নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নতুন শিক্ষাক্রমের ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন শুরু হয়েছে আজ। মূল্যায়নের প্রথম দিনে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের চারটি বিষয়ের মূল্যায়ন অনুষ্ঠিত হয়েছে। তবে এ মূল্যায়নের প্রশ্নপত্র (কীভাবে কাজ করতে হবে) ফাঁসের অভিযোগ উঠেছে।
একাধিক শিক্ষার্থী ও অভিভাবক জানিয়েছেন, মূল্যায়নের একাধিক প্রশ্নপত্র সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গতকাল মঙ্গলবার রাতে ছড়িয়েছে। এর সঙ্গে আজ অনুষ্ঠিত মূল্যায়নের প্রশ্নপত্রের মিল পাওয়া গেছে।
খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, মঙ্গলবার রাতে মূল্যায়নের প্রশ্নপত্র ফেসবুকের বিভিন্ন গ্রুপ, শিক্ষাবিষয়ক পেজ, শিক্ষকদের বিভিন্ন সংগঠনের নামে চালানো ফেসবুক পেজে শেয়ার করেছেন। অনেকে এই প্রশ্নপত্র নিয়ে টিউটোরিয়ালও বানিয়েছেন।
এ বিষয়ে সপ্তম শ্রেণি পড়ুয়া একাধিক শিক্ষার্থীর অভিভাবকের দাবি, গতকাল মঙ্গলবার রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি প্রশ্ন পত্র দেখা যায়। আজ পরীক্ষার হলে গিয়ে সেই প্রশ্নপত্রের মিল পাওয়া গেছে।
জানতে চাইলে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান (রুটিন দায়িত্ব) অধ্যাপক মো. মশিউজ্জামান বলেন, প্রশ্নফাঁস হয়েছে বিষয়টি এমন নয়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রশ্ন ও এর উত্তর সংবলিত টিউটোরিয়াল ছড়িয়ে পড়ায় শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকেরা এটিকে প্রশ্নফাঁস মনে করে বিভ্রান্ত হচ্ছে। শিক্ষকরাও হয়তো এটি ভুল করে শেয়ার করেছেন।
তিনি আরও বলেন, নৈপুণ্য অ্যাপে শুধুমাত্র প্রধান শিক্ষকদের আইডি রয়েছে। শিক্ষকদের এখানে ঢোকার সুযোগ নেই। নিয়ম অনুযায়ী মূল্যায়নের প্রশ্ন শিক্ষকদের সরবরাহ করবেন প্রধান শিক্ষক। এ ক্ষেত্রে যদি কারও গাফিলতি থাকে সেই আইডি ট্র্যাক করা হবে। এ বিষয়ে অধিদপ্তরগুলোর মাধ্যমে একটি নির্দেশনা স্কুলগুলোতে পাঠানো হবে।
এ দিকে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল ইসলাম চৌধুরী জানিয়েছেন নতুন শিক্ষাক্রমে প্রশ্ন ফাঁসের সুযোগ নেই। কারণ শিক্ষার্থীকে অবশ্যই কার্যক্রমে অংশ নিয়ে পারদর্শিতার স্তর অতিক্রম করতে হবে। আজ বুধবার রাজধানীর বনানী বিদ্যানিকেতন স্কুলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যের সময় তিনি এ কথা বলেন।
গত বছর প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন করা হয়। আর চলতি বছর বাস্তবায়ন করা হয় দ্বিতীয়, তৃতীয়, অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে। এরপর ২০২৫ সালে পঞ্চম ও দশম শ্রেণিতে, ২০২৬ সালে একাদশ এবং ২০২৭ সালে দ্বাদশ শ্রেণিতে এই শিক্ষাক্রম চালু হবে।
নতুন শিক্ষাক্রমের ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন শুরু হয়েছে আজ। মূল্যায়নের প্রথম দিনে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের চারটি বিষয়ের মূল্যায়ন অনুষ্ঠিত হয়েছে। তবে এ মূল্যায়নের প্রশ্নপত্র (কীভাবে কাজ করতে হবে) ফাঁসের অভিযোগ উঠেছে।
একাধিক শিক্ষার্থী ও অভিভাবক জানিয়েছেন, মূল্যায়নের একাধিক প্রশ্নপত্র সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গতকাল মঙ্গলবার রাতে ছড়িয়েছে। এর সঙ্গে আজ অনুষ্ঠিত মূল্যায়নের প্রশ্নপত্রের মিল পাওয়া গেছে।
খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, মঙ্গলবার রাতে মূল্যায়নের প্রশ্নপত্র ফেসবুকের বিভিন্ন গ্রুপ, শিক্ষাবিষয়ক পেজ, শিক্ষকদের বিভিন্ন সংগঠনের নামে চালানো ফেসবুক পেজে শেয়ার করেছেন। অনেকে এই প্রশ্নপত্র নিয়ে টিউটোরিয়ালও বানিয়েছেন।
এ বিষয়ে সপ্তম শ্রেণি পড়ুয়া একাধিক শিক্ষার্থীর অভিভাবকের দাবি, গতকাল মঙ্গলবার রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি প্রশ্ন পত্র দেখা যায়। আজ পরীক্ষার হলে গিয়ে সেই প্রশ্নপত্রের মিল পাওয়া গেছে।
জানতে চাইলে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান (রুটিন দায়িত্ব) অধ্যাপক মো. মশিউজ্জামান বলেন, প্রশ্নফাঁস হয়েছে বিষয়টি এমন নয়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রশ্ন ও এর উত্তর সংবলিত টিউটোরিয়াল ছড়িয়ে পড়ায় শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকেরা এটিকে প্রশ্নফাঁস মনে করে বিভ্রান্ত হচ্ছে। শিক্ষকরাও হয়তো এটি ভুল করে শেয়ার করেছেন।
তিনি আরও বলেন, নৈপুণ্য অ্যাপে শুধুমাত্র প্রধান শিক্ষকদের আইডি রয়েছে। শিক্ষকদের এখানে ঢোকার সুযোগ নেই। নিয়ম অনুযায়ী মূল্যায়নের প্রশ্ন শিক্ষকদের সরবরাহ করবেন প্রধান শিক্ষক। এ ক্ষেত্রে যদি কারও গাফিলতি থাকে সেই আইডি ট্র্যাক করা হবে। এ বিষয়ে অধিদপ্তরগুলোর মাধ্যমে একটি নির্দেশনা স্কুলগুলোতে পাঠানো হবে।
এ দিকে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল ইসলাম চৌধুরী জানিয়েছেন নতুন শিক্ষাক্রমে প্রশ্ন ফাঁসের সুযোগ নেই। কারণ শিক্ষার্থীকে অবশ্যই কার্যক্রমে অংশ নিয়ে পারদর্শিতার স্তর অতিক্রম করতে হবে। আজ বুধবার রাজধানীর বনানী বিদ্যানিকেতন স্কুলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যের সময় তিনি এ কথা বলেন।
গত বছর প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন করা হয়। আর চলতি বছর বাস্তবায়ন করা হয় দ্বিতীয়, তৃতীয়, অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে। এরপর ২০২৫ সালে পঞ্চম ও দশম শ্রেণিতে, ২০২৬ সালে একাদশ এবং ২০২৭ সালে দ্বাদশ শ্রেণিতে এই শিক্ষাক্রম চালু হবে।
২০১৮ সালে বাতিল হওয়া কোটা পদ্ধতি পূর্ণরূপে পুনর্বহাল হলে সারা দেশের মতো বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও ২০২৪ সালের ৫ জুন আন্দোলনে সক্রিয় হন। বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম প্রতিবাদ হয় ৩০ জুন। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন বাংলা বিভাগের শামসুর রহমান সুমন, ইংরেজি বিভাগের...
৪ ঘণ্টা আগেবুটেক্সে আমাদের ব্যাচের ক্লাস শুরু হয় ২০০৭ সালের এপ্রিলে। এরপর থেকেই নিয়মিত ক্লাস-ল্যাব করা, অ্যাসাইনমেন্ট জমা দেওয়া ইত্যাদি নিয়ে বেশ ব্যস্ত সময় পার করেছি। বুটেক্সে পড়াকালে আমার বিদেশে উচ্চশিক্ষার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি হয়।
৪ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের জুলাই আন্দোলন বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি স্মরণীয় গণজাগরণ, যা শেষ হয় শেখ হাসিনা সরকারের পতনের মধ্য দিয়ে। ৩৬ দিনের এই আন্দোলনে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছিল অনন্য, যেখানে প্রতিদিন নিরবচ্ছিন্ন কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
৪ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ায় রিসার্চ ট্রেনিং প্রোগ্রাম (আরটিপি) বৃত্তি-২০২৬-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির আওতায় দেশটির কার্টিন ইউনিভার্সিটি থেকে মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। আরটিপি বৃত্তিটি সম্প
৪ ঘণ্টা আগে