শিক্ষা ডেস্ক
ফেব্রুয়ারির বাতাস মানেই বইয়ের ঘ্রাণ, বাঙালির প্রাণের উৎসব—অমর একুশে বইমেলা। বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছড়িয়ে থাকা রঙিন স্টল, নতুন বইয়ের মোড়ক উন্মোচন, প্রিয় লেখকদের সঙ্গে আড্ডা; সব মিলিয়ে এটি শুধু একটি বইমেলা নয়, বরং বাঙালির সংস্কৃতি ও সৃজনশীলতার এক বিরাট সম্মিলন। বইমেলা নিয়ে শিক্ষার্থীদের ভাবনার কথা।
বইয়ের পরশে জ্ঞানচর্চার বিকাশ ঘটুক
বই মানুষের পরম বন্ধু, যা কখনো পিছু ছাড়ে না। ২০২৫ সালের অমর একুশে গ্রন্থমেলা জ্ঞানের আলো ছড়াতে আবারও এসেছে। সোশ্যাল মিডিয়ার অপব্যবহার ও সামাজিক বিচ্ছিন্নতার মাঝেও জেন-জি প্রজন্ম নতুন আশার সঞ্চার করেছে। এই মেলায় প্রিয় লেখক, গবেষক ও স্কলারদের বই আমাদের পথ দেখাবে। মহান আল্লাহ (সূরা আল-আলাকের: ০৫) প্রথম আয়াতে নাজিল করেছিলেন— ‘পড় তোমার প্রভুর নামে যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন’। সকল বইয়ের পরশে জ্ঞানচর্চার বিকাশ ঘটুক, দেশ হোক সমৃদ্ধ ও শিষ্টাচারপূর্ণ। অমর হোক একুশে গ্রন্থমেলা!
মনিরুল ইসলাম, শিক্ষার্থী; জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
কবি-লেখকের সংখ্যা সবাইকে জানাতে হবে
একটি ভালো বই নিঃসন্দেহে ভালো বন্ধু। আর সেই ভালো বন্ধুটি যদি শিশু-কিশোর বয়স থেকেই সঙ্গী হয়, তাহলে জীবন সঠিক দিকে এগোবে এটা নিশ্চিত। একুশে বইমেলায় এ বই সহজলভ্য। বইমেলা সর্বজনীন, তাই সব শ্রেণি-পেশার মানুষে লোকারণ্য থাকে। বইমেলার আমেজ ও নতুন বইয়ের ঘ্রাণ যেন ফেব্রুয়ারি মাসেই মফস্বলের শিক্ষার্থীদের হাতেও পৌঁছায়, রাষ্ট্র ও তরুণ প্রজন্মকে সেই ভাবনায় এগিয়ে যেতে হবে। দেশে বর্তমানে কতজন কবি-লেখক আছেন, বইমেলা উপলক্ষে প্রতিবছর কোন কোন লেখকের বই প্রকাশ হচ্ছে; সে তালিকা মেলায় সীমাবদ্ধ না রেখে সমগ্র দেশে ছড়িয়ে দিতে হবে।
শাহিনূর পারভীন, শিক্ষার্থী, কাচিকাটা মোহাম্মাদিয়া গার্লস দাখিল মাদরাসা
বই পড়ি, সুস্থ-সুন্দর জীবন গড়ি
বই মননশীলতার পরিচায়ক। জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করতে এবং জ্ঞানের পরিধি বাড়াতে বইয়ের ভূমিকা অশেষ। গবেষণায় দেখা গেছে, ‘নিয়মিত বই পড়লে মস্তিষ্কের জটিল কোষগুলো উদ্দীপিত হয় ও স্নায়ুগুলো উজ্জীবিত হয়। আলঝেইমার ও ডিমেনশিয়ার মতো মানসিক রোগের প্রক্রিয়া হ্রাস পায়।’ বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে একুশের বইমেলা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। আমি মনে করি, একুশের বইমেলার অনবদ্য উদ্যোগ স্ক্রিন আসক্ত নবীন প্রজন্মকে বই পাঠে আগ্রহী করে তুলবে। তাই আসুন বই পড়ি, সুস্থ-সুন্দর জীবন গড়ি এবং বইমেলাকে আরও উপভোগ্য করি।
মোফাজ্জল হোসেন, শিক্ষার্থী, ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ
বইমেলা বাঙালি সংস্কৃতির প্রতিচ্ছবি
বইমেলা বাঙালির প্রাণের উৎসব। ভাষা সংগ্রাম থেকে শুরু করে স্বাধীনতা সংগ্রাম বুকে ধারণ করা বাঙালির বইমেলা যেন এক টুকরো সংস্কৃতির প্রতিচ্ছবি। বইমেলা শুধু বই কেনাবেচার স্থান নয়, এটি একটি জ্ঞান ও সৃজনশীলতার মিলনমেলা। লেখক ও পাঠক উভয়ই সারা বছর এই একটি মাসের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করেন। এই বইমেলা হোক পাঠকের আত্মোন্নয়ন ও মানসিক উৎকর্ষ সাধনের পথ। বইমেলা হোক প্রকৃত পাঠকের মিলনস্থল, জ্ঞানপিপাসুদের পাঠশালা। মেলায় আমরা যেন শুধু ঘুরতেই না আসি, বইয়ের গভীরে প্রবেশ করি, নতুন জ্ঞান আহরণ করি। যা ভবিষ্যতে জ্ঞানসমৃদ্ধ জাতি গঠনে ভূমিকা রাখবে।
প্রজ্ঞা দাস, শিক্ষার্থী, ইডেন মহিলা কলেজ
বইয়ের সঙ্গে প্রণয় সৃষ্টি করা যায়
বই আমাদের সুহৃৎ, বই পড়ে আমরা জ্ঞানার্জন করতে পারি। বিভিন্ন প্রখ্যাত মানুষের জীবনী, দেশ-বিদেশের ইতিহাস, রাজনীতি আরও কত কী সম্পর্কে জানতেও পারি। নিজেদের ভেতরের জ্ঞান উজ্জীবিত করতে বই পড়ার বিকল্প নেই। বইমেলা শুধু বই কেনার স্থানই নয়, বরং এক অপূর্ব সুযোগ নবীন-প্রবীন লেখকদের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার। নবীন লেখকদের থেকে জানতে পারি, তাঁরা কীভাবে লেখালেখিতে উদ্বুদ্ধ হয়েছেন। অপর দিকে, প্রবীন লেখকদের নিকট পরামর্শ নিতে পারি, কীভাবে বই পড়ায় নিজেদের উৎসাহ দেব এবং কী করে বইয়ের সঙ্গে প্রণয় সৃষ্টি করা যায়।
সামিন ইয়াসার, শিক্ষার্থী, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি
মেলায় পাওয়া যাচ্ছে প্রায় সব ধরনের বই
বই মনের খোরাক। আর বইমেলা সেই বইয়ের প্রদর্শন ক্ষেত্র। প্রতিবছর ফেব্রুয়ারি মাস উপলক্ষে অমর একুশে বইমেলার আয়োজন করা হয়। নানা ধরনের বই থাকে এ মেলায়। সায়েন্স ফিকশন, সাহিত্য, শিক্ষামূলক, দক্ষতা উন্নয়নমূলকসহ প্রায় সব ধরনের বই পাওয়া যায়। সব বয়সের মানুষই বইমেলায় আসেন। বইমেলায় প্রদর্শনীর মাধ্যমে বই সম্পর্কে পাঠকদের ধারণা হয়, পাঠকরা বই পড়তে আগ্রহী হন। গবেষণার ক্ষেত্রেও সহায়ক এই বই ও বইমেলা। শিশু থেকে বয়স্ক, সব বয়সের মানুষ বইমেলায় ভিড় করেন।
আফিয়া আলম, শিক্ষার্থী; ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া
ফেব্রুয়ারির বাতাস মানেই বইয়ের ঘ্রাণ, বাঙালির প্রাণের উৎসব—অমর একুশে বইমেলা। বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছড়িয়ে থাকা রঙিন স্টল, নতুন বইয়ের মোড়ক উন্মোচন, প্রিয় লেখকদের সঙ্গে আড্ডা; সব মিলিয়ে এটি শুধু একটি বইমেলা নয়, বরং বাঙালির সংস্কৃতি ও সৃজনশীলতার এক বিরাট সম্মিলন। বইমেলা নিয়ে শিক্ষার্থীদের ভাবনার কথা।
বইয়ের পরশে জ্ঞানচর্চার বিকাশ ঘটুক
বই মানুষের পরম বন্ধু, যা কখনো পিছু ছাড়ে না। ২০২৫ সালের অমর একুশে গ্রন্থমেলা জ্ঞানের আলো ছড়াতে আবারও এসেছে। সোশ্যাল মিডিয়ার অপব্যবহার ও সামাজিক বিচ্ছিন্নতার মাঝেও জেন-জি প্রজন্ম নতুন আশার সঞ্চার করেছে। এই মেলায় প্রিয় লেখক, গবেষক ও স্কলারদের বই আমাদের পথ দেখাবে। মহান আল্লাহ (সূরা আল-আলাকের: ০৫) প্রথম আয়াতে নাজিল করেছিলেন— ‘পড় তোমার প্রভুর নামে যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন’। সকল বইয়ের পরশে জ্ঞানচর্চার বিকাশ ঘটুক, দেশ হোক সমৃদ্ধ ও শিষ্টাচারপূর্ণ। অমর হোক একুশে গ্রন্থমেলা!
মনিরুল ইসলাম, শিক্ষার্থী; জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
কবি-লেখকের সংখ্যা সবাইকে জানাতে হবে
একটি ভালো বই নিঃসন্দেহে ভালো বন্ধু। আর সেই ভালো বন্ধুটি যদি শিশু-কিশোর বয়স থেকেই সঙ্গী হয়, তাহলে জীবন সঠিক দিকে এগোবে এটা নিশ্চিত। একুশে বইমেলায় এ বই সহজলভ্য। বইমেলা সর্বজনীন, তাই সব শ্রেণি-পেশার মানুষে লোকারণ্য থাকে। বইমেলার আমেজ ও নতুন বইয়ের ঘ্রাণ যেন ফেব্রুয়ারি মাসেই মফস্বলের শিক্ষার্থীদের হাতেও পৌঁছায়, রাষ্ট্র ও তরুণ প্রজন্মকে সেই ভাবনায় এগিয়ে যেতে হবে। দেশে বর্তমানে কতজন কবি-লেখক আছেন, বইমেলা উপলক্ষে প্রতিবছর কোন কোন লেখকের বই প্রকাশ হচ্ছে; সে তালিকা মেলায় সীমাবদ্ধ না রেখে সমগ্র দেশে ছড়িয়ে দিতে হবে।
শাহিনূর পারভীন, শিক্ষার্থী, কাচিকাটা মোহাম্মাদিয়া গার্লস দাখিল মাদরাসা
বই পড়ি, সুস্থ-সুন্দর জীবন গড়ি
বই মননশীলতার পরিচায়ক। জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করতে এবং জ্ঞানের পরিধি বাড়াতে বইয়ের ভূমিকা অশেষ। গবেষণায় দেখা গেছে, ‘নিয়মিত বই পড়লে মস্তিষ্কের জটিল কোষগুলো উদ্দীপিত হয় ও স্নায়ুগুলো উজ্জীবিত হয়। আলঝেইমার ও ডিমেনশিয়ার মতো মানসিক রোগের প্রক্রিয়া হ্রাস পায়।’ বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে একুশের বইমেলা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। আমি মনে করি, একুশের বইমেলার অনবদ্য উদ্যোগ স্ক্রিন আসক্ত নবীন প্রজন্মকে বই পাঠে আগ্রহী করে তুলবে। তাই আসুন বই পড়ি, সুস্থ-সুন্দর জীবন গড়ি এবং বইমেলাকে আরও উপভোগ্য করি।
মোফাজ্জল হোসেন, শিক্ষার্থী, ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ
বইমেলা বাঙালি সংস্কৃতির প্রতিচ্ছবি
বইমেলা বাঙালির প্রাণের উৎসব। ভাষা সংগ্রাম থেকে শুরু করে স্বাধীনতা সংগ্রাম বুকে ধারণ করা বাঙালির বইমেলা যেন এক টুকরো সংস্কৃতির প্রতিচ্ছবি। বইমেলা শুধু বই কেনাবেচার স্থান নয়, এটি একটি জ্ঞান ও সৃজনশীলতার মিলনমেলা। লেখক ও পাঠক উভয়ই সারা বছর এই একটি মাসের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করেন। এই বইমেলা হোক পাঠকের আত্মোন্নয়ন ও মানসিক উৎকর্ষ সাধনের পথ। বইমেলা হোক প্রকৃত পাঠকের মিলনস্থল, জ্ঞানপিপাসুদের পাঠশালা। মেলায় আমরা যেন শুধু ঘুরতেই না আসি, বইয়ের গভীরে প্রবেশ করি, নতুন জ্ঞান আহরণ করি। যা ভবিষ্যতে জ্ঞানসমৃদ্ধ জাতি গঠনে ভূমিকা রাখবে।
প্রজ্ঞা দাস, শিক্ষার্থী, ইডেন মহিলা কলেজ
বইয়ের সঙ্গে প্রণয় সৃষ্টি করা যায়
বই আমাদের সুহৃৎ, বই পড়ে আমরা জ্ঞানার্জন করতে পারি। বিভিন্ন প্রখ্যাত মানুষের জীবনী, দেশ-বিদেশের ইতিহাস, রাজনীতি আরও কত কী সম্পর্কে জানতেও পারি। নিজেদের ভেতরের জ্ঞান উজ্জীবিত করতে বই পড়ার বিকল্প নেই। বইমেলা শুধু বই কেনার স্থানই নয়, বরং এক অপূর্ব সুযোগ নবীন-প্রবীন লেখকদের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার। নবীন লেখকদের থেকে জানতে পারি, তাঁরা কীভাবে লেখালেখিতে উদ্বুদ্ধ হয়েছেন। অপর দিকে, প্রবীন লেখকদের নিকট পরামর্শ নিতে পারি, কীভাবে বই পড়ায় নিজেদের উৎসাহ দেব এবং কী করে বইয়ের সঙ্গে প্রণয় সৃষ্টি করা যায়।
সামিন ইয়াসার, শিক্ষার্থী, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি
মেলায় পাওয়া যাচ্ছে প্রায় সব ধরনের বই
বই মনের খোরাক। আর বইমেলা সেই বইয়ের প্রদর্শন ক্ষেত্র। প্রতিবছর ফেব্রুয়ারি মাস উপলক্ষে অমর একুশে বইমেলার আয়োজন করা হয়। নানা ধরনের বই থাকে এ মেলায়। সায়েন্স ফিকশন, সাহিত্য, শিক্ষামূলক, দক্ষতা উন্নয়নমূলকসহ প্রায় সব ধরনের বই পাওয়া যায়। সব বয়সের মানুষই বইমেলায় আসেন। বইমেলায় প্রদর্শনীর মাধ্যমে বই সম্পর্কে পাঠকদের ধারণা হয়, পাঠকরা বই পড়তে আগ্রহী হন। গবেষণার ক্ষেত্রেও সহায়ক এই বই ও বইমেলা। শিশু থেকে বয়স্ক, সব বয়সের মানুষ বইমেলায় ভিড় করেন।
আফিয়া আলম, শিক্ষার্থী; ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া
চলতি বছরের একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন শুরু হবে ৩০ জুলাই থেকে। ভর্তিপ্রক্রিয়া চলবে আগামী ৭ থেকে ১৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। আর ক্লাস শুরু হবে ১৫ সেপ্টেম্বর। বরাবরের মতো এবারও শিক্ষার্থীদের ফলের ভিত্তিতে অনলাইনে ভর্তির আবেদন করতে হবে। তিন পর্যায়ে আবেদন নেওয়া হবে।
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজে আগামী রোববার থেকে স্বল্প পরিসরে শ্রেণি কার্যক্রম শুরু হবে। এ দিন শুধুমাত্র নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির শ্রেণি কার্যক্রম চালু হবে। এরপর পর্যায়ক্রমে অন্যান্য শ্রেণির কার্যক্রম শুরু হবে।
১ দিন আগেএইচএসসির স্থগিত পরীক্ষাগুলো আলাদা দিনে নেওয়ার জন্য নতুন সময়সূচি ঘোষণা করেছে আন্তশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটি। পরিবর্তিত সময়সূচি অনুযায়ী, স্থগিত হওয়া ২২ জুলাইয়ের পরীক্ষা হবে আগামী ১৭ আগস্ট এবং ২৪ জুলাইয়ের পরীক্ষা হবে ১৯ আগস্ট।
১ দিন আগেজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০২৩ সালের ডিগ্রি (পাস) ও সার্টিফিকেট কোর্সের দ্বিতীয় বর্ষের স্থগিত পরীক্ষার সংশোধিত সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে।
১ দিন আগে