সাব্বির হোসেন
শ্রেণিকক্ষে শিক্ষকের দায়িত্ব কি শুধুই পাঠদান? আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থা বলছে, না। একজন শিক্ষক শুধু পাঠ্যবই শেখানোতে ব্যস্ত থাকেন না, তিনি একটি শিশু বা কিশোরকে গড়ে তোলেন দায়িত্ববান, আত্মসচেতন এবং নৈতিক মানুষ হিসেবে। আর এমন মানুষ তৈরিতে প্রয়োজন শৃঙ্খলা, আচরণগত দিকনির্দেশনা এবং ইতিবাচক মূল্যবোধের চর্চা।
বহু বছর ধরে শ্রেণিকক্ষে শৃঙ্খলা মানেই ছিল শাস্তি। নিয়ম ভাঙলে বকুনি, রাগ দেখানো বা শাস্তি দেওয়া। কিন্তু আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থায় এসেছে পরিবর্তন। এখন শৃঙ্খলা মানে কঠোরতা নয়, বরং শিক্ষার্থীর ভুল নিজে বোঝার ও সংশোধন করে দেওয়ার সুযোগ। এই দৃষ্টিভঙ্গির একটি কার্যকর প্রয়োগ হলো ক্লাসরুম ডিসিপ্লিন স্ট্র্যাটেজি। এ কৌশল ইতিবাচক আচরণকে উৎসাহিত করে এবং নেতিবাচক আচরণকে সহানুভূতির সঙ্গে সংশোধনের সুযোগ দেয়।
শৃঙ্খলার নতুন সংজ্ঞা
ধরা যাক, একজন শিক্ষার্থী বারবার দেরি করে ক্লাসে আসে বা চিৎকার করে উত্তর দেয়। পুরোনো ব্যবস্থায় হয়তো সে শাস্তি পেত, বকুনি খেত। এতে তার মধ্যে ক্ষোভ জন্মাত, শেখার আগ্রহ কমে যেত। কিন্তু ইতিবাচক শৃঙ্খলা পদ্ধতিতে তাকে শেখানো হয়—কেন সময়মতো আসা জরুরি, কেন শোনার পর উত্তর দেওয়া শ্রেয়। আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন (এপিএ) বলছে, ‘ইতিবাচক শৃঙ্খলা শিক্ষার্থীর আত্মবিশ্বাস গড়ে তোলে, আত্মনিয়ন্ত্রণ শেখায় এবং দীর্ঘমেয়াদি আচরণগত পরিবর্তন আনে।’
শিক্ষার্থীর চরিত্র গঠনের ছয় ভিত্তি
ক্লাসরুম ডিসিপ্লিন স্ট্র্যাটেজিতে শিক্ষার্থীদের জন্য ছয়টি মৌলিক নিয়ম নির্ধারণ করা হয়েছে। এগুলো চাপিয়ে দেওয়া কোনো নিয়ম নয়, বরং নৈতিকতা ও সামাজিকতা বিকাশের সহায়ক অভ্যাস।
সবাইকে সম্মান কর: শ্রেণিকক্ষ একটি ছোট সমাজ। শিক্ষক, সহপাঠী এবং নিজের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ একজন শিক্ষার্থীকে সহনশীলতা ও মানবিকতা শেখায়।
হাত তুলে কথা বল: এটি শুধু শৃঙ্খলার প্রতীক নয়, বরং শোনার ও বলার ভারসাম্য গড়ে তোলে।
নিজের স্থান পরিষ্কার রাখ: পরিচ্ছন্নতাচর্চা শিক্ষার্থীর দায়িত্ববোধ ও পরিবেশ সচেতনতা তৈরি করে।
সততা ও সদয়তা বজায় রাখ: সত্যবাদিতা ও সদয়তার চর্চা মানুষের মধ্যে সৌজন্য ও সহমর্মিতা গড়ে তোলে।
অনুমতি ছাড়া সিট ছেড়ে উঠবে না: নীরবতা ও নিরাপত্তা বজায় রাখতে এটি গুরুত্বপূর্ণ।
সহপাঠীদের সাহায্য কর: সহযোগিতা ও নেতৃত্বের চর্চা শুরু হয় এখান থেকেই।
শাস্তি নয়, উৎসাহ দিন
ইতিবাচক আচরণকে উৎসাহ দিতে পুরস্কারভিত্তিক পদ্ধতি কার্যকর। যেমন নিয়মিত হোমওয়ার্ক জমা দিলে ১ স্টার; সহপাঠীকে সহায়তা করলে ৩ স্টার এবং প্রশ্নের উত্তর দিলে ১ স্টার। এই স্টারগুলো জমিয়ে শিক্ষার্থী অর্জন করতে পারে ৫ স্টারে ‘স্টার অব দ্য উইক’ সনদ; ১০ স্টারে সারপ্রাইজ গিফট, স্টিকার বা ব্যাজ। এই পদ্ধতির ভিত্তি মন্টেসরি শিক্ষা ও পিবিআইএস (পজিটিভ বিহেভিয়ার ইন্টারভেনশনস অ্যান্ড সাপোর্টস)। এতে শিশুরা শিখতে পারে, প্রতিযোগিতার মাঝেও মানবিক থাকা যায়। কাউকে পেছনে ফেলার নয়, বরং নিজেকে উন্নত করার প্রতিযোগিতা।
নিয়ম ভাঙলে কী হবে?
শাস্তির পরিবর্তে শিক্ষার্থীকে ধাপে ধাপে বোঝানো হয়—
প্রথমবার: মৌখিক সতর্কতা
দ্বিতীয়বার: নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ‘টাইম-আউট’
তৃতীয়বার: অভিভাবকের সঙ্গে যোগাযোগ
চূড়ান্ত ধাপ: প্রধান শিক্ষকের হস্তক্ষেপ
এই ধারা শিক্ষার্থীদের শেখায়, তাদের আচরণের দায়ভার তার নিজের। কথা না বলেও নির্দেশ দেওয়া যায়।
শ্রেণিকক্ষে সব সময় উচ্চস্বরে কিছু বোঝানোর প্রয়োজন নেই। শিক্ষক ব্যবহার করতে পারেন কিছু ‘সাইলেন্ট সিগন্যাল’:
হাত তুললে — শ্রেণিকক্ষ চুপ হয়ে যায়
ঘণ্টা টোকা—শান্ত পরিবেশ সৃষ্টি
চোখের ইশারা—শৃঙ্খলাবদ্ধভাবে দাঁড়ানো
এগুলো শিক্ষার্থীদের মধ্যে আত্মনিয়ন্ত্রণ ও দায়িত্ববোধ তৈরি করে।
বিশ্বদৃষ্টিতে শৃঙ্খলা শিক্ষা
ইউনেসকো তার শিক্ষা ২০৩০ ঘোষণাপত্রে বলেছে, ‘শুধু পরীক্ষার ফল নয়, শিক্ষার্থীর সামাজিক ও নৈতিক বিকাশই মানসম্পন্ন শিক্ষার অন্যতম উপাদান।’ ক্লাসরুম ডিসিপ্লিন স্ট্র্যাটেজি সেই লক্ষ্যেই কাজ করে—শ্রেণিকক্ষকে মানবিক ও ইতিবাচক পরিবেশে রূপান্তর করতে।
সফল মানুষ গঠনে শৃঙ্খলা অপরিহার্য
একটি আদর্শ শ্রেণিকক্ষ মানে শুধুই পাঠদান নয়, বরং এমন এক পরিবেশ; যেখানে শিশুরা শেখে, অনুভব করে এবং মানুষ হয়ে ওঠে। শৃঙ্খলা মানে ভয় দেখানো নয়, এটি আত্মনিয়ন্ত্রণ শেখার প্রক্রিয়া। শিক্ষার্থীদের আচরণ শুধরে দেওয়া নয়, বরং নিজেকে বুঝে উন্নত করার সুযোগ দেওয়া—এই হোক শিক্ষকের লক্ষ্য।
তথ্যসূত্র: আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন; ইউনেসকো, শিক্ষা ২০৩০; মন্টেসরি ফাউন্ডেশন
শ্রেণিকক্ষে শিক্ষকের দায়িত্ব কি শুধুই পাঠদান? আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থা বলছে, না। একজন শিক্ষক শুধু পাঠ্যবই শেখানোতে ব্যস্ত থাকেন না, তিনি একটি শিশু বা কিশোরকে গড়ে তোলেন দায়িত্ববান, আত্মসচেতন এবং নৈতিক মানুষ হিসেবে। আর এমন মানুষ তৈরিতে প্রয়োজন শৃঙ্খলা, আচরণগত দিকনির্দেশনা এবং ইতিবাচক মূল্যবোধের চর্চা।
বহু বছর ধরে শ্রেণিকক্ষে শৃঙ্খলা মানেই ছিল শাস্তি। নিয়ম ভাঙলে বকুনি, রাগ দেখানো বা শাস্তি দেওয়া। কিন্তু আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থায় এসেছে পরিবর্তন। এখন শৃঙ্খলা মানে কঠোরতা নয়, বরং শিক্ষার্থীর ভুল নিজে বোঝার ও সংশোধন করে দেওয়ার সুযোগ। এই দৃষ্টিভঙ্গির একটি কার্যকর প্রয়োগ হলো ক্লাসরুম ডিসিপ্লিন স্ট্র্যাটেজি। এ কৌশল ইতিবাচক আচরণকে উৎসাহিত করে এবং নেতিবাচক আচরণকে সহানুভূতির সঙ্গে সংশোধনের সুযোগ দেয়।
শৃঙ্খলার নতুন সংজ্ঞা
ধরা যাক, একজন শিক্ষার্থী বারবার দেরি করে ক্লাসে আসে বা চিৎকার করে উত্তর দেয়। পুরোনো ব্যবস্থায় হয়তো সে শাস্তি পেত, বকুনি খেত। এতে তার মধ্যে ক্ষোভ জন্মাত, শেখার আগ্রহ কমে যেত। কিন্তু ইতিবাচক শৃঙ্খলা পদ্ধতিতে তাকে শেখানো হয়—কেন সময়মতো আসা জরুরি, কেন শোনার পর উত্তর দেওয়া শ্রেয়। আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন (এপিএ) বলছে, ‘ইতিবাচক শৃঙ্খলা শিক্ষার্থীর আত্মবিশ্বাস গড়ে তোলে, আত্মনিয়ন্ত্রণ শেখায় এবং দীর্ঘমেয়াদি আচরণগত পরিবর্তন আনে।’
শিক্ষার্থীর চরিত্র গঠনের ছয় ভিত্তি
ক্লাসরুম ডিসিপ্লিন স্ট্র্যাটেজিতে শিক্ষার্থীদের জন্য ছয়টি মৌলিক নিয়ম নির্ধারণ করা হয়েছে। এগুলো চাপিয়ে দেওয়া কোনো নিয়ম নয়, বরং নৈতিকতা ও সামাজিকতা বিকাশের সহায়ক অভ্যাস।
সবাইকে সম্মান কর: শ্রেণিকক্ষ একটি ছোট সমাজ। শিক্ষক, সহপাঠী এবং নিজের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ একজন শিক্ষার্থীকে সহনশীলতা ও মানবিকতা শেখায়।
হাত তুলে কথা বল: এটি শুধু শৃঙ্খলার প্রতীক নয়, বরং শোনার ও বলার ভারসাম্য গড়ে তোলে।
নিজের স্থান পরিষ্কার রাখ: পরিচ্ছন্নতাচর্চা শিক্ষার্থীর দায়িত্ববোধ ও পরিবেশ সচেতনতা তৈরি করে।
সততা ও সদয়তা বজায় রাখ: সত্যবাদিতা ও সদয়তার চর্চা মানুষের মধ্যে সৌজন্য ও সহমর্মিতা গড়ে তোলে।
অনুমতি ছাড়া সিট ছেড়ে উঠবে না: নীরবতা ও নিরাপত্তা বজায় রাখতে এটি গুরুত্বপূর্ণ।
সহপাঠীদের সাহায্য কর: সহযোগিতা ও নেতৃত্বের চর্চা শুরু হয় এখান থেকেই।
শাস্তি নয়, উৎসাহ দিন
ইতিবাচক আচরণকে উৎসাহ দিতে পুরস্কারভিত্তিক পদ্ধতি কার্যকর। যেমন নিয়মিত হোমওয়ার্ক জমা দিলে ১ স্টার; সহপাঠীকে সহায়তা করলে ৩ স্টার এবং প্রশ্নের উত্তর দিলে ১ স্টার। এই স্টারগুলো জমিয়ে শিক্ষার্থী অর্জন করতে পারে ৫ স্টারে ‘স্টার অব দ্য উইক’ সনদ; ১০ স্টারে সারপ্রাইজ গিফট, স্টিকার বা ব্যাজ। এই পদ্ধতির ভিত্তি মন্টেসরি শিক্ষা ও পিবিআইএস (পজিটিভ বিহেভিয়ার ইন্টারভেনশনস অ্যান্ড সাপোর্টস)। এতে শিশুরা শিখতে পারে, প্রতিযোগিতার মাঝেও মানবিক থাকা যায়। কাউকে পেছনে ফেলার নয়, বরং নিজেকে উন্নত করার প্রতিযোগিতা।
নিয়ম ভাঙলে কী হবে?
শাস্তির পরিবর্তে শিক্ষার্থীকে ধাপে ধাপে বোঝানো হয়—
প্রথমবার: মৌখিক সতর্কতা
দ্বিতীয়বার: নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ‘টাইম-আউট’
তৃতীয়বার: অভিভাবকের সঙ্গে যোগাযোগ
চূড়ান্ত ধাপ: প্রধান শিক্ষকের হস্তক্ষেপ
এই ধারা শিক্ষার্থীদের শেখায়, তাদের আচরণের দায়ভার তার নিজের। কথা না বলেও নির্দেশ দেওয়া যায়।
শ্রেণিকক্ষে সব সময় উচ্চস্বরে কিছু বোঝানোর প্রয়োজন নেই। শিক্ষক ব্যবহার করতে পারেন কিছু ‘সাইলেন্ট সিগন্যাল’:
হাত তুললে — শ্রেণিকক্ষ চুপ হয়ে যায়
ঘণ্টা টোকা—শান্ত পরিবেশ সৃষ্টি
চোখের ইশারা—শৃঙ্খলাবদ্ধভাবে দাঁড়ানো
এগুলো শিক্ষার্থীদের মধ্যে আত্মনিয়ন্ত্রণ ও দায়িত্ববোধ তৈরি করে।
বিশ্বদৃষ্টিতে শৃঙ্খলা শিক্ষা
ইউনেসকো তার শিক্ষা ২০৩০ ঘোষণাপত্রে বলেছে, ‘শুধু পরীক্ষার ফল নয়, শিক্ষার্থীর সামাজিক ও নৈতিক বিকাশই মানসম্পন্ন শিক্ষার অন্যতম উপাদান।’ ক্লাসরুম ডিসিপ্লিন স্ট্র্যাটেজি সেই লক্ষ্যেই কাজ করে—শ্রেণিকক্ষকে মানবিক ও ইতিবাচক পরিবেশে রূপান্তর করতে।
সফল মানুষ গঠনে শৃঙ্খলা অপরিহার্য
একটি আদর্শ শ্রেণিকক্ষ মানে শুধুই পাঠদান নয়, বরং এমন এক পরিবেশ; যেখানে শিশুরা শেখে, অনুভব করে এবং মানুষ হয়ে ওঠে। শৃঙ্খলা মানে ভয় দেখানো নয়, এটি আত্মনিয়ন্ত্রণ শেখার প্রক্রিয়া। শিক্ষার্থীদের আচরণ শুধরে দেওয়া নয়, বরং নিজেকে বুঝে উন্নত করার সুযোগ দেওয়া—এই হোক শিক্ষকের লক্ষ্য।
তথ্যসূত্র: আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন; ইউনেসকো, শিক্ষা ২০৩০; মন্টেসরি ফাউন্ডেশন
সাব্বির হোসেন
শ্রেণিকক্ষে শিক্ষকের দায়িত্ব কি শুধুই পাঠদান? আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থা বলছে, না। একজন শিক্ষক শুধু পাঠ্যবই শেখানোতে ব্যস্ত থাকেন না, তিনি একটি শিশু বা কিশোরকে গড়ে তোলেন দায়িত্ববান, আত্মসচেতন এবং নৈতিক মানুষ হিসেবে। আর এমন মানুষ তৈরিতে প্রয়োজন শৃঙ্খলা, আচরণগত দিকনির্দেশনা এবং ইতিবাচক মূল্যবোধের চর্চা।
বহু বছর ধরে শ্রেণিকক্ষে শৃঙ্খলা মানেই ছিল শাস্তি। নিয়ম ভাঙলে বকুনি, রাগ দেখানো বা শাস্তি দেওয়া। কিন্তু আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থায় এসেছে পরিবর্তন। এখন শৃঙ্খলা মানে কঠোরতা নয়, বরং শিক্ষার্থীর ভুল নিজে বোঝার ও সংশোধন করে দেওয়ার সুযোগ। এই দৃষ্টিভঙ্গির একটি কার্যকর প্রয়োগ হলো ক্লাসরুম ডিসিপ্লিন স্ট্র্যাটেজি। এ কৌশল ইতিবাচক আচরণকে উৎসাহিত করে এবং নেতিবাচক আচরণকে সহানুভূতির সঙ্গে সংশোধনের সুযোগ দেয়।
শৃঙ্খলার নতুন সংজ্ঞা
ধরা যাক, একজন শিক্ষার্থী বারবার দেরি করে ক্লাসে আসে বা চিৎকার করে উত্তর দেয়। পুরোনো ব্যবস্থায় হয়তো সে শাস্তি পেত, বকুনি খেত। এতে তার মধ্যে ক্ষোভ জন্মাত, শেখার আগ্রহ কমে যেত। কিন্তু ইতিবাচক শৃঙ্খলা পদ্ধতিতে তাকে শেখানো হয়—কেন সময়মতো আসা জরুরি, কেন শোনার পর উত্তর দেওয়া শ্রেয়। আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন (এপিএ) বলছে, ‘ইতিবাচক শৃঙ্খলা শিক্ষার্থীর আত্মবিশ্বাস গড়ে তোলে, আত্মনিয়ন্ত্রণ শেখায় এবং দীর্ঘমেয়াদি আচরণগত পরিবর্তন আনে।’
শিক্ষার্থীর চরিত্র গঠনের ছয় ভিত্তি
ক্লাসরুম ডিসিপ্লিন স্ট্র্যাটেজিতে শিক্ষার্থীদের জন্য ছয়টি মৌলিক নিয়ম নির্ধারণ করা হয়েছে। এগুলো চাপিয়ে দেওয়া কোনো নিয়ম নয়, বরং নৈতিকতা ও সামাজিকতা বিকাশের সহায়ক অভ্যাস।
সবাইকে সম্মান কর: শ্রেণিকক্ষ একটি ছোট সমাজ। শিক্ষক, সহপাঠী এবং নিজের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ একজন শিক্ষার্থীকে সহনশীলতা ও মানবিকতা শেখায়।
হাত তুলে কথা বল: এটি শুধু শৃঙ্খলার প্রতীক নয়, বরং শোনার ও বলার ভারসাম্য গড়ে তোলে।
নিজের স্থান পরিষ্কার রাখ: পরিচ্ছন্নতাচর্চা শিক্ষার্থীর দায়িত্ববোধ ও পরিবেশ সচেতনতা তৈরি করে।
সততা ও সদয়তা বজায় রাখ: সত্যবাদিতা ও সদয়তার চর্চা মানুষের মধ্যে সৌজন্য ও সহমর্মিতা গড়ে তোলে।
অনুমতি ছাড়া সিট ছেড়ে উঠবে না: নীরবতা ও নিরাপত্তা বজায় রাখতে এটি গুরুত্বপূর্ণ।
সহপাঠীদের সাহায্য কর: সহযোগিতা ও নেতৃত্বের চর্চা শুরু হয় এখান থেকেই।
শাস্তি নয়, উৎসাহ দিন
ইতিবাচক আচরণকে উৎসাহ দিতে পুরস্কারভিত্তিক পদ্ধতি কার্যকর। যেমন নিয়মিত হোমওয়ার্ক জমা দিলে ১ স্টার; সহপাঠীকে সহায়তা করলে ৩ স্টার এবং প্রশ্নের উত্তর দিলে ১ স্টার। এই স্টারগুলো জমিয়ে শিক্ষার্থী অর্জন করতে পারে ৫ স্টারে ‘স্টার অব দ্য উইক’ সনদ; ১০ স্টারে সারপ্রাইজ গিফট, স্টিকার বা ব্যাজ। এই পদ্ধতির ভিত্তি মন্টেসরি শিক্ষা ও পিবিআইএস (পজিটিভ বিহেভিয়ার ইন্টারভেনশনস অ্যান্ড সাপোর্টস)। এতে শিশুরা শিখতে পারে, প্রতিযোগিতার মাঝেও মানবিক থাকা যায়। কাউকে পেছনে ফেলার নয়, বরং নিজেকে উন্নত করার প্রতিযোগিতা।
নিয়ম ভাঙলে কী হবে?
শাস্তির পরিবর্তে শিক্ষার্থীকে ধাপে ধাপে বোঝানো হয়—
প্রথমবার: মৌখিক সতর্কতা
দ্বিতীয়বার: নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ‘টাইম-আউট’
তৃতীয়বার: অভিভাবকের সঙ্গে যোগাযোগ
চূড়ান্ত ধাপ: প্রধান শিক্ষকের হস্তক্ষেপ
এই ধারা শিক্ষার্থীদের শেখায়, তাদের আচরণের দায়ভার তার নিজের। কথা না বলেও নির্দেশ দেওয়া যায়।
শ্রেণিকক্ষে সব সময় উচ্চস্বরে কিছু বোঝানোর প্রয়োজন নেই। শিক্ষক ব্যবহার করতে পারেন কিছু ‘সাইলেন্ট সিগন্যাল’:
হাত তুললে — শ্রেণিকক্ষ চুপ হয়ে যায়
ঘণ্টা টোকা—শান্ত পরিবেশ সৃষ্টি
চোখের ইশারা—শৃঙ্খলাবদ্ধভাবে দাঁড়ানো
এগুলো শিক্ষার্থীদের মধ্যে আত্মনিয়ন্ত্রণ ও দায়িত্ববোধ তৈরি করে।
বিশ্বদৃষ্টিতে শৃঙ্খলা শিক্ষা
ইউনেসকো তার শিক্ষা ২০৩০ ঘোষণাপত্রে বলেছে, ‘শুধু পরীক্ষার ফল নয়, শিক্ষার্থীর সামাজিক ও নৈতিক বিকাশই মানসম্পন্ন শিক্ষার অন্যতম উপাদান।’ ক্লাসরুম ডিসিপ্লিন স্ট্র্যাটেজি সেই লক্ষ্যেই কাজ করে—শ্রেণিকক্ষকে মানবিক ও ইতিবাচক পরিবেশে রূপান্তর করতে।
সফল মানুষ গঠনে শৃঙ্খলা অপরিহার্য
একটি আদর্শ শ্রেণিকক্ষ মানে শুধুই পাঠদান নয়, বরং এমন এক পরিবেশ; যেখানে শিশুরা শেখে, অনুভব করে এবং মানুষ হয়ে ওঠে। শৃঙ্খলা মানে ভয় দেখানো নয়, এটি আত্মনিয়ন্ত্রণ শেখার প্রক্রিয়া। শিক্ষার্থীদের আচরণ শুধরে দেওয়া নয়, বরং নিজেকে বুঝে উন্নত করার সুযোগ দেওয়া—এই হোক শিক্ষকের লক্ষ্য।
তথ্যসূত্র: আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন; ইউনেসকো, শিক্ষা ২০৩০; মন্টেসরি ফাউন্ডেশন
শ্রেণিকক্ষে শিক্ষকের দায়িত্ব কি শুধুই পাঠদান? আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থা বলছে, না। একজন শিক্ষক শুধু পাঠ্যবই শেখানোতে ব্যস্ত থাকেন না, তিনি একটি শিশু বা কিশোরকে গড়ে তোলেন দায়িত্ববান, আত্মসচেতন এবং নৈতিক মানুষ হিসেবে। আর এমন মানুষ তৈরিতে প্রয়োজন শৃঙ্খলা, আচরণগত দিকনির্দেশনা এবং ইতিবাচক মূল্যবোধের চর্চা।
বহু বছর ধরে শ্রেণিকক্ষে শৃঙ্খলা মানেই ছিল শাস্তি। নিয়ম ভাঙলে বকুনি, রাগ দেখানো বা শাস্তি দেওয়া। কিন্তু আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থায় এসেছে পরিবর্তন। এখন শৃঙ্খলা মানে কঠোরতা নয়, বরং শিক্ষার্থীর ভুল নিজে বোঝার ও সংশোধন করে দেওয়ার সুযোগ। এই দৃষ্টিভঙ্গির একটি কার্যকর প্রয়োগ হলো ক্লাসরুম ডিসিপ্লিন স্ট্র্যাটেজি। এ কৌশল ইতিবাচক আচরণকে উৎসাহিত করে এবং নেতিবাচক আচরণকে সহানুভূতির সঙ্গে সংশোধনের সুযোগ দেয়।
শৃঙ্খলার নতুন সংজ্ঞা
ধরা যাক, একজন শিক্ষার্থী বারবার দেরি করে ক্লাসে আসে বা চিৎকার করে উত্তর দেয়। পুরোনো ব্যবস্থায় হয়তো সে শাস্তি পেত, বকুনি খেত। এতে তার মধ্যে ক্ষোভ জন্মাত, শেখার আগ্রহ কমে যেত। কিন্তু ইতিবাচক শৃঙ্খলা পদ্ধতিতে তাকে শেখানো হয়—কেন সময়মতো আসা জরুরি, কেন শোনার পর উত্তর দেওয়া শ্রেয়। আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন (এপিএ) বলছে, ‘ইতিবাচক শৃঙ্খলা শিক্ষার্থীর আত্মবিশ্বাস গড়ে তোলে, আত্মনিয়ন্ত্রণ শেখায় এবং দীর্ঘমেয়াদি আচরণগত পরিবর্তন আনে।’
শিক্ষার্থীর চরিত্র গঠনের ছয় ভিত্তি
ক্লাসরুম ডিসিপ্লিন স্ট্র্যাটেজিতে শিক্ষার্থীদের জন্য ছয়টি মৌলিক নিয়ম নির্ধারণ করা হয়েছে। এগুলো চাপিয়ে দেওয়া কোনো নিয়ম নয়, বরং নৈতিকতা ও সামাজিকতা বিকাশের সহায়ক অভ্যাস।
সবাইকে সম্মান কর: শ্রেণিকক্ষ একটি ছোট সমাজ। শিক্ষক, সহপাঠী এবং নিজের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ একজন শিক্ষার্থীকে সহনশীলতা ও মানবিকতা শেখায়।
হাত তুলে কথা বল: এটি শুধু শৃঙ্খলার প্রতীক নয়, বরং শোনার ও বলার ভারসাম্য গড়ে তোলে।
নিজের স্থান পরিষ্কার রাখ: পরিচ্ছন্নতাচর্চা শিক্ষার্থীর দায়িত্ববোধ ও পরিবেশ সচেতনতা তৈরি করে।
সততা ও সদয়তা বজায় রাখ: সত্যবাদিতা ও সদয়তার চর্চা মানুষের মধ্যে সৌজন্য ও সহমর্মিতা গড়ে তোলে।
অনুমতি ছাড়া সিট ছেড়ে উঠবে না: নীরবতা ও নিরাপত্তা বজায় রাখতে এটি গুরুত্বপূর্ণ।
সহপাঠীদের সাহায্য কর: সহযোগিতা ও নেতৃত্বের চর্চা শুরু হয় এখান থেকেই।
শাস্তি নয়, উৎসাহ দিন
ইতিবাচক আচরণকে উৎসাহ দিতে পুরস্কারভিত্তিক পদ্ধতি কার্যকর। যেমন নিয়মিত হোমওয়ার্ক জমা দিলে ১ স্টার; সহপাঠীকে সহায়তা করলে ৩ স্টার এবং প্রশ্নের উত্তর দিলে ১ স্টার। এই স্টারগুলো জমিয়ে শিক্ষার্থী অর্জন করতে পারে ৫ স্টারে ‘স্টার অব দ্য উইক’ সনদ; ১০ স্টারে সারপ্রাইজ গিফট, স্টিকার বা ব্যাজ। এই পদ্ধতির ভিত্তি মন্টেসরি শিক্ষা ও পিবিআইএস (পজিটিভ বিহেভিয়ার ইন্টারভেনশনস অ্যান্ড সাপোর্টস)। এতে শিশুরা শিখতে পারে, প্রতিযোগিতার মাঝেও মানবিক থাকা যায়। কাউকে পেছনে ফেলার নয়, বরং নিজেকে উন্নত করার প্রতিযোগিতা।
নিয়ম ভাঙলে কী হবে?
শাস্তির পরিবর্তে শিক্ষার্থীকে ধাপে ধাপে বোঝানো হয়—
প্রথমবার: মৌখিক সতর্কতা
দ্বিতীয়বার: নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ‘টাইম-আউট’
তৃতীয়বার: অভিভাবকের সঙ্গে যোগাযোগ
চূড়ান্ত ধাপ: প্রধান শিক্ষকের হস্তক্ষেপ
এই ধারা শিক্ষার্থীদের শেখায়, তাদের আচরণের দায়ভার তার নিজের। কথা না বলেও নির্দেশ দেওয়া যায়।
শ্রেণিকক্ষে সব সময় উচ্চস্বরে কিছু বোঝানোর প্রয়োজন নেই। শিক্ষক ব্যবহার করতে পারেন কিছু ‘সাইলেন্ট সিগন্যাল’:
হাত তুললে — শ্রেণিকক্ষ চুপ হয়ে যায়
ঘণ্টা টোকা—শান্ত পরিবেশ সৃষ্টি
চোখের ইশারা—শৃঙ্খলাবদ্ধভাবে দাঁড়ানো
এগুলো শিক্ষার্থীদের মধ্যে আত্মনিয়ন্ত্রণ ও দায়িত্ববোধ তৈরি করে।
বিশ্বদৃষ্টিতে শৃঙ্খলা শিক্ষা
ইউনেসকো তার শিক্ষা ২০৩০ ঘোষণাপত্রে বলেছে, ‘শুধু পরীক্ষার ফল নয়, শিক্ষার্থীর সামাজিক ও নৈতিক বিকাশই মানসম্পন্ন শিক্ষার অন্যতম উপাদান।’ ক্লাসরুম ডিসিপ্লিন স্ট্র্যাটেজি সেই লক্ষ্যেই কাজ করে—শ্রেণিকক্ষকে মানবিক ও ইতিবাচক পরিবেশে রূপান্তর করতে।
সফল মানুষ গঠনে শৃঙ্খলা অপরিহার্য
একটি আদর্শ শ্রেণিকক্ষ মানে শুধুই পাঠদান নয়, বরং এমন এক পরিবেশ; যেখানে শিশুরা শেখে, অনুভব করে এবং মানুষ হয়ে ওঠে। শৃঙ্খলা মানে ভয় দেখানো নয়, এটি আত্মনিয়ন্ত্রণ শেখার প্রক্রিয়া। শিক্ষার্থীদের আচরণ শুধরে দেওয়া নয়, বরং নিজেকে বুঝে উন্নত করার সুযোগ দেওয়া—এই হোক শিক্ষকের লক্ষ্য।
তথ্যসূত্র: আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন; ইউনেসকো, শিক্ষা ২০৩০; মন্টেসরি ফাউন্ডেশন
আইইএলটিএস পরীক্ষার চারটি অংশের মধ্যে লিসনিং ও রিডিং তুলনামূলক সহজ। তবে ভালো স্কোর অর্জনের জন্য প্রয়োজন মনোযোগ, কৌশল ও দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার দক্ষতা। কিছু নির্দিষ্ট পদ্ধতি মেনে চললে এ দুটি অংশে কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া সম্ভব।
২২ মিনিট আগেদক্ষিণ কোরিয়ায় কেএনইউ ইন্টারন্যাশনাল গ্র্যাজুয়েট স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির কিউংপুক ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। এই তহবিলের সুযোগটি কেবল ২০২৬-২
২৬ মিনিট আগেআজ মঙ্গলবার দুপুরে ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের’ সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী এই ঘোষণা দেন। এ সময় তিনি এমপিওভুক্ত কর্মচারীদের উৎসব ভাতা মূল বেতনের ৭৫ শতাংশ করতে এবং এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি চালু করতে শিক্ষা উপদেষ্টাকে অনুরোধ জানান।
১৯ ঘণ্টা আগেঢাকা মহানগরীর নিউমার্কেট থানাধীন ঢাকা কলেজে বিশেষ কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির ৩০ জুলাইয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রতিবন্ধী, সাংস্কৃতিক ও খেলাধুলায় কৃতিত্বপূর্ণ শিক্ষার্থী এবং প্রবাসীদের সন্তানদের ভর্তি প্রক্রিয়া ম্যানুয়ালি সম্পন্ন করা যাবে।
২ দিন আগেশ্রেয়া ঘোষ
আইইএলটিএস পরীক্ষার চারটি অংশের মধ্যে লিসনিং ও রিডিং তুলনামূলক সহজ। তবে ভালো স্কোর অর্জনের জন্য প্রয়োজন মনোযোগ, কৌশল ও দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার দক্ষতা। কিছু নির্দিষ্ট পদ্ধতি মেনে চললে এ দুটি অংশে কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া সম্ভব।
নিয়মিত ইংরেজি শোনার অভ্যাস করুন
লিসনিং অংশে বিভিন্ন উচ্চারণ (ব্রিটিশ, আমেরিকান, অস্ট্রেলিয়ান) বুঝতে পারা গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন ইংরেজি খবর, পডকাস্ট বা সিনেমার সংলাপ শুনলে কানে স্বাভাবিকভাবে শব্দ ধরার ক্ষমতা বাড়ে। নিয়মিত অনুশীলন আপনাকে অডিওর গতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে সাহায্য করবে।
প্রশ্ন আগে পড়ে নিন ও মনোযোগ দিন
লিসনিং অংশে অডিও শুরু হওয়ার আগে প্রশ্নগুলো একবার পড়ে নিন। এতে করে কোন তথ্যের দিকে মনোযোগ দিতে হবে, তা আগে থেকে বুঝে যাবেন এবং উত্তর মিস হওয়ার আশঙ্কা কমবে।
বানানের দিকে খেয়াল রাখুন
লিসনিং অংশে অনেক সময় সঠিক উত্তর লিখলেও বানান ভুল হলে নম্বর কাটা যায়। সাধারণ শব্দগুলোর সঠিক বানান আয়ত্ত করুন এবং উত্তর লেখার সময় সতর্ক থাকুন।
স্কিমিং ও স্ক্যানিং কৌশল শিখুন
রিডিং অংশে পুরো প্যাসেজ শব্দ ধরে পড়ে সময় নষ্ট করা ঠিক নয়। স্কিমিং (মূল ভাব বোঝা) ও স্ক্যানিং (নির্দিষ্ট তথ্য খোঁজা) কৌশল ব্যবহার করলে দ্রুত উত্তর বের করতে পারবেন।
কি-ওয়ার্ড চিহ্নিত করুন
প্রশ্নে দেওয়া কি-ওয়ার্ডগুলো আন্ডারলাইন করুন। প্যাসেজে সেই শব্দ বা তার সমার্থক শব্দ খুঁজে বের করুন। এতে সময় বাঁচবে এবং ভুলের হার কমবে।
সময় ব্যবস্থাপনায় দক্ষ হোন
লিসনিং অংশে প্রতিটি সেকশন শেষে যে কয়েক সেকেন্ড সময় দেওয়া হয়, তা কাজে লাগান। রিডিং অংশে প্রতিটি প্যাসেজের জন্য নির্দিষ্ট সময় (প্রায় ২০ মিনিট) বেঁধে নিন। নিয়মিত অনুশীলনের মাধ্যমে সময় বণ্টনের অভ্যাস গড়ে তুলুন।
ভিন্ন ধরনের প্রশ্নে অভ্যস্ত হোন
রিডিং অংশে True/False/Not Given, Matching, Fill in the blanks, Multiple choice—এমন নানা ধরনের প্রশ্ন থাকে। প্রতিটি ফরম্যাটের আলাদা কৌশল রয়েছে। যেমন True/False/Not Given প্রশ্নে যুক্তি বিশ্লেষণ প্রয়োজন হয়, আর Matching প্রশ্নে সঠিক শব্দ বা ধারণা মেলাতে হয়। তাই প্রতিটি ধরনের প্রশ্নে আলাদাভাবে অনুশীলন করুন।
মক টেস্ট দিন
পরীক্ষার আগে আসল পরীক্ষার পরিবেশে বসে মক টেস্ট দিন। এতে সময় ব্যবস্থাপনা, প্রশ্নের ধরন এবং মনোযোগ ধরে রাখার অভ্যাস তৈরি হয়। নিয়মিত মক টেস্ট আত্মবিশ্বাস বাড়ায় এবং নিজের দুর্বলতা চিহ্নিত করতে সহায়ক হয়।
লেখক: শিক্ষার্থী, হবার্ট অ্যান্ড উইলিয়াম স্মিথ কলেজ, যুক্তরাষ্ট্র
আইইএলটিএস পরীক্ষার চারটি অংশের মধ্যে লিসনিং ও রিডিং তুলনামূলক সহজ। তবে ভালো স্কোর অর্জনের জন্য প্রয়োজন মনোযোগ, কৌশল ও দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার দক্ষতা। কিছু নির্দিষ্ট পদ্ধতি মেনে চললে এ দুটি অংশে কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া সম্ভব।
নিয়মিত ইংরেজি শোনার অভ্যাস করুন
লিসনিং অংশে বিভিন্ন উচ্চারণ (ব্রিটিশ, আমেরিকান, অস্ট্রেলিয়ান) বুঝতে পারা গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন ইংরেজি খবর, পডকাস্ট বা সিনেমার সংলাপ শুনলে কানে স্বাভাবিকভাবে শব্দ ধরার ক্ষমতা বাড়ে। নিয়মিত অনুশীলন আপনাকে অডিওর গতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে সাহায্য করবে।
প্রশ্ন আগে পড়ে নিন ও মনোযোগ দিন
লিসনিং অংশে অডিও শুরু হওয়ার আগে প্রশ্নগুলো একবার পড়ে নিন। এতে করে কোন তথ্যের দিকে মনোযোগ দিতে হবে, তা আগে থেকে বুঝে যাবেন এবং উত্তর মিস হওয়ার আশঙ্কা কমবে।
বানানের দিকে খেয়াল রাখুন
লিসনিং অংশে অনেক সময় সঠিক উত্তর লিখলেও বানান ভুল হলে নম্বর কাটা যায়। সাধারণ শব্দগুলোর সঠিক বানান আয়ত্ত করুন এবং উত্তর লেখার সময় সতর্ক থাকুন।
স্কিমিং ও স্ক্যানিং কৌশল শিখুন
রিডিং অংশে পুরো প্যাসেজ শব্দ ধরে পড়ে সময় নষ্ট করা ঠিক নয়। স্কিমিং (মূল ভাব বোঝা) ও স্ক্যানিং (নির্দিষ্ট তথ্য খোঁজা) কৌশল ব্যবহার করলে দ্রুত উত্তর বের করতে পারবেন।
কি-ওয়ার্ড চিহ্নিত করুন
প্রশ্নে দেওয়া কি-ওয়ার্ডগুলো আন্ডারলাইন করুন। প্যাসেজে সেই শব্দ বা তার সমার্থক শব্দ খুঁজে বের করুন। এতে সময় বাঁচবে এবং ভুলের হার কমবে।
সময় ব্যবস্থাপনায় দক্ষ হোন
লিসনিং অংশে প্রতিটি সেকশন শেষে যে কয়েক সেকেন্ড সময় দেওয়া হয়, তা কাজে লাগান। রিডিং অংশে প্রতিটি প্যাসেজের জন্য নির্দিষ্ট সময় (প্রায় ২০ মিনিট) বেঁধে নিন। নিয়মিত অনুশীলনের মাধ্যমে সময় বণ্টনের অভ্যাস গড়ে তুলুন।
ভিন্ন ধরনের প্রশ্নে অভ্যস্ত হোন
রিডিং অংশে True/False/Not Given, Matching, Fill in the blanks, Multiple choice—এমন নানা ধরনের প্রশ্ন থাকে। প্রতিটি ফরম্যাটের আলাদা কৌশল রয়েছে। যেমন True/False/Not Given প্রশ্নে যুক্তি বিশ্লেষণ প্রয়োজন হয়, আর Matching প্রশ্নে সঠিক শব্দ বা ধারণা মেলাতে হয়। তাই প্রতিটি ধরনের প্রশ্নে আলাদাভাবে অনুশীলন করুন।
মক টেস্ট দিন
পরীক্ষার আগে আসল পরীক্ষার পরিবেশে বসে মক টেস্ট দিন। এতে সময় ব্যবস্থাপনা, প্রশ্নের ধরন এবং মনোযোগ ধরে রাখার অভ্যাস তৈরি হয়। নিয়মিত মক টেস্ট আত্মবিশ্বাস বাড়ায় এবং নিজের দুর্বলতা চিহ্নিত করতে সহায়ক হয়।
লেখক: শিক্ষার্থী, হবার্ট অ্যান্ড উইলিয়াম স্মিথ কলেজ, যুক্তরাষ্ট্র
শ্রেণিকক্ষে শিক্ষকের দায়িত্ব কি শুধুই পাঠদান? আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থা বলছে, না। একজন শিক্ষক শুধু পাঠ্যবই শেখানোতে ব্যস্ত থাকেন না, তিনি একটি শিশু বা কিশোরকে গড়ে তোলেন দায়িত্ববান, আত্মসচেতন এবং নৈতিক মানুষ হিসেবে। আর এমন মানুষ তৈরিতে প্রয়োজন শৃঙ্খলা, আচরণগত দিকনির্দেশনা এবং ইতিবাচক মূল্যবোধের চর্চা।
২৬ জুলাই ২০২৫দক্ষিণ কোরিয়ায় কেএনইউ ইন্টারন্যাশনাল গ্র্যাজুয়েট স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির কিউংপুক ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। এই তহবিলের সুযোগটি কেবল ২০২৬-২
২৬ মিনিট আগেআজ মঙ্গলবার দুপুরে ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের’ সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী এই ঘোষণা দেন। এ সময় তিনি এমপিওভুক্ত কর্মচারীদের উৎসব ভাতা মূল বেতনের ৭৫ শতাংশ করতে এবং এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি চালু করতে শিক্ষা উপদেষ্টাকে অনুরোধ জানান।
১৯ ঘণ্টা আগেঢাকা মহানগরীর নিউমার্কেট থানাধীন ঢাকা কলেজে বিশেষ কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির ৩০ জুলাইয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রতিবন্ধী, সাংস্কৃতিক ও খেলাধুলায় কৃতিত্বপূর্ণ শিক্ষার্থী এবং প্রবাসীদের সন্তানদের ভর্তি প্রক্রিয়া ম্যানুয়ালি সম্পন্ন করা যাবে।
২ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক
দক্ষিণ কোরিয়ায় কেএনইউ ইন্টারন্যাশনাল গ্র্যাজুয়েট স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির কিউংপুক ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। এই তহবিলের সুযোগটি কেবল ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত।
কিউংপুক ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি দক্ষিণ কোরিয়ার অন্যতম শীর্ষ সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। দেশটির দায়েগু শহরে বিশ্ববিদ্যালয়টির মূল ক্যাম্পাস অবস্থিত। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ৩৬ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী রয়েছেন, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য অংশ আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী। আধুনিক গবেষণাগার, উন্নত অবকাঠামো ও বহুভাষিক শিক্ষাব্যবস্থার কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টি আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের কাছে দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে।
সুযোগ-সুবিধা
বৃত্তিটির আওতায় স্নাতকোত্তর পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ টিউশন ফি বিশ্ববিদ্যালয় বহন করবে। তবে প্রতি সেমিস্টার শেষে শিক্ষার্থীর একাডেমিক পারফরম্যান্স মূল্যায়ন করা হবে। একাডেমিক পারফরম্যান্সের ওপর পরবর্তী সেমিস্টারে বৃত্তি নবায়ন করা হবে।
আবেদনের যোগ্যতা
বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। বৃত্তিটি স্নাতকোত্তর (মাস্টার্স) ও পিএইচডি (ডক্টরাল) প্রোগ্রামের শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত। এতে মাস্টার্স প্রোগ্রামের মেয়াদ দুই বছর এবং যৌথ মাস্টার্স-পিএইচডি প্রোগ্রামের মেয়াদ চার বছর। যোগ্যতার শর্ত অনুযায়ী, আবেদনকারীকে অবশ্যই একজন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী হতে হবে এবং কিউংপুক ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে সংশ্লিষ্ট প্রোগ্রামে ভর্তির অফার থাকতে হবে।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
আবেদনপত্র, স্টেটমেন্ট অব পারপাস ও স্টাডি প্ল্যান, সুপারিশপত্র (অবশ্যই অধ্যাপকের মাধ্যমে সরাসরি জমা দিতে হবে অথবা সিল করা খামে সংযুক্ত থাকতে হবে), পূর্বে অধ্যয়ন করা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ডিগ্রি সনদ, অফিশিয়াল ট্রান্সক্রিপ্ট, ভাষাগত দক্ষতার সনদ, কোরিয়ান ভাষা ইনস্টিটিউটে অধ্যয়নরত থাকলে ভর্তি সনদ ও ট্রান্সক্রিপ্ট, পাসপোর্টের কপি ও জন্মসনদ।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়
৩১ অক্টোবর ২০২৫।
দক্ষিণ কোরিয়ায় কেএনইউ ইন্টারন্যাশনাল গ্র্যাজুয়েট স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির কিউংপুক ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। এই তহবিলের সুযোগটি কেবল ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত।
কিউংপুক ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি দক্ষিণ কোরিয়ার অন্যতম শীর্ষ সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। দেশটির দায়েগু শহরে বিশ্ববিদ্যালয়টির মূল ক্যাম্পাস অবস্থিত। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ৩৬ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী রয়েছেন, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য অংশ আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী। আধুনিক গবেষণাগার, উন্নত অবকাঠামো ও বহুভাষিক শিক্ষাব্যবস্থার কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টি আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের কাছে দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে।
সুযোগ-সুবিধা
বৃত্তিটির আওতায় স্নাতকোত্তর পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ টিউশন ফি বিশ্ববিদ্যালয় বহন করবে। তবে প্রতি সেমিস্টার শেষে শিক্ষার্থীর একাডেমিক পারফরম্যান্স মূল্যায়ন করা হবে। একাডেমিক পারফরম্যান্সের ওপর পরবর্তী সেমিস্টারে বৃত্তি নবায়ন করা হবে।
আবেদনের যোগ্যতা
বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। বৃত্তিটি স্নাতকোত্তর (মাস্টার্স) ও পিএইচডি (ডক্টরাল) প্রোগ্রামের শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত। এতে মাস্টার্স প্রোগ্রামের মেয়াদ দুই বছর এবং যৌথ মাস্টার্স-পিএইচডি প্রোগ্রামের মেয়াদ চার বছর। যোগ্যতার শর্ত অনুযায়ী, আবেদনকারীকে অবশ্যই একজন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী হতে হবে এবং কিউংপুক ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে সংশ্লিষ্ট প্রোগ্রামে ভর্তির অফার থাকতে হবে।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
আবেদনপত্র, স্টেটমেন্ট অব পারপাস ও স্টাডি প্ল্যান, সুপারিশপত্র (অবশ্যই অধ্যাপকের মাধ্যমে সরাসরি জমা দিতে হবে অথবা সিল করা খামে সংযুক্ত থাকতে হবে), পূর্বে অধ্যয়ন করা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ডিগ্রি সনদ, অফিশিয়াল ট্রান্সক্রিপ্ট, ভাষাগত দক্ষতার সনদ, কোরিয়ান ভাষা ইনস্টিটিউটে অধ্যয়নরত থাকলে ভর্তি সনদ ও ট্রান্সক্রিপ্ট, পাসপোর্টের কপি ও জন্মসনদ।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়
৩১ অক্টোবর ২০২৫।
শ্রেণিকক্ষে শিক্ষকের দায়িত্ব কি শুধুই পাঠদান? আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থা বলছে, না। একজন শিক্ষক শুধু পাঠ্যবই শেখানোতে ব্যস্ত থাকেন না, তিনি একটি শিশু বা কিশোরকে গড়ে তোলেন দায়িত্ববান, আত্মসচেতন এবং নৈতিক মানুষ হিসেবে। আর এমন মানুষ তৈরিতে প্রয়োজন শৃঙ্খলা, আচরণগত দিকনির্দেশনা এবং ইতিবাচক মূল্যবোধের চর্চা।
২৬ জুলাই ২০২৫আইইএলটিএস পরীক্ষার চারটি অংশের মধ্যে লিসনিং ও রিডিং তুলনামূলক সহজ। তবে ভালো স্কোর অর্জনের জন্য প্রয়োজন মনোযোগ, কৌশল ও দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার দক্ষতা। কিছু নির্দিষ্ট পদ্ধতি মেনে চললে এ দুটি অংশে কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া সম্ভব।
২২ মিনিট আগেআজ মঙ্গলবার দুপুরে ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের’ সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী এই ঘোষণা দেন। এ সময় তিনি এমপিওভুক্ত কর্মচারীদের উৎসব ভাতা মূল বেতনের ৭৫ শতাংশ করতে এবং এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি চালু করতে শিক্ষা উপদেষ্টাকে অনুরোধ জানান।
১৯ ঘণ্টা আগেঢাকা মহানগরীর নিউমার্কেট থানাধীন ঢাকা কলেজে বিশেষ কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির ৩০ জুলাইয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রতিবন্ধী, সাংস্কৃতিক ও খেলাধুলায় কৃতিত্বপূর্ণ শিক্ষার্থী এবং প্রবাসীদের সন্তানদের ভর্তি প্রক্রিয়া ম্যানুয়ালি সম্পন্ন করা যাবে।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাড়িভাড়া ভাতা মূল বেতনের ১৫ শতাংশ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকার ও সংশ্লিষ্টদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আগামীকাল বুধবার থেকে শ্রেণিকক্ষে ফেরার ঘোষণা দিয়েছেন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের’ সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী এই ঘোষণা দেন। এ সময় তিনি এমপিওভুক্ত কর্মচারীদের উৎসব ভাতা মূল বেতনের ৭৫ শতাংশ করতে এবং এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি চালু করতে শিক্ষা উপদেষ্টাকে অনুরোধ জানান।
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের আন্দোলনের মুখে তাঁদের বাড়িভাড়া ভাতা আজ মূল বেতনের ১৫ শতাংশ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। ১৫ শতাংশের মধ্যে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ (ন্যূনতম ২ হাজার টাকা) কার্যকর হবে এ বছরের ১ নভেম্বর থেকে। বাকি ৭ দশমিক ৫ শতাংশ আগামী বছরের ১ জুলাই থেকে কার্যকর হবে।
আজ বেলা পৌনে ১টার দিকে দেলাওয়ার হোসেন আজিজীর হাতে অর্থ বিভাগের সম্মতিপত্র হস্তান্তর করেন শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার)।
এ সময় শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘একটা বাস্তবসম্মত ও খুবই গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হলো বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের নিয়ে। শিক্ষকেরা আমাদের দেশ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। কিন্তু তাঁদের বেতনকাঠামো ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা যথেষ্ট কম।’
এ সময় শিক্ষক-কর্মচারীদের সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর বিষয়ে সচেতন ও সচেষ্ট থাকার প্রত্যয় ব্যক্ত করে সি আর আবরার বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে আমাদের (শিক্ষা মন্ত্রণালয়) কোনো ত্রুটি ছিল না। আমরা চেষ্টা করেছি।
‘যতই আমরা চাই না কেন, আমাদের মনে রাখতে হবে, অন্তর্বর্তী সরকার যে সময় দেশের দায়িত্ব নিয়েছে, তখন অর্থনৈতিক অবস্থা অনেকটা ভঙ্গুর ছিল। সে অবস্থান থেকে উত্তরণের চেষ্টা করা হচ্ছে।’
শিক্ষক-কর্মচারীদের যা যা দাবি ছিল, তার যৌক্তিকতা নিয়ে কখনো শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ‘কোনো সংশয় ছিল না’ মন্তব্য করে উপদেষ্টা বলেন, ‘তবে আমাদের সম্পদের বিবেচনায় তাঁদের বাড়িভাড়া ভাতা মূল বেতনের ৫ শতাংশ (ন্যূনতম ২ হাজার টাকা) নির্ধারিত হয়েছিল।’
বাড়িভাড়া ভাতা মূল বেতনের ১৫ শতাংশ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকার ও সংশ্লিষ্টদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আগামীকাল বুধবার থেকে শ্রেণিকক্ষে ফেরার ঘোষণা দিয়েছেন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের’ সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী এই ঘোষণা দেন। এ সময় তিনি এমপিওভুক্ত কর্মচারীদের উৎসব ভাতা মূল বেতনের ৭৫ শতাংশ করতে এবং এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি চালু করতে শিক্ষা উপদেষ্টাকে অনুরোধ জানান।
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের আন্দোলনের মুখে তাঁদের বাড়িভাড়া ভাতা আজ মূল বেতনের ১৫ শতাংশ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। ১৫ শতাংশের মধ্যে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ (ন্যূনতম ২ হাজার টাকা) কার্যকর হবে এ বছরের ১ নভেম্বর থেকে। বাকি ৭ দশমিক ৫ শতাংশ আগামী বছরের ১ জুলাই থেকে কার্যকর হবে।
আজ বেলা পৌনে ১টার দিকে দেলাওয়ার হোসেন আজিজীর হাতে অর্থ বিভাগের সম্মতিপত্র হস্তান্তর করেন শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার)।
এ সময় শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘একটা বাস্তবসম্মত ও খুবই গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হলো বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের নিয়ে। শিক্ষকেরা আমাদের দেশ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। কিন্তু তাঁদের বেতনকাঠামো ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা যথেষ্ট কম।’
এ সময় শিক্ষক-কর্মচারীদের সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর বিষয়ে সচেতন ও সচেষ্ট থাকার প্রত্যয় ব্যক্ত করে সি আর আবরার বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে আমাদের (শিক্ষা মন্ত্রণালয়) কোনো ত্রুটি ছিল না। আমরা চেষ্টা করেছি।
‘যতই আমরা চাই না কেন, আমাদের মনে রাখতে হবে, অন্তর্বর্তী সরকার যে সময় দেশের দায়িত্ব নিয়েছে, তখন অর্থনৈতিক অবস্থা অনেকটা ভঙ্গুর ছিল। সে অবস্থান থেকে উত্তরণের চেষ্টা করা হচ্ছে।’
শিক্ষক-কর্মচারীদের যা যা দাবি ছিল, তার যৌক্তিকতা নিয়ে কখনো শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ‘কোনো সংশয় ছিল না’ মন্তব্য করে উপদেষ্টা বলেন, ‘তবে আমাদের সম্পদের বিবেচনায় তাঁদের বাড়িভাড়া ভাতা মূল বেতনের ৫ শতাংশ (ন্যূনতম ২ হাজার টাকা) নির্ধারিত হয়েছিল।’
শ্রেণিকক্ষে শিক্ষকের দায়িত্ব কি শুধুই পাঠদান? আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থা বলছে, না। একজন শিক্ষক শুধু পাঠ্যবই শেখানোতে ব্যস্ত থাকেন না, তিনি একটি শিশু বা কিশোরকে গড়ে তোলেন দায়িত্ববান, আত্মসচেতন এবং নৈতিক মানুষ হিসেবে। আর এমন মানুষ তৈরিতে প্রয়োজন শৃঙ্খলা, আচরণগত দিকনির্দেশনা এবং ইতিবাচক মূল্যবোধের চর্চা।
২৬ জুলাই ২০২৫আইইএলটিএস পরীক্ষার চারটি অংশের মধ্যে লিসনিং ও রিডিং তুলনামূলক সহজ। তবে ভালো স্কোর অর্জনের জন্য প্রয়োজন মনোযোগ, কৌশল ও দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার দক্ষতা। কিছু নির্দিষ্ট পদ্ধতি মেনে চললে এ দুটি অংশে কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া সম্ভব।
২২ মিনিট আগেদক্ষিণ কোরিয়ায় কেএনইউ ইন্টারন্যাশনাল গ্র্যাজুয়েট স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির কিউংপুক ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। এই তহবিলের সুযোগটি কেবল ২০২৬-২
২৬ মিনিট আগেঢাকা মহানগরীর নিউমার্কেট থানাধীন ঢাকা কলেজে বিশেষ কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির ৩০ জুলাইয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রতিবন্ধী, সাংস্কৃতিক ও খেলাধুলায় কৃতিত্বপূর্ণ শিক্ষার্থী এবং প্রবাসীদের সন্তানদের ভর্তি প্রক্রিয়া ম্যানুয়ালি সম্পন্ন করা যাবে।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে বিশেষ কোটায় (প্রতিবন্ধী, সাংস্কৃতিক, খেলাধুলা ও প্রবাসী) শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে বলে জানিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা। এ ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান কর্তৃক নির্ধারিত ন্যূনতম জিপিএ ও আসনসংখ্যা শিথিলযোগ্য থাকবে।
সম্প্রতি বোর্ডের কলেজ পরিদর্শক প্রফেসর মো. রিজাউল হকের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, ঢাকা মহানগরীর নিউমার্কেট থানাধীন ঢাকা কলেজে বিশেষ কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির ৩০ জুলাইয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রতিবন্ধী, সাংস্কৃতিক ও খেলাধুলায় কৃতিত্বপূর্ণ শিক্ষার্থী এবং প্রবাসীদের সন্তানদের ভর্তি প্রক্রিয়া ম্যানুয়ালি সম্পন্ন করা যাবে। আর বোর্ড উপযুক্ত প্রমাণপত্র যাচাই-বাছাই শেষে ভর্তি অনুমোদন দেবে। তবে এ ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান নির্ধারিত ন্যূনতম জিপিএ এ ক্ষেত্রে শিথিলযোগ্য হবে।
এর আগে প্রকাশিত শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী ২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে বিশেষ কোটায় ভর্তির সুযোগ পাবেন কেবল সেই শিক্ষার্থীরা, যারা এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন, প্রবাসী বা জাতীয় ও বিভাগীয় পর্যায়ে সাংস্কৃতিক বা ক্রীড়া ক্ষেত্রে পুরস্কারপ্রাপ্ত।
২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে বিশেষ কোটায় (প্রতিবন্ধী, সাংস্কৃতিক, খেলাধুলা ও প্রবাসী) শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে বলে জানিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা। এ ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান কর্তৃক নির্ধারিত ন্যূনতম জিপিএ ও আসনসংখ্যা শিথিলযোগ্য থাকবে।
সম্প্রতি বোর্ডের কলেজ পরিদর্শক প্রফেসর মো. রিজাউল হকের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, ঢাকা মহানগরীর নিউমার্কেট থানাধীন ঢাকা কলেজে বিশেষ কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির ৩০ জুলাইয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রতিবন্ধী, সাংস্কৃতিক ও খেলাধুলায় কৃতিত্বপূর্ণ শিক্ষার্থী এবং প্রবাসীদের সন্তানদের ভর্তি প্রক্রিয়া ম্যানুয়ালি সম্পন্ন করা যাবে। আর বোর্ড উপযুক্ত প্রমাণপত্র যাচাই-বাছাই শেষে ভর্তি অনুমোদন দেবে। তবে এ ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান নির্ধারিত ন্যূনতম জিপিএ এ ক্ষেত্রে শিথিলযোগ্য হবে।
এর আগে প্রকাশিত শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী ২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে বিশেষ কোটায় ভর্তির সুযোগ পাবেন কেবল সেই শিক্ষার্থীরা, যারা এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন, প্রবাসী বা জাতীয় ও বিভাগীয় পর্যায়ে সাংস্কৃতিক বা ক্রীড়া ক্ষেত্রে পুরস্কারপ্রাপ্ত।
শ্রেণিকক্ষে শিক্ষকের দায়িত্ব কি শুধুই পাঠদান? আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থা বলছে, না। একজন শিক্ষক শুধু পাঠ্যবই শেখানোতে ব্যস্ত থাকেন না, তিনি একটি শিশু বা কিশোরকে গড়ে তোলেন দায়িত্ববান, আত্মসচেতন এবং নৈতিক মানুষ হিসেবে। আর এমন মানুষ তৈরিতে প্রয়োজন শৃঙ্খলা, আচরণগত দিকনির্দেশনা এবং ইতিবাচক মূল্যবোধের চর্চা।
২৬ জুলাই ২০২৫আইইএলটিএস পরীক্ষার চারটি অংশের মধ্যে লিসনিং ও রিডিং তুলনামূলক সহজ। তবে ভালো স্কোর অর্জনের জন্য প্রয়োজন মনোযোগ, কৌশল ও দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার দক্ষতা। কিছু নির্দিষ্ট পদ্ধতি মেনে চললে এ দুটি অংশে কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া সম্ভব।
২২ মিনিট আগেদক্ষিণ কোরিয়ায় কেএনইউ ইন্টারন্যাশনাল গ্র্যাজুয়েট স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির কিউংপুক ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। এই তহবিলের সুযোগটি কেবল ২০২৬-২
২৬ মিনিট আগেআজ মঙ্গলবার দুপুরে ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের’ সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী এই ঘোষণা দেন। এ সময় তিনি এমপিওভুক্ত কর্মচারীদের উৎসব ভাতা মূল বেতনের ৭৫ শতাংশ করতে এবং এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি চালু করতে শিক্ষা উপদেষ্টাকে অনুরোধ জানান।
১৯ ঘণ্টা আগে