গত শনিবার হয়ে গেল অভিনয়শিল্পী সংঘের নির্বাচন। ২০২৫-২৮ মেয়াদের সভাপতি হয়েছেন আজাদ আবুল কালাম। গত কমিটির কিছু কার্যক্রম পড়েছিল প্রশ্নের মুখে। তাই নতুন কমিটির চ্যালেঞ্জটা এবার একটু বেশি। অভিনয়শিল্পী সংঘ নিয়ে নতুন সভাপতি আজাদ আবুল কালামের সঙ্গে কথা বলেছেন শিহাব আহমেদ।
শিহাব আহমেদ
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি নির্বাচিত হলেন। সংগঠন নিয়ে আপনার পরিকল্পনা কী।
অভিনয়শিল্পী সংঘের রূপরেখা কী হবে, তা নিয়ে নির্বাচিত কমিটির সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে চাই। এখানে আমি একা নই। কমিটির সদস্য ২১ জন। কোনো প্যানেলভিত্তিক নির্বাচন হয়নি। সবাই স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে পাস করেছেন। সবার একটা নিজস্ব ভাবনা আছে। সেই ভাবনাগুলো একত্র করে তৈরি হবে অভিনয়শিল্পী সংঘের আগামী তিন বছরের রূপরেখা।
নিশ্চয়ই আপনার কোনো পরিকল্পনা ছিল, নির্বাচনী ইশতেহার ছিল?
অভিনয় যে একটা পেশা, এটা এখন পর্যন্ত রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃত না। রাষ্ট্রীয়ভাবে অভিনয়কে পেশা হিসেবে স্বীকৃতি আদায়ের জন্য কাজ করতে চাই। এ ছাড়া অভিনয়শিল্পীরা বিভিন্নভাবে বৈষম্যের শিকার। সেই বৈষম্য কীভাবে দূর করা যায়, সেটা নিয়েও কাজ করতে চাই। প্রস্তুত থাকতে চাই বিভিন্ন সময়ের সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার জন্য।
নির্বাচনে আপনার প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আব্দুল্লাহ রানা। ফল প্রকাশের পর তিনি আপনাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। যাঁরা নির্বাচনে জিততে পারেননি, তাঁদের উদ্দেশে কী বলবেন।
আমরা শুরু থেকেই বলছি, অভিনয়শিল্পী সংঘের নির্বাচনে জিতবে ২১, হারবে না কেউ। তার মানে হলো এখানে হারজিত কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়। তবে এটা একটা চ্যালেঞ্জিং অর্জন। এই সংঘে নিবন্ধিত ৭ শতাধিক অভিনয়শিল্পী ভোটের মাধ্যমে তাঁদের নেতা নির্বাচন করেন। আমি আগে থেকে বিশ্বাস করি, আব্দুল্লাহ রানা জিতলে আমার জয়, আবার আমি জিতে গেলে রানা জিতে যাবেন। তাঁকেও কিন্তু অনেকে নেতা হিসেবে চান। শুধু তিনি নন, প্রতিটি পদে যারা জিততে পারেননি, তাঁদেরও অনেকেই চান। ভোটের পার্থক্য কিন্তু খুব বেশি নয়। ফলাফলের দিকে তাকালে সেটা স্পষ্ট। তাঁদেরও বিভিন্ন কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত করা হবে এবং তাঁরা কাজ করবেন।
অভিনয়শিল্পী সংঘের গত কমিটির কিছু কর্মকাণ্ড সমালোচিত হয়েছিল। সেই বিষয়টিও নিশ্চয় বর্তমান কমিটির ভাবনায় থাকবে?
সমালোচিত হয়েছে, এটা ঠিক। আবার তারা অনেক কাজ করেছে, এটাও সত্য। ভুলত্রুটি সব ক্ষেত্রেই হয়। আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে, এ ধরনের সংগঠনকে সরকারের কাছে যেতেই হয়। সরকারের সঙ্গে দেনদরবার করতে হয়। যে সরকারই থাকুক না কেন। সেই দেনদরবারের ক্ষেত্রে হয়তো কিছু ভুল তারা করেছে। কিছু বিবৃতি তাদের বিপক্ষে গেছে। ওই যে বললাম, দাবি আদায়ের জন্য সরকারের কাছে সংগঠনগুলোকে যেতে হয়। কিন্তু যেতে হয় মানে এই নয় যে তারা সরকারের লেজুড়বৃত্তি করছে। কিছু কিছু জায়গায় অভিনয়শিল্পী সংঘের পূর্ববর্তী কমিটি সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগেছে। সেগুলো তাদের প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। এ ছাড়া কারও কারও কর্মকাণ্ড ভিন্নভাবে বিশ্লেষণ করেছে মানুষ। ওই কাজগুলো যে তাঁরা বুঝেশুনে করেছেন—এমনটাও নয়। আগের কমিটি কিন্তু এ ব্যাপারে তাদের ভুল স্বীকার করেছে, স্যরি বলেছে। অন্তর্বর্তী সংস্কার কমিটির কাছে দায়িত্বও ছেড়ে দিয়েছে।
অন্তর্বর্তী সংস্কার কমিটি বেশ কিছু সংস্কার প্রস্তাব এনেছে। সেগুলো নিয়ে কী ভাবছেন।
তারিক আনাম খানের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সংস্কার কমিটি কিছু কাজ করেছে। যেগুলো বাকি আছে সেগুলো নিয়ে আমরা অবশ্যই পর্যালোচনা করব। আগেই বললাম, এখানে সদস্য ২১ জন আছেন। তাদের নানা মত আছে। একার কারও মত চাপিয়ে দেওয়ার কোনো বিষয় এখানে নেই। সংস্কার কমিটির কী কী প্রস্তাব আছে এবং তারা কতটুকু কাজ করেছে আর কী কী বাকি আছে, তা সবাই মিলে পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
সেই সময়ে শিল্পীদের মাঝে বিভক্তি দেখা গিয়েছিল। সেই বিভক্তি দূর করার জন্য কিছু ভেবেছেন?
হ্যাঁ, বিভেদ হয়েছিল। সেই বিভেদ যে স্থায়ী হয়েছিল, তা নয়। অভিনয়শিল্পী সংঘের নির্বাচন কিন্তু শিল্পীদের মিলনমেলায় পরিণত হয়েছিল। বিভেদ এখনো থাকলে এমন পরিবেশ সৃষ্টি হতো না। তবে যেকোনো ধরনের বিভেদ খুব ভয়ংকর জিনিস। এ ছাড়া রাজনৈতিক ট্যাগিং, একে ট্যাগ করা, ওকে ট্যাগ করা খুব খারাপ। এই যেমন টিপ নিয়ে একটা কাণ্ড হয়েছিল। ১৮ শিল্পী সেটা নিয়ে কথা বলেছিলেন। সেটা নিয়ে মামলা হয়ে গেছে। এটা তো খুব বীভৎস ব্যাপার। ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানের পরে একটা বড় সমস্যা হয়েছে। নানাভাবে নানাজনকে চিহ্নিত করা হয়েছে এবং মব ক্রিয়েট করা হয়েছে। অথবা এমন সব মতামত তৈরি করা হয়েছে, যা এঁদের সমাজবহির্ভূত করার প্রক্রিয়া। এটা আরেক ধরনের বৈষম্যমূলক আচরণ। এটাও কিন্তু বড় সমস্যা।
অভিনয়শিল্পীদের রাজনীতিতে কতটা জড়ানো উচিত বলে মনে করেন।
শিল্পী, প্রথমত একজন শিল্পী। তিনি রাজনীতিক নন। কোনো রাজনৈতিক দলের নন। শিল্পীকে রাজনীতি-সচেতন হতে হবে, কিন্তু কোনো রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করবে না। অভিনয়শিল্পীদের একসঙ্গে থাকা বেশি জরুরি এবং দাবিদাওয়ার পক্ষে একতাবদ্ধ থাকা জরুরি।
অভিনয়শিল্পী সংঘের পাশাপাশি থিয়েটার আর্টিস্ট অ্যাসোসিয়েশন অব ঢাকার সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া মঞ্চ ও পর্দায় কাজ করছেন। সবকিছু সামাল দেওয়া কতটা চ্যালেঞ্জিং।
সবই আর্ট রিলেটেড কাজ। ভালোভাবে দেখলে বোঝা যাবে, সবই কাছাকাছি ধরনের কাজ। তবে চ্যালেঞ্জটা একটু বেশি। ঘাবড়ে যাওয়ার কিছু নেই। দেখা যাক চ্যালেঞ্জটা কতটা নিতে পারি। কমিটিতে অনেকে আছেন। সবকিছু আমি একাই সামলে নেব, বিষয়টি তেমন নয়। সবাই মিলে সংগঠনকে এগিয়ে নিতে চাই।
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি নির্বাচিত হলেন। সংগঠন নিয়ে আপনার পরিকল্পনা কী।
অভিনয়শিল্পী সংঘের রূপরেখা কী হবে, তা নিয়ে নির্বাচিত কমিটির সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে চাই। এখানে আমি একা নই। কমিটির সদস্য ২১ জন। কোনো প্যানেলভিত্তিক নির্বাচন হয়নি। সবাই স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে পাস করেছেন। সবার একটা নিজস্ব ভাবনা আছে। সেই ভাবনাগুলো একত্র করে তৈরি হবে অভিনয়শিল্পী সংঘের আগামী তিন বছরের রূপরেখা।
নিশ্চয়ই আপনার কোনো পরিকল্পনা ছিল, নির্বাচনী ইশতেহার ছিল?
অভিনয় যে একটা পেশা, এটা এখন পর্যন্ত রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃত না। রাষ্ট্রীয়ভাবে অভিনয়কে পেশা হিসেবে স্বীকৃতি আদায়ের জন্য কাজ করতে চাই। এ ছাড়া অভিনয়শিল্পীরা বিভিন্নভাবে বৈষম্যের শিকার। সেই বৈষম্য কীভাবে দূর করা যায়, সেটা নিয়েও কাজ করতে চাই। প্রস্তুত থাকতে চাই বিভিন্ন সময়ের সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার জন্য।
নির্বাচনে আপনার প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আব্দুল্লাহ রানা। ফল প্রকাশের পর তিনি আপনাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। যাঁরা নির্বাচনে জিততে পারেননি, তাঁদের উদ্দেশে কী বলবেন।
আমরা শুরু থেকেই বলছি, অভিনয়শিল্পী সংঘের নির্বাচনে জিতবে ২১, হারবে না কেউ। তার মানে হলো এখানে হারজিত কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়। তবে এটা একটা চ্যালেঞ্জিং অর্জন। এই সংঘে নিবন্ধিত ৭ শতাধিক অভিনয়শিল্পী ভোটের মাধ্যমে তাঁদের নেতা নির্বাচন করেন। আমি আগে থেকে বিশ্বাস করি, আব্দুল্লাহ রানা জিতলে আমার জয়, আবার আমি জিতে গেলে রানা জিতে যাবেন। তাঁকেও কিন্তু অনেকে নেতা হিসেবে চান। শুধু তিনি নন, প্রতিটি পদে যারা জিততে পারেননি, তাঁদেরও অনেকেই চান। ভোটের পার্থক্য কিন্তু খুব বেশি নয়। ফলাফলের দিকে তাকালে সেটা স্পষ্ট। তাঁদেরও বিভিন্ন কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত করা হবে এবং তাঁরা কাজ করবেন।
অভিনয়শিল্পী সংঘের গত কমিটির কিছু কর্মকাণ্ড সমালোচিত হয়েছিল। সেই বিষয়টিও নিশ্চয় বর্তমান কমিটির ভাবনায় থাকবে?
সমালোচিত হয়েছে, এটা ঠিক। আবার তারা অনেক কাজ করেছে, এটাও সত্য। ভুলত্রুটি সব ক্ষেত্রেই হয়। আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে, এ ধরনের সংগঠনকে সরকারের কাছে যেতেই হয়। সরকারের সঙ্গে দেনদরবার করতে হয়। যে সরকারই থাকুক না কেন। সেই দেনদরবারের ক্ষেত্রে হয়তো কিছু ভুল তারা করেছে। কিছু বিবৃতি তাদের বিপক্ষে গেছে। ওই যে বললাম, দাবি আদায়ের জন্য সরকারের কাছে সংগঠনগুলোকে যেতে হয়। কিন্তু যেতে হয় মানে এই নয় যে তারা সরকারের লেজুড়বৃত্তি করছে। কিছু কিছু জায়গায় অভিনয়শিল্পী সংঘের পূর্ববর্তী কমিটি সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগেছে। সেগুলো তাদের প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। এ ছাড়া কারও কারও কর্মকাণ্ড ভিন্নভাবে বিশ্লেষণ করেছে মানুষ। ওই কাজগুলো যে তাঁরা বুঝেশুনে করেছেন—এমনটাও নয়। আগের কমিটি কিন্তু এ ব্যাপারে তাদের ভুল স্বীকার করেছে, স্যরি বলেছে। অন্তর্বর্তী সংস্কার কমিটির কাছে দায়িত্বও ছেড়ে দিয়েছে।
অন্তর্বর্তী সংস্কার কমিটি বেশ কিছু সংস্কার প্রস্তাব এনেছে। সেগুলো নিয়ে কী ভাবছেন।
তারিক আনাম খানের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সংস্কার কমিটি কিছু কাজ করেছে। যেগুলো বাকি আছে সেগুলো নিয়ে আমরা অবশ্যই পর্যালোচনা করব। আগেই বললাম, এখানে সদস্য ২১ জন আছেন। তাদের নানা মত আছে। একার কারও মত চাপিয়ে দেওয়ার কোনো বিষয় এখানে নেই। সংস্কার কমিটির কী কী প্রস্তাব আছে এবং তারা কতটুকু কাজ করেছে আর কী কী বাকি আছে, তা সবাই মিলে পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
সেই সময়ে শিল্পীদের মাঝে বিভক্তি দেখা গিয়েছিল। সেই বিভক্তি দূর করার জন্য কিছু ভেবেছেন?
হ্যাঁ, বিভেদ হয়েছিল। সেই বিভেদ যে স্থায়ী হয়েছিল, তা নয়। অভিনয়শিল্পী সংঘের নির্বাচন কিন্তু শিল্পীদের মিলনমেলায় পরিণত হয়েছিল। বিভেদ এখনো থাকলে এমন পরিবেশ সৃষ্টি হতো না। তবে যেকোনো ধরনের বিভেদ খুব ভয়ংকর জিনিস। এ ছাড়া রাজনৈতিক ট্যাগিং, একে ট্যাগ করা, ওকে ট্যাগ করা খুব খারাপ। এই যেমন টিপ নিয়ে একটা কাণ্ড হয়েছিল। ১৮ শিল্পী সেটা নিয়ে কথা বলেছিলেন। সেটা নিয়ে মামলা হয়ে গেছে। এটা তো খুব বীভৎস ব্যাপার। ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানের পরে একটা বড় সমস্যা হয়েছে। নানাভাবে নানাজনকে চিহ্নিত করা হয়েছে এবং মব ক্রিয়েট করা হয়েছে। অথবা এমন সব মতামত তৈরি করা হয়েছে, যা এঁদের সমাজবহির্ভূত করার প্রক্রিয়া। এটা আরেক ধরনের বৈষম্যমূলক আচরণ। এটাও কিন্তু বড় সমস্যা।
অভিনয়শিল্পীদের রাজনীতিতে কতটা জড়ানো উচিত বলে মনে করেন।
শিল্পী, প্রথমত একজন শিল্পী। তিনি রাজনীতিক নন। কোনো রাজনৈতিক দলের নন। শিল্পীকে রাজনীতি-সচেতন হতে হবে, কিন্তু কোনো রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করবে না। অভিনয়শিল্পীদের একসঙ্গে থাকা বেশি জরুরি এবং দাবিদাওয়ার পক্ষে একতাবদ্ধ থাকা জরুরি।
অভিনয়শিল্পী সংঘের পাশাপাশি থিয়েটার আর্টিস্ট অ্যাসোসিয়েশন অব ঢাকার সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া মঞ্চ ও পর্দায় কাজ করছেন। সবকিছু সামাল দেওয়া কতটা চ্যালেঞ্জিং।
সবই আর্ট রিলেটেড কাজ। ভালোভাবে দেখলে বোঝা যাবে, সবই কাছাকাছি ধরনের কাজ। তবে চ্যালেঞ্জটা একটু বেশি। ঘাবড়ে যাওয়ার কিছু নেই। দেখা যাক চ্যালেঞ্জটা কতটা নিতে পারি। কমিটিতে অনেকে আছেন। সবকিছু আমি একাই সামলে নেব, বিষয়টি তেমন নয়। সবাই মিলে সংগঠনকে এগিয়ে নিতে চাই।
গত শনিবার হয়ে গেল অভিনয়শিল্পী সংঘের নির্বাচন। ২০২৫-২৮ মেয়াদের সভাপতি হয়েছেন আজাদ আবুল কালাম। গত কমিটির কিছু কার্যক্রম পড়েছিল প্রশ্নের মুখে। তাই নতুন কমিটির চ্যালেঞ্জটা এবার একটু বেশি। অভিনয়শিল্পী সংঘ নিয়ে নতুন সভাপতি আজাদ আবুল কালামের সঙ্গে কথা বলেছেন শিহাব আহমেদ।
শিহাব আহমেদ
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি নির্বাচিত হলেন। সংগঠন নিয়ে আপনার পরিকল্পনা কী।
অভিনয়শিল্পী সংঘের রূপরেখা কী হবে, তা নিয়ে নির্বাচিত কমিটির সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে চাই। এখানে আমি একা নই। কমিটির সদস্য ২১ জন। কোনো প্যানেলভিত্তিক নির্বাচন হয়নি। সবাই স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে পাস করেছেন। সবার একটা নিজস্ব ভাবনা আছে। সেই ভাবনাগুলো একত্র করে তৈরি হবে অভিনয়শিল্পী সংঘের আগামী তিন বছরের রূপরেখা।
নিশ্চয়ই আপনার কোনো পরিকল্পনা ছিল, নির্বাচনী ইশতেহার ছিল?
অভিনয় যে একটা পেশা, এটা এখন পর্যন্ত রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃত না। রাষ্ট্রীয়ভাবে অভিনয়কে পেশা হিসেবে স্বীকৃতি আদায়ের জন্য কাজ করতে চাই। এ ছাড়া অভিনয়শিল্পীরা বিভিন্নভাবে বৈষম্যের শিকার। সেই বৈষম্য কীভাবে দূর করা যায়, সেটা নিয়েও কাজ করতে চাই। প্রস্তুত থাকতে চাই বিভিন্ন সময়ের সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার জন্য।
নির্বাচনে আপনার প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আব্দুল্লাহ রানা। ফল প্রকাশের পর তিনি আপনাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। যাঁরা নির্বাচনে জিততে পারেননি, তাঁদের উদ্দেশে কী বলবেন।
আমরা শুরু থেকেই বলছি, অভিনয়শিল্পী সংঘের নির্বাচনে জিতবে ২১, হারবে না কেউ। তার মানে হলো এখানে হারজিত কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়। তবে এটা একটা চ্যালেঞ্জিং অর্জন। এই সংঘে নিবন্ধিত ৭ শতাধিক অভিনয়শিল্পী ভোটের মাধ্যমে তাঁদের নেতা নির্বাচন করেন। আমি আগে থেকে বিশ্বাস করি, আব্দুল্লাহ রানা জিতলে আমার জয়, আবার আমি জিতে গেলে রানা জিতে যাবেন। তাঁকেও কিন্তু অনেকে নেতা হিসেবে চান। শুধু তিনি নন, প্রতিটি পদে যারা জিততে পারেননি, তাঁদেরও অনেকেই চান। ভোটের পার্থক্য কিন্তু খুব বেশি নয়। ফলাফলের দিকে তাকালে সেটা স্পষ্ট। তাঁদেরও বিভিন্ন কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত করা হবে এবং তাঁরা কাজ করবেন।
অভিনয়শিল্পী সংঘের গত কমিটির কিছু কর্মকাণ্ড সমালোচিত হয়েছিল। সেই বিষয়টিও নিশ্চয় বর্তমান কমিটির ভাবনায় থাকবে?
সমালোচিত হয়েছে, এটা ঠিক। আবার তারা অনেক কাজ করেছে, এটাও সত্য। ভুলত্রুটি সব ক্ষেত্রেই হয়। আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে, এ ধরনের সংগঠনকে সরকারের কাছে যেতেই হয়। সরকারের সঙ্গে দেনদরবার করতে হয়। যে সরকারই থাকুক না কেন। সেই দেনদরবারের ক্ষেত্রে হয়তো কিছু ভুল তারা করেছে। কিছু বিবৃতি তাদের বিপক্ষে গেছে। ওই যে বললাম, দাবি আদায়ের জন্য সরকারের কাছে সংগঠনগুলোকে যেতে হয়। কিন্তু যেতে হয় মানে এই নয় যে তারা সরকারের লেজুড়বৃত্তি করছে। কিছু কিছু জায়গায় অভিনয়শিল্পী সংঘের পূর্ববর্তী কমিটি সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগেছে। সেগুলো তাদের প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। এ ছাড়া কারও কারও কর্মকাণ্ড ভিন্নভাবে বিশ্লেষণ করেছে মানুষ। ওই কাজগুলো যে তাঁরা বুঝেশুনে করেছেন—এমনটাও নয়। আগের কমিটি কিন্তু এ ব্যাপারে তাদের ভুল স্বীকার করেছে, স্যরি বলেছে। অন্তর্বর্তী সংস্কার কমিটির কাছে দায়িত্বও ছেড়ে দিয়েছে।
অন্তর্বর্তী সংস্কার কমিটি বেশ কিছু সংস্কার প্রস্তাব এনেছে। সেগুলো নিয়ে কী ভাবছেন।
তারিক আনাম খানের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সংস্কার কমিটি কিছু কাজ করেছে। যেগুলো বাকি আছে সেগুলো নিয়ে আমরা অবশ্যই পর্যালোচনা করব। আগেই বললাম, এখানে সদস্য ২১ জন আছেন। তাদের নানা মত আছে। একার কারও মত চাপিয়ে দেওয়ার কোনো বিষয় এখানে নেই। সংস্কার কমিটির কী কী প্রস্তাব আছে এবং তারা কতটুকু কাজ করেছে আর কী কী বাকি আছে, তা সবাই মিলে পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
সেই সময়ে শিল্পীদের মাঝে বিভক্তি দেখা গিয়েছিল। সেই বিভক্তি দূর করার জন্য কিছু ভেবেছেন?
হ্যাঁ, বিভেদ হয়েছিল। সেই বিভেদ যে স্থায়ী হয়েছিল, তা নয়। অভিনয়শিল্পী সংঘের নির্বাচন কিন্তু শিল্পীদের মিলনমেলায় পরিণত হয়েছিল। বিভেদ এখনো থাকলে এমন পরিবেশ সৃষ্টি হতো না। তবে যেকোনো ধরনের বিভেদ খুব ভয়ংকর জিনিস। এ ছাড়া রাজনৈতিক ট্যাগিং, একে ট্যাগ করা, ওকে ট্যাগ করা খুব খারাপ। এই যেমন টিপ নিয়ে একটা কাণ্ড হয়েছিল। ১৮ শিল্পী সেটা নিয়ে কথা বলেছিলেন। সেটা নিয়ে মামলা হয়ে গেছে। এটা তো খুব বীভৎস ব্যাপার। ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানের পরে একটা বড় সমস্যা হয়েছে। নানাভাবে নানাজনকে চিহ্নিত করা হয়েছে এবং মব ক্রিয়েট করা হয়েছে। অথবা এমন সব মতামত তৈরি করা হয়েছে, যা এঁদের সমাজবহির্ভূত করার প্রক্রিয়া। এটা আরেক ধরনের বৈষম্যমূলক আচরণ। এটাও কিন্তু বড় সমস্যা।
অভিনয়শিল্পীদের রাজনীতিতে কতটা জড়ানো উচিত বলে মনে করেন।
শিল্পী, প্রথমত একজন শিল্পী। তিনি রাজনীতিক নন। কোনো রাজনৈতিক দলের নন। শিল্পীকে রাজনীতি-সচেতন হতে হবে, কিন্তু কোনো রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করবে না। অভিনয়শিল্পীদের একসঙ্গে থাকা বেশি জরুরি এবং দাবিদাওয়ার পক্ষে একতাবদ্ধ থাকা জরুরি।
অভিনয়শিল্পী সংঘের পাশাপাশি থিয়েটার আর্টিস্ট অ্যাসোসিয়েশন অব ঢাকার সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া মঞ্চ ও পর্দায় কাজ করছেন। সবকিছু সামাল দেওয়া কতটা চ্যালেঞ্জিং।
সবই আর্ট রিলেটেড কাজ। ভালোভাবে দেখলে বোঝা যাবে, সবই কাছাকাছি ধরনের কাজ। তবে চ্যালেঞ্জটা একটু বেশি। ঘাবড়ে যাওয়ার কিছু নেই। দেখা যাক চ্যালেঞ্জটা কতটা নিতে পারি। কমিটিতে অনেকে আছেন। সবকিছু আমি একাই সামলে নেব, বিষয়টি তেমন নয়। সবাই মিলে সংগঠনকে এগিয়ে নিতে চাই।
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি নির্বাচিত হলেন। সংগঠন নিয়ে আপনার পরিকল্পনা কী।
অভিনয়শিল্পী সংঘের রূপরেখা কী হবে, তা নিয়ে নির্বাচিত কমিটির সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে চাই। এখানে আমি একা নই। কমিটির সদস্য ২১ জন। কোনো প্যানেলভিত্তিক নির্বাচন হয়নি। সবাই স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে পাস করেছেন। সবার একটা নিজস্ব ভাবনা আছে। সেই ভাবনাগুলো একত্র করে তৈরি হবে অভিনয়শিল্পী সংঘের আগামী তিন বছরের রূপরেখা।
নিশ্চয়ই আপনার কোনো পরিকল্পনা ছিল, নির্বাচনী ইশতেহার ছিল?
অভিনয় যে একটা পেশা, এটা এখন পর্যন্ত রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃত না। রাষ্ট্রীয়ভাবে অভিনয়কে পেশা হিসেবে স্বীকৃতি আদায়ের জন্য কাজ করতে চাই। এ ছাড়া অভিনয়শিল্পীরা বিভিন্নভাবে বৈষম্যের শিকার। সেই বৈষম্য কীভাবে দূর করা যায়, সেটা নিয়েও কাজ করতে চাই। প্রস্তুত থাকতে চাই বিভিন্ন সময়ের সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার জন্য।
নির্বাচনে আপনার প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আব্দুল্লাহ রানা। ফল প্রকাশের পর তিনি আপনাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। যাঁরা নির্বাচনে জিততে পারেননি, তাঁদের উদ্দেশে কী বলবেন।
আমরা শুরু থেকেই বলছি, অভিনয়শিল্পী সংঘের নির্বাচনে জিতবে ২১, হারবে না কেউ। তার মানে হলো এখানে হারজিত কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়। তবে এটা একটা চ্যালেঞ্জিং অর্জন। এই সংঘে নিবন্ধিত ৭ শতাধিক অভিনয়শিল্পী ভোটের মাধ্যমে তাঁদের নেতা নির্বাচন করেন। আমি আগে থেকে বিশ্বাস করি, আব্দুল্লাহ রানা জিতলে আমার জয়, আবার আমি জিতে গেলে রানা জিতে যাবেন। তাঁকেও কিন্তু অনেকে নেতা হিসেবে চান। শুধু তিনি নন, প্রতিটি পদে যারা জিততে পারেননি, তাঁদেরও অনেকেই চান। ভোটের পার্থক্য কিন্তু খুব বেশি নয়। ফলাফলের দিকে তাকালে সেটা স্পষ্ট। তাঁদেরও বিভিন্ন কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত করা হবে এবং তাঁরা কাজ করবেন।
অভিনয়শিল্পী সংঘের গত কমিটির কিছু কর্মকাণ্ড সমালোচিত হয়েছিল। সেই বিষয়টিও নিশ্চয় বর্তমান কমিটির ভাবনায় থাকবে?
সমালোচিত হয়েছে, এটা ঠিক। আবার তারা অনেক কাজ করেছে, এটাও সত্য। ভুলত্রুটি সব ক্ষেত্রেই হয়। আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে, এ ধরনের সংগঠনকে সরকারের কাছে যেতেই হয়। সরকারের সঙ্গে দেনদরবার করতে হয়। যে সরকারই থাকুক না কেন। সেই দেনদরবারের ক্ষেত্রে হয়তো কিছু ভুল তারা করেছে। কিছু বিবৃতি তাদের বিপক্ষে গেছে। ওই যে বললাম, দাবি আদায়ের জন্য সরকারের কাছে সংগঠনগুলোকে যেতে হয়। কিন্তু যেতে হয় মানে এই নয় যে তারা সরকারের লেজুড়বৃত্তি করছে। কিছু কিছু জায়গায় অভিনয়শিল্পী সংঘের পূর্ববর্তী কমিটি সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগেছে। সেগুলো তাদের প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। এ ছাড়া কারও কারও কর্মকাণ্ড ভিন্নভাবে বিশ্লেষণ করেছে মানুষ। ওই কাজগুলো যে তাঁরা বুঝেশুনে করেছেন—এমনটাও নয়। আগের কমিটি কিন্তু এ ব্যাপারে তাদের ভুল স্বীকার করেছে, স্যরি বলেছে। অন্তর্বর্তী সংস্কার কমিটির কাছে দায়িত্বও ছেড়ে দিয়েছে।
অন্তর্বর্তী সংস্কার কমিটি বেশ কিছু সংস্কার প্রস্তাব এনেছে। সেগুলো নিয়ে কী ভাবছেন।
তারিক আনাম খানের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সংস্কার কমিটি কিছু কাজ করেছে। যেগুলো বাকি আছে সেগুলো নিয়ে আমরা অবশ্যই পর্যালোচনা করব। আগেই বললাম, এখানে সদস্য ২১ জন আছেন। তাদের নানা মত আছে। একার কারও মত চাপিয়ে দেওয়ার কোনো বিষয় এখানে নেই। সংস্কার কমিটির কী কী প্রস্তাব আছে এবং তারা কতটুকু কাজ করেছে আর কী কী বাকি আছে, তা সবাই মিলে পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
সেই সময়ে শিল্পীদের মাঝে বিভক্তি দেখা গিয়েছিল। সেই বিভক্তি দূর করার জন্য কিছু ভেবেছেন?
হ্যাঁ, বিভেদ হয়েছিল। সেই বিভেদ যে স্থায়ী হয়েছিল, তা নয়। অভিনয়শিল্পী সংঘের নির্বাচন কিন্তু শিল্পীদের মিলনমেলায় পরিণত হয়েছিল। বিভেদ এখনো থাকলে এমন পরিবেশ সৃষ্টি হতো না। তবে যেকোনো ধরনের বিভেদ খুব ভয়ংকর জিনিস। এ ছাড়া রাজনৈতিক ট্যাগিং, একে ট্যাগ করা, ওকে ট্যাগ করা খুব খারাপ। এই যেমন টিপ নিয়ে একটা কাণ্ড হয়েছিল। ১৮ শিল্পী সেটা নিয়ে কথা বলেছিলেন। সেটা নিয়ে মামলা হয়ে গেছে। এটা তো খুব বীভৎস ব্যাপার। ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানের পরে একটা বড় সমস্যা হয়েছে। নানাভাবে নানাজনকে চিহ্নিত করা হয়েছে এবং মব ক্রিয়েট করা হয়েছে। অথবা এমন সব মতামত তৈরি করা হয়েছে, যা এঁদের সমাজবহির্ভূত করার প্রক্রিয়া। এটা আরেক ধরনের বৈষম্যমূলক আচরণ। এটাও কিন্তু বড় সমস্যা।
অভিনয়শিল্পীদের রাজনীতিতে কতটা জড়ানো উচিত বলে মনে করেন।
শিল্পী, প্রথমত একজন শিল্পী। তিনি রাজনীতিক নন। কোনো রাজনৈতিক দলের নন। শিল্পীকে রাজনীতি-সচেতন হতে হবে, কিন্তু কোনো রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করবে না। অভিনয়শিল্পীদের একসঙ্গে থাকা বেশি জরুরি এবং দাবিদাওয়ার পক্ষে একতাবদ্ধ থাকা জরুরি।
অভিনয়শিল্পী সংঘের পাশাপাশি থিয়েটার আর্টিস্ট অ্যাসোসিয়েশন অব ঢাকার সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া মঞ্চ ও পর্দায় কাজ করছেন। সবকিছু সামাল দেওয়া কতটা চ্যালেঞ্জিং।
সবই আর্ট রিলেটেড কাজ। ভালোভাবে দেখলে বোঝা যাবে, সবই কাছাকাছি ধরনের কাজ। তবে চ্যালেঞ্জটা একটু বেশি। ঘাবড়ে যাওয়ার কিছু নেই। দেখা যাক চ্যালেঞ্জটা কতটা নিতে পারি। কমিটিতে অনেকে আছেন। সবকিছু আমি একাই সামলে নেব, বিষয়টি তেমন নয়। সবাই মিলে সংগঠনকে এগিয়ে নিতে চাই।
গতকাল সোমবার মধ্যরাতে রাজধানীর রমনা থানায় এ মামলা করেন সালমান শাহর মামা আলমগীর কুমকুম। আজ দুপুরে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ডিএমপির রমনা বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মাসুদ আলম।
১৫ ঘণ্টা আগে‘লালবাজারে গলির মোড়ে পান দোকানের খরিদ্দার, বাকের আলীর আদুরে মেয়ে নাম ছিল তার গুলবাহার’—এমন কথার গানটি সাম্প্রতিক সময়ের অন্যতম হিট গান। ‘গুলবাহার’ শিরোনামের গানটি ইশান মজুমদারের লেখা, সুর করা ও গাওয়া।
১ দিন আগেউপমহাদেশের কিংবদন্তি শিল্পী ওস্তাদ নুসরাত ফতেহ আলী খানের স্মরণে ঢাকায় আয়োজন করা হচ্ছে সুফি সংগীতের সন্ধ্যা ‘শাম-ই-নুসরাত’। ২৫ অক্টোবর শনিবার সন্ধ্যা ৬টায় আগারগাঁওয়ের জাতীয় গ্রন্থাগার মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে এই সংগীতসন্ধ্যা।
১ দিন আগেনাট্যচর্চায় ৪৮ বছর পূর্ণ করল নান্দনিক নাট্য সম্প্রদায়। এ উপলক্ষে গতকাল ২০ অক্টোবর সোমবার বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটার হলে নাট্যদলটির ৪৮ বছর পূর্তি অনুষ্ঠান করা হয়।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢালিউডের নামকরা অভিনেতা প্রয়াত সালমান শাহের মৃত্যুর ঘটনায় রমনা থানায় হত্যা মামলা করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার মধ্যরাতে রাজধানীর রমনা থানায় এ মামলা করেন সালমান শাহর মামা আলমগীর কুমকুম। আজ দুপুরে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ডিএমপির রমনা বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মাসুদ আলম।
তিনি বলেন, নায়ক সালমান শাহের মৃত্যুর ঘটনায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। গতকাল রাতেই রমনা থানায় তাঁর মামা বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর রাজধানীর নিউ ইস্কাটন গার্ডেন এলাকায় ভাড়াবাসা থেকে সালমান শাহের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় অপমৃত্যুর মামলা করেছিলেন তাঁর বাবা কমর উদ্দিন আহমদ চৌধুরী।
১৯৯৭ সালের ৩ নভেম্বর সালমান শাহের মৃত্যুকে ‘আত্মহত্যা’ উল্লেখ করে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেয় পুলিশের অপরাধ ও তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
ওই প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে সালমান শাহের বাবা ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে রিভিশন আবেদন করেন।
২০০৩ সালের ১৯ মে মামলাটি বিচার বিভাগীয় তদন্তে পাঠানো হয়। এরপর ২০১৪ সালের ৩ আগস্ট বিচার বিভাগীয় তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়। ওই প্রতিবেদনে সালমান শাহের মৃত্যুকে ‘অপমৃত্যু’ বলা হয়।
২০১৫ সালের ১৯ এপ্রিল ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে আবার রিভিশন আবেদন করেন সালমানের মা নীলা চৌধুরী। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৬ সালের ২১ আগস্ট পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্তের নির্দেশ দেন আদালত।
২০২১ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি ঢাকার সিএমএম আদালতের সংশ্লিষ্ট শাখায় ৬০০ পৃষ্ঠার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন পিবিআইয়ের পরিদর্শক সিরাজুল ইসলাম। সেই প্রতিবেদনে বলা হয়, সালমান শাহ ‘আত্মহত্যা’ করেছিলেন।
পিবিআইয়ের সেই প্রতিবেদনে নারাজি দিয়েছিলেন নীলা চৌধুরী। একই সঙ্গে প্রতিবেদনটির বিরুদ্ধে ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে রিভিশন আবেদন করেন তিনি।
গতকাল নীলা চৌধুরীর সেই আবেদন মঞ্জুর করে ২৯ বছর আগের ঘটনায় হত্যা মামলা করার নির্দেশ দেন আদালত; যা তদন্তের ভার দেওয়া হয় রমনা থানাকে।
এ অবস্থায় গতকাল রাতেই রমনা থানায় সালমান শাহের মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা হলো।
ঢালিউডের নামকরা অভিনেতা প্রয়াত সালমান শাহের মৃত্যুর ঘটনায় রমনা থানায় হত্যা মামলা করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার মধ্যরাতে রাজধানীর রমনা থানায় এ মামলা করেন সালমান শাহর মামা আলমগীর কুমকুম। আজ দুপুরে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ডিএমপির রমনা বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মাসুদ আলম।
তিনি বলেন, নায়ক সালমান শাহের মৃত্যুর ঘটনায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। গতকাল রাতেই রমনা থানায় তাঁর মামা বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর রাজধানীর নিউ ইস্কাটন গার্ডেন এলাকায় ভাড়াবাসা থেকে সালমান শাহের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় অপমৃত্যুর মামলা করেছিলেন তাঁর বাবা কমর উদ্দিন আহমদ চৌধুরী।
১৯৯৭ সালের ৩ নভেম্বর সালমান শাহের মৃত্যুকে ‘আত্মহত্যা’ উল্লেখ করে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেয় পুলিশের অপরাধ ও তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
ওই প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে সালমান শাহের বাবা ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে রিভিশন আবেদন করেন।
২০০৩ সালের ১৯ মে মামলাটি বিচার বিভাগীয় তদন্তে পাঠানো হয়। এরপর ২০১৪ সালের ৩ আগস্ট বিচার বিভাগীয় তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়। ওই প্রতিবেদনে সালমান শাহের মৃত্যুকে ‘অপমৃত্যু’ বলা হয়।
২০১৫ সালের ১৯ এপ্রিল ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে আবার রিভিশন আবেদন করেন সালমানের মা নীলা চৌধুরী। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৬ সালের ২১ আগস্ট পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্তের নির্দেশ দেন আদালত।
২০২১ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি ঢাকার সিএমএম আদালতের সংশ্লিষ্ট শাখায় ৬০০ পৃষ্ঠার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন পিবিআইয়ের পরিদর্শক সিরাজুল ইসলাম। সেই প্রতিবেদনে বলা হয়, সালমান শাহ ‘আত্মহত্যা’ করেছিলেন।
পিবিআইয়ের সেই প্রতিবেদনে নারাজি দিয়েছিলেন নীলা চৌধুরী। একই সঙ্গে প্রতিবেদনটির বিরুদ্ধে ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে রিভিশন আবেদন করেন তিনি।
গতকাল নীলা চৌধুরীর সেই আবেদন মঞ্জুর করে ২৯ বছর আগের ঘটনায় হত্যা মামলা করার নির্দেশ দেন আদালত; যা তদন্তের ভার দেওয়া হয় রমনা থানাকে।
এ অবস্থায় গতকাল রাতেই রমনা থানায় সালমান শাহের মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা হলো।
গত শনিবার হয়ে গেল অভিনয়শিল্পী সংঘের নির্বাচন। ২০২৫-২৮ মেয়াদের সভাপতি হয়েছেন আজাদ আবুল কালাম। গত কমিটির কিছু কার্যক্রম পড়েছিল প্রশ্নের মুখে। তাই নতুন কমিটির চ্যালেঞ্জটা এবার একটু বেশি। অভিনয়শিল্পী সংঘ নিয়ে নতুন সভাপতি আজাদ আবুল...
২১ এপ্রিল ২০২৫‘লালবাজারে গলির মোড়ে পান দোকানের খরিদ্দার, বাকের আলীর আদুরে মেয়ে নাম ছিল তার গুলবাহার’—এমন কথার গানটি সাম্প্রতিক সময়ের অন্যতম হিট গান। ‘গুলবাহার’ শিরোনামের গানটি ইশান মজুমদারের লেখা, সুর করা ও গাওয়া।
১ দিন আগেউপমহাদেশের কিংবদন্তি শিল্পী ওস্তাদ নুসরাত ফতেহ আলী খানের স্মরণে ঢাকায় আয়োজন করা হচ্ছে সুফি সংগীতের সন্ধ্যা ‘শাম-ই-নুসরাত’। ২৫ অক্টোবর শনিবার সন্ধ্যা ৬টায় আগারগাঁওয়ের জাতীয় গ্রন্থাগার মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে এই সংগীতসন্ধ্যা।
১ দিন আগেনাট্যচর্চায় ৪৮ বছর পূর্ণ করল নান্দনিক নাট্য সম্প্রদায়। এ উপলক্ষে গতকাল ২০ অক্টোবর সোমবার বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটার হলে নাট্যদলটির ৪৮ বছর পূর্তি অনুষ্ঠান করা হয়।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
‘লালবাজারে গলির মোড়ে পান দোকানের খরিদ্দার, বাকের আলীর আদুরে মেয়ে নাম ছিল তার গুলবাহার’—এমন কথার গানটি সাম্প্রতিক সময়ের অন্যতম হিট গান। ‘গুলবাহার’ শিরোনামের গানটি ইশান মজুমদারের লেখা, সুর করা ও গাওয়া। আর পুরো গানটির পেছনের মানুষটির নাম শুভ, পুরো নাম শুভেন্দু দাস শুভ। গুলবাহারের প্রযোজক তিনি, সংগীতায়োজনটাও তাঁর। শুভ নিজেও কণ্ঠ দেন গানে, তবে গাওয়ার চেয়ে গাওয়াতেই বেশি ভালোবাসেন তিনি। গানগুলোকে নানা ঘরানায়, নানা আয়োজনের সুর-সংগীতে সাজিয়ে তোলার এক অদ্ভুত নেশা আছে তাঁর। এ ছাড়া, কোক স্টুডিও বাংলাতেও নিয়মিত কাজ করছেন শুভ। ‘মুড়ির টিন’, ‘বুলবুলি’, ‘লং ডিসট্যান্স লাভ’, ‘দাঁড়ালে দুয়ারে’সহ কোক স্টুডিও বাংলার বেশকিছু গানে তাঁর সংগীত আয়োজন এবং গিটারবাদন দারুণভাবে প্রশংসিত হয়েছে। মুড়ির টিনসহ কয়েকটি গানে কণ্ঠও দিয়েছেন তিনি।
শুভর কণ্ঠে প্রথম প্রকাশিত মৌলিক গান ছিল মৌমিতা রায়ের লেখা ও শুভর সুর করা ‘ফাগুন বেলায়’। গানের জগতে প্রায় দেড় যুগ সময় পেরিয়ে শুভ এখন হয়ে উঠেছেন জনপ্রিয় আর নির্ভরতার এক নাম। কাজ করছেন একগুচ্ছ নতুন গান নিয়ে। অন্যের গানের পাশাপাশি নিজেও গাইছেন কিছু গান। শিগগিরই মুক্তি পাবে তাঁর গাওয়া ‘মেঘেদের ভেসে যাওয়া’, ‘মন খুঁজে প্রেম নেব’সহ একাধিক গান। মেঘেদের ভেসে যাওয়া গানটি লিখেছেন আবদুল্লাহ আল ইমরান, মন খুঁজে প্রেম নেব লিখেছেন অটোমনাল মুন। দুটো গানেরই সুর-সংগীত করেছেন শুভ। নিজের সুর ও সংগীতে ‘শব্দকল্পদ্রুম’ নামে একটা প্রজেক্ট তৈরি করছেন শুভ। নিজের গাওয়ার পাশাপাশি অন্য শিল্পীদের গান থাকবে এই প্রজেক্টে। কণ্ঠশিল্পী সানজিদা মাহমুদ নন্দিতার সঙ্গে গেয়েছেন ‘মিষ্টি করে বৃষ্টি ঝরে’ শিরোনামের গান, লিখেছেন অটোমনাল মুন।
নন্দিতার সঙ্গে এটাই শুভর প্রথম গান নয়। তাঁর কম্পোজিশনে নন্দিতার সঙ্গে দ্বৈত এবং নন্দিতার একক অনেক গান ইউটিউবসহ অনলাইনে শ্রোতাদের মন মাতিয়ে যাচ্ছে। মোজি অ্যান্ড কোং নামে একটা ব্যান্ডও গড়েছেন তাঁরা দুজন। গাইছেন সেই ব্যান্ডের গানও। পাশাপাশি শুধু গিটার বাজিয়ে ‘আমায় প্রশ্ন করে’, ‘আকাশ এত মেঘলা’, ‘ঝিলমিল ঝিলমিল ঝিলের জলে’, ‘আহা আজি এ বসন্তে’, ‘আজি বাংলাদেশের হৃদয় হতে’সহ বেশ কিছু বাংলা গান কাভার করেছেন মোজি অ্যান্ড কোং নামের ইউটিউব চ্যানেলে।
সিনেমার গানেও কাজ করছেন শুভ। তবে পলিসিগত কারণে এখনই সেই তথ্য প্রকাশ করতে চান না।
শুভর বড় ভাই সংগীতশিল্পী অটোমনাল মুন। তাঁর কাছেই গিটারের হাতেখড়ি শুভর। দুই ভাই-ই দারুণ গিটার বাজান।
শুভেন্দু দাস শুভ বলেন, ‘সংগীত পরিচালনার কাজটাই বেশি উপভোগ করি আমি। তবে অনেকে আমার গাওয়া গানও পছন্দ করেছেন। তাঁদের কথা মাথায় রেখে নিজেই গাইছি কিছু গান। নানা ঘরানার মিউজিক সম্পর্কে জানাশোনা আছে আমার। চেষ্টা করছি আরও শিখতে এবং নিজের এই জানাশোনাটা দিয়ে নানা ঘরানার নতুন গান উপহার দিতে। নিজেকে কোনো বলয়ে আটকে রাখতে চাই না। শ্রোতারা যেহেতু আমার মিউজিক পছন্দ করছে, এই ধারাটা ধরে রাখতে চাই। আমার বিশ্বাস শ্রোতা-দর্শক আমার পাশে থাকবেন।’
‘লালবাজারে গলির মোড়ে পান দোকানের খরিদ্দার, বাকের আলীর আদুরে মেয়ে নাম ছিল তার গুলবাহার’—এমন কথার গানটি সাম্প্রতিক সময়ের অন্যতম হিট গান। ‘গুলবাহার’ শিরোনামের গানটি ইশান মজুমদারের লেখা, সুর করা ও গাওয়া। আর পুরো গানটির পেছনের মানুষটির নাম শুভ, পুরো নাম শুভেন্দু দাস শুভ। গুলবাহারের প্রযোজক তিনি, সংগীতায়োজনটাও তাঁর। শুভ নিজেও কণ্ঠ দেন গানে, তবে গাওয়ার চেয়ে গাওয়াতেই বেশি ভালোবাসেন তিনি। গানগুলোকে নানা ঘরানায়, নানা আয়োজনের সুর-সংগীতে সাজিয়ে তোলার এক অদ্ভুত নেশা আছে তাঁর। এ ছাড়া, কোক স্টুডিও বাংলাতেও নিয়মিত কাজ করছেন শুভ। ‘মুড়ির টিন’, ‘বুলবুলি’, ‘লং ডিসট্যান্স লাভ’, ‘দাঁড়ালে দুয়ারে’সহ কোক স্টুডিও বাংলার বেশকিছু গানে তাঁর সংগীত আয়োজন এবং গিটারবাদন দারুণভাবে প্রশংসিত হয়েছে। মুড়ির টিনসহ কয়েকটি গানে কণ্ঠও দিয়েছেন তিনি।
শুভর কণ্ঠে প্রথম প্রকাশিত মৌলিক গান ছিল মৌমিতা রায়ের লেখা ও শুভর সুর করা ‘ফাগুন বেলায়’। গানের জগতে প্রায় দেড় যুগ সময় পেরিয়ে শুভ এখন হয়ে উঠেছেন জনপ্রিয় আর নির্ভরতার এক নাম। কাজ করছেন একগুচ্ছ নতুন গান নিয়ে। অন্যের গানের পাশাপাশি নিজেও গাইছেন কিছু গান। শিগগিরই মুক্তি পাবে তাঁর গাওয়া ‘মেঘেদের ভেসে যাওয়া’, ‘মন খুঁজে প্রেম নেব’সহ একাধিক গান। মেঘেদের ভেসে যাওয়া গানটি লিখেছেন আবদুল্লাহ আল ইমরান, মন খুঁজে প্রেম নেব লিখেছেন অটোমনাল মুন। দুটো গানেরই সুর-সংগীত করেছেন শুভ। নিজের সুর ও সংগীতে ‘শব্দকল্পদ্রুম’ নামে একটা প্রজেক্ট তৈরি করছেন শুভ। নিজের গাওয়ার পাশাপাশি অন্য শিল্পীদের গান থাকবে এই প্রজেক্টে। কণ্ঠশিল্পী সানজিদা মাহমুদ নন্দিতার সঙ্গে গেয়েছেন ‘মিষ্টি করে বৃষ্টি ঝরে’ শিরোনামের গান, লিখেছেন অটোমনাল মুন।
নন্দিতার সঙ্গে এটাই শুভর প্রথম গান নয়। তাঁর কম্পোজিশনে নন্দিতার সঙ্গে দ্বৈত এবং নন্দিতার একক অনেক গান ইউটিউবসহ অনলাইনে শ্রোতাদের মন মাতিয়ে যাচ্ছে। মোজি অ্যান্ড কোং নামে একটা ব্যান্ডও গড়েছেন তাঁরা দুজন। গাইছেন সেই ব্যান্ডের গানও। পাশাপাশি শুধু গিটার বাজিয়ে ‘আমায় প্রশ্ন করে’, ‘আকাশ এত মেঘলা’, ‘ঝিলমিল ঝিলমিল ঝিলের জলে’, ‘আহা আজি এ বসন্তে’, ‘আজি বাংলাদেশের হৃদয় হতে’সহ বেশ কিছু বাংলা গান কাভার করেছেন মোজি অ্যান্ড কোং নামের ইউটিউব চ্যানেলে।
সিনেমার গানেও কাজ করছেন শুভ। তবে পলিসিগত কারণে এখনই সেই তথ্য প্রকাশ করতে চান না।
শুভর বড় ভাই সংগীতশিল্পী অটোমনাল মুন। তাঁর কাছেই গিটারের হাতেখড়ি শুভর। দুই ভাই-ই দারুণ গিটার বাজান।
শুভেন্দু দাস শুভ বলেন, ‘সংগীত পরিচালনার কাজটাই বেশি উপভোগ করি আমি। তবে অনেকে আমার গাওয়া গানও পছন্দ করেছেন। তাঁদের কথা মাথায় রেখে নিজেই গাইছি কিছু গান। নানা ঘরানার মিউজিক সম্পর্কে জানাশোনা আছে আমার। চেষ্টা করছি আরও শিখতে এবং নিজের এই জানাশোনাটা দিয়ে নানা ঘরানার নতুন গান উপহার দিতে। নিজেকে কোনো বলয়ে আটকে রাখতে চাই না। শ্রোতারা যেহেতু আমার মিউজিক পছন্দ করছে, এই ধারাটা ধরে রাখতে চাই। আমার বিশ্বাস শ্রোতা-দর্শক আমার পাশে থাকবেন।’
গত শনিবার হয়ে গেল অভিনয়শিল্পী সংঘের নির্বাচন। ২০২৫-২৮ মেয়াদের সভাপতি হয়েছেন আজাদ আবুল কালাম। গত কমিটির কিছু কার্যক্রম পড়েছিল প্রশ্নের মুখে। তাই নতুন কমিটির চ্যালেঞ্জটা এবার একটু বেশি। অভিনয়শিল্পী সংঘ নিয়ে নতুন সভাপতি আজাদ আবুল...
২১ এপ্রিল ২০২৫গতকাল সোমবার মধ্যরাতে রাজধানীর রমনা থানায় এ মামলা করেন সালমান শাহর মামা আলমগীর কুমকুম। আজ দুপুরে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ডিএমপির রমনা বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মাসুদ আলম।
১৫ ঘণ্টা আগেউপমহাদেশের কিংবদন্তি শিল্পী ওস্তাদ নুসরাত ফতেহ আলী খানের স্মরণে ঢাকায় আয়োজন করা হচ্ছে সুফি সংগীতের সন্ধ্যা ‘শাম-ই-নুসরাত’। ২৫ অক্টোবর শনিবার সন্ধ্যা ৬টায় আগারগাঁওয়ের জাতীয় গ্রন্থাগার মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে এই সংগীতসন্ধ্যা।
১ দিন আগেনাট্যচর্চায় ৪৮ বছর পূর্ণ করল নান্দনিক নাট্য সম্প্রদায়। এ উপলক্ষে গতকাল ২০ অক্টোবর সোমবার বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটার হলে নাট্যদলটির ৪৮ বছর পূর্তি অনুষ্ঠান করা হয়।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
উপমহাদেশের কিংবদন্তি শিল্পী ওস্তাদ নুসরাত ফতেহ আলী খানের স্মরণে ঢাকায় আয়োজন করা হচ্ছে সুফি সংগীতের সন্ধ্যা ‘শাম-ই-নুসরাত’। ২৫ অক্টোবর শনিবার সন্ধ্যা ৬টায় আগারগাঁওয়ের জাতীয় গ্রন্থাগার মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে এই সংগীতসন্ধ্যা। যৌথভাবে আয়োজন করছে ক্যাপিটাল কার্ভ কমিউনিকেশনস এবং কারার-দ্য সুফি ব্যান্ড।
আয়োজকেরা জানিয়েছেন, এই আয়োজনের মূল উদ্দেশ্য নুসরাত ফতেহ আলী খানের অসাধারণ সংগীতজীবন ও তাঁর আধ্যাত্মিক সুরের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা। তাঁকে স্মরণ করে এই কনসার্টে পরিবেশিত হবে সুফি ঘরানার কাওয়ালি ও আধ্যাত্মিক সংগীত।অনুষ্ঠানে পারফর্ম করবে সুফি ব্যান্ড কারার। এ ছাড়া থাকবে সুফি ড্যান্স পারফরম্যান্স।
কনসার্টের টিকিটের দাম রাখা হয়েছে ১ হাজার টাকা। পাওয়া যাচ্ছে টিকিটো বাংলাদেশ নামের ওয়েবসাইটে।
ওস্তাদ নুসরাত ফতেহ আলী খান ছিলেন পাকিস্তানের একজন কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী। কাওয়ালি গানকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে জনপ্রিয় করে তোলেন তিনি। তাঁকে ‘শাহেনশাহ-ই-কাওয়ালি’ বা কাওয়ালির সম্রাট বলা হয়।
১৯৪৮ সালের ১৩ অক্টোবর পাকিস্তানের এক কাওয়ালি সংগীত পরিবারে জন্ম নুসরাত ফতেহ আলী খানের। তাঁর বাবা ওস্তাদ ফতেহ আলী খানও একজন প্রখ্যাত কাওয়ালি গায়ক ছিলেন। ১৯৭১ সালে তাঁর চাচার মৃত্যুর পর তিনি পারিবারিক কাওয়ালি দলের প্রধান হন। তাঁর গাওয়া জনপ্রিয় কিছু গান হলো ‘তুমহে দিল লাগি ভুল জানি প্যারেগি’, ‘আলী মওলা’, ‘মাস্ত কালান্দার’, ‘আল্লাহু আল্লাহু’ ইত্যাদি। সংগীতে তাঁর অবদানের জন্য তিনি প্রাইড অব পারফরম্যান্স, পিটিভি লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ডসহ অসংখ্য পুরস্কার অর্জন করেছেন। ১৯৯৭ সালের ১৬ আগস্ট মাত্র ৪৮ বছর বয়সে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে লন্ডনে মারা যান তিনি।
উপমহাদেশের কিংবদন্তি শিল্পী ওস্তাদ নুসরাত ফতেহ আলী খানের স্মরণে ঢাকায় আয়োজন করা হচ্ছে সুফি সংগীতের সন্ধ্যা ‘শাম-ই-নুসরাত’। ২৫ অক্টোবর শনিবার সন্ধ্যা ৬টায় আগারগাঁওয়ের জাতীয় গ্রন্থাগার মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে এই সংগীতসন্ধ্যা। যৌথভাবে আয়োজন করছে ক্যাপিটাল কার্ভ কমিউনিকেশনস এবং কারার-দ্য সুফি ব্যান্ড।
আয়োজকেরা জানিয়েছেন, এই আয়োজনের মূল উদ্দেশ্য নুসরাত ফতেহ আলী খানের অসাধারণ সংগীতজীবন ও তাঁর আধ্যাত্মিক সুরের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা। তাঁকে স্মরণ করে এই কনসার্টে পরিবেশিত হবে সুফি ঘরানার কাওয়ালি ও আধ্যাত্মিক সংগীত।অনুষ্ঠানে পারফর্ম করবে সুফি ব্যান্ড কারার। এ ছাড়া থাকবে সুফি ড্যান্স পারফরম্যান্স।
কনসার্টের টিকিটের দাম রাখা হয়েছে ১ হাজার টাকা। পাওয়া যাচ্ছে টিকিটো বাংলাদেশ নামের ওয়েবসাইটে।
ওস্তাদ নুসরাত ফতেহ আলী খান ছিলেন পাকিস্তানের একজন কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী। কাওয়ালি গানকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে জনপ্রিয় করে তোলেন তিনি। তাঁকে ‘শাহেনশাহ-ই-কাওয়ালি’ বা কাওয়ালির সম্রাট বলা হয়।
১৯৪৮ সালের ১৩ অক্টোবর পাকিস্তানের এক কাওয়ালি সংগীত পরিবারে জন্ম নুসরাত ফতেহ আলী খানের। তাঁর বাবা ওস্তাদ ফতেহ আলী খানও একজন প্রখ্যাত কাওয়ালি গায়ক ছিলেন। ১৯৭১ সালে তাঁর চাচার মৃত্যুর পর তিনি পারিবারিক কাওয়ালি দলের প্রধান হন। তাঁর গাওয়া জনপ্রিয় কিছু গান হলো ‘তুমহে দিল লাগি ভুল জানি প্যারেগি’, ‘আলী মওলা’, ‘মাস্ত কালান্দার’, ‘আল্লাহু আল্লাহু’ ইত্যাদি। সংগীতে তাঁর অবদানের জন্য তিনি প্রাইড অব পারফরম্যান্স, পিটিভি লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ডসহ অসংখ্য পুরস্কার অর্জন করেছেন। ১৯৯৭ সালের ১৬ আগস্ট মাত্র ৪৮ বছর বয়সে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে লন্ডনে মারা যান তিনি।
গত শনিবার হয়ে গেল অভিনয়শিল্পী সংঘের নির্বাচন। ২০২৫-২৮ মেয়াদের সভাপতি হয়েছেন আজাদ আবুল কালাম। গত কমিটির কিছু কার্যক্রম পড়েছিল প্রশ্নের মুখে। তাই নতুন কমিটির চ্যালেঞ্জটা এবার একটু বেশি। অভিনয়শিল্পী সংঘ নিয়ে নতুন সভাপতি আজাদ আবুল...
২১ এপ্রিল ২০২৫গতকাল সোমবার মধ্যরাতে রাজধানীর রমনা থানায় এ মামলা করেন সালমান শাহর মামা আলমগীর কুমকুম। আজ দুপুরে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ডিএমপির রমনা বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মাসুদ আলম।
১৫ ঘণ্টা আগে‘লালবাজারে গলির মোড়ে পান দোকানের খরিদ্দার, বাকের আলীর আদুরে মেয়ে নাম ছিল তার গুলবাহার’—এমন কথার গানটি সাম্প্রতিক সময়ের অন্যতম হিট গান। ‘গুলবাহার’ শিরোনামের গানটি ইশান মজুমদারের লেখা, সুর করা ও গাওয়া।
১ দিন আগেনাট্যচর্চায় ৪৮ বছর পূর্ণ করল নান্দনিক নাট্য সম্প্রদায়। এ উপলক্ষে গতকাল ২০ অক্টোবর সোমবার বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটার হলে নাট্যদলটির ৪৮ বছর পূর্তি অনুষ্ঠান করা হয়।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
নাট্যচর্চায় ৪৮ বছর পূর্ণ করল নান্দনিক নাট্য সম্প্রদায়। এ উপলক্ষে গতকাল ২০ অক্টোবর সোমবার বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটার হলে নাট্যদলটির ৪৮ বছর পূর্তি অনুষ্ঠান করা হয়। অনুষ্ঠানে নান্দনিক নাট্যদলের নাট্যকর্মীদের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন দলের নাট্যকর্মীরা। কেক কেটে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন হয়। সাংস্কৃতিক আয়োজনে অংশ নেন নান্দনিকের সদস্যরা। আলোচনায় অংশ নেন আ মা ম হাসানুজ্জামান, আব্দুর রাজ্জাক, নিলুফার ওয়াহিদ পাপড়ি, মাহবুব রহমান, শায়েস্তা, বদরুদ্দোজা, শাবান খানসহ অনেকে।
১৯৭৭ সালের ১৬ অক্টোবর প্রতিষ্ঠিত হয় নান্দনিক নাট্য সম্প্রদায়। দীর্ঘ থিয়েটার চর্চায় দলটি গুরুত্ব দিয়েছে ঐতিহাসিক ও রাজনীতি সচেতন বিভিন্ন মঞ্চনাটকের ওপর। নান্দনিকের প্রথম নাটক ‘আমার সোনার হরিণ চাই’। এরপর একে একে মঞ্চে এনেছে ‘রক্তকরবী’, ‘শাস্তি’, ‘নৃপতি’, ‘ক্লিওপেট্রা’, ‘মহাবিদ্রোহ’, ‘সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফর’সহ অনেক প্রযোজনা।
নান্দনিক নাট্যদলের দলপ্রধান ও প্রতিষ্ঠাতা সদস্য আ মা ম হাসানুজ্জামান বলেন, ‘শুরু থেকেই আমাদের উদ্দেশ্য ছিল দেশ-বিদেশের নান্দনিক নাটক মঞ্চে আনা। আমরা চেয়েছি একটু বেছে বেছে কাজ করতে। তাই আমাদের প্রোডাকশন সংখ্যা কম, কিন্তু গুণগত মানে আমরা কখনোই ছাড় দিইনি। আমরা যে স্বপ্ন নিয়ে থিয়েটার শুরু করেছিলাম, বিভিন্ন পরিস্থিতিতে হয়তো তা শতভাগ পূরণ হয়নি, তবে আমার বিশ্বাস, তরুণ সদস্যরা দলকে আরও সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবে।’
দলের সিনিয়র সদস্য বদরুদ্দোজা বলেন, ‘নান্দনিক একটা পরিবার, যেখানে সদস্যদের মানবিক মানুষ হিসেবে তৈরি করা হয়। থিয়েটার শুধু অভিনয় করা ও শেখার জন্য নয়, দেশপ্রেমিক মানুষ গড়ার জায়গা। ৪৮ বছর মঞ্চে কাজ করা একটা বিশাল অর্জন।’
দলটির প্রযোজনা ব্যবস্থাপক নির্মাতা সোহেল রানা বয়াতি বলেন, ‘মঞ্চনাটকের পাশাপাশি সম্প্রতি চলচ্চিত্র প্রযোজনা করছে নান্দনিক। সেখানে দলের সদস্যরা অভিনয় করছেন। এটা একটা বিরল দৃষ্টান্ত।’
নাট্যচর্চায় ৪৮ বছর পূর্ণ করল নান্দনিক নাট্য সম্প্রদায়। এ উপলক্ষে গতকাল ২০ অক্টোবর সোমবার বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটার হলে নাট্যদলটির ৪৮ বছর পূর্তি অনুষ্ঠান করা হয়। অনুষ্ঠানে নান্দনিক নাট্যদলের নাট্যকর্মীদের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন দলের নাট্যকর্মীরা। কেক কেটে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন হয়। সাংস্কৃতিক আয়োজনে অংশ নেন নান্দনিকের সদস্যরা। আলোচনায় অংশ নেন আ মা ম হাসানুজ্জামান, আব্দুর রাজ্জাক, নিলুফার ওয়াহিদ পাপড়ি, মাহবুব রহমান, শায়েস্তা, বদরুদ্দোজা, শাবান খানসহ অনেকে।
১৯৭৭ সালের ১৬ অক্টোবর প্রতিষ্ঠিত হয় নান্দনিক নাট্য সম্প্রদায়। দীর্ঘ থিয়েটার চর্চায় দলটি গুরুত্ব দিয়েছে ঐতিহাসিক ও রাজনীতি সচেতন বিভিন্ন মঞ্চনাটকের ওপর। নান্দনিকের প্রথম নাটক ‘আমার সোনার হরিণ চাই’। এরপর একে একে মঞ্চে এনেছে ‘রক্তকরবী’, ‘শাস্তি’, ‘নৃপতি’, ‘ক্লিওপেট্রা’, ‘মহাবিদ্রোহ’, ‘সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফর’সহ অনেক প্রযোজনা।
নান্দনিক নাট্যদলের দলপ্রধান ও প্রতিষ্ঠাতা সদস্য আ মা ম হাসানুজ্জামান বলেন, ‘শুরু থেকেই আমাদের উদ্দেশ্য ছিল দেশ-বিদেশের নান্দনিক নাটক মঞ্চে আনা। আমরা চেয়েছি একটু বেছে বেছে কাজ করতে। তাই আমাদের প্রোডাকশন সংখ্যা কম, কিন্তু গুণগত মানে আমরা কখনোই ছাড় দিইনি। আমরা যে স্বপ্ন নিয়ে থিয়েটার শুরু করেছিলাম, বিভিন্ন পরিস্থিতিতে হয়তো তা শতভাগ পূরণ হয়নি, তবে আমার বিশ্বাস, তরুণ সদস্যরা দলকে আরও সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবে।’
দলের সিনিয়র সদস্য বদরুদ্দোজা বলেন, ‘নান্দনিক একটা পরিবার, যেখানে সদস্যদের মানবিক মানুষ হিসেবে তৈরি করা হয়। থিয়েটার শুধু অভিনয় করা ও শেখার জন্য নয়, দেশপ্রেমিক মানুষ গড়ার জায়গা। ৪৮ বছর মঞ্চে কাজ করা একটা বিশাল অর্জন।’
দলটির প্রযোজনা ব্যবস্থাপক নির্মাতা সোহেল রানা বয়াতি বলেন, ‘মঞ্চনাটকের পাশাপাশি সম্প্রতি চলচ্চিত্র প্রযোজনা করছে নান্দনিক। সেখানে দলের সদস্যরা অভিনয় করছেন। এটা একটা বিরল দৃষ্টান্ত।’
গত শনিবার হয়ে গেল অভিনয়শিল্পী সংঘের নির্বাচন। ২০২৫-২৮ মেয়াদের সভাপতি হয়েছেন আজাদ আবুল কালাম। গত কমিটির কিছু কার্যক্রম পড়েছিল প্রশ্নের মুখে। তাই নতুন কমিটির চ্যালেঞ্জটা এবার একটু বেশি। অভিনয়শিল্পী সংঘ নিয়ে নতুন সভাপতি আজাদ আবুল...
২১ এপ্রিল ২০২৫গতকাল সোমবার মধ্যরাতে রাজধানীর রমনা থানায় এ মামলা করেন সালমান শাহর মামা আলমগীর কুমকুম। আজ দুপুরে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ডিএমপির রমনা বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মাসুদ আলম।
১৫ ঘণ্টা আগে‘লালবাজারে গলির মোড়ে পান দোকানের খরিদ্দার, বাকের আলীর আদুরে মেয়ে নাম ছিল তার গুলবাহার’—এমন কথার গানটি সাম্প্রতিক সময়ের অন্যতম হিট গান। ‘গুলবাহার’ শিরোনামের গানটি ইশান মজুমদারের লেখা, সুর করা ও গাওয়া।
১ দিন আগেউপমহাদেশের কিংবদন্তি শিল্পী ওস্তাদ নুসরাত ফতেহ আলী খানের স্মরণে ঢাকায় আয়োজন করা হচ্ছে সুফি সংগীতের সন্ধ্যা ‘শাম-ই-নুসরাত’। ২৫ অক্টোবর শনিবার সন্ধ্যা ৬টায় আগারগাঁওয়ের জাতীয় গ্রন্থাগার মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে এই সংগীতসন্ধ্যা।
১ দিন আগে