ক্যাম্পাস ডেস্ক
টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (মাভাবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ফরহাদ হোসেনসহ প্রশাসনিক দায়িত্বে থাকা ছয়জন শিক্ষক পদত্যাগ করেছেন। সোমবার (৫ আগস্ট) রাতে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের জেরে সরকার পতনের পর শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে তাঁরা পদত্যাগ করেন।
উপাচার্য ছাড়াও পদত্যাগ করেছেন প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. মুছা মিয়া, শেখ রাসেল হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মো. ইদ্রিস আলী, বঙ্গবন্ধু হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মো. নুরুল ইসলাম, জাহানারা ইমাম হলের প্রভোস্ট ড. মোসা. নার্গিছ আক্তার এবং শিক্ষার্থী কল্যাণ পরামর্শ কেন্দ্রের উপপরিচালক ড. ফয়জুন নাহার মিম।
শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রশাসন ব্যর্থ হওয়ার অভিযোগ এনে এদিন উপাচার্যকে পদত্যাগের আলটিমেটাম দিয়েছিলেন শিক্ষার্থীরা। পরে রাতেই রেজিস্ট্রারের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাম্বুলেন্সে ক্যাম্পাস ছেড়েছেন তিনি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ আর এম সুলাইমান জানান, ‘ভিসি স্যার মহামান্য রাষ্ট্রপতি বরাবর পদত্যাগ করেছেন শুনলাম।’ ভিসির অবর্তমানে ক্যাম্পাস কীভাবে চলবে জানতে চাইলে তিনি জানান, এটা সরকার সিদ্ধান্ত নেবে।
প্রক্টরের দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করার বিষয়ে ড. মুসা মিয়া বলেন, ‘সংকটকালীন ভিসি স্যারের অনুরোধে আমি প্রক্টর হয়েছি। যেহেতু তিনি পদত্যাগ করেছেন, তাই আমিও রেজিস্ট্রার বরাবর পদত্যাগপত্র দিয়েছি। আমাদের জায়গা থেকে সর্বেচ্চ চেষ্টা করেছি বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা বজায় রাখতে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ওই সময় যে সরকারই থাকুক ভিসিকে তার কথা মানতে হতো। আমরা চেয়েছি আমাদের শিক্ষার্থীদের মধ্যে যেন কোনো সংঘাত না হয়। আমাদের ক্যাম্পাসে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। কোনো শিক্ষার্থীকেও যেন হয়রানি না করা হয় সার্বক্ষণিক প্রশাসনের সাথে যোগাযোগ করেছি।’
অধ্যাপক ড. মো. ফরহাদ হোসেন উপাচার্যের পদ থেকে তাঁর পদত্যাগের সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, শিক্ষার্থীরা দাবি করেছেন তাই তিনি তাঁদের দাবি মেনে নিয়ে পদত্যাগ করেছেন।
তিনি বলেন, ‘যেহেতু পদত্যাগ করেছি, তাই এ ব্যাপারে আমার মন্তব্য করা ঠিক হবে না। শিক্ষকেরা হয়তো বলতে পারবেন। বিশ্ববিদ্যালয় এগিয়ে যাবে ইনশা আল্লাহ। বিশ্ববিদ্যালয়ের মঙ্গল হোক, এর উত্তরোত্তর কল্যাণ কামনা করছি। যেহেতু আমি এত দিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছিলাম, বিশ্ববিদ্যালয় ভালো করলে আমার ভালোই লাগবে। পদত্যাগ হলে যদি বিশ্ববিদ্যালয় আরও এগিয়ে যায় তাহলে তাতেই আমার ভালো লাগবে।’
শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তাঁরা গত সেমিস্টারগুলো খুব দ্রুত শেষ করেছেন। ভিসির অবর্তমানে তাঁরা সেশনজটের সম্মুখীন হবেন কি না—এ দ্বিধায় রয়েছেন। দেশ স্থিতিশীল হওয়ার পর নতুন ভিসি নিয়োগ পর্যন্ত তাঁদের একাডেমিক কার্যক্রম সচল রাখা নিয়েও সংশয় তৈরি হয়েছে।
টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (মাভাবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ফরহাদ হোসেনসহ প্রশাসনিক দায়িত্বে থাকা ছয়জন শিক্ষক পদত্যাগ করেছেন। সোমবার (৫ আগস্ট) রাতে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের জেরে সরকার পতনের পর শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে তাঁরা পদত্যাগ করেন।
উপাচার্য ছাড়াও পদত্যাগ করেছেন প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. মুছা মিয়া, শেখ রাসেল হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মো. ইদ্রিস আলী, বঙ্গবন্ধু হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মো. নুরুল ইসলাম, জাহানারা ইমাম হলের প্রভোস্ট ড. মোসা. নার্গিছ আক্তার এবং শিক্ষার্থী কল্যাণ পরামর্শ কেন্দ্রের উপপরিচালক ড. ফয়জুন নাহার মিম।
শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রশাসন ব্যর্থ হওয়ার অভিযোগ এনে এদিন উপাচার্যকে পদত্যাগের আলটিমেটাম দিয়েছিলেন শিক্ষার্থীরা। পরে রাতেই রেজিস্ট্রারের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাম্বুলেন্সে ক্যাম্পাস ছেড়েছেন তিনি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ আর এম সুলাইমান জানান, ‘ভিসি স্যার মহামান্য রাষ্ট্রপতি বরাবর পদত্যাগ করেছেন শুনলাম।’ ভিসির অবর্তমানে ক্যাম্পাস কীভাবে চলবে জানতে চাইলে তিনি জানান, এটা সরকার সিদ্ধান্ত নেবে।
প্রক্টরের দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করার বিষয়ে ড. মুসা মিয়া বলেন, ‘সংকটকালীন ভিসি স্যারের অনুরোধে আমি প্রক্টর হয়েছি। যেহেতু তিনি পদত্যাগ করেছেন, তাই আমিও রেজিস্ট্রার বরাবর পদত্যাগপত্র দিয়েছি। আমাদের জায়গা থেকে সর্বেচ্চ চেষ্টা করেছি বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা বজায় রাখতে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ওই সময় যে সরকারই থাকুক ভিসিকে তার কথা মানতে হতো। আমরা চেয়েছি আমাদের শিক্ষার্থীদের মধ্যে যেন কোনো সংঘাত না হয়। আমাদের ক্যাম্পাসে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। কোনো শিক্ষার্থীকেও যেন হয়রানি না করা হয় সার্বক্ষণিক প্রশাসনের সাথে যোগাযোগ করেছি।’
অধ্যাপক ড. মো. ফরহাদ হোসেন উপাচার্যের পদ থেকে তাঁর পদত্যাগের সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, শিক্ষার্থীরা দাবি করেছেন তাই তিনি তাঁদের দাবি মেনে নিয়ে পদত্যাগ করেছেন।
তিনি বলেন, ‘যেহেতু পদত্যাগ করেছি, তাই এ ব্যাপারে আমার মন্তব্য করা ঠিক হবে না। শিক্ষকেরা হয়তো বলতে পারবেন। বিশ্ববিদ্যালয় এগিয়ে যাবে ইনশা আল্লাহ। বিশ্ববিদ্যালয়ের মঙ্গল হোক, এর উত্তরোত্তর কল্যাণ কামনা করছি। যেহেতু আমি এত দিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছিলাম, বিশ্ববিদ্যালয় ভালো করলে আমার ভালোই লাগবে। পদত্যাগ হলে যদি বিশ্ববিদ্যালয় আরও এগিয়ে যায় তাহলে তাতেই আমার ভালো লাগবে।’
শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তাঁরা গত সেমিস্টারগুলো খুব দ্রুত শেষ করেছেন। ভিসির অবর্তমানে তাঁরা সেশনজটের সম্মুখীন হবেন কি না—এ দ্বিধায় রয়েছেন। দেশ স্থিতিশীল হওয়ার পর নতুন ভিসি নিয়োগ পর্যন্ত তাঁদের একাডেমিক কার্যক্রম সচল রাখা নিয়েও সংশয় তৈরি হয়েছে।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ঈদুল আজহার নামাজের জামাত সকাল সাড়ে ৬টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলার মাঠে অনুষ্ঠিত হবে।
২ দিন আগেরাজধানীর সাতটি কলেজে শিক্ষার্থীদের সেবামূলক কাজ সহজীকরণের লক্ষ্যে ‘হেল্প ডেস্ক’ চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ উদ্যোগের ফলে শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে স্থাপন করা ডেস্কে গিয়ে একাডেমিক ও প্রশাসনিক যেকোনো সমস্যার তাৎক্ষণিক সমাধান পাবেন। ঈদুল আজহার ছুটির পর এ উদ্যোগ দৃশ্যমান হবে বলে জানিয়েছে কর্ত
২ দিন আগেএকটি গুরুত্বপূর্ণ পদে পদায়নের জন্য শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরারকে (সি আর আবরার) এক কোটি টাকা ঘুষের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। ওই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন তিনি। আজ বুধবার বিকেলে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
৩ দিন আগে২০২৭ সাল থেকে পরিমার্জিত কারিকুলাম পুরোপুরি চালু করতে কাজ শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার। নতুন এই কারিকুলামে দায়, দরদ ও ইনসাফ শব্দগুলো ব্যবহার করতে হলে জাতীয় ঐকমত্যের প্রয়োজন রয়েছে বলেও মনে করেন তিনি।
৩ দিন আগে