বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় চলচ্চিত্র অনুদান নীতিমালা ২০২৫-এর ৬.৫ ধারা নিয়ে চলচ্চিত্র সংস্কার রোডম্যাপ ২০২৪-এর কমিউনিকেশন উইংয়ের পক্ষ থেকে প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন ১১৯ জন চলচ্চিত্র নির্মাতা ও কর্মী। এই ধারায় উল্লেখ আছে, ‘প্রস্তাবিত বাজেটের কমপক্ষে শতকরা ১০ ভাগ অর্থ প্রযোজক/প্রস্তাব দাখিলকারীর ব্যাংক হিসাবে জমা থাকতে হবে। আবেদনের সঙ্গে এ-সংক্রান্ত প্রমাণ দাখিল করতে হবে।’ মূলত এই শর্তটি নিয়েই সবার আপত্তি।
বিবৃতিতে চলচ্চিত্র নির্মাতা ও কর্মীরা জানিয়েছেন, বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয় ঘোষিত চলচ্চিত্রে সরকারি অনুদান প্রদান নীতিমালা ২০২৫-এর বহুস্বর নিশ্চিতকরণ এবং মেধা ও সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করার যে অঙ্গীকার, তা জাতীয় চলচ্চিত্র অনুদান নীতিমালায় একটি নবদিগন্ত উন্মোচন করেছে। তবে ৬.৫ ধারার শতকরা ১০ ভাগ অর্থ জমা দেখানোর শর্তটি নৈতিকভাবে বৈষম্যমূলক এবং এটি স্বাধীন ও প্রান্তিক চলচ্চিত্র নির্মাতাদের অনুদানের প্রক্রিয়া থেকে কার্যত বাদ দিয়ে দেয়। একজন ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর নির্মাতা, তরুণ, নবীন কিংবা প্রান্তিক নির্মাতার পক্ষে এই আর্থিক প্রমাণপত্র জমা দেওয়া প্রায় অসম্ভব। যেখানে একটি চমৎকার চিত্রনাট্য থাকা সত্ত্বেও কেবল অর্থের অভাবে একজন প্রতিভাবান নির্মাতা অনুদানের আবেদন করতে পারছেন না, সেখানে এটিকে মেধা ও সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করার প্রক্রিয়া বলা যায় না।
এই ধারা বহাল থাকলে ভবিষ্যতে অনুদানপ্রাপ্ত চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে সামাজিক বৈচিত্র্য ও বহুস্বর প্রতিফলিত হবে না। বরং একটি আর্থিকভাবে সুবিধাপ্রাপ্ত শ্রেণির একচেটিয়া অংশগ্রহণেই চলচ্চিত্র নির্মাণ সীমাবদ্ধ হয়ে যাবে, যা জাতীয় অনুদানের মৌলিক উদ্দেশ্যের পরিপন্থী বলে মনে করছেন এই নির্মাতারা। তাঁরা দাবি জানিয়েছেন, অনুদান প্রদান নীতিমালার ধারা ৬.৫ সম্পূর্ণভাবে বাতিল করে একটি সমতাভিত্তিক, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও চলচ্চিত্রবান্ধব নীতিমালা পুনরায় প্রণয়ন করতে হবে। সেই সঙ্গে প্রজ্ঞাপন জারির সময়সীমা বাড়িয়ে এই নীতিমালা পুনর্বিবেচনার সুযোগ দিতে হবে।
চলচ্চিত্রকর্মী ও নির্মাতাদের এই তালিকায় আছেন শাহ নেওয়াজ খান সিজু, মামুন সোবহানী, আকরাম খান, মো. আল আমিন রাকিব তনয়, নুরুল আলম আতিক, বিধান রিবেরু, সামির আহমেদ, সোহেল মণ্ডল, মনোজ প্রামাণিক, মুহাম্মদ কাইউম, গোলাম রাব্বানী, তাসনুভা রহমান, উত্তম কুমার সিংহ প্রমুখ।
জাতীয় চলচ্চিত্র অনুদান নীতিমালা ২০২৫-এর ৬.৫ ধারা নিয়ে চলচ্চিত্র সংস্কার রোডম্যাপ ২০২৪-এর কমিউনিকেশন উইংয়ের পক্ষ থেকে প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন ১১৯ জন চলচ্চিত্র নির্মাতা ও কর্মী। এই ধারায় উল্লেখ আছে, ‘প্রস্তাবিত বাজেটের কমপক্ষে শতকরা ১০ ভাগ অর্থ প্রযোজক/প্রস্তাব দাখিলকারীর ব্যাংক হিসাবে জমা থাকতে হবে। আবেদনের সঙ্গে এ-সংক্রান্ত প্রমাণ দাখিল করতে হবে।’ মূলত এই শর্তটি নিয়েই সবার আপত্তি।
বিবৃতিতে চলচ্চিত্র নির্মাতা ও কর্মীরা জানিয়েছেন, বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয় ঘোষিত চলচ্চিত্রে সরকারি অনুদান প্রদান নীতিমালা ২০২৫-এর বহুস্বর নিশ্চিতকরণ এবং মেধা ও সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করার যে অঙ্গীকার, তা জাতীয় চলচ্চিত্র অনুদান নীতিমালায় একটি নবদিগন্ত উন্মোচন করেছে। তবে ৬.৫ ধারার শতকরা ১০ ভাগ অর্থ জমা দেখানোর শর্তটি নৈতিকভাবে বৈষম্যমূলক এবং এটি স্বাধীন ও প্রান্তিক চলচ্চিত্র নির্মাতাদের অনুদানের প্রক্রিয়া থেকে কার্যত বাদ দিয়ে দেয়। একজন ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর নির্মাতা, তরুণ, নবীন কিংবা প্রান্তিক নির্মাতার পক্ষে এই আর্থিক প্রমাণপত্র জমা দেওয়া প্রায় অসম্ভব। যেখানে একটি চমৎকার চিত্রনাট্য থাকা সত্ত্বেও কেবল অর্থের অভাবে একজন প্রতিভাবান নির্মাতা অনুদানের আবেদন করতে পারছেন না, সেখানে এটিকে মেধা ও সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করার প্রক্রিয়া বলা যায় না।
এই ধারা বহাল থাকলে ভবিষ্যতে অনুদানপ্রাপ্ত চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে সামাজিক বৈচিত্র্য ও বহুস্বর প্রতিফলিত হবে না। বরং একটি আর্থিকভাবে সুবিধাপ্রাপ্ত শ্রেণির একচেটিয়া অংশগ্রহণেই চলচ্চিত্র নির্মাণ সীমাবদ্ধ হয়ে যাবে, যা জাতীয় অনুদানের মৌলিক উদ্দেশ্যের পরিপন্থী বলে মনে করছেন এই নির্মাতারা। তাঁরা দাবি জানিয়েছেন, অনুদান প্রদান নীতিমালার ধারা ৬.৫ সম্পূর্ণভাবে বাতিল করে একটি সমতাভিত্তিক, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও চলচ্চিত্রবান্ধব নীতিমালা পুনরায় প্রণয়ন করতে হবে। সেই সঙ্গে প্রজ্ঞাপন জারির সময়সীমা বাড়িয়ে এই নীতিমালা পুনর্বিবেচনার সুযোগ দিতে হবে।
চলচ্চিত্রকর্মী ও নির্মাতাদের এই তালিকায় আছেন শাহ নেওয়াজ খান সিজু, মামুন সোবহানী, আকরাম খান, মো. আল আমিন রাকিব তনয়, নুরুল আলম আতিক, বিধান রিবেরু, সামির আহমেদ, সোহেল মণ্ডল, মনোজ প্রামাণিক, মুহাম্মদ কাইউম, গোলাম রাব্বানী, তাসনুভা রহমান, উত্তম কুমার সিংহ প্রমুখ।
বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় চলচ্চিত্র অনুদান নীতিমালা ২০২৫-এর ৬.৫ ধারা নিয়ে চলচ্চিত্র সংস্কার রোডম্যাপ ২০২৪-এর কমিউনিকেশন উইংয়ের পক্ষ থেকে প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন ১১৯ জন চলচ্চিত্র নির্মাতা ও কর্মী। এই ধারায় উল্লেখ আছে, ‘প্রস্তাবিত বাজেটের কমপক্ষে শতকরা ১০ ভাগ অর্থ প্রযোজক/প্রস্তাব দাখিলকারীর ব্যাংক হিসাবে জমা থাকতে হবে। আবেদনের সঙ্গে এ-সংক্রান্ত প্রমাণ দাখিল করতে হবে।’ মূলত এই শর্তটি নিয়েই সবার আপত্তি।
বিবৃতিতে চলচ্চিত্র নির্মাতা ও কর্মীরা জানিয়েছেন, বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয় ঘোষিত চলচ্চিত্রে সরকারি অনুদান প্রদান নীতিমালা ২০২৫-এর বহুস্বর নিশ্চিতকরণ এবং মেধা ও সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করার যে অঙ্গীকার, তা জাতীয় চলচ্চিত্র অনুদান নীতিমালায় একটি নবদিগন্ত উন্মোচন করেছে। তবে ৬.৫ ধারার শতকরা ১০ ভাগ অর্থ জমা দেখানোর শর্তটি নৈতিকভাবে বৈষম্যমূলক এবং এটি স্বাধীন ও প্রান্তিক চলচ্চিত্র নির্মাতাদের অনুদানের প্রক্রিয়া থেকে কার্যত বাদ দিয়ে দেয়। একজন ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর নির্মাতা, তরুণ, নবীন কিংবা প্রান্তিক নির্মাতার পক্ষে এই আর্থিক প্রমাণপত্র জমা দেওয়া প্রায় অসম্ভব। যেখানে একটি চমৎকার চিত্রনাট্য থাকা সত্ত্বেও কেবল অর্থের অভাবে একজন প্রতিভাবান নির্মাতা অনুদানের আবেদন করতে পারছেন না, সেখানে এটিকে মেধা ও সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করার প্রক্রিয়া বলা যায় না।
এই ধারা বহাল থাকলে ভবিষ্যতে অনুদানপ্রাপ্ত চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে সামাজিক বৈচিত্র্য ও বহুস্বর প্রতিফলিত হবে না। বরং একটি আর্থিকভাবে সুবিধাপ্রাপ্ত শ্রেণির একচেটিয়া অংশগ্রহণেই চলচ্চিত্র নির্মাণ সীমাবদ্ধ হয়ে যাবে, যা জাতীয় অনুদানের মৌলিক উদ্দেশ্যের পরিপন্থী বলে মনে করছেন এই নির্মাতারা। তাঁরা দাবি জানিয়েছেন, অনুদান প্রদান নীতিমালার ধারা ৬.৫ সম্পূর্ণভাবে বাতিল করে একটি সমতাভিত্তিক, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও চলচ্চিত্রবান্ধব নীতিমালা পুনরায় প্রণয়ন করতে হবে। সেই সঙ্গে প্রজ্ঞাপন জারির সময়সীমা বাড়িয়ে এই নীতিমালা পুনর্বিবেচনার সুযোগ দিতে হবে।
চলচ্চিত্রকর্মী ও নির্মাতাদের এই তালিকায় আছেন শাহ নেওয়াজ খান সিজু, মামুন সোবহানী, আকরাম খান, মো. আল আমিন রাকিব তনয়, নুরুল আলম আতিক, বিধান রিবেরু, সামির আহমেদ, সোহেল মণ্ডল, মনোজ প্রামাণিক, মুহাম্মদ কাইউম, গোলাম রাব্বানী, তাসনুভা রহমান, উত্তম কুমার সিংহ প্রমুখ।
জাতীয় চলচ্চিত্র অনুদান নীতিমালা ২০২৫-এর ৬.৫ ধারা নিয়ে চলচ্চিত্র সংস্কার রোডম্যাপ ২০২৪-এর কমিউনিকেশন উইংয়ের পক্ষ থেকে প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন ১১৯ জন চলচ্চিত্র নির্মাতা ও কর্মী। এই ধারায় উল্লেখ আছে, ‘প্রস্তাবিত বাজেটের কমপক্ষে শতকরা ১০ ভাগ অর্থ প্রযোজক/প্রস্তাব দাখিলকারীর ব্যাংক হিসাবে জমা থাকতে হবে। আবেদনের সঙ্গে এ-সংক্রান্ত প্রমাণ দাখিল করতে হবে।’ মূলত এই শর্তটি নিয়েই সবার আপত্তি।
বিবৃতিতে চলচ্চিত্র নির্মাতা ও কর্মীরা জানিয়েছেন, বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয় ঘোষিত চলচ্চিত্রে সরকারি অনুদান প্রদান নীতিমালা ২০২৫-এর বহুস্বর নিশ্চিতকরণ এবং মেধা ও সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করার যে অঙ্গীকার, তা জাতীয় চলচ্চিত্র অনুদান নীতিমালায় একটি নবদিগন্ত উন্মোচন করেছে। তবে ৬.৫ ধারার শতকরা ১০ ভাগ অর্থ জমা দেখানোর শর্তটি নৈতিকভাবে বৈষম্যমূলক এবং এটি স্বাধীন ও প্রান্তিক চলচ্চিত্র নির্মাতাদের অনুদানের প্রক্রিয়া থেকে কার্যত বাদ দিয়ে দেয়। একজন ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর নির্মাতা, তরুণ, নবীন কিংবা প্রান্তিক নির্মাতার পক্ষে এই আর্থিক প্রমাণপত্র জমা দেওয়া প্রায় অসম্ভব। যেখানে একটি চমৎকার চিত্রনাট্য থাকা সত্ত্বেও কেবল অর্থের অভাবে একজন প্রতিভাবান নির্মাতা অনুদানের আবেদন করতে পারছেন না, সেখানে এটিকে মেধা ও সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করার প্রক্রিয়া বলা যায় না।
এই ধারা বহাল থাকলে ভবিষ্যতে অনুদানপ্রাপ্ত চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে সামাজিক বৈচিত্র্য ও বহুস্বর প্রতিফলিত হবে না। বরং একটি আর্থিকভাবে সুবিধাপ্রাপ্ত শ্রেণির একচেটিয়া অংশগ্রহণেই চলচ্চিত্র নির্মাণ সীমাবদ্ধ হয়ে যাবে, যা জাতীয় অনুদানের মৌলিক উদ্দেশ্যের পরিপন্থী বলে মনে করছেন এই নির্মাতারা। তাঁরা দাবি জানিয়েছেন, অনুদান প্রদান নীতিমালার ধারা ৬.৫ সম্পূর্ণভাবে বাতিল করে একটি সমতাভিত্তিক, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও চলচ্চিত্রবান্ধব নীতিমালা পুনরায় প্রণয়ন করতে হবে। সেই সঙ্গে প্রজ্ঞাপন জারির সময়সীমা বাড়িয়ে এই নীতিমালা পুনর্বিবেচনার সুযোগ দিতে হবে।
চলচ্চিত্রকর্মী ও নির্মাতাদের এই তালিকায় আছেন শাহ নেওয়াজ খান সিজু, মামুন সোবহানী, আকরাম খান, মো. আল আমিন রাকিব তনয়, নুরুল আলম আতিক, বিধান রিবেরু, সামির আহমেদ, সোহেল মণ্ডল, মনোজ প্রামাণিক, মুহাম্মদ কাইউম, গোলাম রাব্বানী, তাসনুভা রহমান, উত্তম কুমার সিংহ প্রমুখ।
এক সময় হলিউডের সবচেয়ে জনপ্রিয় কৌতুক অভিনেতা জিম ক্যারি যেন আজ রহস্যময় এক নিঃসঙ্গ জীবনের প্রতীক। ‘দ্য মাস্ক’ ও ‘ডাম্ব অ্যান্ড ডাম্বার’-এর এই তারকা একসময় প্রতি সিনেমা থেকে ২ কোটি ডলার পারিশ্রমিক পেতেন। আর এখন তিনি প্রায় হারিয়ে গেছেন পর্দা থেকে।
৫ ঘণ্টা আগেনদীপাড়ের মানুষের প্রেম-ভালোবাসা আর টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’। বানিয়েছেন বড়ুয়া সুনন্দা কাঁকন। গত ৫ সেপ্টেম্বর দেশের হলে মুক্তি পেয়েছিল সিনেমাটি। এবার মুক্তি পাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে।
৭ ঘণ্টা আগেএ্যাপোনিয়া নামের একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস থেকে শাড়ি নিয়ে প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী প্রচার করেননি বলে অভিযোগ উঠেছে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে। এ বিষয়ে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছে এ্যাপোনিয়া কর্তৃপক্ষ। তবে তিশা জানান, শাড়িটি তিনি পেয়েছেন উপহার হিসেবে।
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী নামিয়াকে বিয়ে করেছেন জেমস। নামিয়ার বাবা নুরুল আমিন আর মা নাহিদ আমিন যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। পারিবারিক সূত্রে যুক্তরাষ্ট্রেই বেড়ে উঠেছেন নামিয়া। সেখানে নৃত্যশিল্পী হিসেবেও পরিচিতি রয়েছে তাঁর।
১২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
এক সময় হলিউডের সবচেয়ে জনপ্রিয় কৌতুক অভিনেতা জিম ক্যারি যেন আজ রহস্যময় এক নিঃসঙ্গ জীবনের প্রতীক। ‘দ্য মাস্ক’ ও ‘ডাম্ব অ্যান্ড ডাম্বার’-এর এই তারকা একসময় প্রতি সিনেমা থেকে ২ কোটি ডলার পারিশ্রমিক পেতেন। আর এখন তিনি প্রায় হারিয়ে গেছেন পর্দা থেকে।
বুধবার (২২ অক্টোবর) ডেইলি মেইল জানিয়েছে, আগামী ফেব্রুয়ারিতে (২০২৬) ফ্রান্সের মর্যাদাপূর্ণ সিজার অ্যাওয়ার্ডস-এর মঞ্চে জিম ক্যারিকে দেওয়া হবে ফরাসি চলচ্চিত্র জগতের সর্বোচ্চ সম্মানগুলোর একটি। ফরাসিরা বিশ্বখ্যাত এই অভিনেতাকে ‘আধুনিক সিনেমার অন্যতম মৌলিক কণ্ঠ’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে। আর বলেছে, ‘তিনি আমাদের মনে করিয়ে দেন—সিনেমা শুধু বিনোদন নয়, এটি শিল্পের সাহসী ভাষাও হতে পারে।’
অথচ এই প্রশংসা শুনে অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন—সত্যিই কি জিম ক্যারির কর্মজীবন এতটা সাহসী ছিল?
কানাডীয় বংশোদ্ভূত এই অভিনেতা মাঝেমধ্যেই নিজেকে ফরাসি দস্যুর বংশধর বলে দাবি করতেন। ২০১০ সালে তিনি ফ্রান্সের ‘শেভালিয়ার অব দ্য অর্ডার অব আর্টস অ্যান্ড লেটারস’ উপাধি পান। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয়—তিনি কখনো অস্কারের মনোনয়ন পাননি।
গত এক দশকে তাঁর উল্লেখযোগ্য কোনো চলচ্চিত্র নেই। সাম্প্রতিক বছরগুলোয় তাঁকে শুধু ‘সোনিক দ্য হেজহগ’ ফ্র্যাঞ্চাইজিতে দেখা গেছে, যেখানে তাঁর সহ অভিনেতারা মূলত কম্পিউটার-নির্মিত চরিত্র। ২০২৭ সালে আসছে সিরিজটির চতুর্থ পর্ব। এটি হয়তো অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক হবে, কিন্তু এটি তাঁর শিল্পজীবনে তেমন কিছু যোগ করবে না।
২০১৬ সালে মুক্তি পাওয়া তাঁর শেষ দুটি সিনেমা ‘ডার্ক ক্রাইম’ ও ‘দ্য বেড ব্যাচ’ ছিল ভয়াবহ ব্যর্থতা। দুটি সিনেমাই সমালোচক ও দর্শকদের কাছে মুখ থুবড়ে পড়েছিল। একসময় হলিউডের সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক পাওয়া এই অভিনেতা তখন থেকে প্রায় কর্মহীন, যেন তিনি অদৃশ্য হয়ে গেছেন।
জানা যায়, লস অ্যাঞ্জেলেসের ব্রেন্টউডে ১২ হাজার ৭০০ বর্গফুটের বিলাসবহুল বাড়ি বিক্রি করাও তাঁর জন্য দুঃস্বপ্নে পরিণত হয়েছিল। ১৯৯৪ সালে ৩.৮ মিলিয়ন ডলারে কেনা সেই বাড়ি ২০২৩ সালে ২৮.৯ মিলিয়নে বিক্রির জন্য তোলা হয়। কিন্তু ক্রেতা না পেয়ে বারবার দাম কমিয়ে অবশেষে ১৭ মিলিয়নে বিক্রি করতে হয়।
২০১৭ সাল থেকে তিনি হাওয়াইয়ের মাউই দ্বীপে বসবাস করছেন। সেখানে তিনি মূলত ছবি আঁকেন আর নিঃসঙ্গ জীবনযাপন করেন। ২০১৮ সালে তিনি বলেছিলেন, ‘আমি একা থাকতে ভালোবাসি। তাই একা থাকা আমার কাছে কষ্ট নয়।’
তবে ক্যারি পুরোপুরি অবসর নেননি। সূত্র বলছে, তিনি নতুন কয়েকটি প্রকল্পে কাজ করছেন। এর মধ্যে ‘দ্য জেটসোন্স’ নামে ১৯৬০-এর দশকের একটি ক্ল্যাসিক কার্টুন সিরিজের লাইভ-অ্যাকশন রূপান্তরে অভিনয় করবেন তিনি।
২০২২ সালে তিনি ঘোষণা দিয়েছিলেন, ‘আমি শান্ত জীবন ভালোবাসি। আমি যা করেছি, যথেষ্ট করেছি। আমি পরিপূর্ণ।’ এরপর যখন তিনি ‘সোনিক-৩’ ফ্র্যাঞ্চাইজিতে যুক্ত হন, তখন মজার ছলে বলেছিলেন, ‘আমি অনেক কিছু কিনেছি, তাই টাকার দরকার।’
কিন্তু জিম ক্যারির পতনের পেছনে কেবল ব্যর্থ সিনেমা নয়, ব্যক্তিজীবনের নানা অন্ধকার অধ্যায়ও কাজ করেছে।
২০০৫ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত অভিনেত্রী ও মডেল জেনি ম্যাককার্থির সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক ছিল। ম্যাককার্থি দাবি করেছিলেন, তাঁর ছেলের অটিজম নাকি ভ্যাকসিনের কারণে হয়েছিল। এমন একটি অগ্রহণযোগ্য ও ভ্রান্ত দাবিকে সে সময় ক্যারিও সমর্থন করেছিলেন। এই অবস্থান পরে তাঁকে অনেক ভক্ত ও সহকর্মীর বিরাগভাজন করে তোলে।
আরও ভয়াবহ ছিল ২০১২ সালে শুরু হওয়া তাঁর প্রেমিকা ক্যাথরিওনা হোয়াইটের সঙ্গে সম্পর্ক। বিবাহিত এই আইরিশ মেকআপ আর্টিস্ট ২০১৫ সালে আত্মহত্যা করেন। আত্মহত্যার মাত্র চার দিন আগেই ক্যারির সঙ্গে বিচ্ছেদ হয়েছিল তাঁর। আত্মহত্যার নোটে হোয়াইট লিখে গেছেন, ‘তুমি আমাকে ভেঙে দিয়েছ।’
এরপর হোয়াইটের স্বামী ও মা দুজনই ক্যারির বিরুদ্ধে মামলা করেন। তাঁরা অভিযোগ করেন, তিনি অবৈধভাবে প্রেসক্রিপশন ওষুধ জোগাড় করেছিলেন এবং হোয়াইটকে যৌনরোগে সংক্রমিত করেছিলেন। ২০১৮ সালে এই মামলাগুলো খারিজ হয়ে গেলেও তত দিনে ভক্তদের কাছে ক্যারির ভাবমূর্তি চরম ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
নিজ জীবনের বেদনা ও বিষণ্নতা সম্পর্কে ক্যারি নিজেও বহুবার খোলাখুলি কথা বলেছেন। তাঁর সাবেক স্ত্রী মেলিসা ওমর এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘ওর হাসিটাই ওর সবচেয়ে বড় মুখোশ।’
এক সময় হলিউডের সবচেয়ে জনপ্রিয় কৌতুক অভিনেতা জিম ক্যারি যেন আজ রহস্যময় এক নিঃসঙ্গ জীবনের প্রতীক। ‘দ্য মাস্ক’ ও ‘ডাম্ব অ্যান্ড ডাম্বার’-এর এই তারকা একসময় প্রতি সিনেমা থেকে ২ কোটি ডলার পারিশ্রমিক পেতেন। আর এখন তিনি প্রায় হারিয়ে গেছেন পর্দা থেকে।
বুধবার (২২ অক্টোবর) ডেইলি মেইল জানিয়েছে, আগামী ফেব্রুয়ারিতে (২০২৬) ফ্রান্সের মর্যাদাপূর্ণ সিজার অ্যাওয়ার্ডস-এর মঞ্চে জিম ক্যারিকে দেওয়া হবে ফরাসি চলচ্চিত্র জগতের সর্বোচ্চ সম্মানগুলোর একটি। ফরাসিরা বিশ্বখ্যাত এই অভিনেতাকে ‘আধুনিক সিনেমার অন্যতম মৌলিক কণ্ঠ’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে। আর বলেছে, ‘তিনি আমাদের মনে করিয়ে দেন—সিনেমা শুধু বিনোদন নয়, এটি শিল্পের সাহসী ভাষাও হতে পারে।’
অথচ এই প্রশংসা শুনে অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন—সত্যিই কি জিম ক্যারির কর্মজীবন এতটা সাহসী ছিল?
কানাডীয় বংশোদ্ভূত এই অভিনেতা মাঝেমধ্যেই নিজেকে ফরাসি দস্যুর বংশধর বলে দাবি করতেন। ২০১০ সালে তিনি ফ্রান্সের ‘শেভালিয়ার অব দ্য অর্ডার অব আর্টস অ্যান্ড লেটারস’ উপাধি পান। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয়—তিনি কখনো অস্কারের মনোনয়ন পাননি।
গত এক দশকে তাঁর উল্লেখযোগ্য কোনো চলচ্চিত্র নেই। সাম্প্রতিক বছরগুলোয় তাঁকে শুধু ‘সোনিক দ্য হেজহগ’ ফ্র্যাঞ্চাইজিতে দেখা গেছে, যেখানে তাঁর সহ অভিনেতারা মূলত কম্পিউটার-নির্মিত চরিত্র। ২০২৭ সালে আসছে সিরিজটির চতুর্থ পর্ব। এটি হয়তো অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক হবে, কিন্তু এটি তাঁর শিল্পজীবনে তেমন কিছু যোগ করবে না।
২০১৬ সালে মুক্তি পাওয়া তাঁর শেষ দুটি সিনেমা ‘ডার্ক ক্রাইম’ ও ‘দ্য বেড ব্যাচ’ ছিল ভয়াবহ ব্যর্থতা। দুটি সিনেমাই সমালোচক ও দর্শকদের কাছে মুখ থুবড়ে পড়েছিল। একসময় হলিউডের সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক পাওয়া এই অভিনেতা তখন থেকে প্রায় কর্মহীন, যেন তিনি অদৃশ্য হয়ে গেছেন।
জানা যায়, লস অ্যাঞ্জেলেসের ব্রেন্টউডে ১২ হাজার ৭০০ বর্গফুটের বিলাসবহুল বাড়ি বিক্রি করাও তাঁর জন্য দুঃস্বপ্নে পরিণত হয়েছিল। ১৯৯৪ সালে ৩.৮ মিলিয়ন ডলারে কেনা সেই বাড়ি ২০২৩ সালে ২৮.৯ মিলিয়নে বিক্রির জন্য তোলা হয়। কিন্তু ক্রেতা না পেয়ে বারবার দাম কমিয়ে অবশেষে ১৭ মিলিয়নে বিক্রি করতে হয়।
২০১৭ সাল থেকে তিনি হাওয়াইয়ের মাউই দ্বীপে বসবাস করছেন। সেখানে তিনি মূলত ছবি আঁকেন আর নিঃসঙ্গ জীবনযাপন করেন। ২০১৮ সালে তিনি বলেছিলেন, ‘আমি একা থাকতে ভালোবাসি। তাই একা থাকা আমার কাছে কষ্ট নয়।’
তবে ক্যারি পুরোপুরি অবসর নেননি। সূত্র বলছে, তিনি নতুন কয়েকটি প্রকল্পে কাজ করছেন। এর মধ্যে ‘দ্য জেটসোন্স’ নামে ১৯৬০-এর দশকের একটি ক্ল্যাসিক কার্টুন সিরিজের লাইভ-অ্যাকশন রূপান্তরে অভিনয় করবেন তিনি।
২০২২ সালে তিনি ঘোষণা দিয়েছিলেন, ‘আমি শান্ত জীবন ভালোবাসি। আমি যা করেছি, যথেষ্ট করেছি। আমি পরিপূর্ণ।’ এরপর যখন তিনি ‘সোনিক-৩’ ফ্র্যাঞ্চাইজিতে যুক্ত হন, তখন মজার ছলে বলেছিলেন, ‘আমি অনেক কিছু কিনেছি, তাই টাকার দরকার।’
কিন্তু জিম ক্যারির পতনের পেছনে কেবল ব্যর্থ সিনেমা নয়, ব্যক্তিজীবনের নানা অন্ধকার অধ্যায়ও কাজ করেছে।
২০০৫ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত অভিনেত্রী ও মডেল জেনি ম্যাককার্থির সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক ছিল। ম্যাককার্থি দাবি করেছিলেন, তাঁর ছেলের অটিজম নাকি ভ্যাকসিনের কারণে হয়েছিল। এমন একটি অগ্রহণযোগ্য ও ভ্রান্ত দাবিকে সে সময় ক্যারিও সমর্থন করেছিলেন। এই অবস্থান পরে তাঁকে অনেক ভক্ত ও সহকর্মীর বিরাগভাজন করে তোলে।
আরও ভয়াবহ ছিল ২০১২ সালে শুরু হওয়া তাঁর প্রেমিকা ক্যাথরিওনা হোয়াইটের সঙ্গে সম্পর্ক। বিবাহিত এই আইরিশ মেকআপ আর্টিস্ট ২০১৫ সালে আত্মহত্যা করেন। আত্মহত্যার মাত্র চার দিন আগেই ক্যারির সঙ্গে বিচ্ছেদ হয়েছিল তাঁর। আত্মহত্যার নোটে হোয়াইট লিখে গেছেন, ‘তুমি আমাকে ভেঙে দিয়েছ।’
এরপর হোয়াইটের স্বামী ও মা দুজনই ক্যারির বিরুদ্ধে মামলা করেন। তাঁরা অভিযোগ করেন, তিনি অবৈধভাবে প্রেসক্রিপশন ওষুধ জোগাড় করেছিলেন এবং হোয়াইটকে যৌনরোগে সংক্রমিত করেছিলেন। ২০১৮ সালে এই মামলাগুলো খারিজ হয়ে গেলেও তত দিনে ভক্তদের কাছে ক্যারির ভাবমূর্তি চরম ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
নিজ জীবনের বেদনা ও বিষণ্নতা সম্পর্কে ক্যারি নিজেও বহুবার খোলাখুলি কথা বলেছেন। তাঁর সাবেক স্ত্রী মেলিসা ওমর এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘ওর হাসিটাই ওর সবচেয়ে বড় মুখোশ।’
জাতীয় চলচ্চিত্র অনুদান নীতিমালা ২০২৫-এর ৬.৫ ধারা নিয়ে চলচ্চিত্র সংস্কার রোডম্যাপ ২০২৪-এর কমিউনিকেশন উইংয়ের পক্ষ থেকে প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন ১১৯ জন চলচ্চিত্র নির্মাতা ও কর্মী। এই ধারায় উল্লেখ আছে, ‘প্রস্তাবিত বাজেটের কমপক্ষে শতকরা ১০ ভাগ অর্থ প্রযোজক/প্রস্তাব দাখিলকারীর ব্যাংক হিসাবে জমা...
২৩ এপ্রিল ২০২৫নদীপাড়ের মানুষের প্রেম-ভালোবাসা আর টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’। বানিয়েছেন বড়ুয়া সুনন্দা কাঁকন। গত ৫ সেপ্টেম্বর দেশের হলে মুক্তি পেয়েছিল সিনেমাটি। এবার মুক্তি পাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে।
৭ ঘণ্টা আগেএ্যাপোনিয়া নামের একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস থেকে শাড়ি নিয়ে প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী প্রচার করেননি বলে অভিযোগ উঠেছে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে। এ বিষয়ে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছে এ্যাপোনিয়া কর্তৃপক্ষ। তবে তিশা জানান, শাড়িটি তিনি পেয়েছেন উপহার হিসেবে।
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী নামিয়াকে বিয়ে করেছেন জেমস। নামিয়ার বাবা নুরুল আমিন আর মা নাহিদ আমিন যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। পারিবারিক সূত্রে যুক্তরাষ্ট্রেই বেড়ে উঠেছেন নামিয়া। সেখানে নৃত্যশিল্পী হিসেবেও পরিচিতি রয়েছে তাঁর।
১২ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
গত ৫ সেপ্টেম্বর দেশের হলে মুক্তি পায় ইংরেজি ভাষায় নির্মিত সিনেমা ‘ডট’। এবার সিনেমাটি দেখা যাবে যুক্তরাষ্ট্রে। পরিচালক বড়ুয়া সুনন্দা কাঁকন জানান, আগামী ৭ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া রাজ্যের এএমসি ইউনিভার্সাল স্টুডিওতে মুক্তি পাবে ডট।
ক্যালিফোর্নিয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের ১৫টি অঙ্গরাজ্য সিনেমাটি প্রদর্শিত হবে বলে জানিয়েছেন নির্মাতা।নদীপাড়ের মানুষের প্রেম-ভালোবাসা আর টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে ডট। প্রযোজনা করেছেন বড়ুয়া মনোজিত ধীমন।
কাঁকন বলেন, ‘ডট সিনেমাটি তৈরি হয়েছে নারী পাচার এবং নারী সংগ্রামের গল্প নিয়ে। বাস্তব ঘটনা অবলম্বনে তৈরি হয়েছে এর চিত্রনাট্য। তাই দীর্ঘ গবেষণার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে আমাদের। সিনেমাটির দৈর্ঘ্য ২ ঘণ্টা ৮ মিনিট। দেশের দর্শকের পাশাপাশি বিদেশি দর্শকের কথা মাথায় রেখে সিনেমার সংলাপ ইংরেজিতে রাখা হয়েছে।’
ডট সিনেমায় অভিনয় করেছেন গ্রুপ থিয়েটারের একঝাঁক অভিনয়শিল্পী। বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন বড়ুয়া মনোজিত ধীমন, মিষ্টি আক্তার, পরী, রাজিবুল ইসলাম, সোনিয়া পারভীন শাপলা, মামুন, মোস্তাফিজুর রহমান, কামরুল ইসলাম, মাসুদ চৌধুরী, তারিকুল ইসলাম তারেক, আব্দুল বারিক মুকুল, সেন্ডি কুমার প্রমুখ।
গত ৫ সেপ্টেম্বর দেশের হলে মুক্তি পায় ইংরেজি ভাষায় নির্মিত সিনেমা ‘ডট’। এবার সিনেমাটি দেখা যাবে যুক্তরাষ্ট্রে। পরিচালক বড়ুয়া সুনন্দা কাঁকন জানান, আগামী ৭ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া রাজ্যের এএমসি ইউনিভার্সাল স্টুডিওতে মুক্তি পাবে ডট।
ক্যালিফোর্নিয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের ১৫টি অঙ্গরাজ্য সিনেমাটি প্রদর্শিত হবে বলে জানিয়েছেন নির্মাতা।নদীপাড়ের মানুষের প্রেম-ভালোবাসা আর টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে ডট। প্রযোজনা করেছেন বড়ুয়া মনোজিত ধীমন।
কাঁকন বলেন, ‘ডট সিনেমাটি তৈরি হয়েছে নারী পাচার এবং নারী সংগ্রামের গল্প নিয়ে। বাস্তব ঘটনা অবলম্বনে তৈরি হয়েছে এর চিত্রনাট্য। তাই দীর্ঘ গবেষণার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে আমাদের। সিনেমাটির দৈর্ঘ্য ২ ঘণ্টা ৮ মিনিট। দেশের দর্শকের পাশাপাশি বিদেশি দর্শকের কথা মাথায় রেখে সিনেমার সংলাপ ইংরেজিতে রাখা হয়েছে।’
ডট সিনেমায় অভিনয় করেছেন গ্রুপ থিয়েটারের একঝাঁক অভিনয়শিল্পী। বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন বড়ুয়া মনোজিত ধীমন, মিষ্টি আক্তার, পরী, রাজিবুল ইসলাম, সোনিয়া পারভীন শাপলা, মামুন, মোস্তাফিজুর রহমান, কামরুল ইসলাম, মাসুদ চৌধুরী, তারিকুল ইসলাম তারেক, আব্দুল বারিক মুকুল, সেন্ডি কুমার প্রমুখ।
জাতীয় চলচ্চিত্র অনুদান নীতিমালা ২০২৫-এর ৬.৫ ধারা নিয়ে চলচ্চিত্র সংস্কার রোডম্যাপ ২০২৪-এর কমিউনিকেশন উইংয়ের পক্ষ থেকে প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন ১১৯ জন চলচ্চিত্র নির্মাতা ও কর্মী। এই ধারায় উল্লেখ আছে, ‘প্রস্তাবিত বাজেটের কমপক্ষে শতকরা ১০ ভাগ অর্থ প্রযোজক/প্রস্তাব দাখিলকারীর ব্যাংক হিসাবে জমা...
২৩ এপ্রিল ২০২৫এক সময় হলিউডের সবচেয়ে জনপ্রিয় কৌতুক অভিনেতা জিম ক্যারি যেন আজ রহস্যময় এক নিঃসঙ্গ জীবনের প্রতীক। ‘দ্য মাস্ক’ ও ‘ডাম্ব অ্যান্ড ডাম্বার’-এর এই তারকা একসময় প্রতি সিনেমা থেকে ২ কোটি ডলার পারিশ্রমিক পেতেন। আর এখন তিনি প্রায় হারিয়ে গেছেন পর্দা থেকে।
৫ ঘণ্টা আগেএ্যাপোনিয়া নামের একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস থেকে শাড়ি নিয়ে প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী প্রচার করেননি বলে অভিযোগ উঠেছে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে। এ বিষয়ে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছে এ্যাপোনিয়া কর্তৃপক্ষ। তবে তিশা জানান, শাড়িটি তিনি পেয়েছেন উপহার হিসেবে।
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী নামিয়াকে বিয়ে করেছেন জেমস। নামিয়ার বাবা নুরুল আমিন আর মা নাহিদ আমিন যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। পারিবারিক সূত্রে যুক্তরাষ্ট্রেই বেড়ে উঠেছেন নামিয়া। সেখানে নৃত্যশিল্পী হিসেবেও পরিচিতি রয়েছে তাঁর।
১২ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
অভিনেত্রী তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ এনেছেন ঝিনুক নামের এক নারী উদ্যোক্তা। তিশার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি এ্যাপোনিয়া নামের একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস থেকে শাড়ি নিয়ে প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী প্রচার করেননি। তবে তিশা জানান, শাড়িটি তিনি পেয়েছেন উপহার হিসেবে। এ্যাপোনিয়া ফ্যাশন পেজের এক্সিকিউটিভ মো. আমিনুল ইসলামের পক্ষে তিশাকে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সলিমুল্লাহ সরকার
নোটিশে বলা হয়েছে, ‘শাড়িটি তিশার বাসায় পৌঁছে দেওয়ার পর তিনি একাধিকবার প্রমোশনের আশ্বাস দিলেও ১০ মাসেও তা করেননি; বরং ছয় মাস ধরে কোনো যোগাযোগও রাখেননি। উদ্যোক্তার দাবি, বিশ্বাস ভঙ্গ করে তিশা প্রতারণা করেছেন। উক্ত বিষয়টি বিভিন্ন অনলাইনসহ বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত হলে আপনি আপনার নামীয় ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডি থেকে লেখেন, ‘গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক’, যা আপনার মতো দেশের পরিচিত অভিনেত্রীদের কাছ থেকে কাম্য নয় এবং বক্তব্যটি একাধারে মানহানিকর, কুরুচিপূর্ণ, বানোয়াট এবং সত্য গোপন করার ছলচাতুরী মাত্র।’
নোটিশে আরও বলা হয়েছে, ৭ দিনের মধ্যে ২৮ হাজার ৮০০ টাকা শাড়ির মূল্য এবং ১ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হবে এবং প্রকাশ্যে মাফ চাইতে হবে তানজিন তিশাকে। অন্যথায়, তাঁর বিরুদ্ধে বাংলাদেশ দণ্ডবিধি অনুযায়ী মামলা করা হবে।
তানজিন তিশার বাসার ঠিকানায় ডাকযোগে এবং তিশার হোয়াটসঅ্যাপে আইনি নোটিশটি পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে এ্যাপোনিয়া কর্তৃপক্ষ। তবে এ নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো মন্তব্য করেননি তানজিন তিশা।
অভিনেত্রী তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ এনেছেন ঝিনুক নামের এক নারী উদ্যোক্তা। তিশার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি এ্যাপোনিয়া নামের একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস থেকে শাড়ি নিয়ে প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী প্রচার করেননি। তবে তিশা জানান, শাড়িটি তিনি পেয়েছেন উপহার হিসেবে। এ্যাপোনিয়া ফ্যাশন পেজের এক্সিকিউটিভ মো. আমিনুল ইসলামের পক্ষে তিশাকে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সলিমুল্লাহ সরকার
নোটিশে বলা হয়েছে, ‘শাড়িটি তিশার বাসায় পৌঁছে দেওয়ার পর তিনি একাধিকবার প্রমোশনের আশ্বাস দিলেও ১০ মাসেও তা করেননি; বরং ছয় মাস ধরে কোনো যোগাযোগও রাখেননি। উদ্যোক্তার দাবি, বিশ্বাস ভঙ্গ করে তিশা প্রতারণা করেছেন। উক্ত বিষয়টি বিভিন্ন অনলাইনসহ বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত হলে আপনি আপনার নামীয় ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডি থেকে লেখেন, ‘গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক’, যা আপনার মতো দেশের পরিচিত অভিনেত্রীদের কাছ থেকে কাম্য নয় এবং বক্তব্যটি একাধারে মানহানিকর, কুরুচিপূর্ণ, বানোয়াট এবং সত্য গোপন করার ছলচাতুরী মাত্র।’
নোটিশে আরও বলা হয়েছে, ৭ দিনের মধ্যে ২৮ হাজার ৮০০ টাকা শাড়ির মূল্য এবং ১ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হবে এবং প্রকাশ্যে মাফ চাইতে হবে তানজিন তিশাকে। অন্যথায়, তাঁর বিরুদ্ধে বাংলাদেশ দণ্ডবিধি অনুযায়ী মামলা করা হবে।
তানজিন তিশার বাসার ঠিকানায় ডাকযোগে এবং তিশার হোয়াটসঅ্যাপে আইনি নোটিশটি পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে এ্যাপোনিয়া কর্তৃপক্ষ। তবে এ নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো মন্তব্য করেননি তানজিন তিশা।
জাতীয় চলচ্চিত্র অনুদান নীতিমালা ২০২৫-এর ৬.৫ ধারা নিয়ে চলচ্চিত্র সংস্কার রোডম্যাপ ২০২৪-এর কমিউনিকেশন উইংয়ের পক্ষ থেকে প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন ১১৯ জন চলচ্চিত্র নির্মাতা ও কর্মী। এই ধারায় উল্লেখ আছে, ‘প্রস্তাবিত বাজেটের কমপক্ষে শতকরা ১০ ভাগ অর্থ প্রযোজক/প্রস্তাব দাখিলকারীর ব্যাংক হিসাবে জমা...
২৩ এপ্রিল ২০২৫এক সময় হলিউডের সবচেয়ে জনপ্রিয় কৌতুক অভিনেতা জিম ক্যারি যেন আজ রহস্যময় এক নিঃসঙ্গ জীবনের প্রতীক। ‘দ্য মাস্ক’ ও ‘ডাম্ব অ্যান্ড ডাম্বার’-এর এই তারকা একসময় প্রতি সিনেমা থেকে ২ কোটি ডলার পারিশ্রমিক পেতেন। আর এখন তিনি প্রায় হারিয়ে গেছেন পর্দা থেকে।
৫ ঘণ্টা আগেনদীপাড়ের মানুষের প্রেম-ভালোবাসা আর টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’। বানিয়েছেন বড়ুয়া সুনন্দা কাঁকন। গত ৫ সেপ্টেম্বর দেশের হলে মুক্তি পেয়েছিল সিনেমাটি। এবার মুক্তি পাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে।
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী নামিয়াকে বিয়ে করেছেন জেমস। নামিয়ার বাবা নুরুল আমিন আর মা নাহিদ আমিন যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। পারিবারিক সূত্রে যুক্তরাষ্ট্রেই বেড়ে উঠেছেন নামিয়া। সেখানে নৃত্যশিল্পী হিসেবেও পরিচিতি রয়েছে তাঁর।
১২ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
১১ বছর আগে দ্বিতীয় স্ত্রী বেনজির সাজ্জাদের সঙ্গে বিচ্ছেদ হয়েছে ব্যান্ড তারকা নগরবাউল জেমসের। গত বছর যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী নামিয়া আমিনকে বিয়ে করেছেন তিনি। বিচ্ছেদের মতো নতুন বিয়ের খবরও এত দিন গোপন রেখেছিলেন জেমস। এ বছর জুনে নতুন সংসারে জন্ম নেয় পুত্রসন্তান। সন্তান জন্মের চার মাস পর নতুন বিয়ের খবর জানালেন জেমস।
নামিয়ার বাবা নুরুল আমিন আর মা নাহিদ আমিন যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। পারিবারিক সূত্রে যুক্তরাষ্ট্রেই বেড়ে উঠেছেন নামিয়া। সেখানে নৃত্যশিল্পী হিসেবেও পরিচিতি রয়েছে তাঁর। জেমস-নামিয়ার পরিচয় ২০২৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে। জেমস তখন যুক্তরাষ্ট্রে সংগীত সফর করছিলেন। লস অ্যাঞ্জেলেসের শোতে নামিয়ার সঙ্গে পরিচয় হয়। সেই পরিচয় থেকে বাড়ে ঘনিষ্ঠতা। যুক্তরাষ্ট্র সফর শেষে জেমস ফিরে আসেন বাংলাদেশে। কিছুদিন যেতেই মনের টানে নামিয়া ছুটে আসেন বাংলাদেশে। ২০২৪ সালের ১২ জুন বিয়ে করেন তাঁরা।
বিয়ের পর থেকে জেমসের ঢাকার বনানীর বাসায় বাস করছেন জেমস ও নামিয়া। এ বছরের ৮ জুন নিউইয়র্কের হান্টিং টং হাসপাতালে জন্ম হয় তাঁদের পুত্রসন্তানের। ছেলের নাম রাখা হয়েছে জিবরান আনাম।
নতুন জীবন নিয়ে জেমস বলেন, ‘আল্লাহর অশেষ কৃপায় ভালো আছি। যত দিন বাঁচি, যেন গান গেয়ে যেতে পারি। দোয়া চাই সবার কাছে। সবাই আমাকে প্রার্থনায় রাখবেন।’
এর আগে ১৯৯১ সালে চিত্রনায়িকা রথিকে এবং ২০০২ সালে বেনজিরকে বিয়ে করেন জেমস। রথির সঙ্গে জেমসের বিচ্ছেদ হয় ২০০৩ সালে এবং বেনজিরের সঙ্গে ২০১৪ সালে। রথির ঘরে রয়েছে জেমসের এক ছেলে দানিশ ও এক মেয়ে জান্নাত। বেনজিরের ঘরে এক মেয়ে জাহান।
জেমসের ম্যানেজার রুবাইয়াৎ ঠাকুর রবিন জানিয়েছেন, বেনজির তাঁদের একমাত্র মেয়ে জাহানকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ডালাসে স্থায়ীভাবে বসবাসের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। আর জেমস কোনোভাবেই গান আর দেশ ছাড়বেন না। তাই সমঝোতার ভিত্তিতে জেমস ও বেনজির বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেন।
১১ বছর আগে দ্বিতীয় স্ত্রী বেনজির সাজ্জাদের সঙ্গে বিচ্ছেদ হয়েছে ব্যান্ড তারকা নগরবাউল জেমসের। গত বছর যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী নামিয়া আমিনকে বিয়ে করেছেন তিনি। বিচ্ছেদের মতো নতুন বিয়ের খবরও এত দিন গোপন রেখেছিলেন জেমস। এ বছর জুনে নতুন সংসারে জন্ম নেয় পুত্রসন্তান। সন্তান জন্মের চার মাস পর নতুন বিয়ের খবর জানালেন জেমস।
নামিয়ার বাবা নুরুল আমিন আর মা নাহিদ আমিন যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। পারিবারিক সূত্রে যুক্তরাষ্ট্রেই বেড়ে উঠেছেন নামিয়া। সেখানে নৃত্যশিল্পী হিসেবেও পরিচিতি রয়েছে তাঁর। জেমস-নামিয়ার পরিচয় ২০২৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে। জেমস তখন যুক্তরাষ্ট্রে সংগীত সফর করছিলেন। লস অ্যাঞ্জেলেসের শোতে নামিয়ার সঙ্গে পরিচয় হয়। সেই পরিচয় থেকে বাড়ে ঘনিষ্ঠতা। যুক্তরাষ্ট্র সফর শেষে জেমস ফিরে আসেন বাংলাদেশে। কিছুদিন যেতেই মনের টানে নামিয়া ছুটে আসেন বাংলাদেশে। ২০২৪ সালের ১২ জুন বিয়ে করেন তাঁরা।
বিয়ের পর থেকে জেমসের ঢাকার বনানীর বাসায় বাস করছেন জেমস ও নামিয়া। এ বছরের ৮ জুন নিউইয়র্কের হান্টিং টং হাসপাতালে জন্ম হয় তাঁদের পুত্রসন্তানের। ছেলের নাম রাখা হয়েছে জিবরান আনাম।
নতুন জীবন নিয়ে জেমস বলেন, ‘আল্লাহর অশেষ কৃপায় ভালো আছি। যত দিন বাঁচি, যেন গান গেয়ে যেতে পারি। দোয়া চাই সবার কাছে। সবাই আমাকে প্রার্থনায় রাখবেন।’
এর আগে ১৯৯১ সালে চিত্রনায়িকা রথিকে এবং ২০০২ সালে বেনজিরকে বিয়ে করেন জেমস। রথির সঙ্গে জেমসের বিচ্ছেদ হয় ২০০৩ সালে এবং বেনজিরের সঙ্গে ২০১৪ সালে। রথির ঘরে রয়েছে জেমসের এক ছেলে দানিশ ও এক মেয়ে জান্নাত। বেনজিরের ঘরে এক মেয়ে জাহান।
জেমসের ম্যানেজার রুবাইয়াৎ ঠাকুর রবিন জানিয়েছেন, বেনজির তাঁদের একমাত্র মেয়ে জাহানকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ডালাসে স্থায়ীভাবে বসবাসের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। আর জেমস কোনোভাবেই গান আর দেশ ছাড়বেন না। তাই সমঝোতার ভিত্তিতে জেমস ও বেনজির বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেন।
জাতীয় চলচ্চিত্র অনুদান নীতিমালা ২০২৫-এর ৬.৫ ধারা নিয়ে চলচ্চিত্র সংস্কার রোডম্যাপ ২০২৪-এর কমিউনিকেশন উইংয়ের পক্ষ থেকে প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন ১১৯ জন চলচ্চিত্র নির্মাতা ও কর্মী। এই ধারায় উল্লেখ আছে, ‘প্রস্তাবিত বাজেটের কমপক্ষে শতকরা ১০ ভাগ অর্থ প্রযোজক/প্রস্তাব দাখিলকারীর ব্যাংক হিসাবে জমা...
২৩ এপ্রিল ২০২৫এক সময় হলিউডের সবচেয়ে জনপ্রিয় কৌতুক অভিনেতা জিম ক্যারি যেন আজ রহস্যময় এক নিঃসঙ্গ জীবনের প্রতীক। ‘দ্য মাস্ক’ ও ‘ডাম্ব অ্যান্ড ডাম্বার’-এর এই তারকা একসময় প্রতি সিনেমা থেকে ২ কোটি ডলার পারিশ্রমিক পেতেন। আর এখন তিনি প্রায় হারিয়ে গেছেন পর্দা থেকে।
৫ ঘণ্টা আগেনদীপাড়ের মানুষের প্রেম-ভালোবাসা আর টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’। বানিয়েছেন বড়ুয়া সুনন্দা কাঁকন। গত ৫ সেপ্টেম্বর দেশের হলে মুক্তি পেয়েছিল সিনেমাটি। এবার মুক্তি পাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে।
৭ ঘণ্টা আগেএ্যাপোনিয়া নামের একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস থেকে শাড়ি নিয়ে প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী প্রচার করেননি বলে অভিযোগ উঠেছে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে। এ বিষয়ে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছে এ্যাপোনিয়া কর্তৃপক্ষ। তবে তিশা জানান, শাড়িটি তিনি পেয়েছেন উপহার হিসেবে।
৭ ঘণ্টা আগে