নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান বলেছেন, ‘আমাদের মধ্যে নির্বাচনের সকল সুরক্ষা পর্বে কোনো বিচ্যুতি হয়নি। ব্যালট ছাপানো বা সরবরাহকারী মূল প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ রেখে পাঁচ পর্ব (ছাপানো, সঠিক মাপে কাটিং করা, সিকিউরিটি কোড বসানো, মেশিনে প্রি-স্ক্যান করা, প্রধান নির্বাচন কমিশনারের স্বাক্ষর ও সিল) নিশ্চিত করেছি। এ ছাড়া আমরা পুনর্নিরীক্ষণ করে দেখেছি, ২৯ হাজার ৮২১ ভোট প্রদানকারী বা কাস্ট ভোট এবং স্বাক্ষর সংবলিত ভোটারদের মধ্যে কোনো অসংগতি খুঁজে পায়নি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।’
আজ রোববার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের অধ্যাপক আব্দুল মতিন চৌধুরী ভার্চুয়াল পাঠদান কক্ষে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা জানান।
নিয়াজ আহমদ খান বলেন, ‘সব নিয়ম মেনে প্রতিযোগিতামূলক দরপত্র আহ্বানের মাধ্যমে একটি অভিজ্ঞ প্রতিষ্ঠানকে ব্যালট পেপার ছাপানোর দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে। নির্ধারিত পরিমাণ ব্যালট ছাপানোর স্বার্থে আমাদের মূল ভেন্ডরের সঙ্গে আলোচনা করে সমযোগ্য একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠানকে একই টেন্ডারের অধীনে কাজে সম্পৃক্ত করার অনুমতি দেওয়া হয়। সেই সহযোগী প্রতিষ্ঠান নীলক্ষেত থেকে ব্যালট ছাপিয়েছে, যা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে জানায়নি। তবে আমাদের মধ্যে সুরক্ষা পর্বে কোনো বিচ্যুতি হয়নি।’
নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর সেই সহযোগী প্রতিষ্ঠান বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে না জানানোর বিষয়ে ক্ষমা প্রার্থনা করেছে এবং তারা এটি কেন করেছে—সেই ব্যাখ্যা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে জানিয়েছে উল্লেখ করে উপাচার্য বলেন, ‘ব্যালট পেপার ছাপানোর স্থান বা সংখ্যা সুষ্ঠু নির্বাচনকে কোনোভাবে প্রভাবিত করে না। কারণ, ব্যালট পেপার ভোটের জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত করতে কয়েকটি ধাপ সম্পন্ন করতে হয়। ব্যালট পেপারটি ছাপানোর পর তা নির্দিষ্ট পরিমাপে কাটিং করতে হয়। তারপর সুরক্ষা কোড আরোপ করে ওএমআর মেশিনে প্রি-স্ক্যান করে তা মেশিনে পাঠযোগ্য হিসেবে প্রস্তুত করতে হয়। এরপর চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তার সিলসহ স্বাক্ষর ও কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত রিটার্নিং কর্মকর্তার স্বাক্ষরযুক্ত হলেই তা ভোট গ্রহণের জন্য উপযুক্ত হয়। এসব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেই পূর্ণ সতর্কতার সঙ্গে ভোট গ্রহণ করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘সহযোগী ভেন্ডরের তথ্য অনুযায়ী, সহযোগী প্রতিষ্ঠান নীলক্ষেতে ২২ রিম কাগজ দিয়ে ৮৮ হাজার ব্যালট ছাপায়, যা থেকে প্রিন্টিং, কাটিং, প্রি-স্ক্যান পর্ব শেষে নির্দিষ্ট পরিমাণে ব্যালট প্যাকেটে সিলগালা করে ৮৬ হাজার ২৪৩টি ব্যালট সরবরাহযোগ্য করা হয় এবং অতিরিক্ত ব্যালটগুলো প্রচলিত পদ্ধতিতে নষ্ট করে ফেলা হয়। ভেন্ডর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে আরও জানায়, নীলক্ষেতে কাটিং শেষে প্রি-স্ক্যান ও পরবর্তী কার্যক্রমের জন্য তারা তাদের মূল অফিসে এনে প্রি-স্ক্যান সম্পন্ন করে নির্দিষ্ট পরিমাণে প্যাকেটে ভরে সিলগালা করে বিশ্ববিদ্যালয়কে সরবরাহ করে। ব্যালট সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান জানান, তারা ব্যালট প্রস্তুতকরণ প্রক্রিয়ায় ও আনা-নেওয়ায় চুক্তি মোতাবেক সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে। ব্যস্ততার কারণে কর্তৃপক্ষকে তারা নীলক্ষেতে ব্যালট প্রিন্টিং ও কাটিংয়ের বিষয়টি জানাতে ভুলে যায় বলে স্বীকার করে।’
নিয়াজ আহমদ খান বলেন, কার্যাদেশ অনুযায়ী, চূড়ান্তভাবে ২ লাখ ৩৯ হাজার ২৪৪টি ব্যালট ভোট গ্রহণের জন্য প্রস্তুত করা হয়। মোট ভোটার ৩৯ হাজার ৮৭৪। ভোটারপ্রতি ৬টি ব্যালট। মোট ভোট দিয়েছেন ২৯ হাজার ৮২১ জন ভোটার। মোট ব্যালট ব্যবহার করা হয়েছে ১ লাখ ৭৮ হাজার ৯২৬টি। অবশিষ্ট ব্যালট ৬০ হাজার ৩১৮।
প্রার্থীদের অভিযোগের বিষয় নিয়ে উপাচার্য বলেন, ‘প্রতিটি অভিযোগ আমরা দেখেছি ও তদন্ত করেছি। ব্যক্তিপর্যায়ের অভিযোগগুলো ৬৯ বিধি অনুযায়ী উত্তর দিয়েছি।’
সিসিটিভি ফুটেজ এবং ভোটারদের স্বাক্ষরিত তালিকা দেখানোর দাবি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমরা বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী এ সকল উত্তর দিয়েছি। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অভিযোগের প্রেক্ষাপটে সিসিটিভি ফুটেজ এবং ভোটারদের স্বাক্ষরিত তালিকার বিষয়টি আবার সামনে এসেছে। এ বিষয়ে এর আগে আমরা বিস্তারিত জানিয়েছি, কোনো প্রার্থী যদি সুনির্দিষ্ট কোনো সময়ের বা কোনো একটি প্রাসঙ্গিক ঘটনা পর্যালোচনা করার জন্য সিসিটিভি ফুটেজ দেখতে চান, তাঁরা যথাযথ প্রক্রিয়ায় আবেদন করলে কর্তৃপক্ষ মনোনীত বিশেষজ্ঞ বা মনোনীত ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক নির্ধারিত কোনো স্থানে তা দেখতে বা পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন।
‘ভোটারদের স্বাক্ষরযুক্ত ভোটার তালিকা দেখানোর বিষয়ে আমরা পুনরায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞ আইনজীবীদের সঙ্গে অধিকতর আলোচনা করেছি। এ বিষয়ে তাদের পরামর্শ নিম্নরূপ: কোনো প্রার্থী যদি নির্দিষ্ট ও যৌক্তিক কারণে নির্দিষ্ট কারও স্বাক্ষর পর্যবেক্ষণ করতে চায়, সে ক্ষেত্রে যথাযথ প্রক্রিয়ায় আবেদন করলে কর্তৃপক্ষ কর্তৃক মনোনীত বিশেষজ্ঞ বা মনোনীত ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে দেখানো যেতে পারে।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন কমিশনের চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন, রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ গোলাম রব্বানী প্রমুখ।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান বলেছেন, ‘আমাদের মধ্যে নির্বাচনের সকল সুরক্ষা পর্বে কোনো বিচ্যুতি হয়নি। ব্যালট ছাপানো বা সরবরাহকারী মূল প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ রেখে পাঁচ পর্ব (ছাপানো, সঠিক মাপে কাটিং করা, সিকিউরিটি কোড বসানো, মেশিনে প্রি-স্ক্যান করা, প্রধান নির্বাচন কমিশনারের স্বাক্ষর ও সিল) নিশ্চিত করেছি। এ ছাড়া আমরা পুনর্নিরীক্ষণ করে দেখেছি, ২৯ হাজার ৮২১ ভোট প্রদানকারী বা কাস্ট ভোট এবং স্বাক্ষর সংবলিত ভোটারদের মধ্যে কোনো অসংগতি খুঁজে পায়নি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।’
আজ রোববার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের অধ্যাপক আব্দুল মতিন চৌধুরী ভার্চুয়াল পাঠদান কক্ষে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা জানান।
নিয়াজ আহমদ খান বলেন, ‘সব নিয়ম মেনে প্রতিযোগিতামূলক দরপত্র আহ্বানের মাধ্যমে একটি অভিজ্ঞ প্রতিষ্ঠানকে ব্যালট পেপার ছাপানোর দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে। নির্ধারিত পরিমাণ ব্যালট ছাপানোর স্বার্থে আমাদের মূল ভেন্ডরের সঙ্গে আলোচনা করে সমযোগ্য একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠানকে একই টেন্ডারের অধীনে কাজে সম্পৃক্ত করার অনুমতি দেওয়া হয়। সেই সহযোগী প্রতিষ্ঠান নীলক্ষেত থেকে ব্যালট ছাপিয়েছে, যা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে জানায়নি। তবে আমাদের মধ্যে সুরক্ষা পর্বে কোনো বিচ্যুতি হয়নি।’
নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর সেই সহযোগী প্রতিষ্ঠান বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে না জানানোর বিষয়ে ক্ষমা প্রার্থনা করেছে এবং তারা এটি কেন করেছে—সেই ব্যাখ্যা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে জানিয়েছে উল্লেখ করে উপাচার্য বলেন, ‘ব্যালট পেপার ছাপানোর স্থান বা সংখ্যা সুষ্ঠু নির্বাচনকে কোনোভাবে প্রভাবিত করে না। কারণ, ব্যালট পেপার ভোটের জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত করতে কয়েকটি ধাপ সম্পন্ন করতে হয়। ব্যালট পেপারটি ছাপানোর পর তা নির্দিষ্ট পরিমাপে কাটিং করতে হয়। তারপর সুরক্ষা কোড আরোপ করে ওএমআর মেশিনে প্রি-স্ক্যান করে তা মেশিনে পাঠযোগ্য হিসেবে প্রস্তুত করতে হয়। এরপর চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তার সিলসহ স্বাক্ষর ও কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত রিটার্নিং কর্মকর্তার স্বাক্ষরযুক্ত হলেই তা ভোট গ্রহণের জন্য উপযুক্ত হয়। এসব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেই পূর্ণ সতর্কতার সঙ্গে ভোট গ্রহণ করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘সহযোগী ভেন্ডরের তথ্য অনুযায়ী, সহযোগী প্রতিষ্ঠান নীলক্ষেতে ২২ রিম কাগজ দিয়ে ৮৮ হাজার ব্যালট ছাপায়, যা থেকে প্রিন্টিং, কাটিং, প্রি-স্ক্যান পর্ব শেষে নির্দিষ্ট পরিমাণে ব্যালট প্যাকেটে সিলগালা করে ৮৬ হাজার ২৪৩টি ব্যালট সরবরাহযোগ্য করা হয় এবং অতিরিক্ত ব্যালটগুলো প্রচলিত পদ্ধতিতে নষ্ট করে ফেলা হয়। ভেন্ডর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে আরও জানায়, নীলক্ষেতে কাটিং শেষে প্রি-স্ক্যান ও পরবর্তী কার্যক্রমের জন্য তারা তাদের মূল অফিসে এনে প্রি-স্ক্যান সম্পন্ন করে নির্দিষ্ট পরিমাণে প্যাকেটে ভরে সিলগালা করে বিশ্ববিদ্যালয়কে সরবরাহ করে। ব্যালট সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান জানান, তারা ব্যালট প্রস্তুতকরণ প্রক্রিয়ায় ও আনা-নেওয়ায় চুক্তি মোতাবেক সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে। ব্যস্ততার কারণে কর্তৃপক্ষকে তারা নীলক্ষেতে ব্যালট প্রিন্টিং ও কাটিংয়ের বিষয়টি জানাতে ভুলে যায় বলে স্বীকার করে।’
নিয়াজ আহমদ খান বলেন, কার্যাদেশ অনুযায়ী, চূড়ান্তভাবে ২ লাখ ৩৯ হাজার ২৪৪টি ব্যালট ভোট গ্রহণের জন্য প্রস্তুত করা হয়। মোট ভোটার ৩৯ হাজার ৮৭৪। ভোটারপ্রতি ৬টি ব্যালট। মোট ভোট দিয়েছেন ২৯ হাজার ৮২১ জন ভোটার। মোট ব্যালট ব্যবহার করা হয়েছে ১ লাখ ৭৮ হাজার ৯২৬টি। অবশিষ্ট ব্যালট ৬০ হাজার ৩১৮।
প্রার্থীদের অভিযোগের বিষয় নিয়ে উপাচার্য বলেন, ‘প্রতিটি অভিযোগ আমরা দেখেছি ও তদন্ত করেছি। ব্যক্তিপর্যায়ের অভিযোগগুলো ৬৯ বিধি অনুযায়ী উত্তর দিয়েছি।’
সিসিটিভি ফুটেজ এবং ভোটারদের স্বাক্ষরিত তালিকা দেখানোর দাবি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমরা বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী এ সকল উত্তর দিয়েছি। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অভিযোগের প্রেক্ষাপটে সিসিটিভি ফুটেজ এবং ভোটারদের স্বাক্ষরিত তালিকার বিষয়টি আবার সামনে এসেছে। এ বিষয়ে এর আগে আমরা বিস্তারিত জানিয়েছি, কোনো প্রার্থী যদি সুনির্দিষ্ট কোনো সময়ের বা কোনো একটি প্রাসঙ্গিক ঘটনা পর্যালোচনা করার জন্য সিসিটিভি ফুটেজ দেখতে চান, তাঁরা যথাযথ প্রক্রিয়ায় আবেদন করলে কর্তৃপক্ষ মনোনীত বিশেষজ্ঞ বা মনোনীত ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক নির্ধারিত কোনো স্থানে তা দেখতে বা পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন।
‘ভোটারদের স্বাক্ষরযুক্ত ভোটার তালিকা দেখানোর বিষয়ে আমরা পুনরায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞ আইনজীবীদের সঙ্গে অধিকতর আলোচনা করেছি। এ বিষয়ে তাদের পরামর্শ নিম্নরূপ: কোনো প্রার্থী যদি নির্দিষ্ট ও যৌক্তিক কারণে নির্দিষ্ট কারও স্বাক্ষর পর্যবেক্ষণ করতে চায়, সে ক্ষেত্রে যথাযথ প্রক্রিয়ায় আবেদন করলে কর্তৃপক্ষ কর্তৃক মনোনীত বিশেষজ্ঞ বা মনোনীত ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে দেখানো যেতে পারে।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন কমিশনের চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন, রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ গোলাম রব্বানী প্রমুখ।

চীনের সিকিউইউ গভর্নমেন্ট স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির চংকিং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ ঘণ্টা আগে
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা প্রায় সব শিক্ষার্থীর কাছে বড় উদ্বেগের বিষয়। এ উদ্বেগ কমাতে প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা ও কৌশলগত প্রস্তুতি।
১ ঘণ্টা আগে
সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের ভর্তিতে বয়সের বিষয়ে নীতিমালায় কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে। আগের নীতিমালা অনুযায়ী প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বয়স ৫ বছর এবং ৭ বছর বহাল থাকলেও নীতিমালার সংশোধনীতে অন্যান্য...
৯ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, ‘আমরা চাই, দ্রুততম সময়ে অধ্যাদেশ জারি করা হোক। নাহলে আগামী রোববার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত, এভাবে করে অনির্দিষ্টকাল পর্যন্ত, অধ্যাদেশ আদায় হওয়ার আগপর্যন্ত আমরা শিক্ষা ভবনের সামনে অবস্থান করব।’
১৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

চীনের সিকিউইউ গভর্নমেন্ট স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির চংকিং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। বৃত্তিটি ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য প্রযোজ্য। চংকিং বিশ্ববিদ্যালয় চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অন্যতম শীর্ষ গবেষণাবান্ধব ও সমৃদ্ধ উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত। ১৯২৯ সালে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। আধুনিক ক্যাম্পাস, অত্যাধুনিক ল্যাব-সুবিধা, আন্তর্জাতিক বিনিময় কর্মসূচি এবং বৈশ্বিক মানের গবেষণা সুযোগের কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টি বিশ্বজুড়ে মেধাবী শিক্ষার্থীদের আকর্ষণ করে।
সুযোগ-সুবিধা
আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বৃত্তিটি সম্পূর্ণ অর্থায়িত। বৃত্তিটিতে আবেদন করতে কোনো ফি লাগবে না। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের শতভাগ টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। ক্যাম্পাসের ভেতরে বিনা মূল্যে আবাসনের ব্যবস্থা করা হবে। এটা আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বড় স্বস্তির বিষয়। জীবনযাপনের ব্যয় হিসেবে স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থীদের ৩ হাজার আর পিএইচডি শিক্ষার্থীদের সাড়ে ৩ হাজার চায়নিজ ইউয়ান দেওয়া হবে।
আবেদনের যোগ্যতা
আবেদনকারীর অবশ্যই চীনের নাগরিকত্ব থাকা যাবে না। শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে হবে। একাডেমিক যোগ্যতার ক্ষেত্রে, মাস্টার্স প্রোগ্রামে আবেদন করতে হলে আবেদনকারীর স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে এবং বয়স ৩৫ বছরের নিচে হতে হবে। আর পিএইচডি প্রোগ্রামের জন্য থাকতে হবে মাস্টার্স ডিগ্রি এবং বয়স হতে হবে সর্বোচ্চ ৪০ বছর। ভাষাগত দক্ষতার ক্ষেত্রেও নির্ধারিত মানদণ্ড রয়েছে, যা সংশ্লিষ্ট প্রোগ্রামের প্রয়োজন অনুযায়ী পূরণ করতে হবে।
প্রয়োজনীয় তথ্য
প্রথমে প্রয়োজন হবে ‘চায়নিজ গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ অ্যাপলিকেশন ফরম, বিস্তারিত সিভি, নোটারাইজড করা সনদ, ট্রান্সক্রিপ্ট। সঙ্গে যুক্ত করতে হবে স্টেটমেন্ট অব পারপাস (এসওপি), রিচার্জ প্রপোজাল এবং দুজন অধ্যাপকের পক্ষ থেকে রিকমেন্ডেশন লেটার। নন-ক্রিমিনাল সার্টিফিকেট, স্বাস্থ্য পরীক্ষার সনদ, ভাষাগত দক্ষতার প্রমাণপত্রসহ যাবতীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রসমূহ
বিশ্ববিদ্যালয়টি ফ্যাকাল্টি অব আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সের অধীনে রয়েছে মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান থেকে শুরু করে অর্থনীতি, ভাষা, সাংবাদিকতা, আইন, গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, জীববিজ্ঞানসহ বিস্তৃত বিষয়ের সমাহার। পাশাপাশি ফ্যাকাল্টি অব দ্য বিল্ড এনভায়রনমেন্টের শিক্ষার্থীদের জন্য আর্কিটেকচার, আরবান প্ল্যানিং, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, পরিবেশবিজ্ঞান এবং রিয়েল এস্টেট ম্যানেজমেন্টের মতো পেশাদারি ক্ষেত্রের সুযোগ রয়েছে। প্রযুক্তিমুখী শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে সমৃদ্ধিশালী বিভিন্ন বিষয়।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৬।

চীনের সিকিউইউ গভর্নমেন্ট স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির চংকিং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। বৃত্তিটি ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য প্রযোজ্য। চংকিং বিশ্ববিদ্যালয় চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অন্যতম শীর্ষ গবেষণাবান্ধব ও সমৃদ্ধ উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত। ১৯২৯ সালে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। আধুনিক ক্যাম্পাস, অত্যাধুনিক ল্যাব-সুবিধা, আন্তর্জাতিক বিনিময় কর্মসূচি এবং বৈশ্বিক মানের গবেষণা সুযোগের কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টি বিশ্বজুড়ে মেধাবী শিক্ষার্থীদের আকর্ষণ করে।
সুযোগ-সুবিধা
আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বৃত্তিটি সম্পূর্ণ অর্থায়িত। বৃত্তিটিতে আবেদন করতে কোনো ফি লাগবে না। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের শতভাগ টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। ক্যাম্পাসের ভেতরে বিনা মূল্যে আবাসনের ব্যবস্থা করা হবে। এটা আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বড় স্বস্তির বিষয়। জীবনযাপনের ব্যয় হিসেবে স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থীদের ৩ হাজার আর পিএইচডি শিক্ষার্থীদের সাড়ে ৩ হাজার চায়নিজ ইউয়ান দেওয়া হবে।
আবেদনের যোগ্যতা
আবেদনকারীর অবশ্যই চীনের নাগরিকত্ব থাকা যাবে না। শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে হবে। একাডেমিক যোগ্যতার ক্ষেত্রে, মাস্টার্স প্রোগ্রামে আবেদন করতে হলে আবেদনকারীর স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে এবং বয়স ৩৫ বছরের নিচে হতে হবে। আর পিএইচডি প্রোগ্রামের জন্য থাকতে হবে মাস্টার্স ডিগ্রি এবং বয়স হতে হবে সর্বোচ্চ ৪০ বছর। ভাষাগত দক্ষতার ক্ষেত্রেও নির্ধারিত মানদণ্ড রয়েছে, যা সংশ্লিষ্ট প্রোগ্রামের প্রয়োজন অনুযায়ী পূরণ করতে হবে।
প্রয়োজনীয় তথ্য
প্রথমে প্রয়োজন হবে ‘চায়নিজ গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ অ্যাপলিকেশন ফরম, বিস্তারিত সিভি, নোটারাইজড করা সনদ, ট্রান্সক্রিপ্ট। সঙ্গে যুক্ত করতে হবে স্টেটমেন্ট অব পারপাস (এসওপি), রিচার্জ প্রপোজাল এবং দুজন অধ্যাপকের পক্ষ থেকে রিকমেন্ডেশন লেটার। নন-ক্রিমিনাল সার্টিফিকেট, স্বাস্থ্য পরীক্ষার সনদ, ভাষাগত দক্ষতার প্রমাণপত্রসহ যাবতীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রসমূহ
বিশ্ববিদ্যালয়টি ফ্যাকাল্টি অব আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সের অধীনে রয়েছে মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান থেকে শুরু করে অর্থনীতি, ভাষা, সাংবাদিকতা, আইন, গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, জীববিজ্ঞানসহ বিস্তৃত বিষয়ের সমাহার। পাশাপাশি ফ্যাকাল্টি অব দ্য বিল্ড এনভায়রনমেন্টের শিক্ষার্থীদের জন্য আর্কিটেকচার, আরবান প্ল্যানিং, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, পরিবেশবিজ্ঞান এবং রিয়েল এস্টেট ম্যানেজমেন্টের মতো পেশাদারি ক্ষেত্রের সুযোগ রয়েছে। প্রযুক্তিমুখী শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে সমৃদ্ধিশালী বিভিন্ন বিষয়।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৬।

নিয়াজ আহমদ খান বলেন, সব নিয়ম মেনে প্রতিযোগিতামূলক দরপত্র আহ্বানের মাধ্যমে একটি অভিজ্ঞ প্রতিষ্ঠানকে ব্যালট পেপার ছাপানোর দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে। নির্ধারিত পরিমাণ ব্যালট ছাপানোর স্বার্থে আমাদের মূল ভেন্ডরের সঙ্গে আলোচনা করে সমযোগ্য একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠানকে একই টেন্ডারের অধীনে কাজে সম্পৃক্ত করার...
২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা প্রায় সব শিক্ষার্থীর কাছে বড় উদ্বেগের বিষয়। এ উদ্বেগ কমাতে প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা ও কৌশলগত প্রস্তুতি।
১ ঘণ্টা আগে
সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের ভর্তিতে বয়সের বিষয়ে নীতিমালায় কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে। আগের নীতিমালা অনুযায়ী প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বয়স ৫ বছর এবং ৭ বছর বহাল থাকলেও নীতিমালার সংশোধনীতে অন্যান্য...
৯ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, ‘আমরা চাই, দ্রুততম সময়ে অধ্যাদেশ জারি করা হোক। নাহলে আগামী রোববার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত, এভাবে করে অনির্দিষ্টকাল পর্যন্ত, অধ্যাদেশ আদায় হওয়ার আগপর্যন্ত আমরা শিক্ষা ভবনের সামনে অবস্থান করব।’
১৪ ঘণ্টা আগেসিরাজুম মুনিরা রিংকী

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা প্রায় সব শিক্ষার্থীর কাছে বড় উদ্বেগের বিষয়। এ উদ্বেগ কমাতে প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা ও কৌশলগত প্রস্তুতি।
সময় ব্যবস্থাপনা
শুরুতে সময়কে সুষমভাবে ভাগ করে নিতে হবে। ইংরেজি, বাংলা ও সাধারণ জ্ঞান প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় ধরে পড়তে হবে। সময় ব্যবস্থাপনায় গড়িমসি করলে সিলেবাস শেষ করতে সমস্যা হবে, তাই শুরু থেকে সতর্ক থাকা জরুরি।
বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি
বাংলা অংশে পাঠ্যবইয়ের গদ্য, পদ্য ও ব্যাকরণ সমান গুরুত্ব দিয়ে বুঝে পড়তে হবে। বাংলা প্রথম পত্রের প্রতিটি গল্প-কবিতার পাঠপরিচিতি ও মূলভাব মুখস্থ থাকলে যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে লিখিত পরীক্ষা হয়, সেখানেও ভালো করা যাবে। নাটক ও উপন্যাসের ক্ষেত্রেও স্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে। ব্যাকরণে বানান, পদ ও পদপ্রকরণ, সমাস, প্রকৃতি-প্রত্যয়, অভিধান-বর্ণানুক্রম, কারক-বিভক্তি, পদাশ্রিত নির্দেশক ও বিরচন অংশের টপিকগুলো মুখস্থ রাখতে হবে। পাশাপাশি বাজারের একটি ভালো প্রস্তুতিমূলক বই নিয়ে অনুশীলন করা উচিত। ইংরেজিতে কবিতা ও থিম রাইটিং ভালোভাবে অনুশীলন করবে। প্রতিটি ইউনিটের গুরুত্বপূর্ণ শব্দের অর্থ ও বাক্য গঠন দেখে নাও। ব্যাকরণের সব টপিক টানা পড়ে শেষ করলে পরে রিভিশনে সময় কম লাগবে।
রিভিশন
পুরোনো পড়া ভুলে না যেতে প্রতিদিন তিন থেকে চার ঘণ্টা রিভিশনের জন্য রাখো। সব বিষয় একবার পড়ে শেষ হলে পরীক্ষার সময় মাথায় রেখে নতুন রুটিন বানিয়ে দিনের পড়া দিনে শেষ করো। ভালো ফলের জন্য অন্তত তিনবার রিভিশন দেওয়া উচিত। প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশ্নব্যাংক বিশ্লেষণ করে গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো চিহ্নিত করে নোটে লিখে রাখো। পরীক্ষার এক সপ্তাহ আগে শুধু গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলো পড়বে, সময় পেলে বাকি বিষয়গুলো চোখ বুলিয়ে নাও।
সুস্বাস্থ্য
শরীর সুস্থ থাকলে মনোযোগ ও ধৈর্য বাড়ে। পরিবারের বাইরে থেকে প্রস্তুতি নেওয়া শিক্ষার্থীরা নিয়মিত ও পুষ্টিকর খাবার খাবে। সুস্থতা তোমাকে পরীক্ষার সময় বাড়তি শক্তি জোগাবে।
সবশেষে আসে পরীক্ষায় বসা। আগের রাতে যতটা সম্ভব টেনশনমুক্ত থাকবে। পরীক্ষার হলে গিয়ে শান্ত থাকবে—প্রয়োজনে শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করতে পারো। খাতা পেয়ে ওএমআর শিটে ঠিকভাবে সব তথ্য পূরণ করবে। প্রশ্ন হাতে পেয়ে ঘাবড়ে না গিয়ে আত্মবিশ্বাস ধরে রেখে সময় বুঝে পরীক্ষা দেবে। আশা করি, তোমরা সবাই ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করবে। পরীক্ষার্থীদের জন্য রইল দোয়া ও নতুন সূচনার শুভকামনা।
সিরাজুম মুনিরা রিংকী, শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা প্রায় সব শিক্ষার্থীর কাছে বড় উদ্বেগের বিষয়। এ উদ্বেগ কমাতে প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা ও কৌশলগত প্রস্তুতি।
সময় ব্যবস্থাপনা
শুরুতে সময়কে সুষমভাবে ভাগ করে নিতে হবে। ইংরেজি, বাংলা ও সাধারণ জ্ঞান প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় ধরে পড়তে হবে। সময় ব্যবস্থাপনায় গড়িমসি করলে সিলেবাস শেষ করতে সমস্যা হবে, তাই শুরু থেকে সতর্ক থাকা জরুরি।
বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি
বাংলা অংশে পাঠ্যবইয়ের গদ্য, পদ্য ও ব্যাকরণ সমান গুরুত্ব দিয়ে বুঝে পড়তে হবে। বাংলা প্রথম পত্রের প্রতিটি গল্প-কবিতার পাঠপরিচিতি ও মূলভাব মুখস্থ থাকলে যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে লিখিত পরীক্ষা হয়, সেখানেও ভালো করা যাবে। নাটক ও উপন্যাসের ক্ষেত্রেও স্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে। ব্যাকরণে বানান, পদ ও পদপ্রকরণ, সমাস, প্রকৃতি-প্রত্যয়, অভিধান-বর্ণানুক্রম, কারক-বিভক্তি, পদাশ্রিত নির্দেশক ও বিরচন অংশের টপিকগুলো মুখস্থ রাখতে হবে। পাশাপাশি বাজারের একটি ভালো প্রস্তুতিমূলক বই নিয়ে অনুশীলন করা উচিত। ইংরেজিতে কবিতা ও থিম রাইটিং ভালোভাবে অনুশীলন করবে। প্রতিটি ইউনিটের গুরুত্বপূর্ণ শব্দের অর্থ ও বাক্য গঠন দেখে নাও। ব্যাকরণের সব টপিক টানা পড়ে শেষ করলে পরে রিভিশনে সময় কম লাগবে।
রিভিশন
পুরোনো পড়া ভুলে না যেতে প্রতিদিন তিন থেকে চার ঘণ্টা রিভিশনের জন্য রাখো। সব বিষয় একবার পড়ে শেষ হলে পরীক্ষার সময় মাথায় রেখে নতুন রুটিন বানিয়ে দিনের পড়া দিনে শেষ করো। ভালো ফলের জন্য অন্তত তিনবার রিভিশন দেওয়া উচিত। প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশ্নব্যাংক বিশ্লেষণ করে গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো চিহ্নিত করে নোটে লিখে রাখো। পরীক্ষার এক সপ্তাহ আগে শুধু গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলো পড়বে, সময় পেলে বাকি বিষয়গুলো চোখ বুলিয়ে নাও।
সুস্বাস্থ্য
শরীর সুস্থ থাকলে মনোযোগ ও ধৈর্য বাড়ে। পরিবারের বাইরে থেকে প্রস্তুতি নেওয়া শিক্ষার্থীরা নিয়মিত ও পুষ্টিকর খাবার খাবে। সুস্থতা তোমাকে পরীক্ষার সময় বাড়তি শক্তি জোগাবে।
সবশেষে আসে পরীক্ষায় বসা। আগের রাতে যতটা সম্ভব টেনশনমুক্ত থাকবে। পরীক্ষার হলে গিয়ে শান্ত থাকবে—প্রয়োজনে শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করতে পারো। খাতা পেয়ে ওএমআর শিটে ঠিকভাবে সব তথ্য পূরণ করবে। প্রশ্ন হাতে পেয়ে ঘাবড়ে না গিয়ে আত্মবিশ্বাস ধরে রেখে সময় বুঝে পরীক্ষা দেবে। আশা করি, তোমরা সবাই ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করবে। পরীক্ষার্থীদের জন্য রইল দোয়া ও নতুন সূচনার শুভকামনা।
সিরাজুম মুনিরা রিংকী, শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

নিয়াজ আহমদ খান বলেন, সব নিয়ম মেনে প্রতিযোগিতামূলক দরপত্র আহ্বানের মাধ্যমে একটি অভিজ্ঞ প্রতিষ্ঠানকে ব্যালট পেপার ছাপানোর দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে। নির্ধারিত পরিমাণ ব্যালট ছাপানোর স্বার্থে আমাদের মূল ভেন্ডরের সঙ্গে আলোচনা করে সমযোগ্য একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠানকে একই টেন্ডারের অধীনে কাজে সম্পৃক্ত করার...
২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
চীনের সিকিউইউ গভর্নমেন্ট স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির চংকিং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ ঘণ্টা আগে
সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের ভর্তিতে বয়সের বিষয়ে নীতিমালায় কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে। আগের নীতিমালা অনুযায়ী প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বয়স ৫ বছর এবং ৭ বছর বহাল থাকলেও নীতিমালার সংশোধনীতে অন্যান্য...
৯ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, ‘আমরা চাই, দ্রুততম সময়ে অধ্যাদেশ জারি করা হোক। নাহলে আগামী রোববার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত, এভাবে করে অনির্দিষ্টকাল পর্যন্ত, অধ্যাদেশ আদায় হওয়ার আগপর্যন্ত আমরা শিক্ষা ভবনের সামনে অবস্থান করব।’
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের ভর্তিতে বয়সের বিষয়ে নীতিমালায় কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে।
আগের নীতিমালা অনুযায়ী প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বয়স ৫ বছর এবং ৭ বছর বহাল থাকলেও নীতিমালার সংশোধনীতে অন্যান্য শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির বয়সের ধারাবাহিকতা বহাল রাখার অংশটি বাদ দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে জারি করা এক জরুরি বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
সরকারি-বেসরকারি স্কুলে ভর্তিতে আবেদন গ্রহণ চলছে। ৫ ডিসেম্বর বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত ভর্তির আবেদন করার সুযোগ পাবে শিক্ষার্থীরা।
নীতিমালার সংশোধনী তুলে ধরে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতীয় শিক্ষানীতি, ২০১০ অনুযায়ী প্রথম শ্রেণিতে শিক্ষার্থীর বয়স ৬+ ধরে ভর্তি নিশ্চিত করতে হবে। তবে কাঙ্ক্ষিত শিক্ষাবর্ষের ১ জানুয়ারি তারিখে শিক্ষার্থীর সর্বনিম্ন বয়স ৫ বছর এবং ৩১ ডিসেম্বর তারিখে সর্বোচ্চ ৭ বছর পর্যন্ত হবে। (যেমন: ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে ভর্তিকালে কোনো শিক্ষার্থীর বয়সসীমা সর্বনিম্ন ৫ বছর হবে, অর্থাৎ সর্বনিম্ন জন্মতারিখ হবে ১ জানুয়ারি ২০২১ পর্যন্ত এবং সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৭ বছর পর্যন্ত অর্থাৎ জন্মতারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ পর্যন্ত)। শিক্ষার্থীর বয়স নির্ধারণের জন্য ভর্তির আবেদন ফরমের সঙ্গে অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের বয়স নির্ধারণে সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের অতিরিক্ত সুবিধা দেওয়া যাবে।
এর আগে গত ১৩ নভেম্বর সরকারি স্কুলের ভর্তির নীতিমালা জারি করা হয়। ওই নীতিমালায় বয়স নিয়ে বলা ছিল, জাতীয় শিক্ষানীতি, ২০১০ অনুযায়ী প্রথম শ্রেণিতে শিক্ষার্থীর বয়স ৬+ ধরে ভর্তি নিশ্চিত করতে হবে। তবে কাঙ্ক্ষিত শিক্ষাবর্ষের ১ জানুয়ারি তারিখে শিক্ষার্থীর সর্বনিম্ন বয়স ৫ বছর এবং ৩১ ডিসেম্বর তারিখে সর্বোচ্চ ৭ বছর পর্যন্ত হবে। (যেমন: ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে ভর্তিকালে কোনো শিক্ষার্থীর বয়সসীমা সর্বনিম্ন ৫ বছর হবে অর্থাৎ সর্বনিম্ন জন্মতারিখ হবে ১ জানুয়ারি ২০২১ পর্যন্ত এবং সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৭ বছর পর্যন্ত অর্থাৎ জন্মতারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ পর্যন্ত)। পরবর্তী শ্রেণিসমূহে বয়স নির্ধারণের বিষয়টি প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে ধারাবাহিকভাবে প্রযোজ্য হবে। শিক্ষার্থীর বয়স নির্ধারণের জন্য ভর্তির আবেদন ফরমের সঙ্গে অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের বয়স নির্ধারণে সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের অতিরিক্ত সুবিধা দেওয়া যাবে।

সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের ভর্তিতে বয়সের বিষয়ে নীতিমালায় কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে।
আগের নীতিমালা অনুযায়ী প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বয়স ৫ বছর এবং ৭ বছর বহাল থাকলেও নীতিমালার সংশোধনীতে অন্যান্য শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির বয়সের ধারাবাহিকতা বহাল রাখার অংশটি বাদ দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে জারি করা এক জরুরি বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
সরকারি-বেসরকারি স্কুলে ভর্তিতে আবেদন গ্রহণ চলছে। ৫ ডিসেম্বর বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত ভর্তির আবেদন করার সুযোগ পাবে শিক্ষার্থীরা।
নীতিমালার সংশোধনী তুলে ধরে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতীয় শিক্ষানীতি, ২০১০ অনুযায়ী প্রথম শ্রেণিতে শিক্ষার্থীর বয়স ৬+ ধরে ভর্তি নিশ্চিত করতে হবে। তবে কাঙ্ক্ষিত শিক্ষাবর্ষের ১ জানুয়ারি তারিখে শিক্ষার্থীর সর্বনিম্ন বয়স ৫ বছর এবং ৩১ ডিসেম্বর তারিখে সর্বোচ্চ ৭ বছর পর্যন্ত হবে। (যেমন: ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে ভর্তিকালে কোনো শিক্ষার্থীর বয়সসীমা সর্বনিম্ন ৫ বছর হবে, অর্থাৎ সর্বনিম্ন জন্মতারিখ হবে ১ জানুয়ারি ২০২১ পর্যন্ত এবং সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৭ বছর পর্যন্ত অর্থাৎ জন্মতারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ পর্যন্ত)। শিক্ষার্থীর বয়স নির্ধারণের জন্য ভর্তির আবেদন ফরমের সঙ্গে অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের বয়স নির্ধারণে সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের অতিরিক্ত সুবিধা দেওয়া যাবে।
এর আগে গত ১৩ নভেম্বর সরকারি স্কুলের ভর্তির নীতিমালা জারি করা হয়। ওই নীতিমালায় বয়স নিয়ে বলা ছিল, জাতীয় শিক্ষানীতি, ২০১০ অনুযায়ী প্রথম শ্রেণিতে শিক্ষার্থীর বয়স ৬+ ধরে ভর্তি নিশ্চিত করতে হবে। তবে কাঙ্ক্ষিত শিক্ষাবর্ষের ১ জানুয়ারি তারিখে শিক্ষার্থীর সর্বনিম্ন বয়স ৫ বছর এবং ৩১ ডিসেম্বর তারিখে সর্বোচ্চ ৭ বছর পর্যন্ত হবে। (যেমন: ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে ভর্তিকালে কোনো শিক্ষার্থীর বয়সসীমা সর্বনিম্ন ৫ বছর হবে অর্থাৎ সর্বনিম্ন জন্মতারিখ হবে ১ জানুয়ারি ২০২১ পর্যন্ত এবং সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৭ বছর পর্যন্ত অর্থাৎ জন্মতারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ পর্যন্ত)। পরবর্তী শ্রেণিসমূহে বয়স নির্ধারণের বিষয়টি প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে ধারাবাহিকভাবে প্রযোজ্য হবে। শিক্ষার্থীর বয়স নির্ধারণের জন্য ভর্তির আবেদন ফরমের সঙ্গে অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের বয়স নির্ধারণে সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের অতিরিক্ত সুবিধা দেওয়া যাবে।

নিয়াজ আহমদ খান বলেন, সব নিয়ম মেনে প্রতিযোগিতামূলক দরপত্র আহ্বানের মাধ্যমে একটি অভিজ্ঞ প্রতিষ্ঠানকে ব্যালট পেপার ছাপানোর দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে। নির্ধারিত পরিমাণ ব্যালট ছাপানোর স্বার্থে আমাদের মূল ভেন্ডরের সঙ্গে আলোচনা করে সমযোগ্য একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠানকে একই টেন্ডারের অধীনে কাজে সম্পৃক্ত করার...
২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
চীনের সিকিউইউ গভর্নমেন্ট স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির চংকিং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ ঘণ্টা আগে
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা প্রায় সব শিক্ষার্থীর কাছে বড় উদ্বেগের বিষয়। এ উদ্বেগ কমাতে প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা ও কৌশলগত প্রস্তুতি।
১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, ‘আমরা চাই, দ্রুততম সময়ে অধ্যাদেশ জারি করা হোক। নাহলে আগামী রোববার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত, এভাবে করে অনির্দিষ্টকাল পর্যন্ত, অধ্যাদেশ আদায় হওয়ার আগপর্যন্ত আমরা শিক্ষা ভবনের সামনে অবস্থান করব।’
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর সাতটি কলেজ নিয়ে প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি আইন-২০২৫-এর চূড়ান্ত অধ্যাদেশ জারির দাবিতে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন কলেজেগুলোর শিক্ষার্থীরা। আগামী রোববার থেকে রাজধানীর আব্দুল গণি রোডে শিক্ষা ভবনের সামনে এ কর্মসূচি শুরু হবে।
ঢাকা কলেজের সামনে আজ বুধবার বিকেল সোয়া ৪টার দিকে ব্রিফিংয়ে এ ঘোষণা দেন সাত কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর আন্দোলনের শিক্ষার্থী প্রতিনিধি আব্দুর রহমান।
আব্দুর রহমান বলেন, ‘আমরা চাই, দ্রুততম সময়ে অধ্যাদেশ জারি করা হোক। নাহলে আগামী রোববার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত, এভাবে করে অনির্দিষ্টকাল পর্যন্ত, অধ্যাদেশ আদায় হওয়ার আগপর্যন্ত আমরা শিক্ষা ভবনের সামনে অবস্থান করব।’
এদিন বেলা সোয়া ১টার দিকে দ্রুত অধ্যাদেশ জারির দাবিতে ঢাকা কলেজ থেকে বিক্ষোভ-মিছিল বের করেন শিক্ষার্থীরা। আজিমপুর মোড় ঘুরে বেলা ২টার পর ঢাকা কলেজের সামনের সড়ক অবরোধ করেন তাঁরা। এতে মিরপুর সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ভোগান্তিতে পড়েন মানুষ। প্রায় দেড় ঘণ্টা পর বেলা সাড়ে ৩টার দিকে শিক্ষার্থীরা সড়ক থেকে সরে গেলে যান চলাচল ফের শুরু হয়।
এদিন ইডেন মহিলা কলেজের শিক্ষার্থীরাও প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটিসংক্রান্ত পাঁচ দফা দাবিতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ-মিছিল করেন। বেলা ১১টার দিকে আজিমপুর-নীলক্ষেত সড়ক অবরোধ করেন তাঁরা। পরে সেখান থেকে মিছিল বের হয়।
এর আগে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সাত কলেজ নিয়ে ঢাকা সেন্ট্রাল বিশ্ববিদ্যালয় গঠনের প্রক্রিয়া শুরু করে অন্তর্বর্তী সরকার।
তবে এ নিয়ে কলেজগুলোর স্নাতকপর্যায়ের শিক্ষার্থী, উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকেরা ভিন্ন অবস্থান নেন। প্রস্তাবিত কাঠামোতে সাতটি কলেজসহ সারা দেশের সরকারি কলেজগুলোতে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তাদের বঞ্চিত হওয়ার আশঙ্কা করা হয়।
এই অবস্থায় নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাদেশ দ্রুত জারির দাবি জানান কলেজগুলোর স্নাতকের শিক্ষার্থীরা। আর উচ্চমাধ্যমিকের শিক্ষার্থীরা স্কুলিং মডেল বাতিলের দাবিতে আন্দোলনে রয়েছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় গত ২৪ সেপ্টেম্বর ঢাকা সেন্ট্রাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাদেশের খসড়া প্রকাশ করে। খসড়ায় সাতটি কলেজকে চারটি স্কুলে বিভক্ত করে ‘ইন্টারডিসিপ্লিনারি’ কাঠামোতে বিশ্ববিদ্যালয় গঠনের প্রস্তাব করা হয়।
প্রস্তাব অনুযায়ী, কলেজগুলোর উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের পাঠদানও চালু থাকবে।

রাজধানীর সাতটি কলেজ নিয়ে প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি আইন-২০২৫-এর চূড়ান্ত অধ্যাদেশ জারির দাবিতে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন কলেজেগুলোর শিক্ষার্থীরা। আগামী রোববার থেকে রাজধানীর আব্দুল গণি রোডে শিক্ষা ভবনের সামনে এ কর্মসূচি শুরু হবে।
ঢাকা কলেজের সামনে আজ বুধবার বিকেল সোয়া ৪টার দিকে ব্রিফিংয়ে এ ঘোষণা দেন সাত কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর আন্দোলনের শিক্ষার্থী প্রতিনিধি আব্দুর রহমান।
আব্দুর রহমান বলেন, ‘আমরা চাই, দ্রুততম সময়ে অধ্যাদেশ জারি করা হোক। নাহলে আগামী রোববার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত, এভাবে করে অনির্দিষ্টকাল পর্যন্ত, অধ্যাদেশ আদায় হওয়ার আগপর্যন্ত আমরা শিক্ষা ভবনের সামনে অবস্থান করব।’
এদিন বেলা সোয়া ১টার দিকে দ্রুত অধ্যাদেশ জারির দাবিতে ঢাকা কলেজ থেকে বিক্ষোভ-মিছিল বের করেন শিক্ষার্থীরা। আজিমপুর মোড় ঘুরে বেলা ২টার পর ঢাকা কলেজের সামনের সড়ক অবরোধ করেন তাঁরা। এতে মিরপুর সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ভোগান্তিতে পড়েন মানুষ। প্রায় দেড় ঘণ্টা পর বেলা সাড়ে ৩টার দিকে শিক্ষার্থীরা সড়ক থেকে সরে গেলে যান চলাচল ফের শুরু হয়।
এদিন ইডেন মহিলা কলেজের শিক্ষার্থীরাও প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটিসংক্রান্ত পাঁচ দফা দাবিতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ-মিছিল করেন। বেলা ১১টার দিকে আজিমপুর-নীলক্ষেত সড়ক অবরোধ করেন তাঁরা। পরে সেখান থেকে মিছিল বের হয়।
এর আগে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সাত কলেজ নিয়ে ঢাকা সেন্ট্রাল বিশ্ববিদ্যালয় গঠনের প্রক্রিয়া শুরু করে অন্তর্বর্তী সরকার।
তবে এ নিয়ে কলেজগুলোর স্নাতকপর্যায়ের শিক্ষার্থী, উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকেরা ভিন্ন অবস্থান নেন। প্রস্তাবিত কাঠামোতে সাতটি কলেজসহ সারা দেশের সরকারি কলেজগুলোতে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তাদের বঞ্চিত হওয়ার আশঙ্কা করা হয়।
এই অবস্থায় নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাদেশ দ্রুত জারির দাবি জানান কলেজগুলোর স্নাতকের শিক্ষার্থীরা। আর উচ্চমাধ্যমিকের শিক্ষার্থীরা স্কুলিং মডেল বাতিলের দাবিতে আন্দোলনে রয়েছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় গত ২৪ সেপ্টেম্বর ঢাকা সেন্ট্রাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাদেশের খসড়া প্রকাশ করে। খসড়ায় সাতটি কলেজকে চারটি স্কুলে বিভক্ত করে ‘ইন্টারডিসিপ্লিনারি’ কাঠামোতে বিশ্ববিদ্যালয় গঠনের প্রস্তাব করা হয়।
প্রস্তাব অনুযায়ী, কলেজগুলোর উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের পাঠদানও চালু থাকবে।

নিয়াজ আহমদ খান বলেন, সব নিয়ম মেনে প্রতিযোগিতামূলক দরপত্র আহ্বানের মাধ্যমে একটি অভিজ্ঞ প্রতিষ্ঠানকে ব্যালট পেপার ছাপানোর দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে। নির্ধারিত পরিমাণ ব্যালট ছাপানোর স্বার্থে আমাদের মূল ভেন্ডরের সঙ্গে আলোচনা করে সমযোগ্য একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠানকে একই টেন্ডারের অধীনে কাজে সম্পৃক্ত করার...
২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
চীনের সিকিউইউ গভর্নমেন্ট স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির চংকিং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ ঘণ্টা আগে
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা প্রায় সব শিক্ষার্থীর কাছে বড় উদ্বেগের বিষয়। এ উদ্বেগ কমাতে প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা ও কৌশলগত প্রস্তুতি।
১ ঘণ্টা আগে
সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের ভর্তিতে বয়সের বিষয়ে নীতিমালায় কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে। আগের নীতিমালা অনুযায়ী প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বয়স ৫ বছর এবং ৭ বছর বহাল থাকলেও নীতিমালার সংশোধনীতে অন্যান্য...
৯ ঘণ্টা আগে