অতীশ দীপঙ্কর ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির ফ্যাশন ডিজাইন অ্যান্ড টেকনোলজি (এফডিটি) বিভাগের উদ্যোগে ‘এফডিটি নাইট’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত শুক্রবার (১২ জুলাই) বর্ণাঢ্য এক আয়োজনের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিটোরিয়ামে এই অনুষ্ঠান উদ্যাপিত হয়, যা ফ্যাশন ডিজাইন অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগের স্বকীয়তা বহন করে। এই বিভাগের দুই বছর পূর্তিতে এই বর্ণাঢ্য ‘এফডিটি নাইট’ এর আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিজের মাননীয় চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লিয়াকত সিকদার, বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম, সম্মানিত সদস্য প্রফেসর ড. এম শাহীন খান, সৈয়দ মোহাম্মদ হেমায়েত হোসেন, জনাব গোলাম সারোয়ার কবির এবং জনাব মো. জোনায়েত আহমেদ।
ট্রাস্টি বোর্ডের সম্মানিত সদস্যবৃন্দ এই বিভাগের শিক্ষার্থীদের অনুপ্রেরণা প্রদান করেছেন এবং ফ্যাশন ডিজাইন অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগের সফলতা কামনা করেছেন। এই বিভাগে ভর্তি হওয়া নতুন শিক্ষার্থীদের জন্য এই আয়োজন অনেক গুরুত্ব বহন করবে বলে তাঁরা আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার এ. কে. এম দেলোয়ার হোসেন, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক জনাব মো. কামরান চৌধুরী, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি অনুষদের ডীন ও ব্র্যান্ড, কমিউনিকেশন অ্যান্ড এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্সের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মো শাহরুখ আদনান খান ও রেজিস্ট্রার মো. আব্দুল কাইউম সরদার।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লিয়াকত সিকদার ফ্যাশন ডিজাইন অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগের চমকপ্রদ এই অনুষ্ঠানের ভূয়সী প্রশংসা করেন। একই সঙ্গে এই বিভাগের সফলতা কামনা করেন। সম্মানিত অন্যান্য অতিথিবৃন্দ উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে ফ্যাশন ডিজাইন অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানান।
অনুষ্ঠানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন ফ্যাশন ডিজাইন অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগের কো-অর্ডিনেটর জনাব রাকিয়া জান্নাত ও অন্যান্য শিক্ষকমণ্ডলী। বিভাগের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক আয়োজন এর মাধ্যমে এই সন্ধ্যা আরও আলোকোজ্জ্বল হয়ে ওঠে। যেখানে নাচ, গান, কবিতা আবৃত্তি ও ফ্যাশন শোর মাধ্যমে উপস্থিত দর্শকদের মাতিয়ে রাখে শিক্ষার্থীরা।
উক্ত অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের সম্মানিত চেয়ারম্যান, কো-অর্ডিনেটর, শিক্ষকমণ্ডলী, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
অতীশ দীপঙ্কর ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির ফ্যাশন ডিজাইন অ্যান্ড টেকনোলজি (এফডিটি) বিভাগের উদ্যোগে ‘এফডিটি নাইট’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত শুক্রবার (১২ জুলাই) বর্ণাঢ্য এক আয়োজনের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিটোরিয়ামে এই অনুষ্ঠান উদ্যাপিত হয়, যা ফ্যাশন ডিজাইন অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগের স্বকীয়তা বহন করে। এই বিভাগের দুই বছর পূর্তিতে এই বর্ণাঢ্য ‘এফডিটি নাইট’ এর আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিজের মাননীয় চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লিয়াকত সিকদার, বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম, সম্মানিত সদস্য প্রফেসর ড. এম শাহীন খান, সৈয়দ মোহাম্মদ হেমায়েত হোসেন, জনাব গোলাম সারোয়ার কবির এবং জনাব মো. জোনায়েত আহমেদ।
ট্রাস্টি বোর্ডের সম্মানিত সদস্যবৃন্দ এই বিভাগের শিক্ষার্থীদের অনুপ্রেরণা প্রদান করেছেন এবং ফ্যাশন ডিজাইন অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগের সফলতা কামনা করেছেন। এই বিভাগে ভর্তি হওয়া নতুন শিক্ষার্থীদের জন্য এই আয়োজন অনেক গুরুত্ব বহন করবে বলে তাঁরা আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার এ. কে. এম দেলোয়ার হোসেন, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক জনাব মো. কামরান চৌধুরী, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি অনুষদের ডীন ও ব্র্যান্ড, কমিউনিকেশন অ্যান্ড এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্সের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মো শাহরুখ আদনান খান ও রেজিস্ট্রার মো. আব্দুল কাইউম সরদার।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লিয়াকত সিকদার ফ্যাশন ডিজাইন অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগের চমকপ্রদ এই অনুষ্ঠানের ভূয়সী প্রশংসা করেন। একই সঙ্গে এই বিভাগের সফলতা কামনা করেন। সম্মানিত অন্যান্য অতিথিবৃন্দ উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে ফ্যাশন ডিজাইন অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানান।
অনুষ্ঠানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন ফ্যাশন ডিজাইন অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগের কো-অর্ডিনেটর জনাব রাকিয়া জান্নাত ও অন্যান্য শিক্ষকমণ্ডলী। বিভাগের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক আয়োজন এর মাধ্যমে এই সন্ধ্যা আরও আলোকোজ্জ্বল হয়ে ওঠে। যেখানে নাচ, গান, কবিতা আবৃত্তি ও ফ্যাশন শোর মাধ্যমে উপস্থিত দর্শকদের মাতিয়ে রাখে শিক্ষার্থীরা।
উক্ত অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের সম্মানিত চেয়ারম্যান, কো-অর্ডিনেটর, শিক্ষকমণ্ডলী, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিদিনই আমরা নানা ধরনের সিদ্ধান্ত নিই। এই যেমন কি পরব, কোথায় যাব, কাকে বিশ্বাস করব কিংবা কোন পেশা বেছে নেব। কিন্তু এসব সিদ্ধান্তে যুক্তির চেয়ে আবেগ বা সামাজিক চাপ কতটা প্রভাব ফেলে?
৪ ঘণ্টা আগেছাত্ররাজনীতি থেকে মুক্ত হলেও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বরাবরই রাজনীতিসচেতন। ২০২৪ সালের জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে বিশ্ববিদ্যালয়টি হয়ে ওঠে দক্ষিণবঙ্গের আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু।
১৮ ঘণ্টা আগে১৫ জুলাই, ২০২৪, সন্ধ্যায় হঠাৎ সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করতে গিয়ে দেখি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগের বর্বর হামলা চালিয়েছে। মনে হলো, এত দিন কো-কারিকুলার অ্যাকটিভিটিসে অংশ নিয়েছি যেসব শিক্ষার্থীদের সঙ্গে, আর এখন সেসব শিক্ষার্থীরাই নির্যাতিত; তাদের পাশে দাঁড়ানোই হবে সত্যিকারের
২০ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের জুলাইয়ের শুরুতে কোটা আন্দোলন আমাদের কাছে ছিল শুধুই টিভি স্ক্রিন আর সোশ্যাল মিডিয়ার ফিডের দৃশ্য। কিন্তু ১০ জুলাইয়ের পর রামপুরা-বাড্ডা এলাকায় উত্তপ্ত হয়ে উঠল পরিবেশ; ছোট ছোট অবরোধ, স্লোগান আর পোস্টারে শহর যেন বদলে যেতে লাগল। ১৪ জুলাইয়ের পর তৎকালীন শেখ হাসিনা সরকারের বেফাঁস মন্তব্য আগুনে
২১ ঘণ্টা আগে