
দেশের উচ্চশিক্ষা পরিস্থিতি সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনার লক্ষ্যে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকায় এক সিম্পোজিয়াম আয়োজন করেছে ব্রিটিশ কাউন্সিল। কীভাবে আপনি উচ্চশিক্ষার মানোন্নয়ন করবেন এবং শ্রম বাজারের চাহিদার সঙ্গে একে আরও প্রাসঙ্গিক করে তুলবেন—এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার প্রয়াসে সিম্পোজিয়ামটির আয়োজন করা হয়।
এই আয়োজনে শিক্ষা মন্ত্রণালয়, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি), সারা দেশের সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, করপোরেট খাতের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ও উদ্যোক্তা এবং দেশের উচ্চশিক্ষা খাতে কর্মরত উন্নয়ন সংস্থার ঊর্ধ্বতন প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন।
সিম্পোজিয়ামে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) অধ্যাপক বিশ্বজিৎ চন্দ। অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশবিষয়ক বাণিজ্য দূত রুশনারা আলী। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ব ব্যাংকের ড. মোকলেসুর রহমান। সিম্পোজিয়ামে সভাপতিত্ব করেন ব্রিটিশ কাউন্সিলের বাংলাদেশের ডিরেক্টর টম মিশসা।
দিনব্যাপী আলোচনা, প্রেজেন্টেশন এবং প্যানেল আলোচনার মধ্য দিয়ে এই সিম্পোজিয়ামে দেশের উচ্চশিক্ষায় বিদ্যমান সমস্যা ও চ্যালেঞ্জের পাশাপাশি শিক্ষার মান ও প্রাসঙ্গিকতা বৃদ্ধিতে বেশ কয়েকটি সম্ভাব্য সমাধানের ওপর আলোকপাত করা হয়। সিম্পোজিয়ামে দেশের স্নাতক ডিগ্রিধারীদের চাকরি পাওয়ার যোগ্যতা ও দক্ষতা এবং নিয়োগকর্তাদের প্রত্যাশার মধ্যে বিদ্যমান ঘাটতির বিষয়েও আলোকপাত করা হয়। শিল্পক্ষেত্র ও শিক্ষা খাতের যৌথভাবে তৈরি পাঠ্যক্রম ও অনুষদের উন্নয়ন কীভাবে স্নাতক ডিগ্রিধারীদের দক্ষতা ও নিয়োগকর্তার প্রয়োজনীয়তার মধ্যে ব্যবধান কমাতে ভূমিকা রাখতে পারে, তা নিয়ে আলোচনা করা হয়। শিক্ষার মান ও প্রাসঙ্গিকতা বৃদ্ধির পন্থা হিসেবে বাংলাদেশ এবং বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে বৃহত্তর আন্তর্জাতিক অংশীদারত্বের বিষয়েও আলোকপাত করা হয়।
ইউজিসির ড. বিশ্বজিৎ চন্দ বলেন, ‘উচ্চশিক্ষা ক্ষেত্রে মান ও প্রাসঙ্গিকতা নিশ্চিতে কর্মসংস্থানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ শিল্প খাত ও অ্যাকাডেমিকদের মধ্যে সংযোগ, ফোরআইআর প্রযুক্তি, সুশাসন ও ফ্যাকাল্টিদের জন্য বিস্তৃত পরিসরের প্রশিক্ষণ প্রয়োজন।’
এ সময় বিশ্বজিৎ চন্দ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অংশীদারত্বের আরও বেশি সুযোগ তৈরি এবং উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য তহবিলের সুযোগ বৃদ্ধিতে সরকারের প্রতি অনুরোধ জানান।
ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশের ডিরেক্টর টম মিশসা বলেন, ‘২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে উন্নীত করার সরকারের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে, শিক্ষা, বিশেষ করে উচ্চ ও কারিগরি শিক্ষা মুখ্য ভূমিকা পালন করবে। উচ্চশিক্ষায় আন্তর্জাতিক মান অর্জনের জন্য বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষার আন্তর্জাতিকীকরণ, মান এবং র্যাঙ্কিং উন্নয়নের একটি উপায় এবং প্রয়োজনীয় টুল। আন্তর্জাতিক পদ্ধতি অনুসরণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অনুষদ এবং শিক্ষার্থীদের জন্য উল্লেখযোগ্য কল্যাণ বয়ে আনবে।’
এ ব্যাপারে সুদৃঢ় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে ব্রিটিশ কাউন্সিল আলোচিত বিষয় ও সুপারিশসমূহের সারসংক্ষেপ শিক্ষা মন্ত্রণালয়, ইউজিসি এবং উন্নয়ন সহযোগীদের কাছে উপস্থাপন করবে।

দেশের উচ্চশিক্ষা পরিস্থিতি সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনার লক্ষ্যে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকায় এক সিম্পোজিয়াম আয়োজন করেছে ব্রিটিশ কাউন্সিল। কীভাবে আপনি উচ্চশিক্ষার মানোন্নয়ন করবেন এবং শ্রম বাজারের চাহিদার সঙ্গে একে আরও প্রাসঙ্গিক করে তুলবেন—এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার প্রয়াসে সিম্পোজিয়ামটির আয়োজন করা হয়।
এই আয়োজনে শিক্ষা মন্ত্রণালয়, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি), সারা দেশের সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, করপোরেট খাতের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ও উদ্যোক্তা এবং দেশের উচ্চশিক্ষা খাতে কর্মরত উন্নয়ন সংস্থার ঊর্ধ্বতন প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন।
সিম্পোজিয়ামে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) অধ্যাপক বিশ্বজিৎ চন্দ। অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশবিষয়ক বাণিজ্য দূত রুশনারা আলী। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ব ব্যাংকের ড. মোকলেসুর রহমান। সিম্পোজিয়ামে সভাপতিত্ব করেন ব্রিটিশ কাউন্সিলের বাংলাদেশের ডিরেক্টর টম মিশসা।
দিনব্যাপী আলোচনা, প্রেজেন্টেশন এবং প্যানেল আলোচনার মধ্য দিয়ে এই সিম্পোজিয়ামে দেশের উচ্চশিক্ষায় বিদ্যমান সমস্যা ও চ্যালেঞ্জের পাশাপাশি শিক্ষার মান ও প্রাসঙ্গিকতা বৃদ্ধিতে বেশ কয়েকটি সম্ভাব্য সমাধানের ওপর আলোকপাত করা হয়। সিম্পোজিয়ামে দেশের স্নাতক ডিগ্রিধারীদের চাকরি পাওয়ার যোগ্যতা ও দক্ষতা এবং নিয়োগকর্তাদের প্রত্যাশার মধ্যে বিদ্যমান ঘাটতির বিষয়েও আলোকপাত করা হয়। শিল্পক্ষেত্র ও শিক্ষা খাতের যৌথভাবে তৈরি পাঠ্যক্রম ও অনুষদের উন্নয়ন কীভাবে স্নাতক ডিগ্রিধারীদের দক্ষতা ও নিয়োগকর্তার প্রয়োজনীয়তার মধ্যে ব্যবধান কমাতে ভূমিকা রাখতে পারে, তা নিয়ে আলোচনা করা হয়। শিক্ষার মান ও প্রাসঙ্গিকতা বৃদ্ধির পন্থা হিসেবে বাংলাদেশ এবং বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে বৃহত্তর আন্তর্জাতিক অংশীদারত্বের বিষয়েও আলোকপাত করা হয়।
ইউজিসির ড. বিশ্বজিৎ চন্দ বলেন, ‘উচ্চশিক্ষা ক্ষেত্রে মান ও প্রাসঙ্গিকতা নিশ্চিতে কর্মসংস্থানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ শিল্প খাত ও অ্যাকাডেমিকদের মধ্যে সংযোগ, ফোরআইআর প্রযুক্তি, সুশাসন ও ফ্যাকাল্টিদের জন্য বিস্তৃত পরিসরের প্রশিক্ষণ প্রয়োজন।’
এ সময় বিশ্বজিৎ চন্দ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অংশীদারত্বের আরও বেশি সুযোগ তৈরি এবং উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য তহবিলের সুযোগ বৃদ্ধিতে সরকারের প্রতি অনুরোধ জানান।
ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশের ডিরেক্টর টম মিশসা বলেন, ‘২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে উন্নীত করার সরকারের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে, শিক্ষা, বিশেষ করে উচ্চ ও কারিগরি শিক্ষা মুখ্য ভূমিকা পালন করবে। উচ্চশিক্ষায় আন্তর্জাতিক মান অর্জনের জন্য বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষার আন্তর্জাতিকীকরণ, মান এবং র্যাঙ্কিং উন্নয়নের একটি উপায় এবং প্রয়োজনীয় টুল। আন্তর্জাতিক পদ্ধতি অনুসরণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অনুষদ এবং শিক্ষার্থীদের জন্য উল্লেখযোগ্য কল্যাণ বয়ে আনবে।’
এ ব্যাপারে সুদৃঢ় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে ব্রিটিশ কাউন্সিল আলোচিত বিষয় ও সুপারিশসমূহের সারসংক্ষেপ শিক্ষা মন্ত্রণালয়, ইউজিসি এবং উন্নয়ন সহযোগীদের কাছে উপস্থাপন করবে।

দেশের উচ্চশিক্ষা পরিস্থিতি সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনার লক্ষ্যে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকায় এক সিম্পোজিয়াম আয়োজন করেছে ব্রিটিশ কাউন্সিল। কীভাবে আপনি উচ্চশিক্ষার মানোন্নয়ন করবেন এবং শ্রম বাজারের চাহিদার সঙ্গে একে আরও প্রাসঙ্গিক করে তুলবেন—এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার প্রয়াসে সিম্পোজিয়ামটির আয়োজন করা হয়।
এই আয়োজনে শিক্ষা মন্ত্রণালয়, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি), সারা দেশের সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, করপোরেট খাতের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ও উদ্যোক্তা এবং দেশের উচ্চশিক্ষা খাতে কর্মরত উন্নয়ন সংস্থার ঊর্ধ্বতন প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন।
সিম্পোজিয়ামে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) অধ্যাপক বিশ্বজিৎ চন্দ। অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশবিষয়ক বাণিজ্য দূত রুশনারা আলী। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ব ব্যাংকের ড. মোকলেসুর রহমান। সিম্পোজিয়ামে সভাপতিত্ব করেন ব্রিটিশ কাউন্সিলের বাংলাদেশের ডিরেক্টর টম মিশসা।
দিনব্যাপী আলোচনা, প্রেজেন্টেশন এবং প্যানেল আলোচনার মধ্য দিয়ে এই সিম্পোজিয়ামে দেশের উচ্চশিক্ষায় বিদ্যমান সমস্যা ও চ্যালেঞ্জের পাশাপাশি শিক্ষার মান ও প্রাসঙ্গিকতা বৃদ্ধিতে বেশ কয়েকটি সম্ভাব্য সমাধানের ওপর আলোকপাত করা হয়। সিম্পোজিয়ামে দেশের স্নাতক ডিগ্রিধারীদের চাকরি পাওয়ার যোগ্যতা ও দক্ষতা এবং নিয়োগকর্তাদের প্রত্যাশার মধ্যে বিদ্যমান ঘাটতির বিষয়েও আলোকপাত করা হয়। শিল্পক্ষেত্র ও শিক্ষা খাতের যৌথভাবে তৈরি পাঠ্যক্রম ও অনুষদের উন্নয়ন কীভাবে স্নাতক ডিগ্রিধারীদের দক্ষতা ও নিয়োগকর্তার প্রয়োজনীয়তার মধ্যে ব্যবধান কমাতে ভূমিকা রাখতে পারে, তা নিয়ে আলোচনা করা হয়। শিক্ষার মান ও প্রাসঙ্গিকতা বৃদ্ধির পন্থা হিসেবে বাংলাদেশ এবং বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে বৃহত্তর আন্তর্জাতিক অংশীদারত্বের বিষয়েও আলোকপাত করা হয়।
ইউজিসির ড. বিশ্বজিৎ চন্দ বলেন, ‘উচ্চশিক্ষা ক্ষেত্রে মান ও প্রাসঙ্গিকতা নিশ্চিতে কর্মসংস্থানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ শিল্প খাত ও অ্যাকাডেমিকদের মধ্যে সংযোগ, ফোরআইআর প্রযুক্তি, সুশাসন ও ফ্যাকাল্টিদের জন্য বিস্তৃত পরিসরের প্রশিক্ষণ প্রয়োজন।’
এ সময় বিশ্বজিৎ চন্দ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অংশীদারত্বের আরও বেশি সুযোগ তৈরি এবং উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য তহবিলের সুযোগ বৃদ্ধিতে সরকারের প্রতি অনুরোধ জানান।
ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশের ডিরেক্টর টম মিশসা বলেন, ‘২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে উন্নীত করার সরকারের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে, শিক্ষা, বিশেষ করে উচ্চ ও কারিগরি শিক্ষা মুখ্য ভূমিকা পালন করবে। উচ্চশিক্ষায় আন্তর্জাতিক মান অর্জনের জন্য বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষার আন্তর্জাতিকীকরণ, মান এবং র্যাঙ্কিং উন্নয়নের একটি উপায় এবং প্রয়োজনীয় টুল। আন্তর্জাতিক পদ্ধতি অনুসরণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অনুষদ এবং শিক্ষার্থীদের জন্য উল্লেখযোগ্য কল্যাণ বয়ে আনবে।’
এ ব্যাপারে সুদৃঢ় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে ব্রিটিশ কাউন্সিল আলোচিত বিষয় ও সুপারিশসমূহের সারসংক্ষেপ শিক্ষা মন্ত্রণালয়, ইউজিসি এবং উন্নয়ন সহযোগীদের কাছে উপস্থাপন করবে।

দেশের উচ্চশিক্ষা পরিস্থিতি সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনার লক্ষ্যে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকায় এক সিম্পোজিয়াম আয়োজন করেছে ব্রিটিশ কাউন্সিল। কীভাবে আপনি উচ্চশিক্ষার মানোন্নয়ন করবেন এবং শ্রম বাজারের চাহিদার সঙ্গে একে আরও প্রাসঙ্গিক করে তুলবেন—এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার প্রয়াসে সিম্পোজিয়ামটির আয়োজন করা হয়।
এই আয়োজনে শিক্ষা মন্ত্রণালয়, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি), সারা দেশের সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, করপোরেট খাতের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ও উদ্যোক্তা এবং দেশের উচ্চশিক্ষা খাতে কর্মরত উন্নয়ন সংস্থার ঊর্ধ্বতন প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন।
সিম্পোজিয়ামে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) অধ্যাপক বিশ্বজিৎ চন্দ। অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশবিষয়ক বাণিজ্য দূত রুশনারা আলী। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ব ব্যাংকের ড. মোকলেসুর রহমান। সিম্পোজিয়ামে সভাপতিত্ব করেন ব্রিটিশ কাউন্সিলের বাংলাদেশের ডিরেক্টর টম মিশসা।
দিনব্যাপী আলোচনা, প্রেজেন্টেশন এবং প্যানেল আলোচনার মধ্য দিয়ে এই সিম্পোজিয়ামে দেশের উচ্চশিক্ষায় বিদ্যমান সমস্যা ও চ্যালেঞ্জের পাশাপাশি শিক্ষার মান ও প্রাসঙ্গিকতা বৃদ্ধিতে বেশ কয়েকটি সম্ভাব্য সমাধানের ওপর আলোকপাত করা হয়। সিম্পোজিয়ামে দেশের স্নাতক ডিগ্রিধারীদের চাকরি পাওয়ার যোগ্যতা ও দক্ষতা এবং নিয়োগকর্তাদের প্রত্যাশার মধ্যে বিদ্যমান ঘাটতির বিষয়েও আলোকপাত করা হয়। শিল্পক্ষেত্র ও শিক্ষা খাতের যৌথভাবে তৈরি পাঠ্যক্রম ও অনুষদের উন্নয়ন কীভাবে স্নাতক ডিগ্রিধারীদের দক্ষতা ও নিয়োগকর্তার প্রয়োজনীয়তার মধ্যে ব্যবধান কমাতে ভূমিকা রাখতে পারে, তা নিয়ে আলোচনা করা হয়। শিক্ষার মান ও প্রাসঙ্গিকতা বৃদ্ধির পন্থা হিসেবে বাংলাদেশ এবং বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে বৃহত্তর আন্তর্জাতিক অংশীদারত্বের বিষয়েও আলোকপাত করা হয়।
ইউজিসির ড. বিশ্বজিৎ চন্দ বলেন, ‘উচ্চশিক্ষা ক্ষেত্রে মান ও প্রাসঙ্গিকতা নিশ্চিতে কর্মসংস্থানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ শিল্প খাত ও অ্যাকাডেমিকদের মধ্যে সংযোগ, ফোরআইআর প্রযুক্তি, সুশাসন ও ফ্যাকাল্টিদের জন্য বিস্তৃত পরিসরের প্রশিক্ষণ প্রয়োজন।’
এ সময় বিশ্বজিৎ চন্দ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অংশীদারত্বের আরও বেশি সুযোগ তৈরি এবং উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য তহবিলের সুযোগ বৃদ্ধিতে সরকারের প্রতি অনুরোধ জানান।
ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশের ডিরেক্টর টম মিশসা বলেন, ‘২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে উন্নীত করার সরকারের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে, শিক্ষা, বিশেষ করে উচ্চ ও কারিগরি শিক্ষা মুখ্য ভূমিকা পালন করবে। উচ্চশিক্ষায় আন্তর্জাতিক মান অর্জনের জন্য বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষার আন্তর্জাতিকীকরণ, মান এবং র্যাঙ্কিং উন্নয়নের একটি উপায় এবং প্রয়োজনীয় টুল। আন্তর্জাতিক পদ্ধতি অনুসরণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অনুষদ এবং শিক্ষার্থীদের জন্য উল্লেখযোগ্য কল্যাণ বয়ে আনবে।’
এ ব্যাপারে সুদৃঢ় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে ব্রিটিশ কাউন্সিল আলোচিত বিষয় ও সুপারিশসমূহের সারসংক্ষেপ শিক্ষা মন্ত্রণালয়, ইউজিসি এবং উন্নয়ন সহযোগীদের কাছে উপস্থাপন করবে।

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাককানইবি) শিক্ষার্থীদের সার্বিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সংগঠন। এর মধ্যে ২০১৮ সালের ১৩ মার্চ প্রতিষ্ঠিত স্কিল ডেভেলপমেন্ট ক্লাব (এসডিসি) অন্যতম।
১২ মিনিট আগে
বই মানুষকে আলোকিত করে, চিন্তার জগতের প্রসার ঘটায়। কিন্তু গ্যাজেটের আসক্তিতে আজকের প্রজন্ম বই থেকে ক্রমেই দূরে সরে যাচ্ছে। এই বাস্তবতায় কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলার রাজাখালী ইউনিয়নের কিছু তরুণ নেন ভিন্ন উদ্যোগ।
৩৫ মিনিট আগে
প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য আর জল-জঙ্গলের মায়াবী টানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (জবিসাস) সদস্যরা ঘুরে এলেন সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওর এবং মেঘালয়ের পাদদেশে ঘেরা তাহিরপুর। স্থানীয়দের কাছে ‘নয় কুড়ি কান্দার ছয় কুড়ি বিল’
৩৮ মিনিট আগে
সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অধীনে একটি অনন্য ও সময়োপযোগী বিভাগ হচ্ছে পিস অ্যান্ড কনফ্লিক্ট স্টাডিজ বিভাগ। সমাজ, রাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক পরিসরে শান্তি প্রতিষ্ঠা, মানবাধিকার রক্ষা এবং সংঘাত ব্যবস্থাপনায় জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জনের সুযোগ তৈরি করে দিচ্ছে এই বিভাগ।
১ ঘণ্টা আগেস্কিল ডেভেলপমেন্ট ক্লাব
আশরাফুল আলম

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাককানইবি) শিক্ষার্থীদের সার্বিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সংগঠন। এর মধ্যে ২০১৮ সালের ১৩ মার্চ প্রতিষ্ঠিত স্কিল ডেভেলপমেন্ট ক্লাব (এসডিসি) অন্যতম। এটি শিক্ষার্থীদের দক্ষতা উন্নয়ন, আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি এবং ক্যারিয়ার গঠনের কার্যকর প্ল্যাটফর্ম হিসেবে প্রশংসা অর্জন করেছে।
এসডিসির লক্ষ্য ও ভিশন হলো শিক্ষার্থীদের দক্ষ মানবসম্পদে রূপান্তর করা এবং একটি দক্ষতানির্ভর তরুণ প্রজন্ম গড়ে তোলা। এসব তরুণ জাতীয় এবং বৈশ্বিক অঙ্গনে নিজেদের যোগ্যতার স্বাক্ষর রাখবে।
প্রতিষ্ঠার পর থেকে এসডিসি শিক্ষার্থীদের জন্য নিয়মিত ওয়ার্কশপ, সেমিনার, প্রশিক্ষণ ও প্রতিযোগিতা আয়োজন করে আসছে। যোগাযোগ দক্ষতা, নেতৃত্ব, নেটওয়ার্ক তৈরি, ক্যারিয়ার পরিকল্পনা ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ এর বিশেষ বৈশিষ্ট্য।
সম্প্রতি এসডিসি আয়োজন করেছে জাতীয় পর্যায়ের বিজনেস কেস প্রতিযোগিতা ‘বিস কেইস ২০২৫’। তিন ধাপে অনুষ্ঠিত এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় ২৮৫টির বেশি দল, যার পুরস্কারমূল্য ছিল ১ লাখ টাকা। এতে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় চ্যাম্পিয়ন হয়। ইভেন্টের টাইটেল স্পনসর ছিল এসআর ড্রিম আইটি এবং সহ-স্পনসর ছিল ২৫টির বেশি প্রতিষ্ঠান।
ক্লাবটির অন্যতম সিগনেচার আয়োজন ‘ফ্রেশারস চয়েস’। এখানে নবীন শিক্ষার্থীরা মঞ্চে কথা বলার আত্মবিশ্বাস অর্জন এবং পাবলিক স্পিকিং দক্ষতা উন্নয়নের সুযোগ পায়। এটি শুধু প্রতিযোগিতা নয়; বরং নবীনদের আত্মপ্রকাশের সাহস জোগানো এবং ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ারের জন্য অনুপ্রেরণা হয়ে ওঠে।
শিক্ষার্থীদের চাকরির প্রস্তুতিতে সহায়তার জন্য এসডিসি আয়োজন করে ‘জব ফেয়ার ২০২৫’। এতে শতাধিক শিক্ষার্থী সিভি জমা দেন এবং অনেকে ইন্টারভিউ কল পান। এই আয়োজন ক্যারিয়ার প্রস্তুতির পাশাপাশি নেটওয়ার্কিং এবং আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধিতেও বড় ভূমিকা রাখে।
বর্তমানে ক্লাবটির ষষ্ঠ কার্যনির্বাহী কমিটি দায়িত্ব পালন করছে। সভাপতি মো. মোস্তাকিম, সাধারণ সম্পাদক বেলাল হাসান শাওন, মরিয়ম আক্তার তানিয়াসহ নির্বাহী সদস্যরা দলগতভাবে নানা সৃজনশীল উদ্যোগ বাস্তবায়ন করছেন।
এসডিসি আগামী দিনে উদ্যোক্তা উন্নয়ন, প্রযুক্তি প্রশিক্ষণ ও গবেষণামূলক কর্মসূচি গ্রহণের পরিকল্পনা করছে। পাশাপাশি জাতীয় পর্যায়ে আরও বিস্তৃত পরিসরে দক্ষতা উন্নয়নমূলক উদ্যোগ নিতে চান তাঁরা।
সভাপতি মো. মোস্তাকিম বলেন, ‘আমাদের উদ্দেশ্য শুধু প্রশিক্ষণ নয়, শিক্ষার্থীদের এমনভাবে গড়ে তোলা, যেন তারা প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে নিজেদের দক্ষতা ও যোগ্যতা প্রমাণ করতে পারে।’
ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক ড. মো. আশরাফুল আলম বলেন, ‘এসডিসি বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম কার্যকর সংগঠন। শিক্ষার্থীরা এখানে যোগ দিয়ে তাদের ইন্টারপারসোনাল স্কিল উন্নয়নের সুযোগ পাচ্ছে, যা ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ারে অত্যন্ত সহায়ক।’
দক্ষতা ও শিক্ষার মেলবন্ধনে নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কিল ডেভেলপমেন্ট ক্লাব হয়ে উঠেছে শিক্ষার্থীদের আত্মবিশ্বাসী এবং দক্ষ ভবিষ্যতের সহযাত্রী।

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাককানইবি) শিক্ষার্থীদের সার্বিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সংগঠন। এর মধ্যে ২০১৮ সালের ১৩ মার্চ প্রতিষ্ঠিত স্কিল ডেভেলপমেন্ট ক্লাব (এসডিসি) অন্যতম। এটি শিক্ষার্থীদের দক্ষতা উন্নয়ন, আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি এবং ক্যারিয়ার গঠনের কার্যকর প্ল্যাটফর্ম হিসেবে প্রশংসা অর্জন করেছে।
এসডিসির লক্ষ্য ও ভিশন হলো শিক্ষার্থীদের দক্ষ মানবসম্পদে রূপান্তর করা এবং একটি দক্ষতানির্ভর তরুণ প্রজন্ম গড়ে তোলা। এসব তরুণ জাতীয় এবং বৈশ্বিক অঙ্গনে নিজেদের যোগ্যতার স্বাক্ষর রাখবে।
প্রতিষ্ঠার পর থেকে এসডিসি শিক্ষার্থীদের জন্য নিয়মিত ওয়ার্কশপ, সেমিনার, প্রশিক্ষণ ও প্রতিযোগিতা আয়োজন করে আসছে। যোগাযোগ দক্ষতা, নেতৃত্ব, নেটওয়ার্ক তৈরি, ক্যারিয়ার পরিকল্পনা ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ এর বিশেষ বৈশিষ্ট্য।
সম্প্রতি এসডিসি আয়োজন করেছে জাতীয় পর্যায়ের বিজনেস কেস প্রতিযোগিতা ‘বিস কেইস ২০২৫’। তিন ধাপে অনুষ্ঠিত এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় ২৮৫টির বেশি দল, যার পুরস্কারমূল্য ছিল ১ লাখ টাকা। এতে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় চ্যাম্পিয়ন হয়। ইভেন্টের টাইটেল স্পনসর ছিল এসআর ড্রিম আইটি এবং সহ-স্পনসর ছিল ২৫টির বেশি প্রতিষ্ঠান।
ক্লাবটির অন্যতম সিগনেচার আয়োজন ‘ফ্রেশারস চয়েস’। এখানে নবীন শিক্ষার্থীরা মঞ্চে কথা বলার আত্মবিশ্বাস অর্জন এবং পাবলিক স্পিকিং দক্ষতা উন্নয়নের সুযোগ পায়। এটি শুধু প্রতিযোগিতা নয়; বরং নবীনদের আত্মপ্রকাশের সাহস জোগানো এবং ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ারের জন্য অনুপ্রেরণা হয়ে ওঠে।
শিক্ষার্থীদের চাকরির প্রস্তুতিতে সহায়তার জন্য এসডিসি আয়োজন করে ‘জব ফেয়ার ২০২৫’। এতে শতাধিক শিক্ষার্থী সিভি জমা দেন এবং অনেকে ইন্টারভিউ কল পান। এই আয়োজন ক্যারিয়ার প্রস্তুতির পাশাপাশি নেটওয়ার্কিং এবং আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধিতেও বড় ভূমিকা রাখে।
বর্তমানে ক্লাবটির ষষ্ঠ কার্যনির্বাহী কমিটি দায়িত্ব পালন করছে। সভাপতি মো. মোস্তাকিম, সাধারণ সম্পাদক বেলাল হাসান শাওন, মরিয়ম আক্তার তানিয়াসহ নির্বাহী সদস্যরা দলগতভাবে নানা সৃজনশীল উদ্যোগ বাস্তবায়ন করছেন।
এসডিসি আগামী দিনে উদ্যোক্তা উন্নয়ন, প্রযুক্তি প্রশিক্ষণ ও গবেষণামূলক কর্মসূচি গ্রহণের পরিকল্পনা করছে। পাশাপাশি জাতীয় পর্যায়ে আরও বিস্তৃত পরিসরে দক্ষতা উন্নয়নমূলক উদ্যোগ নিতে চান তাঁরা।
সভাপতি মো. মোস্তাকিম বলেন, ‘আমাদের উদ্দেশ্য শুধু প্রশিক্ষণ নয়, শিক্ষার্থীদের এমনভাবে গড়ে তোলা, যেন তারা প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে নিজেদের দক্ষতা ও যোগ্যতা প্রমাণ করতে পারে।’
ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক ড. মো. আশরাফুল আলম বলেন, ‘এসডিসি বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম কার্যকর সংগঠন। শিক্ষার্থীরা এখানে যোগ দিয়ে তাদের ইন্টারপারসোনাল স্কিল উন্নয়নের সুযোগ পাচ্ছে, যা ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ারে অত্যন্ত সহায়ক।’
দক্ষতা ও শিক্ষার মেলবন্ধনে নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কিল ডেভেলপমেন্ট ক্লাব হয়ে উঠেছে শিক্ষার্থীদের আত্মবিশ্বাসী এবং দক্ষ ভবিষ্যতের সহযাত্রী।

দেশের উচ্চশিক্ষা পরিস্থিতি সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনার লক্ষ্যে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকায় এক সিম্পোজিয়াম আয়োজন করেছে ব্রিটিশ কাউন্সিল। কীভাবে আপনি উচ্চশিক্ষার মানোন্নয়ন করবেন এবং শ্রম বাজারের চাহিদার সঙ্গে একে আরও প্রাসঙ্গিক করে তুলবেন...
৩০ মার্চ ২০২২
বই মানুষকে আলোকিত করে, চিন্তার জগতের প্রসার ঘটায়। কিন্তু গ্যাজেটের আসক্তিতে আজকের প্রজন্ম বই থেকে ক্রমেই দূরে সরে যাচ্ছে। এই বাস্তবতায় কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলার রাজাখালী ইউনিয়নের কিছু তরুণ নেন ভিন্ন উদ্যোগ।
৩৫ মিনিট আগে
প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য আর জল-জঙ্গলের মায়াবী টানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (জবিসাস) সদস্যরা ঘুরে এলেন সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওর এবং মেঘালয়ের পাদদেশে ঘেরা তাহিরপুর। স্থানীয়দের কাছে ‘নয় কুড়ি কান্দার ছয় কুড়ি বিল’
৩৮ মিনিট আগে
সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অধীনে একটি অনন্য ও সময়োপযোগী বিভাগ হচ্ছে পিস অ্যান্ড কনফ্লিক্ট স্টাডিজ বিভাগ। সমাজ, রাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক পরিসরে শান্তি প্রতিষ্ঠা, মানবাধিকার রক্ষা এবং সংঘাত ব্যবস্থাপনায় জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জনের সুযোগ তৈরি করে দিচ্ছে এই বিভাগ।
১ ঘণ্টা আগেমুহাম্মদ শফিকুর রহমান

বই মানুষকে আলোকিত করে, চিন্তার জগতের প্রসার ঘটায়। কিন্তু গ্যাজেটের আসক্তিতে আজকের প্রজন্ম বই থেকে ক্রমেই দূরে সরে যাচ্ছে। এই বাস্তবতায় কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলার রাজাখালী ইউনিয়নের কিছু তরুণ নেন ভিন্ন উদ্যোগ। তাঁরা স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘সামাজিক বিপ্লব’-এর সহযোগিতায় ২০২১ সালের ১ জানুয়ারি রাজাখালীর সবুজবাজারের দক্ষিণে কৃষ্ণচূড়া মোড়ে প্রতিষ্ঠা করেন ‘রাজাখালী উন্মুক্ত পাঠাগার’।
শুরু থেকে এটি শুধু বই পড়ার স্থান নয়, বরং তরুণদের আড্ডা, জ্ঞানচর্চা এবং সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের প্রাণকেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। তাঁদের মতে ‘প্রযুক্তির বাইরে বইয়ের সঙ্গে নতুন প্রজন্মকে যুক্ত করাই আমাদের লক্ষ্য।’ পাঠাগারটি প্রতিষ্ঠায় নেতৃত্ব দিয়েছেন মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম, লায়ন আরিফ চৌধুরী, আনোয়ারুল ইসলাম মামুন, মিসবাহ উদ্দিন, হুমায়ুন কবির খোকন, মোহাম্মদ আলমগীর, অ্যাডভোকেট কামরুল কবির আজাদ, হেফাজ উদ্দিন, মোস্তাক আহমেদ, মিশকাত উদ্দিন সিকো প্রমুখ।
বর্তমানে পাঠাগারে বইয়ের সংখ্যা প্রায় ১ হাজার ২০০। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সহায়তায় সম্প্রতি যুক্ত হয়েছে ২০০টি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক বই। এগুলোর মধ্যে আছে হাসান হাফিজুর রহমান সম্পাদিত ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ: দলিলপত্র’ গ্রন্থের ১৫ খণ্ড। প্রতিদিন একটি জাতীয় দৈনিক ও মাসিক কয়েকটি পত্রিকা-ম্যাগাজিনও রাখা হয়।
পাঠকেরা রেজিস্টারে স্বাক্ষর করে বই বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার সুযোগ পান। এলাকার সব বয়সী মানুষের জন্য উন্মুক্ত হলেও স্থানীয় স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরাই সবচেয়ে বেশি উপকৃত হচ্ছে। প্রতিদিন গড়ে ১৫ থেকে ২০ জন পাঠক নিয়মিত বই পড়তে আসেন। পাঠাগারের সার্বিক পরিচালনায় রয়েছেন গ্রন্থাগারিক সাইমনুল ইসলাম। ব্যয়ভার বহন করে উপদেষ্টা পরিষদ এবং ২১ সদস্যের কার্যনির্বাহী পরিষদ।
স্থানীয় এক শিক্ষার্থী মেহজাবিন মুনা বলেন, ‘আগে অবসর সময় মোবাইল চালাতাম, এখন বই পড়ি। চাইলে বই বাড়িতেও নিতে পারি।’ প্রতিদিন এখানে পত্রিকা পড়তে আসেন প্রবীণ মুনাফ মুন্সি। তাঁর ভাষায়, ‘এই পাঠাগার জ্ঞানের আলো ছড়াচ্ছে।’

তবে শুরুটা সহজ ছিল না। পাঠাগারের সাধারণ সম্পাদক মিজাহাজুল ইসলাম বলেন, ‘রাজাখালীর মানুষ শিক্ষাদীক্ষায় কিছুটা পিছিয়ে। তাঁদের বইয়ের প্রতি আগ্রহ তৈরি করা ছিল বড় চ্যালেঞ্জ।’
একটি পাঠাগার কেবল বই পড়ার স্থানই নয়; এটি হতে পারে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক জাগরণের কেন্দ্র। রাজাখালী উন্মুক্ত পাঠাগারটি সেই উদাহরণ স্থাপন করেছে। বই পাঠের পাশাপাশি এখানে নিয়মিত আয়োজন করা হয় সাহিত্য আড্ডা, পাঠচক্র, বুক রিভিউ, কুইজ, রচনা ও আবৃত্তি প্রতিযোগিতা, চিত্রাঙ্কন, সুন্দর হাতের লেখা প্রতিযোগিতা, রবীন্দ্র-নজরুলজয়ন্তী, হিমু উৎসব, ক্যারিয়ার গাইডলাইন কর্মশালা ও ক্যারিয়ার অলিম্পিয়াড।
এ ছাড়া পাঠাগার নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ, সাইবার নিরাপত্তা, কৃষি প্রশিক্ষণ, বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ এবং আইনি সহায়তা বিষয়েও নিয়মিত সচেতনতামূলক কর্মশালা আয়োজন করে।
রাজাখালীর তরুণেরা বইয়ের পাশাপাশি পরিবেশ রক্ষায়ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। পাঠাগারের উদ্যোগে ‘পরিবেশ রক্ষায় তারুণ্যের ভূমিকা’ শীর্ষক কর্মশালা আয়োজন করা হয়েছে। এর পাশাপাশি ১০ হাজার ৯৫০টি গাছের চারা বিতরণ ও রোপণ এবং ৭৬টি পারিবারিক পুষ্টিবাগান স্থাপন করা হয়েছে। দারিদ্র্য দূরীকরণে পাঠাগারটি নিয়েছে সামাজিক উদ্যোগও। এলজি ইলেকট্রনিকস বাংলাদেশের সহায়তায় ৪০টি পরিবারে ১২০টি ভেড়া এবং ১৫টি পরিবারে লবণ মাঠের সেচপাম্প বিতরণ করা হয়েছে।
রাজাখালী উন্মুক্ত পাঠাগার খুব কম সময়ে মধ্যে সুধী সমাজের দৃষ্টি কেড়েছে। পাঠাগারটি পরিদর্শন করেছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের যুগ্ম সচিব সাব্বির ইকবাল সুমন; বিশিষ্ট প্রাবন্ধিক, লেখক ও গবেষক অধ্যাপক ড. মীর আবু সালেহ শামসুদ্দীন শিশির; অধ্যাপক আবদুর রহিম; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক রেজাউল আজিম এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব রাসেলুল কাদের।

বই মানুষকে আলোকিত করে, চিন্তার জগতের প্রসার ঘটায়। কিন্তু গ্যাজেটের আসক্তিতে আজকের প্রজন্ম বই থেকে ক্রমেই দূরে সরে যাচ্ছে। এই বাস্তবতায় কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলার রাজাখালী ইউনিয়নের কিছু তরুণ নেন ভিন্ন উদ্যোগ। তাঁরা স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘সামাজিক বিপ্লব’-এর সহযোগিতায় ২০২১ সালের ১ জানুয়ারি রাজাখালীর সবুজবাজারের দক্ষিণে কৃষ্ণচূড়া মোড়ে প্রতিষ্ঠা করেন ‘রাজাখালী উন্মুক্ত পাঠাগার’।
শুরু থেকে এটি শুধু বই পড়ার স্থান নয়, বরং তরুণদের আড্ডা, জ্ঞানচর্চা এবং সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের প্রাণকেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। তাঁদের মতে ‘প্রযুক্তির বাইরে বইয়ের সঙ্গে নতুন প্রজন্মকে যুক্ত করাই আমাদের লক্ষ্য।’ পাঠাগারটি প্রতিষ্ঠায় নেতৃত্ব দিয়েছেন মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম, লায়ন আরিফ চৌধুরী, আনোয়ারুল ইসলাম মামুন, মিসবাহ উদ্দিন, হুমায়ুন কবির খোকন, মোহাম্মদ আলমগীর, অ্যাডভোকেট কামরুল কবির আজাদ, হেফাজ উদ্দিন, মোস্তাক আহমেদ, মিশকাত উদ্দিন সিকো প্রমুখ।
বর্তমানে পাঠাগারে বইয়ের সংখ্যা প্রায় ১ হাজার ২০০। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সহায়তায় সম্প্রতি যুক্ত হয়েছে ২০০টি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক বই। এগুলোর মধ্যে আছে হাসান হাফিজুর রহমান সম্পাদিত ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ: দলিলপত্র’ গ্রন্থের ১৫ খণ্ড। প্রতিদিন একটি জাতীয় দৈনিক ও মাসিক কয়েকটি পত্রিকা-ম্যাগাজিনও রাখা হয়।
পাঠকেরা রেজিস্টারে স্বাক্ষর করে বই বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার সুযোগ পান। এলাকার সব বয়সী মানুষের জন্য উন্মুক্ত হলেও স্থানীয় স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরাই সবচেয়ে বেশি উপকৃত হচ্ছে। প্রতিদিন গড়ে ১৫ থেকে ২০ জন পাঠক নিয়মিত বই পড়তে আসেন। পাঠাগারের সার্বিক পরিচালনায় রয়েছেন গ্রন্থাগারিক সাইমনুল ইসলাম। ব্যয়ভার বহন করে উপদেষ্টা পরিষদ এবং ২১ সদস্যের কার্যনির্বাহী পরিষদ।
স্থানীয় এক শিক্ষার্থী মেহজাবিন মুনা বলেন, ‘আগে অবসর সময় মোবাইল চালাতাম, এখন বই পড়ি। চাইলে বই বাড়িতেও নিতে পারি।’ প্রতিদিন এখানে পত্রিকা পড়তে আসেন প্রবীণ মুনাফ মুন্সি। তাঁর ভাষায়, ‘এই পাঠাগার জ্ঞানের আলো ছড়াচ্ছে।’

তবে শুরুটা সহজ ছিল না। পাঠাগারের সাধারণ সম্পাদক মিজাহাজুল ইসলাম বলেন, ‘রাজাখালীর মানুষ শিক্ষাদীক্ষায় কিছুটা পিছিয়ে। তাঁদের বইয়ের প্রতি আগ্রহ তৈরি করা ছিল বড় চ্যালেঞ্জ।’
একটি পাঠাগার কেবল বই পড়ার স্থানই নয়; এটি হতে পারে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক জাগরণের কেন্দ্র। রাজাখালী উন্মুক্ত পাঠাগারটি সেই উদাহরণ স্থাপন করেছে। বই পাঠের পাশাপাশি এখানে নিয়মিত আয়োজন করা হয় সাহিত্য আড্ডা, পাঠচক্র, বুক রিভিউ, কুইজ, রচনা ও আবৃত্তি প্রতিযোগিতা, চিত্রাঙ্কন, সুন্দর হাতের লেখা প্রতিযোগিতা, রবীন্দ্র-নজরুলজয়ন্তী, হিমু উৎসব, ক্যারিয়ার গাইডলাইন কর্মশালা ও ক্যারিয়ার অলিম্পিয়াড।
এ ছাড়া পাঠাগার নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ, সাইবার নিরাপত্তা, কৃষি প্রশিক্ষণ, বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ এবং আইনি সহায়তা বিষয়েও নিয়মিত সচেতনতামূলক কর্মশালা আয়োজন করে।
রাজাখালীর তরুণেরা বইয়ের পাশাপাশি পরিবেশ রক্ষায়ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। পাঠাগারের উদ্যোগে ‘পরিবেশ রক্ষায় তারুণ্যের ভূমিকা’ শীর্ষক কর্মশালা আয়োজন করা হয়েছে। এর পাশাপাশি ১০ হাজার ৯৫০টি গাছের চারা বিতরণ ও রোপণ এবং ৭৬টি পারিবারিক পুষ্টিবাগান স্থাপন করা হয়েছে। দারিদ্র্য দূরীকরণে পাঠাগারটি নিয়েছে সামাজিক উদ্যোগও। এলজি ইলেকট্রনিকস বাংলাদেশের সহায়তায় ৪০টি পরিবারে ১২০টি ভেড়া এবং ১৫টি পরিবারে লবণ মাঠের সেচপাম্প বিতরণ করা হয়েছে।
রাজাখালী উন্মুক্ত পাঠাগার খুব কম সময়ে মধ্যে সুধী সমাজের দৃষ্টি কেড়েছে। পাঠাগারটি পরিদর্শন করেছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের যুগ্ম সচিব সাব্বির ইকবাল সুমন; বিশিষ্ট প্রাবন্ধিক, লেখক ও গবেষক অধ্যাপক ড. মীর আবু সালেহ শামসুদ্দীন শিশির; অধ্যাপক আবদুর রহিম; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক রেজাউল আজিম এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব রাসেলুল কাদের।

দেশের উচ্চশিক্ষা পরিস্থিতি সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনার লক্ষ্যে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকায় এক সিম্পোজিয়াম আয়োজন করেছে ব্রিটিশ কাউন্সিল। কীভাবে আপনি উচ্চশিক্ষার মানোন্নয়ন করবেন এবং শ্রম বাজারের চাহিদার সঙ্গে একে আরও প্রাসঙ্গিক করে তুলবেন...
৩০ মার্চ ২০২২
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাককানইবি) শিক্ষার্থীদের সার্বিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সংগঠন। এর মধ্যে ২০১৮ সালের ১৩ মার্চ প্রতিষ্ঠিত স্কিল ডেভেলপমেন্ট ক্লাব (এসডিসি) অন্যতম।
১২ মিনিট আগে
প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য আর জল-জঙ্গলের মায়াবী টানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (জবিসাস) সদস্যরা ঘুরে এলেন সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওর এবং মেঘালয়ের পাদদেশে ঘেরা তাহিরপুর। স্থানীয়দের কাছে ‘নয় কুড়ি কান্দার ছয় কুড়ি বিল’
৩৮ মিনিট আগে
সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অধীনে একটি অনন্য ও সময়োপযোগী বিভাগ হচ্ছে পিস অ্যান্ড কনফ্লিক্ট স্টাডিজ বিভাগ। সমাজ, রাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক পরিসরে শান্তি প্রতিষ্ঠা, মানবাধিকার রক্ষা এবং সংঘাত ব্যবস্থাপনায় জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জনের সুযোগ তৈরি করে দিচ্ছে এই বিভাগ।
১ ঘণ্টা আগেরাকিবুল ইসলাম

প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য আর জল-জঙ্গলের মায়াবী টানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (জবিসাস) সদস্যরা ঘুরে এলেন সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওর এবং মেঘালয়ের পাদদেশে ঘেরা তাহিরপুর। স্থানীয়দের কাছে ‘নয় কুড়ি কান্দার ছয় কুড়ি বিল’ নামে পরিচিত টাঙ্গুয়ার হাওর তার স্বচ্ছ জলরাশি, ভাসমান গাছপালা এবং দূরের পাহাড়ঘেরা দৃশ্যে এক জীবন্ত ছবির মতো মনে হয়েছে সবার কাছে।
নৌকায় হাওরের বিস্তীর্ণ জলরাশি পাড়ি দিয়ে জবিসাসের সদস্যরা ঘুরে দেখেন ওয়াচ টাওয়ারের আশপাশ, লাকমা বিলসহ বিভিন্ন এলাকা। ভাসমান গাছের সারি, সূর্যের ঝিকিমিকি আলো আর পাখির কলরব তাদের মুগ্ধ করে। হাওরের স্বচ্ছ জলে গোসল ছিল ভ্রমণের অন্যতম আকর্ষণ। কেউ জলে ভেসে গান গাইছিলেন, কেউবা ক্যামেরায় ধরে রাখছিলেন মুহূর্তগুলো। সহসভাপতি আসাদুল ইসলাম বলেন, ‘হাওরের জলে নামার পর মনে হচ্ছিল, যেন প্রকৃতির সঙ্গে এক হয়ে গেছি।’
এরপর দলটি পৌঁছে যায় তাহিরপুরে, যেখানে মেঘালয়ের পাহাড়ের পাদদেশে প্রকৃতি উজাড় করে দিয়েছে তার রূপ। বড়হিলে দাঁড়িয়ে তাঁরা উপভোগ করেন পাহাড় আর জলের মেলবন্ধন। স্থানীয় বাজারে নানা পিঠা ও চায়ের স্বাদে তাঁদের ভ্রমণ আরও আনন্দময় হয়েওঠে। স্থানীয় মানুষের আন্তরিকতা আর সরল জীবনযাত্রা সবাইকে গভীরভাবে ছুঁয়ে যায়।
সভাপতি ইমরান হুসাইন বলেন, ‘এই ভ্রমণ আমাদের পারস্পরিক বন্ধন আরও দৃঢ় করেছে; প্রকৃতির এত কাছে এসে আমরা জীবনের আসল আনন্দ খুঁজে পেয়েছি।’
রাতে হাওরের ম্লান চাঁদের আলোয় ফিরে আসার পথে সবাই অনুভব করেন, প্রকৃতির সান্নিধ্যই মনের ক্লান্তি দূর করে, আর জীবনকে নতুন রঙে রাঙিয়ে দেয়। টাঙ্গুয়ার হাওর ও তাহিরপুরের এই যাত্রা তাই জবিসাসের সবার মনে থেকে যাবে এক অবিস্মরণীয় স্মৃতি হয়ে।

প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য আর জল-জঙ্গলের মায়াবী টানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (জবিসাস) সদস্যরা ঘুরে এলেন সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওর এবং মেঘালয়ের পাদদেশে ঘেরা তাহিরপুর। স্থানীয়দের কাছে ‘নয় কুড়ি কান্দার ছয় কুড়ি বিল’ নামে পরিচিত টাঙ্গুয়ার হাওর তার স্বচ্ছ জলরাশি, ভাসমান গাছপালা এবং দূরের পাহাড়ঘেরা দৃশ্যে এক জীবন্ত ছবির মতো মনে হয়েছে সবার কাছে।
নৌকায় হাওরের বিস্তীর্ণ জলরাশি পাড়ি দিয়ে জবিসাসের সদস্যরা ঘুরে দেখেন ওয়াচ টাওয়ারের আশপাশ, লাকমা বিলসহ বিভিন্ন এলাকা। ভাসমান গাছের সারি, সূর্যের ঝিকিমিকি আলো আর পাখির কলরব তাদের মুগ্ধ করে। হাওরের স্বচ্ছ জলে গোসল ছিল ভ্রমণের অন্যতম আকর্ষণ। কেউ জলে ভেসে গান গাইছিলেন, কেউবা ক্যামেরায় ধরে রাখছিলেন মুহূর্তগুলো। সহসভাপতি আসাদুল ইসলাম বলেন, ‘হাওরের জলে নামার পর মনে হচ্ছিল, যেন প্রকৃতির সঙ্গে এক হয়ে গেছি।’
এরপর দলটি পৌঁছে যায় তাহিরপুরে, যেখানে মেঘালয়ের পাহাড়ের পাদদেশে প্রকৃতি উজাড় করে দিয়েছে তার রূপ। বড়হিলে দাঁড়িয়ে তাঁরা উপভোগ করেন পাহাড় আর জলের মেলবন্ধন। স্থানীয় বাজারে নানা পিঠা ও চায়ের স্বাদে তাঁদের ভ্রমণ আরও আনন্দময় হয়েওঠে। স্থানীয় মানুষের আন্তরিকতা আর সরল জীবনযাত্রা সবাইকে গভীরভাবে ছুঁয়ে যায়।
সভাপতি ইমরান হুসাইন বলেন, ‘এই ভ্রমণ আমাদের পারস্পরিক বন্ধন আরও দৃঢ় করেছে; প্রকৃতির এত কাছে এসে আমরা জীবনের আসল আনন্দ খুঁজে পেয়েছি।’
রাতে হাওরের ম্লান চাঁদের আলোয় ফিরে আসার পথে সবাই অনুভব করেন, প্রকৃতির সান্নিধ্যই মনের ক্লান্তি দূর করে, আর জীবনকে নতুন রঙে রাঙিয়ে দেয়। টাঙ্গুয়ার হাওর ও তাহিরপুরের এই যাত্রা তাই জবিসাসের সবার মনে থেকে যাবে এক অবিস্মরণীয় স্মৃতি হয়ে।

দেশের উচ্চশিক্ষা পরিস্থিতি সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনার লক্ষ্যে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকায় এক সিম্পোজিয়াম আয়োজন করেছে ব্রিটিশ কাউন্সিল। কীভাবে আপনি উচ্চশিক্ষার মানোন্নয়ন করবেন এবং শ্রম বাজারের চাহিদার সঙ্গে একে আরও প্রাসঙ্গিক করে তুলবেন...
৩০ মার্চ ২০২২
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাককানইবি) শিক্ষার্থীদের সার্বিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সংগঠন। এর মধ্যে ২০১৮ সালের ১৩ মার্চ প্রতিষ্ঠিত স্কিল ডেভেলপমেন্ট ক্লাব (এসডিসি) অন্যতম।
১২ মিনিট আগে
বই মানুষকে আলোকিত করে, চিন্তার জগতের প্রসার ঘটায়। কিন্তু গ্যাজেটের আসক্তিতে আজকের প্রজন্ম বই থেকে ক্রমেই দূরে সরে যাচ্ছে। এই বাস্তবতায় কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলার রাজাখালী ইউনিয়নের কিছু তরুণ নেন ভিন্ন উদ্যোগ।
৩৫ মিনিট আগে
সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অধীনে একটি অনন্য ও সময়োপযোগী বিভাগ হচ্ছে পিস অ্যান্ড কনফ্লিক্ট স্টাডিজ বিভাগ। সমাজ, রাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক পরিসরে শান্তি প্রতিষ্ঠা, মানবাধিকার রক্ষা এবং সংঘাত ব্যবস্থাপনায় জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জনের সুযোগ তৈরি করে দিচ্ছে এই বিভাগ।
১ ঘণ্টা আগেমো. আশিকুর রহমান

সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অধীনে একটি অনন্য ও সময়োপযোগী বিভাগ হচ্ছে পিস অ্যান্ড কনফ্লিক্ট স্টাডিজ বিভাগ। সমাজ, রাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক পরিসরে শান্তি প্রতিষ্ঠা, মানবাধিকার রক্ষা এবং সংঘাত ব্যবস্থাপনায় জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জনের সুযোগ তৈরি করে দিচ্ছে এই বিভাগ। সম্প্রতি বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসেও (বিইউপি) একই নামে পাঠদান শুরু হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পিস অ্যান্ড কনফ্লিক্ট স্টাডিজ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সাবের আহমেদ চৌধুরীর সঙ্গে কথা বলে লিখেছেন মো. আশিকুর রহমান।
যাত্রা ও বিকাশ
দেশে এর যাত্রা শুরু হয় ১৯৯৯ সালের ৮ জুন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। শুরুতে শুধু মাস্টার্স প্রোগ্রামের মাধ্যমে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হতো। পরে স্নাতক পর্যায়ে পাঠদান শুরু হয় এবং সময়ের চাহিদা অনুযায়ী চালু করা হয় প্রফেশনাল স্নাতকোত্তর প্রোগ্রাম।
পাঠ্য বিষয়ের বৈচিত্র্য
বিভাগটির পাঠ্যক্রম সাজানো হয়েছে আধুনিক বিশ্বের মানবিক ও কূটনৈতিক বাস্তবতা অনুযায়ী। এখানে পড়ানো হয় শান্তি ও সংঘর্ষ তত্ত্ব, মানবাধিকার, আন্তর্জাতিক আইন, কনফ্লিক্ট রেজল্যুশন, সামাজিক আন্দোলন, পরিবেশ ও কূটনৈতিক সম্পর্কের নানা দিক। জাতিসংঘের কাঠামো, শরণার্থী সংকট, বৈশ্বিক সংঘাত এবং শান্তি প্রতিষ্ঠার নীতিমালা নিয়ে হয় বিস্তৃত আলোচনা। পাশাপাশি শিক্ষার্থীরা ফিল্ড রিসার্চ ও ইন্টার্নশিপের মাধ্যমে বাস্তব অভিজ্ঞতাও অর্জনের সুযোগ পান।
কর্মজীবনের সুযোগ
পিস অ্যান্ড কনফ্লিক্ট স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থীরা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নানা প্রতিষ্ঠানে কাজের সুযোগ পাচ্ছেন। জাতিসংঘ ও তার বিভিন্ন অঙ্গপ্রতিষ্ঠান—ইউনিসেফ, ইউএনডিপি, ইউএনএইচসিআরসহ আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং ব্র্যাক, কেয়ার বাংলাদেশ, অক্সফাম, অ্যাকশনএইড, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি, অধিকার এবং বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্টের মতো মানবাধিকার ও উন্নয়নমূলক সংগঠনে তাঁরা দক্ষতার সঙ্গে কাজ করছেন। পাশাপাশি সরকারি-বেসরকারি সংস্থা, মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি ও ব্যাংক খাতেও তাঁদের কর্মক্ষেত্র ক্রমেই সম্প্রসারিত হচ্ছে।
উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার সম্ভাবনা
এই বিভাগের শিক্ষার্থীরা প্রতিবছর ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকার শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে স্কলারশিপসহ উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাচ্ছেন। বর্তমানে বিশ্বজুড়ে পিস রিসার্চ একটি স্বতন্ত্র একাডেমিক ডিসিপ্লিন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। সুইডেনের উপসালা বিশ্ববিদ্যালয়, নরওয়ের ইউনিভার্সিটি অব অসলো এবং স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট এই বিষয়ে বিশ্বখ্যাত প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃত।

সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অধীনে একটি অনন্য ও সময়োপযোগী বিভাগ হচ্ছে পিস অ্যান্ড কনফ্লিক্ট স্টাডিজ বিভাগ। সমাজ, রাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক পরিসরে শান্তি প্রতিষ্ঠা, মানবাধিকার রক্ষা এবং সংঘাত ব্যবস্থাপনায় জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জনের সুযোগ তৈরি করে দিচ্ছে এই বিভাগ। সম্প্রতি বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসেও (বিইউপি) একই নামে পাঠদান শুরু হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পিস অ্যান্ড কনফ্লিক্ট স্টাডিজ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সাবের আহমেদ চৌধুরীর সঙ্গে কথা বলে লিখেছেন মো. আশিকুর রহমান।
যাত্রা ও বিকাশ
দেশে এর যাত্রা শুরু হয় ১৯৯৯ সালের ৮ জুন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। শুরুতে শুধু মাস্টার্স প্রোগ্রামের মাধ্যমে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হতো। পরে স্নাতক পর্যায়ে পাঠদান শুরু হয় এবং সময়ের চাহিদা অনুযায়ী চালু করা হয় প্রফেশনাল স্নাতকোত্তর প্রোগ্রাম।
পাঠ্য বিষয়ের বৈচিত্র্য
বিভাগটির পাঠ্যক্রম সাজানো হয়েছে আধুনিক বিশ্বের মানবিক ও কূটনৈতিক বাস্তবতা অনুযায়ী। এখানে পড়ানো হয় শান্তি ও সংঘর্ষ তত্ত্ব, মানবাধিকার, আন্তর্জাতিক আইন, কনফ্লিক্ট রেজল্যুশন, সামাজিক আন্দোলন, পরিবেশ ও কূটনৈতিক সম্পর্কের নানা দিক। জাতিসংঘের কাঠামো, শরণার্থী সংকট, বৈশ্বিক সংঘাত এবং শান্তি প্রতিষ্ঠার নীতিমালা নিয়ে হয় বিস্তৃত আলোচনা। পাশাপাশি শিক্ষার্থীরা ফিল্ড রিসার্চ ও ইন্টার্নশিপের মাধ্যমে বাস্তব অভিজ্ঞতাও অর্জনের সুযোগ পান।
কর্মজীবনের সুযোগ
পিস অ্যান্ড কনফ্লিক্ট স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থীরা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নানা প্রতিষ্ঠানে কাজের সুযোগ পাচ্ছেন। জাতিসংঘ ও তার বিভিন্ন অঙ্গপ্রতিষ্ঠান—ইউনিসেফ, ইউএনডিপি, ইউএনএইচসিআরসহ আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং ব্র্যাক, কেয়ার বাংলাদেশ, অক্সফাম, অ্যাকশনএইড, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি, অধিকার এবং বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্টের মতো মানবাধিকার ও উন্নয়নমূলক সংগঠনে তাঁরা দক্ষতার সঙ্গে কাজ করছেন। পাশাপাশি সরকারি-বেসরকারি সংস্থা, মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি ও ব্যাংক খাতেও তাঁদের কর্মক্ষেত্র ক্রমেই সম্প্রসারিত হচ্ছে।
উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার সম্ভাবনা
এই বিভাগের শিক্ষার্থীরা প্রতিবছর ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকার শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে স্কলারশিপসহ উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাচ্ছেন। বর্তমানে বিশ্বজুড়ে পিস রিসার্চ একটি স্বতন্ত্র একাডেমিক ডিসিপ্লিন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। সুইডেনের উপসালা বিশ্ববিদ্যালয়, নরওয়ের ইউনিভার্সিটি অব অসলো এবং স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট এই বিষয়ে বিশ্বখ্যাত প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃত।

দেশের উচ্চশিক্ষা পরিস্থিতি সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনার লক্ষ্যে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকায় এক সিম্পোজিয়াম আয়োজন করেছে ব্রিটিশ কাউন্সিল। কীভাবে আপনি উচ্চশিক্ষার মানোন্নয়ন করবেন এবং শ্রম বাজারের চাহিদার সঙ্গে একে আরও প্রাসঙ্গিক করে তুলবেন...
৩০ মার্চ ২০২২
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাককানইবি) শিক্ষার্থীদের সার্বিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সংগঠন। এর মধ্যে ২০১৮ সালের ১৩ মার্চ প্রতিষ্ঠিত স্কিল ডেভেলপমেন্ট ক্লাব (এসডিসি) অন্যতম।
১২ মিনিট আগে
বই মানুষকে আলোকিত করে, চিন্তার জগতের প্রসার ঘটায়। কিন্তু গ্যাজেটের আসক্তিতে আজকের প্রজন্ম বই থেকে ক্রমেই দূরে সরে যাচ্ছে। এই বাস্তবতায় কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলার রাজাখালী ইউনিয়নের কিছু তরুণ নেন ভিন্ন উদ্যোগ।
৩৫ মিনিট আগে
প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য আর জল-জঙ্গলের মায়াবী টানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (জবিসাস) সদস্যরা ঘুরে এলেন সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওর এবং মেঘালয়ের পাদদেশে ঘেরা তাহিরপুর। স্থানীয়দের কাছে ‘নয় কুড়ি কান্দার ছয় কুড়ি বিল’
৩৮ মিনিট আগে