
প্রশ্ন: আপনি যে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন, সেই বিশ্বিবদ্যালয়েই উপাচার্যের দায়িত্ব পেলেন, অনুভূতি কেমন?
উত্তর: প্রথমে মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে শুকরিয়া। পাশাপাশি আমাকে এই গুরুদায়িত্ব দেওয়ায় রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রীর প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা জানাই। একই সঙ্গে আমাকে যে গুরুদায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, তা সততা, নিষ্ঠা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় পালন করতে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে। আমি দীর্ঘদিন ধরে ইউজিসি, জীবনবিমা, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সহ রাষ্ট্রের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছি। এসব অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে আপনার পরিকল্পনা কী?
উত্তর: যুগ ও সমাজের চাহিদা অনুযায়ী নতুন বিভাগ খুলতে হবে। বিদ্যমান বিভাগগুলো ঢেলে সাজাতে হবে, যাতে সেখান থেকে যোগ্য গ্র্যাজুয়েট বের হয়। আর এসব করতে দলগত ব্যবস্থাপনা দরকার। আমরা যদি সম্মিলিতভাবে কাজ করি, তাহলে এই বিশ্ববিদ্যালয়কে আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে নিয়ে যেতে পারব। আমাদের মতের ভিন্নতা থাকতে পারে, তবে আলোচনা করে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ হাজার শিক্ষক, ২৮ হাজার শিক্ষার্থী, ৫ থেকে ৬ হাজার কর্মকর্তা আছেন। সবাই যদি ব্যক্তিস্বার্থ ভুলে একসঙ্গে কাজ করি, তাহলে বিশ্ববিদ্যালয়টি আন্তর্জাতিক মানের হবে।
প্রশ্ন: চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দেশের অন্যতম শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয় হলেও গবেষণায় তেমন এগিয়ে নেই। গবেষণা বাড়াতে আপনার চিন্তাভাবনা কী?
উত্তর: শিক্ষকদের মূল কাজ হচ্ছে শিক্ষকতা ও গবেষণা করা। সব শিক্ষককেই গবেষণা করতে হবে। আমি ইউজিসিতে থাকতে গবেষণায় বরাদ্দ বাড়িয়ে দিয়েছিলাম। দেশকে এগিয়ে নিতে গবেষণার কোনো বিকল্প নেই।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ ডিজিটাল থেকে এখন স্মার্ট হওয়ার পথে। কিন্তু চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এখনো মান্ধাতার আমলে পড়ে আছে। এসবের আধুনিকায়ন নিয়ে কিছু ভাবছেন কি না?
উত্তর: আমি যেখানে ছিলাম (ইউজিসি), সেখানে সবকিছু ডি-নথি আকারে ছিল। ঘরে বসে অনলাইনে কাগজপত্র স্বাক্ষর করা যেত। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে যোগ দিয়ে দেখি, আমাকে এবার ব্রিটিশ আমলে ফিরে যেতে হচ্ছে। ফাইলপত্রে স্বাক্ষর করতে হচ্ছে। আমরা সবকিছু ডি-নথিতে নিয়ে আসব। শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের আর কাগজপত্র নিয়ে এ ভবন থেকে সে ভবনে দৌড়াদৌড়ি করতে হবে না।
প্রশ্ন: সাত বছর ধরে আবাসিক হলে আসন বরাদ্দ বন্ধ, কোনো উদ্যোগ নেবেন কি না?
উত্তর: আমি তো মাত্রই দায়িত্ব নিলাম। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানি না। হলের প্রাধ্যক্ষ ও আবাসিক শিক্ষকদের ডেকে তাঁদের সঙ্গে বসে সব বুঝে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে আসন বরাদ্দের প্রক্রিয়া শুরু করব।
প্রশ্ন: কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের অচলায়তন ভাঙতে পদক্ষেপ নেবেন কি না?
উত্তর: কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন যে শুধু চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে হচ্ছে না, তা নয়। দেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়েই নির্বাচন হচ্ছে না। এ বিষয়ে রাষ্ট্রীয় একটা সিদ্ধান্তও আছে। আমি সবার সঙ্গে বসে আলাপ-আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব।
প্রশ্ন: প্রতিবছর শিক্ষার্থী বাড়ে, কিন্তু শাটল ট্রেনের আসন বাড়ে না। শাটলে বগি বাড়াতে কোনো পরিকল্পনা আছে কি না?
উত্তর: শাটল ট্রেনের সমস্যা সমাধানের জন্য আমি সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীদের সঙ্গে যোগাযোগ করব। শাটল ট্রেনের আসন বাড়ানোর জন্য যা করণীয়, তা-ই করব।
প্রশ্ন: চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সুবিশাল গ্রন্থাগার রয়েছে। কিন্তু তা শিক্ষার্থীশূন্য। শিক্ষার্থীরা গ্রন্থাগারমুখী হচ্ছেন না কেন?
উত্তর: এখন সমস্যা হলো, সব বই অনলাইনে পাওয়া যায়। চাইলে ফটোকপি করে নেওয়া যায়। কিন্তু আমাদের সময় ফটোকপি মেশিন ছিল না। তখন গ্রন্থাগার ছাড়া কোনো বিকল্প ছিল না। এখন প্রতিটি বইয়ের অনলাইন সংস্করণ রয়েছে। ছাত্ররা ইচ্ছা করলে অনলাইনে পড়ে ফেলতে পারে। তবে যতই অনলাইনে পড়ুক না কেন, টেক্সট বই পড়ার মজাই আলাদা। আর আমাদের শিক্ষকেরা যদি শিক্ষার্থীদের লেটেস্ট অ্যাসাইনমেন্টগুলো না দেন, তাহলে তো তারা গ্রন্থাগারে যাবে না। শিক্ষকদেরও গ্রন্থাগারে যেতে হবে। শিক্ষার্থীরা একবার গেলে শিক্ষকদের পাঁচবার যেতে হবে। শিক্ষার্থীদের আপডেট পড়াগুলো পড়াতে হবে। এখন সব প্রশ্ন মুখস্থনির্ভর। প্রশ্নপত্রের গৎবাঁধা ধরন পরিবর্তন করতে হবে। প্রশ্নপত্রে সৃজনশীল বিষয়াবলি থাকতে হবে। তবেই শিক্ষার্থীরা গ্রন্থাগারমুখী হবে।
প্রশ্ন: শিক্ষার্থীদের জন্য আপনার পরামর্শ কী?
উত্তর: শিক্ষার্থীদের প্রতি আমার পরামর্শ থাকবে পড়াশোনা, পড়াশোনা এবং পড়াশোনা। তাদের অবশ্যই ক্লাসমুখী হতে হবে, গবেষণামুখী হতে হবে। তাদের সহশিক্ষা কার্যক্রমে যুক্ত হতে হবে। মা-বাবা অনেক স্বপ্ন নিয়ে ছেলেমেয়েকে বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠান, তাঁদের স্বপ্ন পূরণ করতে হবে। একই সঙ্গে রাষ্ট্র যে উদ্দেশ্যে শিক্ষার্থীদের পেছনে অর্থ ব্যয় করে, সে দিকেও খেয়াল রাখতে হবে।

প্রশ্ন: আপনি যে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন, সেই বিশ্বিবদ্যালয়েই উপাচার্যের দায়িত্ব পেলেন, অনুভূতি কেমন?
উত্তর: প্রথমে মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে শুকরিয়া। পাশাপাশি আমাকে এই গুরুদায়িত্ব দেওয়ায় রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রীর প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা জানাই। একই সঙ্গে আমাকে যে গুরুদায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, তা সততা, নিষ্ঠা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় পালন করতে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে। আমি দীর্ঘদিন ধরে ইউজিসি, জীবনবিমা, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সহ রাষ্ট্রের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছি। এসব অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে আপনার পরিকল্পনা কী?
উত্তর: যুগ ও সমাজের চাহিদা অনুযায়ী নতুন বিভাগ খুলতে হবে। বিদ্যমান বিভাগগুলো ঢেলে সাজাতে হবে, যাতে সেখান থেকে যোগ্য গ্র্যাজুয়েট বের হয়। আর এসব করতে দলগত ব্যবস্থাপনা দরকার। আমরা যদি সম্মিলিতভাবে কাজ করি, তাহলে এই বিশ্ববিদ্যালয়কে আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে নিয়ে যেতে পারব। আমাদের মতের ভিন্নতা থাকতে পারে, তবে আলোচনা করে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ হাজার শিক্ষক, ২৮ হাজার শিক্ষার্থী, ৫ থেকে ৬ হাজার কর্মকর্তা আছেন। সবাই যদি ব্যক্তিস্বার্থ ভুলে একসঙ্গে কাজ করি, তাহলে বিশ্ববিদ্যালয়টি আন্তর্জাতিক মানের হবে।
প্রশ্ন: চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দেশের অন্যতম শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয় হলেও গবেষণায় তেমন এগিয়ে নেই। গবেষণা বাড়াতে আপনার চিন্তাভাবনা কী?
উত্তর: শিক্ষকদের মূল কাজ হচ্ছে শিক্ষকতা ও গবেষণা করা। সব শিক্ষককেই গবেষণা করতে হবে। আমি ইউজিসিতে থাকতে গবেষণায় বরাদ্দ বাড়িয়ে দিয়েছিলাম। দেশকে এগিয়ে নিতে গবেষণার কোনো বিকল্প নেই।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ ডিজিটাল থেকে এখন স্মার্ট হওয়ার পথে। কিন্তু চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এখনো মান্ধাতার আমলে পড়ে আছে। এসবের আধুনিকায়ন নিয়ে কিছু ভাবছেন কি না?
উত্তর: আমি যেখানে ছিলাম (ইউজিসি), সেখানে সবকিছু ডি-নথি আকারে ছিল। ঘরে বসে অনলাইনে কাগজপত্র স্বাক্ষর করা যেত। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে যোগ দিয়ে দেখি, আমাকে এবার ব্রিটিশ আমলে ফিরে যেতে হচ্ছে। ফাইলপত্রে স্বাক্ষর করতে হচ্ছে। আমরা সবকিছু ডি-নথিতে নিয়ে আসব। শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের আর কাগজপত্র নিয়ে এ ভবন থেকে সে ভবনে দৌড়াদৌড়ি করতে হবে না।
প্রশ্ন: সাত বছর ধরে আবাসিক হলে আসন বরাদ্দ বন্ধ, কোনো উদ্যোগ নেবেন কি না?
উত্তর: আমি তো মাত্রই দায়িত্ব নিলাম। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানি না। হলের প্রাধ্যক্ষ ও আবাসিক শিক্ষকদের ডেকে তাঁদের সঙ্গে বসে সব বুঝে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে আসন বরাদ্দের প্রক্রিয়া শুরু করব।
প্রশ্ন: কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের অচলায়তন ভাঙতে পদক্ষেপ নেবেন কি না?
উত্তর: কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন যে শুধু চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে হচ্ছে না, তা নয়। দেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়েই নির্বাচন হচ্ছে না। এ বিষয়ে রাষ্ট্রীয় একটা সিদ্ধান্তও আছে। আমি সবার সঙ্গে বসে আলাপ-আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব।
প্রশ্ন: প্রতিবছর শিক্ষার্থী বাড়ে, কিন্তু শাটল ট্রেনের আসন বাড়ে না। শাটলে বগি বাড়াতে কোনো পরিকল্পনা আছে কি না?
উত্তর: শাটল ট্রেনের সমস্যা সমাধানের জন্য আমি সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীদের সঙ্গে যোগাযোগ করব। শাটল ট্রেনের আসন বাড়ানোর জন্য যা করণীয়, তা-ই করব।
প্রশ্ন: চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সুবিশাল গ্রন্থাগার রয়েছে। কিন্তু তা শিক্ষার্থীশূন্য। শিক্ষার্থীরা গ্রন্থাগারমুখী হচ্ছেন না কেন?
উত্তর: এখন সমস্যা হলো, সব বই অনলাইনে পাওয়া যায়। চাইলে ফটোকপি করে নেওয়া যায়। কিন্তু আমাদের সময় ফটোকপি মেশিন ছিল না। তখন গ্রন্থাগার ছাড়া কোনো বিকল্প ছিল না। এখন প্রতিটি বইয়ের অনলাইন সংস্করণ রয়েছে। ছাত্ররা ইচ্ছা করলে অনলাইনে পড়ে ফেলতে পারে। তবে যতই অনলাইনে পড়ুক না কেন, টেক্সট বই পড়ার মজাই আলাদা। আর আমাদের শিক্ষকেরা যদি শিক্ষার্থীদের লেটেস্ট অ্যাসাইনমেন্টগুলো না দেন, তাহলে তো তারা গ্রন্থাগারে যাবে না। শিক্ষকদেরও গ্রন্থাগারে যেতে হবে। শিক্ষার্থীরা একবার গেলে শিক্ষকদের পাঁচবার যেতে হবে। শিক্ষার্থীদের আপডেট পড়াগুলো পড়াতে হবে। এখন সব প্রশ্ন মুখস্থনির্ভর। প্রশ্নপত্রের গৎবাঁধা ধরন পরিবর্তন করতে হবে। প্রশ্নপত্রে সৃজনশীল বিষয়াবলি থাকতে হবে। তবেই শিক্ষার্থীরা গ্রন্থাগারমুখী হবে।
প্রশ্ন: শিক্ষার্থীদের জন্য আপনার পরামর্শ কী?
উত্তর: শিক্ষার্থীদের প্রতি আমার পরামর্শ থাকবে পড়াশোনা, পড়াশোনা এবং পড়াশোনা। তাদের অবশ্যই ক্লাসমুখী হতে হবে, গবেষণামুখী হতে হবে। তাদের সহশিক্ষা কার্যক্রমে যুক্ত হতে হবে। মা-বাবা অনেক স্বপ্ন নিয়ে ছেলেমেয়েকে বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠান, তাঁদের স্বপ্ন পূরণ করতে হবে। একই সঙ্গে রাষ্ট্র যে উদ্দেশ্যে শিক্ষার্থীদের পেছনে অর্থ ব্যয় করে, সে দিকেও খেয়াল রাখতে হবে।

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির স্নাতকে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার (২০ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়টির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ফ্যাকাল্টির ডিন মুহাম্মদ তারেক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২ দিন আগে
‘পরিবেশ’ শব্দটি এখন কেবল বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়। সামাজিক, অর্থনৈতিক কিংবা স্বাস্থ্য—সব ক্ষেত্রে এটি অপরিহার্য আলোচ্য বিষয়। কিন্তু এই বোধ সঞ্চার করতে সময় লেগেছে অনেক, আর সেই বিলম্বই আজ পৃথিবীকে করেছে অসুস্থ। এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার নিয়ে পরামর্শ...
২ দিন আগে
স্বরবর্ণ হলো ভাষার সুর, কিন্তু সুরে গড়ন না থাকলে গান টেকে না। ব্যঞ্জনবর্ণ বা Consonants হলো সেই গড়ন। এটি ভাষাকে কাঠামো দেয়, শব্দকে শক্তপোক্ত করে তোলে।
২ দিন আগে
জোটের চেয়ারম্যান কাজী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি ছিল শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ও দাবি নিয়ে আলোচনা করা। কিন্তু পদযাত্রা শুরু করার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধার মুখে পড়তে হয়। পুলিশের সহযোগিতায় ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গিয়ে স্মারকলিপি পেশ করলেও শিক্ষা..
২ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির স্নাতকে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার (২০ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়টির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ফ্যাকাল্টির ডিন মুহাম্মদ তারেক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামী ৩০ ও ৩১ জানুয়ারি ভর্তি পরীক্ষার জন্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আবেদনের সময়সীমা ও এ-সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য পরবর্তী সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট ও পত্রিকায় জানিয়ে দেওয়া হবে।
যেসব বিভাগে শিক্ষার্থী ভর্তি নেওয়া হবে, সেগুলো হলো বিএসসি (অনার্স) ইন ওশানোগ্রাফি, বিএসসি ইন নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং, বিবিএ ইন পোর্ট ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড লজিসটিকস, এলএলবি (অনার্স) ইন মেরিটাইম ল ও বিএসসি (অনার্স) ইন মেরিন ফিশারিজ।

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির স্নাতকে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার (২০ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়টির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ফ্যাকাল্টির ডিন মুহাম্মদ তারেক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামী ৩০ ও ৩১ জানুয়ারি ভর্তি পরীক্ষার জন্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আবেদনের সময়সীমা ও এ-সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য পরবর্তী সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট ও পত্রিকায় জানিয়ে দেওয়া হবে।
যেসব বিভাগে শিক্ষার্থী ভর্তি নেওয়া হবে, সেগুলো হলো বিএসসি (অনার্স) ইন ওশানোগ্রাফি, বিএসসি ইন নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং, বিবিএ ইন পোর্ট ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড লজিসটিকস, এলএলবি (অনার্স) ইন মেরিটাইম ল ও বিএসসি (অনার্স) ইন মেরিন ফিশারিজ।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ১৯তম উপাচার্য হিসেবে যোগ দিয়েছেন অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের। ব্যবস্থাপনা বিভাগের এই অধ্যাপক এর আগে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের পূর্ণকালীন সদস্য ছিলেন।
৩১ মার্চ ২০২৪
‘পরিবেশ’ শব্দটি এখন কেবল বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়। সামাজিক, অর্থনৈতিক কিংবা স্বাস্থ্য—সব ক্ষেত্রে এটি অপরিহার্য আলোচ্য বিষয়। কিন্তু এই বোধ সঞ্চার করতে সময় লেগেছে অনেক, আর সেই বিলম্বই আজ পৃথিবীকে করেছে অসুস্থ। এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার নিয়ে পরামর্শ...
২ দিন আগে
স্বরবর্ণ হলো ভাষার সুর, কিন্তু সুরে গড়ন না থাকলে গান টেকে না। ব্যঞ্জনবর্ণ বা Consonants হলো সেই গড়ন। এটি ভাষাকে কাঠামো দেয়, শব্দকে শক্তপোক্ত করে তোলে।
২ দিন আগে
জোটের চেয়ারম্যান কাজী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি ছিল শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ও দাবি নিয়ে আলোচনা করা। কিন্তু পদযাত্রা শুরু করার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধার মুখে পড়তে হয়। পুলিশের সহযোগিতায় ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গিয়ে স্মারকলিপি পেশ করলেও শিক্ষা..
২ দিন আগেমো. আশিকুর রহমান

‘পরিবেশ’ শব্দটি এখন কেবল বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়। সামাজিক, অর্থনৈতিক কিংবা স্বাস্থ্য—সব ক্ষেত্রে এটি অপরিহার্য আলোচ্য বিষয়। কিন্তু এই বোধ সঞ্চার করতে সময় লেগেছে অনেক, আর সেই বিলম্বই আজ পৃথিবীকে করেছে অসুস্থ। এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এস বিপুলেন্দু বসাক। লিখেছেন মো. আশিকুর রহমান
মানুষ এখন ধীরে ধীরে বুঝতে শিখছে। মানুষ একা ভালো থাকতে পারে না; চারপাশ ভালো না থাকলে নিজের মঙ্গলও অসম্পূর্ণ থেকে যায়। এই সামগ্রিক ভালো থাকার মূল চাবিকাঠি হলো পরিবেশ। উন্নত বিশ্ব যেখানে বিশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে পরিবেশবিজ্ঞানের গুরুত্ব উপলব্ধি করেছিল, সেখানে আমাদের দেশে বিষয়টি গুরুত্ব পেতে আরও প্রায় অর্ধশতাব্দী লেগে গেছে। এই দীর্ঘ অপেক্ষা আমাদের পরিবেশ ও উন্নয়নের সূচকে মারাত্মক ক্ষতি ডেকে এনেছে।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে
এ দেশের পরিবেশবিজ্ঞান খুব পুরোনো কোনো বিষয় নয়। গত শতকের শেষ দিকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে দেশে বিষয়টির একাডেমিক যাত্রা শুরু হয়। এরপর ধীরে ধীরে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিভাগ চালু এবং ব্যক্তি পর্যায়ের চিন্তা থেকে পরিবেশ বিষয়ক গবেষণা ও কর্মসূচি একটি সামগ্রিক রূপ নিতে শুরু করে।
২০১৬ সালে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিষ্ঠিত হয় দেশের প্রথম এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ। এটি এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে। পরবর্তী সময়ে ২০১৮ সালে বুটেক্সেও একই নামে একটি বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয়। মূলত টেক্সটাইল শিল্পের দূষণ ও এর প্রতিকার নিয়ে বিশেষভাবে কাজ করছে।
একটি মাল্টিডিসিপ্লিনারি বিষয়
এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং কোনো একক শাখার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি প্রকৃত অর্থে একটি মাল্টিডিসিপ্লিনারি প্রফেশনাল অ্যাপ্রোচ। এই বিষয়ে পড়াশোনা ও গবেষণার জন্য দরকার পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, গণিত, জীববিজ্ঞান, ভূতত্ত্ব, ভূগোল, অণুজীববিজ্ঞান, হাইড্রোলজি, পাবলিক হেলথ অ্যান্ড সেফটির মতো নানা ক্ষেত্রের জ্ঞান।
ভূমির গভীর কোর থেকে শুরু করে মহাশূন্যের এক্সট্রা-টেরেস্ট্রিয়াল অবজেক্ট পর্যন্ত। প্রকৃতির প্রতিটি স্তর এই বিষয়ের গবেষণার পরিসরে আসে। এককথায়, পৃথিবীকে জানাই এই বিষয়ের মূল লক্ষ্য।
কর্মপরিধি ও সম্ভাবনা
পরিবেশবিজ্ঞান ও প্রকৌশল পেশার সুযোগ অত্যন্ত বিস্তৃত। পরিবেশবিজ্ঞানী বা ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজের পাশাপাশি বিশ্বখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে গবেষক হিসেবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়া সিটি করপোরেশনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা দপ্তর, বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও পানিসম্পদ বিভাগ, নদী ও উপকূল গবেষণা কেন্দ্র, মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (নাসা, স্প্যারো), বিশ্বব্যাংক, ইউএনডিপি, ইউনিসেফ, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রকল্প ও এনজিওতেও কাজের সুযোগ রয়েছে।
উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা
বর্তমান বিশ্বে একজন এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্টিস্ট বা ইঞ্জিনিয়ারের চাহিদা ও বেতন দুটোই বিশ্বে প্রথম সারির পেশাগুলোর মধ্যে অন্যতম। উচ্চশিক্ষা ও যথাযথ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এই পেশায় খুব সহজেই নিজের ক্যারিয়ারের উন্নতি করা যায়। আর উন্নত বিশ্বে এই বিভাগের উচ্চ চাহিদার কথা মাথায় রেখেই উচ্চশিক্ষার জন্য রয়েছে বিভিন্ন ধরনের স্কলারশিপ, ফেলোশিপ ও ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা। যেগুলোতে কোয়ালিফাই করতে হলে ছাত্রজীবনে একটু অধ্যয়ন ও গবেষণায় মনোযোগী হওয়ার সদিচ্ছাই যথেষ্ট।

‘পরিবেশ’ শব্দটি এখন কেবল বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়। সামাজিক, অর্থনৈতিক কিংবা স্বাস্থ্য—সব ক্ষেত্রে এটি অপরিহার্য আলোচ্য বিষয়। কিন্তু এই বোধ সঞ্চার করতে সময় লেগেছে অনেক, আর সেই বিলম্বই আজ পৃথিবীকে করেছে অসুস্থ। এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এস বিপুলেন্দু বসাক। লিখেছেন মো. আশিকুর রহমান
মানুষ এখন ধীরে ধীরে বুঝতে শিখছে। মানুষ একা ভালো থাকতে পারে না; চারপাশ ভালো না থাকলে নিজের মঙ্গলও অসম্পূর্ণ থেকে যায়। এই সামগ্রিক ভালো থাকার মূল চাবিকাঠি হলো পরিবেশ। উন্নত বিশ্ব যেখানে বিশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে পরিবেশবিজ্ঞানের গুরুত্ব উপলব্ধি করেছিল, সেখানে আমাদের দেশে বিষয়টি গুরুত্ব পেতে আরও প্রায় অর্ধশতাব্দী লেগে গেছে। এই দীর্ঘ অপেক্ষা আমাদের পরিবেশ ও উন্নয়নের সূচকে মারাত্মক ক্ষতি ডেকে এনেছে।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে
এ দেশের পরিবেশবিজ্ঞান খুব পুরোনো কোনো বিষয় নয়। গত শতকের শেষ দিকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে দেশে বিষয়টির একাডেমিক যাত্রা শুরু হয়। এরপর ধীরে ধীরে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিভাগ চালু এবং ব্যক্তি পর্যায়ের চিন্তা থেকে পরিবেশ বিষয়ক গবেষণা ও কর্মসূচি একটি সামগ্রিক রূপ নিতে শুরু করে।
২০১৬ সালে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিষ্ঠিত হয় দেশের প্রথম এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ। এটি এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে। পরবর্তী সময়ে ২০১৮ সালে বুটেক্সেও একই নামে একটি বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয়। মূলত টেক্সটাইল শিল্পের দূষণ ও এর প্রতিকার নিয়ে বিশেষভাবে কাজ করছে।
একটি মাল্টিডিসিপ্লিনারি বিষয়
এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং কোনো একক শাখার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি প্রকৃত অর্থে একটি মাল্টিডিসিপ্লিনারি প্রফেশনাল অ্যাপ্রোচ। এই বিষয়ে পড়াশোনা ও গবেষণার জন্য দরকার পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, গণিত, জীববিজ্ঞান, ভূতত্ত্ব, ভূগোল, অণুজীববিজ্ঞান, হাইড্রোলজি, পাবলিক হেলথ অ্যান্ড সেফটির মতো নানা ক্ষেত্রের জ্ঞান।
ভূমির গভীর কোর থেকে শুরু করে মহাশূন্যের এক্সট্রা-টেরেস্ট্রিয়াল অবজেক্ট পর্যন্ত। প্রকৃতির প্রতিটি স্তর এই বিষয়ের গবেষণার পরিসরে আসে। এককথায়, পৃথিবীকে জানাই এই বিষয়ের মূল লক্ষ্য।
কর্মপরিধি ও সম্ভাবনা
পরিবেশবিজ্ঞান ও প্রকৌশল পেশার সুযোগ অত্যন্ত বিস্তৃত। পরিবেশবিজ্ঞানী বা ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজের পাশাপাশি বিশ্বখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে গবেষক হিসেবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়া সিটি করপোরেশনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা দপ্তর, বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও পানিসম্পদ বিভাগ, নদী ও উপকূল গবেষণা কেন্দ্র, মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (নাসা, স্প্যারো), বিশ্বব্যাংক, ইউএনডিপি, ইউনিসেফ, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রকল্প ও এনজিওতেও কাজের সুযোগ রয়েছে।
উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা
বর্তমান বিশ্বে একজন এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্টিস্ট বা ইঞ্জিনিয়ারের চাহিদা ও বেতন দুটোই বিশ্বে প্রথম সারির পেশাগুলোর মধ্যে অন্যতম। উচ্চশিক্ষা ও যথাযথ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এই পেশায় খুব সহজেই নিজের ক্যারিয়ারের উন্নতি করা যায়। আর উন্নত বিশ্বে এই বিভাগের উচ্চ চাহিদার কথা মাথায় রেখেই উচ্চশিক্ষার জন্য রয়েছে বিভিন্ন ধরনের স্কলারশিপ, ফেলোশিপ ও ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা। যেগুলোতে কোয়ালিফাই করতে হলে ছাত্রজীবনে একটু অধ্যয়ন ও গবেষণায় মনোযোগী হওয়ার সদিচ্ছাই যথেষ্ট।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ১৯তম উপাচার্য হিসেবে যোগ দিয়েছেন অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের। ব্যবস্থাপনা বিভাগের এই অধ্যাপক এর আগে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের পূর্ণকালীন সদস্য ছিলেন।
৩১ মার্চ ২০২৪
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির স্নাতকে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার (২০ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়টির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ফ্যাকাল্টির ডিন মুহাম্মদ তারেক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২ দিন আগে
স্বরবর্ণ হলো ভাষার সুর, কিন্তু সুরে গড়ন না থাকলে গান টেকে না। ব্যঞ্জনবর্ণ বা Consonants হলো সেই গড়ন। এটি ভাষাকে কাঠামো দেয়, শব্দকে শক্তপোক্ত করে তোলে।
২ দিন আগে
জোটের চেয়ারম্যান কাজী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি ছিল শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ও দাবি নিয়ে আলোচনা করা। কিন্তু পদযাত্রা শুরু করার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধার মুখে পড়তে হয়। পুলিশের সহযোগিতায় ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গিয়ে স্মারকলিপি পেশ করলেও শিক্ষা..
২ দিন আগেফোনেটিকস
মমতাজ জাহান মম

স্বরবর্ণ হলো ভাষার সুর, কিন্তু সুরে গড়ন না থাকলে গান টেকে না। ব্যঞ্জনবর্ণ বা Consonants হলো সেই গড়ন। এটি ভাষাকে কাঠামো দেয়, শব্দকে শক্তপোক্ত করে তোলে।
ব্যঞ্জনবর্ণ কী?
যখন তুমি কোনো শব্দ উচ্চারণ করো আর মুখের ভেতর বাতাস কোথাও গিয়ে আটকে যায় বা ধাক্কা খায়, তখন তৈরি হয় ব্যঞ্জনবর্ণ। এ বাধা শব্দকে আলাদা আলাদা করে শোনায়।
উদাহরণ
‘b’ বললে ঠোঁট একসঙ্গে বন্ধ হয়।
‘t’ বললে জিব দাঁতের কাছে ঠেকে যায়।
‘s’ বললে বাতাস দাঁতের ফাঁক দিয়ে বের হয়।
ইংরেজিতে ব্যঞ্জনবর্ণের সংখ্যা
প্রায় ২৪টি ব্যঞ্জন ধ্বনি আছে। এগুলোকে উচ্চারণের ধরন ও জায়গা অনুযায়ী ভাগ করা হয়।
ব্যঞ্জনবর্ণের দুই বড় দিক
১. উচ্চারণের ধরন
Plosive (বিস্ফোরণধ্বনি)
Fricative (ঘর্ষণধ্বনি) f, v, s, z, sh, zh
Nasal (নাসিক্যধ্বনি) m, n, ng
Lateral l
Approximant— r, w, y
২. উচ্চারণের স্থান
Bilabial (দুই ঠোঁট) b, p, m
Dental (দাঁতের কাছে)— th (think, this)
Alveolar (দাঁতের মাড়ির কাছে) t, d, s, z, n, l
Velar (জিভের পেছনে) k, g, ng
মজার তুলনা
ভাবো, তোমার মুখটা এক মিউজিক ব্যান্ড। ঠোঁট = ড্রাম; দাঁত = গিটার
জিভ = পিয়ানো।
প্রতিটি ব্যঞ্জনবর্ণ একেকটা বাদ্যযন্ত্রের মতো বাজে, আর মিলেমিশে বানায় সুন্দর গান, মানে কথা।
ছোট্ট অনুশীলন
একবার আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে বলো: p, t, k। দেখো ঠোঁট, জিব আর গলার কোন অংশ নড়ে।
তারপর বলো: f, s, sh এবার লক্ষ করো বাতাস কীভাবে বের হচ্ছে।
আগামী পর্বে (পর্ব-৭)

স্বরবর্ণ হলো ভাষার সুর, কিন্তু সুরে গড়ন না থাকলে গান টেকে না। ব্যঞ্জনবর্ণ বা Consonants হলো সেই গড়ন। এটি ভাষাকে কাঠামো দেয়, শব্দকে শক্তপোক্ত করে তোলে।
ব্যঞ্জনবর্ণ কী?
যখন তুমি কোনো শব্দ উচ্চারণ করো আর মুখের ভেতর বাতাস কোথাও গিয়ে আটকে যায় বা ধাক্কা খায়, তখন তৈরি হয় ব্যঞ্জনবর্ণ। এ বাধা শব্দকে আলাদা আলাদা করে শোনায়।
উদাহরণ
‘b’ বললে ঠোঁট একসঙ্গে বন্ধ হয়।
‘t’ বললে জিব দাঁতের কাছে ঠেকে যায়।
‘s’ বললে বাতাস দাঁতের ফাঁক দিয়ে বের হয়।
ইংরেজিতে ব্যঞ্জনবর্ণের সংখ্যা
প্রায় ২৪টি ব্যঞ্জন ধ্বনি আছে। এগুলোকে উচ্চারণের ধরন ও জায়গা অনুযায়ী ভাগ করা হয়।
ব্যঞ্জনবর্ণের দুই বড় দিক
১. উচ্চারণের ধরন
Plosive (বিস্ফোরণধ্বনি)
Fricative (ঘর্ষণধ্বনি) f, v, s, z, sh, zh
Nasal (নাসিক্যধ্বনি) m, n, ng
Lateral l
Approximant— r, w, y
২. উচ্চারণের স্থান
Bilabial (দুই ঠোঁট) b, p, m
Dental (দাঁতের কাছে)— th (think, this)
Alveolar (দাঁতের মাড়ির কাছে) t, d, s, z, n, l
Velar (জিভের পেছনে) k, g, ng
মজার তুলনা
ভাবো, তোমার মুখটা এক মিউজিক ব্যান্ড। ঠোঁট = ড্রাম; দাঁত = গিটার
জিভ = পিয়ানো।
প্রতিটি ব্যঞ্জনবর্ণ একেকটা বাদ্যযন্ত্রের মতো বাজে, আর মিলেমিশে বানায় সুন্দর গান, মানে কথা।
ছোট্ট অনুশীলন
একবার আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে বলো: p, t, k। দেখো ঠোঁট, জিব আর গলার কোন অংশ নড়ে।
তারপর বলো: f, s, sh এবার লক্ষ করো বাতাস কীভাবে বের হচ্ছে।
আগামী পর্বে (পর্ব-৭)

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ১৯তম উপাচার্য হিসেবে যোগ দিয়েছেন অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের। ব্যবস্থাপনা বিভাগের এই অধ্যাপক এর আগে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের পূর্ণকালীন সদস্য ছিলেন।
৩১ মার্চ ২০২৪
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির স্নাতকে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার (২০ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়টির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ফ্যাকাল্টির ডিন মুহাম্মদ তারেক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২ দিন আগে
‘পরিবেশ’ শব্দটি এখন কেবল বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়। সামাজিক, অর্থনৈতিক কিংবা স্বাস্থ্য—সব ক্ষেত্রে এটি অপরিহার্য আলোচ্য বিষয়। কিন্তু এই বোধ সঞ্চার করতে সময় লেগেছে অনেক, আর সেই বিলম্বই আজ পৃথিবীকে করেছে অসুস্থ। এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার নিয়ে পরামর্শ...
২ দিন আগে
জোটের চেয়ারম্যান কাজী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি ছিল শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ও দাবি নিয়ে আলোচনা করা। কিন্তু পদযাত্রা শুরু করার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধার মুখে পড়তে হয়। পুলিশের সহযোগিতায় ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গিয়ে স্মারকলিপি পেশ করলেও শিক্ষা..
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সব ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণসহ পাঁচ দফা দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষক প্রতিনিধিদলের সঙ্গে দেখা করেননি শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার)। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তাঁর পদত্যাগ দাবি করেছেন ইবতেদায়ি শিক্ষকেরা। একই সঙ্গে আগামীকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষোভ-মিছিলের ডাক দিয়েছেন তাঁরা।
আজ বুধবার বিকেলে সচিবালয় থেকে বের হয়ে আন্দোলনরত শিক্ষকদের সংগঠন ‘স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষক ঐক্যজোট’ এ দাবি জানায়।
জোটের চেয়ারম্যান কাজী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি ছিল শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ও দাবি নিয়ে আলোচনা করা। কিন্তু পদযাত্রা শুরু করার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধার মুখে পড়তে হয়। পুলিশের সহযোগিতায় ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গিয়ে স্মারকলিপি পেশ করলেও শিক্ষা উপদেষ্টা আমাদের সঙ্গে দেখা করেননি।’
মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘শিক্ষা উপদেষ্টা দেখা না করে শিক্ষকদের সঙ্গে অপমানজনক আচরণ করেছেন। এটি শুধু শিক্ষকদের নয়, গোটা শিক্ষকসমাজের প্রতি অবমাননা। শিক্ষকদের সঙ্গে এমন আচরণ গ্রহণযোগ্য নয়। শিক্ষা উপদেষ্টা শিক্ষকসমাজকে অসম্মান করেছেন। তাই আমরা তাঁর পদত্যাগ দাবি করছি।’
পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুসারে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে থেকে দুপুরে পদযাত্রা শুরু করেন ইবতেদায়ি শিক্ষকেরা। পদযাত্রা কিছুটা এগোলে কদম ফোয়ারা ও প্রেসক্লাবের গেটের মাঝামাঝি সড়কে পুলিশ তা আটকে দেয়। এরপর দাবিদাওয়া নিয়ে কথা বলতে সচিবালয়ে যায় ১৫ জন শিক্ষকের প্রতিনিধিদল।
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে জাতীয়করণের ঘোষণার দ্রুত বাস্তবায়ন, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠানো ১ হাজার ৮৯টি প্রতিষ্ঠানের ফাইল দ্রুত অনুমোদন, এমপিও আবেদনের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মতো প্রাক-প্রাথমিক পদ সৃষ্টি এবং আলাদা অধিদপ্তর স্থাপন।

সব ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণসহ পাঁচ দফা দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষক প্রতিনিধিদলের সঙ্গে দেখা করেননি শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার)। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তাঁর পদত্যাগ দাবি করেছেন ইবতেদায়ি শিক্ষকেরা। একই সঙ্গে আগামীকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষোভ-মিছিলের ডাক দিয়েছেন তাঁরা।
আজ বুধবার বিকেলে সচিবালয় থেকে বের হয়ে আন্দোলনরত শিক্ষকদের সংগঠন ‘স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষক ঐক্যজোট’ এ দাবি জানায়।
জোটের চেয়ারম্যান কাজী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি ছিল শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ও দাবি নিয়ে আলোচনা করা। কিন্তু পদযাত্রা শুরু করার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধার মুখে পড়তে হয়। পুলিশের সহযোগিতায় ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গিয়ে স্মারকলিপি পেশ করলেও শিক্ষা উপদেষ্টা আমাদের সঙ্গে দেখা করেননি।’
মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘শিক্ষা উপদেষ্টা দেখা না করে শিক্ষকদের সঙ্গে অপমানজনক আচরণ করেছেন। এটি শুধু শিক্ষকদের নয়, গোটা শিক্ষকসমাজের প্রতি অবমাননা। শিক্ষকদের সঙ্গে এমন আচরণ গ্রহণযোগ্য নয়। শিক্ষা উপদেষ্টা শিক্ষকসমাজকে অসম্মান করেছেন। তাই আমরা তাঁর পদত্যাগ দাবি করছি।’
পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুসারে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে থেকে দুপুরে পদযাত্রা শুরু করেন ইবতেদায়ি শিক্ষকেরা। পদযাত্রা কিছুটা এগোলে কদম ফোয়ারা ও প্রেসক্লাবের গেটের মাঝামাঝি সড়কে পুলিশ তা আটকে দেয়। এরপর দাবিদাওয়া নিয়ে কথা বলতে সচিবালয়ে যায় ১৫ জন শিক্ষকের প্রতিনিধিদল।
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে জাতীয়করণের ঘোষণার দ্রুত বাস্তবায়ন, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠানো ১ হাজার ৮৯টি প্রতিষ্ঠানের ফাইল দ্রুত অনুমোদন, এমপিও আবেদনের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মতো প্রাক-প্রাথমিক পদ সৃষ্টি এবং আলাদা অধিদপ্তর স্থাপন।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ১৯তম উপাচার্য হিসেবে যোগ দিয়েছেন অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের। ব্যবস্থাপনা বিভাগের এই অধ্যাপক এর আগে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের পূর্ণকালীন সদস্য ছিলেন।
৩১ মার্চ ২০২৪
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির স্নাতকে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার (২০ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়টির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ফ্যাকাল্টির ডিন মুহাম্মদ তারেক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২ দিন আগে
‘পরিবেশ’ শব্দটি এখন কেবল বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়। সামাজিক, অর্থনৈতিক কিংবা স্বাস্থ্য—সব ক্ষেত্রে এটি অপরিহার্য আলোচ্য বিষয়। কিন্তু এই বোধ সঞ্চার করতে সময় লেগেছে অনেক, আর সেই বিলম্বই আজ পৃথিবীকে করেছে অসুস্থ। এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার নিয়ে পরামর্শ...
২ দিন আগে
স্বরবর্ণ হলো ভাষার সুর, কিন্তু সুরে গড়ন না থাকলে গান টেকে না। ব্যঞ্জনবর্ণ বা Consonants হলো সেই গড়ন। এটি ভাষাকে কাঠামো দেয়, শব্দকে শক্তপোক্ত করে তোলে।
২ দিন আগে