ডা. দেবশ্রী সাহা

মেডিকেলের একজন শিক্ষার্থীকে নিয়মিত ক্লাস, পরীক্ষা, টিউটোরিয়াল—এসবের প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে। নিয়মিত ক্লাসে যা পড়ানো হয়, সেগুলো পড়ে ফেলতে হবে। অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ বা প্রতিষ্ঠান থেকে মেডিকেলের পার্থক্যটা মূলত এই জায়গায়। আমাদের যেসব শিক্ষার্থী বাইরে থাকে, তাদের ক্ষেত্রে বিষয়টি আরও গুরুত্বপূর্ণ। তারা যেন কোনোভাবেই ক্লাস মিস না দেয়। কারণ, মেডিকেলে যে পড়াগুলো পড়ানো হয় বা কাজ দেওয়া হয় অনেক ক্ষেত্রে সেগুলো একা একা করা সম্ভব নয়। এসবের জন্য প্রয়োজন গ্রুপ স্টাডি ও গ্রুপ ডিসকাশন।
অনেক শিক্ষার্থী মেডিকেলে যখন ভর্তি হয়, তখন তারা স্বপ্ন ও বাস্তবতার ফারাক দেখে হতাশ হয়ে যায়। সে মনে করে, অনেক পড়াশোনা করে ভর্তি হয়েছি, কয়েক দিন একটু বিরতি নিই। বিষয়টি মোটেই ঠিক নয়। এতে পড়া অনেক বাকি থেকে যায়, একপর্যায়ে হতাশা চলে আসে। মূলত পাঁচটি বছর তাকে পড়াশোনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকতে হবে। আবার অনেকে ভাবে—মেডিকেলের পড়াশোনা মনে হয় মুখস্থনির্ভর, পরীক্ষার দু-এক দিন আগে থেকে পড়া শুরু করলে পাস করা যাবে। ব্যাপারটা আসলে তেমনও নয়, এখানে প্রতিটি বিষয় ভালোভাবে বুঝে আত্মস্থ না করলে মনে থাকবে না। সে জন্য ছবি দেখা, পারস্পরিক-সম্পর্কিত বিষয়গুলো একসঙ্গে পড়া—এ বিষয়গুলো তাদের সাহায্য করবে।
সুযোগ কাজে লাগাতে হবে
মেডিকেলে কিছু অসুবিধা থাকলেও সুবিধাই বেশি; বিশেষ করে ঢাকা মেডিকেল কলেজে প্রতিটি আলাদা গ্রুপের জন্য একজন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। সেই শিক্ষক নির্দিষ্ট একদল শিক্ষার্থীকে দেখাশোনা করবেন, সার্বিক খোঁজখবর রাখবেন, মৌলিক কোনো সমস্যা থাকলে সেটি নিয়ে আলোচনা করবেন। শিক্ষার্থীর মানসিক কোনো সমস্যা দেখা দিলে সেটি কীভাবে কাটিয়ে ওঠা সম্ভব, সে বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেবেন। এসব সুযোগ কাজে লাগাতে হবে।
নিয়মিত ক্লাস করতে হবে যাদের বিভিন্ন টার্ম বুঝতে সমস্যা হয় তাদের উচিত—বারবার পড়া, রিভিশন দেওয়া, গ্রুপ স্টাডি করা। এ ক্ষেত্রে শিক্ষক ও সিনিয়রদের সহযোগিতা নেওয়া যেতে পারে।
শিক্ষক-শিক্ষার্থীর মধ্যে সুসম্পর্ক খুব কার্যকর। অনেক শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর মাঝে আন্তসম্পর্ক ভালো থাকার কারণে পড়া বুঝতে বেগ পেতে হয় না, সহজেই সবকিছু বোঝা যায়। অনেক শিক্ষার্থী ক্লাসের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারে না, নিয়মিত উপস্থিত থাকে না—এর পরিবর্তন আনতে হবে। নিজেকে একজন যোগ্য চিকিৎসক হিসেবে গড়ে তুলতে হলে ক্লাস করতে হবে। কোনো বিষয়ে নিজেকে মানিয়ে নিতে না পারলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। শিক্ষকদের সঙ্গে আলাপ করা, সমাধান করা দরকার। নিজেকে কখনো ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেওয়া যাবে না। এ ক্ষেত্রে আমাদের শিক্ষকতার উপলব্ধি বলে, শুধু মা-বাবার চাপে পড়ে কিংবা সমাজের চাপে পড়ে তাকে চিকিৎসক হতে হবে—এই মানসিকতার কারণে তারা নিজের পছন্দের বিষয়ে ভর্তি হতে না পারায় হতাশ হয়ে পড়ে। হয়তো তার ইঞ্জিনিয়ারিং কিংবা বিজ্ঞানের কোনো বিষয়ে পড়ার কথা ছিল, কিন্তু সে পারছে না। এ ক্ষেত্রে তাকে আরেকটু শক্ত হতে হবে। নিজের প্রতি বিশ্বাস, নিজের নতুন লক্ষ্য নির্ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর সুষম খাদ্যাভ্যাস, মেডিটেশন, প্রার্থনা ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কম সময় দিতে হবে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচুর পরিমাণে আসক্তি হয়ে গেলে মেডিকেলে টিকে থাকা কষ্টকর।
আয়ের দিকে ঝোঁকা যাবে না
আরেকটি বিষয় দেখা যায়—আমাদের কিছু শিক্ষার্থী প্রচুর পরিমাণে টাকার দিকে ঝুঁকে যায়; বিশেষ করে টিউশন ও কোচিংয়ের দিকে। নিজে চলতে টিউশন ও কোচিংয়ের প্রয়োজন আছে, কিন্তু এটা কোনোভাবেই যেন অতিরিক্ত না হয়। এমনটা হলে সে মৌলিক পড়াশোনা থেকে দূরে সরে যাবে। এর ফলে সঠিক সময়ে পাস করে বের হতে পারবে না। আবার দেখা যায়, আমাদের অনেক শিক্ষার্থী সম্পর্কে জড়িয়ে যায়। এর ইতিবাচক ও নেতিবাচক দুটো দিকই রয়েছে। তবে এ ক্ষেত্রে মাথায় রাখতে হবে—তার লক্ষ্যের দিকে, পারিবারিক মূল্যবোধের দিকে। সম্পর্কে জড়িয়ে পারিবারিক টানাপোড়েন হবে কি না, কিংবা ক্যারিয়ারে কোনো নেতিবাচক প্রভাব পড়বে কি না—সর্বোপরি নিজের জীবনকে বেশি ভালোবাসতে হবে। মেডিকেলে নিয়মিত ক্লাসে উপস্থিত থাকার পাশাপাশি মানসিকভাবে শক্ত থাকা জরুরি।
লেখক: প্রভাষক, অ্যানাটমি বিভাগ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ
অনুলিখন: ফারুক ছিদ্দিক, ঢাবি

মেডিকেলের একজন শিক্ষার্থীকে নিয়মিত ক্লাস, পরীক্ষা, টিউটোরিয়াল—এসবের প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে। নিয়মিত ক্লাসে যা পড়ানো হয়, সেগুলো পড়ে ফেলতে হবে। অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ বা প্রতিষ্ঠান থেকে মেডিকেলের পার্থক্যটা মূলত এই জায়গায়। আমাদের যেসব শিক্ষার্থী বাইরে থাকে, তাদের ক্ষেত্রে বিষয়টি আরও গুরুত্বপূর্ণ। তারা যেন কোনোভাবেই ক্লাস মিস না দেয়। কারণ, মেডিকেলে যে পড়াগুলো পড়ানো হয় বা কাজ দেওয়া হয় অনেক ক্ষেত্রে সেগুলো একা একা করা সম্ভব নয়। এসবের জন্য প্রয়োজন গ্রুপ স্টাডি ও গ্রুপ ডিসকাশন।
অনেক শিক্ষার্থী মেডিকেলে যখন ভর্তি হয়, তখন তারা স্বপ্ন ও বাস্তবতার ফারাক দেখে হতাশ হয়ে যায়। সে মনে করে, অনেক পড়াশোনা করে ভর্তি হয়েছি, কয়েক দিন একটু বিরতি নিই। বিষয়টি মোটেই ঠিক নয়। এতে পড়া অনেক বাকি থেকে যায়, একপর্যায়ে হতাশা চলে আসে। মূলত পাঁচটি বছর তাকে পড়াশোনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকতে হবে। আবার অনেকে ভাবে—মেডিকেলের পড়াশোনা মনে হয় মুখস্থনির্ভর, পরীক্ষার দু-এক দিন আগে থেকে পড়া শুরু করলে পাস করা যাবে। ব্যাপারটা আসলে তেমনও নয়, এখানে প্রতিটি বিষয় ভালোভাবে বুঝে আত্মস্থ না করলে মনে থাকবে না। সে জন্য ছবি দেখা, পারস্পরিক-সম্পর্কিত বিষয়গুলো একসঙ্গে পড়া—এ বিষয়গুলো তাদের সাহায্য করবে।
সুযোগ কাজে লাগাতে হবে
মেডিকেলে কিছু অসুবিধা থাকলেও সুবিধাই বেশি; বিশেষ করে ঢাকা মেডিকেল কলেজে প্রতিটি আলাদা গ্রুপের জন্য একজন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। সেই শিক্ষক নির্দিষ্ট একদল শিক্ষার্থীকে দেখাশোনা করবেন, সার্বিক খোঁজখবর রাখবেন, মৌলিক কোনো সমস্যা থাকলে সেটি নিয়ে আলোচনা করবেন। শিক্ষার্থীর মানসিক কোনো সমস্যা দেখা দিলে সেটি কীভাবে কাটিয়ে ওঠা সম্ভব, সে বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেবেন। এসব সুযোগ কাজে লাগাতে হবে।
নিয়মিত ক্লাস করতে হবে যাদের বিভিন্ন টার্ম বুঝতে সমস্যা হয় তাদের উচিত—বারবার পড়া, রিভিশন দেওয়া, গ্রুপ স্টাডি করা। এ ক্ষেত্রে শিক্ষক ও সিনিয়রদের সহযোগিতা নেওয়া যেতে পারে।
শিক্ষক-শিক্ষার্থীর মধ্যে সুসম্পর্ক খুব কার্যকর। অনেক শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর মাঝে আন্তসম্পর্ক ভালো থাকার কারণে পড়া বুঝতে বেগ পেতে হয় না, সহজেই সবকিছু বোঝা যায়। অনেক শিক্ষার্থী ক্লাসের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারে না, নিয়মিত উপস্থিত থাকে না—এর পরিবর্তন আনতে হবে। নিজেকে একজন যোগ্য চিকিৎসক হিসেবে গড়ে তুলতে হলে ক্লাস করতে হবে। কোনো বিষয়ে নিজেকে মানিয়ে নিতে না পারলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। শিক্ষকদের সঙ্গে আলাপ করা, সমাধান করা দরকার। নিজেকে কখনো ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেওয়া যাবে না। এ ক্ষেত্রে আমাদের শিক্ষকতার উপলব্ধি বলে, শুধু মা-বাবার চাপে পড়ে কিংবা সমাজের চাপে পড়ে তাকে চিকিৎসক হতে হবে—এই মানসিকতার কারণে তারা নিজের পছন্দের বিষয়ে ভর্তি হতে না পারায় হতাশ হয়ে পড়ে। হয়তো তার ইঞ্জিনিয়ারিং কিংবা বিজ্ঞানের কোনো বিষয়ে পড়ার কথা ছিল, কিন্তু সে পারছে না। এ ক্ষেত্রে তাকে আরেকটু শক্ত হতে হবে। নিজের প্রতি বিশ্বাস, নিজের নতুন লক্ষ্য নির্ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর সুষম খাদ্যাভ্যাস, মেডিটেশন, প্রার্থনা ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কম সময় দিতে হবে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচুর পরিমাণে আসক্তি হয়ে গেলে মেডিকেলে টিকে থাকা কষ্টকর।
আয়ের দিকে ঝোঁকা যাবে না
আরেকটি বিষয় দেখা যায়—আমাদের কিছু শিক্ষার্থী প্রচুর পরিমাণে টাকার দিকে ঝুঁকে যায়; বিশেষ করে টিউশন ও কোচিংয়ের দিকে। নিজে চলতে টিউশন ও কোচিংয়ের প্রয়োজন আছে, কিন্তু এটা কোনোভাবেই যেন অতিরিক্ত না হয়। এমনটা হলে সে মৌলিক পড়াশোনা থেকে দূরে সরে যাবে। এর ফলে সঠিক সময়ে পাস করে বের হতে পারবে না। আবার দেখা যায়, আমাদের অনেক শিক্ষার্থী সম্পর্কে জড়িয়ে যায়। এর ইতিবাচক ও নেতিবাচক দুটো দিকই রয়েছে। তবে এ ক্ষেত্রে মাথায় রাখতে হবে—তার লক্ষ্যের দিকে, পারিবারিক মূল্যবোধের দিকে। সম্পর্কে জড়িয়ে পারিবারিক টানাপোড়েন হবে কি না, কিংবা ক্যারিয়ারে কোনো নেতিবাচক প্রভাব পড়বে কি না—সর্বোপরি নিজের জীবনকে বেশি ভালোবাসতে হবে। মেডিকেলে নিয়মিত ক্লাসে উপস্থিত থাকার পাশাপাশি মানসিকভাবে শক্ত থাকা জরুরি।
লেখক: প্রভাষক, অ্যানাটমি বিভাগ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ
অনুলিখন: ফারুক ছিদ্দিক, ঢাবি
ডা. দেবশ্রী সাহা

মেডিকেলের একজন শিক্ষার্থীকে নিয়মিত ক্লাস, পরীক্ষা, টিউটোরিয়াল—এসবের প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে। নিয়মিত ক্লাসে যা পড়ানো হয়, সেগুলো পড়ে ফেলতে হবে। অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ বা প্রতিষ্ঠান থেকে মেডিকেলের পার্থক্যটা মূলত এই জায়গায়। আমাদের যেসব শিক্ষার্থী বাইরে থাকে, তাদের ক্ষেত্রে বিষয়টি আরও গুরুত্বপূর্ণ। তারা যেন কোনোভাবেই ক্লাস মিস না দেয়। কারণ, মেডিকেলে যে পড়াগুলো পড়ানো হয় বা কাজ দেওয়া হয় অনেক ক্ষেত্রে সেগুলো একা একা করা সম্ভব নয়। এসবের জন্য প্রয়োজন গ্রুপ স্টাডি ও গ্রুপ ডিসকাশন।
অনেক শিক্ষার্থী মেডিকেলে যখন ভর্তি হয়, তখন তারা স্বপ্ন ও বাস্তবতার ফারাক দেখে হতাশ হয়ে যায়। সে মনে করে, অনেক পড়াশোনা করে ভর্তি হয়েছি, কয়েক দিন একটু বিরতি নিই। বিষয়টি মোটেই ঠিক নয়। এতে পড়া অনেক বাকি থেকে যায়, একপর্যায়ে হতাশা চলে আসে। মূলত পাঁচটি বছর তাকে পড়াশোনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকতে হবে। আবার অনেকে ভাবে—মেডিকেলের পড়াশোনা মনে হয় মুখস্থনির্ভর, পরীক্ষার দু-এক দিন আগে থেকে পড়া শুরু করলে পাস করা যাবে। ব্যাপারটা আসলে তেমনও নয়, এখানে প্রতিটি বিষয় ভালোভাবে বুঝে আত্মস্থ না করলে মনে থাকবে না। সে জন্য ছবি দেখা, পারস্পরিক-সম্পর্কিত বিষয়গুলো একসঙ্গে পড়া—এ বিষয়গুলো তাদের সাহায্য করবে।
সুযোগ কাজে লাগাতে হবে
মেডিকেলে কিছু অসুবিধা থাকলেও সুবিধাই বেশি; বিশেষ করে ঢাকা মেডিকেল কলেজে প্রতিটি আলাদা গ্রুপের জন্য একজন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। সেই শিক্ষক নির্দিষ্ট একদল শিক্ষার্থীকে দেখাশোনা করবেন, সার্বিক খোঁজখবর রাখবেন, মৌলিক কোনো সমস্যা থাকলে সেটি নিয়ে আলোচনা করবেন। শিক্ষার্থীর মানসিক কোনো সমস্যা দেখা দিলে সেটি কীভাবে কাটিয়ে ওঠা সম্ভব, সে বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেবেন। এসব সুযোগ কাজে লাগাতে হবে।
নিয়মিত ক্লাস করতে হবে যাদের বিভিন্ন টার্ম বুঝতে সমস্যা হয় তাদের উচিত—বারবার পড়া, রিভিশন দেওয়া, গ্রুপ স্টাডি করা। এ ক্ষেত্রে শিক্ষক ও সিনিয়রদের সহযোগিতা নেওয়া যেতে পারে।
শিক্ষক-শিক্ষার্থীর মধ্যে সুসম্পর্ক খুব কার্যকর। অনেক শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর মাঝে আন্তসম্পর্ক ভালো থাকার কারণে পড়া বুঝতে বেগ পেতে হয় না, সহজেই সবকিছু বোঝা যায়। অনেক শিক্ষার্থী ক্লাসের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারে না, নিয়মিত উপস্থিত থাকে না—এর পরিবর্তন আনতে হবে। নিজেকে একজন যোগ্য চিকিৎসক হিসেবে গড়ে তুলতে হলে ক্লাস করতে হবে। কোনো বিষয়ে নিজেকে মানিয়ে নিতে না পারলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। শিক্ষকদের সঙ্গে আলাপ করা, সমাধান করা দরকার। নিজেকে কখনো ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেওয়া যাবে না। এ ক্ষেত্রে আমাদের শিক্ষকতার উপলব্ধি বলে, শুধু মা-বাবার চাপে পড়ে কিংবা সমাজের চাপে পড়ে তাকে চিকিৎসক হতে হবে—এই মানসিকতার কারণে তারা নিজের পছন্দের বিষয়ে ভর্তি হতে না পারায় হতাশ হয়ে পড়ে। হয়তো তার ইঞ্জিনিয়ারিং কিংবা বিজ্ঞানের কোনো বিষয়ে পড়ার কথা ছিল, কিন্তু সে পারছে না। এ ক্ষেত্রে তাকে আরেকটু শক্ত হতে হবে। নিজের প্রতি বিশ্বাস, নিজের নতুন লক্ষ্য নির্ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর সুষম খাদ্যাভ্যাস, মেডিটেশন, প্রার্থনা ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কম সময় দিতে হবে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচুর পরিমাণে আসক্তি হয়ে গেলে মেডিকেলে টিকে থাকা কষ্টকর।
আয়ের দিকে ঝোঁকা যাবে না
আরেকটি বিষয় দেখা যায়—আমাদের কিছু শিক্ষার্থী প্রচুর পরিমাণে টাকার দিকে ঝুঁকে যায়; বিশেষ করে টিউশন ও কোচিংয়ের দিকে। নিজে চলতে টিউশন ও কোচিংয়ের প্রয়োজন আছে, কিন্তু এটা কোনোভাবেই যেন অতিরিক্ত না হয়। এমনটা হলে সে মৌলিক পড়াশোনা থেকে দূরে সরে যাবে। এর ফলে সঠিক সময়ে পাস করে বের হতে পারবে না। আবার দেখা যায়, আমাদের অনেক শিক্ষার্থী সম্পর্কে জড়িয়ে যায়। এর ইতিবাচক ও নেতিবাচক দুটো দিকই রয়েছে। তবে এ ক্ষেত্রে মাথায় রাখতে হবে—তার লক্ষ্যের দিকে, পারিবারিক মূল্যবোধের দিকে। সম্পর্কে জড়িয়ে পারিবারিক টানাপোড়েন হবে কি না, কিংবা ক্যারিয়ারে কোনো নেতিবাচক প্রভাব পড়বে কি না—সর্বোপরি নিজের জীবনকে বেশি ভালোবাসতে হবে। মেডিকেলে নিয়মিত ক্লাসে উপস্থিত থাকার পাশাপাশি মানসিকভাবে শক্ত থাকা জরুরি।
লেখক: প্রভাষক, অ্যানাটমি বিভাগ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ
অনুলিখন: ফারুক ছিদ্দিক, ঢাবি

মেডিকেলের একজন শিক্ষার্থীকে নিয়মিত ক্লাস, পরীক্ষা, টিউটোরিয়াল—এসবের প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে। নিয়মিত ক্লাসে যা পড়ানো হয়, সেগুলো পড়ে ফেলতে হবে। অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ বা প্রতিষ্ঠান থেকে মেডিকেলের পার্থক্যটা মূলত এই জায়গায়। আমাদের যেসব শিক্ষার্থী বাইরে থাকে, তাদের ক্ষেত্রে বিষয়টি আরও গুরুত্বপূর্ণ। তারা যেন কোনোভাবেই ক্লাস মিস না দেয়। কারণ, মেডিকেলে যে পড়াগুলো পড়ানো হয় বা কাজ দেওয়া হয় অনেক ক্ষেত্রে সেগুলো একা একা করা সম্ভব নয়। এসবের জন্য প্রয়োজন গ্রুপ স্টাডি ও গ্রুপ ডিসকাশন।
অনেক শিক্ষার্থী মেডিকেলে যখন ভর্তি হয়, তখন তারা স্বপ্ন ও বাস্তবতার ফারাক দেখে হতাশ হয়ে যায়। সে মনে করে, অনেক পড়াশোনা করে ভর্তি হয়েছি, কয়েক দিন একটু বিরতি নিই। বিষয়টি মোটেই ঠিক নয়। এতে পড়া অনেক বাকি থেকে যায়, একপর্যায়ে হতাশা চলে আসে। মূলত পাঁচটি বছর তাকে পড়াশোনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকতে হবে। আবার অনেকে ভাবে—মেডিকেলের পড়াশোনা মনে হয় মুখস্থনির্ভর, পরীক্ষার দু-এক দিন আগে থেকে পড়া শুরু করলে পাস করা যাবে। ব্যাপারটা আসলে তেমনও নয়, এখানে প্রতিটি বিষয় ভালোভাবে বুঝে আত্মস্থ না করলে মনে থাকবে না। সে জন্য ছবি দেখা, পারস্পরিক-সম্পর্কিত বিষয়গুলো একসঙ্গে পড়া—এ বিষয়গুলো তাদের সাহায্য করবে।
সুযোগ কাজে লাগাতে হবে
মেডিকেলে কিছু অসুবিধা থাকলেও সুবিধাই বেশি; বিশেষ করে ঢাকা মেডিকেল কলেজে প্রতিটি আলাদা গ্রুপের জন্য একজন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। সেই শিক্ষক নির্দিষ্ট একদল শিক্ষার্থীকে দেখাশোনা করবেন, সার্বিক খোঁজখবর রাখবেন, মৌলিক কোনো সমস্যা থাকলে সেটি নিয়ে আলোচনা করবেন। শিক্ষার্থীর মানসিক কোনো সমস্যা দেখা দিলে সেটি কীভাবে কাটিয়ে ওঠা সম্ভব, সে বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেবেন। এসব সুযোগ কাজে লাগাতে হবে।
নিয়মিত ক্লাস করতে হবে যাদের বিভিন্ন টার্ম বুঝতে সমস্যা হয় তাদের উচিত—বারবার পড়া, রিভিশন দেওয়া, গ্রুপ স্টাডি করা। এ ক্ষেত্রে শিক্ষক ও সিনিয়রদের সহযোগিতা নেওয়া যেতে পারে।
শিক্ষক-শিক্ষার্থীর মধ্যে সুসম্পর্ক খুব কার্যকর। অনেক শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর মাঝে আন্তসম্পর্ক ভালো থাকার কারণে পড়া বুঝতে বেগ পেতে হয় না, সহজেই সবকিছু বোঝা যায়। অনেক শিক্ষার্থী ক্লাসের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারে না, নিয়মিত উপস্থিত থাকে না—এর পরিবর্তন আনতে হবে। নিজেকে একজন যোগ্য চিকিৎসক হিসেবে গড়ে তুলতে হলে ক্লাস করতে হবে। কোনো বিষয়ে নিজেকে মানিয়ে নিতে না পারলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। শিক্ষকদের সঙ্গে আলাপ করা, সমাধান করা দরকার। নিজেকে কখনো ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেওয়া যাবে না। এ ক্ষেত্রে আমাদের শিক্ষকতার উপলব্ধি বলে, শুধু মা-বাবার চাপে পড়ে কিংবা সমাজের চাপে পড়ে তাকে চিকিৎসক হতে হবে—এই মানসিকতার কারণে তারা নিজের পছন্দের বিষয়ে ভর্তি হতে না পারায় হতাশ হয়ে পড়ে। হয়তো তার ইঞ্জিনিয়ারিং কিংবা বিজ্ঞানের কোনো বিষয়ে পড়ার কথা ছিল, কিন্তু সে পারছে না। এ ক্ষেত্রে তাকে আরেকটু শক্ত হতে হবে। নিজের প্রতি বিশ্বাস, নিজের নতুন লক্ষ্য নির্ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর সুষম খাদ্যাভ্যাস, মেডিটেশন, প্রার্থনা ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কম সময় দিতে হবে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচুর পরিমাণে আসক্তি হয়ে গেলে মেডিকেলে টিকে থাকা কষ্টকর।
আয়ের দিকে ঝোঁকা যাবে না
আরেকটি বিষয় দেখা যায়—আমাদের কিছু শিক্ষার্থী প্রচুর পরিমাণে টাকার দিকে ঝুঁকে যায়; বিশেষ করে টিউশন ও কোচিংয়ের দিকে। নিজে চলতে টিউশন ও কোচিংয়ের প্রয়োজন আছে, কিন্তু এটা কোনোভাবেই যেন অতিরিক্ত না হয়। এমনটা হলে সে মৌলিক পড়াশোনা থেকে দূরে সরে যাবে। এর ফলে সঠিক সময়ে পাস করে বের হতে পারবে না। আবার দেখা যায়, আমাদের অনেক শিক্ষার্থী সম্পর্কে জড়িয়ে যায়। এর ইতিবাচক ও নেতিবাচক দুটো দিকই রয়েছে। তবে এ ক্ষেত্রে মাথায় রাখতে হবে—তার লক্ষ্যের দিকে, পারিবারিক মূল্যবোধের দিকে। সম্পর্কে জড়িয়ে পারিবারিক টানাপোড়েন হবে কি না, কিংবা ক্যারিয়ারে কোনো নেতিবাচক প্রভাব পড়বে কি না—সর্বোপরি নিজের জীবনকে বেশি ভালোবাসতে হবে। মেডিকেলে নিয়মিত ক্লাসে উপস্থিত থাকার পাশাপাশি মানসিকভাবে শক্ত থাকা জরুরি।
লেখক: প্রভাষক, অ্যানাটমি বিভাগ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ
অনুলিখন: ফারুক ছিদ্দিক, ঢাবি

ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) ৩৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবর্তনে ৩৬টি ওআইসি সদস্য রাষ্ট্রের মোট ৫২২ জন গ্র্যাজুয়েটকে ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এছাড়া অসাধারণ একাডেমিক কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ এক শিক্ষার্থী পেয়েছেন ওআইসি গোল্ড মেডেল ও আরও একাধিক শিক্ষার্থী পেয়েছেন আইইউটি গোল্ড মেডেল।
৪ ঘণ্টা আগে
ইউনিভার্সিটি অব বাথ থিঙ্ক অ্যাম্বিশাস বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টির স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
৭ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (এআইইউবি) মিডিয়া অ্যান্ড মাস কমিউনিকেশন (এমএমসি) বিভাগ আয়োজিত ‘১০ম কমিউনিকেশন অ্যান্ড জার্নালিজম এডুকেটরস নেটওয়ার্ক (সিজেন) কনফারেন্স ২০২৫’ ২৪ ও ২৫ অক্টোবর এআইইউবি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ডিডব্লিউ একাডেমির সহযোগিতায় আয়োজিত দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলনে দ
১৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাউবি) এইচএসসি পরীক্ষা-২০২৫-এর ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এ বছর গড় পাসের হার ৬২ দশমিক ৩৪ শতাংশ। আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) মো. হাবিবুল্যাহ মাহামুদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১৯ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) ৩৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবর্তনে ৩৬টি ওআইসি সদস্য রাষ্ট্রের মোট ৫২২ জন গ্র্যাজুয়েটকে ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এছাড়া অসাধারণ একাডেমিক কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ এক শিক্ষার্থী পেয়েছেন ওআইসি গোল্ড মেডেল ও আরও একাধিক শিক্ষার্থী পেয়েছেন আইইউটি গোল্ড মেডেল।
রোববার (২৬ অক্টোবর) গাজীপুরের বোর্ড বাজার ক্যাম্পাসে উৎসবমুখর পরিবেশে বিশ্ববিদ্যালয়টির ৩৭তম সমাবর্তনের আয়োজন করা হয়। আইইউটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। প্রো-উপাচার্য ড. হিসেইন আরাবি নুরসহ অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দও সমাবর্তনে উপস্থিত ছিলেন।
৩৭তম সমাবর্তনে ৫২২ জন গ্র্যাজুয়েটের মধ্যে অসাধারণ একাডেমিক কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ ওআইসি গোল্ড মেডেল পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০২৩–২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ইউসুফ ইবনে কামাল নিলয়। তিনি সিজিপিএ–৪ পেয়েছেন।
এ ছাড়া আইইউটি গোল্ড মেডেল পেয়েছেন আরও ৭ শিক্ষার্থী। তারা হলেন: ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের রাহিব-বিন-হোসেন। সিভিল এন্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের নাবা উদ্দিন। মেকানিক্যাল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের মাহমুদুল হাসান ভূঁইয়া। কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সামিয়া নওশিন। মেকানিক্যাল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সাজিদ রহমান চৌধুরী। বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের রামিশা সালসাবিল ও টেকনিক্যাল অ্যান্ড ভোকেশনাল এডুকেশন বিভাগের নোসিন নাহার স্মিতা।
সভাপতির বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্নাতকদের কৃতিত্বের প্রশংসা করেন এবং শিক্ষা, গবেষণা ও উদ্ভাবনের উৎকর্ষ সাধনে আইইউটির অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তাঁদের অনেকে জানিয়েছেন, গ্র্যাজুয়েশন শেষ করার আগেই তাদের চাকরি হয়ে গেছে। অনেকে জব কন্টিনিউ করছেন। এটাই আইইউটির ঐতিহ্য।
অনুষ্ঠানে সমাবর্তন বক্তা হিসেবে বক্তব্য দেন ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুরের সাবেক অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান। সমাবর্তনে ওআইসির মহাসচিব ও আইইউটির চ্যান্সেলর হিসেইন ব্রাহিম তাহা তাঁর বার্তায় ওআইসি সদস্যরাষ্ট্রগুলোর মধ্যে কারিগরি শিক্ষা ও নীতিগত নেতৃত্বের অগ্রগতিতে আইইউটির অবদানের প্রশংসা করেন এবং সহায়তার জন্য বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ জানান।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার বলেন, আইইউটি প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রযুক্তিগতভাবে দক্ষ এবং নৈতিকভাবে দৃঢ় পেশাজীবী গড়ে তোলার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা উদ্ভাবন ও বিশ্বব্যাপী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে সক্ষম। মুসলিম উম্মাহর তরুণদের মধ্যে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা, গবেষণা উৎকর্ষতা ও নেতৃত্বকে উৎসাহিত করে চলেছে। এ জন্য বাংলাদেশ অত্যন্ত গর্বিত।

ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) ৩৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবর্তনে ৩৬টি ওআইসি সদস্য রাষ্ট্রের মোট ৫২২ জন গ্র্যাজুয়েটকে ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এছাড়া অসাধারণ একাডেমিক কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ এক শিক্ষার্থী পেয়েছেন ওআইসি গোল্ড মেডেল ও আরও একাধিক শিক্ষার্থী পেয়েছেন আইইউটি গোল্ড মেডেল।
রোববার (২৬ অক্টোবর) গাজীপুরের বোর্ড বাজার ক্যাম্পাসে উৎসবমুখর পরিবেশে বিশ্ববিদ্যালয়টির ৩৭তম সমাবর্তনের আয়োজন করা হয়। আইইউটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। প্রো-উপাচার্য ড. হিসেইন আরাবি নুরসহ অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দও সমাবর্তনে উপস্থিত ছিলেন।
৩৭তম সমাবর্তনে ৫২২ জন গ্র্যাজুয়েটের মধ্যে অসাধারণ একাডেমিক কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ ওআইসি গোল্ড মেডেল পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০২৩–২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ইউসুফ ইবনে কামাল নিলয়। তিনি সিজিপিএ–৪ পেয়েছেন।
এ ছাড়া আইইউটি গোল্ড মেডেল পেয়েছেন আরও ৭ শিক্ষার্থী। তারা হলেন: ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের রাহিব-বিন-হোসেন। সিভিল এন্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের নাবা উদ্দিন। মেকানিক্যাল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের মাহমুদুল হাসান ভূঁইয়া। কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সামিয়া নওশিন। মেকানিক্যাল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সাজিদ রহমান চৌধুরী। বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের রামিশা সালসাবিল ও টেকনিক্যাল অ্যান্ড ভোকেশনাল এডুকেশন বিভাগের নোসিন নাহার স্মিতা।
সভাপতির বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্নাতকদের কৃতিত্বের প্রশংসা করেন এবং শিক্ষা, গবেষণা ও উদ্ভাবনের উৎকর্ষ সাধনে আইইউটির অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তাঁদের অনেকে জানিয়েছেন, গ্র্যাজুয়েশন শেষ করার আগেই তাদের চাকরি হয়ে গেছে। অনেকে জব কন্টিনিউ করছেন। এটাই আইইউটির ঐতিহ্য।
অনুষ্ঠানে সমাবর্তন বক্তা হিসেবে বক্তব্য দেন ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুরের সাবেক অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান। সমাবর্তনে ওআইসির মহাসচিব ও আইইউটির চ্যান্সেলর হিসেইন ব্রাহিম তাহা তাঁর বার্তায় ওআইসি সদস্যরাষ্ট্রগুলোর মধ্যে কারিগরি শিক্ষা ও নীতিগত নেতৃত্বের অগ্রগতিতে আইইউটির অবদানের প্রশংসা করেন এবং সহায়তার জন্য বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ জানান।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার বলেন, আইইউটি প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রযুক্তিগতভাবে দক্ষ এবং নৈতিকভাবে দৃঢ় পেশাজীবী গড়ে তোলার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা উদ্ভাবন ও বিশ্বব্যাপী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে সক্ষম। মুসলিম উম্মাহর তরুণদের মধ্যে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা, গবেষণা উৎকর্ষতা ও নেতৃত্বকে উৎসাহিত করে চলেছে। এ জন্য বাংলাদেশ অত্যন্ত গর্বিত।

মেডিকেলের একজন শিক্ষার্থীকে নিয়মিত ক্লাস, পরীক্ষা, টিউটোরিয়াল—এসবের প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে। নিয়মিত ক্লাসে যা পড়ানো হয়, সেগুলো পড়ে ফেলতে হবে। অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ বা প্রতিষ্ঠান থেকে মেডিকেলের পার্থক্যটা মূলত এই জায়গায়। আমাদের যেসব শিক্ষার্থী বাইরে থাকে, তাদের ক্ষেত্রে বিষয়টি আরও গুরুত্বপূর্ণ।
২২ মে ২০২৩
ইউনিভার্সিটি অব বাথ থিঙ্ক অ্যাম্বিশাস বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টির স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
৭ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (এআইইউবি) মিডিয়া অ্যান্ড মাস কমিউনিকেশন (এমএমসি) বিভাগ আয়োজিত ‘১০ম কমিউনিকেশন অ্যান্ড জার্নালিজম এডুকেটরস নেটওয়ার্ক (সিজেন) কনফারেন্স ২০২৫’ ২৪ ও ২৫ অক্টোবর এআইইউবি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ডিডব্লিউ একাডেমির সহযোগিতায় আয়োজিত দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলনে দ
১৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাউবি) এইচএসসি পরীক্ষা-২০২৫-এর ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এ বছর গড় পাসের হার ৬২ দশমিক ৩৪ শতাংশ। আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) মো. হাবিবুল্যাহ মাহামুদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১৯ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

ইউনিভার্সিটি অব বাথ থিঙ্ক অ্যাম্বিশাস বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টির স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে শিক্ষার্থীরা একাডেমিক পড়াশোনার বাইরে নিজেদের নেতৃত্বের গুণাবলি বিকশিত করার সুযোগ পাবেন। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি কার্যকর থাকবে।
ইংল্যান্ডের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ঐতিহাসিক শহর বাথে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব বাথ যুক্তরাজ্যের অন্যতম শীর্ষ গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯৬৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। সবুজ পাহাড়ি প্রান্তরে বাথের ক্যাম্পাস গড়ে তোলা হয়েছে। বর্তমানে বিশ্বের নানা দেশ থেকে এসে শিক্ষার্থীরা এখানে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করছেন। এই অগ্রযাত্রায় বাথ একটি গ্লোবাল লার্নিং কমিউনিটিতে পরিণত হয়েছে।
সুযোগ-সুবিধা
উচ্চশিক্ষার জন্য ইউনিভার্সিটি অব বাথে রয়েছে আকর্ষণীয় বৃত্তি সুবিধা। এর মধ্যে রয়েছে ‘মাস্টার্স ওয়ার্ল্ডওয়াইড স্কলারশিপ’। এর জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা পাবেন ৫ হাজার পাউন্ড মূল্যের আর্থিক সহায়তা। সর্বোচ্চ ২৬ জন শিক্ষার্থীকে এই বৃত্তি দেওয়া হবে। এ ছাড়া আকর্ষণীয় একাডেমিক ফলাফলের জন্য রয়েছে ‘স্কলারশিপ ফর একাডেমিক এক্সেলেন্স’। এই বৃত্তির মূল্য ১০ হাজার পাউন্ড। এই বৃত্তি সর্বোচ্চ ৩ জন শিক্ষার্থীকে দেওয়া হবে।
আবেদনের যোগ্যতা
ইউনিভার্সিটি অব বাথ থিঙ্ক অ্যাম্বিশাস বৃত্তির জন্য আবেদন করতে আগ্রহীদের কিছু নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হবে। প্রার্থীকে অবশ্যই ২০২৬ সালের জানুয়ারিতে শুরু হতে যাওয়া এমএসসি ইন ফাইন্যান্স বা এমএসসি ইন মার্কেটিং কোর্সে ভর্তি হওয়ার অফার পেতে এবং তা গ্রহণ করতে হবে। এরপর নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কলারশিপ আবেদনপত্র পূরণ করে জমা দিতে হবে। Bath Application Tracker-এর মাধ্যমে নির্দিষ্ট ফরম ব্যবহার করে আবেদনপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
নির্ধারিত পোর্টালের মাধ্যমে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। সঙ্গে জমা দিতে হবে শিক্ষাগত ট্রান্সক্রিপ্ট ও ডিগ্রি সনদপত্রের কপি। আবেদনপত্রের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে যুক্ত করতে হবে একটি মোটিভেশন লেটার। যেখানে প্রার্থী নিজের লক্ষ্য, আগ্রহ ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ব্যাখ্যা করবেন। পরিচয় যাচাইয়ের জন্য প্রয়োজন হবে পাসপোর্টের অনুলিপি। এ ছাড়া শিক্ষাগত বা পেশাগত দিক থেকে পরিচিত কারও কাছ থেকে একটি রিকমেন্ডেশন লেটার জমা দিতে হবে। সর্বশেষ একটি আপডেট জীবনবৃত্তান্ত সংযুক্ত করতে হবে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এই লিংকে গিয়ে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩ নভেম্বর, ২০২৫।

ইউনিভার্সিটি অব বাথ থিঙ্ক অ্যাম্বিশাস বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টির স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে শিক্ষার্থীরা একাডেমিক পড়াশোনার বাইরে নিজেদের নেতৃত্বের গুণাবলি বিকশিত করার সুযোগ পাবেন। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি কার্যকর থাকবে।
ইংল্যান্ডের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ঐতিহাসিক শহর বাথে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব বাথ যুক্তরাজ্যের অন্যতম শীর্ষ গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯৬৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। সবুজ পাহাড়ি প্রান্তরে বাথের ক্যাম্পাস গড়ে তোলা হয়েছে। বর্তমানে বিশ্বের নানা দেশ থেকে এসে শিক্ষার্থীরা এখানে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করছেন। এই অগ্রযাত্রায় বাথ একটি গ্লোবাল লার্নিং কমিউনিটিতে পরিণত হয়েছে।
সুযোগ-সুবিধা
উচ্চশিক্ষার জন্য ইউনিভার্সিটি অব বাথে রয়েছে আকর্ষণীয় বৃত্তি সুবিধা। এর মধ্যে রয়েছে ‘মাস্টার্স ওয়ার্ল্ডওয়াইড স্কলারশিপ’। এর জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা পাবেন ৫ হাজার পাউন্ড মূল্যের আর্থিক সহায়তা। সর্বোচ্চ ২৬ জন শিক্ষার্থীকে এই বৃত্তি দেওয়া হবে। এ ছাড়া আকর্ষণীয় একাডেমিক ফলাফলের জন্য রয়েছে ‘স্কলারশিপ ফর একাডেমিক এক্সেলেন্স’। এই বৃত্তির মূল্য ১০ হাজার পাউন্ড। এই বৃত্তি সর্বোচ্চ ৩ জন শিক্ষার্থীকে দেওয়া হবে।
আবেদনের যোগ্যতা
ইউনিভার্সিটি অব বাথ থিঙ্ক অ্যাম্বিশাস বৃত্তির জন্য আবেদন করতে আগ্রহীদের কিছু নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হবে। প্রার্থীকে অবশ্যই ২০২৬ সালের জানুয়ারিতে শুরু হতে যাওয়া এমএসসি ইন ফাইন্যান্স বা এমএসসি ইন মার্কেটিং কোর্সে ভর্তি হওয়ার অফার পেতে এবং তা গ্রহণ করতে হবে। এরপর নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কলারশিপ আবেদনপত্র পূরণ করে জমা দিতে হবে। Bath Application Tracker-এর মাধ্যমে নির্দিষ্ট ফরম ব্যবহার করে আবেদনপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
নির্ধারিত পোর্টালের মাধ্যমে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। সঙ্গে জমা দিতে হবে শিক্ষাগত ট্রান্সক্রিপ্ট ও ডিগ্রি সনদপত্রের কপি। আবেদনপত্রের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে যুক্ত করতে হবে একটি মোটিভেশন লেটার। যেখানে প্রার্থী নিজের লক্ষ্য, আগ্রহ ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ব্যাখ্যা করবেন। পরিচয় যাচাইয়ের জন্য প্রয়োজন হবে পাসপোর্টের অনুলিপি। এ ছাড়া শিক্ষাগত বা পেশাগত দিক থেকে পরিচিত কারও কাছ থেকে একটি রিকমেন্ডেশন লেটার জমা দিতে হবে। সর্বশেষ একটি আপডেট জীবনবৃত্তান্ত সংযুক্ত করতে হবে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এই লিংকে গিয়ে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩ নভেম্বর, ২০২৫।

মেডিকেলের একজন শিক্ষার্থীকে নিয়মিত ক্লাস, পরীক্ষা, টিউটোরিয়াল—এসবের প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে। নিয়মিত ক্লাসে যা পড়ানো হয়, সেগুলো পড়ে ফেলতে হবে। অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ বা প্রতিষ্ঠান থেকে মেডিকেলের পার্থক্যটা মূলত এই জায়গায়। আমাদের যেসব শিক্ষার্থী বাইরে থাকে, তাদের ক্ষেত্রে বিষয়টি আরও গুরুত্বপূর্ণ।
২২ মে ২০২৩
ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) ৩৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবর্তনে ৩৬টি ওআইসি সদস্য রাষ্ট্রের মোট ৫২২ জন গ্র্যাজুয়েটকে ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এছাড়া অসাধারণ একাডেমিক কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ এক শিক্ষার্থী পেয়েছেন ওআইসি গোল্ড মেডেল ও আরও একাধিক শিক্ষার্থী পেয়েছেন আইইউটি গোল্ড মেডেল।
৪ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (এআইইউবি) মিডিয়া অ্যান্ড মাস কমিউনিকেশন (এমএমসি) বিভাগ আয়োজিত ‘১০ম কমিউনিকেশন অ্যান্ড জার্নালিজম এডুকেটরস নেটওয়ার্ক (সিজেন) কনফারেন্স ২০২৫’ ২৪ ও ২৫ অক্টোবর এআইইউবি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ডিডব্লিউ একাডেমির সহযোগিতায় আয়োজিত দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলনে দ
১৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাউবি) এইচএসসি পরীক্ষা-২০২৫-এর ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এ বছর গড় পাসের হার ৬২ দশমিক ৩৪ শতাংশ। আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) মো. হাবিবুল্যাহ মাহামুদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (এআইইউবি) মিডিয়া অ্যান্ড মাস কমিউনিকেশন (এমএমসি) বিভাগ আয়োজিত ‘১০ম কমিউনিকেশন অ্যান্ড জার্নালিজম এডুকেটরস নেটওয়ার্ক (সিজেন) কনফারেন্স ২০২৫’ ২৪ ও ২৫ অক্টোবর এআইইউবি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ডিডব্লিউ একাডেমির সহযোগিতায় আয়োজিত দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মিডিয়া শিক্ষাবিদ, গণমাধ্যম পেশাজীবী ও শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।
এবারের সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য ছিল ‘মিডিয়া ট্রান্সফর্মড: বাংলাদেশ অ্যাট এ ক্রসরোড’।
সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এআইইউবির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ড. হাসানুল এ. হাসান। বিশেষ অতিথি ছিলেন ডিডব্লিউ একাডেমির প্রজেক্ট ম্যানেজার মিস জিমি আমির। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন এআইইউবি ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য ও সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর ড. কারমেন জিটা লামাগনা, এআইইউবির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. সাইফুল ইসলাম, প্রো ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. আব্দুর রহমান, ফ্যাকাল্টি অব আর্টস অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সের (এফএএসএস) ডিন প্রফেসর ড. তাজুল ইসলাম, এমএমসি বিভাগের উপদেষ্টা ড. এ জে এম শফিউল আলম ভূঁইয়া, রেজিস্ট্রার, প্রক্টর, শিক্ষক, কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের গণমাধ্যম পেশাজীবীরা।
অনুষ্ঠানে সমাপনী বক্তব্য দেন এমএমসি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মিস রানি এলেন ভি রামোস। দুই দিনব্যাপী এই কনফারেন্সে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন, প্যানেল আলোচনা এবং একাডেমিক পেপার সেশন অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগে ২৪ অক্টোবর কনফারেন্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ।

আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (এআইইউবি) মিডিয়া অ্যান্ড মাস কমিউনিকেশন (এমএমসি) বিভাগ আয়োজিত ‘১০ম কমিউনিকেশন অ্যান্ড জার্নালিজম এডুকেটরস নেটওয়ার্ক (সিজেন) কনফারেন্স ২০২৫’ ২৪ ও ২৫ অক্টোবর এআইইউবি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ডিডব্লিউ একাডেমির সহযোগিতায় আয়োজিত দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মিডিয়া শিক্ষাবিদ, গণমাধ্যম পেশাজীবী ও শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।
এবারের সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য ছিল ‘মিডিয়া ট্রান্সফর্মড: বাংলাদেশ অ্যাট এ ক্রসরোড’।
সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এআইইউবির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ড. হাসানুল এ. হাসান। বিশেষ অতিথি ছিলেন ডিডব্লিউ একাডেমির প্রজেক্ট ম্যানেজার মিস জিমি আমির। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন এআইইউবি ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য ও সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর ড. কারমেন জিটা লামাগনা, এআইইউবির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. সাইফুল ইসলাম, প্রো ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. আব্দুর রহমান, ফ্যাকাল্টি অব আর্টস অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সের (এফএএসএস) ডিন প্রফেসর ড. তাজুল ইসলাম, এমএমসি বিভাগের উপদেষ্টা ড. এ জে এম শফিউল আলম ভূঁইয়া, রেজিস্ট্রার, প্রক্টর, শিক্ষক, কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের গণমাধ্যম পেশাজীবীরা।
অনুষ্ঠানে সমাপনী বক্তব্য দেন এমএমসি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মিস রানি এলেন ভি রামোস। দুই দিনব্যাপী এই কনফারেন্সে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন, প্যানেল আলোচনা এবং একাডেমিক পেপার সেশন অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগে ২৪ অক্টোবর কনফারেন্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ।

মেডিকেলের একজন শিক্ষার্থীকে নিয়মিত ক্লাস, পরীক্ষা, টিউটোরিয়াল—এসবের প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে। নিয়মিত ক্লাসে যা পড়ানো হয়, সেগুলো পড়ে ফেলতে হবে। অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ বা প্রতিষ্ঠান থেকে মেডিকেলের পার্থক্যটা মূলত এই জায়গায়। আমাদের যেসব শিক্ষার্থী বাইরে থাকে, তাদের ক্ষেত্রে বিষয়টি আরও গুরুত্বপূর্ণ।
২২ মে ২০২৩
ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) ৩৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবর্তনে ৩৬টি ওআইসি সদস্য রাষ্ট্রের মোট ৫২২ জন গ্র্যাজুয়েটকে ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এছাড়া অসাধারণ একাডেমিক কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ এক শিক্ষার্থী পেয়েছেন ওআইসি গোল্ড মেডেল ও আরও একাধিক শিক্ষার্থী পেয়েছেন আইইউটি গোল্ড মেডেল।
৪ ঘণ্টা আগে
ইউনিভার্সিটি অব বাথ থিঙ্ক অ্যাম্বিশাস বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টির স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাউবি) এইচএসসি পরীক্ষা-২০২৫-এর ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এ বছর গড় পাসের হার ৬২ দশমিক ৩৪ শতাংশ। আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) মো. হাবিবুল্যাহ মাহামুদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাউবি) এইচএসসি পরীক্ষা-২০২৫-এর ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এ বছর গড় পাসের হার ৬২ দশমিক ৩৪ শতাংশ।
আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) মো. হাবিবুল্যাহ মাহামুদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ বছর প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ষ মিলিয়ে মোট ৩৮ হাজার ৩৪২ জন শিক্ষার্থী নিবন্ধন করেছিলেন। তাঁদের মধ্যে প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ষের পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন ৩১ হাজার ৪২১ জন শিক্ষার্থী। আর চূড়ান্ত পরীক্ষায় অংশ নেন ১৬ হাজার ৭৮৩ জন, যার মধ্যে ১০ হাজার ৪৬৩ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৫ হাজার ৬৪০ জন ছাত্র ও ৪ হাজার ৮২৩ জন ছাত্রী। পরীক্ষার ফল বাউবির ওয়েবসাইট (result.bou.ac.bd) থেকে জানা যাবে।

বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাউবি) এইচএসসি পরীক্ষা-২০২৫-এর ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এ বছর গড় পাসের হার ৬২ দশমিক ৩৪ শতাংশ।
আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) মো. হাবিবুল্যাহ মাহামুদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ বছর প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ষ মিলিয়ে মোট ৩৮ হাজার ৩৪২ জন শিক্ষার্থী নিবন্ধন করেছিলেন। তাঁদের মধ্যে প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ষের পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন ৩১ হাজার ৪২১ জন শিক্ষার্থী। আর চূড়ান্ত পরীক্ষায় অংশ নেন ১৬ হাজার ৭৮৩ জন, যার মধ্যে ১০ হাজার ৪৬৩ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৫ হাজার ৬৪০ জন ছাত্র ও ৪ হাজার ৮২৩ জন ছাত্রী। পরীক্ষার ফল বাউবির ওয়েবসাইট (result.bou.ac.bd) থেকে জানা যাবে।

মেডিকেলের একজন শিক্ষার্থীকে নিয়মিত ক্লাস, পরীক্ষা, টিউটোরিয়াল—এসবের প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে। নিয়মিত ক্লাসে যা পড়ানো হয়, সেগুলো পড়ে ফেলতে হবে। অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ বা প্রতিষ্ঠান থেকে মেডিকেলের পার্থক্যটা মূলত এই জায়গায়। আমাদের যেসব শিক্ষার্থী বাইরে থাকে, তাদের ক্ষেত্রে বিষয়টি আরও গুরুত্বপূর্ণ।
২২ মে ২০২৩
ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) ৩৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবর্তনে ৩৬টি ওআইসি সদস্য রাষ্ট্রের মোট ৫২২ জন গ্র্যাজুয়েটকে ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এছাড়া অসাধারণ একাডেমিক কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ এক শিক্ষার্থী পেয়েছেন ওআইসি গোল্ড মেডেল ও আরও একাধিক শিক্ষার্থী পেয়েছেন আইইউটি গোল্ড মেডেল।
৪ ঘণ্টা আগে
ইউনিভার্সিটি অব বাথ থিঙ্ক অ্যাম্বিশাস বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টির স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
৭ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (এআইইউবি) মিডিয়া অ্যান্ড মাস কমিউনিকেশন (এমএমসি) বিভাগ আয়োজিত ‘১০ম কমিউনিকেশন অ্যান্ড জার্নালিজম এডুকেটরস নেটওয়ার্ক (সিজেন) কনফারেন্স ২০২৫’ ২৪ ও ২৫ অক্টোবর এআইইউবি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ডিডব্লিউ একাডেমির সহযোগিতায় আয়োজিত দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলনে দ
১৬ ঘণ্টা আগে