পল্লব শাহরিয়ার
পড়াশোনার নাম শুনলেই অনেক শিক্ষার্থীর মনে বিরক্তি জাগে। বই খুললেই চোখে ঘুম নেমে আসে, মোবাইলের নোটিফিকেশন ডাকতে থাকে, কিংবা হঠাৎ মনে হয় ঘরের অগোছালো জিনিসপত্র গুছিয়ে নেওয়া দরকার। এভাবেই গড়িমসি ধীরে ধীরে শিক্ষার্থীর সঙ্গী হয়ে ওঠে। অথচ পড়াশোনা কোনো শাস্তি নয়; এটি নতুন পৃথিবী আবিষ্কারের এক মহা সুযোগ। যদি কৌশলে পড়া যায়, তবে শিক্ষার পথ আনন্দময় হয়ে উঠতে পারে। চলুন জেনে নিই পড়াশোনাকে আনন্দময় করার ৭টি কার্যকর কৌশল।
ছোট ছোট লক্ষ্য নির্ধারণ করুন
অনেক সময় বড় লক্ষ্য নির্ধারণ করলে মনে ভয় ধরতে পারে। যেমন এক সপ্তাহে পুরো বই শেষ করব। বড় লক্ষ্য চাপ বাড়ায়, ফলে শুরু করতেই ইচ্ছে হয় না। তাই প্রতিদিনের জন্য ছোট ও অর্জনযোগ্য লক্ষ্য ঠিক করুন। যেমন আজ কেবল একটি কবিতার সারাংশ শিখব, অথবা দুটি অঙ্ক অনুশীলন করব। প্রতিদিনের ছোট লক্ষ্য পূরণ হলে যে তৃপ্তি পাওয়া যায়, তা পরের দিনের পড়াশোনায় নতুন শক্তি জোগায়।
পড়াশোনাকে খেলায় পরিণত করুন
শিশুরা যেমন খেলায় মেতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাটিয়ে দেয়, পড়াশোনাও যদি খেলার মতো হয় তবে সেটি আনন্দের হয়ে ওঠে। নিজেকে চ্যালেঞ্জ দিন, ২০ মিনিটে একটি অধ্যায় শেষ করতে পারি কি না। এরপর কাজ শেষ হলে নিজেকে ছোট পুরস্কার দিন, প্রিয় গান শুনুন বা প্রিয় খাবার খান। চাইলে পয়েন্ট সিস্টেম বানাতে পারেন: প্রতিটি কাজ শেষে পয়েন্ট যোগ হবে, সপ্তাহ শেষে বেশি পয়েন্টে ছোট পুরস্কার। এভাবে পড়াশোনা ধীরে ধীরে খেলায় পরিণত হয়।
পোমোডোরো টেকনিক ব্যবহার করুন
একটানা ঘণ্টার পর ঘণ্টা পড়াশোনা করলে ক্লান্তি আসে, মনোযোগ ভেঙে যায়। তাই ব্যবহার করতে পারেন পোমোডোরো টেকনিক। নিয়মটা হলো:
এই ছোট বিরতিগুলো মস্তিষ্ককে সতেজ রাখে, পড়া মনে থাকে ভালোভাবে, আর গড়িমসির সুযোগ কমে যায়।
পড়ার পরিবেশ তৈরি করুন
মনোযোগ নষ্ট হওয়ার বড় কারণ হলো পড়ার পরিবেশ। পড়ার টেবিলে যদি মোবাইল, হেডফোন বা অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র থাকে, তবে পড়ায় মন বসে না। তাই নিরিবিলি জায়গা বেছে নিন এবং টেবিলে কেবল দরকারি বই-খাতা রাখুন। পরিচ্ছন্ন ঘর ও হালকা আলোও পড়ার আগ্রহ বাড়ায়। গবেষণায় দেখা গেছে, সুশৃঙ্খল পরিবেশে বসলে মস্তিষ্ক বেশি সক্রিয় হয়।
পড়াশোনায় বৈচিত্র্য আনুন
একটানা একই বিষয় পড়তে গেলে একঘেয়েমি আসে। যেমন দীর্ঘ সময় শুধু গণিত পড়লে ক্লান্তি এসে যায়। তাই বৈচিত্র্য আনুন। আধঘণ্টা গণিত পড়ার পর বাংলা গদ্য পড়তে পারেন, তারপর বিজ্ঞানের চিত্র অঙ্কন করুন। বিষয় বদলালে মস্তিষ্ক নতুন উদ্যমে শিখতে চায়।
শরীর ও মনের যত্ন নিন
পড়াশোনায় আগ্রহ হারানোর পেছনে শারীরিক কারণও কাজ করে। পর্যাপ্ত ঘুম না হলে বা অস্বাস্থ্যকর খাবার খেলে মনোযোগ কমে যায়। তাই নিয়মিত ঘুম, হালকা ব্যায়াম ও পুষ্টিকর খাবার দরকার। প্রতিদিন মাত্র ১০ মিনিট হাঁটাহাঁটি বা কিছু হাত-পা নড়াচড়া করলে মস্তিষ্কে অক্সিজেন প্রবাহ বাড়ে, মনোযোগও বাড়ে। একই সঙ্গে মনের চাপ কমাতে কয়েক মিনিট শ্বাস-প্রশ্বাসের অনুশীলন বা মেডিটেশন করতে পারেন।
শেখা ভাগ করুন
পড়াশোনাকে আনন্দময় করার সবচেয়ে কার্যকর উপায় হলো শেখা জিনিস ভাগ করা। বন্ধু, পরিবার বা ছোট ভাইবোনকে বোঝানোর চেষ্টা করুন আপনি কী শিখলেন। অন্যকে শেখালে নিজের শেখা আরও দৃঢ় হয়। আর শেখানোর আনন্দে পড়াশোনা বিরক্তিকর মনে হয় না।
অলসতা একেবারে মুছে ফেলা সম্ভব নয়, তবে সঠিক পরিকল্পনার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। ছোট ছোট লক্ষ্য, সঠিক কৌশল, মনোযোগী পরিবেশ ও সুস্থ দেহ-মনের সমন্বয়ে পড়াশোনা হয়ে ওঠে আনন্দের। মনে রাখতে হবে—শুধু পরীক্ষার জন্য নয়, জীবনের জন্যই আমরা শিখি। আর শেখা যখন আনন্দময় হয়, তখন সাফল্যও হাতের মুঠোয় চলে আসে।
পড়াশোনার নাম শুনলেই অনেক শিক্ষার্থীর মনে বিরক্তি জাগে। বই খুললেই চোখে ঘুম নেমে আসে, মোবাইলের নোটিফিকেশন ডাকতে থাকে, কিংবা হঠাৎ মনে হয় ঘরের অগোছালো জিনিসপত্র গুছিয়ে নেওয়া দরকার। এভাবেই গড়িমসি ধীরে ধীরে শিক্ষার্থীর সঙ্গী হয়ে ওঠে। অথচ পড়াশোনা কোনো শাস্তি নয়; এটি নতুন পৃথিবী আবিষ্কারের এক মহা সুযোগ। যদি কৌশলে পড়া যায়, তবে শিক্ষার পথ আনন্দময় হয়ে উঠতে পারে। চলুন জেনে নিই পড়াশোনাকে আনন্দময় করার ৭টি কার্যকর কৌশল।
ছোট ছোট লক্ষ্য নির্ধারণ করুন
অনেক সময় বড় লক্ষ্য নির্ধারণ করলে মনে ভয় ধরতে পারে। যেমন এক সপ্তাহে পুরো বই শেষ করব। বড় লক্ষ্য চাপ বাড়ায়, ফলে শুরু করতেই ইচ্ছে হয় না। তাই প্রতিদিনের জন্য ছোট ও অর্জনযোগ্য লক্ষ্য ঠিক করুন। যেমন আজ কেবল একটি কবিতার সারাংশ শিখব, অথবা দুটি অঙ্ক অনুশীলন করব। প্রতিদিনের ছোট লক্ষ্য পূরণ হলে যে তৃপ্তি পাওয়া যায়, তা পরের দিনের পড়াশোনায় নতুন শক্তি জোগায়।
পড়াশোনাকে খেলায় পরিণত করুন
শিশুরা যেমন খেলায় মেতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাটিয়ে দেয়, পড়াশোনাও যদি খেলার মতো হয় তবে সেটি আনন্দের হয়ে ওঠে। নিজেকে চ্যালেঞ্জ দিন, ২০ মিনিটে একটি অধ্যায় শেষ করতে পারি কি না। এরপর কাজ শেষ হলে নিজেকে ছোট পুরস্কার দিন, প্রিয় গান শুনুন বা প্রিয় খাবার খান। চাইলে পয়েন্ট সিস্টেম বানাতে পারেন: প্রতিটি কাজ শেষে পয়েন্ট যোগ হবে, সপ্তাহ শেষে বেশি পয়েন্টে ছোট পুরস্কার। এভাবে পড়াশোনা ধীরে ধীরে খেলায় পরিণত হয়।
পোমোডোরো টেকনিক ব্যবহার করুন
একটানা ঘণ্টার পর ঘণ্টা পড়াশোনা করলে ক্লান্তি আসে, মনোযোগ ভেঙে যায়। তাই ব্যবহার করতে পারেন পোমোডোরো টেকনিক। নিয়মটা হলো:
এই ছোট বিরতিগুলো মস্তিষ্ককে সতেজ রাখে, পড়া মনে থাকে ভালোভাবে, আর গড়িমসির সুযোগ কমে যায়।
পড়ার পরিবেশ তৈরি করুন
মনোযোগ নষ্ট হওয়ার বড় কারণ হলো পড়ার পরিবেশ। পড়ার টেবিলে যদি মোবাইল, হেডফোন বা অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র থাকে, তবে পড়ায় মন বসে না। তাই নিরিবিলি জায়গা বেছে নিন এবং টেবিলে কেবল দরকারি বই-খাতা রাখুন। পরিচ্ছন্ন ঘর ও হালকা আলোও পড়ার আগ্রহ বাড়ায়। গবেষণায় দেখা গেছে, সুশৃঙ্খল পরিবেশে বসলে মস্তিষ্ক বেশি সক্রিয় হয়।
পড়াশোনায় বৈচিত্র্য আনুন
একটানা একই বিষয় পড়তে গেলে একঘেয়েমি আসে। যেমন দীর্ঘ সময় শুধু গণিত পড়লে ক্লান্তি এসে যায়। তাই বৈচিত্র্য আনুন। আধঘণ্টা গণিত পড়ার পর বাংলা গদ্য পড়তে পারেন, তারপর বিজ্ঞানের চিত্র অঙ্কন করুন। বিষয় বদলালে মস্তিষ্ক নতুন উদ্যমে শিখতে চায়।
শরীর ও মনের যত্ন নিন
পড়াশোনায় আগ্রহ হারানোর পেছনে শারীরিক কারণও কাজ করে। পর্যাপ্ত ঘুম না হলে বা অস্বাস্থ্যকর খাবার খেলে মনোযোগ কমে যায়। তাই নিয়মিত ঘুম, হালকা ব্যায়াম ও পুষ্টিকর খাবার দরকার। প্রতিদিন মাত্র ১০ মিনিট হাঁটাহাঁটি বা কিছু হাত-পা নড়াচড়া করলে মস্তিষ্কে অক্সিজেন প্রবাহ বাড়ে, মনোযোগও বাড়ে। একই সঙ্গে মনের চাপ কমাতে কয়েক মিনিট শ্বাস-প্রশ্বাসের অনুশীলন বা মেডিটেশন করতে পারেন।
শেখা ভাগ করুন
পড়াশোনাকে আনন্দময় করার সবচেয়ে কার্যকর উপায় হলো শেখা জিনিস ভাগ করা। বন্ধু, পরিবার বা ছোট ভাইবোনকে বোঝানোর চেষ্টা করুন আপনি কী শিখলেন। অন্যকে শেখালে নিজের শেখা আরও দৃঢ় হয়। আর শেখানোর আনন্দে পড়াশোনা বিরক্তিকর মনে হয় না।
অলসতা একেবারে মুছে ফেলা সম্ভব নয়, তবে সঠিক পরিকল্পনার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। ছোট ছোট লক্ষ্য, সঠিক কৌশল, মনোযোগী পরিবেশ ও সুস্থ দেহ-মনের সমন্বয়ে পড়াশোনা হয়ে ওঠে আনন্দের। মনে রাখতে হবে—শুধু পরীক্ষার জন্য নয়, জীবনের জন্যই আমরা শিখি। আর শেখা যখন আনন্দময় হয়, তখন সাফল্যও হাতের মুঠোয় চলে আসে।
পল্লব শাহরিয়ার
পড়াশোনার নাম শুনলেই অনেক শিক্ষার্থীর মনে বিরক্তি জাগে। বই খুললেই চোখে ঘুম নেমে আসে, মোবাইলের নোটিফিকেশন ডাকতে থাকে, কিংবা হঠাৎ মনে হয় ঘরের অগোছালো জিনিসপত্র গুছিয়ে নেওয়া দরকার। এভাবেই গড়িমসি ধীরে ধীরে শিক্ষার্থীর সঙ্গী হয়ে ওঠে। অথচ পড়াশোনা কোনো শাস্তি নয়; এটি নতুন পৃথিবী আবিষ্কারের এক মহা সুযোগ। যদি কৌশলে পড়া যায়, তবে শিক্ষার পথ আনন্দময় হয়ে উঠতে পারে। চলুন জেনে নিই পড়াশোনাকে আনন্দময় করার ৭টি কার্যকর কৌশল।
ছোট ছোট লক্ষ্য নির্ধারণ করুন
অনেক সময় বড় লক্ষ্য নির্ধারণ করলে মনে ভয় ধরতে পারে। যেমন এক সপ্তাহে পুরো বই শেষ করব। বড় লক্ষ্য চাপ বাড়ায়, ফলে শুরু করতেই ইচ্ছে হয় না। তাই প্রতিদিনের জন্য ছোট ও অর্জনযোগ্য লক্ষ্য ঠিক করুন। যেমন আজ কেবল একটি কবিতার সারাংশ শিখব, অথবা দুটি অঙ্ক অনুশীলন করব। প্রতিদিনের ছোট লক্ষ্য পূরণ হলে যে তৃপ্তি পাওয়া যায়, তা পরের দিনের পড়াশোনায় নতুন শক্তি জোগায়।
পড়াশোনাকে খেলায় পরিণত করুন
শিশুরা যেমন খেলায় মেতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাটিয়ে দেয়, পড়াশোনাও যদি খেলার মতো হয় তবে সেটি আনন্দের হয়ে ওঠে। নিজেকে চ্যালেঞ্জ দিন, ২০ মিনিটে একটি অধ্যায় শেষ করতে পারি কি না। এরপর কাজ শেষ হলে নিজেকে ছোট পুরস্কার দিন, প্রিয় গান শুনুন বা প্রিয় খাবার খান। চাইলে পয়েন্ট সিস্টেম বানাতে পারেন: প্রতিটি কাজ শেষে পয়েন্ট যোগ হবে, সপ্তাহ শেষে বেশি পয়েন্টে ছোট পুরস্কার। এভাবে পড়াশোনা ধীরে ধীরে খেলায় পরিণত হয়।
পোমোডোরো টেকনিক ব্যবহার করুন
একটানা ঘণ্টার পর ঘণ্টা পড়াশোনা করলে ক্লান্তি আসে, মনোযোগ ভেঙে যায়। তাই ব্যবহার করতে পারেন পোমোডোরো টেকনিক। নিয়মটা হলো:
এই ছোট বিরতিগুলো মস্তিষ্ককে সতেজ রাখে, পড়া মনে থাকে ভালোভাবে, আর গড়িমসির সুযোগ কমে যায়।
পড়ার পরিবেশ তৈরি করুন
মনোযোগ নষ্ট হওয়ার বড় কারণ হলো পড়ার পরিবেশ। পড়ার টেবিলে যদি মোবাইল, হেডফোন বা অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র থাকে, তবে পড়ায় মন বসে না। তাই নিরিবিলি জায়গা বেছে নিন এবং টেবিলে কেবল দরকারি বই-খাতা রাখুন। পরিচ্ছন্ন ঘর ও হালকা আলোও পড়ার আগ্রহ বাড়ায়। গবেষণায় দেখা গেছে, সুশৃঙ্খল পরিবেশে বসলে মস্তিষ্ক বেশি সক্রিয় হয়।
পড়াশোনায় বৈচিত্র্য আনুন
একটানা একই বিষয় পড়তে গেলে একঘেয়েমি আসে। যেমন দীর্ঘ সময় শুধু গণিত পড়লে ক্লান্তি এসে যায়। তাই বৈচিত্র্য আনুন। আধঘণ্টা গণিত পড়ার পর বাংলা গদ্য পড়তে পারেন, তারপর বিজ্ঞানের চিত্র অঙ্কন করুন। বিষয় বদলালে মস্তিষ্ক নতুন উদ্যমে শিখতে চায়।
শরীর ও মনের যত্ন নিন
পড়াশোনায় আগ্রহ হারানোর পেছনে শারীরিক কারণও কাজ করে। পর্যাপ্ত ঘুম না হলে বা অস্বাস্থ্যকর খাবার খেলে মনোযোগ কমে যায়। তাই নিয়মিত ঘুম, হালকা ব্যায়াম ও পুষ্টিকর খাবার দরকার। প্রতিদিন মাত্র ১০ মিনিট হাঁটাহাঁটি বা কিছু হাত-পা নড়াচড়া করলে মস্তিষ্কে অক্সিজেন প্রবাহ বাড়ে, মনোযোগও বাড়ে। একই সঙ্গে মনের চাপ কমাতে কয়েক মিনিট শ্বাস-প্রশ্বাসের অনুশীলন বা মেডিটেশন করতে পারেন।
শেখা ভাগ করুন
পড়াশোনাকে আনন্দময় করার সবচেয়ে কার্যকর উপায় হলো শেখা জিনিস ভাগ করা। বন্ধু, পরিবার বা ছোট ভাইবোনকে বোঝানোর চেষ্টা করুন আপনি কী শিখলেন। অন্যকে শেখালে নিজের শেখা আরও দৃঢ় হয়। আর শেখানোর আনন্দে পড়াশোনা বিরক্তিকর মনে হয় না।
অলসতা একেবারে মুছে ফেলা সম্ভব নয়, তবে সঠিক পরিকল্পনার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। ছোট ছোট লক্ষ্য, সঠিক কৌশল, মনোযোগী পরিবেশ ও সুস্থ দেহ-মনের সমন্বয়ে পড়াশোনা হয়ে ওঠে আনন্দের। মনে রাখতে হবে—শুধু পরীক্ষার জন্য নয়, জীবনের জন্যই আমরা শিখি। আর শেখা যখন আনন্দময় হয়, তখন সাফল্যও হাতের মুঠোয় চলে আসে।
পড়াশোনার নাম শুনলেই অনেক শিক্ষার্থীর মনে বিরক্তি জাগে। বই খুললেই চোখে ঘুম নেমে আসে, মোবাইলের নোটিফিকেশন ডাকতে থাকে, কিংবা হঠাৎ মনে হয় ঘরের অগোছালো জিনিসপত্র গুছিয়ে নেওয়া দরকার। এভাবেই গড়িমসি ধীরে ধীরে শিক্ষার্থীর সঙ্গী হয়ে ওঠে। অথচ পড়াশোনা কোনো শাস্তি নয়; এটি নতুন পৃথিবী আবিষ্কারের এক মহা সুযোগ। যদি কৌশলে পড়া যায়, তবে শিক্ষার পথ আনন্দময় হয়ে উঠতে পারে। চলুন জেনে নিই পড়াশোনাকে আনন্দময় করার ৭টি কার্যকর কৌশল।
ছোট ছোট লক্ষ্য নির্ধারণ করুন
অনেক সময় বড় লক্ষ্য নির্ধারণ করলে মনে ভয় ধরতে পারে। যেমন এক সপ্তাহে পুরো বই শেষ করব। বড় লক্ষ্য চাপ বাড়ায়, ফলে শুরু করতেই ইচ্ছে হয় না। তাই প্রতিদিনের জন্য ছোট ও অর্জনযোগ্য লক্ষ্য ঠিক করুন। যেমন আজ কেবল একটি কবিতার সারাংশ শিখব, অথবা দুটি অঙ্ক অনুশীলন করব। প্রতিদিনের ছোট লক্ষ্য পূরণ হলে যে তৃপ্তি পাওয়া যায়, তা পরের দিনের পড়াশোনায় নতুন শক্তি জোগায়।
পড়াশোনাকে খেলায় পরিণত করুন
শিশুরা যেমন খেলায় মেতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাটিয়ে দেয়, পড়াশোনাও যদি খেলার মতো হয় তবে সেটি আনন্দের হয়ে ওঠে। নিজেকে চ্যালেঞ্জ দিন, ২০ মিনিটে একটি অধ্যায় শেষ করতে পারি কি না। এরপর কাজ শেষ হলে নিজেকে ছোট পুরস্কার দিন, প্রিয় গান শুনুন বা প্রিয় খাবার খান। চাইলে পয়েন্ট সিস্টেম বানাতে পারেন: প্রতিটি কাজ শেষে পয়েন্ট যোগ হবে, সপ্তাহ শেষে বেশি পয়েন্টে ছোট পুরস্কার। এভাবে পড়াশোনা ধীরে ধীরে খেলায় পরিণত হয়।
পোমোডোরো টেকনিক ব্যবহার করুন
একটানা ঘণ্টার পর ঘণ্টা পড়াশোনা করলে ক্লান্তি আসে, মনোযোগ ভেঙে যায়। তাই ব্যবহার করতে পারেন পোমোডোরো টেকনিক। নিয়মটা হলো:
এই ছোট বিরতিগুলো মস্তিষ্ককে সতেজ রাখে, পড়া মনে থাকে ভালোভাবে, আর গড়িমসির সুযোগ কমে যায়।
পড়ার পরিবেশ তৈরি করুন
মনোযোগ নষ্ট হওয়ার বড় কারণ হলো পড়ার পরিবেশ। পড়ার টেবিলে যদি মোবাইল, হেডফোন বা অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র থাকে, তবে পড়ায় মন বসে না। তাই নিরিবিলি জায়গা বেছে নিন এবং টেবিলে কেবল দরকারি বই-খাতা রাখুন। পরিচ্ছন্ন ঘর ও হালকা আলোও পড়ার আগ্রহ বাড়ায়। গবেষণায় দেখা গেছে, সুশৃঙ্খল পরিবেশে বসলে মস্তিষ্ক বেশি সক্রিয় হয়।
পড়াশোনায় বৈচিত্র্য আনুন
একটানা একই বিষয় পড়তে গেলে একঘেয়েমি আসে। যেমন দীর্ঘ সময় শুধু গণিত পড়লে ক্লান্তি এসে যায়। তাই বৈচিত্র্য আনুন। আধঘণ্টা গণিত পড়ার পর বাংলা গদ্য পড়তে পারেন, তারপর বিজ্ঞানের চিত্র অঙ্কন করুন। বিষয় বদলালে মস্তিষ্ক নতুন উদ্যমে শিখতে চায়।
শরীর ও মনের যত্ন নিন
পড়াশোনায় আগ্রহ হারানোর পেছনে শারীরিক কারণও কাজ করে। পর্যাপ্ত ঘুম না হলে বা অস্বাস্থ্যকর খাবার খেলে মনোযোগ কমে যায়। তাই নিয়মিত ঘুম, হালকা ব্যায়াম ও পুষ্টিকর খাবার দরকার। প্রতিদিন মাত্র ১০ মিনিট হাঁটাহাঁটি বা কিছু হাত-পা নড়াচড়া করলে মস্তিষ্কে অক্সিজেন প্রবাহ বাড়ে, মনোযোগও বাড়ে। একই সঙ্গে মনের চাপ কমাতে কয়েক মিনিট শ্বাস-প্রশ্বাসের অনুশীলন বা মেডিটেশন করতে পারেন।
শেখা ভাগ করুন
পড়াশোনাকে আনন্দময় করার সবচেয়ে কার্যকর উপায় হলো শেখা জিনিস ভাগ করা। বন্ধু, পরিবার বা ছোট ভাইবোনকে বোঝানোর চেষ্টা করুন আপনি কী শিখলেন। অন্যকে শেখালে নিজের শেখা আরও দৃঢ় হয়। আর শেখানোর আনন্দে পড়াশোনা বিরক্তিকর মনে হয় না।
অলসতা একেবারে মুছে ফেলা সম্ভব নয়, তবে সঠিক পরিকল্পনার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। ছোট ছোট লক্ষ্য, সঠিক কৌশল, মনোযোগী পরিবেশ ও সুস্থ দেহ-মনের সমন্বয়ে পড়াশোনা হয়ে ওঠে আনন্দের। মনে রাখতে হবে—শুধু পরীক্ষার জন্য নয়, জীবনের জন্যই আমরা শিখি। আর শেখা যখন আনন্দময় হয়, তখন সাফল্যও হাতের মুঠোয় চলে আসে।
আইইএলটিএস পরীক্ষার চারটি অংশের মধ্যে লিসনিং ও রিডিং তুলনামূলক সহজ। তবে ভালো স্কোর অর্জনের জন্য প্রয়োজন মনোযোগ, কৌশল ও দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার দক্ষতা। কিছু নির্দিষ্ট পদ্ধতি মেনে চললে এ দুটি অংশে কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া সম্ভব।
৬ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ায় কেএনইউ ইন্টারন্যাশনাল গ্র্যাজুয়েট স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির কিউংপুক ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। এই তহবিলের সুযোগটি কেবল ২০২৬-২
৬ ঘণ্টা আগেআজ মঙ্গলবার দুপুরে ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের’ সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী এই ঘোষণা দেন। এ সময় তিনি এমপিওভুক্ত কর্মচারীদের উৎসব ভাতা মূল বেতনের ৭৫ শতাংশ করতে এবং এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি চালু করতে শিক্ষা উপদেষ্টাকে অনুরোধ জানান।
১ দিন আগেঢাকা মহানগরীর নিউমার্কেট থানাধীন ঢাকা কলেজে বিশেষ কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির ৩০ জুলাইয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রতিবন্ধী, সাংস্কৃতিক ও খেলাধুলায় কৃতিত্বপূর্ণ শিক্ষার্থী এবং প্রবাসীদের সন্তানদের ভর্তি প্রক্রিয়া ম্যানুয়ালি সম্পন্ন করা যাবে।
২ দিন আগেশ্রেয়া ঘোষ
আইইএলটিএস পরীক্ষার চারটি অংশের মধ্যে লিসনিং ও রিডিং তুলনামূলক সহজ। তবে ভালো স্কোর অর্জনের জন্য প্রয়োজন মনোযোগ, কৌশল ও দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার দক্ষতা। কিছু নির্দিষ্ট পদ্ধতি মেনে চললে এ দুটি অংশে কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া সম্ভব।
নিয়মিত ইংরেজি শোনার অভ্যাস করুন
লিসনিং অংশে বিভিন্ন উচ্চারণ (ব্রিটিশ, আমেরিকান, অস্ট্রেলিয়ান) বুঝতে পারা গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন ইংরেজি খবর, পডকাস্ট বা সিনেমার সংলাপ শুনলে কানে স্বাভাবিকভাবে শব্দ ধরার ক্ষমতা বাড়ে। নিয়মিত অনুশীলন আপনাকে অডিওর গতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে সাহায্য করবে।
প্রশ্ন আগে পড়ে নিন ও মনোযোগ দিন
লিসনিং অংশে অডিও শুরু হওয়ার আগে প্রশ্নগুলো একবার পড়ে নিন। এতে করে কোন তথ্যের দিকে মনোযোগ দিতে হবে, তা আগে থেকে বুঝে যাবেন এবং উত্তর মিস হওয়ার আশঙ্কা কমবে।
বানানের দিকে খেয়াল রাখুন
লিসনিং অংশে অনেক সময় সঠিক উত্তর লিখলেও বানান ভুল হলে নম্বর কাটা যায়। সাধারণ শব্দগুলোর সঠিক বানান আয়ত্ত করুন এবং উত্তর লেখার সময় সতর্ক থাকুন।
স্কিমিং ও স্ক্যানিং কৌশল শিখুন
রিডিং অংশে পুরো প্যাসেজ শব্দ ধরে পড়ে সময় নষ্ট করা ঠিক নয়। স্কিমিং (মূল ভাব বোঝা) ও স্ক্যানিং (নির্দিষ্ট তথ্য খোঁজা) কৌশল ব্যবহার করলে দ্রুত উত্তর বের করতে পারবেন।
কি-ওয়ার্ড চিহ্নিত করুন
প্রশ্নে দেওয়া কি-ওয়ার্ডগুলো আন্ডারলাইন করুন। প্যাসেজে সেই শব্দ বা তার সমার্থক শব্দ খুঁজে বের করুন। এতে সময় বাঁচবে এবং ভুলের হার কমবে।
সময় ব্যবস্থাপনায় দক্ষ হোন
লিসনিং অংশে প্রতিটি সেকশন শেষে যে কয়েক সেকেন্ড সময় দেওয়া হয়, তা কাজে লাগান। রিডিং অংশে প্রতিটি প্যাসেজের জন্য নির্দিষ্ট সময় (প্রায় ২০ মিনিট) বেঁধে নিন। নিয়মিত অনুশীলনের মাধ্যমে সময় বণ্টনের অভ্যাস গড়ে তুলুন।
ভিন্ন ধরনের প্রশ্নে অভ্যস্ত হোন
রিডিং অংশে True/False/Not Given, Matching, Fill in the blanks, Multiple choice—এমন নানা ধরনের প্রশ্ন থাকে। প্রতিটি ফরম্যাটের আলাদা কৌশল রয়েছে। যেমন True/False/Not Given প্রশ্নে যুক্তি বিশ্লেষণ প্রয়োজন হয়, আর Matching প্রশ্নে সঠিক শব্দ বা ধারণা মেলাতে হয়। তাই প্রতিটি ধরনের প্রশ্নে আলাদাভাবে অনুশীলন করুন।
মক টেস্ট দিন
পরীক্ষার আগে আসল পরীক্ষার পরিবেশে বসে মক টেস্ট দিন। এতে সময় ব্যবস্থাপনা, প্রশ্নের ধরন এবং মনোযোগ ধরে রাখার অভ্যাস তৈরি হয়। নিয়মিত মক টেস্ট আত্মবিশ্বাস বাড়ায় এবং নিজের দুর্বলতা চিহ্নিত করতে সহায়ক হয়।
লেখক: শিক্ষার্থী, হবার্ট অ্যান্ড উইলিয়াম স্মিথ কলেজ, যুক্তরাষ্ট্র
আইইএলটিএস পরীক্ষার চারটি অংশের মধ্যে লিসনিং ও রিডিং তুলনামূলক সহজ। তবে ভালো স্কোর অর্জনের জন্য প্রয়োজন মনোযোগ, কৌশল ও দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার দক্ষতা। কিছু নির্দিষ্ট পদ্ধতি মেনে চললে এ দুটি অংশে কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া সম্ভব।
নিয়মিত ইংরেজি শোনার অভ্যাস করুন
লিসনিং অংশে বিভিন্ন উচ্চারণ (ব্রিটিশ, আমেরিকান, অস্ট্রেলিয়ান) বুঝতে পারা গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন ইংরেজি খবর, পডকাস্ট বা সিনেমার সংলাপ শুনলে কানে স্বাভাবিকভাবে শব্দ ধরার ক্ষমতা বাড়ে। নিয়মিত অনুশীলন আপনাকে অডিওর গতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে সাহায্য করবে।
প্রশ্ন আগে পড়ে নিন ও মনোযোগ দিন
লিসনিং অংশে অডিও শুরু হওয়ার আগে প্রশ্নগুলো একবার পড়ে নিন। এতে করে কোন তথ্যের দিকে মনোযোগ দিতে হবে, তা আগে থেকে বুঝে যাবেন এবং উত্তর মিস হওয়ার আশঙ্কা কমবে।
বানানের দিকে খেয়াল রাখুন
লিসনিং অংশে অনেক সময় সঠিক উত্তর লিখলেও বানান ভুল হলে নম্বর কাটা যায়। সাধারণ শব্দগুলোর সঠিক বানান আয়ত্ত করুন এবং উত্তর লেখার সময় সতর্ক থাকুন।
স্কিমিং ও স্ক্যানিং কৌশল শিখুন
রিডিং অংশে পুরো প্যাসেজ শব্দ ধরে পড়ে সময় নষ্ট করা ঠিক নয়। স্কিমিং (মূল ভাব বোঝা) ও স্ক্যানিং (নির্দিষ্ট তথ্য খোঁজা) কৌশল ব্যবহার করলে দ্রুত উত্তর বের করতে পারবেন।
কি-ওয়ার্ড চিহ্নিত করুন
প্রশ্নে দেওয়া কি-ওয়ার্ডগুলো আন্ডারলাইন করুন। প্যাসেজে সেই শব্দ বা তার সমার্থক শব্দ খুঁজে বের করুন। এতে সময় বাঁচবে এবং ভুলের হার কমবে।
সময় ব্যবস্থাপনায় দক্ষ হোন
লিসনিং অংশে প্রতিটি সেকশন শেষে যে কয়েক সেকেন্ড সময় দেওয়া হয়, তা কাজে লাগান। রিডিং অংশে প্রতিটি প্যাসেজের জন্য নির্দিষ্ট সময় (প্রায় ২০ মিনিট) বেঁধে নিন। নিয়মিত অনুশীলনের মাধ্যমে সময় বণ্টনের অভ্যাস গড়ে তুলুন।
ভিন্ন ধরনের প্রশ্নে অভ্যস্ত হোন
রিডিং অংশে True/False/Not Given, Matching, Fill in the blanks, Multiple choice—এমন নানা ধরনের প্রশ্ন থাকে। প্রতিটি ফরম্যাটের আলাদা কৌশল রয়েছে। যেমন True/False/Not Given প্রশ্নে যুক্তি বিশ্লেষণ প্রয়োজন হয়, আর Matching প্রশ্নে সঠিক শব্দ বা ধারণা মেলাতে হয়। তাই প্রতিটি ধরনের প্রশ্নে আলাদাভাবে অনুশীলন করুন।
মক টেস্ট দিন
পরীক্ষার আগে আসল পরীক্ষার পরিবেশে বসে মক টেস্ট দিন। এতে সময় ব্যবস্থাপনা, প্রশ্নের ধরন এবং মনোযোগ ধরে রাখার অভ্যাস তৈরি হয়। নিয়মিত মক টেস্ট আত্মবিশ্বাস বাড়ায় এবং নিজের দুর্বলতা চিহ্নিত করতে সহায়ক হয়।
লেখক: শিক্ষার্থী, হবার্ট অ্যান্ড উইলিয়াম স্মিথ কলেজ, যুক্তরাষ্ট্র
পড়াশোনার নাম শুনলেই অনেক শিক্ষার্থীর মনে বিরক্তি জাগে। বই খুললেই চোখে ঘুম নেমে আসে, মোবাইলের নোটিফিকেশন ডাকতে থাকে, কিংবা হঠাৎ মনে হয় ঘরের অগোছালো জিনিসপত্র গুছিয়ে নেওয়া দরকার। এভাবেই গড়িমসি ধীরে ধীরে শিক্ষার্থীর সঙ্গী হয়ে ওঠে।
৩০ আগস্ট ২০২৫দক্ষিণ কোরিয়ায় কেএনইউ ইন্টারন্যাশনাল গ্র্যাজুয়েট স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির কিউংপুক ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। এই তহবিলের সুযোগটি কেবল ২০২৬-২
৬ ঘণ্টা আগেআজ মঙ্গলবার দুপুরে ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের’ সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী এই ঘোষণা দেন। এ সময় তিনি এমপিওভুক্ত কর্মচারীদের উৎসব ভাতা মূল বেতনের ৭৫ শতাংশ করতে এবং এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি চালু করতে শিক্ষা উপদেষ্টাকে অনুরোধ জানান।
১ দিন আগেঢাকা মহানগরীর নিউমার্কেট থানাধীন ঢাকা কলেজে বিশেষ কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির ৩০ জুলাইয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রতিবন্ধী, সাংস্কৃতিক ও খেলাধুলায় কৃতিত্বপূর্ণ শিক্ষার্থী এবং প্রবাসীদের সন্তানদের ভর্তি প্রক্রিয়া ম্যানুয়ালি সম্পন্ন করা যাবে।
২ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক
দক্ষিণ কোরিয়ায় কেএনইউ ইন্টারন্যাশনাল গ্র্যাজুয়েট স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির কিউংপুক ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। এই তহবিলের সুযোগটি কেবল ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত।
কিউংপুক ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি দক্ষিণ কোরিয়ার অন্যতম শীর্ষ সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। দেশটির দায়েগু শহরে বিশ্ববিদ্যালয়টির মূল ক্যাম্পাস অবস্থিত। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ৩৬ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী রয়েছেন, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য অংশ আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী। আধুনিক গবেষণাগার, উন্নত অবকাঠামো ও বহুভাষিক শিক্ষাব্যবস্থার কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টি আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের কাছে দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে।
সুযোগ-সুবিধা
বৃত্তিটির আওতায় স্নাতকোত্তর পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ টিউশন ফি বিশ্ববিদ্যালয় বহন করবে। তবে প্রতি সেমিস্টার শেষে শিক্ষার্থীর একাডেমিক পারফরম্যান্স মূল্যায়ন করা হবে। একাডেমিক পারফরম্যান্সের ওপর পরবর্তী সেমিস্টারে বৃত্তি নবায়ন করা হবে।
আবেদনের যোগ্যতা
বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। বৃত্তিটি স্নাতকোত্তর (মাস্টার্স) ও পিএইচডি (ডক্টরাল) প্রোগ্রামের শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত। এতে মাস্টার্স প্রোগ্রামের মেয়াদ দুই বছর এবং যৌথ মাস্টার্স-পিএইচডি প্রোগ্রামের মেয়াদ চার বছর। যোগ্যতার শর্ত অনুযায়ী, আবেদনকারীকে অবশ্যই একজন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী হতে হবে এবং কিউংপুক ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে সংশ্লিষ্ট প্রোগ্রামে ভর্তির অফার থাকতে হবে।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
আবেদনপত্র, স্টেটমেন্ট অব পারপাস ও স্টাডি প্ল্যান, সুপারিশপত্র (অবশ্যই অধ্যাপকের মাধ্যমে সরাসরি জমা দিতে হবে অথবা সিল করা খামে সংযুক্ত থাকতে হবে), পূর্বে অধ্যয়ন করা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ডিগ্রি সনদ, অফিশিয়াল ট্রান্সক্রিপ্ট, ভাষাগত দক্ষতার সনদ, কোরিয়ান ভাষা ইনস্টিটিউটে অধ্যয়নরত থাকলে ভর্তি সনদ ও ট্রান্সক্রিপ্ট, পাসপোর্টের কপি ও জন্মসনদ।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়
৩১ অক্টোবর ২০২৫।
দক্ষিণ কোরিয়ায় কেএনইউ ইন্টারন্যাশনাল গ্র্যাজুয়েট স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির কিউংপুক ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। এই তহবিলের সুযোগটি কেবল ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত।
কিউংপুক ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি দক্ষিণ কোরিয়ার অন্যতম শীর্ষ সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। দেশটির দায়েগু শহরে বিশ্ববিদ্যালয়টির মূল ক্যাম্পাস অবস্থিত। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ৩৬ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী রয়েছেন, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য অংশ আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী। আধুনিক গবেষণাগার, উন্নত অবকাঠামো ও বহুভাষিক শিক্ষাব্যবস্থার কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টি আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের কাছে দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে।
সুযোগ-সুবিধা
বৃত্তিটির আওতায় স্নাতকোত্তর পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ টিউশন ফি বিশ্ববিদ্যালয় বহন করবে। তবে প্রতি সেমিস্টার শেষে শিক্ষার্থীর একাডেমিক পারফরম্যান্স মূল্যায়ন করা হবে। একাডেমিক পারফরম্যান্সের ওপর পরবর্তী সেমিস্টারে বৃত্তি নবায়ন করা হবে।
আবেদনের যোগ্যতা
বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। বৃত্তিটি স্নাতকোত্তর (মাস্টার্স) ও পিএইচডি (ডক্টরাল) প্রোগ্রামের শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত। এতে মাস্টার্স প্রোগ্রামের মেয়াদ দুই বছর এবং যৌথ মাস্টার্স-পিএইচডি প্রোগ্রামের মেয়াদ চার বছর। যোগ্যতার শর্ত অনুযায়ী, আবেদনকারীকে অবশ্যই একজন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী হতে হবে এবং কিউংপুক ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে সংশ্লিষ্ট প্রোগ্রামে ভর্তির অফার থাকতে হবে।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
আবেদনপত্র, স্টেটমেন্ট অব পারপাস ও স্টাডি প্ল্যান, সুপারিশপত্র (অবশ্যই অধ্যাপকের মাধ্যমে সরাসরি জমা দিতে হবে অথবা সিল করা খামে সংযুক্ত থাকতে হবে), পূর্বে অধ্যয়ন করা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ডিগ্রি সনদ, অফিশিয়াল ট্রান্সক্রিপ্ট, ভাষাগত দক্ষতার সনদ, কোরিয়ান ভাষা ইনস্টিটিউটে অধ্যয়নরত থাকলে ভর্তি সনদ ও ট্রান্সক্রিপ্ট, পাসপোর্টের কপি ও জন্মসনদ।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়
৩১ অক্টোবর ২০২৫।
পড়াশোনার নাম শুনলেই অনেক শিক্ষার্থীর মনে বিরক্তি জাগে। বই খুললেই চোখে ঘুম নেমে আসে, মোবাইলের নোটিফিকেশন ডাকতে থাকে, কিংবা হঠাৎ মনে হয় ঘরের অগোছালো জিনিসপত্র গুছিয়ে নেওয়া দরকার। এভাবেই গড়িমসি ধীরে ধীরে শিক্ষার্থীর সঙ্গী হয়ে ওঠে।
৩০ আগস্ট ২০২৫আইইএলটিএস পরীক্ষার চারটি অংশের মধ্যে লিসনিং ও রিডিং তুলনামূলক সহজ। তবে ভালো স্কোর অর্জনের জন্য প্রয়োজন মনোযোগ, কৌশল ও দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার দক্ষতা। কিছু নির্দিষ্ট পদ্ধতি মেনে চললে এ দুটি অংশে কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া সম্ভব।
৬ ঘণ্টা আগেআজ মঙ্গলবার দুপুরে ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের’ সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী এই ঘোষণা দেন। এ সময় তিনি এমপিওভুক্ত কর্মচারীদের উৎসব ভাতা মূল বেতনের ৭৫ শতাংশ করতে এবং এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি চালু করতে শিক্ষা উপদেষ্টাকে অনুরোধ জানান।
১ দিন আগেঢাকা মহানগরীর নিউমার্কেট থানাধীন ঢাকা কলেজে বিশেষ কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির ৩০ জুলাইয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রতিবন্ধী, সাংস্কৃতিক ও খেলাধুলায় কৃতিত্বপূর্ণ শিক্ষার্থী এবং প্রবাসীদের সন্তানদের ভর্তি প্রক্রিয়া ম্যানুয়ালি সম্পন্ন করা যাবে।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাড়িভাড়া ভাতা মূল বেতনের ১৫ শতাংশ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকার ও সংশ্লিষ্টদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আগামীকাল বুধবার থেকে শ্রেণিকক্ষে ফেরার ঘোষণা দিয়েছেন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের’ সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী এই ঘোষণা দেন। এ সময় তিনি এমপিওভুক্ত কর্মচারীদের উৎসব ভাতা মূল বেতনের ৭৫ শতাংশ করতে এবং এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি চালু করতে শিক্ষা উপদেষ্টাকে অনুরোধ জানান।
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের আন্দোলনের মুখে তাঁদের বাড়িভাড়া ভাতা আজ মূল বেতনের ১৫ শতাংশ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। ১৫ শতাংশের মধ্যে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ (ন্যূনতম ২ হাজার টাকা) কার্যকর হবে এ বছরের ১ নভেম্বর থেকে। বাকি ৭ দশমিক ৫ শতাংশ আগামী বছরের ১ জুলাই থেকে কার্যকর হবে।
আজ বেলা পৌনে ১টার দিকে দেলাওয়ার হোসেন আজিজীর হাতে অর্থ বিভাগের সম্মতিপত্র হস্তান্তর করেন শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার)।
এ সময় শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘একটা বাস্তবসম্মত ও খুবই গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হলো বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের নিয়ে। শিক্ষকেরা আমাদের দেশ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। কিন্তু তাঁদের বেতনকাঠামো ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা যথেষ্ট কম।’
এ সময় শিক্ষক-কর্মচারীদের সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর বিষয়ে সচেতন ও সচেষ্ট থাকার প্রত্যয় ব্যক্ত করে সি আর আবরার বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে আমাদের (শিক্ষা মন্ত্রণালয়) কোনো ত্রুটি ছিল না। আমরা চেষ্টা করেছি।
‘যতই আমরা চাই না কেন, আমাদের মনে রাখতে হবে, অন্তর্বর্তী সরকার যে সময় দেশের দায়িত্ব নিয়েছে, তখন অর্থনৈতিক অবস্থা অনেকটা ভঙ্গুর ছিল। সে অবস্থান থেকে উত্তরণের চেষ্টা করা হচ্ছে।’
শিক্ষক-কর্মচারীদের যা যা দাবি ছিল, তার যৌক্তিকতা নিয়ে কখনো শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ‘কোনো সংশয় ছিল না’ মন্তব্য করে উপদেষ্টা বলেন, ‘তবে আমাদের সম্পদের বিবেচনায় তাঁদের বাড়িভাড়া ভাতা মূল বেতনের ৫ শতাংশ (ন্যূনতম ২ হাজার টাকা) নির্ধারিত হয়েছিল।’
বাড়িভাড়া ভাতা মূল বেতনের ১৫ শতাংশ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকার ও সংশ্লিষ্টদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আগামীকাল বুধবার থেকে শ্রেণিকক্ষে ফেরার ঘোষণা দিয়েছেন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের’ সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী এই ঘোষণা দেন। এ সময় তিনি এমপিওভুক্ত কর্মচারীদের উৎসব ভাতা মূল বেতনের ৭৫ শতাংশ করতে এবং এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি চালু করতে শিক্ষা উপদেষ্টাকে অনুরোধ জানান।
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের আন্দোলনের মুখে তাঁদের বাড়িভাড়া ভাতা আজ মূল বেতনের ১৫ শতাংশ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। ১৫ শতাংশের মধ্যে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ (ন্যূনতম ২ হাজার টাকা) কার্যকর হবে এ বছরের ১ নভেম্বর থেকে। বাকি ৭ দশমিক ৫ শতাংশ আগামী বছরের ১ জুলাই থেকে কার্যকর হবে।
আজ বেলা পৌনে ১টার দিকে দেলাওয়ার হোসেন আজিজীর হাতে অর্থ বিভাগের সম্মতিপত্র হস্তান্তর করেন শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার)।
এ সময় শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘একটা বাস্তবসম্মত ও খুবই গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হলো বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের নিয়ে। শিক্ষকেরা আমাদের দেশ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। কিন্তু তাঁদের বেতনকাঠামো ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা যথেষ্ট কম।’
এ সময় শিক্ষক-কর্মচারীদের সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর বিষয়ে সচেতন ও সচেষ্ট থাকার প্রত্যয় ব্যক্ত করে সি আর আবরার বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে আমাদের (শিক্ষা মন্ত্রণালয়) কোনো ত্রুটি ছিল না। আমরা চেষ্টা করেছি।
‘যতই আমরা চাই না কেন, আমাদের মনে রাখতে হবে, অন্তর্বর্তী সরকার যে সময় দেশের দায়িত্ব নিয়েছে, তখন অর্থনৈতিক অবস্থা অনেকটা ভঙ্গুর ছিল। সে অবস্থান থেকে উত্তরণের চেষ্টা করা হচ্ছে।’
শিক্ষক-কর্মচারীদের যা যা দাবি ছিল, তার যৌক্তিকতা নিয়ে কখনো শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ‘কোনো সংশয় ছিল না’ মন্তব্য করে উপদেষ্টা বলেন, ‘তবে আমাদের সম্পদের বিবেচনায় তাঁদের বাড়িভাড়া ভাতা মূল বেতনের ৫ শতাংশ (ন্যূনতম ২ হাজার টাকা) নির্ধারিত হয়েছিল।’
পড়াশোনার নাম শুনলেই অনেক শিক্ষার্থীর মনে বিরক্তি জাগে। বই খুললেই চোখে ঘুম নেমে আসে, মোবাইলের নোটিফিকেশন ডাকতে থাকে, কিংবা হঠাৎ মনে হয় ঘরের অগোছালো জিনিসপত্র গুছিয়ে নেওয়া দরকার। এভাবেই গড়িমসি ধীরে ধীরে শিক্ষার্থীর সঙ্গী হয়ে ওঠে।
৩০ আগস্ট ২০২৫আইইএলটিএস পরীক্ষার চারটি অংশের মধ্যে লিসনিং ও রিডিং তুলনামূলক সহজ। তবে ভালো স্কোর অর্জনের জন্য প্রয়োজন মনোযোগ, কৌশল ও দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার দক্ষতা। কিছু নির্দিষ্ট পদ্ধতি মেনে চললে এ দুটি অংশে কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া সম্ভব।
৬ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ায় কেএনইউ ইন্টারন্যাশনাল গ্র্যাজুয়েট স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির কিউংপুক ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। এই তহবিলের সুযোগটি কেবল ২০২৬-২
৬ ঘণ্টা আগেঢাকা মহানগরীর নিউমার্কেট থানাধীন ঢাকা কলেজে বিশেষ কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির ৩০ জুলাইয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রতিবন্ধী, সাংস্কৃতিক ও খেলাধুলায় কৃতিত্বপূর্ণ শিক্ষার্থী এবং প্রবাসীদের সন্তানদের ভর্তি প্রক্রিয়া ম্যানুয়ালি সম্পন্ন করা যাবে।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে বিশেষ কোটায় (প্রতিবন্ধী, সাংস্কৃতিক, খেলাধুলা ও প্রবাসী) শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে বলে জানিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা। এ ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান কর্তৃক নির্ধারিত ন্যূনতম জিপিএ ও আসনসংখ্যা শিথিলযোগ্য থাকবে।
সম্প্রতি বোর্ডের কলেজ পরিদর্শক প্রফেসর মো. রিজাউল হকের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, ঢাকা মহানগরীর নিউমার্কেট থানাধীন ঢাকা কলেজে বিশেষ কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির ৩০ জুলাইয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রতিবন্ধী, সাংস্কৃতিক ও খেলাধুলায় কৃতিত্বপূর্ণ শিক্ষার্থী এবং প্রবাসীদের সন্তানদের ভর্তি প্রক্রিয়া ম্যানুয়ালি সম্পন্ন করা যাবে। আর বোর্ড উপযুক্ত প্রমাণপত্র যাচাই-বাছাই শেষে ভর্তি অনুমোদন দেবে। তবে এ ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান নির্ধারিত ন্যূনতম জিপিএ এ ক্ষেত্রে শিথিলযোগ্য হবে।
এর আগে প্রকাশিত শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী ২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে বিশেষ কোটায় ভর্তির সুযোগ পাবেন কেবল সেই শিক্ষার্থীরা, যারা এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন, প্রবাসী বা জাতীয় ও বিভাগীয় পর্যায়ে সাংস্কৃতিক বা ক্রীড়া ক্ষেত্রে পুরস্কারপ্রাপ্ত।
২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে বিশেষ কোটায় (প্রতিবন্ধী, সাংস্কৃতিক, খেলাধুলা ও প্রবাসী) শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে বলে জানিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা। এ ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান কর্তৃক নির্ধারিত ন্যূনতম জিপিএ ও আসনসংখ্যা শিথিলযোগ্য থাকবে।
সম্প্রতি বোর্ডের কলেজ পরিদর্শক প্রফেসর মো. রিজাউল হকের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, ঢাকা মহানগরীর নিউমার্কেট থানাধীন ঢাকা কলেজে বিশেষ কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির ৩০ জুলাইয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রতিবন্ধী, সাংস্কৃতিক ও খেলাধুলায় কৃতিত্বপূর্ণ শিক্ষার্থী এবং প্রবাসীদের সন্তানদের ভর্তি প্রক্রিয়া ম্যানুয়ালি সম্পন্ন করা যাবে। আর বোর্ড উপযুক্ত প্রমাণপত্র যাচাই-বাছাই শেষে ভর্তি অনুমোদন দেবে। তবে এ ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান নির্ধারিত ন্যূনতম জিপিএ এ ক্ষেত্রে শিথিলযোগ্য হবে।
এর আগে প্রকাশিত শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী ২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে বিশেষ কোটায় ভর্তির সুযোগ পাবেন কেবল সেই শিক্ষার্থীরা, যারা এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন, প্রবাসী বা জাতীয় ও বিভাগীয় পর্যায়ে সাংস্কৃতিক বা ক্রীড়া ক্ষেত্রে পুরস্কারপ্রাপ্ত।
পড়াশোনার নাম শুনলেই অনেক শিক্ষার্থীর মনে বিরক্তি জাগে। বই খুললেই চোখে ঘুম নেমে আসে, মোবাইলের নোটিফিকেশন ডাকতে থাকে, কিংবা হঠাৎ মনে হয় ঘরের অগোছালো জিনিসপত্র গুছিয়ে নেওয়া দরকার। এভাবেই গড়িমসি ধীরে ধীরে শিক্ষার্থীর সঙ্গী হয়ে ওঠে।
৩০ আগস্ট ২০২৫আইইএলটিএস পরীক্ষার চারটি অংশের মধ্যে লিসনিং ও রিডিং তুলনামূলক সহজ। তবে ভালো স্কোর অর্জনের জন্য প্রয়োজন মনোযোগ, কৌশল ও দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার দক্ষতা। কিছু নির্দিষ্ট পদ্ধতি মেনে চললে এ দুটি অংশে কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া সম্ভব।
৬ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ায় কেএনইউ ইন্টারন্যাশনাল গ্র্যাজুয়েট স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির কিউংপুক ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। এই তহবিলের সুযোগটি কেবল ২০২৬-২
৬ ঘণ্টা আগেআজ মঙ্গলবার দুপুরে ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের’ সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী এই ঘোষণা দেন। এ সময় তিনি এমপিওভুক্ত কর্মচারীদের উৎসব ভাতা মূল বেতনের ৭৫ শতাংশ করতে এবং এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি চালু করতে শিক্ষা উপদেষ্টাকে অনুরোধ জানান।
১ দিন আগে