মো. ফাহাদ বিন সাঈদ
বৈশাখের তপ্ত রোদে সবুজ প্রকৃতিতে হাতছানি দিচ্ছে বেগুনি জারুল। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসজুড়ে জারুল ফুলের মায়াবী সৌন্দর্যে মুগ্ধ শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও দর্শনার্থীরা। এর রূপের ছটা ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও।
ক্যাম্পাসের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ, নজরুল ভাস্কর্য, অগ্নিবীণা হল, সেন্ট্রাল লাইব্রেরি, পুরাতন প্রশাসনিক ভবন, পুরাতন কলা অনুষদ এবং বিভিন্ন রাস্তার ধারে ছয় পাপড়ি ও হলুদ পরাগের মায়াবী ছোঁয়া নিয়ে ফুটে আছে জারুল ফুল। সবুজ পাতার আবডালে বেগুনি জারুলের মোহনীয় উপস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয় যেন বৈশাখী উৎসবের রঙে সেজেছে। বিশাল মঞ্জরি, উজ্জ্বল বেগুনি আভা আর ঘন সবুজ পটভূমিতে জারুল ফুলের রঙিন উচ্ছলতা সৌন্দর্যের এক অনন্য নিদর্শন।
শীত ও বসন্ত শেষে, গ্রীষ্মের খরতাপের মাঝেও ক্যাম্পাসের সবুজ পত্রপল্লবের ফাঁকে জারুল ফুলের মায়াবী উপস্থিতি মনভোলানো আবহ সৃষ্টি করেছে। রৌদ্রদীপ্ত সকাল, তপ্ত দুপুর কিংবা সূর্যহীন বিকেলে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা ফুলগুলো পথচারীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে মুহূর্তের জন্য হলেও থমকে দেয়।
চিরসবুজ গালিচার ভেতর থেকে মাথাচাড়া দেওয়া বেগুনি পাপড়ি আর হলুদ পরাগের উঁকিঝুঁকি মন কাড়ে সহজে। জারুলের কোমল পাপড়ির নমনীয়তা হৃদয়ে প্রশান্তি দেয়। শাখায় শাখায় বিশাল মঞ্জরি যেন ঘোষণা করে বৈশাখী আনন্দের।
ক্যাম্পাসের সর্বত্র দেখা মেলে জারুলগাছের। শীতকালে যে গাছ থাকে পাতাহীন ও নীরব, গ্রীষ্মের শুরুতে বৃষ্টির ছোঁয়ায় সে যেন নবজীবন লাভ করে। কচি সবুজ পাতার ছায়ায় বেগুনি ফুলের সমাহার হয়ে ওঠে এক অপরূপ দৃশ্য। জারুল তখন যেন তার ভেষজ ও কাঠের পরিচয় ভুলে নিছক সৌন্দর্যের রানি হয়ে ওঠে।
জারুলের সৌন্দর্য সম্পর্কে বাংলা ও সাহিত্য বিভাগের শিক্ষার্থী মাহমুদা সুলতানা মিম বলেন, প্রকৃতিতে এখন বৈশাখ তার রূপ ফোটাতে ব্যস্ত। কাঠফাটা রোদ আর অসহ্য দাবদাহে অতিষ্ঠ জনজীবন। মাঝে মাঝে মেঘের আনাগোনা ও ঝোড়ো হাওয়ার পরশ কিছুটা স্বস্তি আনে। এর
মধ্যে নজর কাড়ে সবুজ পাতার আড়ালে রঙিন ফুলের থোকা। দূর থেকেই নজর টানে কৃষ্ণচূড়ার লাল আভা। তার চিরল পাতার অপরূপ সৌন্দর্য
মন ভোলায়। জারুলের বেগুনি রং সৃষ্টি করে আলাদা কৌতূহল। বনবাদাড় থেকে শহর, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান—সর্বত্রই এখন সোনালুর হলুদ জ্যোতির ঝলকানি।
বৈশাখের তপ্ত রোদে সবুজ প্রকৃতিতে হাতছানি দিচ্ছে বেগুনি জারুল। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসজুড়ে জারুল ফুলের মায়াবী সৌন্দর্যে মুগ্ধ শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও দর্শনার্থীরা। এর রূপের ছটা ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও।
ক্যাম্পাসের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ, নজরুল ভাস্কর্য, অগ্নিবীণা হল, সেন্ট্রাল লাইব্রেরি, পুরাতন প্রশাসনিক ভবন, পুরাতন কলা অনুষদ এবং বিভিন্ন রাস্তার ধারে ছয় পাপড়ি ও হলুদ পরাগের মায়াবী ছোঁয়া নিয়ে ফুটে আছে জারুল ফুল। সবুজ পাতার আবডালে বেগুনি জারুলের মোহনীয় উপস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয় যেন বৈশাখী উৎসবের রঙে সেজেছে। বিশাল মঞ্জরি, উজ্জ্বল বেগুনি আভা আর ঘন সবুজ পটভূমিতে জারুল ফুলের রঙিন উচ্ছলতা সৌন্দর্যের এক অনন্য নিদর্শন।
শীত ও বসন্ত শেষে, গ্রীষ্মের খরতাপের মাঝেও ক্যাম্পাসের সবুজ পত্রপল্লবের ফাঁকে জারুল ফুলের মায়াবী উপস্থিতি মনভোলানো আবহ সৃষ্টি করেছে। রৌদ্রদীপ্ত সকাল, তপ্ত দুপুর কিংবা সূর্যহীন বিকেলে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা ফুলগুলো পথচারীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে মুহূর্তের জন্য হলেও থমকে দেয়।
চিরসবুজ গালিচার ভেতর থেকে মাথাচাড়া দেওয়া বেগুনি পাপড়ি আর হলুদ পরাগের উঁকিঝুঁকি মন কাড়ে সহজে। জারুলের কোমল পাপড়ির নমনীয়তা হৃদয়ে প্রশান্তি দেয়। শাখায় শাখায় বিশাল মঞ্জরি যেন ঘোষণা করে বৈশাখী আনন্দের।
ক্যাম্পাসের সর্বত্র দেখা মেলে জারুলগাছের। শীতকালে যে গাছ থাকে পাতাহীন ও নীরব, গ্রীষ্মের শুরুতে বৃষ্টির ছোঁয়ায় সে যেন নবজীবন লাভ করে। কচি সবুজ পাতার ছায়ায় বেগুনি ফুলের সমাহার হয়ে ওঠে এক অপরূপ দৃশ্য। জারুল তখন যেন তার ভেষজ ও কাঠের পরিচয় ভুলে নিছক সৌন্দর্যের রানি হয়ে ওঠে।
জারুলের সৌন্দর্য সম্পর্কে বাংলা ও সাহিত্য বিভাগের শিক্ষার্থী মাহমুদা সুলতানা মিম বলেন, প্রকৃতিতে এখন বৈশাখ তার রূপ ফোটাতে ব্যস্ত। কাঠফাটা রোদ আর অসহ্য দাবদাহে অতিষ্ঠ জনজীবন। মাঝে মাঝে মেঘের আনাগোনা ও ঝোড়ো হাওয়ার পরশ কিছুটা স্বস্তি আনে। এর
মধ্যে নজর কাড়ে সবুজ পাতার আড়ালে রঙিন ফুলের থোকা। দূর থেকেই নজর টানে কৃষ্ণচূড়ার লাল আভা। তার চিরল পাতার অপরূপ সৌন্দর্য
মন ভোলায়। জারুলের বেগুনি রং সৃষ্টি করে আলাদা কৌতূহল। বনবাদাড় থেকে শহর, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান—সর্বত্রই এখন সোনালুর হলুদ জ্যোতির ঝলকানি।
জাকসু নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে সেনাবাহিনী সতর্ক ও সজাগ রয়েছে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশেই ক্যান্টনমেন্ট রয়েছে। যেকোনো মুহূর্তে প্রয়োজন হলে সেনাবাহিনী ক্যাম্পাসে প্রবেশ করবে।
১ ঘণ্টা আগেসদ্যসমাপ্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের ফলাফল বিশ্লেষণ করে কিছু চমকপ্রদ তথ্য উঠে এসেছে। বিশেষ করে, সহসভাপতি (ভিপি) ও সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে প্রার্থীদের প্রাপ্ত ভোটের চিত্র অনেক ক্ষেত্রেই অপ্রত্যাশিত।
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ১২টি সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে জয়লাভ করে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছে ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল। বাকি তিনটি পদে জয় পেয়েছেন স্বতন্ত্র প্যানেলের প্রার্থীরা। ডাকসুর ২৮টি পদের মধ্যে সদস্যপদ রয়েছে ১৩ টি। এই পদেও শিবিরের প্রার্থীরা একচেটিয়
৭ ঘণ্টা আগেডাকসু নির্বাচনে শিবির সমর্থিত প্যানেলের বিজয় নিয়ে দলটির কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেছেন, ‘আমি এই বিজয়কে শুধুমাত্র শিবিরের বিজয় বলে মনে করছি না, বরং এই বিজয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি শিক্ষার্থীর এবং দেশের আপামর মানুষের। যাঁরা কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তনের রাজনীতি চান, এটা তাঁদের বিজয় হিসেবে দেখব...
৮ ঘণ্টা আগে