নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলা ভাষাভাষীদের যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম হলো ইংরেজি। তাই ইংরেজি জানা ও বোঝার বিকল্প নেই। আজ বুধবার গ্রিন ইউনিভার্সিটি আয়োজিত ‘ইএফল-ইএসএল টিচার এডুকেশন অ্যান্ড ইউজ অব টেকনোলজি ইন বাংলাদেশ: প্রেজেন্ট স্টেট অ্যান্ড ফিউচার ডিরেকশনস’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সিম্পোজিয়ামে বক্তারা এসব কথা বলেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগ ও সেন্টার ফর ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যান্ড কালচারাল স্টাডিজ টেসল–বিডির সহায়তায় এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, সমকালীন বিশ্ব ও উন্নয়নশীল দেশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে বাংলাদেশেও ইংরেজির গুরুত্ব ও চাহিদা বাড়ছে। উচ্চশিক্ষা বিশেষত বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে শিক্ষাদান ও গ্রহণ—উভয় ক্ষেত্রেই এই ভাষা অবশ্যম্ভাবী।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. খাজা ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘বর্তমানে বিশ্বে যোগাযোগের জন্য ইংরেজির বিকল্প নেই। একুশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার চিন্তা করলেও ইংরেজি জানতে হবে; যা শিক্ষক ও শিক্ষার্থী উভয়ের জন্য জরুরি।’
অনুষ্ঠানে ইংরেজি ভাষার গুরুত্ব ও সিম্পোজিয়ামের উদ্দেশ্য নিয়ে কথা বলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ও অনুষ্ঠানের সভাপতি অধ্যাপক ড. এম শহীদুল্লাহ। এ সময় তিনি ইংরেজিকে একুশ শতাব্দীর সবচেয়ে বড় চাওয়া এবং বিশেষত শিক্ষা ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রে এর প্রাসঙ্গিকতা ও অপরিহার্যতাও তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠানে ডিসটিংগুইশড গেস্ট হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদালয়ের সাবেক উপাচার্য ও গ্রিন বিজনেস স্কুলের অধ্যাপক ড. মো. গোলাম সামদানী ফকির। কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অধ্যাপক ড. সায়লা সুলতানা ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মো. মনিরুজ্জামান।
এ ছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন—যুক্তরাষ্ট্রের রাইডার ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ড. মারিয়া ভিলালোবস বুয়েহনার, যুক্তরাজ্যের ওয়ারউইক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. রিচার্ড স্মিথ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আরিফা রহমান, অধ্যাপক ড. এ এম এম হামিদুর রহমান, ড. রুবিনা হক, অধ্যাপক ড. সামসাদ মর্তুজাসহ আরও অনেকে।
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলা ভাষাভাষীদের যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম হলো ইংরেজি। তাই ইংরেজি জানা ও বোঝার বিকল্প নেই। আজ বুধবার গ্রিন ইউনিভার্সিটি আয়োজিত ‘ইএফল-ইএসএল টিচার এডুকেশন অ্যান্ড ইউজ অব টেকনোলজি ইন বাংলাদেশ: প্রেজেন্ট স্টেট অ্যান্ড ফিউচার ডিরেকশনস’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সিম্পোজিয়ামে বক্তারা এসব কথা বলেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগ ও সেন্টার ফর ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যান্ড কালচারাল স্টাডিজ টেসল–বিডির সহায়তায় এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, সমকালীন বিশ্ব ও উন্নয়নশীল দেশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে বাংলাদেশেও ইংরেজির গুরুত্ব ও চাহিদা বাড়ছে। উচ্চশিক্ষা বিশেষত বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে শিক্ষাদান ও গ্রহণ—উভয় ক্ষেত্রেই এই ভাষা অবশ্যম্ভাবী।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. খাজা ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘বর্তমানে বিশ্বে যোগাযোগের জন্য ইংরেজির বিকল্প নেই। একুশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার চিন্তা করলেও ইংরেজি জানতে হবে; যা শিক্ষক ও শিক্ষার্থী উভয়ের জন্য জরুরি।’
অনুষ্ঠানে ইংরেজি ভাষার গুরুত্ব ও সিম্পোজিয়ামের উদ্দেশ্য নিয়ে কথা বলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ও অনুষ্ঠানের সভাপতি অধ্যাপক ড. এম শহীদুল্লাহ। এ সময় তিনি ইংরেজিকে একুশ শতাব্দীর সবচেয়ে বড় চাওয়া এবং বিশেষত শিক্ষা ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রে এর প্রাসঙ্গিকতা ও অপরিহার্যতাও তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠানে ডিসটিংগুইশড গেস্ট হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদালয়ের সাবেক উপাচার্য ও গ্রিন বিজনেস স্কুলের অধ্যাপক ড. মো. গোলাম সামদানী ফকির। কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অধ্যাপক ড. সায়লা সুলতানা ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মো. মনিরুজ্জামান।
এ ছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন—যুক্তরাষ্ট্রের রাইডার ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ড. মারিয়া ভিলালোবস বুয়েহনার, যুক্তরাজ্যের ওয়ারউইক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. রিচার্ড স্মিথ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আরিফা রহমান, অধ্যাপক ড. এ এম এম হামিদুর রহমান, ড. রুবিনা হক, অধ্যাপক ড. সামসাদ মর্তুজাসহ আরও অনেকে।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ঈদুল আজহার নামাজের জামাত সকাল সাড়ে ৬টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলার মাঠে অনুষ্ঠিত হবে।
৩ দিন আগেরাজধানীর সাতটি কলেজে শিক্ষার্থীদের সেবামূলক কাজ সহজীকরণের লক্ষ্যে ‘হেল্প ডেস্ক’ চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ উদ্যোগের ফলে শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে স্থাপন করা ডেস্কে গিয়ে একাডেমিক ও প্রশাসনিক যেকোনো সমস্যার তাৎক্ষণিক সমাধান পাবেন। ঈদুল আজহার ছুটির পর এ উদ্যোগ দৃশ্যমান হবে বলে জানিয়েছে কর্ত
৩ দিন আগেএকটি গুরুত্বপূর্ণ পদে পদায়নের জন্য শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরারকে (সি আর আবরার) এক কোটি টাকা ঘুষের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। ওই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন তিনি। আজ বুধবার বিকেলে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
৩ দিন আগে২০২৭ সাল থেকে পরিমার্জিত কারিকুলাম পুরোপুরি চালু করতে কাজ শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার। নতুন এই কারিকুলামে দায়, দরদ ও ইনসাফ শব্দগুলো ব্যবহার করতে হলে জাতীয় ঐকমত্যের প্রয়োজন রয়েছে বলেও মনে করেন তিনি।
৩ দিন আগে