নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁসের সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তবে গুজব রটাতে পারে। গুজব রটালে কঠোর শাস্তি দেওয়া হবে। এ ছাড়া সোশ্যাল মিডিয়া স্ট্রংলি মনিটরিং হচ্ছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
আজ সকালে রাজধানীর বাড্ডা উচ্চবিদ্যালয়ে এসএসসি পরীক্ষাকেন্দ্র পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা জানান। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘সোশ্যাল মিডিয়া স্ট্রংলি মনিটরিং হচ্ছে। কেউ গুজব ছড়ানোর চেষ্টা করলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
পরীক্ষায় ভুল প্রশ্ন বিতরণ প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘গতবার যে কয়েকটি স্থানে ভুল হয়েছে, তাদের সেই ভুলের কড়া মাশুল দিতে হয়েছে। অতএব আশা করি, কেন্দ্রগুলোতে যাঁরা দায়িত্বে থাকেন, ভুল যেন কোনোভাবে না হয় সেদিকে খুবই সচেতন থাকবেন।’
বাড্ডা উচ্চবিদ্যালয় অপরিষ্কার নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘দেখলাম বাচ্চারা সময়মতো এসেছে, যে কক্ষগুলোতে তাদের বসার ব্যবস্থা করা হয়েছে, সেগুলো অনেক ভালো। বাচ্চাদের মধ্যে একটা স্বতঃস্ফূর্ততা আছে। তবে স্কুলের ভেতরটা অপরিষ্কার। পরীক্ষার জন্য স্কুলটা তারা পরিষ্কার করতে পারত।’
নতুন কারিকুলাম সংশোধনী চার মাস পর দেওয়া হলো। এত দেরিতে দেওয়ার কারণে শিক্ষার্থীর ওপর কোনো প্রভাব পড়বে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘না, একেবারে দেরি হয়নি। সংশোধনী কিন্তু সারা বইজুড়ে এমনটা নয়। কোনো কোনো বিশেষ বিশেষ বিষয় ছিল, আমার সেই বিষয়গুলোকে বলেছি একটু পরে পড়াতে। আর অন্যগুলো কিন্তু পোড়ানো চলছিলই। এবার যেহেতু পড়ার ধরন একটু ভিন্ন, কাজেই কোনো অসুবিধা হবে না।’
আগামী বছর পরীক্ষার ধরন কেমন হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘এ বিষয় নিয়ে আমরা শিগগির বসব। কারণ আগের বছর যারা পরীক্ষা দেবে তারা পূর্ণ প্রস্তুতির সময় পেয়েছে কি না এবং আমরা যেহেতু সময়টা আরও এগিয়ে আনার চেষ্টা করব, সে জন্য নানা বিষয় আছে। শিক্ষকদের ফিডব্যাক নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আমাদের নিজেদের মতো একটা সিদ্ধান্ত নিলাম, সেটা তো ঠিক হবে না।’
করোনার কারণে লন্ডভন্ড হওয়া শিক্ষাসূচি ধীরে ধীরে ঠিক করা হচ্ছে জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, গত বছর পরীক্ষাটা আরও এগিয়ে আনা যেত। কিন্তু বন্যার কারণে পিছিয়ে দেওয়া হয়। এবার গত বছরের থেকে অনেক এগিয়ে আনা হয়েছে। আগামী বছর চেষ্টা করব স্বাভাবিকের যত কাছাকাছি যেতে পারি।
বোর্ড থেকে আগে পাঠালেও অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরীক্ষার আগের দিন এডমিট কার্ড দেয়, বিষয়টি দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘অনেক শিক্ষার্থীর বেতন কিছুটা বকেয়া থাকে। প্রতিষ্ঠানগুলো এডমিট কার্ডকে বেতন উদ্ধারের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে, যেটা একেবারেই ঠিক নয়। এটার জন্য তো জিম্মি করা ঠিক নয়। তবে খবর পেলে আমরা ব্যবস্থা নেব।’
প্রতিষ্ঠানের ভুলের কারণে অনেক শিক্ষার্থীর পরীক্ষা অনিশ্চিত হওয়া প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘পরীক্ষার্থীও যদি শেষ দিন পর্যন্ত এডমিট কার্ডের অপেক্ষা করে, তাহলে সেটা ঠিক নয়। পাঁচ-সাত দিন আগে অভিভাবকদের বোর্ডের সঙ্গে একটু যোগাযোগ করা উচিত। তাদের সচেতন হওয়া উচিত। অভিভাবকেরা যদি জানান প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বে অবহেলা আছে, তাহলে আমরা নিশ্চয়ই ব্যবস্থা নেব।’
আগস্টের মাঝামাঝি এইচএসসি পরীক্ষা হবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আশা করছি আগস্টের মাঝামাঝি পরীক্ষা হবে। তবে এখনো পরীক্ষার দিন ঠিক হয়নি।
এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁসের সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তবে গুজব রটাতে পারে। গুজব রটালে কঠোর শাস্তি দেওয়া হবে। এ ছাড়া সোশ্যাল মিডিয়া স্ট্রংলি মনিটরিং হচ্ছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
আজ সকালে রাজধানীর বাড্ডা উচ্চবিদ্যালয়ে এসএসসি পরীক্ষাকেন্দ্র পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা জানান। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘সোশ্যাল মিডিয়া স্ট্রংলি মনিটরিং হচ্ছে। কেউ গুজব ছড়ানোর চেষ্টা করলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
পরীক্ষায় ভুল প্রশ্ন বিতরণ প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘গতবার যে কয়েকটি স্থানে ভুল হয়েছে, তাদের সেই ভুলের কড়া মাশুল দিতে হয়েছে। অতএব আশা করি, কেন্দ্রগুলোতে যাঁরা দায়িত্বে থাকেন, ভুল যেন কোনোভাবে না হয় সেদিকে খুবই সচেতন থাকবেন।’
বাড্ডা উচ্চবিদ্যালয় অপরিষ্কার নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘দেখলাম বাচ্চারা সময়মতো এসেছে, যে কক্ষগুলোতে তাদের বসার ব্যবস্থা করা হয়েছে, সেগুলো অনেক ভালো। বাচ্চাদের মধ্যে একটা স্বতঃস্ফূর্ততা আছে। তবে স্কুলের ভেতরটা অপরিষ্কার। পরীক্ষার জন্য স্কুলটা তারা পরিষ্কার করতে পারত।’
নতুন কারিকুলাম সংশোধনী চার মাস পর দেওয়া হলো। এত দেরিতে দেওয়ার কারণে শিক্ষার্থীর ওপর কোনো প্রভাব পড়বে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘না, একেবারে দেরি হয়নি। সংশোধনী কিন্তু সারা বইজুড়ে এমনটা নয়। কোনো কোনো বিশেষ বিশেষ বিষয় ছিল, আমার সেই বিষয়গুলোকে বলেছি একটু পরে পড়াতে। আর অন্যগুলো কিন্তু পোড়ানো চলছিলই। এবার যেহেতু পড়ার ধরন একটু ভিন্ন, কাজেই কোনো অসুবিধা হবে না।’
আগামী বছর পরীক্ষার ধরন কেমন হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘এ বিষয় নিয়ে আমরা শিগগির বসব। কারণ আগের বছর যারা পরীক্ষা দেবে তারা পূর্ণ প্রস্তুতির সময় পেয়েছে কি না এবং আমরা যেহেতু সময়টা আরও এগিয়ে আনার চেষ্টা করব, সে জন্য নানা বিষয় আছে। শিক্ষকদের ফিডব্যাক নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আমাদের নিজেদের মতো একটা সিদ্ধান্ত নিলাম, সেটা তো ঠিক হবে না।’
করোনার কারণে লন্ডভন্ড হওয়া শিক্ষাসূচি ধীরে ধীরে ঠিক করা হচ্ছে জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, গত বছর পরীক্ষাটা আরও এগিয়ে আনা যেত। কিন্তু বন্যার কারণে পিছিয়ে দেওয়া হয়। এবার গত বছরের থেকে অনেক এগিয়ে আনা হয়েছে। আগামী বছর চেষ্টা করব স্বাভাবিকের যত কাছাকাছি যেতে পারি।
বোর্ড থেকে আগে পাঠালেও অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরীক্ষার আগের দিন এডমিট কার্ড দেয়, বিষয়টি দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘অনেক শিক্ষার্থীর বেতন কিছুটা বকেয়া থাকে। প্রতিষ্ঠানগুলো এডমিট কার্ডকে বেতন উদ্ধারের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে, যেটা একেবারেই ঠিক নয়। এটার জন্য তো জিম্মি করা ঠিক নয়। তবে খবর পেলে আমরা ব্যবস্থা নেব।’
প্রতিষ্ঠানের ভুলের কারণে অনেক শিক্ষার্থীর পরীক্ষা অনিশ্চিত হওয়া প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘পরীক্ষার্থীও যদি শেষ দিন পর্যন্ত এডমিট কার্ডের অপেক্ষা করে, তাহলে সেটা ঠিক নয়। পাঁচ-সাত দিন আগে অভিভাবকদের বোর্ডের সঙ্গে একটু যোগাযোগ করা উচিত। তাদের সচেতন হওয়া উচিত। অভিভাবকেরা যদি জানান প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বে অবহেলা আছে, তাহলে আমরা নিশ্চয়ই ব্যবস্থা নেব।’
আগস্টের মাঝামাঝি এইচএসসি পরীক্ষা হবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আশা করছি আগস্টের মাঝামাঝি পরীক্ষা হবে। তবে এখনো পরীক্ষার দিন ঠিক হয়নি।
১৫ জুলাই, ২০২৪, সন্ধ্যায় হঠাৎ সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করতে গিয়ে দেখি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগের বর্বর হামলা চালিয়েছে। মনে হলো, এত দিন কো-কারিকুলার অ্যাকটিভিটিসে অংশ নিয়েছি যেসব শিক্ষার্থীদের সঙ্গে, আর এখন সেসব শিক্ষার্থীরাই নির্যাতিত; তাদের পাশে দাঁড়ানোই হবে সত্যিকারের
৩৬ মিনিট আগে২০২৪ সালের জুলাইয়ের শুরুতে কোটা আন্দোলন আমাদের কাছে ছিল শুধুই টিভি স্ক্রিন আর সোশ্যাল মিডিয়ার ফিডের দৃশ্য। কিন্তু ১০ জুলাইয়ের পর রামপুরা-বাড্ডা এলাকায় উত্তপ্ত হয়ে উঠল পরিবেশ; ছোট ছোট অবরোধ, স্লোগান আর পোস্টারে শহর যেন বদলে যেতে লাগল। ১৪ জুলাইয়ের পর তৎকালীন শেখ হাসিনা সরকারের বেফাঁস মন্তব্য আগুনে
২ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালে বাতিল হওয়া কোটা পদ্ধতি পূর্ণরূপে পুনর্বহাল হলে সারা দেশের মতো বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও ২০২৪ সালের ৫ জুন আন্দোলনে সক্রিয় হন। বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম প্রতিবাদ হয় ৩০ জুন। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন বাংলা বিভাগের শামসুর রহমান সুমন, ইংরেজি বিভাগের...
৮ ঘণ্টা আগেবুটেক্সে আমাদের ব্যাচের ক্লাস শুরু হয় ২০০৭ সালের এপ্রিলে। এরপর থেকেই নিয়মিত ক্লাস-ল্যাব করা, অ্যাসাইনমেন্ট জমা দেওয়া ইত্যাদি নিয়ে বেশ ব্যস্ত সময় পার করেছি। বুটেক্সে পড়াকালে আমার বিদেশে উচ্চশিক্ষার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি হয়।
৮ ঘণ্টা আগে