রাহুল শর্মা, ঢাকা

বিধিবিধানের তোয়াক্কা না করেই বিলাসবহুল সরকারি গাড়ি ব্যবহার করছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের (ইইডি) বিশেষ ভারপ্রাপ্ত তিন কর্মকর্তা (ওএসডি)। তাঁরা হলেন সাবেক প্রধান প্রকৌশলী (রুটিন দায়িত্ব) মো. রায়হান বাদশা, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আফরোজা বেগম ও সমীর কুমার রজক দাস।
সরকারি যানবাহন অধিদপ্তর বলছে, সরকার কোনো কর্মকর্তাকে ওএসডি করলে নিয়ম অনুযায়ী তাঁর সরকারি গাড়ি ব্যবহারের সুযোগ নেই। কেননা, কোনো কর্মকর্তাকে গাড়ি বরাদ্দ দেওয়া হয় দাপ্তরিক কাজে ব্যবহারের জন্য। যেহেতু ওএসডি কর্মকর্তাকে দাপ্তরিক কাজ থেকে বিরত রাখা হয়, তাই তাঁর সরকারি গাড়ি ব্যবহার বিধিসম্মত নয়।
গত ২০ নভেম্বর নানা অভিযোগে প্রধান প্রকৌশলী (রুটিন দায়িত্ব) মো. রায়হান বাদশা, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আফরোজা বেগম ও সমীর কুমার রজক দাসকে ওএসডি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আর প্রধান প্রকৌশলী পদে চলতি দায়িত্ব দেওয়া হয় চট্টগ্রাম সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. জালাল উদ্দিন চৌধুরীকে। ওএসডি হওয়া তিনজনই দায়িত্ব পালনের সময় বরাদ্দ পাওয়া মিতসুবিশি পাজেরো স্পোর্ট ও মিতসুবিশি আউটল্যান্ডার এসইউভি ব্র্যান্ডের বিলাসবহুল গাড়ি এখনো ব্যবহার করছেন।
ইইডি সূত্রে জানা গেছে, অদৃশ্য ‘ক্ষমতার’ জোরে ওএসডি হওয়ার পরও তিন কর্মকর্তা দামি ব্র্যান্ডের বিলাসবহুল গাড়ি অবৈধভাবে ব্যবহার করছেন। এসব গাড়ির সব ধরনের খরচও (জ্বালানি, রক্ষণাবেক্ষণ, চালকের বেতন) দেওয়া হচ্ছে ইইডি থেকেই। অথচ ইইডিতে এমন একাধিক নির্বাহী প্রকৌশলী আছেন, যাঁরা গাড়ি পাওয়ার দাবিদার, কিন্তু এখনো পাননি। ওই সব কর্মকর্তা বলছেন, গাড়ির অভাবে তাঁরা ঠিকমতো দায়িত্ব পালন করতে পারছেন না। অথচ প্রাধিকারভুক্ত না হয়েও কেউ কেউ অবৈধভাবে গাড়ি ব্যবহার করছেন।
জানতে চাইলে সরকারি পরিবহন অধিদপ্তরের পরিবহন কমিশনার মো. আবুল হাছানাত হুমায়ুন কবীর গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারি গাড়ি ব্যবহার করা যায় শুধু দাপ্তরিক কাজে। এর বাইরে অন্য কোনো প্রয়োজনে গাড়ি ব্যবহারের সুযোগ নেই। ওএসডি কর্মকর্তাদের দাপ্তরিক কাজ থেকে বিরত রাখা হয়। তাই তাঁরা গাড়ি ব্যবহার করলে তা সরকারি বিধিবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।
ওএসডি হওয়ার পরও গাড়ি ব্যবহারের বিষয়টি স্বীকার করছেন প্রধান প্রকৌশলী (রুটিন দায়িত্ব) মো. রায়হান বাদশা, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আফরোজা বেগম ও সমীর কুমার রজক দাস। তাঁদের ভাষ্য, ওএসডি হওয়ার পর গাড়ি ব্যবহার করা যাবে না, এমন কোনো নিয়ম তাঁদের জানা নেই। তাঁদের দাবি, নিয়ম অনুযায়ী তাঁরা গাড়ি ব্যবহার করছেন।
এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে গতকাল একাধিকবার ফোন করা হলেও সাড়া দেননি ইইডির প্রধান প্রকৌশলী (চলতি দায়িত্ব) মো. জালাল উদ্দিন চৌধুরী। পরে দপ্তরে গিয়েও তাঁর সাক্ষাৎ পাওয়া যায়নি।
শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভৌত অবকাঠামো উন্নয়ন, নতুন ভবন নির্মাণ, বিদ্যমান ভবনগুলোর সম্প্রসারণ ও রক্ষণাবেক্ষণ, মেরামত ও সংস্কার এবং আসবাব সরবরাহ করে। এ ছাড়া মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম, আইসিটি ল্যাব স্থাপন, ইন্টারনেট সংযোগ, আইসিটি-সুবিধা সরবরাহও করে।
সার্বিক বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে গতকাল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন ও অর্থ) নুজহাত ইয়াসমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। সংশ্লিষ্ট দপ্তরের সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

বিধিবিধানের তোয়াক্কা না করেই বিলাসবহুল সরকারি গাড়ি ব্যবহার করছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের (ইইডি) বিশেষ ভারপ্রাপ্ত তিন কর্মকর্তা (ওএসডি)। তাঁরা হলেন সাবেক প্রধান প্রকৌশলী (রুটিন দায়িত্ব) মো. রায়হান বাদশা, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আফরোজা বেগম ও সমীর কুমার রজক দাস।
সরকারি যানবাহন অধিদপ্তর বলছে, সরকার কোনো কর্মকর্তাকে ওএসডি করলে নিয়ম অনুযায়ী তাঁর সরকারি গাড়ি ব্যবহারের সুযোগ নেই। কেননা, কোনো কর্মকর্তাকে গাড়ি বরাদ্দ দেওয়া হয় দাপ্তরিক কাজে ব্যবহারের জন্য। যেহেতু ওএসডি কর্মকর্তাকে দাপ্তরিক কাজ থেকে বিরত রাখা হয়, তাই তাঁর সরকারি গাড়ি ব্যবহার বিধিসম্মত নয়।
গত ২০ নভেম্বর নানা অভিযোগে প্রধান প্রকৌশলী (রুটিন দায়িত্ব) মো. রায়হান বাদশা, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আফরোজা বেগম ও সমীর কুমার রজক দাসকে ওএসডি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আর প্রধান প্রকৌশলী পদে চলতি দায়িত্ব দেওয়া হয় চট্টগ্রাম সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. জালাল উদ্দিন চৌধুরীকে। ওএসডি হওয়া তিনজনই দায়িত্ব পালনের সময় বরাদ্দ পাওয়া মিতসুবিশি পাজেরো স্পোর্ট ও মিতসুবিশি আউটল্যান্ডার এসইউভি ব্র্যান্ডের বিলাসবহুল গাড়ি এখনো ব্যবহার করছেন।
ইইডি সূত্রে জানা গেছে, অদৃশ্য ‘ক্ষমতার’ জোরে ওএসডি হওয়ার পরও তিন কর্মকর্তা দামি ব্র্যান্ডের বিলাসবহুল গাড়ি অবৈধভাবে ব্যবহার করছেন। এসব গাড়ির সব ধরনের খরচও (জ্বালানি, রক্ষণাবেক্ষণ, চালকের বেতন) দেওয়া হচ্ছে ইইডি থেকেই। অথচ ইইডিতে এমন একাধিক নির্বাহী প্রকৌশলী আছেন, যাঁরা গাড়ি পাওয়ার দাবিদার, কিন্তু এখনো পাননি। ওই সব কর্মকর্তা বলছেন, গাড়ির অভাবে তাঁরা ঠিকমতো দায়িত্ব পালন করতে পারছেন না। অথচ প্রাধিকারভুক্ত না হয়েও কেউ কেউ অবৈধভাবে গাড়ি ব্যবহার করছেন।
জানতে চাইলে সরকারি পরিবহন অধিদপ্তরের পরিবহন কমিশনার মো. আবুল হাছানাত হুমায়ুন কবীর গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারি গাড়ি ব্যবহার করা যায় শুধু দাপ্তরিক কাজে। এর বাইরে অন্য কোনো প্রয়োজনে গাড়ি ব্যবহারের সুযোগ নেই। ওএসডি কর্মকর্তাদের দাপ্তরিক কাজ থেকে বিরত রাখা হয়। তাই তাঁরা গাড়ি ব্যবহার করলে তা সরকারি বিধিবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।
ওএসডি হওয়ার পরও গাড়ি ব্যবহারের বিষয়টি স্বীকার করছেন প্রধান প্রকৌশলী (রুটিন দায়িত্ব) মো. রায়হান বাদশা, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আফরোজা বেগম ও সমীর কুমার রজক দাস। তাঁদের ভাষ্য, ওএসডি হওয়ার পর গাড়ি ব্যবহার করা যাবে না, এমন কোনো নিয়ম তাঁদের জানা নেই। তাঁদের দাবি, নিয়ম অনুযায়ী তাঁরা গাড়ি ব্যবহার করছেন।
এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে গতকাল একাধিকবার ফোন করা হলেও সাড়া দেননি ইইডির প্রধান প্রকৌশলী (চলতি দায়িত্ব) মো. জালাল উদ্দিন চৌধুরী। পরে দপ্তরে গিয়েও তাঁর সাক্ষাৎ পাওয়া যায়নি।
শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভৌত অবকাঠামো উন্নয়ন, নতুন ভবন নির্মাণ, বিদ্যমান ভবনগুলোর সম্প্রসারণ ও রক্ষণাবেক্ষণ, মেরামত ও সংস্কার এবং আসবাব সরবরাহ করে। এ ছাড়া মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম, আইসিটি ল্যাব স্থাপন, ইন্টারনেট সংযোগ, আইসিটি-সুবিধা সরবরাহও করে।
সার্বিক বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে গতকাল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন ও অর্থ) নুজহাত ইয়াসমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। সংশ্লিষ্ট দপ্তরের সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাহুল শর্মা, ঢাকা

বিধিবিধানের তোয়াক্কা না করেই বিলাসবহুল সরকারি গাড়ি ব্যবহার করছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের (ইইডি) বিশেষ ভারপ্রাপ্ত তিন কর্মকর্তা (ওএসডি)। তাঁরা হলেন সাবেক প্রধান প্রকৌশলী (রুটিন দায়িত্ব) মো. রায়হান বাদশা, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আফরোজা বেগম ও সমীর কুমার রজক দাস।
সরকারি যানবাহন অধিদপ্তর বলছে, সরকার কোনো কর্মকর্তাকে ওএসডি করলে নিয়ম অনুযায়ী তাঁর সরকারি গাড়ি ব্যবহারের সুযোগ নেই। কেননা, কোনো কর্মকর্তাকে গাড়ি বরাদ্দ দেওয়া হয় দাপ্তরিক কাজে ব্যবহারের জন্য। যেহেতু ওএসডি কর্মকর্তাকে দাপ্তরিক কাজ থেকে বিরত রাখা হয়, তাই তাঁর সরকারি গাড়ি ব্যবহার বিধিসম্মত নয়।
গত ২০ নভেম্বর নানা অভিযোগে প্রধান প্রকৌশলী (রুটিন দায়িত্ব) মো. রায়হান বাদশা, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আফরোজা বেগম ও সমীর কুমার রজক দাসকে ওএসডি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আর প্রধান প্রকৌশলী পদে চলতি দায়িত্ব দেওয়া হয় চট্টগ্রাম সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. জালাল উদ্দিন চৌধুরীকে। ওএসডি হওয়া তিনজনই দায়িত্ব পালনের সময় বরাদ্দ পাওয়া মিতসুবিশি পাজেরো স্পোর্ট ও মিতসুবিশি আউটল্যান্ডার এসইউভি ব্র্যান্ডের বিলাসবহুল গাড়ি এখনো ব্যবহার করছেন।
ইইডি সূত্রে জানা গেছে, অদৃশ্য ‘ক্ষমতার’ জোরে ওএসডি হওয়ার পরও তিন কর্মকর্তা দামি ব্র্যান্ডের বিলাসবহুল গাড়ি অবৈধভাবে ব্যবহার করছেন। এসব গাড়ির সব ধরনের খরচও (জ্বালানি, রক্ষণাবেক্ষণ, চালকের বেতন) দেওয়া হচ্ছে ইইডি থেকেই। অথচ ইইডিতে এমন একাধিক নির্বাহী প্রকৌশলী আছেন, যাঁরা গাড়ি পাওয়ার দাবিদার, কিন্তু এখনো পাননি। ওই সব কর্মকর্তা বলছেন, গাড়ির অভাবে তাঁরা ঠিকমতো দায়িত্ব পালন করতে পারছেন না। অথচ প্রাধিকারভুক্ত না হয়েও কেউ কেউ অবৈধভাবে গাড়ি ব্যবহার করছেন।
জানতে চাইলে সরকারি পরিবহন অধিদপ্তরের পরিবহন কমিশনার মো. আবুল হাছানাত হুমায়ুন কবীর গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারি গাড়ি ব্যবহার করা যায় শুধু দাপ্তরিক কাজে। এর বাইরে অন্য কোনো প্রয়োজনে গাড়ি ব্যবহারের সুযোগ নেই। ওএসডি কর্মকর্তাদের দাপ্তরিক কাজ থেকে বিরত রাখা হয়। তাই তাঁরা গাড়ি ব্যবহার করলে তা সরকারি বিধিবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।
ওএসডি হওয়ার পরও গাড়ি ব্যবহারের বিষয়টি স্বীকার করছেন প্রধান প্রকৌশলী (রুটিন দায়িত্ব) মো. রায়হান বাদশা, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আফরোজা বেগম ও সমীর কুমার রজক দাস। তাঁদের ভাষ্য, ওএসডি হওয়ার পর গাড়ি ব্যবহার করা যাবে না, এমন কোনো নিয়ম তাঁদের জানা নেই। তাঁদের দাবি, নিয়ম অনুযায়ী তাঁরা গাড়ি ব্যবহার করছেন।
এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে গতকাল একাধিকবার ফোন করা হলেও সাড়া দেননি ইইডির প্রধান প্রকৌশলী (চলতি দায়িত্ব) মো. জালাল উদ্দিন চৌধুরী। পরে দপ্তরে গিয়েও তাঁর সাক্ষাৎ পাওয়া যায়নি।
শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভৌত অবকাঠামো উন্নয়ন, নতুন ভবন নির্মাণ, বিদ্যমান ভবনগুলোর সম্প্রসারণ ও রক্ষণাবেক্ষণ, মেরামত ও সংস্কার এবং আসবাব সরবরাহ করে। এ ছাড়া মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম, আইসিটি ল্যাব স্থাপন, ইন্টারনেট সংযোগ, আইসিটি-সুবিধা সরবরাহও করে।
সার্বিক বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে গতকাল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন ও অর্থ) নুজহাত ইয়াসমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। সংশ্লিষ্ট দপ্তরের সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

বিধিবিধানের তোয়াক্কা না করেই বিলাসবহুল সরকারি গাড়ি ব্যবহার করছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের (ইইডি) বিশেষ ভারপ্রাপ্ত তিন কর্মকর্তা (ওএসডি)। তাঁরা হলেন সাবেক প্রধান প্রকৌশলী (রুটিন দায়িত্ব) মো. রায়হান বাদশা, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আফরোজা বেগম ও সমীর কুমার রজক দাস।
সরকারি যানবাহন অধিদপ্তর বলছে, সরকার কোনো কর্মকর্তাকে ওএসডি করলে নিয়ম অনুযায়ী তাঁর সরকারি গাড়ি ব্যবহারের সুযোগ নেই। কেননা, কোনো কর্মকর্তাকে গাড়ি বরাদ্দ দেওয়া হয় দাপ্তরিক কাজে ব্যবহারের জন্য। যেহেতু ওএসডি কর্মকর্তাকে দাপ্তরিক কাজ থেকে বিরত রাখা হয়, তাই তাঁর সরকারি গাড়ি ব্যবহার বিধিসম্মত নয়।
গত ২০ নভেম্বর নানা অভিযোগে প্রধান প্রকৌশলী (রুটিন দায়িত্ব) মো. রায়হান বাদশা, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আফরোজা বেগম ও সমীর কুমার রজক দাসকে ওএসডি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আর প্রধান প্রকৌশলী পদে চলতি দায়িত্ব দেওয়া হয় চট্টগ্রাম সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. জালাল উদ্দিন চৌধুরীকে। ওএসডি হওয়া তিনজনই দায়িত্ব পালনের সময় বরাদ্দ পাওয়া মিতসুবিশি পাজেরো স্পোর্ট ও মিতসুবিশি আউটল্যান্ডার এসইউভি ব্র্যান্ডের বিলাসবহুল গাড়ি এখনো ব্যবহার করছেন।
ইইডি সূত্রে জানা গেছে, অদৃশ্য ‘ক্ষমতার’ জোরে ওএসডি হওয়ার পরও তিন কর্মকর্তা দামি ব্র্যান্ডের বিলাসবহুল গাড়ি অবৈধভাবে ব্যবহার করছেন। এসব গাড়ির সব ধরনের খরচও (জ্বালানি, রক্ষণাবেক্ষণ, চালকের বেতন) দেওয়া হচ্ছে ইইডি থেকেই। অথচ ইইডিতে এমন একাধিক নির্বাহী প্রকৌশলী আছেন, যাঁরা গাড়ি পাওয়ার দাবিদার, কিন্তু এখনো পাননি। ওই সব কর্মকর্তা বলছেন, গাড়ির অভাবে তাঁরা ঠিকমতো দায়িত্ব পালন করতে পারছেন না। অথচ প্রাধিকারভুক্ত না হয়েও কেউ কেউ অবৈধভাবে গাড়ি ব্যবহার করছেন।
জানতে চাইলে সরকারি পরিবহন অধিদপ্তরের পরিবহন কমিশনার মো. আবুল হাছানাত হুমায়ুন কবীর গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারি গাড়ি ব্যবহার করা যায় শুধু দাপ্তরিক কাজে। এর বাইরে অন্য কোনো প্রয়োজনে গাড়ি ব্যবহারের সুযোগ নেই। ওএসডি কর্মকর্তাদের দাপ্তরিক কাজ থেকে বিরত রাখা হয়। তাই তাঁরা গাড়ি ব্যবহার করলে তা সরকারি বিধিবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।
ওএসডি হওয়ার পরও গাড়ি ব্যবহারের বিষয়টি স্বীকার করছেন প্রধান প্রকৌশলী (রুটিন দায়িত্ব) মো. রায়হান বাদশা, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আফরোজা বেগম ও সমীর কুমার রজক দাস। তাঁদের ভাষ্য, ওএসডি হওয়ার পর গাড়ি ব্যবহার করা যাবে না, এমন কোনো নিয়ম তাঁদের জানা নেই। তাঁদের দাবি, নিয়ম অনুযায়ী তাঁরা গাড়ি ব্যবহার করছেন।
এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে গতকাল একাধিকবার ফোন করা হলেও সাড়া দেননি ইইডির প্রধান প্রকৌশলী (চলতি দায়িত্ব) মো. জালাল উদ্দিন চৌধুরী। পরে দপ্তরে গিয়েও তাঁর সাক্ষাৎ পাওয়া যায়নি।
শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভৌত অবকাঠামো উন্নয়ন, নতুন ভবন নির্মাণ, বিদ্যমান ভবনগুলোর সম্প্রসারণ ও রক্ষণাবেক্ষণ, মেরামত ও সংস্কার এবং আসবাব সরবরাহ করে। এ ছাড়া মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম, আইসিটি ল্যাব স্থাপন, ইন্টারনেট সংযোগ, আইসিটি-সুবিধা সরবরাহও করে।
সার্বিক বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে গতকাল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন ও অর্থ) নুজহাত ইয়াসমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। সংশ্লিষ্ট দপ্তরের সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

প্রতিবছর বাংলাদেশের অসংখ্য শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি কাঙ্ক্ষিত আসনে জায়গা করে নেওয়ার। তুলনামূলক কম খরচে মানসম্মত শিক্ষা, অভিজ্ঞ শিক্ষক ও আবাসিক সুযোগ-সুবিধার কারণে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এখনো শিক্ষার্থীদের কাছে সবচেয়ে আকর্ষণীয় গন্তব্য।
২ ঘণ্টা আগে
চীনে নানজিং বিশ্ববিদ্যালয় সিএসসি বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী এ স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তিতে অর্থায়ন করবে চীনা সরকার। বৃত্তিটির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির নানজিং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ও ডক্টরাল (পিএইচডি) ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
২ ঘণ্টা আগে
সম্পত্তি-সংক্রান্ত আইন বলতে মোট পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ আইনকে বোঝায়। বিচার বিভাগীয় পরীক্ষার প্রস্তুতিতে এগুলোর প্রতিটিই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। অনেক শিক্ষার্থীর কাছেই বিষয়গুলো শুরুতে জটিল মনে হয়। তবে একটু পরিকল্পিত ও গোছানোভাবে পড়াশোনা করলে প্রিলিমিনারি ও লিখিত—দুই পরীক্ষাতেই এখানে ভালো...
২ ঘণ্টা আগে
আমরা এ পর্যন্ত জেনেছি ধ্বনি মানে শব্দের ছোট ছোট আওয়াজ। আর সেগুলো দুই ধরনের হয়ে থাকে। একটি স্বরবর্ণ। অন্যটি ব্যঞ্জনবর্ণ। কিন্তু ইংরেজিতে আরও কিছু ধ্বনি আছে, যেগুলো একটু বিশেষ।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

প্রতিবছর বাংলাদেশের অসংখ্য শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি কাঙ্ক্ষিত আসনে জায়গা করে নেওয়ার। তুলনামূলক কম খরচে মানসম্মত শিক্ষা, অভিজ্ঞ শিক্ষক ও আবাসিক সুযোগ-সুবিধার কারণে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এখনো শিক্ষার্থীদের কাছে সবচেয়ে আকর্ষণীয় গন্তব্য। তবে সীমিত আসনের বিপরীতে আবেদনকারীর সংখ্যা কয়েক গুণ বেশি হওয়ায় ভর্তি পরীক্ষায় প্রতিযোগিতা হয় অত্যন্ত তীব্র। যেখানে সাফল্য পেতে প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা, ধারাবাহিক অধ্যবসায় ও মানসিক প্রস্তুতি।
এ বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক-প্রশাসন ও সরকার পরিচালনা বিদ্যা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. হারুনুর রশিদ। তাঁর পরামর্শ শুনে লিখেছেন মো. আশিকুর রহমান।
কখন থেকে প্রস্তুতি শুরু করবেন
অনেকে ভাবেন, এইচএসসি পরীক্ষার পর থেকেই ভর্তি প্রস্তুতির সময় শুরু হয়। এটা আসলে কিছুটা ভুল ধারণা। বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় যে ধরনের প্রশ্ন হয়, তার জন্য ভিত্তি তৈরি হয় নবম-দশম শ্রেণিতে। তাই যারা আগে থেকেই মৌলিক বিষয়গুলো আয়ত্ত করে রাখে, তারা ভর্তি প্রস্তুতিতেও এগিয়ে থাকে।
তবে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়ার সময় থেকে পরিকল্পিতভাবে প্রস্তুতি শুরু করাই বুদ্ধিমানের কাজ। বিশেষ করে প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় পাঠ্যবই, অনুশীলন প্রশ্ন এবং পুরোনো ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন বিশ্লেষণের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
ভর্তি প্রক্রিয়া বোঝা জরুরি
সাধারণত এইচএসসি ফল প্রকাশের পর বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ধাপে ধাপে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্বভাবে ভর্তি পরীক্ষা নেয়। অন্যদিকে গুচ্ছ পদ্ধতিতে এখন ২২টি সাধারণ ও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় একসঙ্গে ভর্তি পরীক্ষার আয়োজন করে।
এ ছাড়া বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, কৃষি গুচ্ছ ও প্রযুক্তি গুচ্ছের পরীক্ষার ধরনও আলাদা। তাই প্রার্থীদের নিয়মিতভাবে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট ও অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ অনুসরণ করতে হবে, যাতে কোনো সময়সীমা বা নির্দেশনা মিস না হয়।
কীভাবে নিজেকে প্রস্তুত করবেন
■ বিষয়ভিত্তিক পড়াশোনা: পাঠ্যবই থেকেই শুরু করতে হবে। অনেক শিক্ষার্থী রেফারেন্স বইয়ের পেছনে সময় নষ্ট করে অথচ মূল ধারণাগুলো ঠিকভাবে বোঝে না। বোর্ড বইয়ের প্রতিটি অধ্যায় পরিষ্কারভাবে বুঝে নিতে হবে।
■ প্রশ্ন অনুশীলন: পূর্ববর্তী বছরের প্রশ্নপত্র বিশ্লেষণ করলে প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। এতে সময় ব্যবস্থাপনাও অনুশীলিত হয়।
■ মডেল টেস্ট: পরীক্ষার পরিবেশে মডেল টেস্ট দিলে আত্মবিশ্বাস বাড়ে এবং দুর্বল দিকগুলো চিহ্নিত করা যায়।
■ লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি: যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে লিখিত অংশ রয়েছে, সেখানে উত্তর লেখার কৌশল শেখা জরুরি—সংক্ষিপ্ত, প্রাসঙ্গিক ও সঠিক উপস্থাপনাই মূল চাবিকাঠি।
পরীক্ষার হলে করণীয়
পরীক্ষার আগে নিজের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, প্রবেশপত্র, কলম, ঘড়ি ইত্যাদি গুছিয়ে নিন। পরীক্ষার হলে অযথা উদ্বিগ্ন না হয়ে মনোযোগ ধরে রাখুন। প্রশ্ন পড়ে বুঝে তারপর উত্তর দিন। কারণ অনেক পরীক্ষায় ভুল উত্তরের জন্য নম্বর কাটা হয়। সময়ের সঠিক ব্যবহারই হতে পারে সাফল্যের অন্যতম চাবিকাঠি।
এইচএসসির ফল প্রকাশের পর ফল প্রকাশের পরপরই বিশ্ববিদ্যালয়ভিত্তিক
ভর্তি নির্দেশনা ভালোভাবে পড়ে নিতে হবে। প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস যেমন: সনদ, প্রশংসাপত্র, ছবি, ফি পরিশোধের রসিদ ইত্যাদি আগে থেকেই প্রস্তুত রাখলে শেষ মুহূর্তে ঝামেলা কমবে। বিষয় ও বিশ্ববিদ্যালয় বেছে নেওয়ার সময় অভিজ্ঞ কারও পরামর্শ নেওয়া এবং নিজের আগ্রহ-দক্ষতা বিবেচনা করাই শ্রেয়।
অভিভাবকদের জন্য বার্তা
অভিভাবকেরা সন্তানদের ওপর কোনো বিষয় চাপিয়ে না দিয়ে তাদের আগ্রহ, সামর্থ্য ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা বিবেচনায় সহায়ক ভূমিকা পালন করুন। শিশুদের ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ তৈরি করা এবং মৌলিক দক্ষতা অর্জনের পরিবেশ তৈরি করাই ভবিষ্যতের প্রস্তুতির প্রথম ধাপ। পরিকল্পিত পরিশ্রম, ধারাবাহিক অনুশীলন ও আত্মবিশ্বাস থাকলে যে কেউ নিজের কাঙ্ক্ষিত বিশ্ববিদ্যালয়ে জায়গা করে নিতে পারে। মনে রাখবেন, সাফল্যের কোনো শর্টকাট নেই—সঠিক পথে নিরবচ্ছিন্ন চেষ্টা চালিয়ে যান, স্বপ্ন একদিন আপনাকেই ডাকবে।

প্রতিবছর বাংলাদেশের অসংখ্য শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি কাঙ্ক্ষিত আসনে জায়গা করে নেওয়ার। তুলনামূলক কম খরচে মানসম্মত শিক্ষা, অভিজ্ঞ শিক্ষক ও আবাসিক সুযোগ-সুবিধার কারণে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এখনো শিক্ষার্থীদের কাছে সবচেয়ে আকর্ষণীয় গন্তব্য। তবে সীমিত আসনের বিপরীতে আবেদনকারীর সংখ্যা কয়েক গুণ বেশি হওয়ায় ভর্তি পরীক্ষায় প্রতিযোগিতা হয় অত্যন্ত তীব্র। যেখানে সাফল্য পেতে প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা, ধারাবাহিক অধ্যবসায় ও মানসিক প্রস্তুতি।
এ বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক-প্রশাসন ও সরকার পরিচালনা বিদ্যা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. হারুনুর রশিদ। তাঁর পরামর্শ শুনে লিখেছেন মো. আশিকুর রহমান।
কখন থেকে প্রস্তুতি শুরু করবেন
অনেকে ভাবেন, এইচএসসি পরীক্ষার পর থেকেই ভর্তি প্রস্তুতির সময় শুরু হয়। এটা আসলে কিছুটা ভুল ধারণা। বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় যে ধরনের প্রশ্ন হয়, তার জন্য ভিত্তি তৈরি হয় নবম-দশম শ্রেণিতে। তাই যারা আগে থেকেই মৌলিক বিষয়গুলো আয়ত্ত করে রাখে, তারা ভর্তি প্রস্তুতিতেও এগিয়ে থাকে।
তবে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়ার সময় থেকে পরিকল্পিতভাবে প্রস্তুতি শুরু করাই বুদ্ধিমানের কাজ। বিশেষ করে প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় পাঠ্যবই, অনুশীলন প্রশ্ন এবং পুরোনো ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন বিশ্লেষণের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
ভর্তি প্রক্রিয়া বোঝা জরুরি
সাধারণত এইচএসসি ফল প্রকাশের পর বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ধাপে ধাপে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্বভাবে ভর্তি পরীক্ষা নেয়। অন্যদিকে গুচ্ছ পদ্ধতিতে এখন ২২টি সাধারণ ও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় একসঙ্গে ভর্তি পরীক্ষার আয়োজন করে।
এ ছাড়া বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, কৃষি গুচ্ছ ও প্রযুক্তি গুচ্ছের পরীক্ষার ধরনও আলাদা। তাই প্রার্থীদের নিয়মিতভাবে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট ও অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ অনুসরণ করতে হবে, যাতে কোনো সময়সীমা বা নির্দেশনা মিস না হয়।
কীভাবে নিজেকে প্রস্তুত করবেন
■ বিষয়ভিত্তিক পড়াশোনা: পাঠ্যবই থেকেই শুরু করতে হবে। অনেক শিক্ষার্থী রেফারেন্স বইয়ের পেছনে সময় নষ্ট করে অথচ মূল ধারণাগুলো ঠিকভাবে বোঝে না। বোর্ড বইয়ের প্রতিটি অধ্যায় পরিষ্কারভাবে বুঝে নিতে হবে।
■ প্রশ্ন অনুশীলন: পূর্ববর্তী বছরের প্রশ্নপত্র বিশ্লেষণ করলে প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। এতে সময় ব্যবস্থাপনাও অনুশীলিত হয়।
■ মডেল টেস্ট: পরীক্ষার পরিবেশে মডেল টেস্ট দিলে আত্মবিশ্বাস বাড়ে এবং দুর্বল দিকগুলো চিহ্নিত করা যায়।
■ লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি: যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে লিখিত অংশ রয়েছে, সেখানে উত্তর লেখার কৌশল শেখা জরুরি—সংক্ষিপ্ত, প্রাসঙ্গিক ও সঠিক উপস্থাপনাই মূল চাবিকাঠি।
পরীক্ষার হলে করণীয়
পরীক্ষার আগে নিজের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, প্রবেশপত্র, কলম, ঘড়ি ইত্যাদি গুছিয়ে নিন। পরীক্ষার হলে অযথা উদ্বিগ্ন না হয়ে মনোযোগ ধরে রাখুন। প্রশ্ন পড়ে বুঝে তারপর উত্তর দিন। কারণ অনেক পরীক্ষায় ভুল উত্তরের জন্য নম্বর কাটা হয়। সময়ের সঠিক ব্যবহারই হতে পারে সাফল্যের অন্যতম চাবিকাঠি।
এইচএসসির ফল প্রকাশের পর ফল প্রকাশের পরপরই বিশ্ববিদ্যালয়ভিত্তিক
ভর্তি নির্দেশনা ভালোভাবে পড়ে নিতে হবে। প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস যেমন: সনদ, প্রশংসাপত্র, ছবি, ফি পরিশোধের রসিদ ইত্যাদি আগে থেকেই প্রস্তুত রাখলে শেষ মুহূর্তে ঝামেলা কমবে। বিষয় ও বিশ্ববিদ্যালয় বেছে নেওয়ার সময় অভিজ্ঞ কারও পরামর্শ নেওয়া এবং নিজের আগ্রহ-দক্ষতা বিবেচনা করাই শ্রেয়।
অভিভাবকদের জন্য বার্তা
অভিভাবকেরা সন্তানদের ওপর কোনো বিষয় চাপিয়ে না দিয়ে তাদের আগ্রহ, সামর্থ্য ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা বিবেচনায় সহায়ক ভূমিকা পালন করুন। শিশুদের ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ তৈরি করা এবং মৌলিক দক্ষতা অর্জনের পরিবেশ তৈরি করাই ভবিষ্যতের প্রস্তুতির প্রথম ধাপ। পরিকল্পিত পরিশ্রম, ধারাবাহিক অনুশীলন ও আত্মবিশ্বাস থাকলে যে কেউ নিজের কাঙ্ক্ষিত বিশ্ববিদ্যালয়ে জায়গা করে নিতে পারে। মনে রাখবেন, সাফল্যের কোনো শর্টকাট নেই—সঠিক পথে নিরবচ্ছিন্ন চেষ্টা চালিয়ে যান, স্বপ্ন একদিন আপনাকেই ডাকবে।

বিধিবিধানের তোয়াক্কা না করেই বিলাসবহুল সরকারি গাড়ি ব্যবহার করছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের (ইইডি) বিশেষ ভারপ্রাপ্ত তিন কর্মকর্তা (ওএসডি)। তাঁরা হলেন সাবেক প্রধান প্রকৌশলী (রুটিন দায়িত্ব) মো. রায়হান বাদশা, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আফরোজা বেগম ও সমীর কুমার রজক দাস।
১২ ডিসেম্বর ২০২৪
চীনে নানজিং বিশ্ববিদ্যালয় সিএসসি বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী এ স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তিতে অর্থায়ন করবে চীনা সরকার। বৃত্তিটির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির নানজিং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ও ডক্টরাল (পিএইচডি) ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
২ ঘণ্টা আগে
সম্পত্তি-সংক্রান্ত আইন বলতে মোট পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ আইনকে বোঝায়। বিচার বিভাগীয় পরীক্ষার প্রস্তুতিতে এগুলোর প্রতিটিই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। অনেক শিক্ষার্থীর কাছেই বিষয়গুলো শুরুতে জটিল মনে হয়। তবে একটু পরিকল্পিত ও গোছানোভাবে পড়াশোনা করলে প্রিলিমিনারি ও লিখিত—দুই পরীক্ষাতেই এখানে ভালো...
২ ঘণ্টা আগে
আমরা এ পর্যন্ত জেনেছি ধ্বনি মানে শব্দের ছোট ছোট আওয়াজ। আর সেগুলো দুই ধরনের হয়ে থাকে। একটি স্বরবর্ণ। অন্যটি ব্যঞ্জনবর্ণ। কিন্তু ইংরেজিতে আরও কিছু ধ্বনি আছে, যেগুলো একটু বিশেষ।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

চীনে নানজিং বিশ্ববিদ্যালয় সিএসসি বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী এ স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তিতে অর্থায়ন করবে চীনা সরকার। বৃত্তিটির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির নানজিং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ও ডক্টরাল (পিএইচডি) ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি কার্যকর থাকবে।
নানজিং বিশ্ববিদ্যালয় চীনের অন্যতম প্রাচীন ও খ্যাতনামা গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়। এটি দেশটির জিয়াংসু প্রদেশের রাজধানী নানজিং শহরে অবস্থিত। ১৯০২ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয় বর্তমানে চীনের শীর্ষস্থানীয় উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে একটি। এ বিশ্ববিদ্যালয়টিতে বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি ও চীনা মাধ্যমে ডিগ্রি প্রোগ্রাম এবং বৃত্তির সুযোগ রয়েছে।
সুযোগ-সুবিধা
নানজিং বিশ্ববিদ্যালয় সিএসসি বৃত্তিটি সম্পূর্ণ অর্থায়িত। এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে কোনো আবেদন ফি নেই। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। দেওয়া হবে রেজিস্ট্রেশন ফি, বিনা মূল্যে আবাসন ব্যবস্থা, স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা বিমা এবং সুরক্ষা সুবিধা। এ ছাড়া স্নাতকের শিক্ষার্থীদের জন্য মাসিক ভাতা হিসাবে থাকছে ৩ হাজার চায়নিজ ইউয়ান এবং পিএইচডি শিক্ষার্থীদের জন্য থাকছে সাড়ে ৩ হাজার চায়নিজ ইউয়ান।
আবেদনের যোগ্যতা
প্রার্থীদের চীনের নাগরিকত্ব থাকা যাবে না এবং শারীরিকভাবে সুস্থ হতে হবে। পাশাপাশি বর্তমানে চীনের কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত, এমন শিক্ষার্থীরাও এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন না। স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে আবেদন করতে হলে প্রার্থীর স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে এবং বয়স ৩৫ বছরের নিচে হতে হবে। পিএইচডি প্রোগ্রামে আবেদন করতে হলে প্রার্থীর স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে এবং বয়স ৪০ বছরের নিচে হতে হবে।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
সিএসসি অনলাইন আবেদন ফরম, নানজিং বিশ্ববিদ্যালয়ের অনলাইন আবেদন ফরম, পাসপোর্টের স্পষ্ট স্ক্যান কপি, নোটারাইজড করা পূর্ববর্তী ডিগ্রির সনদ, ভাষা দক্ষতার নোটারাইজড করা সনদ, দুটি সুপারিশপত্র, চীনে অধ্যয়নের পরিকল্পনা, নন-ক্রিমিনাল রেকর্ড (সর্বশেষ ৫ মাসের ইস্যু করা) ও স্বাস্থ্য পরীক্ষার সনদ। এই নথিগুলো সঠিকভাবে জমা দিলে আবেদনপ্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো
স্নাতকোত্তর পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে চীনা ভাষা শিক্ষার মাস্টার্স, চীনা দর্শন, ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, কমিউনিকেশন, অর্থনৈতিক আইন, সেলেস্টিয়াল ফিজিকস, অ্যাপ্লাইড ম্যাথমেটিকস, ম্যানেজমেন্ট সায়েন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং এবং আর্কিটেকচার। পিএইচডি পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে লাইব্রেরি ইনফরমেশন ও আর্কাইভ ম্যানেজমেন্ট, চীনা ভাষা ও সাহিত্য, সমাজবিজ্ঞান, চীনা ইতিহাস, বায়োলজি, পরিবেশ বিজ্ঞান ও ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার সায়েন্স ও টেকনোলজি, রসায়ন, ভূগোল এবং মেটারিয়াল সায়েন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়
২০ জানুয়ারি, ২০২৬।
নানজিং বিশ্ববিদ্যালয়।

চীনে নানজিং বিশ্ববিদ্যালয় সিএসসি বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী এ স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তিতে অর্থায়ন করবে চীনা সরকার। বৃত্তিটির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির নানজিং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ও ডক্টরাল (পিএইচডি) ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি কার্যকর থাকবে।
নানজিং বিশ্ববিদ্যালয় চীনের অন্যতম প্রাচীন ও খ্যাতনামা গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়। এটি দেশটির জিয়াংসু প্রদেশের রাজধানী নানজিং শহরে অবস্থিত। ১৯০২ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয় বর্তমানে চীনের শীর্ষস্থানীয় উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে একটি। এ বিশ্ববিদ্যালয়টিতে বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি ও চীনা মাধ্যমে ডিগ্রি প্রোগ্রাম এবং বৃত্তির সুযোগ রয়েছে।
সুযোগ-সুবিধা
নানজিং বিশ্ববিদ্যালয় সিএসসি বৃত্তিটি সম্পূর্ণ অর্থায়িত। এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে কোনো আবেদন ফি নেই। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। দেওয়া হবে রেজিস্ট্রেশন ফি, বিনা মূল্যে আবাসন ব্যবস্থা, স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা বিমা এবং সুরক্ষা সুবিধা। এ ছাড়া স্নাতকের শিক্ষার্থীদের জন্য মাসিক ভাতা হিসাবে থাকছে ৩ হাজার চায়নিজ ইউয়ান এবং পিএইচডি শিক্ষার্থীদের জন্য থাকছে সাড়ে ৩ হাজার চায়নিজ ইউয়ান।
আবেদনের যোগ্যতা
প্রার্থীদের চীনের নাগরিকত্ব থাকা যাবে না এবং শারীরিকভাবে সুস্থ হতে হবে। পাশাপাশি বর্তমানে চীনের কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত, এমন শিক্ষার্থীরাও এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন না। স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে আবেদন করতে হলে প্রার্থীর স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে এবং বয়স ৩৫ বছরের নিচে হতে হবে। পিএইচডি প্রোগ্রামে আবেদন করতে হলে প্রার্থীর স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে এবং বয়স ৪০ বছরের নিচে হতে হবে।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
সিএসসি অনলাইন আবেদন ফরম, নানজিং বিশ্ববিদ্যালয়ের অনলাইন আবেদন ফরম, পাসপোর্টের স্পষ্ট স্ক্যান কপি, নোটারাইজড করা পূর্ববর্তী ডিগ্রির সনদ, ভাষা দক্ষতার নোটারাইজড করা সনদ, দুটি সুপারিশপত্র, চীনে অধ্যয়নের পরিকল্পনা, নন-ক্রিমিনাল রেকর্ড (সর্বশেষ ৫ মাসের ইস্যু করা) ও স্বাস্থ্য পরীক্ষার সনদ। এই নথিগুলো সঠিকভাবে জমা দিলে আবেদনপ্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো
স্নাতকোত্তর পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে চীনা ভাষা শিক্ষার মাস্টার্স, চীনা দর্শন, ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, কমিউনিকেশন, অর্থনৈতিক আইন, সেলেস্টিয়াল ফিজিকস, অ্যাপ্লাইড ম্যাথমেটিকস, ম্যানেজমেন্ট সায়েন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং এবং আর্কিটেকচার। পিএইচডি পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে লাইব্রেরি ইনফরমেশন ও আর্কাইভ ম্যানেজমেন্ট, চীনা ভাষা ও সাহিত্য, সমাজবিজ্ঞান, চীনা ইতিহাস, বায়োলজি, পরিবেশ বিজ্ঞান ও ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার সায়েন্স ও টেকনোলজি, রসায়ন, ভূগোল এবং মেটারিয়াল সায়েন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়
২০ জানুয়ারি, ২০২৬।
নানজিং বিশ্ববিদ্যালয়।

বিধিবিধানের তোয়াক্কা না করেই বিলাসবহুল সরকারি গাড়ি ব্যবহার করছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের (ইইডি) বিশেষ ভারপ্রাপ্ত তিন কর্মকর্তা (ওএসডি)। তাঁরা হলেন সাবেক প্রধান প্রকৌশলী (রুটিন দায়িত্ব) মো. রায়হান বাদশা, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আফরোজা বেগম ও সমীর কুমার রজক দাস।
১২ ডিসেম্বর ২০২৪
প্রতিবছর বাংলাদেশের অসংখ্য শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি কাঙ্ক্ষিত আসনে জায়গা করে নেওয়ার। তুলনামূলক কম খরচে মানসম্মত শিক্ষা, অভিজ্ঞ শিক্ষক ও আবাসিক সুযোগ-সুবিধার কারণে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এখনো শিক্ষার্থীদের কাছে সবচেয়ে আকর্ষণীয় গন্তব্য।
২ ঘণ্টা আগে
সম্পত্তি-সংক্রান্ত আইন বলতে মোট পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ আইনকে বোঝায়। বিচার বিভাগীয় পরীক্ষার প্রস্তুতিতে এগুলোর প্রতিটিই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। অনেক শিক্ষার্থীর কাছেই বিষয়গুলো শুরুতে জটিল মনে হয়। তবে একটু পরিকল্পিত ও গোছানোভাবে পড়াশোনা করলে প্রিলিমিনারি ও লিখিত—দুই পরীক্ষাতেই এখানে ভালো...
২ ঘণ্টা আগে
আমরা এ পর্যন্ত জেনেছি ধ্বনি মানে শব্দের ছোট ছোট আওয়াজ। আর সেগুলো দুই ধরনের হয়ে থাকে। একটি স্বরবর্ণ। অন্যটি ব্যঞ্জনবর্ণ। কিন্তু ইংরেজিতে আরও কিছু ধ্বনি আছে, যেগুলো একটু বিশেষ।
২ ঘণ্টা আগেবিজেএস পরীক্ষা
সহকারী জজ নিয়োগ পরীক্ষায় সফল হতে হলে সম্পত্তি-সংক্রান্ত আইনগুলোতে পরিষ্কার ধারণা থাকতে হবে। চুক্তি আইন থেকে শুরু করে দলিল নিবন্ধন, ভূমি অধিগ্রহণ কিংবা সম্পত্তি হস্তান্তর—প্রতিটি আইনেই রয়েছে সূক্ষ্ম অথচ গুরুত্বপূর্ণ ধারা ও নীতিমালা। সম্পত্তি-সংক্রান্ত আইন নিয়ে নিজের অভিজ্ঞতা থেকে পরামর্শ দিয়েছেন ১৭তম বিজেএস পরীক্ষায় ষষ্ঠ স্থান অর্জন করা মোছা. মারুফা ইয়াসমিন। তাঁর পরামর্শ শুনেছেন শাহ বিলিয়া জুলফিকার।
শাহ বিলিয়া জুলফিকার

বিষয়ভিত্তিক পরামর্শ
সম্পত্তি-সংক্রান্ত আইন বলতে মোট পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ আইনকে বোঝায়। বিচার বিভাগীয় পরীক্ষার প্রস্তুতিতে এগুলোর প্রতিটিই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। অনেক শিক্ষার্থীর কাছেই বিষয়গুলো শুরুতে জটিল মনে হয়। তবে একটু পরিকল্পিত ও গোছানোভাবে পড়াশোনা করলে প্রিলিমিনারি ও লিখিত—দুই পরীক্ষাতেই এখানে ভালো নম্বর পাওয়া সম্ভব।
১. চুক্তি আইন, ১৮৭২
চুক্তি আইন (Contract Act, 1872) এমন একটি বিষয়, যার নাম শুনলে অনেকেই ভয় পান। অনেক শিক্ষার্থীর ধারণা এটা অগোছালো এবং কঠিন। কিন্তু বাস্তবে লিখিত পরীক্ষায় দেখা যায়, প্রশ্নগুলো বেশ সাধারণ ও মৌলিক ধারণাভিত্তিক হয়। তাই এই আইনটি বাদ না দিয়ে গুছিয়ে পড়লে প্রিলি ও লিখিত—দুই পরীক্ষাতেই ভালো নম্বর পাওয়া সম্ভব। প্রিলি পরীক্ষার জন্য সব ধারা মুখস্থ না করে গুরুত্বপূর্ণ ধারাগুলোতে ফোকাস করা উচিত। আর লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতিতে মনোযোগ দিতে হবে গুরুত্বপূর্ণ ডকট্রিনগুলো বোঝায়, দু-একটি ল্যান্ডমার্ক কেস অধ্যয়ন, প্রবলেমেটিক প্রশ্ন অনুশীলন, চুক্তির পক্ষদের অধিকার ও দায়দায়িত্ব এবং বিভিন্ন ধরনের চুক্তির বৈশিষ্ট্য ও পার্থক্য বুঝে নেওয়ায়। খাতার মান বাড়াতে দু-একটি ল্যাটিন টার্ম বা ম্যাক্সিম যোগ করা যেতে পারে, এতে উত্তরের উপস্থাপনা আরও আকর্ষণীয় হয়। গুরুত্বপূর্ণ ধারা: (2, 4, 5-7, 10, 11-36, 53-56, 58, 68-75, 124-126, 129, 130, 137, 138, 148-150, 151-169, 170-176, 179, 169-176, 182-191, 195, 197, 201-207, 211, 213, 214, 216, 218, 220, 223-225, 227-228, 235, 237)।
২. The Registration Act, 1908
এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আইন। প্রিলি পরীক্ষায় এই আইন থেকে প্রশ্ন আসে সরাসরি বেয়ার অ্যাক্ট থেকে, তাই বেয়ার অ্যাক্ট ভালোভাবে পড়াই মূল কৌশল। বিশেষ করে ডেফিনেশনের ধারা ও এর উপধারাগুলো, কোন দলিল রেজিস্ট্রেশন করা বাধ্যতামূলক আর কোনটি নয়, কত দিনের মধ্যে রেজিস্ট্রেশনের জন্য জমা দিতে হয়, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে না করলে তার ফলাফল কী—এসব অংশে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। রেজিস্ট্রেশন ফি ও শাস্তিসম্পর্কিত ধারাগুলোও ভালোভাবে পড়া জরুরি। লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য টপিকভিত্তিক পড়াশোনা সবচেয়ে কার্যকর। যেমন রেজিস্ট্রেশনের উদ্দেশ্য, কোন দলিলগুলো বাধ্যতামূলকভাবে রেজিস্ট্রেশন করতে হয়, প্রবলেমেটিক প্রশ্ন (যেমন: একাধিক দলিলের মধ্যে কোনটি আগে প্রাধান্য পাবে), দলিল প্রেজেন্ট করার সময়সীমা, জমি ভিন্ন ভিন্ন স্থানে হলে রেজিস্ট্রেশনের পদ্ধতি, Power of Attorney, Will-সম্পর্কিত ধারা, রেজিস্ট্রেশন না করার ফলাফল এবং Registering Officer-এর
দায়িত্ব ও ক্ষমতা।
৩. The State Acquisition and Tenancy Act, 1950
সম্পত্তি আইন প্রস্তুতিতে The State Acquisition and Tenancy Act, 1950 একটি গুরুত্বপূর্ণ ও কিছুটা জটিল আইন। প্রিলিমিনারি ও লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি একসঙ্গে নিলে এখানে ভালো নম্বর পাওয়া সম্ভব। লিখিত পরীক্ষায় সবচেয়ে বেশি প্রশ্ন আসে ধারা ২ থেকে। বিশেষ করে ২ (২, ৬, ৯, ৯ ক, ১১, ১২, ১৪, ১৬, ২০, ২২, ২৭, ৩০)। ধারা ২০ ভালোভাবে বুঝে পড়া জরুরি। ল্যান্ড সিলিং (এই অংশে Land Reforms Act ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য আইনের রেফারেন্সসহ পড়া উচিত), সাব-লেটিং (৭৫ ক, ৮১ ক, ৯৩ ধারা), সিকস্তি-পয়স্তি (ল্যান্ডমার্ক কেসসহ), রেকর্ড অব রাইটস, খাজনা ও খাজনার হার, রায়তের অধিকার ও বিলুপ্তি, মর্টগেজ, অগ্রক্রয়, ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনাল ও ল্যান্ড সার্ভে আপিলেট ট্রাইব্যুনাল, আপিল-রিভিশন, আদিবাসীদের দ্বারা ভূমি হস্তান্তর, অ্যামালগামেশন, সাবডিভিশন, কনসলিডেশন ও নামজারি—এসব বিষয় মনোযোগ দিয়ে পড়া প্রয়োজন। প্রিলি পরীক্ষায় ফোকাস করতে হবে আপিল ও রিভিশনের সময়সীমা, ফোরাম, বিভিন্ন অথরিটির ক্ষমতা, দরখাস্তের প্রক্রিয়া, খাজনা নির্ধারণ ও মওকুফের ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি কারা, অগ্রক্রয়ের সময়সীমা, কোর্ট ফিসহ ৯৬ ধারার উপধারাগুলো ভালোভাবে পড়ে ফেলতে হবে।
৪. The Non-Agricultural Tenancy Act, 1949
এটি সম্পত্তি আইনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ আইন। প্রিলির জন্য বিশেষভাবে ধারা ৩, ৬, ১০, ২০, ২১, ২৩, ২৪, ২৬, ২৬ ক, ৬৪-৬৬, ৭০, ৭১, ৭৫-৭৭, ৮৫, ৮৫ক ও ৮৭-এর ওপর মনোযোগ দেওয়া উচিত। অন্যদিকে লিখিত পরীক্ষায় দেখা যায়, প্রশ্ন প্রায় একই টপিক ঘিরে আসে। বিশেষ করে অগ্রক্রয়-সম্পর্কিত অধ্যায়টি থেকে প্রবলেমেটিক প্রশ্ন আসার প্রবণতা বেশি।
তাই অগ্রক্রয় টপিক-সম্পর্কিত সব আইনের তুলনামূলক আলোচনাগুলো অধ্যয়ন করা
জরুরি। লিখিত পরীক্ষায় ধারা ২, ৩, ৪, ৬, ৭, ৮, ৯, ১০, ২০, ২৩, ২৬ ক, ৭০, ৭৭ ও ৮৫ এগুলোর ওপর ভালো ধারণা রাখতে হবে। এ ছাড়া ডেফিনেশন ও উন্নয়ন-সম্পর্কিত বিষয়গুলো থেকে নিয়মিতভাবে প্রশ্ন আসে।
৫. The Transfer of Property Act, 1882
এটি ডকট্রিনভিত্তিক একটি আইন। এই আইনটিতে প্রিলি ও রিটেন পরীক্ষার প্রস্তুতি একসঙ্গে নিলে ভালো ফল পাওয়া যায়। প্রথমে বেয়ার অ্যাক্টের ধারাগুলো ভালোভাবে পড়তে হবে, বিশেষ করে যেখানে উদাহরণ দেওয়া আছে। কারণ প্রবলেমেটিক প্রশ্ন সাধারণত সেই উদাহরণ থেকেই আসে। এই আইনের বড় অংশ জুড়ে রয়েছে ডকট্রিনভিত্তিক পড়াশোনা। কোন ধারায় কোন ডকট্রিন প্রতিফলিত হয়েছে, তা উদাহরণসহ বুঝে পড়া জরুরি। বিক্রয়, রেহেন, ইজারা, চার্জ ও অ্যাকশনেবল ক্লেইমের সৃষ্টি, বৈশিষ্ট্য, পক্ষদের দায়দায়িত্ব ও পার্থক্য ভালোভাবে আয়ত্তে আনতে হবে। ধারা ৩ থেকে প্রায়ই প্রশ্ন আসে, তাই এটি বিশেষভাবে পড়তে হবে।
পরীক্ষায় ভালো করতে ৫ করণীয়
■ বেয়ার অ্যাক্ট পড়ুন: প্রিলি পরীক্ষার জন্য অবশ্যই বেয়ার অ্যাক্ট পড়া উচিত। ধারাগুলো, সংজ্ঞা এবং মূল ধারা বোঝা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ প্রিলি পরীক্ষার প্রশ্ন প্রায়ই সরাসরি
আইন থেকে আসে।
■ বিগত বছরের প্রশ্ন বিশ্লেষণ: লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রথমে বিগত বছরের প্রশ্ন পড়া উচিত। এতে বোঝা যাবে কোন টপিক থেকে বারবার প্রশ্ন আসছে এবং আপনার প্রস্তুতি সেই অনুযায়ী সাজানো সম্ভব হবে। এটি আপনার সময় এবং পরিশ্রম সঠিকভাবে ব্যবহার করতে সাহায্য করবে।
■ খাতার সৌন্দর্য বৃদ্ধি: লিখিত পরীক্ষায় খাতার সৌন্দর্য এবং প্রেজেন্টেশন গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্য ল্যাটিন টার্ম বা ম্যাক্সিম, প্রয়োজনীয় ডকট্রিন উল্লেখ ও দু-তিনটি উদাহরণ খাতায় লিখুন। এ পদ্ধতি ছাড়া খাতার সৌন্দর্য ও প্রভাব বাড়ানো সম্ভব নয়।
■ প্রবলেমেটিক প্রশ্নে গুরুত্ব দিন: প্রবলেমেটিক প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে পারলে লিখিত পরীক্ষায় উচ্চ মার্কস পাওয়া যায়। তাই এ ধরনের প্রশ্নগুলোর প্রস্তুতিতে বিশেষ গুরুত্ব দিন।
■ সাজানো ও গোছানো প্রস্তুতি: আপনার প্রস্তুতি যা-ই হোক, তা সাজানো ও গোছানো রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এলোমেলো পড়াশোনা থেকে ভালো লিখতে পারা কঠিন। তাই এখন থেকেই পড়াশোনার সবকিছু গুছিয়ে রাখা শুরু করুন।

বিষয়ভিত্তিক পরামর্শ
সম্পত্তি-সংক্রান্ত আইন বলতে মোট পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ আইনকে বোঝায়। বিচার বিভাগীয় পরীক্ষার প্রস্তুতিতে এগুলোর প্রতিটিই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। অনেক শিক্ষার্থীর কাছেই বিষয়গুলো শুরুতে জটিল মনে হয়। তবে একটু পরিকল্পিত ও গোছানোভাবে পড়াশোনা করলে প্রিলিমিনারি ও লিখিত—দুই পরীক্ষাতেই এখানে ভালো নম্বর পাওয়া সম্ভব।
১. চুক্তি আইন, ১৮৭২
চুক্তি আইন (Contract Act, 1872) এমন একটি বিষয়, যার নাম শুনলে অনেকেই ভয় পান। অনেক শিক্ষার্থীর ধারণা এটা অগোছালো এবং কঠিন। কিন্তু বাস্তবে লিখিত পরীক্ষায় দেখা যায়, প্রশ্নগুলো বেশ সাধারণ ও মৌলিক ধারণাভিত্তিক হয়। তাই এই আইনটি বাদ না দিয়ে গুছিয়ে পড়লে প্রিলি ও লিখিত—দুই পরীক্ষাতেই ভালো নম্বর পাওয়া সম্ভব। প্রিলি পরীক্ষার জন্য সব ধারা মুখস্থ না করে গুরুত্বপূর্ণ ধারাগুলোতে ফোকাস করা উচিত। আর লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতিতে মনোযোগ দিতে হবে গুরুত্বপূর্ণ ডকট্রিনগুলো বোঝায়, দু-একটি ল্যান্ডমার্ক কেস অধ্যয়ন, প্রবলেমেটিক প্রশ্ন অনুশীলন, চুক্তির পক্ষদের অধিকার ও দায়দায়িত্ব এবং বিভিন্ন ধরনের চুক্তির বৈশিষ্ট্য ও পার্থক্য বুঝে নেওয়ায়। খাতার মান বাড়াতে দু-একটি ল্যাটিন টার্ম বা ম্যাক্সিম যোগ করা যেতে পারে, এতে উত্তরের উপস্থাপনা আরও আকর্ষণীয় হয়। গুরুত্বপূর্ণ ধারা: (2, 4, 5-7, 10, 11-36, 53-56, 58, 68-75, 124-126, 129, 130, 137, 138, 148-150, 151-169, 170-176, 179, 169-176, 182-191, 195, 197, 201-207, 211, 213, 214, 216, 218, 220, 223-225, 227-228, 235, 237)।
২. The Registration Act, 1908
এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আইন। প্রিলি পরীক্ষায় এই আইন থেকে প্রশ্ন আসে সরাসরি বেয়ার অ্যাক্ট থেকে, তাই বেয়ার অ্যাক্ট ভালোভাবে পড়াই মূল কৌশল। বিশেষ করে ডেফিনেশনের ধারা ও এর উপধারাগুলো, কোন দলিল রেজিস্ট্রেশন করা বাধ্যতামূলক আর কোনটি নয়, কত দিনের মধ্যে রেজিস্ট্রেশনের জন্য জমা দিতে হয়, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে না করলে তার ফলাফল কী—এসব অংশে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। রেজিস্ট্রেশন ফি ও শাস্তিসম্পর্কিত ধারাগুলোও ভালোভাবে পড়া জরুরি। লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য টপিকভিত্তিক পড়াশোনা সবচেয়ে কার্যকর। যেমন রেজিস্ট্রেশনের উদ্দেশ্য, কোন দলিলগুলো বাধ্যতামূলকভাবে রেজিস্ট্রেশন করতে হয়, প্রবলেমেটিক প্রশ্ন (যেমন: একাধিক দলিলের মধ্যে কোনটি আগে প্রাধান্য পাবে), দলিল প্রেজেন্ট করার সময়সীমা, জমি ভিন্ন ভিন্ন স্থানে হলে রেজিস্ট্রেশনের পদ্ধতি, Power of Attorney, Will-সম্পর্কিত ধারা, রেজিস্ট্রেশন না করার ফলাফল এবং Registering Officer-এর
দায়িত্ব ও ক্ষমতা।
৩. The State Acquisition and Tenancy Act, 1950
সম্পত্তি আইন প্রস্তুতিতে The State Acquisition and Tenancy Act, 1950 একটি গুরুত্বপূর্ণ ও কিছুটা জটিল আইন। প্রিলিমিনারি ও লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি একসঙ্গে নিলে এখানে ভালো নম্বর পাওয়া সম্ভব। লিখিত পরীক্ষায় সবচেয়ে বেশি প্রশ্ন আসে ধারা ২ থেকে। বিশেষ করে ২ (২, ৬, ৯, ৯ ক, ১১, ১২, ১৪, ১৬, ২০, ২২, ২৭, ৩০)। ধারা ২০ ভালোভাবে বুঝে পড়া জরুরি। ল্যান্ড সিলিং (এই অংশে Land Reforms Act ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য আইনের রেফারেন্সসহ পড়া উচিত), সাব-লেটিং (৭৫ ক, ৮১ ক, ৯৩ ধারা), সিকস্তি-পয়স্তি (ল্যান্ডমার্ক কেসসহ), রেকর্ড অব রাইটস, খাজনা ও খাজনার হার, রায়তের অধিকার ও বিলুপ্তি, মর্টগেজ, অগ্রক্রয়, ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনাল ও ল্যান্ড সার্ভে আপিলেট ট্রাইব্যুনাল, আপিল-রিভিশন, আদিবাসীদের দ্বারা ভূমি হস্তান্তর, অ্যামালগামেশন, সাবডিভিশন, কনসলিডেশন ও নামজারি—এসব বিষয় মনোযোগ দিয়ে পড়া প্রয়োজন। প্রিলি পরীক্ষায় ফোকাস করতে হবে আপিল ও রিভিশনের সময়সীমা, ফোরাম, বিভিন্ন অথরিটির ক্ষমতা, দরখাস্তের প্রক্রিয়া, খাজনা নির্ধারণ ও মওকুফের ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি কারা, অগ্রক্রয়ের সময়সীমা, কোর্ট ফিসহ ৯৬ ধারার উপধারাগুলো ভালোভাবে পড়ে ফেলতে হবে।
৪. The Non-Agricultural Tenancy Act, 1949
এটি সম্পত্তি আইনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ আইন। প্রিলির জন্য বিশেষভাবে ধারা ৩, ৬, ১০, ২০, ২১, ২৩, ২৪, ২৬, ২৬ ক, ৬৪-৬৬, ৭০, ৭১, ৭৫-৭৭, ৮৫, ৮৫ক ও ৮৭-এর ওপর মনোযোগ দেওয়া উচিত। অন্যদিকে লিখিত পরীক্ষায় দেখা যায়, প্রশ্ন প্রায় একই টপিক ঘিরে আসে। বিশেষ করে অগ্রক্রয়-সম্পর্কিত অধ্যায়টি থেকে প্রবলেমেটিক প্রশ্ন আসার প্রবণতা বেশি।
তাই অগ্রক্রয় টপিক-সম্পর্কিত সব আইনের তুলনামূলক আলোচনাগুলো অধ্যয়ন করা
জরুরি। লিখিত পরীক্ষায় ধারা ২, ৩, ৪, ৬, ৭, ৮, ৯, ১০, ২০, ২৩, ২৬ ক, ৭০, ৭৭ ও ৮৫ এগুলোর ওপর ভালো ধারণা রাখতে হবে। এ ছাড়া ডেফিনেশন ও উন্নয়ন-সম্পর্কিত বিষয়গুলো থেকে নিয়মিতভাবে প্রশ্ন আসে।
৫. The Transfer of Property Act, 1882
এটি ডকট্রিনভিত্তিক একটি আইন। এই আইনটিতে প্রিলি ও রিটেন পরীক্ষার প্রস্তুতি একসঙ্গে নিলে ভালো ফল পাওয়া যায়। প্রথমে বেয়ার অ্যাক্টের ধারাগুলো ভালোভাবে পড়তে হবে, বিশেষ করে যেখানে উদাহরণ দেওয়া আছে। কারণ প্রবলেমেটিক প্রশ্ন সাধারণত সেই উদাহরণ থেকেই আসে। এই আইনের বড় অংশ জুড়ে রয়েছে ডকট্রিনভিত্তিক পড়াশোনা। কোন ধারায় কোন ডকট্রিন প্রতিফলিত হয়েছে, তা উদাহরণসহ বুঝে পড়া জরুরি। বিক্রয়, রেহেন, ইজারা, চার্জ ও অ্যাকশনেবল ক্লেইমের সৃষ্টি, বৈশিষ্ট্য, পক্ষদের দায়দায়িত্ব ও পার্থক্য ভালোভাবে আয়ত্তে আনতে হবে। ধারা ৩ থেকে প্রায়ই প্রশ্ন আসে, তাই এটি বিশেষভাবে পড়তে হবে।
পরীক্ষায় ভালো করতে ৫ করণীয়
■ বেয়ার অ্যাক্ট পড়ুন: প্রিলি পরীক্ষার জন্য অবশ্যই বেয়ার অ্যাক্ট পড়া উচিত। ধারাগুলো, সংজ্ঞা এবং মূল ধারা বোঝা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ প্রিলি পরীক্ষার প্রশ্ন প্রায়ই সরাসরি
আইন থেকে আসে।
■ বিগত বছরের প্রশ্ন বিশ্লেষণ: লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রথমে বিগত বছরের প্রশ্ন পড়া উচিত। এতে বোঝা যাবে কোন টপিক থেকে বারবার প্রশ্ন আসছে এবং আপনার প্রস্তুতি সেই অনুযায়ী সাজানো সম্ভব হবে। এটি আপনার সময় এবং পরিশ্রম সঠিকভাবে ব্যবহার করতে সাহায্য করবে।
■ খাতার সৌন্দর্য বৃদ্ধি: লিখিত পরীক্ষায় খাতার সৌন্দর্য এবং প্রেজেন্টেশন গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্য ল্যাটিন টার্ম বা ম্যাক্সিম, প্রয়োজনীয় ডকট্রিন উল্লেখ ও দু-তিনটি উদাহরণ খাতায় লিখুন। এ পদ্ধতি ছাড়া খাতার সৌন্দর্য ও প্রভাব বাড়ানো সম্ভব নয়।
■ প্রবলেমেটিক প্রশ্নে গুরুত্ব দিন: প্রবলেমেটিক প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে পারলে লিখিত পরীক্ষায় উচ্চ মার্কস পাওয়া যায়। তাই এ ধরনের প্রশ্নগুলোর প্রস্তুতিতে বিশেষ গুরুত্ব দিন।
■ সাজানো ও গোছানো প্রস্তুতি: আপনার প্রস্তুতি যা-ই হোক, তা সাজানো ও গোছানো রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এলোমেলো পড়াশোনা থেকে ভালো লিখতে পারা কঠিন। তাই এখন থেকেই পড়াশোনার সবকিছু গুছিয়ে রাখা শুরু করুন।

বিধিবিধানের তোয়াক্কা না করেই বিলাসবহুল সরকারি গাড়ি ব্যবহার করছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের (ইইডি) বিশেষ ভারপ্রাপ্ত তিন কর্মকর্তা (ওএসডি)। তাঁরা হলেন সাবেক প্রধান প্রকৌশলী (রুটিন দায়িত্ব) মো. রায়হান বাদশা, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আফরোজা বেগম ও সমীর কুমার রজক দাস।
১২ ডিসেম্বর ২০২৪
প্রতিবছর বাংলাদেশের অসংখ্য শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি কাঙ্ক্ষিত আসনে জায়গা করে নেওয়ার। তুলনামূলক কম খরচে মানসম্মত শিক্ষা, অভিজ্ঞ শিক্ষক ও আবাসিক সুযোগ-সুবিধার কারণে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এখনো শিক্ষার্থীদের কাছে সবচেয়ে আকর্ষণীয় গন্তব্য।
২ ঘণ্টা আগে
চীনে নানজিং বিশ্ববিদ্যালয় সিএসসি বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী এ স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তিতে অর্থায়ন করবে চীনা সরকার। বৃত্তিটির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির নানজিং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ও ডক্টরাল (পিএইচডি) ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
২ ঘণ্টা আগে
আমরা এ পর্যন্ত জেনেছি ধ্বনি মানে শব্দের ছোট ছোট আওয়াজ। আর সেগুলো দুই ধরনের হয়ে থাকে। একটি স্বরবর্ণ। অন্যটি ব্যঞ্জনবর্ণ। কিন্তু ইংরেজিতে আরও কিছু ধ্বনি আছে, যেগুলো একটু বিশেষ।
২ ঘণ্টা আগেপর্ব-৭
মমতাজ জাহান মম

আমরা এ পর্যন্ত জেনেছি ধ্বনি মানে শব্দের ছোট ছোট আওয়াজ। আর সেগুলো দুই ধরনের হয়ে থাকে। একটি স্বরবর্ণ। অন্যটি ব্যঞ্জনবর্ণ। কিন্তু ইংরেজিতে আরও কিছু ধ্বনি আছে, যেগুলো একটু বিশেষ। যেমন:
১. অনুনাসিক ধ্বনি (Nasal sounds)
এ ধ্বনি উচ্চারণের সময় বাতাস নাক
দিয়ে বের হয়।
সহজ উদাহরণ
■ m যেমন: man
■ n যেমন: net
■ ng যেমন: sing
আপনি যখন ‘ম’ বা ‘ন’ উচ্চারণ করেন, একটু খেয়াল করে দেখবেন বাতাস নাক দিয়ে বাইরে চলে যাচ্ছে। এটিই হলো অনুনাসিক।
২. দ্বিস্বরবর্ণ (Diphthongs)
দুটি স্বরবর্ণ একসঙ্গে মিশে একটি আলাদা ধ্বনি তৈরি করে। যেমন:
■ /ai/যেমন: eye, high
■ /oi/যেমন: boy, coin
■ /au/যেমন: cow, now
অর্থাৎ, স্বরবর্ণগুলো ঝটপট একে অন্যে মিশে যায় আর একটি নতুন সুর তৈরি করে।
৩. অদ্ভুত ধ্বনি (Special sounds)
‘th’ ধ্বনি দুই রকম:
■ নরম ‘th’ যেমন: this, that
■ শক্ত ‘th’ যেমন: think, thank
অনেকের এটি শিখতে কষ্ট হয়। এর কারণ এটি অনেক ভাষায় থাকে না।
‘r’ ধ্বনি ইংরেজিতে ‘r’ অনেক জায়গায় গলায় না এসে জিভ দিয়ে উচ্চারিত হয়।
ধ্বনি মিশ্রণের মজা
আমাদের মুখে হাজারও ছোট ছোট ধ্বনি মিলে বড় শব্দ গড়ে। ঠিক যেমন রং মিশিয়ে ছবি তৈরি হয়, তেমনি ধ্বনি মিশিয়ে ভাষার গান তৈরি হয়।
অনুশীলন
■ ‘sing’, ‘song’, ‘sink’ উচ্চারণ করে শোনো, নাকে বাতাস কেমন যাচ্ছে
খেয়াল করো।
■ ‘high’, ‘boy’, ‘cow’ উচ্চারণ করে শুনে দেখো স্বরবর্ণগুলো কেমন মিশে যাচ্ছে।
[চলবে]

আমরা এ পর্যন্ত জেনেছি ধ্বনি মানে শব্দের ছোট ছোট আওয়াজ। আর সেগুলো দুই ধরনের হয়ে থাকে। একটি স্বরবর্ণ। অন্যটি ব্যঞ্জনবর্ণ। কিন্তু ইংরেজিতে আরও কিছু ধ্বনি আছে, যেগুলো একটু বিশেষ। যেমন:
১. অনুনাসিক ধ্বনি (Nasal sounds)
এ ধ্বনি উচ্চারণের সময় বাতাস নাক
দিয়ে বের হয়।
সহজ উদাহরণ
■ m যেমন: man
■ n যেমন: net
■ ng যেমন: sing
আপনি যখন ‘ম’ বা ‘ন’ উচ্চারণ করেন, একটু খেয়াল করে দেখবেন বাতাস নাক দিয়ে বাইরে চলে যাচ্ছে। এটিই হলো অনুনাসিক।
২. দ্বিস্বরবর্ণ (Diphthongs)
দুটি স্বরবর্ণ একসঙ্গে মিশে একটি আলাদা ধ্বনি তৈরি করে। যেমন:
■ /ai/যেমন: eye, high
■ /oi/যেমন: boy, coin
■ /au/যেমন: cow, now
অর্থাৎ, স্বরবর্ণগুলো ঝটপট একে অন্যে মিশে যায় আর একটি নতুন সুর তৈরি করে।
৩. অদ্ভুত ধ্বনি (Special sounds)
‘th’ ধ্বনি দুই রকম:
■ নরম ‘th’ যেমন: this, that
■ শক্ত ‘th’ যেমন: think, thank
অনেকের এটি শিখতে কষ্ট হয়। এর কারণ এটি অনেক ভাষায় থাকে না।
‘r’ ধ্বনি ইংরেজিতে ‘r’ অনেক জায়গায় গলায় না এসে জিভ দিয়ে উচ্চারিত হয়।
ধ্বনি মিশ্রণের মজা
আমাদের মুখে হাজারও ছোট ছোট ধ্বনি মিলে বড় শব্দ গড়ে। ঠিক যেমন রং মিশিয়ে ছবি তৈরি হয়, তেমনি ধ্বনি মিশিয়ে ভাষার গান তৈরি হয়।
অনুশীলন
■ ‘sing’, ‘song’, ‘sink’ উচ্চারণ করে শোনো, নাকে বাতাস কেমন যাচ্ছে
খেয়াল করো।
■ ‘high’, ‘boy’, ‘cow’ উচ্চারণ করে শুনে দেখো স্বরবর্ণগুলো কেমন মিশে যাচ্ছে।
[চলবে]

বিধিবিধানের তোয়াক্কা না করেই বিলাসবহুল সরকারি গাড়ি ব্যবহার করছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের (ইইডি) বিশেষ ভারপ্রাপ্ত তিন কর্মকর্তা (ওএসডি)। তাঁরা হলেন সাবেক প্রধান প্রকৌশলী (রুটিন দায়িত্ব) মো. রায়হান বাদশা, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আফরোজা বেগম ও সমীর কুমার রজক দাস।
১২ ডিসেম্বর ২০২৪
প্রতিবছর বাংলাদেশের অসংখ্য শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি কাঙ্ক্ষিত আসনে জায়গা করে নেওয়ার। তুলনামূলক কম খরচে মানসম্মত শিক্ষা, অভিজ্ঞ শিক্ষক ও আবাসিক সুযোগ-সুবিধার কারণে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এখনো শিক্ষার্থীদের কাছে সবচেয়ে আকর্ষণীয় গন্তব্য।
২ ঘণ্টা আগে
চীনে নানজিং বিশ্ববিদ্যালয় সিএসসি বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী এ স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তিতে অর্থায়ন করবে চীনা সরকার। বৃত্তিটির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির নানজিং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ও ডক্টরাল (পিএইচডি) ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
২ ঘণ্টা আগে
সম্পত্তি-সংক্রান্ত আইন বলতে মোট পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ আইনকে বোঝায়। বিচার বিভাগীয় পরীক্ষার প্রস্তুতিতে এগুলোর প্রতিটিই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। অনেক শিক্ষার্থীর কাছেই বিষয়গুলো শুরুতে জটিল মনে হয়। তবে একটু পরিকল্পিত ও গোছানোভাবে পড়াশোনা করলে প্রিলিমিনারি ও লিখিত—দুই পরীক্ষাতেই এখানে ভালো...
২ ঘণ্টা আগে