মো. আনিসুল হক জুয়েল, দিনাজপুর

সবুজ-শ্যামল প্রকৃতির বুকে, সীমান্তঘেঁষা উত্তরবঙ্গের দিনাজপুরে গড়ে উঠেছে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি)। শহর থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরে ১৩৫ একর জায়গাজুড়ে ছায়াঘেরা শান্ত এক পরিবেশে অবস্থিত এই বিশ্ববিদ্যালয়। ৮ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয়টি ২৪ বছরে পদার্পণ করছে। বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে এবারের প্রতিপাদ্য, ‘মেধাভিত্তিক বৈষম্যহীন বাংলাদেশ বিনির্মাণে হাবিপ্রবির ভূমিকা এবং ক্রমবিকাশ’।
একটি ইতিহাস, একটি যাত্রা
১৯৭৯ সালে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের উদ্যোগে কৃষি সম্প্রসারণ প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (এইটিআই) হিসেবে যাত্রা শুরু করে এই প্রতিষ্ঠান। পরে ১৯৮৮ সালের ১১ নভেম্বর উত্তরবঙ্গের কৃষকনেতা হাজী মোহাম্মদ দানেশের নামানুসারে এটি কৃষি কলেজে রূপান্তরিত হয়। ২০০২ সালের ৮ এপ্রিল এটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নীত হয়।
শিক্ষা ও অনুষদ
প্রথমে কৃষি অনুষদ দিয়ে যাত্রা শুরু করলেও এখন হাবিপ্রবিতে রয়েছে ৯টি অনুষদ ও ৪৫টি বিভাগ। প্রায় ১১ হাজার শিক্ষার্থীর এই বিদ্যাপীঠে কাজ করছেন ৩৮৮ শিক্ষক। বিদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যাও ১৩০ জন। শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতার চর্চায় ক্যাম্পাসে রয়েছে প্রায় ৩০টি সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন।
নেতৃত্বে যাঁরা
হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য ছিলেন মৃত্তিকাবিজ্ঞানী ড. মোশাররফ হোসেন মিঞা। বর্তমানে দায়িত্বে রয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অষ্টম উপাচার্য অধ্যাপক
ড. মো. এনামউল্যা। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়কে আরও এগিয়ে নিতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
ভৌত অবকাঠামো ও সুযোগ-সুবিধা
হাবিপ্রবির ক্যাম্পাসে রয়েছে মেয়েদের চারটি হলসহ নয়টি আবাসিক হল, আধুনিক গবেষণাগার, লাইব্রেরি, সেমিনার রুম, ক্যাফেটেরিয়া, ক্রীড়া সুবিধা, অডিটরিয়াম, মেডিকেল সেন্টার, ডাক্তার ও অ্যাম্বুলেন্স। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়টিতে রয়েছে স্কুল, মসজিদ, শহীদ মিনার, শিশুপার্ক, ব্যাংক, পোস্ট অফিস ও সার্বক্ষণিক ইন্টারনেট সুবিধা। গবেষণা ও প্রশিক্ষণের জন্য রয়েছে ইনস্টিটিউট অব রিসার্চ অ্যান্ড ট্রেনিং (আইআরটি)। যাতায়াতের জন্য রয়েছে নিজস্ব বাস সার্ভিস।
গবেষণা ও প্রকাশনা
সীমিত সুবিধা সত্ত্বেও বিশ্ববিদ্যালয়টির গবেষণা প্রকাশনা সংখ্যা প্রায় ৭ হাজার। এগুলোর মধ্যে প্রায় ১ হাজার ৫০০টি আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে, যা ৪০-৫০ হাজারবার সাইট করা হয়েছে। ‘জার্নাল অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি’ নামে একটি জার্নাল প্রতিবছর দুবার প্রকাশিত হয়।

বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে আয়োজন
বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে থাকবে হাজী মোহাম্মদ দানেশের সমাধিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ, জাতীয় পতাকা উত্তোলন, কেক কাটা, র্যালি, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, আলোচনা সভা, দোয়া মাহফিল ও আলোকসজ্জা। বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়টির ট্রেজারার ও রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর কবীর বলেন, ‘উত্তরবঙ্গের প্রাণের স্পন্দন হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় দুই যুগে পদার্পণ করছে। অবহেলিত উত্তরবঙ্গের শিল্প, বিজ্ঞান, আধুনিক ও প্রযুক্তিনির্ভর কৃষি অর্থনীতির উন্নয়নের লক্ষ্য নিয়েই হাবিপ্রবি প্রতিষ্ঠা লাভ করলেও দীর্ঘ সময়েও বিশ্ববিদ্যালয়টি বিগত সরকারের দলীয় সংকীর্ণতার কারণে কোনো অগ্রগতি সাধিত হয়নি। সময়ের ব্যবধানে অনেক
নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ে ভৌত অবকাঠামোসহ বিভিন্ন বিষয়ে পিছিয়ে পড়েছে। বর্তমানে এখানে কোনো উন্নয়ন প্রকল্প নেই। শিক্ষার্থীর তুলনায় শিক্ষকের সংখ্যা নিতান্তই অপ্রতুল। জুলাই-পরবর্তী নতুন প্রশাসন দায়িত্ব নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়টিকে শিক্ষার্থীবান্ধব একটি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করছে। দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক অবস্থার কারণে রাতারাতি কোনো পরিবর্তন সম্ভব না হলেও স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি বিভিন্ন পরিকল্পনার মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিতে নানামুখী কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে।

সবুজ-শ্যামল প্রকৃতির বুকে, সীমান্তঘেঁষা উত্তরবঙ্গের দিনাজপুরে গড়ে উঠেছে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি)। শহর থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরে ১৩৫ একর জায়গাজুড়ে ছায়াঘেরা শান্ত এক পরিবেশে অবস্থিত এই বিশ্ববিদ্যালয়। ৮ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয়টি ২৪ বছরে পদার্পণ করছে। বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে এবারের প্রতিপাদ্য, ‘মেধাভিত্তিক বৈষম্যহীন বাংলাদেশ বিনির্মাণে হাবিপ্রবির ভূমিকা এবং ক্রমবিকাশ’।
একটি ইতিহাস, একটি যাত্রা
১৯৭৯ সালে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের উদ্যোগে কৃষি সম্প্রসারণ প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (এইটিআই) হিসেবে যাত্রা শুরু করে এই প্রতিষ্ঠান। পরে ১৯৮৮ সালের ১১ নভেম্বর উত্তরবঙ্গের কৃষকনেতা হাজী মোহাম্মদ দানেশের নামানুসারে এটি কৃষি কলেজে রূপান্তরিত হয়। ২০০২ সালের ৮ এপ্রিল এটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নীত হয়।
শিক্ষা ও অনুষদ
প্রথমে কৃষি অনুষদ দিয়ে যাত্রা শুরু করলেও এখন হাবিপ্রবিতে রয়েছে ৯টি অনুষদ ও ৪৫টি বিভাগ। প্রায় ১১ হাজার শিক্ষার্থীর এই বিদ্যাপীঠে কাজ করছেন ৩৮৮ শিক্ষক। বিদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যাও ১৩০ জন। শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতার চর্চায় ক্যাম্পাসে রয়েছে প্রায় ৩০টি সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন।
নেতৃত্বে যাঁরা
হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য ছিলেন মৃত্তিকাবিজ্ঞানী ড. মোশাররফ হোসেন মিঞা। বর্তমানে দায়িত্বে রয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অষ্টম উপাচার্য অধ্যাপক
ড. মো. এনামউল্যা। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়কে আরও এগিয়ে নিতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
ভৌত অবকাঠামো ও সুযোগ-সুবিধা
হাবিপ্রবির ক্যাম্পাসে রয়েছে মেয়েদের চারটি হলসহ নয়টি আবাসিক হল, আধুনিক গবেষণাগার, লাইব্রেরি, সেমিনার রুম, ক্যাফেটেরিয়া, ক্রীড়া সুবিধা, অডিটরিয়াম, মেডিকেল সেন্টার, ডাক্তার ও অ্যাম্বুলেন্স। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়টিতে রয়েছে স্কুল, মসজিদ, শহীদ মিনার, শিশুপার্ক, ব্যাংক, পোস্ট অফিস ও সার্বক্ষণিক ইন্টারনেট সুবিধা। গবেষণা ও প্রশিক্ষণের জন্য রয়েছে ইনস্টিটিউট অব রিসার্চ অ্যান্ড ট্রেনিং (আইআরটি)। যাতায়াতের জন্য রয়েছে নিজস্ব বাস সার্ভিস।
গবেষণা ও প্রকাশনা
সীমিত সুবিধা সত্ত্বেও বিশ্ববিদ্যালয়টির গবেষণা প্রকাশনা সংখ্যা প্রায় ৭ হাজার। এগুলোর মধ্যে প্রায় ১ হাজার ৫০০টি আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে, যা ৪০-৫০ হাজারবার সাইট করা হয়েছে। ‘জার্নাল অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি’ নামে একটি জার্নাল প্রতিবছর দুবার প্রকাশিত হয়।

বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে আয়োজন
বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে থাকবে হাজী মোহাম্মদ দানেশের সমাধিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ, জাতীয় পতাকা উত্তোলন, কেক কাটা, র্যালি, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, আলোচনা সভা, দোয়া মাহফিল ও আলোকসজ্জা। বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়টির ট্রেজারার ও রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর কবীর বলেন, ‘উত্তরবঙ্গের প্রাণের স্পন্দন হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় দুই যুগে পদার্পণ করছে। অবহেলিত উত্তরবঙ্গের শিল্প, বিজ্ঞান, আধুনিক ও প্রযুক্তিনির্ভর কৃষি অর্থনীতির উন্নয়নের লক্ষ্য নিয়েই হাবিপ্রবি প্রতিষ্ঠা লাভ করলেও দীর্ঘ সময়েও বিশ্ববিদ্যালয়টি বিগত সরকারের দলীয় সংকীর্ণতার কারণে কোনো অগ্রগতি সাধিত হয়নি। সময়ের ব্যবধানে অনেক
নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ে ভৌত অবকাঠামোসহ বিভিন্ন বিষয়ে পিছিয়ে পড়েছে। বর্তমানে এখানে কোনো উন্নয়ন প্রকল্প নেই। শিক্ষার্থীর তুলনায় শিক্ষকের সংখ্যা নিতান্তই অপ্রতুল। জুলাই-পরবর্তী নতুন প্রশাসন দায়িত্ব নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়টিকে শিক্ষার্থীবান্ধব একটি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করছে। দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক অবস্থার কারণে রাতারাতি কোনো পরিবর্তন সম্ভব না হলেও স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি বিভিন্ন পরিকল্পনার মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিতে নানামুখী কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে।

নেদারল্যান্ডসের ইকো-মভু মেন্ট প্রতিষ্ঠানের জ্যেষ্ঠ সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করছেন মোহাম্মদ সুমন মোল্লা সেলিম। চাকরি পেয়েছিলেন লিংকডইনের মাধ্যমে। ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজির (আইইউবিএটি) এই প্রাক্তন শিক্ষার্থী কথা বলেছেন বিদেশে উচ্চশিক্ষা ও ক্যারিয়ার ন
১৫ মিনিট আগে
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) স্নাতক বা স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ১৮ ও ১৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. এস এম মাহবুবুর রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে অফিসের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
প্রতিবছর বাংলাদেশের অসংখ্য শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি কাঙ্ক্ষিত আসনে জায়গা করে নেওয়ার। তুলনামূলক কম খরচে মানসম্মত শিক্ষা, অভিজ্ঞ শিক্ষক ও আবাসিক সুযোগ-সুবিধার কারণে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এখনো শিক্ষার্থীদের কাছে সবচেয়ে আকর্ষণীয় গন্তব্য।
১ দিন আগে
চীনে নানজিং বিশ্ববিদ্যালয় সিএসসি বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী এ স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তিতে অর্থায়ন করবে চীনা সরকার। বৃত্তিটির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির নানজিং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ও ডক্টরাল (পিএইচডি) ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ দিন আগে
নেদারল্যান্ডসের ইকো-মভু মেন্ট প্রতিষ্ঠানের জ্যেষ্ঠ সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করছেন মোহাম্মদ সুমন মোল্লা সেলিম। চাকরি পেয়েছিলেন লিংকডইনের মাধ্যমে। ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজির (আইইউবিএটি) এই প্রাক্তন শিক্ষার্থী কথা বলেছেন বিদেশে উচ্চশিক্ষা ও ক্যারিয়ার নিয়ে। তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন নাদিম মজিদ।
নাদিম মজিদ

প্রশ্ন: বর্তমানে যে প্রতিষ্ঠানে চাকরি করছেন, সেখানে কাজ পেতে কী কী ধাপ অনুসরণ করতে হয়েছে?
উত্তর: ইউরোপে টেক ইন্ডাস্ট্রির বেশির ভাগ চাকরির জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম হলো লিংকডইন। আমি যখন নতুন চাকরি খোঁজা শুরু করেছিলাম, তখন প্রথমেই লিংকডইন থেকে আবেদন শুরু করি। ইকো-মভু মেন্ট চাকরির জন্য মোট চারটি ধাপে সাক্ষাৎকার দিতে হয়েছিল। প্রথম ধাপে ছিল এইচআর ইন্টারভিউ, যেখানে আমার অভিজ্ঞতা, পদের বিষয় এবং কোম্পানির প্রত্যাশা নিয়ে আলোচনা করা হয়। দ্বিতীয় ধাপে ছিল কোডিং ও সিস্টেম ডিজাইন ইন্টারভিউ। তৃতীয় ধাপে কোম্পানির চিফ প্রোডাক্ট অফিসারের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়। এ দুটো ইন্টারভিউই ইকো-মভুমেন্টের অফিসে গিয়ে দিতে হয়েছিল। সবশেষে সিটিওর সঙ্গে চূড়ান্ত সাক্ষাৎকার ছিল। সব ধাপ সফলভাবে সম্পন্ন করার পর আমি চাকরির অফার পাই।
প্রশ্ন: ইউরোপের দেশ নেদারল্যান্ডস। এখানে বাংলাদেশিদের জন্য উচ্চতর পড়াশোনার জন্য কেমন সুযোগ রয়েছে? স্কলারশিপ ও ক্যারিয়ারের সুযোগ কেমন?
উত্তর: নেদারল্যান্ডস উচ্চশিক্ষার জন্য ইউরোপের অন্যতম জনপ্রিয় দেশ। এখানে বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি মাধ্যমে মাস্টার্স ও ব্যাচেলর প্রোগ্রাম পড়ানো হয়। বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা সহজেই আবেদন করতে পারছেন। পাবলিক ইউনিভার্সিটিগুলোতে আবেদন করার জন্য ভালো আইইএলটিএস স্কোর থাকা বাধ্যতামূলক। স্কলারশিপের ক্ষেত্রে কিছু সুযোগ রয়েছে। যেমন অরেঞ্জ টিউলিপ স্কলারশিপ, হল্যান্ড স্কলারশিপ এবং বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব স্কলারশিপ প্রোগ্রাম। এ ব্যাপারে বিস্তারিত studyinnl.org এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জানা যাবে। পড়াশোনা শেষ করার পর এক বছরের ‘ওরিয়েন্টেশন ইয়ার ভিসা’ পাওয়া যায়। যার মাধ্যমে চাকরির সুযোগ নেওয়া সহজ হয়। বিশেষ করে আইটি, ইঞ্জিনিয়ারিং ও ফাইন্যান্স সেক্টরে ভালো ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ রয়েছে।
প্রশ্ন: নেদারল্যান্ডসে উচ্চতর শিক্ষার প্রস্তুতি নিতে বাংলাদেশিদের কী ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন?
উত্তর: প্রথমেই ইংরেজি দক্ষতা থাকা জরুরি। কারণ প্রায় সব প্রোগ্রামের জন্য IELTS বা TOEFL স্কোর লাগে। এরপর নিজের আগ্রহের বিষয় অনুযায়ী উপযুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রোগ্রাম বেছে নিতে হয় এবং সময়মতো আবেদন করতে হয়। ভালো স্টেটমেন্ট অব পারপাস (SOP), রেকমেন্ডেশন লেটার (LOR) এবং একাডেমিক রেজাল্ট এখানে অনেক গুরুত্ব পায়। নেদারল্যান্ডসে জীবনযাত্রার খরচ তুলনামূলকভাবে বেশি। এখানে প্রতি মাসে একজন ছাত্রের ভাড়া, খাবার, পরিবহনসহ আনুষঙ্গিক খাতে ১২০০ থেকে ১৫০০ ইউরোর মতো খরচ হতে পারে। নেদারল্যান্ডসে পড়াশোনার সময় শিক্ষার্থীরা প্রতি সপ্তাহে সর্বোচ্চ ১৬ ঘণ্টা কাজ করতে পারেন। আর ছুটির সময়ে ফুলটাইম কাজের অনুমতি থাকে। স্টুডেন্ট ভিসায় আসা শিক্ষার্থীর স্পাউসের (স্বামী-স্ত্রী) কাজ করার জন্য আলাদা ওয়ার্ক পারমিট বা টিডব্লিউভি প্রয়োজন হয়। নেদারল্যান্ডসের সংস্কৃতি, পরিবেশ ও আবহাওয়ার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার মানসিক প্রস্তুতি থাকা গুরুত্বপূর্ণ। এখানে সবাই সময়নিষ্ঠ ও সরাসরি কথা বলেন। তাই খোলামেলা যোগাযোগের দক্ষতাও বড় একটি প্লাস পয়েন্ট।
প্রশ্ন: নেদারল্যান্ডসে ক্যারিয়ার করতে চাইলে বাংলাদেশিদের কোন কোন সেক্টরে সুযোগ রয়েছে?
উত্তর: নেদারল্যান্ডসে বাংলাদেশিদের জন্য সবচেয়ে বেশি সুযোগ আইটি ও সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং সেক্টরে। তা ছাড়া ইলেকট্রিক্যাল ও মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ডেটা সায়েন্স, ফাইন্যান্স, সাপ্লাই চেইন এবং হেলথটেক সেক্টরেও ভালো সুযোগ রয়েছে। দেশটি স্টার্টআপ ও টেক ইনোভেশনে অনেক এগিয়ে। তাই তরুণ পেশাজীবীদের জন্য পরিবেশটি খুবই অনুকূল। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে হসপিটালিটি ও গ্যাস্ট্রনোমি সেক্টরেও সুযোগ বেড়েছে। নেদারল্যান্ডসে হোটেল, রেস্তোরাঁ ও আন্তর্জাতিক খাদ্য সংস্কৃতি-সম্পর্কিত কাজের চাহিদা ক্রমেই বাড়ছে, বিশেষ করে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী ও অভিজ্ঞ পেশাজীবীদের জন্য।
প্রশ্ন: নেদারল্যান্ডসে ক্যারিয়ার করতে চাইলে একজন বাংলাদেশির কেমন প্রস্তুতি থাকা প্রয়োজন?
উত্তর: সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো নিজের টেকনিক্যাল স্কিল ও প্রফেশনাল কমিউনিকেশন স্কিল উন্নত করা। রেজুমে ও লিংকডইন প্রোফাইল ভালোভাবে সাজানো দরকার। ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া অনেক সময় একাধিক ধাপে হয়। বিশেষ করে আইটি সেক্টরে চাকরির ক্ষেত্রে ভালোভাবে নিয়মিত কোডিং, সিস্টেম ডিজাইন ও বিহেভিয়েরাল প্রশ্নের অনুশীলন করা উচিত। এ ছাড়া ইউরোপের কাজের সংস্কৃতি ও টিমওয়ার্কের ধারণা থাকা উচিত।
প্রশ্ন: নেদারল্যান্ডসের কোন কোন শহরে উল্লেখযোগ্য বাংলাদেশি রয়েছে?
উত্তর: সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশি রয়েছেন আমস্টারডাম, রটারডাম, দ্য হেগ এবং আইন্দহোভেন শহরে। এ ছাড়া গ্রোনিঙেন, ডেলফট ও উট্রেখট শহরেও অনেক বাংলাদেশি শিক্ষার্থী ও পেশাজীবী বসবাস করেন।
প্রশ্ন: বর্তমানে যে প্রতিষ্ঠানে চাকরি করছেন, সেখানে কাজ পেতে কী কী ধাপ অনুসরণ করতে হয়েছে?
উত্তর: ইউরোপে টেক ইন্ডাস্ট্রির বেশির ভাগ চাকরির জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম হলো লিংকডইন। আমি যখন নতুন চাকরি খোঁজা শুরু করেছিলাম, তখন প্রথমেই লিংকডইন থেকে আবেদন শুরু করি। ইকো-মভু মেন্ট চাকরির জন্য মোট চারটি ধাপে সাক্ষাৎকার দিতে হয়েছিল। প্রথম ধাপে ছিল এইচআর ইন্টারভিউ, যেখানে আমার অভিজ্ঞতা, পদের বিষয় এবং কোম্পানির প্রত্যাশা নিয়ে আলোচনা করা হয়। দ্বিতীয় ধাপে ছিল কোডিং ও সিস্টেম ডিজাইন ইন্টারভিউ। তৃতীয় ধাপে কোম্পানির চিফ প্রোডাক্ট অফিসারের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়। এ দুটো ইন্টারভিউই ইকো-মভুমেন্টের অফিসে গিয়ে দিতে হয়েছিল। সবশেষে সিটিওর সঙ্গে চূড়ান্ত সাক্ষাৎকার ছিল। সব ধাপ সফলভাবে সম্পন্ন করার পর আমি চাকরির অফার পাই।
প্রশ্ন: ইউরোপের দেশ নেদারল্যান্ডস। এখানে বাংলাদেশিদের জন্য উচ্চতর পড়াশোনার জন্য কেমন সুযোগ রয়েছে? স্কলারশিপ ও ক্যারিয়ারের সুযোগ কেমন?
উত্তর: নেদারল্যান্ডস উচ্চশিক্ষার জন্য ইউরোপের অন্যতম জনপ্রিয় দেশ। এখানে বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি মাধ্যমে মাস্টার্স ও ব্যাচেলর প্রোগ্রাম পড়ানো হয়। বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা সহজেই আবেদন করতে পারছেন। পাবলিক ইউনিভার্সিটিগুলোতে আবেদন করার জন্য ভালো আইইএলটিএস স্কোর থাকা বাধ্যতামূলক। স্কলারশিপের ক্ষেত্রে কিছু সুযোগ রয়েছে। যেমন অরেঞ্জ টিউলিপ স্কলারশিপ, হল্যান্ড স্কলারশিপ এবং বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব স্কলারশিপ প্রোগ্রাম। এ ব্যাপারে বিস্তারিত studyinnl.org এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জানা যাবে। পড়াশোনা শেষ করার পর এক বছরের ‘ওরিয়েন্টেশন ইয়ার ভিসা’ পাওয়া যায়। যার মাধ্যমে চাকরির সুযোগ নেওয়া সহজ হয়। বিশেষ করে আইটি, ইঞ্জিনিয়ারিং ও ফাইন্যান্স সেক্টরে ভালো ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ রয়েছে।
প্রশ্ন: নেদারল্যান্ডসে উচ্চতর শিক্ষার প্রস্তুতি নিতে বাংলাদেশিদের কী ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন?
উত্তর: প্রথমেই ইংরেজি দক্ষতা থাকা জরুরি। কারণ প্রায় সব প্রোগ্রামের জন্য IELTS বা TOEFL স্কোর লাগে। এরপর নিজের আগ্রহের বিষয় অনুযায়ী উপযুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রোগ্রাম বেছে নিতে হয় এবং সময়মতো আবেদন করতে হয়। ভালো স্টেটমেন্ট অব পারপাস (SOP), রেকমেন্ডেশন লেটার (LOR) এবং একাডেমিক রেজাল্ট এখানে অনেক গুরুত্ব পায়। নেদারল্যান্ডসে জীবনযাত্রার খরচ তুলনামূলকভাবে বেশি। এখানে প্রতি মাসে একজন ছাত্রের ভাড়া, খাবার, পরিবহনসহ আনুষঙ্গিক খাতে ১২০০ থেকে ১৫০০ ইউরোর মতো খরচ হতে পারে। নেদারল্যান্ডসে পড়াশোনার সময় শিক্ষার্থীরা প্রতি সপ্তাহে সর্বোচ্চ ১৬ ঘণ্টা কাজ করতে পারেন। আর ছুটির সময়ে ফুলটাইম কাজের অনুমতি থাকে। স্টুডেন্ট ভিসায় আসা শিক্ষার্থীর স্পাউসের (স্বামী-স্ত্রী) কাজ করার জন্য আলাদা ওয়ার্ক পারমিট বা টিডব্লিউভি প্রয়োজন হয়। নেদারল্যান্ডসের সংস্কৃতি, পরিবেশ ও আবহাওয়ার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার মানসিক প্রস্তুতি থাকা গুরুত্বপূর্ণ। এখানে সবাই সময়নিষ্ঠ ও সরাসরি কথা বলেন। তাই খোলামেলা যোগাযোগের দক্ষতাও বড় একটি প্লাস পয়েন্ট।
প্রশ্ন: নেদারল্যান্ডসে ক্যারিয়ার করতে চাইলে বাংলাদেশিদের কোন কোন সেক্টরে সুযোগ রয়েছে?
উত্তর: নেদারল্যান্ডসে বাংলাদেশিদের জন্য সবচেয়ে বেশি সুযোগ আইটি ও সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং সেক্টরে। তা ছাড়া ইলেকট্রিক্যাল ও মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ডেটা সায়েন্স, ফাইন্যান্স, সাপ্লাই চেইন এবং হেলথটেক সেক্টরেও ভালো সুযোগ রয়েছে। দেশটি স্টার্টআপ ও টেক ইনোভেশনে অনেক এগিয়ে। তাই তরুণ পেশাজীবীদের জন্য পরিবেশটি খুবই অনুকূল। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে হসপিটালিটি ও গ্যাস্ট্রনোমি সেক্টরেও সুযোগ বেড়েছে। নেদারল্যান্ডসে হোটেল, রেস্তোরাঁ ও আন্তর্জাতিক খাদ্য সংস্কৃতি-সম্পর্কিত কাজের চাহিদা ক্রমেই বাড়ছে, বিশেষ করে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী ও অভিজ্ঞ পেশাজীবীদের জন্য।
প্রশ্ন: নেদারল্যান্ডসে ক্যারিয়ার করতে চাইলে একজন বাংলাদেশির কেমন প্রস্তুতি থাকা প্রয়োজন?
উত্তর: সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো নিজের টেকনিক্যাল স্কিল ও প্রফেশনাল কমিউনিকেশন স্কিল উন্নত করা। রেজুমে ও লিংকডইন প্রোফাইল ভালোভাবে সাজানো দরকার। ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া অনেক সময় একাধিক ধাপে হয়। বিশেষ করে আইটি সেক্টরে চাকরির ক্ষেত্রে ভালোভাবে নিয়মিত কোডিং, সিস্টেম ডিজাইন ও বিহেভিয়েরাল প্রশ্নের অনুশীলন করা উচিত। এ ছাড়া ইউরোপের কাজের সংস্কৃতি ও টিমওয়ার্কের ধারণা থাকা উচিত।
প্রশ্ন: নেদারল্যান্ডসের কোন কোন শহরে উল্লেখযোগ্য বাংলাদেশি রয়েছে?
উত্তর: সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশি রয়েছেন আমস্টারডাম, রটারডাম, দ্য হেগ এবং আইন্দহোভেন শহরে। এ ছাড়া গ্রোনিঙেন, ডেলফট ও উট্রেখট শহরেও অনেক বাংলাদেশি শিক্ষার্থী ও পেশাজীবী বসবাস করেন।

সবুজ-শ্যামল প্রকৃতির বুকে, সীমান্তঘেঁষা উত্তরবঙ্গের দিনাজপুরে গড়ে উঠেছে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি)। শহর থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরে ১৩৫ একর জায়গাজুড়ে ছায়াঘেরা শান্ত এক পরিবেশে অবস্থিত এই বিশ্ববিদ্যালয়।
০৬ এপ্রিল ২০২৫
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) স্নাতক বা স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ১৮ ও ১৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. এস এম মাহবুবুর রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে অফিসের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
প্রতিবছর বাংলাদেশের অসংখ্য শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি কাঙ্ক্ষিত আসনে জায়গা করে নেওয়ার। তুলনামূলক কম খরচে মানসম্মত শিক্ষা, অভিজ্ঞ শিক্ষক ও আবাসিক সুযোগ-সুবিধার কারণে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এখনো শিক্ষার্থীদের কাছে সবচেয়ে আকর্ষণীয় গন্তব্য।
১ দিন আগে
চীনে নানজিং বিশ্ববিদ্যালয় সিএসসি বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী এ স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তিতে অর্থায়ন করবে চীনা সরকার। বৃত্তিটির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির নানজিং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ও ডক্টরাল (পিএইচডি) ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) স্নাতক বা স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ১৮ ও ১৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. এস এম মাহবুবুর রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে অফিসের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ১৮ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) অনুষ্ঠিত হবে ‘এ’ ও ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা। এর মধ্যে ‘এ’ ইউনিটে অংশ নেবে বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও প্রযুক্তিবিদ্যা স্কুলের ডিসিপ্লিনগুলো এবং ‘বি’ ইউনিটে থাকবে জীববিজ্ঞান স্কুলের ডিসিপ্লিনগুলো।
পরদিন ১৯ ডিসেম্বর (শুক্রবার) অনুষ্ঠিত হবে ‘সি’ ও ‘ডি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা। ‘সি’ ইউনিটে থাকবে কলা ও মানবিক স্কুল, সামাজিক বিজ্ঞান স্কুল, আইন স্কুল, শিক্ষা স্কুল এবং চারুকলা স্কুলের ডিসিপ্লিনগুলো।
অন্যদিকে ‘ডি’ ইউনিটে অনুষ্ঠিত হবে ব্যবস্থাপনা ও ব্যবসায় প্রশাসন স্কুলের ভর্তি পরীক্ষা। ভর্তি পরীক্ষা ও ভর্তিপ্রক্রিয়া-সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য আগামী ২৯ অক্টোবর খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) স্নাতক বা স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ১৮ ও ১৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. এস এম মাহবুবুর রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে অফিসের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ১৮ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) অনুষ্ঠিত হবে ‘এ’ ও ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা। এর মধ্যে ‘এ’ ইউনিটে অংশ নেবে বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও প্রযুক্তিবিদ্যা স্কুলের ডিসিপ্লিনগুলো এবং ‘বি’ ইউনিটে থাকবে জীববিজ্ঞান স্কুলের ডিসিপ্লিনগুলো।
পরদিন ১৯ ডিসেম্বর (শুক্রবার) অনুষ্ঠিত হবে ‘সি’ ও ‘ডি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা। ‘সি’ ইউনিটে থাকবে কলা ও মানবিক স্কুল, সামাজিক বিজ্ঞান স্কুল, আইন স্কুল, শিক্ষা স্কুল এবং চারুকলা স্কুলের ডিসিপ্লিনগুলো।
অন্যদিকে ‘ডি’ ইউনিটে অনুষ্ঠিত হবে ব্যবস্থাপনা ও ব্যবসায় প্রশাসন স্কুলের ভর্তি পরীক্ষা। ভর্তি পরীক্ষা ও ভর্তিপ্রক্রিয়া-সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য আগামী ২৯ অক্টোবর খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।

সবুজ-শ্যামল প্রকৃতির বুকে, সীমান্তঘেঁষা উত্তরবঙ্গের দিনাজপুরে গড়ে উঠেছে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি)। শহর থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরে ১৩৫ একর জায়গাজুড়ে ছায়াঘেরা শান্ত এক পরিবেশে অবস্থিত এই বিশ্ববিদ্যালয়।
০৬ এপ্রিল ২০২৫
নেদারল্যান্ডসের ইকো-মভু মেন্ট প্রতিষ্ঠানের জ্যেষ্ঠ সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করছেন মোহাম্মদ সুমন মোল্লা সেলিম। চাকরি পেয়েছিলেন লিংকডইনের মাধ্যমে। ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজির (আইইউবিএটি) এই প্রাক্তন শিক্ষার্থী কথা বলেছেন বিদেশে উচ্চশিক্ষা ও ক্যারিয়ার ন
১৫ মিনিট আগে
প্রতিবছর বাংলাদেশের অসংখ্য শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি কাঙ্ক্ষিত আসনে জায়গা করে নেওয়ার। তুলনামূলক কম খরচে মানসম্মত শিক্ষা, অভিজ্ঞ শিক্ষক ও আবাসিক সুযোগ-সুবিধার কারণে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এখনো শিক্ষার্থীদের কাছে সবচেয়ে আকর্ষণীয় গন্তব্য।
১ দিন আগে
চীনে নানজিং বিশ্ববিদ্যালয় সিএসসি বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী এ স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তিতে অর্থায়ন করবে চীনা সরকার। বৃত্তিটির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির নানজিং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ও ডক্টরাল (পিএইচডি) ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

প্রতিবছর বাংলাদেশের অসংখ্য শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি কাঙ্ক্ষিত আসনে জায়গা করে নেওয়ার। তুলনামূলক কম খরচে মানসম্মত শিক্ষা, অভিজ্ঞ শিক্ষক ও আবাসিক সুযোগ-সুবিধার কারণে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এখনো শিক্ষার্থীদের কাছে সবচেয়ে আকর্ষণীয় গন্তব্য। তবে সীমিত আসনের বিপরীতে আবেদনকারীর সংখ্যা কয়েক গুণ বেশি হওয়ায় ভর্তি পরীক্ষায় প্রতিযোগিতা হয় অত্যন্ত তীব্র। যেখানে সাফল্য পেতে প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা, ধারাবাহিক অধ্যবসায় ও মানসিক প্রস্তুতি।
এ বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন ও সরকার পরিচালনা বিদ্যা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. হারুনুর রশিদ। তাঁর পরামর্শ শুনে লিখেছেন মো. আশিকুর রহমান।
কখন থেকে প্রস্তুতি শুরু করবেন
অনেকে ভাবেন, এইচএসসি পরীক্ষার পর থেকেই ভর্তি প্রস্তুতির সময় শুরু হয়। এটা আসলে কিছুটা ভুল ধারণা। বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় যে ধরনের প্রশ্ন হয়, তার জন্য ভিত্তি তৈরি হয় নবম-দশম শ্রেণিতে। তাই যারা আগে থেকেই মৌলিক বিষয়গুলো আয়ত্ত করে রাখে, তারা ভর্তি প্রস্তুতিতেও এগিয়ে থাকে।
তবে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়ার সময় থেকে পরিকল্পিতভাবে প্রস্তুতি শুরু করাই বুদ্ধিমানের কাজ। বিশেষ করে প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় পাঠ্যবই, অনুশীলন প্রশ্ন এবং পুরোনো ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন বিশ্লেষণের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
ভর্তি প্রক্রিয়া বোঝা জরুরি
সাধারণত এইচএসসি ফল প্রকাশের পর বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ধাপে ধাপে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্বভাবে ভর্তি পরীক্ষা নেয়। অন্যদিকে গুচ্ছ পদ্ধতিতে এখন ২২টি সাধারণ ও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় একসঙ্গে ভর্তি পরীক্ষার আয়োজন করে।
এ ছাড়া বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, কৃষি গুচ্ছ ও প্রযুক্তি গুচ্ছের পরীক্ষার ধরনও আলাদা। তাই প্রার্থীদের নিয়মিতভাবে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট ও অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ অনুসরণ করতে হবে, যাতে কোনো সময়সীমা বা নির্দেশনা মিস না হয়।
কীভাবে নিজেকে প্রস্তুত করবেন
■ বিষয়ভিত্তিক পড়াশোনা: পাঠ্যবই থেকেই শুরু করতে হবে। অনেক শিক্ষার্থী রেফারেন্স বইয়ের পেছনে সময় নষ্ট করে অথচ মূল ধারণাগুলো ঠিকভাবে বোঝে না। বোর্ড বইয়ের প্রতিটি অধ্যায় পরিষ্কারভাবে বুঝে নিতে হবে।
■ প্রশ্ন অনুশীলন: পূর্ববর্তী বছরের প্রশ্নপত্র বিশ্লেষণ করলে প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। এতে সময় ব্যবস্থাপনাও অনুশীলিত হয়।
■ মডেল টেস্ট: পরীক্ষার পরিবেশে মডেল টেস্ট দিলে আত্মবিশ্বাস বাড়ে এবং দুর্বল দিকগুলো চিহ্নিত করা যায়।
■ লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি: যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে লিখিত অংশ রয়েছে, সেখানে উত্তর লেখার কৌশল শেখা জরুরি—সংক্ষিপ্ত, প্রাসঙ্গিক ও সঠিক উপস্থাপনাই মূল চাবিকাঠি।
পরীক্ষার হলে করণীয়
পরীক্ষার আগে নিজের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, প্রবেশপত্র, কলম, ঘড়ি ইত্যাদি গুছিয়ে নিন। পরীক্ষার হলে অযথা উদ্বিগ্ন না হয়ে মনোযোগ ধরে রাখুন। প্রশ্ন পড়ে বুঝে তারপর উত্তর দিন। কারণ অনেক পরীক্ষায় ভুল উত্তরের জন্য নম্বর কাটা হয়। সময়ের সঠিক ব্যবহারই হতে পারে সাফল্যের অন্যতম চাবিকাঠি।
এইচএসসির ফল প্রকাশের পর ফল প্রকাশের পরপরই বিশ্ববিদ্যালয়ভিত্তিক
ভর্তি নির্দেশনা ভালোভাবে পড়ে নিতে হবে। প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস যেমন: সনদ, প্রশংসাপত্র, ছবি, ফি পরিশোধের রসিদ ইত্যাদি আগে থেকেই প্রস্তুত রাখলে শেষ মুহূর্তে ঝামেলা কমবে। বিষয় ও বিশ্ববিদ্যালয় বেছে নেওয়ার সময় অভিজ্ঞ কারও পরামর্শ নেওয়া এবং নিজের আগ্রহ-দক্ষতা বিবেচনা করাই শ্রেয়।
অভিভাবকদের জন্য বার্তা
অভিভাবকেরা সন্তানদের ওপর কোনো বিষয় চাপিয়ে না দিয়ে তাদের আগ্রহ, সামর্থ্য ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা বিবেচনায় সহায়ক ভূমিকা পালন করুন। শিশুদের ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ তৈরি করা এবং মৌলিক দক্ষতা অর্জনের পরিবেশ তৈরি করাই ভবিষ্যতের প্রস্তুতির প্রথম ধাপ। পরিকল্পিত পরিশ্রম, ধারাবাহিক অনুশীলন ও আত্মবিশ্বাস থাকলে যে কেউ নিজের কাঙ্ক্ষিত বিশ্ববিদ্যালয়ে জায়গা করে নিতে পারে। মনে রাখবেন, সাফল্যের কোনো শর্টকাট নেই—সঠিক পথে নিরবচ্ছিন্ন চেষ্টা চালিয়ে যান, স্বপ্ন একদিন আপনাকেই ডাকবে।

প্রতিবছর বাংলাদেশের অসংখ্য শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি কাঙ্ক্ষিত আসনে জায়গা করে নেওয়ার। তুলনামূলক কম খরচে মানসম্মত শিক্ষা, অভিজ্ঞ শিক্ষক ও আবাসিক সুযোগ-সুবিধার কারণে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এখনো শিক্ষার্থীদের কাছে সবচেয়ে আকর্ষণীয় গন্তব্য। তবে সীমিত আসনের বিপরীতে আবেদনকারীর সংখ্যা কয়েক গুণ বেশি হওয়ায় ভর্তি পরীক্ষায় প্রতিযোগিতা হয় অত্যন্ত তীব্র। যেখানে সাফল্য পেতে প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা, ধারাবাহিক অধ্যবসায় ও মানসিক প্রস্তুতি।
এ বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন ও সরকার পরিচালনা বিদ্যা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. হারুনুর রশিদ। তাঁর পরামর্শ শুনে লিখেছেন মো. আশিকুর রহমান।
কখন থেকে প্রস্তুতি শুরু করবেন
অনেকে ভাবেন, এইচএসসি পরীক্ষার পর থেকেই ভর্তি প্রস্তুতির সময় শুরু হয়। এটা আসলে কিছুটা ভুল ধারণা। বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় যে ধরনের প্রশ্ন হয়, তার জন্য ভিত্তি তৈরি হয় নবম-দশম শ্রেণিতে। তাই যারা আগে থেকেই মৌলিক বিষয়গুলো আয়ত্ত করে রাখে, তারা ভর্তি প্রস্তুতিতেও এগিয়ে থাকে।
তবে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়ার সময় থেকে পরিকল্পিতভাবে প্রস্তুতি শুরু করাই বুদ্ধিমানের কাজ। বিশেষ করে প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় পাঠ্যবই, অনুশীলন প্রশ্ন এবং পুরোনো ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন বিশ্লেষণের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
ভর্তি প্রক্রিয়া বোঝা জরুরি
সাধারণত এইচএসসি ফল প্রকাশের পর বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ধাপে ধাপে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্বভাবে ভর্তি পরীক্ষা নেয়। অন্যদিকে গুচ্ছ পদ্ধতিতে এখন ২২টি সাধারণ ও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় একসঙ্গে ভর্তি পরীক্ষার আয়োজন করে।
এ ছাড়া বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, কৃষি গুচ্ছ ও প্রযুক্তি গুচ্ছের পরীক্ষার ধরনও আলাদা। তাই প্রার্থীদের নিয়মিতভাবে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট ও অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ অনুসরণ করতে হবে, যাতে কোনো সময়সীমা বা নির্দেশনা মিস না হয়।
কীভাবে নিজেকে প্রস্তুত করবেন
■ বিষয়ভিত্তিক পড়াশোনা: পাঠ্যবই থেকেই শুরু করতে হবে। অনেক শিক্ষার্থী রেফারেন্স বইয়ের পেছনে সময় নষ্ট করে অথচ মূল ধারণাগুলো ঠিকভাবে বোঝে না। বোর্ড বইয়ের প্রতিটি অধ্যায় পরিষ্কারভাবে বুঝে নিতে হবে।
■ প্রশ্ন অনুশীলন: পূর্ববর্তী বছরের প্রশ্নপত্র বিশ্লেষণ করলে প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। এতে সময় ব্যবস্থাপনাও অনুশীলিত হয়।
■ মডেল টেস্ট: পরীক্ষার পরিবেশে মডেল টেস্ট দিলে আত্মবিশ্বাস বাড়ে এবং দুর্বল দিকগুলো চিহ্নিত করা যায়।
■ লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি: যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে লিখিত অংশ রয়েছে, সেখানে উত্তর লেখার কৌশল শেখা জরুরি—সংক্ষিপ্ত, প্রাসঙ্গিক ও সঠিক উপস্থাপনাই মূল চাবিকাঠি।
পরীক্ষার হলে করণীয়
পরীক্ষার আগে নিজের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, প্রবেশপত্র, কলম, ঘড়ি ইত্যাদি গুছিয়ে নিন। পরীক্ষার হলে অযথা উদ্বিগ্ন না হয়ে মনোযোগ ধরে রাখুন। প্রশ্ন পড়ে বুঝে তারপর উত্তর দিন। কারণ অনেক পরীক্ষায় ভুল উত্তরের জন্য নম্বর কাটা হয়। সময়ের সঠিক ব্যবহারই হতে পারে সাফল্যের অন্যতম চাবিকাঠি।
এইচএসসির ফল প্রকাশের পর ফল প্রকাশের পরপরই বিশ্ববিদ্যালয়ভিত্তিক
ভর্তি নির্দেশনা ভালোভাবে পড়ে নিতে হবে। প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস যেমন: সনদ, প্রশংসাপত্র, ছবি, ফি পরিশোধের রসিদ ইত্যাদি আগে থেকেই প্রস্তুত রাখলে শেষ মুহূর্তে ঝামেলা কমবে। বিষয় ও বিশ্ববিদ্যালয় বেছে নেওয়ার সময় অভিজ্ঞ কারও পরামর্শ নেওয়া এবং নিজের আগ্রহ-দক্ষতা বিবেচনা করাই শ্রেয়।
অভিভাবকদের জন্য বার্তা
অভিভাবকেরা সন্তানদের ওপর কোনো বিষয় চাপিয়ে না দিয়ে তাদের আগ্রহ, সামর্থ্য ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা বিবেচনায় সহায়ক ভূমিকা পালন করুন। শিশুদের ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ তৈরি করা এবং মৌলিক দক্ষতা অর্জনের পরিবেশ তৈরি করাই ভবিষ্যতের প্রস্তুতির প্রথম ধাপ। পরিকল্পিত পরিশ্রম, ধারাবাহিক অনুশীলন ও আত্মবিশ্বাস থাকলে যে কেউ নিজের কাঙ্ক্ষিত বিশ্ববিদ্যালয়ে জায়গা করে নিতে পারে। মনে রাখবেন, সাফল্যের কোনো শর্টকাট নেই—সঠিক পথে নিরবচ্ছিন্ন চেষ্টা চালিয়ে যান, স্বপ্ন একদিন আপনাকেই ডাকবে।

সবুজ-শ্যামল প্রকৃতির বুকে, সীমান্তঘেঁষা উত্তরবঙ্গের দিনাজপুরে গড়ে উঠেছে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি)। শহর থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরে ১৩৫ একর জায়গাজুড়ে ছায়াঘেরা শান্ত এক পরিবেশে অবস্থিত এই বিশ্ববিদ্যালয়।
০৬ এপ্রিল ২০২৫
নেদারল্যান্ডসের ইকো-মভু মেন্ট প্রতিষ্ঠানের জ্যেষ্ঠ সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করছেন মোহাম্মদ সুমন মোল্লা সেলিম। চাকরি পেয়েছিলেন লিংকডইনের মাধ্যমে। ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজির (আইইউবিএটি) এই প্রাক্তন শিক্ষার্থী কথা বলেছেন বিদেশে উচ্চশিক্ষা ও ক্যারিয়ার ন
১৫ মিনিট আগে
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) স্নাতক বা স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ১৮ ও ১৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. এস এম মাহবুবুর রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে অফিসের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
চীনে নানজিং বিশ্ববিদ্যালয় সিএসসি বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী এ স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তিতে অর্থায়ন করবে চীনা সরকার। বৃত্তিটির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির নানজিং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ও ডক্টরাল (পিএইচডি) ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

চীনে নানজিং বিশ্ববিদ্যালয় সিএসসি বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী এ স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তিতে অর্থায়ন করবে চীনা সরকার। বৃত্তিটির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির নানজিং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ও ডক্টরাল (পিএইচডি) ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি কার্যকর থাকবে।
নানজিং বিশ্ববিদ্যালয় চীনের অন্যতম প্রাচীন ও খ্যাতনামা গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়। এটি দেশটির জিয়াংসু প্রদেশের রাজধানী নানজিং শহরে অবস্থিত। ১৯০২ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয় বর্তমানে চীনের শীর্ষস্থানীয় উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে একটি। এ বিশ্ববিদ্যালয়টিতে বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি ও চীনা মাধ্যমে ডিগ্রি প্রোগ্রাম এবং বৃত্তির সুযোগ রয়েছে।
সুযোগ-সুবিধা
নানজিং বিশ্ববিদ্যালয় সিএসসি বৃত্তিটি সম্পূর্ণ অর্থায়িত। এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে কোনো আবেদন ফি নেই। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। দেওয়া হবে রেজিস্ট্রেশন ফি, বিনা মূল্যে আবাসন ব্যবস্থা, স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা বিমা এবং সুরক্ষা সুবিধা। এ ছাড়া স্নাতকের শিক্ষার্থীদের জন্য মাসিক ভাতা হিসাবে থাকছে ৩ হাজার চায়নিজ ইউয়ান এবং পিএইচডি শিক্ষার্থীদের জন্য থাকছে সাড়ে ৩ হাজার চায়নিজ ইউয়ান।
আবেদনের যোগ্যতা
প্রার্থীদের চীনের নাগরিকত্ব থাকা যাবে না এবং শারীরিকভাবে সুস্থ হতে হবে। পাশাপাশি বর্তমানে চীনের কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত, এমন শিক্ষার্থীরাও এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন না। স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে আবেদন করতে হলে প্রার্থীর স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে এবং বয়স ৩৫ বছরের নিচে হতে হবে। পিএইচডি প্রোগ্রামে আবেদন করতে হলে প্রার্থীর স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে এবং বয়স ৪০ বছরের নিচে হতে হবে।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
সিএসসি অনলাইন আবেদন ফরম, নানজিং বিশ্ববিদ্যালয়ের অনলাইন আবেদন ফরম, পাসপোর্টের স্পষ্ট স্ক্যান কপি, নোটারাইজড করা পূর্ববর্তী ডিগ্রির সনদ, ভাষা দক্ষতার নোটারাইজড করা সনদ, দুটি সুপারিশপত্র, চীনে অধ্যয়নের পরিকল্পনা, নন-ক্রিমিনাল রেকর্ড (সর্বশেষ ৫ মাসের ইস্যু করা) ও স্বাস্থ্য পরীক্ষার সনদ। এই নথিগুলো সঠিকভাবে জমা দিলে আবেদনপ্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো
স্নাতকোত্তর পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে চীনা ভাষা শিক্ষার মাস্টার্স, চীনা দর্শন, ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, কমিউনিকেশন, অর্থনৈতিক আইন, সেলেস্টিয়াল ফিজিকস, অ্যাপ্লাইড ম্যাথমেটিকস, ম্যানেজমেন্ট সায়েন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং এবং আর্কিটেকচার। পিএইচডি পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে লাইব্রেরি ইনফরমেশন ও আর্কাইভ ম্যানেজমেন্ট, চীনা ভাষা ও সাহিত্য, সমাজবিজ্ঞান, চীনা ইতিহাস, বায়োলজি, পরিবেশ বিজ্ঞান ও ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার সায়েন্স ও টেকনোলজি, রসায়ন, ভূগোল এবং মেটারিয়াল সায়েন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়
২০ জানুয়ারি, ২০২৬।
নানজিং বিশ্ববিদ্যালয়।

চীনে নানজিং বিশ্ববিদ্যালয় সিএসসি বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী এ স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তিতে অর্থায়ন করবে চীনা সরকার। বৃত্তিটির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির নানজিং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ও ডক্টরাল (পিএইচডি) ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি কার্যকর থাকবে।
নানজিং বিশ্ববিদ্যালয় চীনের অন্যতম প্রাচীন ও খ্যাতনামা গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়। এটি দেশটির জিয়াংসু প্রদেশের রাজধানী নানজিং শহরে অবস্থিত। ১৯০২ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয় বর্তমানে চীনের শীর্ষস্থানীয় উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে একটি। এ বিশ্ববিদ্যালয়টিতে বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি ও চীনা মাধ্যমে ডিগ্রি প্রোগ্রাম এবং বৃত্তির সুযোগ রয়েছে।
সুযোগ-সুবিধা
নানজিং বিশ্ববিদ্যালয় সিএসসি বৃত্তিটি সম্পূর্ণ অর্থায়িত। এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে কোনো আবেদন ফি নেই। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। দেওয়া হবে রেজিস্ট্রেশন ফি, বিনা মূল্যে আবাসন ব্যবস্থা, স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা বিমা এবং সুরক্ষা সুবিধা। এ ছাড়া স্নাতকের শিক্ষার্থীদের জন্য মাসিক ভাতা হিসাবে থাকছে ৩ হাজার চায়নিজ ইউয়ান এবং পিএইচডি শিক্ষার্থীদের জন্য থাকছে সাড়ে ৩ হাজার চায়নিজ ইউয়ান।
আবেদনের যোগ্যতা
প্রার্থীদের চীনের নাগরিকত্ব থাকা যাবে না এবং শারীরিকভাবে সুস্থ হতে হবে। পাশাপাশি বর্তমানে চীনের কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত, এমন শিক্ষার্থীরাও এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন না। স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে আবেদন করতে হলে প্রার্থীর স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে এবং বয়স ৩৫ বছরের নিচে হতে হবে। পিএইচডি প্রোগ্রামে আবেদন করতে হলে প্রার্থীর স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে এবং বয়স ৪০ বছরের নিচে হতে হবে।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
সিএসসি অনলাইন আবেদন ফরম, নানজিং বিশ্ববিদ্যালয়ের অনলাইন আবেদন ফরম, পাসপোর্টের স্পষ্ট স্ক্যান কপি, নোটারাইজড করা পূর্ববর্তী ডিগ্রির সনদ, ভাষা দক্ষতার নোটারাইজড করা সনদ, দুটি সুপারিশপত্র, চীনে অধ্যয়নের পরিকল্পনা, নন-ক্রিমিনাল রেকর্ড (সর্বশেষ ৫ মাসের ইস্যু করা) ও স্বাস্থ্য পরীক্ষার সনদ। এই নথিগুলো সঠিকভাবে জমা দিলে আবেদনপ্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো
স্নাতকোত্তর পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে চীনা ভাষা শিক্ষার মাস্টার্স, চীনা দর্শন, ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, কমিউনিকেশন, অর্থনৈতিক আইন, সেলেস্টিয়াল ফিজিকস, অ্যাপ্লাইড ম্যাথমেটিকস, ম্যানেজমেন্ট সায়েন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং এবং আর্কিটেকচার। পিএইচডি পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে লাইব্রেরি ইনফরমেশন ও আর্কাইভ ম্যানেজমেন্ট, চীনা ভাষা ও সাহিত্য, সমাজবিজ্ঞান, চীনা ইতিহাস, বায়োলজি, পরিবেশ বিজ্ঞান ও ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার সায়েন্স ও টেকনোলজি, রসায়ন, ভূগোল এবং মেটারিয়াল সায়েন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়
২০ জানুয়ারি, ২০২৬।
নানজিং বিশ্ববিদ্যালয়।

সবুজ-শ্যামল প্রকৃতির বুকে, সীমান্তঘেঁষা উত্তরবঙ্গের দিনাজপুরে গড়ে উঠেছে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি)। শহর থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরে ১৩৫ একর জায়গাজুড়ে ছায়াঘেরা শান্ত এক পরিবেশে অবস্থিত এই বিশ্ববিদ্যালয়।
০৬ এপ্রিল ২০২৫
নেদারল্যান্ডসের ইকো-মভু মেন্ট প্রতিষ্ঠানের জ্যেষ্ঠ সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করছেন মোহাম্মদ সুমন মোল্লা সেলিম। চাকরি পেয়েছিলেন লিংকডইনের মাধ্যমে। ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজির (আইইউবিএটি) এই প্রাক্তন শিক্ষার্থী কথা বলেছেন বিদেশে উচ্চশিক্ষা ও ক্যারিয়ার ন
১৫ মিনিট আগে
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) স্নাতক বা স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ১৮ ও ১৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. এস এম মাহবুবুর রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে অফিসের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
প্রতিবছর বাংলাদেশের অসংখ্য শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি কাঙ্ক্ষিত আসনে জায়গা করে নেওয়ার। তুলনামূলক কম খরচে মানসম্মত শিক্ষা, অভিজ্ঞ শিক্ষক ও আবাসিক সুযোগ-সুবিধার কারণে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এখনো শিক্ষার্থীদের কাছে সবচেয়ে আকর্ষণীয় গন্তব্য।
১ দিন আগে