ডেস্ক রিপোর্ট
প্রতিবছরের মতো মঙ্গল শোভাযাত্রার প্রস্তুতি নিয়ে মুখরিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ প্রাঙ্গণ। শিক্ষার্থীরা তৈরি করছেন পাখি, সরা, টেপা পুতুল। সঙ্গে বর্ণিল রঙে রাঙিয়ে তুলছেন বিভিন্ন ধরনের মুখোশ। একদিকে শোভাযাত্রার অবকাঠামো নির্মাণের কাজ চলছে, অন্যদিকে চলছে শোভাযাত্রার ব্যয় নির্বাহের জন্য জলরং, সরা চিত্র, মুখোশ, পুতুল তৈরি এবং বিক্রি। এর আয় থেকে তৈরি হয় মঙ্গল শোভাযাত্রার বড় বড় শিল্পকর্ম। এ জন্য দিন-রাত বিরামহীনভাবে চলছে প্রস্তুতি।
নিজেদের তৈরি জিনিসপত্র বিক্রির জন্য পসরা সাজিয়ে বসেছেন শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাওয়া বরাদ্দের সঙ্গে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের তৈরি সরা, মুখোশ ও পেইন্টিং বিক্রির অর্থে শোভাযাত্রার ব্যয় বহন করা হয়। এ বছর প্রায় ১২ লাখ টাকা বাজেট ধরা হয়েছে পুরো আয়োজনের।
পয়লা বৈশাখের প্রধান আকর্ষণ মঙ্গল শোভাযাত্রার প্রস্তুতির কর্মযজ্ঞ চলবে চৈত্রসংক্রান্তি পর্যন্ত। প্রথমবারের মতো এবারের মঙ্গল শোভাযাত্রার প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে জীবনানন্দ দাশের কবিতার পঙ্ক্তি ‘আমরা তো তিমিরবিনাশী’। দায়িত্ব পাওয়ার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের ২৫তম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা এবারের মঙ্গল শোভাযাত্রাকে বিভিন্ন মোটিফে সাজানোর করার কাজ করে যাচ্ছেন। টেপা পুতুল, হাতি, গন্ধগোকুল এবং চাকার একটি ডেকোরেটিভ ডিজাইন এবারের শোভাযাত্রায় স্থান পেতে যাচ্ছে। কাজের ফাঁকে প্রাচ্যকলার শিক্ষার্থী রাশেদ রহমান বলেন, ‘রোজা ও ঈদের ছুটিতে ইতিমধ্যে অনেকে ক্যাম্পাস ছেড়েছেন। এতে করে শোভাযাত্রার প্রস্তুতির কর্মযজ্ঞে উপস্থিতি তুলনামূলক কম। এরপরও আমরা সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়ে কাজ করছি। গত বছরগুলোর মতো এবারও আয়োজনে কোনো কমতি থাকবে না। আশা করছি, এ বছরও জাঁকজমকপূর্ণভাবে মঙ্গল শোভাযাত্রা হবে।’
এদিকে শোভাযাত্রার প্রস্তুতির কারণে অনেক শিক্ষার্থীই ঈদের ছুটিতে বাড়িমুখী হচ্ছেন না। এ ব্যাপারে প্রিন্ট মেকিং বিভাগের শিক্ষার্থী অথৈ রাহা বলেন, ‘এবারের মঙ্গল শোভাযাত্রার কাজ আমাদেরই করতে হবে। এ জন্য আমরা অনেকেই ছুটিতে বাড়ি যাচ্ছি না। এক সপ্তাহের মধ্যে মঙ্গল শোভাযাত্রার একটি বড় অংশের প্রস্তুতি শেষ করার পরিকল্পনা রয়েছে।’
চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক নিসার হোসেন বলেন, ‘শোভাযাত্রার আগমুহূর্ত পর্যন্ত এর প্রস্তুতি চলবে। রোজা আমাদের আয়োজনে বড় কোনো প্রভাব ফেলেনি। কেননা এর আগেও ছেলেমেয়েরা রোজা রেখে কাজ করে গেছে। কিন্তু ঈদের ছুটি হওয়ায় অনেকেই চলে যাবে। তবে ঢাকায় যেসব শিক্ষার্থী রয়েছে, তাদের নিয়েই আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করব যেন এবারের শোভাযাত্রাও বড় পরিসরে করা যায়।’
প্রতিবছরের মতো মঙ্গল শোভাযাত্রার প্রস্তুতি নিয়ে মুখরিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ প্রাঙ্গণ। শিক্ষার্থীরা তৈরি করছেন পাখি, সরা, টেপা পুতুল। সঙ্গে বর্ণিল রঙে রাঙিয়ে তুলছেন বিভিন্ন ধরনের মুখোশ। একদিকে শোভাযাত্রার অবকাঠামো নির্মাণের কাজ চলছে, অন্যদিকে চলছে শোভাযাত্রার ব্যয় নির্বাহের জন্য জলরং, সরা চিত্র, মুখোশ, পুতুল তৈরি এবং বিক্রি। এর আয় থেকে তৈরি হয় মঙ্গল শোভাযাত্রার বড় বড় শিল্পকর্ম। এ জন্য দিন-রাত বিরামহীনভাবে চলছে প্রস্তুতি।
নিজেদের তৈরি জিনিসপত্র বিক্রির জন্য পসরা সাজিয়ে বসেছেন শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাওয়া বরাদ্দের সঙ্গে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের তৈরি সরা, মুখোশ ও পেইন্টিং বিক্রির অর্থে শোভাযাত্রার ব্যয় বহন করা হয়। এ বছর প্রায় ১২ লাখ টাকা বাজেট ধরা হয়েছে পুরো আয়োজনের।
পয়লা বৈশাখের প্রধান আকর্ষণ মঙ্গল শোভাযাত্রার প্রস্তুতির কর্মযজ্ঞ চলবে চৈত্রসংক্রান্তি পর্যন্ত। প্রথমবারের মতো এবারের মঙ্গল শোভাযাত্রার প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে জীবনানন্দ দাশের কবিতার পঙ্ক্তি ‘আমরা তো তিমিরবিনাশী’। দায়িত্ব পাওয়ার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের ২৫তম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা এবারের মঙ্গল শোভাযাত্রাকে বিভিন্ন মোটিফে সাজানোর করার কাজ করে যাচ্ছেন। টেপা পুতুল, হাতি, গন্ধগোকুল এবং চাকার একটি ডেকোরেটিভ ডিজাইন এবারের শোভাযাত্রায় স্থান পেতে যাচ্ছে। কাজের ফাঁকে প্রাচ্যকলার শিক্ষার্থী রাশেদ রহমান বলেন, ‘রোজা ও ঈদের ছুটিতে ইতিমধ্যে অনেকে ক্যাম্পাস ছেড়েছেন। এতে করে শোভাযাত্রার প্রস্তুতির কর্মযজ্ঞে উপস্থিতি তুলনামূলক কম। এরপরও আমরা সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়ে কাজ করছি। গত বছরগুলোর মতো এবারও আয়োজনে কোনো কমতি থাকবে না। আশা করছি, এ বছরও জাঁকজমকপূর্ণভাবে মঙ্গল শোভাযাত্রা হবে।’
এদিকে শোভাযাত্রার প্রস্তুতির কারণে অনেক শিক্ষার্থীই ঈদের ছুটিতে বাড়িমুখী হচ্ছেন না। এ ব্যাপারে প্রিন্ট মেকিং বিভাগের শিক্ষার্থী অথৈ রাহা বলেন, ‘এবারের মঙ্গল শোভাযাত্রার কাজ আমাদেরই করতে হবে। এ জন্য আমরা অনেকেই ছুটিতে বাড়ি যাচ্ছি না। এক সপ্তাহের মধ্যে মঙ্গল শোভাযাত্রার একটি বড় অংশের প্রস্তুতি শেষ করার পরিকল্পনা রয়েছে।’
চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক নিসার হোসেন বলেন, ‘শোভাযাত্রার আগমুহূর্ত পর্যন্ত এর প্রস্তুতি চলবে। রোজা আমাদের আয়োজনে বড় কোনো প্রভাব ফেলেনি। কেননা এর আগেও ছেলেমেয়েরা রোজা রেখে কাজ করে গেছে। কিন্তু ঈদের ছুটি হওয়ায় অনেকেই চলে যাবে। তবে ঢাকায় যেসব শিক্ষার্থী রয়েছে, তাদের নিয়েই আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করব যেন এবারের শোভাযাত্রাও বড় পরিসরে করা যায়।’
১৫ জুলাই, ২০২৪, সন্ধ্যায় হঠাৎ সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করতে গিয়ে দেখি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগের বর্বর হামলা চালিয়েছে। মনে হলো, এত দিন কো-কারিকুলার অ্যাকটিভিটিসে অংশ নিয়েছি যেসব শিক্ষার্থীদের সঙ্গে, আর এখন সেসব শিক্ষার্থীরাই নির্যাতিত; তাদের পাশে দাঁড়ানোই হবে সত্যিকারের
১ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের জুলাইয়ের শুরুতে কোটা আন্দোলন আমাদের কাছে ছিল শুধুই টিভি স্ক্রিন আর সোশ্যাল মিডিয়ার ফিডের দৃশ্য। কিন্তু ১০ জুলাইয়ের পর রামপুরা-বাড্ডা এলাকায় উত্তপ্ত হয়ে উঠল পরিবেশ; ছোট ছোট অবরোধ, স্লোগান আর পোস্টারে শহর যেন বদলে যেতে লাগল। ১৪ জুলাইয়ের পর তৎকালীন শেখ হাসিনা সরকারের বেফাঁস মন্তব্য আগুনে
৩ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালে বাতিল হওয়া কোটা পদ্ধতি পূর্ণরূপে পুনর্বহাল হলে সারা দেশের মতো বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও ২০২৪ সালের ৫ জুন আন্দোলনে সক্রিয় হন। বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম প্রতিবাদ হয় ৩০ জুন। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন বাংলা বিভাগের শামসুর রহমান সুমন, ইংরেজি বিভাগের...
৯ ঘণ্টা আগেবুটেক্সে আমাদের ব্যাচের ক্লাস শুরু হয় ২০০৭ সালের এপ্রিলে। এরপর থেকেই নিয়মিত ক্লাস-ল্যাব করা, অ্যাসাইনমেন্ট জমা দেওয়া ইত্যাদি নিয়ে বেশ ব্যস্ত সময় পার করেছি। বুটেক্সে পড়াকালে আমার বিদেশে উচ্চশিক্ষার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি হয়।
৯ ঘণ্টা আগে