নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় দিবস
অনিরুদ্ধ সাজ্জাদ

শিক্ষা, সাহিত্য-সংস্কৃতি, গবেষণা ও উন্নয়নের ২০তম বর্ষে পদার্পণ করেছে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়। ২০০৬ সালে ময়মনসিংহের ত্রিশালে জাতীয় কবির নামে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০০৭ সালের ৩ জুন প্রথম ক্লাস শুরুর দিনটিকে ‘বিশ্ববিদ্যালয় দিবস’ হিসেবে নির্ধারণ করা হয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের গৌরবময় পথচলার মাইলফলক উদ্যাপনে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ভাবনা তুলে ধরেছেন অনিরুদ্ধ সাজ্জাদ।

আমার প্রত্যাশা, আমার স্বপ্ন
একসময় এখানে ছাত্র হিসেবে স্বপ্ন বুনেছিলাম, আজ একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা বিভাগে সহকারী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব পালন করছি। এই পথচলা দিয়েছে গর্ব, দিয়েছে দায়িত্ব; সঙ্গে অসংখ্য স্মৃতিগাথা। স্মরণে আসে শুরুর সেই দিনগুলো; ছোট পরিসরের ক্যাম্পাস, সীমিত সুযোগ-সুবিধা; তবু আমাদের স্বপ্ন ছিল আকাশছোঁয়া। আজকের বিস্তৃত পরিসর, উন্নত কাঠামো এবং উদ্যমী প্রজন্ম দেখে গর্বে বুক ভরে ওঠে। আমার স্বপ্ন—এই বিশ্ববিদ্যালয় হয়ে উঠুক গবেষণা ও জ্ঞানচর্চার দীপ্ত কেন্দ্র। গড়ে উঠুক আধুনিক গবেষণাগার, সমৃদ্ধ পাঠাগার ও আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষকসমাজ। এখানে শিক্ষার্থীরা বেড়ে উঠুক এক নিরাপদ, মানবিক ও মুক্ত পরিবেশে; যেখানে কোনো ভয় কিংবা অন্যায় তাদের স্বপ্নভুবনকে স্পর্শ করতে পারবে না।

জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গঠনে নেতৃত্বদানকারী প্রতিষ্ঠান
এই বিশ্ববিদ্যালয় জ্ঞান, সংস্কৃতি ও চিন্তার জগতে স্বতন্ত্র অবস্থান গড়ে তুলেছে। এই ২০ বছরে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্জন যেমন প্রশংসনীয়, তেমনি আগামীর পথচলায় রয়েছে অনেক সুযোগ
ও সম্ভাবনা। আগামী দিনে বিশ্ববিদ্যালয়টি গবেষণাভিত্তিক শিক্ষা, আন্তর্জাতিক মানের পাঠক্রম এবং শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ গঠনে আরও এগিয়ে যাবে। শিক্ষক-শিক্ষার্থী, প্রশাসন ও সাবেক শিক্ষার্থীদের সমন্বিত প্রয়াসে এটি হয়ে উঠবে অনন্য বিদ্যাপীঠ, যেখানে শুধু পুঁথিগত বিদ্যা নয়; বরং মানবিকতা, সৃজনশীলতা এবং সামাজিক দায়িত্ববোধের শিক্ষা দেওয়া হবে। নজরুল-চেতনায় অনুপ্রাণিত হয়ে বিশ্ববিদ্যালয় যেন সব বাধা পেরিয়ে এগিয়ে যায়, প্রতিষ্ঠিত হয় একটি জ্ঞানভিত্তিক, প্রগতিশীল এবং ন্যায়ের সমাজ গঠনে নেতৃত্বদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে—এটাই আমার আন্তরিক প্রত্যাশা।

প্রাপ্তির ঠিকানা, প্রিয় বিশ্ববিদ্যালয়
স্কুল-কলেজ পেরিয়ে উচ্চশিক্ষার পথে পা রাখার যে উত্তেজনা, তার ঠিকানা হয়ে উঠেছিল এই বিশ্ববিদ্যালয়। ভর্তিযুদ্ধে জয়ী হয়ে লোকপ্রশাসন ও সরকার পরিচালনা বিদ্যা বিভাগে ভর্তি হওয়ার সেই দিন আজও স্মৃতির অ্যালবামে ঝলমল করে। ছোটবেলা থেকে শিক্ষক বাবার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে আমিও গড়েছি শিক্ষক হওয়ার স্বপ্ন। সেই স্বপ্নের পূর্ণতা এসেছে এখানেই, এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করে আজ আমি নিজ বিভাগে শিক্ষকতা করছি। এই অর্জনের চেয়ে বড় প্রাপ্তি আর কী হতে পারে। এখানেই জ্ঞান অর্জন করেছি, এখানেই জ্ঞান বিতরণের সুযোগ পেয়েছি। স্বপ্ন দেখি, এই প্রতিষ্ঠান শিক্ষা ও গবেষণায় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে হয়ে উঠবে অনন্য, গর্বের প্রতীক।

নজরুলের বিদ্রোহী চেতনায় উজ্জীবিত হোক
আমাদের প্রত্যাশা, এই বিশ্ববিদ্যালয় হোক আন্তর্জাতিক জ্ঞানচর্চার কেন্দ্র। শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মধ্যে গড়ে উঠুক শ্রদ্ধাবোধ আর সহযোগিতার সম্পর্ক। প্রশাসন হোক স্বচ্ছ ও দায়িত্বশীল। অবকাঠামো উন্নয়ন হোক পরিকল্পিত। আমরা চাই একটা সবুজ, পরিপাটি ও নিরাপদ ক্যাম্পাস। লাইব্রেরি, হল, চিকিৎসা, খাবার, নিরাপত্তা—সব খাতেই থাকুক সহজ আর ভালো মানের নিশ্চয়তা। গবেষণায় শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে নজরুল ইনস্টিটিউটের পাশাপাশি আরও উদ্যোগ নেওয়া হোক। সাহিত্য, সংস্কৃতি ও সমাজ নিয়ে নতুন ভাবনা তৈরি হোক এই জায়গা থেকে। সবচেয়ে বড় কথা, নজরুলের বিদ্রোহী চেতনা আর মানবিকতা যেন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণ হয়ে থাকে। ২০ বছরে দাঁড়িয়ে আমাদের স্বপ্ন—এই বিশ্ববিদ্যালয় হোক আগামী দিনের আলোকিত ঠিকানা।

নজরুলিয়ানদের জয়জয়কার
অল্প সময়ে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতি সমগ্র দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। দেশের নানান প্রান্তে নজরুলিয়ানদের জয়জয়কার এ কথাই মনে করিয়ে দেয় ‘ভূলোক দ্যুলোক গোলক ভেদিয়া,/ খোদার আসন ‘আরশ’ ছেদিয়া/ উঠিয়াছি চির-বিস্ময় আমি বিশ্ব-বিধাত্রীর!’ এই বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে আমার প্রত্যাশা অসীম। আমি স্বপ্ন দেখি, এই বিশ্ববিদ্যালয় ‘শিক্ষা-গবেষণায়’ বিশ্বের মানচিত্রে স্থান করে নেবে। শিক্ষার্থীদের জন্য শতভাগ উন্নত আবাসনব্যবস্থা হবে, মানসম্মত খাবারের ব্যবস্থা থাকবে, হলগুলো পড়াশোনামুখী হবে। ‘ইনোভেটিভ এবং গবেষণালব্ধ’ আলোচনায় ক্লাসরুমগুলো মুখর হবে। শিক্ষার্থীরা বাস্তবধর্মী জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে শিখবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্পর্শে বেড়ে ওঠা হাজারো তরুণ-তরুণী নিজের লালিত স্বপ্নকে বিশ্বদরবারে তুলে ধরবে।

জ্ঞানচর্চা, শান্তি ও সৃজনশীলতার জায়গা
নিজের ভেতরে একরাশ স্বপ্ন নিয়ে সদ্য কলেজ ডিঙানো ছাত্রছাত্রীরা পা রাখে এই ক্যাম্পাস আঙিনায়। চারপাশের অচেনা মুখগুলো ধীরে ধীরে হয়ে ওঠে আপন মানুষ। ক্লাস, ক্যাফে, লাইব্রেরি, সংস্কৃতিসন্ধ্যা, অ্যাসাইনমেন্ট জমা, হাসি-কান্না—সব মিলিয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয় সবার জীবনের গল্পের অন্যতম অধ্যায় হয়ে রয়ে যায়। বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে আমাদের প্রত্যাশা খুব বেশি কিছু নয়; শুধু একটা এমন পরিবেশ, যেখানে ভয় বা হতাশা নয়, বরং বিশ্বাস জন্মায়। যেখানে শিক্ষক হবেন অনুপ্রেরণা, আর পাঠ্যবইয়ের বাইরের জ্ঞানও সমান গুরুত্ব পাবে। আমরা চাই এখানে যেন ছাত্ররাজনীতির নামে কোনো দলাদলি, ভয়ের পরিবেশ বা দখলদারত্ব না থাকে। শিক্ষার্থীরা নির্ভয়ে স্বপ্ন দেখতে পারবে, নেতৃত্বে আসবে মেধা ও নীতির মাধ্যমে।

শিক্ষা, সাহিত্য-সংস্কৃতি, গবেষণা ও উন্নয়নের ২০তম বর্ষে পদার্পণ করেছে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়। ২০০৬ সালে ময়মনসিংহের ত্রিশালে জাতীয় কবির নামে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০০৭ সালের ৩ জুন প্রথম ক্লাস শুরুর দিনটিকে ‘বিশ্ববিদ্যালয় দিবস’ হিসেবে নির্ধারণ করা হয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের গৌরবময় পথচলার মাইলফলক উদ্যাপনে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ভাবনা তুলে ধরেছেন অনিরুদ্ধ সাজ্জাদ।

আমার প্রত্যাশা, আমার স্বপ্ন
একসময় এখানে ছাত্র হিসেবে স্বপ্ন বুনেছিলাম, আজ একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা বিভাগে সহকারী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব পালন করছি। এই পথচলা দিয়েছে গর্ব, দিয়েছে দায়িত্ব; সঙ্গে অসংখ্য স্মৃতিগাথা। স্মরণে আসে শুরুর সেই দিনগুলো; ছোট পরিসরের ক্যাম্পাস, সীমিত সুযোগ-সুবিধা; তবু আমাদের স্বপ্ন ছিল আকাশছোঁয়া। আজকের বিস্তৃত পরিসর, উন্নত কাঠামো এবং উদ্যমী প্রজন্ম দেখে গর্বে বুক ভরে ওঠে। আমার স্বপ্ন—এই বিশ্ববিদ্যালয় হয়ে উঠুক গবেষণা ও জ্ঞানচর্চার দীপ্ত কেন্দ্র। গড়ে উঠুক আধুনিক গবেষণাগার, সমৃদ্ধ পাঠাগার ও আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষকসমাজ। এখানে শিক্ষার্থীরা বেড়ে উঠুক এক নিরাপদ, মানবিক ও মুক্ত পরিবেশে; যেখানে কোনো ভয় কিংবা অন্যায় তাদের স্বপ্নভুবনকে স্পর্শ করতে পারবে না।

জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গঠনে নেতৃত্বদানকারী প্রতিষ্ঠান
এই বিশ্ববিদ্যালয় জ্ঞান, সংস্কৃতি ও চিন্তার জগতে স্বতন্ত্র অবস্থান গড়ে তুলেছে। এই ২০ বছরে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্জন যেমন প্রশংসনীয়, তেমনি আগামীর পথচলায় রয়েছে অনেক সুযোগ
ও সম্ভাবনা। আগামী দিনে বিশ্ববিদ্যালয়টি গবেষণাভিত্তিক শিক্ষা, আন্তর্জাতিক মানের পাঠক্রম এবং শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ গঠনে আরও এগিয়ে যাবে। শিক্ষক-শিক্ষার্থী, প্রশাসন ও সাবেক শিক্ষার্থীদের সমন্বিত প্রয়াসে এটি হয়ে উঠবে অনন্য বিদ্যাপীঠ, যেখানে শুধু পুঁথিগত বিদ্যা নয়; বরং মানবিকতা, সৃজনশীলতা এবং সামাজিক দায়িত্ববোধের শিক্ষা দেওয়া হবে। নজরুল-চেতনায় অনুপ্রাণিত হয়ে বিশ্ববিদ্যালয় যেন সব বাধা পেরিয়ে এগিয়ে যায়, প্রতিষ্ঠিত হয় একটি জ্ঞানভিত্তিক, প্রগতিশীল এবং ন্যায়ের সমাজ গঠনে নেতৃত্বদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে—এটাই আমার আন্তরিক প্রত্যাশা।

প্রাপ্তির ঠিকানা, প্রিয় বিশ্ববিদ্যালয়
স্কুল-কলেজ পেরিয়ে উচ্চশিক্ষার পথে পা রাখার যে উত্তেজনা, তার ঠিকানা হয়ে উঠেছিল এই বিশ্ববিদ্যালয়। ভর্তিযুদ্ধে জয়ী হয়ে লোকপ্রশাসন ও সরকার পরিচালনা বিদ্যা বিভাগে ভর্তি হওয়ার সেই দিন আজও স্মৃতির অ্যালবামে ঝলমল করে। ছোটবেলা থেকে শিক্ষক বাবার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে আমিও গড়েছি শিক্ষক হওয়ার স্বপ্ন। সেই স্বপ্নের পূর্ণতা এসেছে এখানেই, এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করে আজ আমি নিজ বিভাগে শিক্ষকতা করছি। এই অর্জনের চেয়ে বড় প্রাপ্তি আর কী হতে পারে। এখানেই জ্ঞান অর্জন করেছি, এখানেই জ্ঞান বিতরণের সুযোগ পেয়েছি। স্বপ্ন দেখি, এই প্রতিষ্ঠান শিক্ষা ও গবেষণায় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে হয়ে উঠবে অনন্য, গর্বের প্রতীক।

নজরুলের বিদ্রোহী চেতনায় উজ্জীবিত হোক
আমাদের প্রত্যাশা, এই বিশ্ববিদ্যালয় হোক আন্তর্জাতিক জ্ঞানচর্চার কেন্দ্র। শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মধ্যে গড়ে উঠুক শ্রদ্ধাবোধ আর সহযোগিতার সম্পর্ক। প্রশাসন হোক স্বচ্ছ ও দায়িত্বশীল। অবকাঠামো উন্নয়ন হোক পরিকল্পিত। আমরা চাই একটা সবুজ, পরিপাটি ও নিরাপদ ক্যাম্পাস। লাইব্রেরি, হল, চিকিৎসা, খাবার, নিরাপত্তা—সব খাতেই থাকুক সহজ আর ভালো মানের নিশ্চয়তা। গবেষণায় শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে নজরুল ইনস্টিটিউটের পাশাপাশি আরও উদ্যোগ নেওয়া হোক। সাহিত্য, সংস্কৃতি ও সমাজ নিয়ে নতুন ভাবনা তৈরি হোক এই জায়গা থেকে। সবচেয়ে বড় কথা, নজরুলের বিদ্রোহী চেতনা আর মানবিকতা যেন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণ হয়ে থাকে। ২০ বছরে দাঁড়িয়ে আমাদের স্বপ্ন—এই বিশ্ববিদ্যালয় হোক আগামী দিনের আলোকিত ঠিকানা।

নজরুলিয়ানদের জয়জয়কার
অল্প সময়ে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতি সমগ্র দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। দেশের নানান প্রান্তে নজরুলিয়ানদের জয়জয়কার এ কথাই মনে করিয়ে দেয় ‘ভূলোক দ্যুলোক গোলক ভেদিয়া,/ খোদার আসন ‘আরশ’ ছেদিয়া/ উঠিয়াছি চির-বিস্ময় আমি বিশ্ব-বিধাত্রীর!’ এই বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে আমার প্রত্যাশা অসীম। আমি স্বপ্ন দেখি, এই বিশ্ববিদ্যালয় ‘শিক্ষা-গবেষণায়’ বিশ্বের মানচিত্রে স্থান করে নেবে। শিক্ষার্থীদের জন্য শতভাগ উন্নত আবাসনব্যবস্থা হবে, মানসম্মত খাবারের ব্যবস্থা থাকবে, হলগুলো পড়াশোনামুখী হবে। ‘ইনোভেটিভ এবং গবেষণালব্ধ’ আলোচনায় ক্লাসরুমগুলো মুখর হবে। শিক্ষার্থীরা বাস্তবধর্মী জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে শিখবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্পর্শে বেড়ে ওঠা হাজারো তরুণ-তরুণী নিজের লালিত স্বপ্নকে বিশ্বদরবারে তুলে ধরবে।

জ্ঞানচর্চা, শান্তি ও সৃজনশীলতার জায়গা
নিজের ভেতরে একরাশ স্বপ্ন নিয়ে সদ্য কলেজ ডিঙানো ছাত্রছাত্রীরা পা রাখে এই ক্যাম্পাস আঙিনায়। চারপাশের অচেনা মুখগুলো ধীরে ধীরে হয়ে ওঠে আপন মানুষ। ক্লাস, ক্যাফে, লাইব্রেরি, সংস্কৃতিসন্ধ্যা, অ্যাসাইনমেন্ট জমা, হাসি-কান্না—সব মিলিয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয় সবার জীবনের গল্পের অন্যতম অধ্যায় হয়ে রয়ে যায়। বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে আমাদের প্রত্যাশা খুব বেশি কিছু নয়; শুধু একটা এমন পরিবেশ, যেখানে ভয় বা হতাশা নয়, বরং বিশ্বাস জন্মায়। যেখানে শিক্ষক হবেন অনুপ্রেরণা, আর পাঠ্যবইয়ের বাইরের জ্ঞানও সমান গুরুত্ব পাবে। আমরা চাই এখানে যেন ছাত্ররাজনীতির নামে কোনো দলাদলি, ভয়ের পরিবেশ বা দখলদারত্ব না থাকে। শিক্ষার্থীরা নির্ভয়ে স্বপ্ন দেখতে পারবে, নেতৃত্বে আসবে মেধা ও নীতির মাধ্যমে।
নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় দিবস
অনিরুদ্ধ সাজ্জাদ

শিক্ষা, সাহিত্য-সংস্কৃতি, গবেষণা ও উন্নয়নের ২০তম বর্ষে পদার্পণ করেছে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়। ২০০৬ সালে ময়মনসিংহের ত্রিশালে জাতীয় কবির নামে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০০৭ সালের ৩ জুন প্রথম ক্লাস শুরুর দিনটিকে ‘বিশ্ববিদ্যালয় দিবস’ হিসেবে নির্ধারণ করা হয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের গৌরবময় পথচলার মাইলফলক উদ্যাপনে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ভাবনা তুলে ধরেছেন অনিরুদ্ধ সাজ্জাদ।

আমার প্রত্যাশা, আমার স্বপ্ন
একসময় এখানে ছাত্র হিসেবে স্বপ্ন বুনেছিলাম, আজ একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা বিভাগে সহকারী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব পালন করছি। এই পথচলা দিয়েছে গর্ব, দিয়েছে দায়িত্ব; সঙ্গে অসংখ্য স্মৃতিগাথা। স্মরণে আসে শুরুর সেই দিনগুলো; ছোট পরিসরের ক্যাম্পাস, সীমিত সুযোগ-সুবিধা; তবু আমাদের স্বপ্ন ছিল আকাশছোঁয়া। আজকের বিস্তৃত পরিসর, উন্নত কাঠামো এবং উদ্যমী প্রজন্ম দেখে গর্বে বুক ভরে ওঠে। আমার স্বপ্ন—এই বিশ্ববিদ্যালয় হয়ে উঠুক গবেষণা ও জ্ঞানচর্চার দীপ্ত কেন্দ্র। গড়ে উঠুক আধুনিক গবেষণাগার, সমৃদ্ধ পাঠাগার ও আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষকসমাজ। এখানে শিক্ষার্থীরা বেড়ে উঠুক এক নিরাপদ, মানবিক ও মুক্ত পরিবেশে; যেখানে কোনো ভয় কিংবা অন্যায় তাদের স্বপ্নভুবনকে স্পর্শ করতে পারবে না।

জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গঠনে নেতৃত্বদানকারী প্রতিষ্ঠান
এই বিশ্ববিদ্যালয় জ্ঞান, সংস্কৃতি ও চিন্তার জগতে স্বতন্ত্র অবস্থান গড়ে তুলেছে। এই ২০ বছরে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্জন যেমন প্রশংসনীয়, তেমনি আগামীর পথচলায় রয়েছে অনেক সুযোগ
ও সম্ভাবনা। আগামী দিনে বিশ্ববিদ্যালয়টি গবেষণাভিত্তিক শিক্ষা, আন্তর্জাতিক মানের পাঠক্রম এবং শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ গঠনে আরও এগিয়ে যাবে। শিক্ষক-শিক্ষার্থী, প্রশাসন ও সাবেক শিক্ষার্থীদের সমন্বিত প্রয়াসে এটি হয়ে উঠবে অনন্য বিদ্যাপীঠ, যেখানে শুধু পুঁথিগত বিদ্যা নয়; বরং মানবিকতা, সৃজনশীলতা এবং সামাজিক দায়িত্ববোধের শিক্ষা দেওয়া হবে। নজরুল-চেতনায় অনুপ্রাণিত হয়ে বিশ্ববিদ্যালয় যেন সব বাধা পেরিয়ে এগিয়ে যায়, প্রতিষ্ঠিত হয় একটি জ্ঞানভিত্তিক, প্রগতিশীল এবং ন্যায়ের সমাজ গঠনে নেতৃত্বদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে—এটাই আমার আন্তরিক প্রত্যাশা।

প্রাপ্তির ঠিকানা, প্রিয় বিশ্ববিদ্যালয়
স্কুল-কলেজ পেরিয়ে উচ্চশিক্ষার পথে পা রাখার যে উত্তেজনা, তার ঠিকানা হয়ে উঠেছিল এই বিশ্ববিদ্যালয়। ভর্তিযুদ্ধে জয়ী হয়ে লোকপ্রশাসন ও সরকার পরিচালনা বিদ্যা বিভাগে ভর্তি হওয়ার সেই দিন আজও স্মৃতির অ্যালবামে ঝলমল করে। ছোটবেলা থেকে শিক্ষক বাবার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে আমিও গড়েছি শিক্ষক হওয়ার স্বপ্ন। সেই স্বপ্নের পূর্ণতা এসেছে এখানেই, এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করে আজ আমি নিজ বিভাগে শিক্ষকতা করছি। এই অর্জনের চেয়ে বড় প্রাপ্তি আর কী হতে পারে। এখানেই জ্ঞান অর্জন করেছি, এখানেই জ্ঞান বিতরণের সুযোগ পেয়েছি। স্বপ্ন দেখি, এই প্রতিষ্ঠান শিক্ষা ও গবেষণায় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে হয়ে উঠবে অনন্য, গর্বের প্রতীক।

নজরুলের বিদ্রোহী চেতনায় উজ্জীবিত হোক
আমাদের প্রত্যাশা, এই বিশ্ববিদ্যালয় হোক আন্তর্জাতিক জ্ঞানচর্চার কেন্দ্র। শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মধ্যে গড়ে উঠুক শ্রদ্ধাবোধ আর সহযোগিতার সম্পর্ক। প্রশাসন হোক স্বচ্ছ ও দায়িত্বশীল। অবকাঠামো উন্নয়ন হোক পরিকল্পিত। আমরা চাই একটা সবুজ, পরিপাটি ও নিরাপদ ক্যাম্পাস। লাইব্রেরি, হল, চিকিৎসা, খাবার, নিরাপত্তা—সব খাতেই থাকুক সহজ আর ভালো মানের নিশ্চয়তা। গবেষণায় শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে নজরুল ইনস্টিটিউটের পাশাপাশি আরও উদ্যোগ নেওয়া হোক। সাহিত্য, সংস্কৃতি ও সমাজ নিয়ে নতুন ভাবনা তৈরি হোক এই জায়গা থেকে। সবচেয়ে বড় কথা, নজরুলের বিদ্রোহী চেতনা আর মানবিকতা যেন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণ হয়ে থাকে। ২০ বছরে দাঁড়িয়ে আমাদের স্বপ্ন—এই বিশ্ববিদ্যালয় হোক আগামী দিনের আলোকিত ঠিকানা।

নজরুলিয়ানদের জয়জয়কার
অল্প সময়ে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতি সমগ্র দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। দেশের নানান প্রান্তে নজরুলিয়ানদের জয়জয়কার এ কথাই মনে করিয়ে দেয় ‘ভূলোক দ্যুলোক গোলক ভেদিয়া,/ খোদার আসন ‘আরশ’ ছেদিয়া/ উঠিয়াছি চির-বিস্ময় আমি বিশ্ব-বিধাত্রীর!’ এই বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে আমার প্রত্যাশা অসীম। আমি স্বপ্ন দেখি, এই বিশ্ববিদ্যালয় ‘শিক্ষা-গবেষণায়’ বিশ্বের মানচিত্রে স্থান করে নেবে। শিক্ষার্থীদের জন্য শতভাগ উন্নত আবাসনব্যবস্থা হবে, মানসম্মত খাবারের ব্যবস্থা থাকবে, হলগুলো পড়াশোনামুখী হবে। ‘ইনোভেটিভ এবং গবেষণালব্ধ’ আলোচনায় ক্লাসরুমগুলো মুখর হবে। শিক্ষার্থীরা বাস্তবধর্মী জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে শিখবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্পর্শে বেড়ে ওঠা হাজারো তরুণ-তরুণী নিজের লালিত স্বপ্নকে বিশ্বদরবারে তুলে ধরবে।

জ্ঞানচর্চা, শান্তি ও সৃজনশীলতার জায়গা
নিজের ভেতরে একরাশ স্বপ্ন নিয়ে সদ্য কলেজ ডিঙানো ছাত্রছাত্রীরা পা রাখে এই ক্যাম্পাস আঙিনায়। চারপাশের অচেনা মুখগুলো ধীরে ধীরে হয়ে ওঠে আপন মানুষ। ক্লাস, ক্যাফে, লাইব্রেরি, সংস্কৃতিসন্ধ্যা, অ্যাসাইনমেন্ট জমা, হাসি-কান্না—সব মিলিয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয় সবার জীবনের গল্পের অন্যতম অধ্যায় হয়ে রয়ে যায়। বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে আমাদের প্রত্যাশা খুব বেশি কিছু নয়; শুধু একটা এমন পরিবেশ, যেখানে ভয় বা হতাশা নয়, বরং বিশ্বাস জন্মায়। যেখানে শিক্ষক হবেন অনুপ্রেরণা, আর পাঠ্যবইয়ের বাইরের জ্ঞানও সমান গুরুত্ব পাবে। আমরা চাই এখানে যেন ছাত্ররাজনীতির নামে কোনো দলাদলি, ভয়ের পরিবেশ বা দখলদারত্ব না থাকে। শিক্ষার্থীরা নির্ভয়ে স্বপ্ন দেখতে পারবে, নেতৃত্বে আসবে মেধা ও নীতির মাধ্যমে।

শিক্ষা, সাহিত্য-সংস্কৃতি, গবেষণা ও উন্নয়নের ২০তম বর্ষে পদার্পণ করেছে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়। ২০০৬ সালে ময়মনসিংহের ত্রিশালে জাতীয় কবির নামে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০০৭ সালের ৩ জুন প্রথম ক্লাস শুরুর দিনটিকে ‘বিশ্ববিদ্যালয় দিবস’ হিসেবে নির্ধারণ করা হয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের গৌরবময় পথচলার মাইলফলক উদ্যাপনে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ভাবনা তুলে ধরেছেন অনিরুদ্ধ সাজ্জাদ।

আমার প্রত্যাশা, আমার স্বপ্ন
একসময় এখানে ছাত্র হিসেবে স্বপ্ন বুনেছিলাম, আজ একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা বিভাগে সহকারী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব পালন করছি। এই পথচলা দিয়েছে গর্ব, দিয়েছে দায়িত্ব; সঙ্গে অসংখ্য স্মৃতিগাথা। স্মরণে আসে শুরুর সেই দিনগুলো; ছোট পরিসরের ক্যাম্পাস, সীমিত সুযোগ-সুবিধা; তবু আমাদের স্বপ্ন ছিল আকাশছোঁয়া। আজকের বিস্তৃত পরিসর, উন্নত কাঠামো এবং উদ্যমী প্রজন্ম দেখে গর্বে বুক ভরে ওঠে। আমার স্বপ্ন—এই বিশ্ববিদ্যালয় হয়ে উঠুক গবেষণা ও জ্ঞানচর্চার দীপ্ত কেন্দ্র। গড়ে উঠুক আধুনিক গবেষণাগার, সমৃদ্ধ পাঠাগার ও আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষকসমাজ। এখানে শিক্ষার্থীরা বেড়ে উঠুক এক নিরাপদ, মানবিক ও মুক্ত পরিবেশে; যেখানে কোনো ভয় কিংবা অন্যায় তাদের স্বপ্নভুবনকে স্পর্শ করতে পারবে না।

জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গঠনে নেতৃত্বদানকারী প্রতিষ্ঠান
এই বিশ্ববিদ্যালয় জ্ঞান, সংস্কৃতি ও চিন্তার জগতে স্বতন্ত্র অবস্থান গড়ে তুলেছে। এই ২০ বছরে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্জন যেমন প্রশংসনীয়, তেমনি আগামীর পথচলায় রয়েছে অনেক সুযোগ
ও সম্ভাবনা। আগামী দিনে বিশ্ববিদ্যালয়টি গবেষণাভিত্তিক শিক্ষা, আন্তর্জাতিক মানের পাঠক্রম এবং শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ গঠনে আরও এগিয়ে যাবে। শিক্ষক-শিক্ষার্থী, প্রশাসন ও সাবেক শিক্ষার্থীদের সমন্বিত প্রয়াসে এটি হয়ে উঠবে অনন্য বিদ্যাপীঠ, যেখানে শুধু পুঁথিগত বিদ্যা নয়; বরং মানবিকতা, সৃজনশীলতা এবং সামাজিক দায়িত্ববোধের শিক্ষা দেওয়া হবে। নজরুল-চেতনায় অনুপ্রাণিত হয়ে বিশ্ববিদ্যালয় যেন সব বাধা পেরিয়ে এগিয়ে যায়, প্রতিষ্ঠিত হয় একটি জ্ঞানভিত্তিক, প্রগতিশীল এবং ন্যায়ের সমাজ গঠনে নেতৃত্বদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে—এটাই আমার আন্তরিক প্রত্যাশা।

প্রাপ্তির ঠিকানা, প্রিয় বিশ্ববিদ্যালয়
স্কুল-কলেজ পেরিয়ে উচ্চশিক্ষার পথে পা রাখার যে উত্তেজনা, তার ঠিকানা হয়ে উঠেছিল এই বিশ্ববিদ্যালয়। ভর্তিযুদ্ধে জয়ী হয়ে লোকপ্রশাসন ও সরকার পরিচালনা বিদ্যা বিভাগে ভর্তি হওয়ার সেই দিন আজও স্মৃতির অ্যালবামে ঝলমল করে। ছোটবেলা থেকে শিক্ষক বাবার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে আমিও গড়েছি শিক্ষক হওয়ার স্বপ্ন। সেই স্বপ্নের পূর্ণতা এসেছে এখানেই, এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করে আজ আমি নিজ বিভাগে শিক্ষকতা করছি। এই অর্জনের চেয়ে বড় প্রাপ্তি আর কী হতে পারে। এখানেই জ্ঞান অর্জন করেছি, এখানেই জ্ঞান বিতরণের সুযোগ পেয়েছি। স্বপ্ন দেখি, এই প্রতিষ্ঠান শিক্ষা ও গবেষণায় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে হয়ে উঠবে অনন্য, গর্বের প্রতীক।

নজরুলের বিদ্রোহী চেতনায় উজ্জীবিত হোক
আমাদের প্রত্যাশা, এই বিশ্ববিদ্যালয় হোক আন্তর্জাতিক জ্ঞানচর্চার কেন্দ্র। শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মধ্যে গড়ে উঠুক শ্রদ্ধাবোধ আর সহযোগিতার সম্পর্ক। প্রশাসন হোক স্বচ্ছ ও দায়িত্বশীল। অবকাঠামো উন্নয়ন হোক পরিকল্পিত। আমরা চাই একটা সবুজ, পরিপাটি ও নিরাপদ ক্যাম্পাস। লাইব্রেরি, হল, চিকিৎসা, খাবার, নিরাপত্তা—সব খাতেই থাকুক সহজ আর ভালো মানের নিশ্চয়তা। গবেষণায় শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে নজরুল ইনস্টিটিউটের পাশাপাশি আরও উদ্যোগ নেওয়া হোক। সাহিত্য, সংস্কৃতি ও সমাজ নিয়ে নতুন ভাবনা তৈরি হোক এই জায়গা থেকে। সবচেয়ে বড় কথা, নজরুলের বিদ্রোহী চেতনা আর মানবিকতা যেন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণ হয়ে থাকে। ২০ বছরে দাঁড়িয়ে আমাদের স্বপ্ন—এই বিশ্ববিদ্যালয় হোক আগামী দিনের আলোকিত ঠিকানা।

নজরুলিয়ানদের জয়জয়কার
অল্প সময়ে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতি সমগ্র দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। দেশের নানান প্রান্তে নজরুলিয়ানদের জয়জয়কার এ কথাই মনে করিয়ে দেয় ‘ভূলোক দ্যুলোক গোলক ভেদিয়া,/ খোদার আসন ‘আরশ’ ছেদিয়া/ উঠিয়াছি চির-বিস্ময় আমি বিশ্ব-বিধাত্রীর!’ এই বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে আমার প্রত্যাশা অসীম। আমি স্বপ্ন দেখি, এই বিশ্ববিদ্যালয় ‘শিক্ষা-গবেষণায়’ বিশ্বের মানচিত্রে স্থান করে নেবে। শিক্ষার্থীদের জন্য শতভাগ উন্নত আবাসনব্যবস্থা হবে, মানসম্মত খাবারের ব্যবস্থা থাকবে, হলগুলো পড়াশোনামুখী হবে। ‘ইনোভেটিভ এবং গবেষণালব্ধ’ আলোচনায় ক্লাসরুমগুলো মুখর হবে। শিক্ষার্থীরা বাস্তবধর্মী জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে শিখবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্পর্শে বেড়ে ওঠা হাজারো তরুণ-তরুণী নিজের লালিত স্বপ্নকে বিশ্বদরবারে তুলে ধরবে।

জ্ঞানচর্চা, শান্তি ও সৃজনশীলতার জায়গা
নিজের ভেতরে একরাশ স্বপ্ন নিয়ে সদ্য কলেজ ডিঙানো ছাত্রছাত্রীরা পা রাখে এই ক্যাম্পাস আঙিনায়। চারপাশের অচেনা মুখগুলো ধীরে ধীরে হয়ে ওঠে আপন মানুষ। ক্লাস, ক্যাফে, লাইব্রেরি, সংস্কৃতিসন্ধ্যা, অ্যাসাইনমেন্ট জমা, হাসি-কান্না—সব মিলিয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয় সবার জীবনের গল্পের অন্যতম অধ্যায় হয়ে রয়ে যায়। বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে আমাদের প্রত্যাশা খুব বেশি কিছু নয়; শুধু একটা এমন পরিবেশ, যেখানে ভয় বা হতাশা নয়, বরং বিশ্বাস জন্মায়। যেখানে শিক্ষক হবেন অনুপ্রেরণা, আর পাঠ্যবইয়ের বাইরের জ্ঞানও সমান গুরুত্ব পাবে। আমরা চাই এখানে যেন ছাত্ররাজনীতির নামে কোনো দলাদলি, ভয়ের পরিবেশ বা দখলদারত্ব না থাকে। শিক্ষার্থীরা নির্ভয়ে স্বপ্ন দেখতে পারবে, নেতৃত্বে আসবে মেধা ও নীতির মাধ্যমে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
১৭ ঘণ্টা আগে
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
১৭ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ ও হল শিক্ষার্থী সংসদসমূহের গঠন ও পরিচালনা বিধিমালা–২০২৫-এর ১৭ নম্বর বিধি অনুযায়ী গঠিত অভিযোগ ও নিষ্পত্তি কমিটি সাতজন প্রার্থীর বিরুদ্ধে করা অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি মর্মে রিপোর্ট দিয়েছে। এ ছাড়া একজন প্রার্থীর ডোপ টেস্ট-সংক্রান্ত অভিযোগের বিষয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল কর্তৃক প্রমাণিত নয় বলে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে এবং অপর একজন প্রার্থীর ডোপ টেস্ট রিপোর্ট-সংক্রান্ত জটিলতার মীমাংসা হওয়ায় মোট ৯ জনের প্রার্থিতা পুনর্বহালের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
পুনর্বহাল হওয়া প্রার্থীরা হলেন—সহসভাপতি পদপ্রার্থী চন্দন কুমার দাস, সহসাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. শাহিন মিয়া, সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মোসা. উম্মে মাবুদা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. তানভীর মাহমুদ (শিহাব), আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস, ক্রীড়া সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. তাসনিমুল হাসান, নির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী মো. আরিফুল ইসলাম আরিফ ও মনিরুজ্জামান (মনির), বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. ইমরান হোসেন।
উল্লেখ্য, অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে গতকাল রোববার দাবি করেছিলেন ঢামেক হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও চিকিৎসক) ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়ুবিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছেন। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তাঁর ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল। এ বিষয়ে তাঁর স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদন গতকাল প্রকাশিত হয়। সেখানেও বলা হয়, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
এর আগে ১১ ডিসেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদে (জকসু) ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল শিক্ষার্থী সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। অর্থাৎ ৩৪ পদের বিপরীতে ১৮৯ জন চূড়ান্ত প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করা হয়। এর মধ্যে বিভিন্ন অভিযোগ ও ডোপ টেস্ট (মাদক পরীক্ষা) উতরাতে না পারায় চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন ৪২ জন প্রার্থী। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় সংসদে ৩৮ ও হল শিক্ষার্থী সংসদে চার শিক্ষার্থী ছিলেন। এই ৪২ জনের মধ্যে আজ ৯ শিক্ষার্থী প্রার্থিতা ফিরে পেলেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ ও হল শিক্ষার্থী সংসদসমূহের গঠন ও পরিচালনা বিধিমালা–২০২৫-এর ১৭ নম্বর বিধি অনুযায়ী গঠিত অভিযোগ ও নিষ্পত্তি কমিটি সাতজন প্রার্থীর বিরুদ্ধে করা অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি মর্মে রিপোর্ট দিয়েছে। এ ছাড়া একজন প্রার্থীর ডোপ টেস্ট-সংক্রান্ত অভিযোগের বিষয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল কর্তৃক প্রমাণিত নয় বলে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে এবং অপর একজন প্রার্থীর ডোপ টেস্ট রিপোর্ট-সংক্রান্ত জটিলতার মীমাংসা হওয়ায় মোট ৯ জনের প্রার্থিতা পুনর্বহালের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
পুনর্বহাল হওয়া প্রার্থীরা হলেন—সহসভাপতি পদপ্রার্থী চন্দন কুমার দাস, সহসাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. শাহিন মিয়া, সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মোসা. উম্মে মাবুদা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. তানভীর মাহমুদ (শিহাব), আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস, ক্রীড়া সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. তাসনিমুল হাসান, নির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী মো. আরিফুল ইসলাম আরিফ ও মনিরুজ্জামান (মনির), বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. ইমরান হোসেন।
উল্লেখ্য, অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে গতকাল রোববার দাবি করেছিলেন ঢামেক হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও চিকিৎসক) ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়ুবিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছেন। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তাঁর ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল। এ বিষয়ে তাঁর স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদন গতকাল প্রকাশিত হয়। সেখানেও বলা হয়, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
এর আগে ১১ ডিসেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদে (জকসু) ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল শিক্ষার্থী সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। অর্থাৎ ৩৪ পদের বিপরীতে ১৮৯ জন চূড়ান্ত প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করা হয়। এর মধ্যে বিভিন্ন অভিযোগ ও ডোপ টেস্ট (মাদক পরীক্ষা) উতরাতে না পারায় চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন ৪২ জন প্রার্থী। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় সংসদে ৩৮ ও হল শিক্ষার্থী সংসদে চার শিক্ষার্থী ছিলেন। এই ৪২ জনের মধ্যে আজ ৯ শিক্ষার্থী প্রার্থিতা ফিরে পেলেন।

শিক্ষা, সাহিত্য-সংস্কৃতি, গবেষণা ও উন্নয়নের ২০তম বর্ষে পদার্পণ করেছে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়। ২০০৬ সালে ময়মনসিংহের ত্রিশালে জাতীয় কবির নামে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০০৭ সালের ৩ জুন প্রথম ক্লাস শুরুর দিনটিকে ‘বিশ্ববিদ্যালয় দিবস’ হিসেবে নির্ধারণ করা হয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের গৌরবময় পথচলার...
০১ জুন ২০২৫
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
১৭ ঘণ্টা আগে
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
১৭ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
[গতকালের পর]
ভোকাবুলারি (৪-৫ নম্বর)
১. Synonyms & Antonyms:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসার প্রবণতা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে বেশি নতুন শব্দ মুখস্থ করার চেয়ে বিগত বছরের প্রশ্ন—বিশেষ করে বিসিএস ও প্রাইমারি পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো সমাধান করাই বেশি কার্যকর।
২. Spelling Correction:
Confusing spelling-এ বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। বিশেষ করে রোগের নাম যেমন—Pneumonia, Typhoid, Diarrhoea, Cholera। এ ছাড়া Lieutenant, accommodate, committee, privilege, questionnaire, opportunity ইত্যাদি শব্দের বানান ভালোভাবে অনুশীলন করা প্রয়োজন।
৩. Idioms & Phrases:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ idioms—At a glance, By heart, Bring about, Turn down, Keep pace with, Look forward to ইত্যাদি। পাশাপাশি বিগত বছরের বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা idioms and phrases ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। One word substitution টপিকটিও প্রস্তুতির অন্তর্ভুক্ত রাখা উচিত।
ইংরেজি সাহিত্য (১-২ নম্বর)
যদিও তুলনামূলকভাবে কম নম্বর আসে, তবু কিছু বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। Literary terms—simile, metaphor, plot, stanza, biography, autobiography, ballad, digressing, poetic justice, irony ইত্যাদি জানা থাকা প্রয়োজন।
জনপ্রিয় লেখক:
William Shakespeare, William Wordsworth, Charles Dickens, George Bernard Shaw, Ernest Hemingway, P. B. Shelley, John Keats—এরা গুরুত্বপূর্ণ।
এ ছাড়া কিছু বিখ্যাত গ্রন্থ ও লেখকের নাম জানা থাকা দরকার, যেমন—War and Peace, India Wins Freedom, The Politics, The Three Musketeers, Crime and Punishment, A Long Walk to Freedom, Animal Farm।
প্রস্তুতির বিশেষ নির্দেশনা
প্রতিদিন অন্তত ১ ঘণ্টা ইংরেজি ব্যাকরণ অনুশীলন করুন। নিয়মিত মডেল টেস্ট ও আগের প্রশ্নপত্র সমাধান করুন। প্রতিদিন অন্তত ১০টি vocabulary শব্দ মুখস্থ করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। ছোট ইংরেজি প্যাসেজ পড়ে tense, verb ও article শনাক্ত করার চর্চা করুন। ভুল উত্তরগুলো আলাদা খাতায় নোট করে নিয়মিত পুনরাবৃত্তি করুন।
ইংরেজি অংশে ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য জরুরি হলো নিয়মিত অনুশীলন এবং প্রতিটি গ্রামারের অধ্যায় থেকে ছোট ছোট অনুশীলনী সমাধান করা। ওপরের সাজেশন অনুযায়ী প্রস্তুতি নিলে পরীক্ষার্থীরা সহজে ইংরেজি অংশে উচ্চ স্কোর অর্জন করতে পারবেন বলে প্রত্যাশা করা যায়।

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
[গতকালের পর]
ভোকাবুলারি (৪-৫ নম্বর)
১. Synonyms & Antonyms:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসার প্রবণতা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে বেশি নতুন শব্দ মুখস্থ করার চেয়ে বিগত বছরের প্রশ্ন—বিশেষ করে বিসিএস ও প্রাইমারি পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো সমাধান করাই বেশি কার্যকর।
২. Spelling Correction:
Confusing spelling-এ বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। বিশেষ করে রোগের নাম যেমন—Pneumonia, Typhoid, Diarrhoea, Cholera। এ ছাড়া Lieutenant, accommodate, committee, privilege, questionnaire, opportunity ইত্যাদি শব্দের বানান ভালোভাবে অনুশীলন করা প্রয়োজন।
৩. Idioms & Phrases:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ idioms—At a glance, By heart, Bring about, Turn down, Keep pace with, Look forward to ইত্যাদি। পাশাপাশি বিগত বছরের বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা idioms and phrases ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। One word substitution টপিকটিও প্রস্তুতির অন্তর্ভুক্ত রাখা উচিত।
ইংরেজি সাহিত্য (১-২ নম্বর)
যদিও তুলনামূলকভাবে কম নম্বর আসে, তবু কিছু বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। Literary terms—simile, metaphor, plot, stanza, biography, autobiography, ballad, digressing, poetic justice, irony ইত্যাদি জানা থাকা প্রয়োজন।
জনপ্রিয় লেখক:
William Shakespeare, William Wordsworth, Charles Dickens, George Bernard Shaw, Ernest Hemingway, P. B. Shelley, John Keats—এরা গুরুত্বপূর্ণ।
এ ছাড়া কিছু বিখ্যাত গ্রন্থ ও লেখকের নাম জানা থাকা দরকার, যেমন—War and Peace, India Wins Freedom, The Politics, The Three Musketeers, Crime and Punishment, A Long Walk to Freedom, Animal Farm।
প্রস্তুতির বিশেষ নির্দেশনা
প্রতিদিন অন্তত ১ ঘণ্টা ইংরেজি ব্যাকরণ অনুশীলন করুন। নিয়মিত মডেল টেস্ট ও আগের প্রশ্নপত্র সমাধান করুন। প্রতিদিন অন্তত ১০টি vocabulary শব্দ মুখস্থ করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। ছোট ইংরেজি প্যাসেজ পড়ে tense, verb ও article শনাক্ত করার চর্চা করুন। ভুল উত্তরগুলো আলাদা খাতায় নোট করে নিয়মিত পুনরাবৃত্তি করুন।
ইংরেজি অংশে ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য জরুরি হলো নিয়মিত অনুশীলন এবং প্রতিটি গ্রামারের অধ্যায় থেকে ছোট ছোট অনুশীলনী সমাধান করা। ওপরের সাজেশন অনুযায়ী প্রস্তুতি নিলে পরীক্ষার্থীরা সহজে ইংরেজি অংশে উচ্চ স্কোর অর্জন করতে পারবেন বলে প্রত্যাশা করা যায়।

শিক্ষা, সাহিত্য-সংস্কৃতি, গবেষণা ও উন্নয়নের ২০তম বর্ষে পদার্পণ করেছে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়। ২০০৬ সালে ময়মনসিংহের ত্রিশালে জাতীয় কবির নামে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০০৭ সালের ৩ জুন প্রথম ক্লাস শুরুর দিনটিকে ‘বিশ্ববিদ্যালয় দিবস’ হিসেবে নির্ধারণ করা হয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের গৌরবময় পথচলার...
০১ জুন ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
১৭ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির আওতায় দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি প্রযোজ্য।
ইতালির মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনো দেশটির অন্যতম প্রাচীন ও মর্যাদাপূর্ণ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৩৩৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপিত হয়। শতাব্দীপ্রাচীন ঐতিহ্য ও আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার সমন্বয়ে গড়ে ওঠা এ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ও গবেষণার জন্য বিশ্বজুড়ে সুপরিচিত। শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ, আধুনিক ল্যাব ও গবেষণাগার এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ সহায়তা কর্মসূচির কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টি শিক্ষার্থীদের পছন্দের শীর্ষ রয়েছে।
বৃত্তির ধরন
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে পড়াশোনার জন্য একাধিক রকমের স্কলারশিপ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ইতালিয়ান গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ। এই বৃত্তি রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে পরিচালিত হয়। মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে ইউনিক্যাম এক্সেলেন্স স্কলারশিপ। এটি মূলত মাস্টার্স ও পিএইচডি পর্যায়ের উচ্চ ফলাফলধারী শিক্ষার্থীদের জন্য দেওয়া হয়। ইউরোপজুড়ে শিক্ষার্থী বিনিময় ও মবিলিটির জন্য রয়েছে ইরাসমাস প্রোগ্রাম। পাশাপাশি স্থানীয় পর্যায়ে মার্কে রিজিওনাল স্কলারশিপ।
সুযোগ-সুবিধা
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বিভিন্ন বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা পাবেন উল্লেখযোগ্য আর্থিক সহায়তা। এসব বৃত্তির মাধ্যমে সম্পূর্ণ অথবা আংশিক টিউশন ফি মওকুফের সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মাসিক জীবনযাত্রার খরচ বহনের জন্য ৩০০-৮০০ ইউরো পর্যন্ত স্টাইপেন্ড সুবিধা রয়েছে। যোগ্য শিক্ষার্থীদের জন্য বিনা মূল্যে আবাসন অথবা স্বল্প খরচে ভর্তুকিযুক্ত আবাসনের ব্যবস্থাও রয়েছে। এ ছাড়া স্বাস্থ্য সুরক্ষায় দেওয়া হবে হেলথ ইনস্যুরেন্স সুবিধা। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিয়ান ভাষা শেখার কোর্সে অংশ নেওয়ার সুযোগও থাকছে।
আবেদনের যোগ্যতা
বিশ্বের সব দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে প্রার্থীর পূর্ববর্তী শিক্ষাজীবনে ভালো একাডেমিক ফলাফল থাকতে হবে। স্নাতক প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের সনদ থাকতে হবে এবং মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে হবে। ভাষাগত যোগ্যতার ক্ষেত্রে আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক নয়। তবে আবেদনকারীকে ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার প্রমাণ দিতে হবে। যেমন ইংরেজি মাধ্যমে পূর্ববর্তী পড়াশোনার সনদ বা অন্য স্বীকৃত ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে শিক্ষার্থীরা তাঁদের আগ্রহ ও ভবিষ্যৎ লক্ষ্য অনুযায়ী বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনার সুযোগ পাবেন। প্রধান একাডেমিক ক্ষেত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে; বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, লাইফ সায়েন্সেস, আর্কিটেকচার ও ডিজাইন, সামাজিক বিজ্ঞান এবং ফার্মেসি ও স্বাস্থ্যবিজ্ঞান।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী শিক্ষার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ মার্চ, ২০২৬।

ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির আওতায় দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি প্রযোজ্য।
ইতালির মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনো দেশটির অন্যতম প্রাচীন ও মর্যাদাপূর্ণ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৩৩৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপিত হয়। শতাব্দীপ্রাচীন ঐতিহ্য ও আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার সমন্বয়ে গড়ে ওঠা এ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ও গবেষণার জন্য বিশ্বজুড়ে সুপরিচিত। শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ, আধুনিক ল্যাব ও গবেষণাগার এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ সহায়তা কর্মসূচির কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টি শিক্ষার্থীদের পছন্দের শীর্ষ রয়েছে।
বৃত্তির ধরন
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে পড়াশোনার জন্য একাধিক রকমের স্কলারশিপ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ইতালিয়ান গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ। এই বৃত্তি রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে পরিচালিত হয়। মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে ইউনিক্যাম এক্সেলেন্স স্কলারশিপ। এটি মূলত মাস্টার্স ও পিএইচডি পর্যায়ের উচ্চ ফলাফলধারী শিক্ষার্থীদের জন্য দেওয়া হয়। ইউরোপজুড়ে শিক্ষার্থী বিনিময় ও মবিলিটির জন্য রয়েছে ইরাসমাস প্রোগ্রাম। পাশাপাশি স্থানীয় পর্যায়ে মার্কে রিজিওনাল স্কলারশিপ।
সুযোগ-সুবিধা
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বিভিন্ন বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা পাবেন উল্লেখযোগ্য আর্থিক সহায়তা। এসব বৃত্তির মাধ্যমে সম্পূর্ণ অথবা আংশিক টিউশন ফি মওকুফের সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মাসিক জীবনযাত্রার খরচ বহনের জন্য ৩০০-৮০০ ইউরো পর্যন্ত স্টাইপেন্ড সুবিধা রয়েছে। যোগ্য শিক্ষার্থীদের জন্য বিনা মূল্যে আবাসন অথবা স্বল্প খরচে ভর্তুকিযুক্ত আবাসনের ব্যবস্থাও রয়েছে। এ ছাড়া স্বাস্থ্য সুরক্ষায় দেওয়া হবে হেলথ ইনস্যুরেন্স সুবিধা। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিয়ান ভাষা শেখার কোর্সে অংশ নেওয়ার সুযোগও থাকছে।
আবেদনের যোগ্যতা
বিশ্বের সব দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে প্রার্থীর পূর্ববর্তী শিক্ষাজীবনে ভালো একাডেমিক ফলাফল থাকতে হবে। স্নাতক প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের সনদ থাকতে হবে এবং মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে হবে। ভাষাগত যোগ্যতার ক্ষেত্রে আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক নয়। তবে আবেদনকারীকে ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার প্রমাণ দিতে হবে। যেমন ইংরেজি মাধ্যমে পূর্ববর্তী পড়াশোনার সনদ বা অন্য স্বীকৃত ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে শিক্ষার্থীরা তাঁদের আগ্রহ ও ভবিষ্যৎ লক্ষ্য অনুযায়ী বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনার সুযোগ পাবেন। প্রধান একাডেমিক ক্ষেত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে; বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, লাইফ সায়েন্সেস, আর্কিটেকচার ও ডিজাইন, সামাজিক বিজ্ঞান এবং ফার্মেসি ও স্বাস্থ্যবিজ্ঞান।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী শিক্ষার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ মার্চ, ২০২৬।

শিক্ষা, সাহিত্য-সংস্কৃতি, গবেষণা ও উন্নয়নের ২০তম বর্ষে পদার্পণ করেছে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়। ২০০৬ সালে ময়মনসিংহের ত্রিশালে জাতীয় কবির নামে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০০৭ সালের ৩ জুন প্রথম ক্লাস শুরুর দিনটিকে ‘বিশ্ববিদ্যালয় দিবস’ হিসেবে নির্ধারণ করা হয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের গৌরবময় পথচলার...
০১ জুন ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
১৭ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

শিক্ষা, সাহিত্য-সংস্কৃতি, গবেষণা ও উন্নয়নের ২০তম বর্ষে পদার্পণ করেছে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়। ২০০৬ সালে ময়মনসিংহের ত্রিশালে জাতীয় কবির নামে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০০৭ সালের ৩ জুন প্রথম ক্লাস শুরুর দিনটিকে ‘বিশ্ববিদ্যালয় দিবস’ হিসেবে নির্ধারণ করা হয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের গৌরবময় পথচলার...
০১ জুন ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
১৭ ঘণ্টা আগে
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
১৭ ঘণ্টা আগে