আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ডাকসু নির্বাচনের চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তা বরাবর ‘প্রতিরোধ পর্ষদের’ ৯ জন পোলিং এজেন্ট একটি অভিযোগপত্র জমা দিয়েছেন। এতে নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ও ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে ওঠা অভিযোগগুলোর মধ্যে চারটি বিষয়ে দ্রুত সুরাহা করার দাবি জানানো হয়েছে।
প্রতিরোধ পর্ষদের সহসাধারণ সম্পাদক (এজিএস) প্রার্থী জাবির আহমেদ জুবেল এক ফেসবুক পোস্টে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পোস্টে জুবেল অভিযোগপত্রের অংশবিশেষ তুলে ধরেন। এতে বলা হয়, ‘ভোটার উপস্থিতির যে সংখ্যা নির্বাচন কমিশন উল্লেখ করছে, তা নিয়ে ব্যাপক সংশয় সৃষ্টি হয়েছে। এত বিপুল সংখ্যক ভোটার যদি ভোট দিয়ে থাকেন, তাহলে আধাবেলার পর ভোটকেন্দ্র কীভাবে ফাঁকা পড়েছিল-এই প্রশ্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল অংশীজনের তরফ থেকে পাওয়া যাচ্ছে।
‘ভোটগ্রহণ সমাপ্ত হওয়ার পর, ভোটগণনার সময়ও বহুবিধ অনিয়ম পোলিং এজেন্টরা প্রত্যক্ষ করেছেন। ভোট গণনা শুরু করতে গড়িমসি, নির্দিষ্ট প্যানেলের প্রার্থীদের অবৈধভাবে গণনার স্থলে অবস্থান, গণনার মেশিন ও প্রোগ্রাম সম্পর্কিত ধোঁয়াশা, গণনার সময় পোলিং এজেন্টদের মেশিন থেকে দূরে রাখা আমাদের মনে নানান আশঙ্কার জন্ম দিয়েছে।
‘এই পরিস্থিতিতে আমরা, বিভিন্ন প্রার্থীর পোলিং এজেন্টরা, নির্বাচনী অনিয়ম খতিয়ে দেখার প্রসঙ্গে নিম্নোক্ত দাবিদাওয়া উপস্থাপন করছি:
১। নির্বাচনী অনিয়ম খতিয়ে দেখার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল অংশীজনের অংশগ্রহণে কমিটি গঠন।
১.১। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও সাংবাদিকদের প্রতি প্রমাণাদি জমা দেওয়ার আহ্বান।
২। অনতিবিলম্বে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে ভোট পুনর্গণনা।
৩। ভোটার উপস্থিতির প্রকৃত তথ্য বের করার নিমিত্তে অংশগ্রহণকারী ভোটারদের তালিকা প্রকাশ।
৪। ভোট গণনার মেশিন ও প্রোগ্রাম কোন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে, কী প্রক্রিয়ায় নেওয়া হয়েছে এবং কারা সংশ্লিষ্ট ছিল তা স্পষ্ট করা।
এই সকল পদক্ষেপ গ্রহণসহ দ্রুততম সময়ের মধ্যে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে ভোট গণনা শুরু করা, এই সময়ে নির্বাচনী ফলাফল নিয়ে সৃষ্ট ধোঁয়াশা দূরীকরণে অত্যন্ত জরুরি।’
এই চারটি বিষয় মীমাংসা হলে ডাকসু নির্বাচনকেন্দ্রিক যা যা অভিযোগ এসেছে, তার মীমাংসা হবে বলেও জানান জুবেল।
ডাকসু নির্বাচনের চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তা বরাবর ‘প্রতিরোধ পর্ষদের’ ৯ জন পোলিং এজেন্ট একটি অভিযোগপত্র জমা দিয়েছেন। এতে নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ও ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে ওঠা অভিযোগগুলোর মধ্যে চারটি বিষয়ে দ্রুত সুরাহা করার দাবি জানানো হয়েছে।
প্রতিরোধ পর্ষদের সহসাধারণ সম্পাদক (এজিএস) প্রার্থী জাবির আহমেদ জুবেল এক ফেসবুক পোস্টে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পোস্টে জুবেল অভিযোগপত্রের অংশবিশেষ তুলে ধরেন। এতে বলা হয়, ‘ভোটার উপস্থিতির যে সংখ্যা নির্বাচন কমিশন উল্লেখ করছে, তা নিয়ে ব্যাপক সংশয় সৃষ্টি হয়েছে। এত বিপুল সংখ্যক ভোটার যদি ভোট দিয়ে থাকেন, তাহলে আধাবেলার পর ভোটকেন্দ্র কীভাবে ফাঁকা পড়েছিল-এই প্রশ্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল অংশীজনের তরফ থেকে পাওয়া যাচ্ছে।
‘ভোটগ্রহণ সমাপ্ত হওয়ার পর, ভোটগণনার সময়ও বহুবিধ অনিয়ম পোলিং এজেন্টরা প্রত্যক্ষ করেছেন। ভোট গণনা শুরু করতে গড়িমসি, নির্দিষ্ট প্যানেলের প্রার্থীদের অবৈধভাবে গণনার স্থলে অবস্থান, গণনার মেশিন ও প্রোগ্রাম সম্পর্কিত ধোঁয়াশা, গণনার সময় পোলিং এজেন্টদের মেশিন থেকে দূরে রাখা আমাদের মনে নানান আশঙ্কার জন্ম দিয়েছে।
‘এই পরিস্থিতিতে আমরা, বিভিন্ন প্রার্থীর পোলিং এজেন্টরা, নির্বাচনী অনিয়ম খতিয়ে দেখার প্রসঙ্গে নিম্নোক্ত দাবিদাওয়া উপস্থাপন করছি:
১। নির্বাচনী অনিয়ম খতিয়ে দেখার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল অংশীজনের অংশগ্রহণে কমিটি গঠন।
১.১। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও সাংবাদিকদের প্রতি প্রমাণাদি জমা দেওয়ার আহ্বান।
২। অনতিবিলম্বে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে ভোট পুনর্গণনা।
৩। ভোটার উপস্থিতির প্রকৃত তথ্য বের করার নিমিত্তে অংশগ্রহণকারী ভোটারদের তালিকা প্রকাশ।
৪। ভোট গণনার মেশিন ও প্রোগ্রাম কোন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে, কী প্রক্রিয়ায় নেওয়া হয়েছে এবং কারা সংশ্লিষ্ট ছিল তা স্পষ্ট করা।
এই সকল পদক্ষেপ গ্রহণসহ দ্রুততম সময়ের মধ্যে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে ভোট গণনা শুরু করা, এই সময়ে নির্বাচনী ফলাফল নিয়ে সৃষ্ট ধোঁয়াশা দূরীকরণে অত্যন্ত জরুরি।’
এই চারটি বিষয় মীমাংসা হলে ডাকসু নির্বাচনকেন্দ্রিক যা যা অভিযোগ এসেছে, তার মীমাংসা হবে বলেও জানান জুবেল।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) নির্বাচনে ভোট গ্রহণের পাঁচ ঘণ্টা পর শুরু হয়েছে ভোট গণনা। আজ বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) রাত ১০টায় নির্বাচন কমিশনের অফিসে গিয়েও ভোট গণনার তৎপরতা চোখে পড়েনি।
৩ ঘণ্টা আগেজাকসু নির্বাচন বর্জনের পর বিক্ষোভ মিছিল বের করেছে ছাত্রদল। আজ বৃহস্পতিবার রাত সোয়া ৯টার দিকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এ মিছিল বের হয়।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম হল ভোটকেন্দ্রে ভোট গ্রহণ শেষ হয় সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায়। ভোট দেওয়ার নির্দিষ্ট সময় বিকেল ৫টার পরে অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী ভোট দেন। কেন্দ্রটিতে সকাল ১০টা থেকেই ভোটারদের লাইন ছিল।
৬ ঘণ্টা আগেজাকসু নির্বাচনে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ তুলে পুনরায় নির্বাচন আয়োজনের দাবি জানিয়েছেন প্রগতিশীল সংগঠনের প্রার্থীরা। এ দাবিতে কয়েকজন স্বতন্ত্র প্রার্থীও একাত্মতা জানিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে