শুরুটা চমকপ্রদ হোক
ইংরেজি জানা বা শেখার জন্য প্রথমেই লিসেনিং অংশে দক্ষতা বাড়াতে হবে। ছোটবেলায় যখন মা-বাবা আমাদের সঙ্গে কথা বলতেন, তা শুনে আমরাও বলার চেষ্টা করতাম। এভাবে ইংরেজি শুনে বলার চেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে। সুতরাং লিসেনিং বা শোনার দক্ষতা প্রতিনিয়ত যেন বেড়েই চলে, এদিকে নজর দিতে হবে। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে বাংলা বা হিন্দি কার্টুন না দেখতে দিয়ে ইংরেজি দেখতে দিতে হবে। যাঁরা বয়স্ক আছেন, তাঁরা ইংরেজি সংবাদপাঠ শুনতে পারেন, গান শুনতে পারেন, ইংরেজি ধারাভাষ্য শুনে কিংবা ইংরেজি সিনেমা দেখে লিসেনিংয়ের দিকে এগিয়ে যেতে পারেন।
হয়ে উঠুন ভোকাবুলারির বস
মুখস্থ করে ভোকাবুলারি শিখে তা স্পোকেনে খুব বেশি কাজে লাগানো যায় না, কাজেই আমরা মুখস্থ করব না। বারবার অনুশীলনের মাধ্যমে ভোকাবুলারি শিখতে হবে। কোনো কিছু শুনছি সেখান থেকে হতে পারে কিংবা কোথাও একটা কাগজ পেলাম সেখান থেকে নতুন কিছু পেলেও প্যাডে লিখে ফেলব। তা ছাড়া কারও কথা বলার সময় তা না বুঝলেও আমরা সেটি নোট করব। নোট করার সময় অনেক ক্ষেত্রে আমরা ইংরেজির বাংলা অর্থ খুঁজে থাকি, এটা না করে ইংরেজি থেকে ইংরেজি লাইনের ব্যাখ্যা শিখব। একই শব্দের সমার্থক ও বিপরীত শব্দ টুকে নেব। সেখান থেকেই মূল কাজ হলো ওই শব্দ দিয়ে উদাহরণ তৈরি করা। আমরা শিশুদের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ফুল, ফল, খাবারের নাম এগুলোর ইংরেজি ক্যাটাগরি করে শেখাব। একইভাবে বয়স্ক ব্যক্তিদেরও ক্যাটাগরি করে ভোকাবুলারির দখলদারি বাড়াতে হবে।
বাক্য হবে শ্রুতিমধুর
এ ক্ষেত্রে আমরা কিছু অ্যাডভান্স ইডিয়মস, ফ্রেজেস, এক্সপ্রেশন ও কনট্রাকশন ও ভোকাবুলারি ব্যবহার করতে পারি। বিভিন্ন উৎসের সাহায্য নেব। শুনেই বেশি শিখব। যেমন বিভিন্ন স্পিকারের কথা শুনব, প্রেজেন্টেশন শুনব। বিভিন্ন ইনফরমাল কনট্রাকশন, যেমন Going to-কে gonna, Want to-কে Wanna বলা যায়। কিছু সদ্য পরিবর্তনশীল শব্দের দিকে খেয়াল রাখতে পারি। যেমন এখন দলনেতাকে Captain না বলে Skipper বলা হচ্ছে, Batsman না বলে Batter বলা হচ্ছে। এভাবেই আমরা আমাদের কথা বলাকে আরও শ্রুতিমধুর করতে পারি।
লজ্জা ভেঙে স্পিকিং ও নিজের কথা রেকর্ড করুন
স্পোকেন ইংলিশের মূল জায়গা লিসেনিংয়ের মাধ্যমে শব্দের দখলদারি বাড়ানো। কিন্তু যদি কথাই না বলি, তাহলে কীভাবে অনুশীলন করব কিংবা জড়তা কাটাব কীভাবে?
তাই স্পিকিংয়ে ভালো হতে হলে আমাদের একজন উপযুক্ত সঙ্গী খুঁজে নিতে হবে, যে কিনা আমাদের থেকে দক্ষ। তার সঙ্গে কথা বললে সে যেন আমাদের ভুলগুলো ধরিয়ে দিতে পারে। যদি সঙ্গী খুঁজে না পাওয়া যায়, তখন আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে একাকী কথা বলতে পারি, নিজের উপস্থাপনা, নিজের কথা নিজে শুনব, একই সঙ্গে সেই কথা রেকর্ড করে নিতে পারি।
পরবর্তী সময়ে রেকর্ড শুনে ভুল উচ্চারণগুলো যাচাই করে বারবার অনুশীলন করে তা শুধরে নিতে পারি।গ্রামারে নজর দিতে হবে ফ্লুয়েন্সি বাড়ার পরে লিসেনিংয়ে দক্ষতা বাড়ানোর পাশাপাশি স্পিকিংয়ে জড়তা কাটিয়ে, অনবরত কথা বলার চেষ্টা করতে হবে। কথা বলায় ফ্লুয়েন্সি এলে গ্রামারে নজর দিতে হবে। গ্রামারে কিছু বেসিক জিনিস জানাই লাগবে। যেমন টেন্স, পার্টস অব স্পিচ, কিছু প্রিপোজিশন ও আর্টিকেল।
স্পোকেন ইংলিশে নেটিভরা বেশির ভাগ সময়ে ঠিকঠাক বলেন না। কথা বলার ক্ষেত্রে গ্রামার মেনে চলাটা দক্ষতার বহিঃপ্রকাশ, কিন্তু অনেক জায়গা আছে কথা বলার, যেখানে ইংরেজি গ্রামার খাটে না বা প্রয়োগ করা যায় না। তখন প্রচলিত ইংরেজিতে কথা বললে সমস্যা হবে না। যেমন Wanna, Gonna, যা আমরা লেখার সময় ব্যবহার করতে পারি না, কিন্তু কথা বলার সময় ব্যবহার করে থাকি।
আত্মবিশ্বাসই যখন মূল চালিকাশক্তি
আমরা অনেক ক্ষেত্রেই কথা বলতে যখন লজ্জা পাই, ভয় পাই—ঠিক তখনই আমাদের ওপর জড়তা জেঁকে বসে। মনে রাখতে হবে, শিখতে গেলে ভুল হবে। ভুল না করে কেউ শিখি না। আর শেখার সময় লজ্জাকে দূরে রেখে আত্মবিশ্বাস বাড়াতে হবে। কথা বলার সময় আঞ্চলিকতা চলে আসে, তোতলানো শুরু হয়ে যায় বা ঘাবড়ে গিয়ে কথার পুনরাবৃত্তি ঘটে কিংবা একবারে আটকে যাই, এ ক্ষেত্রে একটি সুন্দর সমাধান হলো ‘টাং টুইস্টার’ (কঠিন উচ্চারণ) অনুশীলন করা। উদাহরণ: ‘পাখি পাকা পেঁপে খায়’, ‘চাচায় চা চায়, চাচি চেঁচায়’।
দিনশেষে নিজেকে অনর্গল কথা বলার জন্য প্রস্তুত করতে হবে। একটি সুন্দর গাইডলাইনের মধ্যে দিয়ে যেতে হবে। এ ক্ষেত্রে স্পোকেন ইংরেজিতে ভালো করতে চাইলে যদি মেন্টরের সহায়তা নিতে হয়, সেটাই করতে হবে।
অনুলিখন: সিফাত রাব্বানী
শুরুটা চমকপ্রদ হোক
ইংরেজি জানা বা শেখার জন্য প্রথমেই লিসেনিং অংশে দক্ষতা বাড়াতে হবে। ছোটবেলায় যখন মা-বাবা আমাদের সঙ্গে কথা বলতেন, তা শুনে আমরাও বলার চেষ্টা করতাম। এভাবে ইংরেজি শুনে বলার চেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে। সুতরাং লিসেনিং বা শোনার দক্ষতা প্রতিনিয়ত যেন বেড়েই চলে, এদিকে নজর দিতে হবে। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে বাংলা বা হিন্দি কার্টুন না দেখতে দিয়ে ইংরেজি দেখতে দিতে হবে। যাঁরা বয়স্ক আছেন, তাঁরা ইংরেজি সংবাদপাঠ শুনতে পারেন, গান শুনতে পারেন, ইংরেজি ধারাভাষ্য শুনে কিংবা ইংরেজি সিনেমা দেখে লিসেনিংয়ের দিকে এগিয়ে যেতে পারেন।
হয়ে উঠুন ভোকাবুলারির বস
মুখস্থ করে ভোকাবুলারি শিখে তা স্পোকেনে খুব বেশি কাজে লাগানো যায় না, কাজেই আমরা মুখস্থ করব না। বারবার অনুশীলনের মাধ্যমে ভোকাবুলারি শিখতে হবে। কোনো কিছু শুনছি সেখান থেকে হতে পারে কিংবা কোথাও একটা কাগজ পেলাম সেখান থেকে নতুন কিছু পেলেও প্যাডে লিখে ফেলব। তা ছাড়া কারও কথা বলার সময় তা না বুঝলেও আমরা সেটি নোট করব। নোট করার সময় অনেক ক্ষেত্রে আমরা ইংরেজির বাংলা অর্থ খুঁজে থাকি, এটা না করে ইংরেজি থেকে ইংরেজি লাইনের ব্যাখ্যা শিখব। একই শব্দের সমার্থক ও বিপরীত শব্দ টুকে নেব। সেখান থেকেই মূল কাজ হলো ওই শব্দ দিয়ে উদাহরণ তৈরি করা। আমরা শিশুদের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ফুল, ফল, খাবারের নাম এগুলোর ইংরেজি ক্যাটাগরি করে শেখাব। একইভাবে বয়স্ক ব্যক্তিদেরও ক্যাটাগরি করে ভোকাবুলারির দখলদারি বাড়াতে হবে।
বাক্য হবে শ্রুতিমধুর
এ ক্ষেত্রে আমরা কিছু অ্যাডভান্স ইডিয়মস, ফ্রেজেস, এক্সপ্রেশন ও কনট্রাকশন ও ভোকাবুলারি ব্যবহার করতে পারি। বিভিন্ন উৎসের সাহায্য নেব। শুনেই বেশি শিখব। যেমন বিভিন্ন স্পিকারের কথা শুনব, প্রেজেন্টেশন শুনব। বিভিন্ন ইনফরমাল কনট্রাকশন, যেমন Going to-কে gonna, Want to-কে Wanna বলা যায়। কিছু সদ্য পরিবর্তনশীল শব্দের দিকে খেয়াল রাখতে পারি। যেমন এখন দলনেতাকে Captain না বলে Skipper বলা হচ্ছে, Batsman না বলে Batter বলা হচ্ছে। এভাবেই আমরা আমাদের কথা বলাকে আরও শ্রুতিমধুর করতে পারি।
লজ্জা ভেঙে স্পিকিং ও নিজের কথা রেকর্ড করুন
স্পোকেন ইংলিশের মূল জায়গা লিসেনিংয়ের মাধ্যমে শব্দের দখলদারি বাড়ানো। কিন্তু যদি কথাই না বলি, তাহলে কীভাবে অনুশীলন করব কিংবা জড়তা কাটাব কীভাবে?
তাই স্পিকিংয়ে ভালো হতে হলে আমাদের একজন উপযুক্ত সঙ্গী খুঁজে নিতে হবে, যে কিনা আমাদের থেকে দক্ষ। তার সঙ্গে কথা বললে সে যেন আমাদের ভুলগুলো ধরিয়ে দিতে পারে। যদি সঙ্গী খুঁজে না পাওয়া যায়, তখন আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে একাকী কথা বলতে পারি, নিজের উপস্থাপনা, নিজের কথা নিজে শুনব, একই সঙ্গে সেই কথা রেকর্ড করে নিতে পারি।
পরবর্তী সময়ে রেকর্ড শুনে ভুল উচ্চারণগুলো যাচাই করে বারবার অনুশীলন করে তা শুধরে নিতে পারি।গ্রামারে নজর দিতে হবে ফ্লুয়েন্সি বাড়ার পরে লিসেনিংয়ে দক্ষতা বাড়ানোর পাশাপাশি স্পিকিংয়ে জড়তা কাটিয়ে, অনবরত কথা বলার চেষ্টা করতে হবে। কথা বলায় ফ্লুয়েন্সি এলে গ্রামারে নজর দিতে হবে। গ্রামারে কিছু বেসিক জিনিস জানাই লাগবে। যেমন টেন্স, পার্টস অব স্পিচ, কিছু প্রিপোজিশন ও আর্টিকেল।
স্পোকেন ইংলিশে নেটিভরা বেশির ভাগ সময়ে ঠিকঠাক বলেন না। কথা বলার ক্ষেত্রে গ্রামার মেনে চলাটা দক্ষতার বহিঃপ্রকাশ, কিন্তু অনেক জায়গা আছে কথা বলার, যেখানে ইংরেজি গ্রামার খাটে না বা প্রয়োগ করা যায় না। তখন প্রচলিত ইংরেজিতে কথা বললে সমস্যা হবে না। যেমন Wanna, Gonna, যা আমরা লেখার সময় ব্যবহার করতে পারি না, কিন্তু কথা বলার সময় ব্যবহার করে থাকি।
আত্মবিশ্বাসই যখন মূল চালিকাশক্তি
আমরা অনেক ক্ষেত্রেই কথা বলতে যখন লজ্জা পাই, ভয় পাই—ঠিক তখনই আমাদের ওপর জড়তা জেঁকে বসে। মনে রাখতে হবে, শিখতে গেলে ভুল হবে। ভুল না করে কেউ শিখি না। আর শেখার সময় লজ্জাকে দূরে রেখে আত্মবিশ্বাস বাড়াতে হবে। কথা বলার সময় আঞ্চলিকতা চলে আসে, তোতলানো শুরু হয়ে যায় বা ঘাবড়ে গিয়ে কথার পুনরাবৃত্তি ঘটে কিংবা একবারে আটকে যাই, এ ক্ষেত্রে একটি সুন্দর সমাধান হলো ‘টাং টুইস্টার’ (কঠিন উচ্চারণ) অনুশীলন করা। উদাহরণ: ‘পাখি পাকা পেঁপে খায়’, ‘চাচায় চা চায়, চাচি চেঁচায়’।
দিনশেষে নিজেকে অনর্গল কথা বলার জন্য প্রস্তুত করতে হবে। একটি সুন্দর গাইডলাইনের মধ্যে দিয়ে যেতে হবে। এ ক্ষেত্রে স্পোকেন ইংরেজিতে ভালো করতে চাইলে যদি মেন্টরের সহায়তা নিতে হয়, সেটাই করতে হবে।
অনুলিখন: সিফাত রাব্বানী
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির স্নাতকে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার (২০ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়টির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ফ্যাকাল্টির ডিন মুহাম্মদ তারেক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে‘পরিবেশ’ শব্দটি এখন কেবল বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়। সামাজিক, অর্থনৈতিক কিংবা স্বাস্থ্য—সব ক্ষেত্রে এটি অপরিহার্য আলোচ্য বিষয়। কিন্তু এই বোধ সঞ্চার করতে সময় লেগেছে অনেক, আর সেই বিলম্বই আজ পৃথিবীকে করেছে অসুস্থ। এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার নিয়ে পরামর্শ...
১৪ ঘণ্টা আগেস্বরবর্ণ হলো ভাষার সুর, কিন্তু সুরে গড়ন না থাকলে গান টেকে না। ব্যঞ্জনবর্ণ বা Consonants হলো সেই গড়ন। এটি ভাষাকে কাঠামো দেয়, শব্দকে শক্তপোক্ত করে তোলে।
১৪ ঘণ্টা আগেজোটের চেয়ারম্যান কাজী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি ছিল শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ও দাবি নিয়ে আলোচনা করা। কিন্তু পদযাত্রা শুরু করার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধার মুখে পড়তে হয়। পুলিশের সহযোগিতায় ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গিয়ে স্মারকলিপি পেশ করলেও শিক্ষা..
১ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির স্নাতকে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার (২০ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়টির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ফ্যাকাল্টির ডিন মুহাম্মদ তারেক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামী ৩০ ও ৩১ জানুয়ারি ভর্তি পরীক্ষার জন্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আবেদনের সময়সীমা ও এ-সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য পরবর্তী সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট ও পত্রিকায় জানিয়ে দেওয়া হবে।
যেসব বিভাগে শিক্ষার্থী ভর্তি নেওয়া হবে, সেগুলো হলো বিএসসি (অনার্স) ইন ওশানোগ্রাফি, বিএসসি ইন নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং, বিবিএ ইন পোর্ট ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড লজিসটিকস, এলএলবি (অনার্স) ইন মেরিটাইম ল ও বিএসসি (অনার্স) ইন মেরিন ফিশারিজ।
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির স্নাতকে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার (২০ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়টির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ফ্যাকাল্টির ডিন মুহাম্মদ তারেক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামী ৩০ ও ৩১ জানুয়ারি ভর্তি পরীক্ষার জন্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আবেদনের সময়সীমা ও এ-সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য পরবর্তী সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট ও পত্রিকায় জানিয়ে দেওয়া হবে।
যেসব বিভাগে শিক্ষার্থী ভর্তি নেওয়া হবে, সেগুলো হলো বিএসসি (অনার্স) ইন ওশানোগ্রাফি, বিএসসি ইন নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং, বিবিএ ইন পোর্ট ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড লজিসটিকস, এলএলবি (অনার্স) ইন মেরিটাইম ল ও বিএসসি (অনার্স) ইন মেরিন ফিশারিজ।
ইংরেজি ভাষাকে আয়ত্তে আনতে আমাদের কত রকমের নিয়মের মধ্য দিয়ে যেতে হয়। তবু উপর্যুক্ত পরামর্শের অভাবে আমরা লাইনচ্যুত হয়ে পড়ি। কীভাবে ইংরেজিতে কথা বলার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করব
২৪ জুলাই ২০২৩‘পরিবেশ’ শব্দটি এখন কেবল বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়। সামাজিক, অর্থনৈতিক কিংবা স্বাস্থ্য—সব ক্ষেত্রে এটি অপরিহার্য আলোচ্য বিষয়। কিন্তু এই বোধ সঞ্চার করতে সময় লেগেছে অনেক, আর সেই বিলম্বই আজ পৃথিবীকে করেছে অসুস্থ। এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার নিয়ে পরামর্শ...
১৪ ঘণ্টা আগেস্বরবর্ণ হলো ভাষার সুর, কিন্তু সুরে গড়ন না থাকলে গান টেকে না। ব্যঞ্জনবর্ণ বা Consonants হলো সেই গড়ন। এটি ভাষাকে কাঠামো দেয়, শব্দকে শক্তপোক্ত করে তোলে।
১৪ ঘণ্টা আগেজোটের চেয়ারম্যান কাজী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি ছিল শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ও দাবি নিয়ে আলোচনা করা। কিন্তু পদযাত্রা শুরু করার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধার মুখে পড়তে হয়। পুলিশের সহযোগিতায় ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গিয়ে স্মারকলিপি পেশ করলেও শিক্ষা..
১ দিন আগেমো. আশিকুর রহমান
‘পরিবেশ’ শব্দটি এখন কেবল বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়। সামাজিক, অর্থনৈতিক কিংবা স্বাস্থ্য—সব ক্ষেত্রে এটি অপরিহার্য আলোচ্য বিষয়। কিন্তু এই বোধ সঞ্চার করতে সময় লেগেছে অনেক, আর সেই বিলম্বই আজ পৃথিবীকে করেছে অসুস্থ। এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এস বিপুলেন্দু বসাক। লিখেছেন মো. আশিকুর রহমান
মানুষ এখন ধীরে ধীরে বুঝতে শিখছে। মানুষ একা ভালো থাকতে পারে না; চারপাশ ভালো না থাকলে নিজের মঙ্গলও অসম্পূর্ণ থেকে যায়। এই সামগ্রিক ভালো থাকার মূল চাবিকাঠি হলো পরিবেশ। উন্নত বিশ্ব যেখানে বিশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে পরিবেশবিজ্ঞানের গুরুত্ব উপলব্ধি করেছিল, সেখানে আমাদের দেশে বিষয়টি গুরুত্ব পেতে আরও প্রায় অর্ধশতাব্দী লেগে গেছে। এই দীর্ঘ অপেক্ষা আমাদের পরিবেশ ও উন্নয়নের সূচকে মারাত্মক ক্ষতি ডেকে এনেছে।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে
এ দেশের পরিবেশবিজ্ঞান খুব পুরোনো কোনো বিষয় নয়। গত শতকের শেষ দিকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে দেশে বিষয়টির একাডেমিক যাত্রা শুরু হয়। এরপর ধীরে ধীরে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিভাগ চালু এবং ব্যক্তি পর্যায়ের চিন্তা থেকে পরিবেশ বিষয়ক গবেষণা ও কর্মসূচি একটি সামগ্রিক রূপ নিতে শুরু করে।
২০১৬ সালে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিষ্ঠিত হয় দেশের প্রথম এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ। এটি এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে। পরবর্তী সময়ে ২০১৮ সালে বুটেক্সেও একই নামে একটি বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয়। মূলত টেক্সটাইল শিল্পের দূষণ ও এর প্রতিকার নিয়ে বিশেষভাবে কাজ করছে।
একটি মাল্টিডিসিপ্লিনারি বিষয়
এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং কোনো একক শাখার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি প্রকৃত অর্থে একটি মাল্টিডিসিপ্লিনারি প্রফেশনাল অ্যাপ্রোচ। এই বিষয়ে পড়াশোনা ও গবেষণার জন্য দরকার পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, গণিত, জীববিজ্ঞান, ভূতত্ত্ব, ভূগোল, অণুজীববিজ্ঞান, হাইড্রোলজি, পাবলিক হেলথ অ্যান্ড সেফটির মতো নানা ক্ষেত্রের জ্ঞান।
ভূমির গভীর কোর থেকে শুরু করে মহাশূন্যের এক্সট্রা-টেরেস্ট্রিয়াল অবজেক্ট পর্যন্ত। প্রকৃতির প্রতিটি স্তর এই বিষয়ের গবেষণার পরিসরে আসে। এককথায়, পৃথিবীকে জানাই এই বিষয়ের মূল লক্ষ্য।
কর্মপরিধি ও সম্ভাবনা
পরিবেশবিজ্ঞান ও প্রকৌশল পেশার সুযোগ অত্যন্ত বিস্তৃত। পরিবেশবিজ্ঞানী বা ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজের পাশাপাশি বিশ্বখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে গবেষক হিসেবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়া সিটি করপোরেশনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা দপ্তর, বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও পানিসম্পদ বিভাগ, নদী ও উপকূল গবেষণা কেন্দ্র, মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (নাসা, স্প্যারো), বিশ্বব্যাংক, ইউএনডিপি, ইউনিসেফ, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রকল্প ও এনজিওতেও কাজের সুযোগ রয়েছে।
উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা
বর্তমান বিশ্বে একজন এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্টিস্ট বা ইঞ্জিনিয়ারের চাহিদা ও বেতন দুটোই বিশ্বে প্রথম সারির পেশাগুলোর মধ্যে অন্যতম। উচ্চশিক্ষা ও যথাযথ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এই পেশায় খুব সহজেই নিজের ক্যারিয়ারের উন্নতি করা যায়। আর উন্নত বিশ্বে এই বিভাগের উচ্চ চাহিদার কথা মাথায় রেখেই উচ্চশিক্ষার জন্য রয়েছে বিভিন্ন ধরনের স্কলারশিপ, ফেলোশিপ ও ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা। যেগুলোতে কোয়ালিফাই করতে হলে ছাত্রজীবনে একটু অধ্যয়ন ও গবেষণায় মনোযোগী হওয়ার সদিচ্ছাই যথেষ্ট।
‘পরিবেশ’ শব্দটি এখন কেবল বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়। সামাজিক, অর্থনৈতিক কিংবা স্বাস্থ্য—সব ক্ষেত্রে এটি অপরিহার্য আলোচ্য বিষয়। কিন্তু এই বোধ সঞ্চার করতে সময় লেগেছে অনেক, আর সেই বিলম্বই আজ পৃথিবীকে করেছে অসুস্থ। এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এস বিপুলেন্দু বসাক। লিখেছেন মো. আশিকুর রহমান
মানুষ এখন ধীরে ধীরে বুঝতে শিখছে। মানুষ একা ভালো থাকতে পারে না; চারপাশ ভালো না থাকলে নিজের মঙ্গলও অসম্পূর্ণ থেকে যায়। এই সামগ্রিক ভালো থাকার মূল চাবিকাঠি হলো পরিবেশ। উন্নত বিশ্ব যেখানে বিশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে পরিবেশবিজ্ঞানের গুরুত্ব উপলব্ধি করেছিল, সেখানে আমাদের দেশে বিষয়টি গুরুত্ব পেতে আরও প্রায় অর্ধশতাব্দী লেগে গেছে। এই দীর্ঘ অপেক্ষা আমাদের পরিবেশ ও উন্নয়নের সূচকে মারাত্মক ক্ষতি ডেকে এনেছে।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে
এ দেশের পরিবেশবিজ্ঞান খুব পুরোনো কোনো বিষয় নয়। গত শতকের শেষ দিকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে দেশে বিষয়টির একাডেমিক যাত্রা শুরু হয়। এরপর ধীরে ধীরে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিভাগ চালু এবং ব্যক্তি পর্যায়ের চিন্তা থেকে পরিবেশ বিষয়ক গবেষণা ও কর্মসূচি একটি সামগ্রিক রূপ নিতে শুরু করে।
২০১৬ সালে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিষ্ঠিত হয় দেশের প্রথম এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ। এটি এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে। পরবর্তী সময়ে ২০১৮ সালে বুটেক্সেও একই নামে একটি বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয়। মূলত টেক্সটাইল শিল্পের দূষণ ও এর প্রতিকার নিয়ে বিশেষভাবে কাজ করছে।
একটি মাল্টিডিসিপ্লিনারি বিষয়
এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং কোনো একক শাখার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি প্রকৃত অর্থে একটি মাল্টিডিসিপ্লিনারি প্রফেশনাল অ্যাপ্রোচ। এই বিষয়ে পড়াশোনা ও গবেষণার জন্য দরকার পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, গণিত, জীববিজ্ঞান, ভূতত্ত্ব, ভূগোল, অণুজীববিজ্ঞান, হাইড্রোলজি, পাবলিক হেলথ অ্যান্ড সেফটির মতো নানা ক্ষেত্রের জ্ঞান।
ভূমির গভীর কোর থেকে শুরু করে মহাশূন্যের এক্সট্রা-টেরেস্ট্রিয়াল অবজেক্ট পর্যন্ত। প্রকৃতির প্রতিটি স্তর এই বিষয়ের গবেষণার পরিসরে আসে। এককথায়, পৃথিবীকে জানাই এই বিষয়ের মূল লক্ষ্য।
কর্মপরিধি ও সম্ভাবনা
পরিবেশবিজ্ঞান ও প্রকৌশল পেশার সুযোগ অত্যন্ত বিস্তৃত। পরিবেশবিজ্ঞানী বা ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজের পাশাপাশি বিশ্বখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে গবেষক হিসেবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়া সিটি করপোরেশনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা দপ্তর, বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও পানিসম্পদ বিভাগ, নদী ও উপকূল গবেষণা কেন্দ্র, মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (নাসা, স্প্যারো), বিশ্বব্যাংক, ইউএনডিপি, ইউনিসেফ, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রকল্প ও এনজিওতেও কাজের সুযোগ রয়েছে।
উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা
বর্তমান বিশ্বে একজন এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্টিস্ট বা ইঞ্জিনিয়ারের চাহিদা ও বেতন দুটোই বিশ্বে প্রথম সারির পেশাগুলোর মধ্যে অন্যতম। উচ্চশিক্ষা ও যথাযথ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এই পেশায় খুব সহজেই নিজের ক্যারিয়ারের উন্নতি করা যায়। আর উন্নত বিশ্বে এই বিভাগের উচ্চ চাহিদার কথা মাথায় রেখেই উচ্চশিক্ষার জন্য রয়েছে বিভিন্ন ধরনের স্কলারশিপ, ফেলোশিপ ও ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা। যেগুলোতে কোয়ালিফাই করতে হলে ছাত্রজীবনে একটু অধ্যয়ন ও গবেষণায় মনোযোগী হওয়ার সদিচ্ছাই যথেষ্ট।
ইংরেজি ভাষাকে আয়ত্তে আনতে আমাদের কত রকমের নিয়মের মধ্য দিয়ে যেতে হয়। তবু উপর্যুক্ত পরামর্শের অভাবে আমরা লাইনচ্যুত হয়ে পড়ি। কীভাবে ইংরেজিতে কথা বলার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করব
২৪ জুলাই ২০২৩২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির স্নাতকে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার (২০ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়টির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ফ্যাকাল্টির ডিন মুহাম্মদ তারেক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেস্বরবর্ণ হলো ভাষার সুর, কিন্তু সুরে গড়ন না থাকলে গান টেকে না। ব্যঞ্জনবর্ণ বা Consonants হলো সেই গড়ন। এটি ভাষাকে কাঠামো দেয়, শব্দকে শক্তপোক্ত করে তোলে।
১৪ ঘণ্টা আগেজোটের চেয়ারম্যান কাজী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি ছিল শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ও দাবি নিয়ে আলোচনা করা। কিন্তু পদযাত্রা শুরু করার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধার মুখে পড়তে হয়। পুলিশের সহযোগিতায় ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গিয়ে স্মারকলিপি পেশ করলেও শিক্ষা..
১ দিন আগেফোনেটিকস
মমতাজ জাহান মম
স্বরবর্ণ হলো ভাষার সুর, কিন্তু সুরে গড়ন না থাকলে গান টেকে না। ব্যঞ্জনবর্ণ বা Consonants হলো সেই গড়ন। এটি ভাষাকে কাঠামো দেয়, শব্দকে শক্তপোক্ত করে তোলে।
ব্যঞ্জনবর্ণ কী?
যখন তুমি কোনো শব্দ উচ্চারণ করো আর মুখের ভেতর বাতাস কোথাও গিয়ে আটকে যায় বা ধাক্কা খায়, তখন তৈরি হয় ব্যঞ্জনবর্ণ। এ বাধা শব্দকে আলাদা আলাদা করে শোনায়।
উদাহরণ
‘b’ বললে ঠোঁট একসঙ্গে বন্ধ হয়।
‘t’ বললে জিব দাঁতের কাছে ঠেকে যায়।
‘s’ বললে বাতাস দাঁতের ফাঁক দিয়ে বের হয়।
ইংরেজিতে ব্যঞ্জনবর্ণের সংখ্যা
প্রায় ২৪টি ব্যঞ্জন ধ্বনি আছে। এগুলোকে উচ্চারণের ধরন ও জায়গা অনুযায়ী ভাগ করা হয়।
ব্যঞ্জনবর্ণের দুই বড় দিক
১. উচ্চারণের ধরন
Plosive (বিস্ফোরণধ্বনি)
Fricative (ঘর্ষণধ্বনি) f, v, s, z, sh, zh
Nasal (নাসিক্যধ্বনি) m, n, ng
Lateral l
Approximant— r, w, y
২. উচ্চারণের স্থান
Bilabial (দুই ঠোঁট) b, p, m
Dental (দাঁতের কাছে)— th (think, this)
Alveolar (দাঁতের মাড়ির কাছে) t, d, s, z, n, l
Velar (জিভের পেছনে) k, g, ng
মজার তুলনা
ভাবো, তোমার মুখটা এক মিউজিক ব্যান্ড। ঠোঁট = ড্রাম; দাঁত = গিটার
জিভ = পিয়ানো।
প্রতিটি ব্যঞ্জনবর্ণ একেকটা বাদ্যযন্ত্রের মতো বাজে, আর মিলেমিশে বানায় সুন্দর গান, মানে কথা।
ছোট্ট অনুশীলন
একবার আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে বলো: p, t, k। দেখো ঠোঁট, জিব আর গলার কোন অংশ নড়ে।
তারপর বলো: f, s, sh এবার লক্ষ করো বাতাস কীভাবে বের হচ্ছে।
আগামী পর্বে (পর্ব-৭)
স্বরবর্ণ হলো ভাষার সুর, কিন্তু সুরে গড়ন না থাকলে গান টেকে না। ব্যঞ্জনবর্ণ বা Consonants হলো সেই গড়ন। এটি ভাষাকে কাঠামো দেয়, শব্দকে শক্তপোক্ত করে তোলে।
ব্যঞ্জনবর্ণ কী?
যখন তুমি কোনো শব্দ উচ্চারণ করো আর মুখের ভেতর বাতাস কোথাও গিয়ে আটকে যায় বা ধাক্কা খায়, তখন তৈরি হয় ব্যঞ্জনবর্ণ। এ বাধা শব্দকে আলাদা আলাদা করে শোনায়।
উদাহরণ
‘b’ বললে ঠোঁট একসঙ্গে বন্ধ হয়।
‘t’ বললে জিব দাঁতের কাছে ঠেকে যায়।
‘s’ বললে বাতাস দাঁতের ফাঁক দিয়ে বের হয়।
ইংরেজিতে ব্যঞ্জনবর্ণের সংখ্যা
প্রায় ২৪টি ব্যঞ্জন ধ্বনি আছে। এগুলোকে উচ্চারণের ধরন ও জায়গা অনুযায়ী ভাগ করা হয়।
ব্যঞ্জনবর্ণের দুই বড় দিক
১. উচ্চারণের ধরন
Plosive (বিস্ফোরণধ্বনি)
Fricative (ঘর্ষণধ্বনি) f, v, s, z, sh, zh
Nasal (নাসিক্যধ্বনি) m, n, ng
Lateral l
Approximant— r, w, y
২. উচ্চারণের স্থান
Bilabial (দুই ঠোঁট) b, p, m
Dental (দাঁতের কাছে)— th (think, this)
Alveolar (দাঁতের মাড়ির কাছে) t, d, s, z, n, l
Velar (জিভের পেছনে) k, g, ng
মজার তুলনা
ভাবো, তোমার মুখটা এক মিউজিক ব্যান্ড। ঠোঁট = ড্রাম; দাঁত = গিটার
জিভ = পিয়ানো।
প্রতিটি ব্যঞ্জনবর্ণ একেকটা বাদ্যযন্ত্রের মতো বাজে, আর মিলেমিশে বানায় সুন্দর গান, মানে কথা।
ছোট্ট অনুশীলন
একবার আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে বলো: p, t, k। দেখো ঠোঁট, জিব আর গলার কোন অংশ নড়ে।
তারপর বলো: f, s, sh এবার লক্ষ করো বাতাস কীভাবে বের হচ্ছে।
আগামী পর্বে (পর্ব-৭)
ইংরেজি ভাষাকে আয়ত্তে আনতে আমাদের কত রকমের নিয়মের মধ্য দিয়ে যেতে হয়। তবু উপর্যুক্ত পরামর্শের অভাবে আমরা লাইনচ্যুত হয়ে পড়ি। কীভাবে ইংরেজিতে কথা বলার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করব
২৪ জুলাই ২০২৩২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির স্নাতকে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার (২০ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়টির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ফ্যাকাল্টির ডিন মুহাম্মদ তারেক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে‘পরিবেশ’ শব্দটি এখন কেবল বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়। সামাজিক, অর্থনৈতিক কিংবা স্বাস্থ্য—সব ক্ষেত্রে এটি অপরিহার্য আলোচ্য বিষয়। কিন্তু এই বোধ সঞ্চার করতে সময় লেগেছে অনেক, আর সেই বিলম্বই আজ পৃথিবীকে করেছে অসুস্থ। এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার নিয়ে পরামর্শ...
১৪ ঘণ্টা আগেজোটের চেয়ারম্যান কাজী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি ছিল শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ও দাবি নিয়ে আলোচনা করা। কিন্তু পদযাত্রা শুরু করার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধার মুখে পড়তে হয়। পুলিশের সহযোগিতায় ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গিয়ে স্মারকলিপি পেশ করলেও শিক্ষা..
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সব ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণসহ পাঁচ দফা দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষক প্রতিনিধিদলের সঙ্গে দেখা করেননি শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার)। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তাঁর পদত্যাগ দাবি করেছেন ইবতেদায়ি শিক্ষকেরা। একই সঙ্গে আগামীকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষোভ-মিছিলের ডাক দিয়েছেন তাঁরা।
আজ বুধবার বিকেলে সচিবালয় থেকে বের হয়ে আন্দোলনরত শিক্ষকদের সংগঠন ‘স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষক ঐক্যজোট’ এ দাবি জানায়।
জোটের চেয়ারম্যান কাজী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি ছিল শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ও দাবি নিয়ে আলোচনা করা। কিন্তু পদযাত্রা শুরু করার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধার মুখে পড়তে হয়। পুলিশের সহযোগিতায় ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গিয়ে স্মারকলিপি পেশ করলেও শিক্ষা উপদেষ্টা আমাদের সঙ্গে দেখা করেননি।’
মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘শিক্ষা উপদেষ্টা দেখা না করে শিক্ষকদের সঙ্গে অপমানজনক আচরণ করেছেন। এটি শুধু শিক্ষকদের নয়, গোটা শিক্ষকসমাজের প্রতি অবমাননা। শিক্ষকদের সঙ্গে এমন আচরণ গ্রহণযোগ্য নয়। শিক্ষা উপদেষ্টা শিক্ষকসমাজকে অসম্মান করেছেন। তাই আমরা তাঁর পদত্যাগ দাবি করছি।’
পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুসারে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে থেকে দুপুরে পদযাত্রা শুরু করেন ইবতেদায়ি শিক্ষকেরা। পদযাত্রা কিছুটা এগোলে কদম ফোয়ারা ও প্রেসক্লাবের গেটের মাঝামাঝি সড়কে পুলিশ তা আটকে দেয়। এরপর দাবিদাওয়া নিয়ে কথা বলতে সচিবালয়ে যায় ১৫ জন শিক্ষকের প্রতিনিধিদল।
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে জাতীয়করণের ঘোষণার দ্রুত বাস্তবায়ন, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠানো ১ হাজার ৮৯টি প্রতিষ্ঠানের ফাইল দ্রুত অনুমোদন, এমপিও আবেদনের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মতো প্রাক-প্রাথমিক পদ সৃষ্টি এবং আলাদা অধিদপ্তর স্থাপন।
সব ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণসহ পাঁচ দফা দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষক প্রতিনিধিদলের সঙ্গে দেখা করেননি শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার)। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তাঁর পদত্যাগ দাবি করেছেন ইবতেদায়ি শিক্ষকেরা। একই সঙ্গে আগামীকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষোভ-মিছিলের ডাক দিয়েছেন তাঁরা।
আজ বুধবার বিকেলে সচিবালয় থেকে বের হয়ে আন্দোলনরত শিক্ষকদের সংগঠন ‘স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষক ঐক্যজোট’ এ দাবি জানায়।
জোটের চেয়ারম্যান কাজী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি ছিল শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ও দাবি নিয়ে আলোচনা করা। কিন্তু পদযাত্রা শুরু করার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধার মুখে পড়তে হয়। পুলিশের সহযোগিতায় ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গিয়ে স্মারকলিপি পেশ করলেও শিক্ষা উপদেষ্টা আমাদের সঙ্গে দেখা করেননি।’
মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘শিক্ষা উপদেষ্টা দেখা না করে শিক্ষকদের সঙ্গে অপমানজনক আচরণ করেছেন। এটি শুধু শিক্ষকদের নয়, গোটা শিক্ষকসমাজের প্রতি অবমাননা। শিক্ষকদের সঙ্গে এমন আচরণ গ্রহণযোগ্য নয়। শিক্ষা উপদেষ্টা শিক্ষকসমাজকে অসম্মান করেছেন। তাই আমরা তাঁর পদত্যাগ দাবি করছি।’
পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুসারে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে থেকে দুপুরে পদযাত্রা শুরু করেন ইবতেদায়ি শিক্ষকেরা। পদযাত্রা কিছুটা এগোলে কদম ফোয়ারা ও প্রেসক্লাবের গেটের মাঝামাঝি সড়কে পুলিশ তা আটকে দেয়। এরপর দাবিদাওয়া নিয়ে কথা বলতে সচিবালয়ে যায় ১৫ জন শিক্ষকের প্রতিনিধিদল।
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে জাতীয়করণের ঘোষণার দ্রুত বাস্তবায়ন, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠানো ১ হাজার ৮৯টি প্রতিষ্ঠানের ফাইল দ্রুত অনুমোদন, এমপিও আবেদনের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মতো প্রাক-প্রাথমিক পদ সৃষ্টি এবং আলাদা অধিদপ্তর স্থাপন।
ইংরেজি ভাষাকে আয়ত্তে আনতে আমাদের কত রকমের নিয়মের মধ্য দিয়ে যেতে হয়। তবু উপর্যুক্ত পরামর্শের অভাবে আমরা লাইনচ্যুত হয়ে পড়ি। কীভাবে ইংরেজিতে কথা বলার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করব
২৪ জুলাই ২০২৩২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির স্নাতকে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার (২০ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়টির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ফ্যাকাল্টির ডিন মুহাম্মদ তারেক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে‘পরিবেশ’ শব্দটি এখন কেবল বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়। সামাজিক, অর্থনৈতিক কিংবা স্বাস্থ্য—সব ক্ষেত্রে এটি অপরিহার্য আলোচ্য বিষয়। কিন্তু এই বোধ সঞ্চার করতে সময় লেগেছে অনেক, আর সেই বিলম্বই আজ পৃথিবীকে করেছে অসুস্থ। এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার নিয়ে পরামর্শ...
১৪ ঘণ্টা আগেস্বরবর্ণ হলো ভাষার সুর, কিন্তু সুরে গড়ন না থাকলে গান টেকে না। ব্যঞ্জনবর্ণ বা Consonants হলো সেই গড়ন। এটি ভাষাকে কাঠামো দেয়, শব্দকে শক্তপোক্ত করে তোলে।
১৪ ঘণ্টা আগে