গেঁথে যাওয়ার মতো।’
প্রিয়াঙ্কা গোপের গাওয়া গানটি প্রকাশিত হবে এনিগমা টিভি ইউটিউব চ্যানেলে এবং সাব্বিরের গানটি আলফা আই ইউটিউব চ্যানেলে। সুমী শারমীনের গাওয়া গান দুটিও প্রকাশিত হবে ইউটিউবে, চ্যানেলের নাম শিগগির শ্রোতাদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

গত বছরের শুরু থেকেই নির্বাচিত কমিটির সদস্যদের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ও দ্বন্দ্বে স্থবির হয়ে পড়ে টিভি নাটকের নির্মাতাদের সংগঠন ডিরেক্টরস গিল্ড। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর গঠন করা হয় অন্তর্বর্তী সংস্কার কমিটি। ২২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হলো সংগঠনের ২০২৫-২৭ মেয়াদের নির্বাচন। এতে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন...
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
৮ ডিসেম্বর ছিল অভিনেতা আফরান নিশোর জন্মদিন। প্রতিবছরের মতো এবারও তাঁর ভক্তরা দিনটি উদ্যাপন করলেন বিশেষ আয়োজনে। তবে ‘দম’ সিনেমার শুটিংয়ে কাজাখস্তানে থাকায় অনেকে ধরে নিয়েছিলেন, এই আয়োজনে উপস্থিত থাকতে পারবেন না নিশো। শেষ পর্যন্ত সবাইকে চমকে দিয়ে ভক্তদের সঙ্গে নিজের জন্মদিন উদ্যাপনে উপস্থিত হয়েছিলেন
৬ ঘণ্টা আগে
এই সপ্তাহে ঘোষণা করা হবে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল। এরপর বেজে উঠবে নির্বাচনী ঘণ্টা। ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়তে ইতিমধ্যে রাজনৈতিক দলগুলো তাদের পরিকল্পনা জানাচ্ছে, যা প্রকাশ করা হবে নির্বাচনী ইশতেহার হিসেবে। এমন সময়ে সংগীত নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর পরিকল্পনা জানতে চাইলেন মাইলস ব্যান্ডের প্রধান সংগীতশিল্পী হামিন
৬ ঘণ্টা আগে
সৌন্দর্য ধরে রাখতে অনেকে এখন প্লাস্টিক সার্জারির আশ্রয় নিচ্ছেন। সাম্প্রতিক সময়ে এ প্রবণতা বেড়েছে হলিউডের নতুন অভিনেত্রীদের মধ্যে। বিষয়টির সমালোচনা করেছেন অস্কারজয়ী অভিনেত্রী কেট উইন্সলেট। সানডে টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কেট বলেছেন, ‘এ প্রজন্মের অভিনেত্রীরা ইনস্টাগ্রামে আরও বেশি লাইক পাওয়ার জন্য
৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক

সৌন্দর্য ধরে রাখতে অনেকে এখন প্লাস্টিক সার্জারির আশ্রয় নিচ্ছেন। সাম্প্রতিক সময়ে এ প্রবণতা বেড়েছে হলিউডের নতুন অভিনেত্রীদের মধ্যে। বিষয়টির সমালোচনা করেছেন অস্কারজয়ী অভিনেত্রী কেট উইন্সলেট। সানডে টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কেট বলেছেন, ‘এ প্রজন্মের অভিনেত্রীরা ইনস্টাগ্রামে আরও বেশি লাইক পাওয়ার জন্য নিজেদের নিখুঁত দেখানোর প্রতি মগ্ন হয়ে পড়েছে। এটা আমাকে খুব বিরক্ত করে।’
শুধু প্লাস্টিক সার্জারি নয়, ওজন কমানোর জন্য অনেকে নানা রকম ওষুধ সেবন করেন। এটি নিয়ে বিরক্তি প্রকাশ করে কেট উইন্সলেট বলেন, ‘কেউ যদি মনে করে, তার আত্মসম্মান নির্ধারিত হবে শুধুই তার চেহারা দিয়ে, তাহলে সেটা ভয়ানক। অনেকে ওজন কমানোর জন্য ওষুধ খাচ্ছে। বোটক্স ও ফিলারের পেছনে প্রচুর অর্থ খরচ করছে। এসব তাদের কাছে নেশার মতো হয়ে গেছে। নিজেদের শরীর ও চেহারা নিয়ে তারা সন্তুষ্ট হতে পারছে না। কিন্তু আসলে এসব ওষুধ যে তাদের কতটা ক্ষতি করছে, সে ব্যাপারে তারা সচেতন নয়। নিজেদের স্বাস্থ্যের প্রতি প্রচণ্ড অবহেলা করছে তারা। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি ক্রমে খারাপের দিকে যাচ্ছে।’
কেট উইন্সলেট জানান, বার্ধক্য রোধের জন্য তিনি কখনো এসব উপায় অবলম্বনের চিন্তাও করেননি। অভিনেত্রী জানান, শুধু তিনি নন, হেলেন মিরেন, টনি কোলেট, আন্দ্রেয়া রাইজবোরো, সিগর্নি ওয়েভার—সবাই হলিউডের প্লাস্টিক সার্জারির প্রবণতাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়েছেন। কেট উইন্সলেট বলেন, ‘যখন হাতে-মুখে বয়সের ছাপ পড়ে যায়, সেটা দেখতে আমার খুবই ভালো লাগে। এটাই তো জীবন। বয়স অনুযায়ী চেহারা বদলায়। আমার চোখে সবচেয়ে সুন্দরী নারী যারা, তাদের অনেকের বয়স ৭০ বছরের বেশি। এখনকার অনেক নারীর সৌন্দর্য সম্পর্কে কোনো ধারণাই নেই, এটা আমাকে হতাশ করে।’
কৃত্রিমতায় কোনো সৌন্দর্য নেই, নকলের আশ্রয় না নিয়ে সব সময় যেটা বাস্তব, সেটাই প্রকাশ করতে হবে—নতুন অভিনেত্রীদের প্রতি এটাই পরামর্শ কেট উইন্সলেটের।

সৌন্দর্য ধরে রাখতে অনেকে এখন প্লাস্টিক সার্জারির আশ্রয় নিচ্ছেন। সাম্প্রতিক সময়ে এ প্রবণতা বেড়েছে হলিউডের নতুন অভিনেত্রীদের মধ্যে। বিষয়টির সমালোচনা করেছেন অস্কারজয়ী অভিনেত্রী কেট উইন্সলেট। সানডে টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কেট বলেছেন, ‘এ প্রজন্মের অভিনেত্রীরা ইনস্টাগ্রামে আরও বেশি লাইক পাওয়ার জন্য নিজেদের নিখুঁত দেখানোর প্রতি মগ্ন হয়ে পড়েছে। এটা আমাকে খুব বিরক্ত করে।’
শুধু প্লাস্টিক সার্জারি নয়, ওজন কমানোর জন্য অনেকে নানা রকম ওষুধ সেবন করেন। এটি নিয়ে বিরক্তি প্রকাশ করে কেট উইন্সলেট বলেন, ‘কেউ যদি মনে করে, তার আত্মসম্মান নির্ধারিত হবে শুধুই তার চেহারা দিয়ে, তাহলে সেটা ভয়ানক। অনেকে ওজন কমানোর জন্য ওষুধ খাচ্ছে। বোটক্স ও ফিলারের পেছনে প্রচুর অর্থ খরচ করছে। এসব তাদের কাছে নেশার মতো হয়ে গেছে। নিজেদের শরীর ও চেহারা নিয়ে তারা সন্তুষ্ট হতে পারছে না। কিন্তু আসলে এসব ওষুধ যে তাদের কতটা ক্ষতি করছে, সে ব্যাপারে তারা সচেতন নয়। নিজেদের স্বাস্থ্যের প্রতি প্রচণ্ড অবহেলা করছে তারা। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি ক্রমে খারাপের দিকে যাচ্ছে।’
কেট উইন্সলেট জানান, বার্ধক্য রোধের জন্য তিনি কখনো এসব উপায় অবলম্বনের চিন্তাও করেননি। অভিনেত্রী জানান, শুধু তিনি নন, হেলেন মিরেন, টনি কোলেট, আন্দ্রেয়া রাইজবোরো, সিগর্নি ওয়েভার—সবাই হলিউডের প্লাস্টিক সার্জারির প্রবণতাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়েছেন। কেট উইন্সলেট বলেন, ‘যখন হাতে-মুখে বয়সের ছাপ পড়ে যায়, সেটা দেখতে আমার খুবই ভালো লাগে। এটাই তো জীবন। বয়স অনুযায়ী চেহারা বদলায়। আমার চোখে সবচেয়ে সুন্দরী নারী যারা, তাদের অনেকের বয়স ৭০ বছরের বেশি। এখনকার অনেক নারীর সৌন্দর্য সম্পর্কে কোনো ধারণাই নেই, এটা আমাকে হতাশ করে।’
কৃত্রিমতায় কোনো সৌন্দর্য নেই, নকলের আশ্রয় না নিয়ে সব সময় যেটা বাস্তব, সেটাই প্রকাশ করতে হবে—নতুন অভিনেত্রীদের প্রতি এটাই পরামর্শ কেট উইন্সলেটের।

গত বছরের শুরু থেকেই নির্বাচিত কমিটির সদস্যদের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ও দ্বন্দ্বে স্থবির হয়ে পড়ে টিভি নাটকের নির্মাতাদের সংগঠন ডিরেক্টরস গিল্ড। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর গঠন করা হয় অন্তর্বর্তী সংস্কার কমিটি। ২২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হলো সংগঠনের ২০২৫-২৭ মেয়াদের নির্বাচন। এতে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন...
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
৮ ডিসেম্বর ছিল অভিনেতা আফরান নিশোর জন্মদিন। প্রতিবছরের মতো এবারও তাঁর ভক্তরা দিনটি উদ্যাপন করলেন বিশেষ আয়োজনে। তবে ‘দম’ সিনেমার শুটিংয়ে কাজাখস্তানে থাকায় অনেকে ধরে নিয়েছিলেন, এই আয়োজনে উপস্থিত থাকতে পারবেন না নিশো। শেষ পর্যন্ত সবাইকে চমকে দিয়ে ভক্তদের সঙ্গে নিজের জন্মদিন উদ্যাপনে উপস্থিত হয়েছিলেন
৬ ঘণ্টা আগে
এই সপ্তাহে ঘোষণা করা হবে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল। এরপর বেজে উঠবে নির্বাচনী ঘণ্টা। ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়তে ইতিমধ্যে রাজনৈতিক দলগুলো তাদের পরিকল্পনা জানাচ্ছে, যা প্রকাশ করা হবে নির্বাচনী ইশতেহার হিসেবে। এমন সময়ে সংগীত নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর পরিকল্পনা জানতে চাইলেন মাইলস ব্যান্ডের প্রধান সংগীতশিল্পী হামিন
৬ ঘণ্টা আগে
বিজয়ের মাসে নতুন চার গান নিয়ে আসছেন গীতিকার, সুরকার ও সংগীতশিল্পী সুমী শারমীন। চারটি গানই লিখেছেন সুমী, দুটি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন, বাকি দুটি গান গেয়েছেন প্রিয়াঙ্কা গোপ ও সাব্বির জামান। গানগুলো সুর করেছেন শান সায়েক ও সাব্বির জামান।
৬ ঘণ্টা আগে