নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা উপাচার্য, উপ-উপাচার্য এবং কোষাধ্যক্ষ ছাড়াই ১৮টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা কার্যক্রম চলছে। এ ছাড়া অবৈধ ক্যাম্পাস পরিচালনা, আদালতের স্থগিত আদেশ নিয়ে ক্যাম্পাস পরিচালনা, অনুমোদন ছাড়া শিক্ষাকার্যক্রম পরিচালনা, ট্রাস্টি বোর্ড নিয়ে মামলাসহ নানা সমস্যা চলছে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে। সমস্যায় কণ্টকিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ২৬। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার ব্যাপারে শিক্ষার্থীদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছে।
তবে গতকাল বৃহস্পতিবার ইউজিসির গণবিজ্ঞপ্তিতে ২৫টি নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এই ২৫টি বিশ্ববিদ্যালয় হলো ইবাইস ইউনিভার্সিটি, আমেরিকা বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি, দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়, কুইন্স ইউনিভার্সিটি, দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, টাইমস ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব ডেভেলপমেন্ট অলটারনেটিভ, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি, ইবাইস ইউনিভার্সিটি, সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি, কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, জেড এইচ সিকদার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পুন্ড্রু ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি, রূপায়ণ এ কে এম শামসুজ্জোহা বিশ্ববিদ্যালয়, আহ্ছানিয়া মিশন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, শাহ মখদুম ম্যানেজমেন্ট ইউনিভার্সিটি, খুলনা খান বাহাদুর আহছানউল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, মাইক্রোল্যান্ড ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি এবং শেখ হাসিনা ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি।
গতকাল ইউজিসির গণবিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, দেশে ১০৮টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন রয়েছে। এর মধ্যে ৯৯টিতে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় অননুমোদিত ক্যাম্পাস, অননুমোদিত প্রোগ্রাম এবং অনুমোদিত আসনের বেশি আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এসব বিশ্ববিদ্যালয়কে অননুমোদিত ও অবৈধভাবে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা থেকে বিরত থাকতে কমিশন থেকে একাধিকবার সতর্ক ও নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হলেও কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আদালতের স্থগিতাদেশ নিয়ে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
‘নিয়মানুযায়ী বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অর্জিত ডিগ্রির মূল সার্টিফিকেটে স্বাক্ষরকারী হবেন সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগকৃত উপাচার্য ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক। শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনাকারী ৯৯টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে নয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রপতির নিয়োগকৃত উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ রয়েছেন। ৬৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য, ২২টিতে উপ-উপাচার্য এবং ৫৬টি বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা কোষাধ্যক্ষ রয়েছে। ১৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগকৃত ভিসি, প্রো-ভিসি ও ট্রেজারার পদে কোনো ব্যক্তি নিয়োজিত নেই।’
ইউজিসি বলছে, যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ছয় মাসের বেশি সময় ধরে রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ নেই সেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি না হতে পরামর্শ দেওয়া হলো। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আগে সঠিক তথ্য যাচাই করে শিক্ষার্থীদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার অনুরোধ করে কমিশন বলছে, কেউ অননুমোদিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অননুমোদিত ক্যাম্পাস, অননুমোদিত প্রোগ্রাম এবং অনুমোদিত প্রোগ্রামে কমিশন নির্ধারিত আসনসংখ্যার বিপরীতে অতিরিক্ত আসনে ভর্তি হয়ে প্রতারিত হলে এবং এর ফলে পরবর্তীতে কোনো আইনগত সমস্যার সম্মুখীন হলে কিংবা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষিত হলে অথবা সংশ্লিষ্ট প্রোগ্রাম বাতিল হলে বা অনুমোদিত আসনসংখ্যার অধিক আসনে ভর্তি হওয়ার কারণে সনদ বাতিল হলে তার দায়-দায়িত্ব ইউজিসির ওপর বর্তাবে না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আআমস আরেফিন সিদ্দিক মনে করেন কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষ পদ কখনোই ফাঁকা রাখা উচিত না। তিনি বলেন, ‘এসব পদ শূন্য থাকলে তারা তো ভালোমতো শিক্ষা কার্যক্রম চালাতে পারবে না।’ তিনি বলেন, যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে জটিলতা আছে সেখানে ভর্তি হতে শিক্ষার্থীদের সতর্ক না করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেওয়া উচিত। এভাবে গণবিজ্ঞপ্তি দিলে শিক্ষার্থীরা দ্বিধায় পড়ে যেতে পারে। কোন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন কোন কোর্সে শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে না সে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেই নির্দেশ দিতে হবে।
কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের কী অবস্থা
ইবাইস ইউনিভার্সিটির কোনো অনুমোদিত ঠিকানা নেই। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ নেই। আমেরিকা বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটিতে বারিধারার নর্দ্দার ঠিকানায় শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার মতো সুযোগ-সুবিধা না থাকায় শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার অনুমোদন দেওয়া হয়নি। এই বিশ্ববিদ্যালয়েও রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ নেই।
কুইন্স ইউনিভার্সিটি সরকার বন্ধ করে দিলে ২০১৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয় এক বছরের জন্য এর শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার অনুমতি দিলেও তারা তা শুরু করতে পারেনি। দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা সরকার বন্ধ করে দিলে আদালতে গিয়ে পক্ষে রায় পায়। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়টি ট্রাস্টি বোর্ড দুই ভাগে ভাগ হয়ে একাধিক মামলা করে। উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরে বিশ্ববিদ্যালয়টির যে ঠিকানা দেওয়া আছে সরেজমিনে সেটির কোনো অস্তিত্ব পায়নি ইউজিসি।
টাইমস ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশকে ২০১৫ সালের ১৫ নভেম্বর ১০টি প্রোগ্রামের অনুমোদন দিয়ে শিক্ষা কার্যক্রম শুরুর অনুমোদন দেওয়া হয়। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়টি ২০১৪ সালের ১ জানুয়ারি থেকে বিবিএ, এমবিএ, এলএলবি (অনার্স) ও এলএলএম প্রোগ্রামে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করে। পরে এই চারটি প্রোগ্রামের ভুতাপেক্ষ অনুমোদন চেয়ে কমিশনে আবেদন করলে ইউজিসি অনুমোদন দেয়নি। সরকার ও ইউজিসির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা বিশ্ববিদ্যালয়টির মামলা চলছে।
সাউদার্ন ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হলেও আদালতে গিয়ে তারা পক্ষে রায় পেয়েছে। পরে ইউজিসি তাদের আদেশ প্রত্যাহার করলেও এই বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে আদালতে একাধিক মামলা আছে। গণবিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচটি প্রোগ্রামে শিক্ষার্থী ভর্তি নিয়ে হাই কোর্ট স্থগিতাদেশ দিয়েছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে শীর্ষ তিন পদে রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা প্রতিনিধি নেই।
সরকারের অনুমোদন পেলেও রূপায়ণ এ কে এম শামসুজ্জোহা বিশ্ববিদ্যালয়, আহসানিয়া মিশন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, শাহ মখদুম ম্যানেজমেন্ট ইউনিভার্সিটি, খুলনা খান বাহাদুর আহছানউল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, মাইক্রোল্যান্ড ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি এবং শেখ হাসিনা ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজিকে শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমতি দেওয়া হয়নি। এ ছাড়া দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ক্যাম্পাস বন্ধ করে দিয়েছে সরকার।
ইউজিসির সদস্য অধ্যাপক দিল আফরোজা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে সমস্যা আছে সেগুলো বন্ধ করার মতো ক্ষমতা কমিশনের হাতে নেই। তাই আমরা কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে কী কী জটিলতা রয়েছে সেসব তুলে ধরে শিক্ষার্থীদের সেসব বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি হতে সতর্কতা জারি করেছি। কিছু বিশ্ববিদ্যালয় আদালতে রিট করে পক্ষে রায় পাওয়ায় সেসব বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করা যাচ্ছে না।’

রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা উপাচার্য, উপ-উপাচার্য এবং কোষাধ্যক্ষ ছাড়াই ১৮টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা কার্যক্রম চলছে। এ ছাড়া অবৈধ ক্যাম্পাস পরিচালনা, আদালতের স্থগিত আদেশ নিয়ে ক্যাম্পাস পরিচালনা, অনুমোদন ছাড়া শিক্ষাকার্যক্রম পরিচালনা, ট্রাস্টি বোর্ড নিয়ে মামলাসহ নানা সমস্যা চলছে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে। সমস্যায় কণ্টকিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ২৬। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার ব্যাপারে শিক্ষার্থীদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছে।
তবে গতকাল বৃহস্পতিবার ইউজিসির গণবিজ্ঞপ্তিতে ২৫টি নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এই ২৫টি বিশ্ববিদ্যালয় হলো ইবাইস ইউনিভার্সিটি, আমেরিকা বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি, দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়, কুইন্স ইউনিভার্সিটি, দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, টাইমস ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব ডেভেলপমেন্ট অলটারনেটিভ, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি, ইবাইস ইউনিভার্সিটি, সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি, কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, জেড এইচ সিকদার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পুন্ড্রু ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি, রূপায়ণ এ কে এম শামসুজ্জোহা বিশ্ববিদ্যালয়, আহ্ছানিয়া মিশন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, শাহ মখদুম ম্যানেজমেন্ট ইউনিভার্সিটি, খুলনা খান বাহাদুর আহছানউল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, মাইক্রোল্যান্ড ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি এবং শেখ হাসিনা ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি।
গতকাল ইউজিসির গণবিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, দেশে ১০৮টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন রয়েছে। এর মধ্যে ৯৯টিতে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় অননুমোদিত ক্যাম্পাস, অননুমোদিত প্রোগ্রাম এবং অনুমোদিত আসনের বেশি আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এসব বিশ্ববিদ্যালয়কে অননুমোদিত ও অবৈধভাবে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা থেকে বিরত থাকতে কমিশন থেকে একাধিকবার সতর্ক ও নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হলেও কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আদালতের স্থগিতাদেশ নিয়ে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
‘নিয়মানুযায়ী বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অর্জিত ডিগ্রির মূল সার্টিফিকেটে স্বাক্ষরকারী হবেন সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগকৃত উপাচার্য ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক। শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনাকারী ৯৯টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে নয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রপতির নিয়োগকৃত উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ রয়েছেন। ৬৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য, ২২টিতে উপ-উপাচার্য এবং ৫৬টি বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা কোষাধ্যক্ষ রয়েছে। ১৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগকৃত ভিসি, প্রো-ভিসি ও ট্রেজারার পদে কোনো ব্যক্তি নিয়োজিত নেই।’
ইউজিসি বলছে, যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ছয় মাসের বেশি সময় ধরে রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ নেই সেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি না হতে পরামর্শ দেওয়া হলো। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আগে সঠিক তথ্য যাচাই করে শিক্ষার্থীদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার অনুরোধ করে কমিশন বলছে, কেউ অননুমোদিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অননুমোদিত ক্যাম্পাস, অননুমোদিত প্রোগ্রাম এবং অনুমোদিত প্রোগ্রামে কমিশন নির্ধারিত আসনসংখ্যার বিপরীতে অতিরিক্ত আসনে ভর্তি হয়ে প্রতারিত হলে এবং এর ফলে পরবর্তীতে কোনো আইনগত সমস্যার সম্মুখীন হলে কিংবা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষিত হলে অথবা সংশ্লিষ্ট প্রোগ্রাম বাতিল হলে বা অনুমোদিত আসনসংখ্যার অধিক আসনে ভর্তি হওয়ার কারণে সনদ বাতিল হলে তার দায়-দায়িত্ব ইউজিসির ওপর বর্তাবে না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আআমস আরেফিন সিদ্দিক মনে করেন কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষ পদ কখনোই ফাঁকা রাখা উচিত না। তিনি বলেন, ‘এসব পদ শূন্য থাকলে তারা তো ভালোমতো শিক্ষা কার্যক্রম চালাতে পারবে না।’ তিনি বলেন, যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে জটিলতা আছে সেখানে ভর্তি হতে শিক্ষার্থীদের সতর্ক না করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেওয়া উচিত। এভাবে গণবিজ্ঞপ্তি দিলে শিক্ষার্থীরা দ্বিধায় পড়ে যেতে পারে। কোন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন কোন কোর্সে শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে না সে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেই নির্দেশ দিতে হবে।
কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের কী অবস্থা
ইবাইস ইউনিভার্সিটির কোনো অনুমোদিত ঠিকানা নেই। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ নেই। আমেরিকা বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটিতে বারিধারার নর্দ্দার ঠিকানায় শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার মতো সুযোগ-সুবিধা না থাকায় শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার অনুমোদন দেওয়া হয়নি। এই বিশ্ববিদ্যালয়েও রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ নেই।
কুইন্স ইউনিভার্সিটি সরকার বন্ধ করে দিলে ২০১৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয় এক বছরের জন্য এর শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার অনুমতি দিলেও তারা তা শুরু করতে পারেনি। দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা সরকার বন্ধ করে দিলে আদালতে গিয়ে পক্ষে রায় পায়। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়টি ট্রাস্টি বোর্ড দুই ভাগে ভাগ হয়ে একাধিক মামলা করে। উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরে বিশ্ববিদ্যালয়টির যে ঠিকানা দেওয়া আছে সরেজমিনে সেটির কোনো অস্তিত্ব পায়নি ইউজিসি।
টাইমস ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশকে ২০১৫ সালের ১৫ নভেম্বর ১০টি প্রোগ্রামের অনুমোদন দিয়ে শিক্ষা কার্যক্রম শুরুর অনুমোদন দেওয়া হয়। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়টি ২০১৪ সালের ১ জানুয়ারি থেকে বিবিএ, এমবিএ, এলএলবি (অনার্স) ও এলএলএম প্রোগ্রামে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করে। পরে এই চারটি প্রোগ্রামের ভুতাপেক্ষ অনুমোদন চেয়ে কমিশনে আবেদন করলে ইউজিসি অনুমোদন দেয়নি। সরকার ও ইউজিসির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা বিশ্ববিদ্যালয়টির মামলা চলছে।
সাউদার্ন ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হলেও আদালতে গিয়ে তারা পক্ষে রায় পেয়েছে। পরে ইউজিসি তাদের আদেশ প্রত্যাহার করলেও এই বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে আদালতে একাধিক মামলা আছে। গণবিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচটি প্রোগ্রামে শিক্ষার্থী ভর্তি নিয়ে হাই কোর্ট স্থগিতাদেশ দিয়েছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে শীর্ষ তিন পদে রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা প্রতিনিধি নেই।
সরকারের অনুমোদন পেলেও রূপায়ণ এ কে এম শামসুজ্জোহা বিশ্ববিদ্যালয়, আহসানিয়া মিশন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, শাহ মখদুম ম্যানেজমেন্ট ইউনিভার্সিটি, খুলনা খান বাহাদুর আহছানউল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, মাইক্রোল্যান্ড ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি এবং শেখ হাসিনা ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজিকে শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমতি দেওয়া হয়নি। এ ছাড়া দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ক্যাম্পাস বন্ধ করে দিয়েছে সরকার।
ইউজিসির সদস্য অধ্যাপক দিল আফরোজা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে সমস্যা আছে সেগুলো বন্ধ করার মতো ক্ষমতা কমিশনের হাতে নেই। তাই আমরা কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে কী কী জটিলতা রয়েছে সেসব তুলে ধরে শিক্ষার্থীদের সেসব বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি হতে সতর্কতা জারি করেছি। কিছু বিশ্ববিদ্যালয় আদালতে রিট করে পক্ষে রায় পাওয়ায় সেসব বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করা যাচ্ছে না।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা উপাচার্য, উপ-উপাচার্য এবং কোষাধ্যক্ষ ছাড়াই ১৮টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা কার্যক্রম চলছে। এ ছাড়া অবৈধ ক্যাম্পাস পরিচালনা, আদালতের স্থগিত আদেশ নিয়ে ক্যাম্পাস পরিচালনা, অনুমোদন ছাড়া শিক্ষাকার্যক্রম পরিচালনা, ট্রাস্টি বোর্ড নিয়ে মামলাসহ নানা সমস্যা চলছে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে। সমস্যায় কণ্টকিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ২৬। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার ব্যাপারে শিক্ষার্থীদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছে।
তবে গতকাল বৃহস্পতিবার ইউজিসির গণবিজ্ঞপ্তিতে ২৫টি নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এই ২৫টি বিশ্ববিদ্যালয় হলো ইবাইস ইউনিভার্সিটি, আমেরিকা বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি, দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়, কুইন্স ইউনিভার্সিটি, দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, টাইমস ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব ডেভেলপমেন্ট অলটারনেটিভ, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি, ইবাইস ইউনিভার্সিটি, সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি, কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, জেড এইচ সিকদার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পুন্ড্রু ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি, রূপায়ণ এ কে এম শামসুজ্জোহা বিশ্ববিদ্যালয়, আহ্ছানিয়া মিশন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, শাহ মখদুম ম্যানেজমেন্ট ইউনিভার্সিটি, খুলনা খান বাহাদুর আহছানউল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, মাইক্রোল্যান্ড ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি এবং শেখ হাসিনা ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি।
গতকাল ইউজিসির গণবিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, দেশে ১০৮টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন রয়েছে। এর মধ্যে ৯৯টিতে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় অননুমোদিত ক্যাম্পাস, অননুমোদিত প্রোগ্রাম এবং অনুমোদিত আসনের বেশি আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এসব বিশ্ববিদ্যালয়কে অননুমোদিত ও অবৈধভাবে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা থেকে বিরত থাকতে কমিশন থেকে একাধিকবার সতর্ক ও নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হলেও কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আদালতের স্থগিতাদেশ নিয়ে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
‘নিয়মানুযায়ী বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অর্জিত ডিগ্রির মূল সার্টিফিকেটে স্বাক্ষরকারী হবেন সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগকৃত উপাচার্য ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক। শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনাকারী ৯৯টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে নয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রপতির নিয়োগকৃত উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ রয়েছেন। ৬৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য, ২২টিতে উপ-উপাচার্য এবং ৫৬টি বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা কোষাধ্যক্ষ রয়েছে। ১৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগকৃত ভিসি, প্রো-ভিসি ও ট্রেজারার পদে কোনো ব্যক্তি নিয়োজিত নেই।’
ইউজিসি বলছে, যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ছয় মাসের বেশি সময় ধরে রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ নেই সেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি না হতে পরামর্শ দেওয়া হলো। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আগে সঠিক তথ্য যাচাই করে শিক্ষার্থীদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার অনুরোধ করে কমিশন বলছে, কেউ অননুমোদিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অননুমোদিত ক্যাম্পাস, অননুমোদিত প্রোগ্রাম এবং অনুমোদিত প্রোগ্রামে কমিশন নির্ধারিত আসনসংখ্যার বিপরীতে অতিরিক্ত আসনে ভর্তি হয়ে প্রতারিত হলে এবং এর ফলে পরবর্তীতে কোনো আইনগত সমস্যার সম্মুখীন হলে কিংবা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষিত হলে অথবা সংশ্লিষ্ট প্রোগ্রাম বাতিল হলে বা অনুমোদিত আসনসংখ্যার অধিক আসনে ভর্তি হওয়ার কারণে সনদ বাতিল হলে তার দায়-দায়িত্ব ইউজিসির ওপর বর্তাবে না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আআমস আরেফিন সিদ্দিক মনে করেন কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষ পদ কখনোই ফাঁকা রাখা উচিত না। তিনি বলেন, ‘এসব পদ শূন্য থাকলে তারা তো ভালোমতো শিক্ষা কার্যক্রম চালাতে পারবে না।’ তিনি বলেন, যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে জটিলতা আছে সেখানে ভর্তি হতে শিক্ষার্থীদের সতর্ক না করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেওয়া উচিত। এভাবে গণবিজ্ঞপ্তি দিলে শিক্ষার্থীরা দ্বিধায় পড়ে যেতে পারে। কোন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন কোন কোর্সে শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে না সে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেই নির্দেশ দিতে হবে।
কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের কী অবস্থা
ইবাইস ইউনিভার্সিটির কোনো অনুমোদিত ঠিকানা নেই। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ নেই। আমেরিকা বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটিতে বারিধারার নর্দ্দার ঠিকানায় শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার মতো সুযোগ-সুবিধা না থাকায় শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার অনুমোদন দেওয়া হয়নি। এই বিশ্ববিদ্যালয়েও রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ নেই।
কুইন্স ইউনিভার্সিটি সরকার বন্ধ করে দিলে ২০১৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয় এক বছরের জন্য এর শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার অনুমতি দিলেও তারা তা শুরু করতে পারেনি। দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা সরকার বন্ধ করে দিলে আদালতে গিয়ে পক্ষে রায় পায়। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়টি ট্রাস্টি বোর্ড দুই ভাগে ভাগ হয়ে একাধিক মামলা করে। উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরে বিশ্ববিদ্যালয়টির যে ঠিকানা দেওয়া আছে সরেজমিনে সেটির কোনো অস্তিত্ব পায়নি ইউজিসি।
টাইমস ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশকে ২০১৫ সালের ১৫ নভেম্বর ১০টি প্রোগ্রামের অনুমোদন দিয়ে শিক্ষা কার্যক্রম শুরুর অনুমোদন দেওয়া হয়। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়টি ২০১৪ সালের ১ জানুয়ারি থেকে বিবিএ, এমবিএ, এলএলবি (অনার্স) ও এলএলএম প্রোগ্রামে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করে। পরে এই চারটি প্রোগ্রামের ভুতাপেক্ষ অনুমোদন চেয়ে কমিশনে আবেদন করলে ইউজিসি অনুমোদন দেয়নি। সরকার ও ইউজিসির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা বিশ্ববিদ্যালয়টির মামলা চলছে।
সাউদার্ন ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হলেও আদালতে গিয়ে তারা পক্ষে রায় পেয়েছে। পরে ইউজিসি তাদের আদেশ প্রত্যাহার করলেও এই বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে আদালতে একাধিক মামলা আছে। গণবিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচটি প্রোগ্রামে শিক্ষার্থী ভর্তি নিয়ে হাই কোর্ট স্থগিতাদেশ দিয়েছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে শীর্ষ তিন পদে রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা প্রতিনিধি নেই।
সরকারের অনুমোদন পেলেও রূপায়ণ এ কে এম শামসুজ্জোহা বিশ্ববিদ্যালয়, আহসানিয়া মিশন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, শাহ মখদুম ম্যানেজমেন্ট ইউনিভার্সিটি, খুলনা খান বাহাদুর আহছানউল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, মাইক্রোল্যান্ড ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি এবং শেখ হাসিনা ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজিকে শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমতি দেওয়া হয়নি। এ ছাড়া দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ক্যাম্পাস বন্ধ করে দিয়েছে সরকার।
ইউজিসির সদস্য অধ্যাপক দিল আফরোজা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে সমস্যা আছে সেগুলো বন্ধ করার মতো ক্ষমতা কমিশনের হাতে নেই। তাই আমরা কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে কী কী জটিলতা রয়েছে সেসব তুলে ধরে শিক্ষার্থীদের সেসব বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি হতে সতর্কতা জারি করেছি। কিছু বিশ্ববিদ্যালয় আদালতে রিট করে পক্ষে রায় পাওয়ায় সেসব বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করা যাচ্ছে না।’

রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা উপাচার্য, উপ-উপাচার্য এবং কোষাধ্যক্ষ ছাড়াই ১৮টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা কার্যক্রম চলছে। এ ছাড়া অবৈধ ক্যাম্পাস পরিচালনা, আদালতের স্থগিত আদেশ নিয়ে ক্যাম্পাস পরিচালনা, অনুমোদন ছাড়া শিক্ষাকার্যক্রম পরিচালনা, ট্রাস্টি বোর্ড নিয়ে মামলাসহ নানা সমস্যা চলছে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে। সমস্যায় কণ্টকিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ২৬। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার ব্যাপারে শিক্ষার্থীদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছে।
তবে গতকাল বৃহস্পতিবার ইউজিসির গণবিজ্ঞপ্তিতে ২৫টি নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এই ২৫টি বিশ্ববিদ্যালয় হলো ইবাইস ইউনিভার্সিটি, আমেরিকা বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি, দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়, কুইন্স ইউনিভার্সিটি, দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, টাইমস ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব ডেভেলপমেন্ট অলটারনেটিভ, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি, ইবাইস ইউনিভার্সিটি, সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি, কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, জেড এইচ সিকদার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পুন্ড্রু ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি, রূপায়ণ এ কে এম শামসুজ্জোহা বিশ্ববিদ্যালয়, আহ্ছানিয়া মিশন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, শাহ মখদুম ম্যানেজমেন্ট ইউনিভার্সিটি, খুলনা খান বাহাদুর আহছানউল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, মাইক্রোল্যান্ড ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি এবং শেখ হাসিনা ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি।
গতকাল ইউজিসির গণবিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, দেশে ১০৮টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন রয়েছে। এর মধ্যে ৯৯টিতে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় অননুমোদিত ক্যাম্পাস, অননুমোদিত প্রোগ্রাম এবং অনুমোদিত আসনের বেশি আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এসব বিশ্ববিদ্যালয়কে অননুমোদিত ও অবৈধভাবে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা থেকে বিরত থাকতে কমিশন থেকে একাধিকবার সতর্ক ও নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হলেও কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আদালতের স্থগিতাদেশ নিয়ে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
‘নিয়মানুযায়ী বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অর্জিত ডিগ্রির মূল সার্টিফিকেটে স্বাক্ষরকারী হবেন সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগকৃত উপাচার্য ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক। শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনাকারী ৯৯টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে নয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রপতির নিয়োগকৃত উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ রয়েছেন। ৬৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য, ২২টিতে উপ-উপাচার্য এবং ৫৬টি বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা কোষাধ্যক্ষ রয়েছে। ১৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগকৃত ভিসি, প্রো-ভিসি ও ট্রেজারার পদে কোনো ব্যক্তি নিয়োজিত নেই।’
ইউজিসি বলছে, যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ছয় মাসের বেশি সময় ধরে রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ নেই সেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি না হতে পরামর্শ দেওয়া হলো। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আগে সঠিক তথ্য যাচাই করে শিক্ষার্থীদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার অনুরোধ করে কমিশন বলছে, কেউ অননুমোদিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অননুমোদিত ক্যাম্পাস, অননুমোদিত প্রোগ্রাম এবং অনুমোদিত প্রোগ্রামে কমিশন নির্ধারিত আসনসংখ্যার বিপরীতে অতিরিক্ত আসনে ভর্তি হয়ে প্রতারিত হলে এবং এর ফলে পরবর্তীতে কোনো আইনগত সমস্যার সম্মুখীন হলে কিংবা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষিত হলে অথবা সংশ্লিষ্ট প্রোগ্রাম বাতিল হলে বা অনুমোদিত আসনসংখ্যার অধিক আসনে ভর্তি হওয়ার কারণে সনদ বাতিল হলে তার দায়-দায়িত্ব ইউজিসির ওপর বর্তাবে না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আআমস আরেফিন সিদ্দিক মনে করেন কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষ পদ কখনোই ফাঁকা রাখা উচিত না। তিনি বলেন, ‘এসব পদ শূন্য থাকলে তারা তো ভালোমতো শিক্ষা কার্যক্রম চালাতে পারবে না।’ তিনি বলেন, যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে জটিলতা আছে সেখানে ভর্তি হতে শিক্ষার্থীদের সতর্ক না করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেওয়া উচিত। এভাবে গণবিজ্ঞপ্তি দিলে শিক্ষার্থীরা দ্বিধায় পড়ে যেতে পারে। কোন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন কোন কোর্সে শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে না সে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেই নির্দেশ দিতে হবে।
কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের কী অবস্থা
ইবাইস ইউনিভার্সিটির কোনো অনুমোদিত ঠিকানা নেই। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ নেই। আমেরিকা বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটিতে বারিধারার নর্দ্দার ঠিকানায় শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার মতো সুযোগ-সুবিধা না থাকায় শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার অনুমোদন দেওয়া হয়নি। এই বিশ্ববিদ্যালয়েও রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ নেই।
কুইন্স ইউনিভার্সিটি সরকার বন্ধ করে দিলে ২০১৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয় এক বছরের জন্য এর শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার অনুমতি দিলেও তারা তা শুরু করতে পারেনি। দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা সরকার বন্ধ করে দিলে আদালতে গিয়ে পক্ষে রায় পায়। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়টি ট্রাস্টি বোর্ড দুই ভাগে ভাগ হয়ে একাধিক মামলা করে। উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরে বিশ্ববিদ্যালয়টির যে ঠিকানা দেওয়া আছে সরেজমিনে সেটির কোনো অস্তিত্ব পায়নি ইউজিসি।
টাইমস ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশকে ২০১৫ সালের ১৫ নভেম্বর ১০টি প্রোগ্রামের অনুমোদন দিয়ে শিক্ষা কার্যক্রম শুরুর অনুমোদন দেওয়া হয়। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়টি ২০১৪ সালের ১ জানুয়ারি থেকে বিবিএ, এমবিএ, এলএলবি (অনার্স) ও এলএলএম প্রোগ্রামে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করে। পরে এই চারটি প্রোগ্রামের ভুতাপেক্ষ অনুমোদন চেয়ে কমিশনে আবেদন করলে ইউজিসি অনুমোদন দেয়নি। সরকার ও ইউজিসির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা বিশ্ববিদ্যালয়টির মামলা চলছে।
সাউদার্ন ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হলেও আদালতে গিয়ে তারা পক্ষে রায় পেয়েছে। পরে ইউজিসি তাদের আদেশ প্রত্যাহার করলেও এই বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে আদালতে একাধিক মামলা আছে। গণবিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচটি প্রোগ্রামে শিক্ষার্থী ভর্তি নিয়ে হাই কোর্ট স্থগিতাদেশ দিয়েছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে শীর্ষ তিন পদে রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা প্রতিনিধি নেই।
সরকারের অনুমোদন পেলেও রূপায়ণ এ কে এম শামসুজ্জোহা বিশ্ববিদ্যালয়, আহসানিয়া মিশন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, শাহ মখদুম ম্যানেজমেন্ট ইউনিভার্সিটি, খুলনা খান বাহাদুর আহছানউল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, মাইক্রোল্যান্ড ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি এবং শেখ হাসিনা ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজিকে শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমতি দেওয়া হয়নি। এ ছাড়া দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ক্যাম্পাস বন্ধ করে দিয়েছে সরকার।
ইউজিসির সদস্য অধ্যাপক দিল আফরোজা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে সমস্যা আছে সেগুলো বন্ধ করার মতো ক্ষমতা কমিশনের হাতে নেই। তাই আমরা কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে কী কী জটিলতা রয়েছে সেসব তুলে ধরে শিক্ষার্থীদের সেসব বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি হতে সতর্কতা জারি করেছি। কিছু বিশ্ববিদ্যালয় আদালতে রিট করে পক্ষে রায় পাওয়ায় সেসব বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করা যাচ্ছে না।’

ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) ৩৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবর্তনে ৩৬টি ওআইসি সদস্য রাষ্ট্রের মোট ৫২২ জন গ্র্যাজুয়েটকে ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এছাড়া অসাধারণ একাডেমিক কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ এক শিক্ষার্থী পেয়েছেন ওআইসি গোল্ড মেডেল ও আরও একাধিক শিক্ষার্থী পেয়েছেন আইইউটি গোল্ড মেডেল।
৬ ঘণ্টা আগে
ইউনিভার্সিটি অব বাথ থিঙ্ক অ্যাম্বিশাস বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টির স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
৯ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (এআইইউবি) মিডিয়া অ্যান্ড মাস কমিউনিকেশন (এমএমসি) বিভাগ আয়োজিত ‘১০ম কমিউনিকেশন অ্যান্ড জার্নালিজম এডুকেটরস নেটওয়ার্ক (সিজেন) কনফারেন্স ২০২৫’ ২৪ ও ২৫ অক্টোবর এআইইউবি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ডিডব্লিউ একাডেমির সহযোগিতায় আয়োজিত দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলনে দ
১৮ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাউবি) এইচএসসি পরীক্ষা-২০২৫-এর ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এ বছর গড় পাসের হার ৬২ দশমিক ৩৪ শতাংশ। আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) মো. হাবিবুল্যাহ মাহামুদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২১ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) ৩৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবর্তনে ৩৬টি ওআইসি সদস্য রাষ্ট্রের মোট ৫২২ জন গ্র্যাজুয়েটকে ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এছাড়া অসাধারণ একাডেমিক কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ এক শিক্ষার্থী পেয়েছেন ওআইসি গোল্ড মেডেল ও আরও একাধিক শিক্ষার্থী পেয়েছেন আইইউটি গোল্ড মেডেল।
রোববার (২৬ অক্টোবর) গাজীপুরের বোর্ড বাজার ক্যাম্পাসে উৎসবমুখর পরিবেশে বিশ্ববিদ্যালয়টির ৩৭তম সমাবর্তনের আয়োজন করা হয়। আইইউটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। প্রো-উপাচার্য ড. হিসেইন আরাবি নুরসহ অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দও সমাবর্তনে উপস্থিত ছিলেন।
৩৭তম সমাবর্তনে ৫২২ জন গ্র্যাজুয়েটের মধ্যে অসাধারণ একাডেমিক কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ ওআইসি গোল্ড মেডেল পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০২৩–২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ইউসুফ ইবনে কামাল নিলয়। তিনি সিজিপিএ–৪ পেয়েছেন।
এ ছাড়া আইইউটি গোল্ড মেডেল পেয়েছেন আরও ৭ শিক্ষার্থী। তারা হলেন: ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের রাহিব-বিন-হোসেন। সিভিল এন্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের নাবা উদ্দিন। মেকানিক্যাল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের মাহমুদুল হাসান ভূঁইয়া। কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সামিয়া নওশিন। মেকানিক্যাল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সাজিদ রহমান চৌধুরী। বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের রামিশা সালসাবিল ও টেকনিক্যাল অ্যান্ড ভোকেশনাল এডুকেশন বিভাগের নোসিন নাহার স্মিতা।
সভাপতির বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্নাতকদের কৃতিত্বের প্রশংসা করেন এবং শিক্ষা, গবেষণা ও উদ্ভাবনের উৎকর্ষ সাধনে আইইউটির অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তাঁদের অনেকে জানিয়েছেন, গ্র্যাজুয়েশন শেষ করার আগেই তাদের চাকরি হয়ে গেছে। অনেকে জব কন্টিনিউ করছেন। এটাই আইইউটির ঐতিহ্য।
অনুষ্ঠানে সমাবর্তন বক্তা হিসেবে বক্তব্য দেন ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুরের সাবেক অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান। সমাবর্তনে ওআইসির মহাসচিব ও আইইউটির চ্যান্সেলর হিসেইন ব্রাহিম তাহা তাঁর বার্তায় ওআইসি সদস্যরাষ্ট্রগুলোর মধ্যে কারিগরি শিক্ষা ও নীতিগত নেতৃত্বের অগ্রগতিতে আইইউটির অবদানের প্রশংসা করেন এবং সহায়তার জন্য বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ জানান।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার বলেন, আইইউটি প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রযুক্তিগতভাবে দক্ষ এবং নৈতিকভাবে দৃঢ় পেশাজীবী গড়ে তোলার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা উদ্ভাবন ও বিশ্বব্যাপী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে সক্ষম। মুসলিম উম্মাহর তরুণদের মধ্যে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা, গবেষণা উৎকর্ষতা ও নেতৃত্বকে উৎসাহিত করে চলেছে। এ জন্য বাংলাদেশ অত্যন্ত গর্বিত।

ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) ৩৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবর্তনে ৩৬টি ওআইসি সদস্য রাষ্ট্রের মোট ৫২২ জন গ্র্যাজুয়েটকে ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এছাড়া অসাধারণ একাডেমিক কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ এক শিক্ষার্থী পেয়েছেন ওআইসি গোল্ড মেডেল ও আরও একাধিক শিক্ষার্থী পেয়েছেন আইইউটি গোল্ড মেডেল।
রোববার (২৬ অক্টোবর) গাজীপুরের বোর্ড বাজার ক্যাম্পাসে উৎসবমুখর পরিবেশে বিশ্ববিদ্যালয়টির ৩৭তম সমাবর্তনের আয়োজন করা হয়। আইইউটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। প্রো-উপাচার্য ড. হিসেইন আরাবি নুরসহ অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দও সমাবর্তনে উপস্থিত ছিলেন।
৩৭তম সমাবর্তনে ৫২২ জন গ্র্যাজুয়েটের মধ্যে অসাধারণ একাডেমিক কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ ওআইসি গোল্ড মেডেল পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০২৩–২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ইউসুফ ইবনে কামাল নিলয়। তিনি সিজিপিএ–৪ পেয়েছেন।
এ ছাড়া আইইউটি গোল্ড মেডেল পেয়েছেন আরও ৭ শিক্ষার্থী। তারা হলেন: ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের রাহিব-বিন-হোসেন। সিভিল এন্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের নাবা উদ্দিন। মেকানিক্যাল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের মাহমুদুল হাসান ভূঁইয়া। কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সামিয়া নওশিন। মেকানিক্যাল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সাজিদ রহমান চৌধুরী। বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের রামিশা সালসাবিল ও টেকনিক্যাল অ্যান্ড ভোকেশনাল এডুকেশন বিভাগের নোসিন নাহার স্মিতা।
সভাপতির বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্নাতকদের কৃতিত্বের প্রশংসা করেন এবং শিক্ষা, গবেষণা ও উদ্ভাবনের উৎকর্ষ সাধনে আইইউটির অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তাঁদের অনেকে জানিয়েছেন, গ্র্যাজুয়েশন শেষ করার আগেই তাদের চাকরি হয়ে গেছে। অনেকে জব কন্টিনিউ করছেন। এটাই আইইউটির ঐতিহ্য।
অনুষ্ঠানে সমাবর্তন বক্তা হিসেবে বক্তব্য দেন ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুরের সাবেক অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান। সমাবর্তনে ওআইসির মহাসচিব ও আইইউটির চ্যান্সেলর হিসেইন ব্রাহিম তাহা তাঁর বার্তায় ওআইসি সদস্যরাষ্ট্রগুলোর মধ্যে কারিগরি শিক্ষা ও নীতিগত নেতৃত্বের অগ্রগতিতে আইইউটির অবদানের প্রশংসা করেন এবং সহায়তার জন্য বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ জানান।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার বলেন, আইইউটি প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রযুক্তিগতভাবে দক্ষ এবং নৈতিকভাবে দৃঢ় পেশাজীবী গড়ে তোলার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা উদ্ভাবন ও বিশ্বব্যাপী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে সক্ষম। মুসলিম উম্মাহর তরুণদের মধ্যে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা, গবেষণা উৎকর্ষতা ও নেতৃত্বকে উৎসাহিত করে চলেছে। এ জন্য বাংলাদেশ অত্যন্ত গর্বিত।

রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা উপাচার্য, উপ-উপাচার্য এবং কোষাধ্যক্ষ ছাড়াই ১৮টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা কার্যক্রম চলছে। এ ছাড়া অবৈধ ক্যাম্পাস পরিচালনা, আদালতের স্থগিত আদেশ নিয়ে ক্যাম্পাস পরিচালনা, অনুমোদন ছাড়া শিক্ষাকার্যক্রম পরিচালনা
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
ইউনিভার্সিটি অব বাথ থিঙ্ক অ্যাম্বিশাস বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টির স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
৯ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (এআইইউবি) মিডিয়া অ্যান্ড মাস কমিউনিকেশন (এমএমসি) বিভাগ আয়োজিত ‘১০ম কমিউনিকেশন অ্যান্ড জার্নালিজম এডুকেটরস নেটওয়ার্ক (সিজেন) কনফারেন্স ২০২৫’ ২৪ ও ২৫ অক্টোবর এআইইউবি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ডিডব্লিউ একাডেমির সহযোগিতায় আয়োজিত দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলনে দ
১৮ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাউবি) এইচএসসি পরীক্ষা-২০২৫-এর ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এ বছর গড় পাসের হার ৬২ দশমিক ৩৪ শতাংশ। আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) মো. হাবিবুল্যাহ মাহামুদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২১ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

ইউনিভার্সিটি অব বাথ থিঙ্ক অ্যাম্বিশাস বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টির স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে শিক্ষার্থীরা একাডেমিক পড়াশোনার বাইরে নিজেদের নেতৃত্বের গুণাবলি বিকশিত করার সুযোগ পাবেন। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি কার্যকর থাকবে।
ইংল্যান্ডের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ঐতিহাসিক শহর বাথে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব বাথ যুক্তরাজ্যের অন্যতম শীর্ষ গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯৬৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। সবুজ পাহাড়ি প্রান্তরে বাথের ক্যাম্পাস গড়ে তোলা হয়েছে। বর্তমানে বিশ্বের নানা দেশ থেকে এসে শিক্ষার্থীরা এখানে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করছেন। এই অগ্রযাত্রায় বাথ একটি গ্লোবাল লার্নিং কমিউনিটিতে পরিণত হয়েছে।
সুযোগ-সুবিধা
উচ্চশিক্ষার জন্য ইউনিভার্সিটি অব বাথে রয়েছে আকর্ষণীয় বৃত্তি সুবিধা। এর মধ্যে রয়েছে ‘মাস্টার্স ওয়ার্ল্ডওয়াইড স্কলারশিপ’। এর জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা পাবেন ৫ হাজার পাউন্ড মূল্যের আর্থিক সহায়তা। সর্বোচ্চ ২৬ জন শিক্ষার্থীকে এই বৃত্তি দেওয়া হবে। এ ছাড়া আকর্ষণীয় একাডেমিক ফলাফলের জন্য রয়েছে ‘স্কলারশিপ ফর একাডেমিক এক্সেলেন্স’। এই বৃত্তির মূল্য ১০ হাজার পাউন্ড। এই বৃত্তি সর্বোচ্চ ৩ জন শিক্ষার্থীকে দেওয়া হবে।
আবেদনের যোগ্যতা
ইউনিভার্সিটি অব বাথ থিঙ্ক অ্যাম্বিশাস বৃত্তির জন্য আবেদন করতে আগ্রহীদের কিছু নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হবে। প্রার্থীকে অবশ্যই ২০২৬ সালের জানুয়ারিতে শুরু হতে যাওয়া এমএসসি ইন ফাইন্যান্স বা এমএসসি ইন মার্কেটিং কোর্সে ভর্তি হওয়ার অফার পেতে এবং তা গ্রহণ করতে হবে। এরপর নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কলারশিপ আবেদনপত্র পূরণ করে জমা দিতে হবে। Bath Application Tracker-এর মাধ্যমে নির্দিষ্ট ফরম ব্যবহার করে আবেদনপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
নির্ধারিত পোর্টালের মাধ্যমে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। সঙ্গে জমা দিতে হবে শিক্ষাগত ট্রান্সক্রিপ্ট ও ডিগ্রি সনদপত্রের কপি। আবেদনপত্রের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে যুক্ত করতে হবে একটি মোটিভেশন লেটার। যেখানে প্রার্থী নিজের লক্ষ্য, আগ্রহ ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ব্যাখ্যা করবেন। পরিচয় যাচাইয়ের জন্য প্রয়োজন হবে পাসপোর্টের অনুলিপি। এ ছাড়া শিক্ষাগত বা পেশাগত দিক থেকে পরিচিত কারও কাছ থেকে একটি রিকমেন্ডেশন লেটার জমা দিতে হবে। সর্বশেষ একটি আপডেট জীবনবৃত্তান্ত সংযুক্ত করতে হবে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এই লিংকে গিয়ে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩ নভেম্বর, ২০২৫।

ইউনিভার্সিটি অব বাথ থিঙ্ক অ্যাম্বিশাস বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টির স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে শিক্ষার্থীরা একাডেমিক পড়াশোনার বাইরে নিজেদের নেতৃত্বের গুণাবলি বিকশিত করার সুযোগ পাবেন। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি কার্যকর থাকবে।
ইংল্যান্ডের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ঐতিহাসিক শহর বাথে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব বাথ যুক্তরাজ্যের অন্যতম শীর্ষ গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯৬৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। সবুজ পাহাড়ি প্রান্তরে বাথের ক্যাম্পাস গড়ে তোলা হয়েছে। বর্তমানে বিশ্বের নানা দেশ থেকে এসে শিক্ষার্থীরা এখানে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করছেন। এই অগ্রযাত্রায় বাথ একটি গ্লোবাল লার্নিং কমিউনিটিতে পরিণত হয়েছে।
সুযোগ-সুবিধা
উচ্চশিক্ষার জন্য ইউনিভার্সিটি অব বাথে রয়েছে আকর্ষণীয় বৃত্তি সুবিধা। এর মধ্যে রয়েছে ‘মাস্টার্স ওয়ার্ল্ডওয়াইড স্কলারশিপ’। এর জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা পাবেন ৫ হাজার পাউন্ড মূল্যের আর্থিক সহায়তা। সর্বোচ্চ ২৬ জন শিক্ষার্থীকে এই বৃত্তি দেওয়া হবে। এ ছাড়া আকর্ষণীয় একাডেমিক ফলাফলের জন্য রয়েছে ‘স্কলারশিপ ফর একাডেমিক এক্সেলেন্স’। এই বৃত্তির মূল্য ১০ হাজার পাউন্ড। এই বৃত্তি সর্বোচ্চ ৩ জন শিক্ষার্থীকে দেওয়া হবে।
আবেদনের যোগ্যতা
ইউনিভার্সিটি অব বাথ থিঙ্ক অ্যাম্বিশাস বৃত্তির জন্য আবেদন করতে আগ্রহীদের কিছু নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হবে। প্রার্থীকে অবশ্যই ২০২৬ সালের জানুয়ারিতে শুরু হতে যাওয়া এমএসসি ইন ফাইন্যান্স বা এমএসসি ইন মার্কেটিং কোর্সে ভর্তি হওয়ার অফার পেতে এবং তা গ্রহণ করতে হবে। এরপর নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কলারশিপ আবেদনপত্র পূরণ করে জমা দিতে হবে। Bath Application Tracker-এর মাধ্যমে নির্দিষ্ট ফরম ব্যবহার করে আবেদনপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
নির্ধারিত পোর্টালের মাধ্যমে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। সঙ্গে জমা দিতে হবে শিক্ষাগত ট্রান্সক্রিপ্ট ও ডিগ্রি সনদপত্রের কপি। আবেদনপত্রের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে যুক্ত করতে হবে একটি মোটিভেশন লেটার। যেখানে প্রার্থী নিজের লক্ষ্য, আগ্রহ ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ব্যাখ্যা করবেন। পরিচয় যাচাইয়ের জন্য প্রয়োজন হবে পাসপোর্টের অনুলিপি। এ ছাড়া শিক্ষাগত বা পেশাগত দিক থেকে পরিচিত কারও কাছ থেকে একটি রিকমেন্ডেশন লেটার জমা দিতে হবে। সর্বশেষ একটি আপডেট জীবনবৃত্তান্ত সংযুক্ত করতে হবে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এই লিংকে গিয়ে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩ নভেম্বর, ২০২৫।

রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা উপাচার্য, উপ-উপাচার্য এবং কোষাধ্যক্ষ ছাড়াই ১৮টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা কার্যক্রম চলছে। এ ছাড়া অবৈধ ক্যাম্পাস পরিচালনা, আদালতের স্থগিত আদেশ নিয়ে ক্যাম্পাস পরিচালনা, অনুমোদন ছাড়া শিক্ষাকার্যক্রম পরিচালনা
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) ৩৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবর্তনে ৩৬টি ওআইসি সদস্য রাষ্ট্রের মোট ৫২২ জন গ্র্যাজুয়েটকে ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এছাড়া অসাধারণ একাডেমিক কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ এক শিক্ষার্থী পেয়েছেন ওআইসি গোল্ড মেডেল ও আরও একাধিক শিক্ষার্থী পেয়েছেন আইইউটি গোল্ড মেডেল।
৬ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (এআইইউবি) মিডিয়া অ্যান্ড মাস কমিউনিকেশন (এমএমসি) বিভাগ আয়োজিত ‘১০ম কমিউনিকেশন অ্যান্ড জার্নালিজম এডুকেটরস নেটওয়ার্ক (সিজেন) কনফারেন্স ২০২৫’ ২৪ ও ২৫ অক্টোবর এআইইউবি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ডিডব্লিউ একাডেমির সহযোগিতায় আয়োজিত দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলনে দ
১৮ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাউবি) এইচএসসি পরীক্ষা-২০২৫-এর ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এ বছর গড় পাসের হার ৬২ দশমিক ৩৪ শতাংশ। আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) মো. হাবিবুল্যাহ মাহামুদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (এআইইউবি) মিডিয়া অ্যান্ড মাস কমিউনিকেশন (এমএমসি) বিভাগ আয়োজিত ‘১০ম কমিউনিকেশন অ্যান্ড জার্নালিজম এডুকেটরস নেটওয়ার্ক (সিজেন) কনফারেন্স ২০২৫’ ২৪ ও ২৫ অক্টোবর এআইইউবি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ডিডব্লিউ একাডেমির সহযোগিতায় আয়োজিত দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মিডিয়া শিক্ষাবিদ, গণমাধ্যম পেশাজীবী ও শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।
এবারের সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য ছিল ‘মিডিয়া ট্রান্সফর্মড: বাংলাদেশ অ্যাট এ ক্রসরোড’।
সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এআইইউবির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ড. হাসানুল এ. হাসান। বিশেষ অতিথি ছিলেন ডিডব্লিউ একাডেমির প্রজেক্ট ম্যানেজার মিস জিমি আমির। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন এআইইউবি ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য ও সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর ড. কারমেন জিটা লামাগনা, এআইইউবির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. সাইফুল ইসলাম, প্রো ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. আব্দুর রহমান, ফ্যাকাল্টি অব আর্টস অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সের (এফএএসএস) ডিন প্রফেসর ড. তাজুল ইসলাম, এমএমসি বিভাগের উপদেষ্টা ড. এ জে এম শফিউল আলম ভূঁইয়া, রেজিস্ট্রার, প্রক্টর, শিক্ষক, কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের গণমাধ্যম পেশাজীবীরা।
অনুষ্ঠানে সমাপনী বক্তব্য দেন এমএমসি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মিস রানি এলেন ভি রামোস। দুই দিনব্যাপী এই কনফারেন্সে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন, প্যানেল আলোচনা এবং একাডেমিক পেপার সেশন অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগে ২৪ অক্টোবর কনফারেন্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ।

আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (এআইইউবি) মিডিয়া অ্যান্ড মাস কমিউনিকেশন (এমএমসি) বিভাগ আয়োজিত ‘১০ম কমিউনিকেশন অ্যান্ড জার্নালিজম এডুকেটরস নেটওয়ার্ক (সিজেন) কনফারেন্স ২০২৫’ ২৪ ও ২৫ অক্টোবর এআইইউবি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ডিডব্লিউ একাডেমির সহযোগিতায় আয়োজিত দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মিডিয়া শিক্ষাবিদ, গণমাধ্যম পেশাজীবী ও শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।
এবারের সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য ছিল ‘মিডিয়া ট্রান্সফর্মড: বাংলাদেশ অ্যাট এ ক্রসরোড’।
সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এআইইউবির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ড. হাসানুল এ. হাসান। বিশেষ অতিথি ছিলেন ডিডব্লিউ একাডেমির প্রজেক্ট ম্যানেজার মিস জিমি আমির। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন এআইইউবি ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য ও সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর ড. কারমেন জিটা লামাগনা, এআইইউবির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. সাইফুল ইসলাম, প্রো ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. আব্দুর রহমান, ফ্যাকাল্টি অব আর্টস অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সের (এফএএসএস) ডিন প্রফেসর ড. তাজুল ইসলাম, এমএমসি বিভাগের উপদেষ্টা ড. এ জে এম শফিউল আলম ভূঁইয়া, রেজিস্ট্রার, প্রক্টর, শিক্ষক, কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের গণমাধ্যম পেশাজীবীরা।
অনুষ্ঠানে সমাপনী বক্তব্য দেন এমএমসি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মিস রানি এলেন ভি রামোস। দুই দিনব্যাপী এই কনফারেন্সে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন, প্যানেল আলোচনা এবং একাডেমিক পেপার সেশন অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগে ২৪ অক্টোবর কনফারেন্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ।

রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা উপাচার্য, উপ-উপাচার্য এবং কোষাধ্যক্ষ ছাড়াই ১৮টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা কার্যক্রম চলছে। এ ছাড়া অবৈধ ক্যাম্পাস পরিচালনা, আদালতের স্থগিত আদেশ নিয়ে ক্যাম্পাস পরিচালনা, অনুমোদন ছাড়া শিক্ষাকার্যক্রম পরিচালনা
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) ৩৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবর্তনে ৩৬টি ওআইসি সদস্য রাষ্ট্রের মোট ৫২২ জন গ্র্যাজুয়েটকে ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এছাড়া অসাধারণ একাডেমিক কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ এক শিক্ষার্থী পেয়েছেন ওআইসি গোল্ড মেডেল ও আরও একাধিক শিক্ষার্থী পেয়েছেন আইইউটি গোল্ড মেডেল।
৬ ঘণ্টা আগে
ইউনিভার্সিটি অব বাথ থিঙ্ক অ্যাম্বিশাস বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টির স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
৯ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাউবি) এইচএসসি পরীক্ষা-২০২৫-এর ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এ বছর গড় পাসের হার ৬২ দশমিক ৩৪ শতাংশ। আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) মো. হাবিবুল্যাহ মাহামুদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাউবি) এইচএসসি পরীক্ষা-২০২৫-এর ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এ বছর গড় পাসের হার ৬২ দশমিক ৩৪ শতাংশ।
আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) মো. হাবিবুল্যাহ মাহামুদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ বছর প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ষ মিলিয়ে মোট ৩৮ হাজার ৩৪২ জন শিক্ষার্থী নিবন্ধন করেছিলেন। তাঁদের মধ্যে প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ষের পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন ৩১ হাজার ৪২১ জন শিক্ষার্থী। আর চূড়ান্ত পরীক্ষায় অংশ নেন ১৬ হাজার ৭৮৩ জন, যার মধ্যে ১০ হাজার ৪৬৩ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৫ হাজার ৬৪০ জন ছাত্র ও ৪ হাজার ৮২৩ জন ছাত্রী। পরীক্ষার ফল বাউবির ওয়েবসাইট (result.bou.ac.bd) থেকে জানা যাবে।

বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাউবি) এইচএসসি পরীক্ষা-২০২৫-এর ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এ বছর গড় পাসের হার ৬২ দশমিক ৩৪ শতাংশ।
আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) মো. হাবিবুল্যাহ মাহামুদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ বছর প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ষ মিলিয়ে মোট ৩৮ হাজার ৩৪২ জন শিক্ষার্থী নিবন্ধন করেছিলেন। তাঁদের মধ্যে প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ষের পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন ৩১ হাজার ৪২১ জন শিক্ষার্থী। আর চূড়ান্ত পরীক্ষায় অংশ নেন ১৬ হাজার ৭৮৩ জন, যার মধ্যে ১০ হাজার ৪৬৩ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৫ হাজার ৬৪০ জন ছাত্র ও ৪ হাজার ৮২৩ জন ছাত্রী। পরীক্ষার ফল বাউবির ওয়েবসাইট (result.bou.ac.bd) থেকে জানা যাবে।

রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা উপাচার্য, উপ-উপাচার্য এবং কোষাধ্যক্ষ ছাড়াই ১৮টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা কার্যক্রম চলছে। এ ছাড়া অবৈধ ক্যাম্পাস পরিচালনা, আদালতের স্থগিত আদেশ নিয়ে ক্যাম্পাস পরিচালনা, অনুমোদন ছাড়া শিক্ষাকার্যক্রম পরিচালনা
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) ৩৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবর্তনে ৩৬টি ওআইসি সদস্য রাষ্ট্রের মোট ৫২২ জন গ্র্যাজুয়েটকে ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এছাড়া অসাধারণ একাডেমিক কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ এক শিক্ষার্থী পেয়েছেন ওআইসি গোল্ড মেডেল ও আরও একাধিক শিক্ষার্থী পেয়েছেন আইইউটি গোল্ড মেডেল।
৬ ঘণ্টা আগে
ইউনিভার্সিটি অব বাথ থিঙ্ক অ্যাম্বিশাস বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টির স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
৯ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (এআইইউবি) মিডিয়া অ্যান্ড মাস কমিউনিকেশন (এমএমসি) বিভাগ আয়োজিত ‘১০ম কমিউনিকেশন অ্যান্ড জার্নালিজম এডুকেটরস নেটওয়ার্ক (সিজেন) কনফারেন্স ২০২৫’ ২৪ ও ২৫ অক্টোবর এআইইউবি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ডিডব্লিউ একাডেমির সহযোগিতায় আয়োজিত দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলনে দ
১৮ ঘণ্টা আগে