রাহুল শর্মা, ঢাকা
অবশেষে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী প্রধান শিক্ষক পদ সৃষ্টি হচ্ছে। তবে সব বিদ্যালয়ে নয়, আপাতত সাড়ে ৯ হাজার বিদ্যালয়ে পদ সৃষ্টিতে অনুমোদন দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এখন অর্থ মন্ত্রণালয় ও সচিব কমিটির অনুমোদন শেষে তা যাবে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে। সেখানে অনুমোদনের পর শুরু হবে নিয়োগপ্রক্রিয়া। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।
সূত্র বলছে, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় দেশের প্রতিটি বিদ্যালয়ের জন্য একজন করে সহকারী প্রধান শিক্ষক পদ সৃষ্টির প্রস্তাব দেয়। তবে সে প্রস্তাবে সায় দেয়নি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। তারা শুধু যেসব বিদ্যালয়ে আড়াই শতাধিক শিক্ষার্থী রয়েছে—এমন বিদ্যালয়ের জন্য ৯ হাজার ৫৭২টি পদ অনুমোদন দিয়েছে। ১৬ অক্টোবর পদ সৃষ্টির নথি অনুমোদন হয়েছে।
জানতে চাইলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (বিদ্যালয়) মাসুদ আকতার খান গত রোববার আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সাড়ে ৯ হাজার সহকারী প্রধান শিক্ষক পদ অনুমোদন দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এখন অর্থ মন্ত্রণালয়, সচিব কমিটি ও প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের অনুমোদন শেষে পরবর্তী কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে।
সরাসরি নাকি পদোন্নতির মাধ্যমে এসব পদ পূরণ করা হবে, এ বিষয়টি এখনো চূড়ান্ত হয়নি বলেও জানান মাসুদ আকতার। তিনি বলেন, পদ সৃষ্টির চূড়ান্ত অনুমোদন শেষে বিধি তৈরি করা হবে। তখনই বিষয়টি স্পষ্ট হবে। কবে নাগাদ নতুন পদ সৃষ্টির সব কাজ শেষ হবে—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে নির্দিষ্ট দিনক্ষণ বলা সম্ভব নয়।’
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক প্রতিবেদন-২০২৩-এর তথ্য বলছে, বর্তমানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে ৬৫ হাজার ৫৬৫টি। এগুলোতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ কোটি ৭১ লাখ ৬২ হাজার ৩৬৫ জন। শিক্ষক আছেন ৩ লাখ ৬২ হাজার ৭০৯ জন।
জানা যায়, ২০১০ সালের জাতীয় শিক্ষানীতিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একজন করে সহকারী প্রধান শিক্ষক পদ সৃষ্টির কথা বলা হয়।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী প্রধান শিক্ষক পদ সৃষ্টির আগে সহকারী শিক্ষকদের দশম গ্রেড দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সমাজের সভাপতি শাহিনূর আল আমীন। তিনি বলেন, এখনই পদ সৃষ্টি করলে সহকারী শিক্ষকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। আগে সহকারীদের দশম গ্রেড দিয়ে তারপর সহকারী প্রধান শিক্ষক পদ সৃষ্টি হলে বর্তমানে যাঁরা সহকারী শিক্ষক হিসেবে আছেন, তাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন না।
অবশেষে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী প্রধান শিক্ষক পদ সৃষ্টি হচ্ছে। তবে সব বিদ্যালয়ে নয়, আপাতত সাড়ে ৯ হাজার বিদ্যালয়ে পদ সৃষ্টিতে অনুমোদন দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এখন অর্থ মন্ত্রণালয় ও সচিব কমিটির অনুমোদন শেষে তা যাবে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে। সেখানে অনুমোদনের পর শুরু হবে নিয়োগপ্রক্রিয়া। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।
সূত্র বলছে, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় দেশের প্রতিটি বিদ্যালয়ের জন্য একজন করে সহকারী প্রধান শিক্ষক পদ সৃষ্টির প্রস্তাব দেয়। তবে সে প্রস্তাবে সায় দেয়নি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। তারা শুধু যেসব বিদ্যালয়ে আড়াই শতাধিক শিক্ষার্থী রয়েছে—এমন বিদ্যালয়ের জন্য ৯ হাজার ৫৭২টি পদ অনুমোদন দিয়েছে। ১৬ অক্টোবর পদ সৃষ্টির নথি অনুমোদন হয়েছে।
জানতে চাইলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (বিদ্যালয়) মাসুদ আকতার খান গত রোববার আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সাড়ে ৯ হাজার সহকারী প্রধান শিক্ষক পদ অনুমোদন দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এখন অর্থ মন্ত্রণালয়, সচিব কমিটি ও প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের অনুমোদন শেষে পরবর্তী কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে।
সরাসরি নাকি পদোন্নতির মাধ্যমে এসব পদ পূরণ করা হবে, এ বিষয়টি এখনো চূড়ান্ত হয়নি বলেও জানান মাসুদ আকতার। তিনি বলেন, পদ সৃষ্টির চূড়ান্ত অনুমোদন শেষে বিধি তৈরি করা হবে। তখনই বিষয়টি স্পষ্ট হবে। কবে নাগাদ নতুন পদ সৃষ্টির সব কাজ শেষ হবে—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে নির্দিষ্ট দিনক্ষণ বলা সম্ভব নয়।’
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক প্রতিবেদন-২০২৩-এর তথ্য বলছে, বর্তমানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে ৬৫ হাজার ৫৬৫টি। এগুলোতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ কোটি ৭১ লাখ ৬২ হাজার ৩৬৫ জন। শিক্ষক আছেন ৩ লাখ ৬২ হাজার ৭০৯ জন।
জানা যায়, ২০১০ সালের জাতীয় শিক্ষানীতিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একজন করে সহকারী প্রধান শিক্ষক পদ সৃষ্টির কথা বলা হয়।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী প্রধান শিক্ষক পদ সৃষ্টির আগে সহকারী শিক্ষকদের দশম গ্রেড দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সমাজের সভাপতি শাহিনূর আল আমীন। তিনি বলেন, এখনই পদ সৃষ্টি করলে সহকারী শিক্ষকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। আগে সহকারীদের দশম গ্রেড দিয়ে তারপর সহকারী প্রধান শিক্ষক পদ সৃষ্টি হলে বর্তমানে যাঁরা সহকারী শিক্ষক হিসেবে আছেন, তাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন না।
তিনটি শর্তে ড. এহতেসাম উল হককে মহাপরিচালক করা হয়েছে। সেগুলো হলো—এই চলতি দায়িত্ব কোনো পদোন্নতি নয়। এই দায়িত্বের কারণে তিনি পদোন্নতি দাবি করতে পারবেন না। এই পদে নিয়মিত পদোন্নতির মাধ্যমে কর্মকর্তা নিয়োগ করা হলে তার যোগদানের তারিখ থেকে এই চলতি দায়িত্বের আদেশটি বাতিল বলে গণ্য হবে...
১০ মিনিট আগেমূল ভাবার্থ ঠিক রেখে কোনো বাক্য (বা তার কিছু অংশ) অন্যভাবে বলাকে ইংরেজিতে প্যারাফ্রেজ বলে। রিডিং, রাইটিংয়ের মতো লিসনিংয়ের ক্ষেত্রেও প্যারাফ্রেজ করার দক্ষতা খুব জরুরি। কারণ লিসনিং এর প্রায় প্রতিটি প্রশ্নের জবাব রেকর্ডিং-এ প্যারাফ্রেজ করে বলে। প্যারাফ্রেজ করার কিছু নিয়ম নিম্নে আলোচনা করা...
৬ ঘণ্টা আগেবিদেশে উচ্চশিক্ষা নিতে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের কাছে জনপ্রিয় গন্তব্য কানাডা। দেশটিতে কম টিউশন ফি, আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষাব্যবস্থা এবং পড়াশোনা শেষে নাগরিকত্ব ও চাকরির সুযোগ কানাডাকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে।
৬ ঘণ্টা আগেআয়ারল্যান্ডের গ্রিফিথ কলেজে নেটওয়ার্ক অ্যান্ড ইনফরমেশন সিকিউরিটির ওপর মাস্টার্স করছেন সাদিয়া ইসলাম ইরা। আয়ারল্যান্ডে উচ্চশিক্ষা নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন নাদিম মজিদ।
৭ ঘণ্টা আগে