নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) ভেঙে দুটি অধিদপ্তর করা হচ্ছে। এর একটি মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর ও অন্যটি কলেজ শিক্ষা অধিদপ্তর। এ দুটি অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠার জন্য পৃথক অর্গানোগ্রাম, কার্যতালিকাসহ পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাব প্রণয়নের জন্য ছয় সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
আজ রোববার (১২ অক্টোবর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের (সরকারি মাধ্যমিক-১) সিনিয়র সহকারী সচিব সিফাত উদ্দিন স্বাক্ষরিত অফিস আদেশ থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
অফিস আদেশে বলা হয়, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর থেকে মাধ্যমিক শিক্ষাকে পৃথক করে মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর ও কলেজ শিক্ষা অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠার বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা সম্মতি দিয়েছেন। দুটি পৃথক অধিদপ্তরের জন্য অর্গানোগ্রাম, কার্যতালিকাসহ পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাব করার লক্ষ্যে কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটি আগামী ৩০ দিনের মধ্যে দুটি অর্গানোগ্রাম তৈরি করে মন্ত্রণালয়ে জমা দেবে।
অফিস আদেশের তথ্য বলছে, ছয় সদস্যবিশিষ্ট কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের যুগ্ম সচিবকে (সরকারি মাধ্যমিক অধিশাখা) আর সদস্যসচিব করা হয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপসচিব বা সিনিয়র সহকারী সচিবকে (সরকারি মাধ্যমিক-১)।
কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপসচিব (সরকারি কলেজ-১), জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি (উপসচিব পদমর্যাদার নিচে নয়), অর্থ বিভাগের ব্যয় ব্যবস্থাপনা/বাস্তবায়ন অনুবিভাগের প্রতিনিধি (উপসচিব পদমর্যাদার নিচে নয়), মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের উপপরিচালক (মাধ্যমিক), মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের উপপরিচালক (সাধারণ প্রশাসন) এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক (বাজেট)।
কমিটির কর্মপরিধির মধ্যে রয়েছে—রুলস অব বিজনেস-১৯৯৬ অনুসরণ করে গঠিতব্য অধিদপ্তরসমূহের কার্যতালিকা প্রণয়ন; নবগঠিত দুটি অধিদপ্তরের সাংগঠনিক কাঠামো (অর্গানোগ্রাম) প্রস্তুত; নবগঠিত দুটি অধিদপ্তরের কর্মবণ্টন প্রস্তুত এবং টিওঅ্যান্ডই (টেবিল অব দ্য অফিশিয়াল অ্যান্ড ইকুপমেন্ট) নির্ধারণ।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গত জুলাই মাসে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরকে বিভক্ত করার প্রস্তাব পাঠানো হয় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে।
এর আগে ২০০৩ সালে অধ্যাপক মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান মিয়ার নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় শিক্ষা কমিশনের প্রতিবেদনে মাধ্যমিক শিক্ষা পরিচালনায় আলাদা অধিদপ্তরের প্রস্তাব আসে। পরে ২০১০ সালে অধ্যাপক কবীর চৌধুরীর নেতৃত্বে গঠিত কমিশনও স্বতন্ত্র মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর গঠনের প্রস্তাব রাখে। ২০২৩ সালের জেলা প্রশাসক সম্মেলনেও মাউশি ভেঙে দুই ভাগ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল।
এ ছাড়া গত ৫ ফেব্রুয়ারি প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দেওয়া জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনেও মাউশি ভেঙে মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর ও কলেজ শিক্ষা অধিদপ্তর করার সুপারিশ করা হয়। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, মাধ্যমিক শিক্ষা অঙ্গীভূত থাকার কারণে মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষা গুরুত্ব পাচ্ছে না এবং ক্রমেই মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষার মান কমছে। তাই এটি আলাদা হওয়া গুরুত্বপূর্ণ বলে সুপারিশে উল্লেখ করা হয়।
মাধ্যমিক শিক্ষার জন্য আলাদা অধিদপ্তর গঠনের দাবি বিভিন্ন সময়ে তুলেছিলেন মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষকেরাও। তবে সরকারি কলেজগুলোতে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাদের দিক থেকে এ প্রস্তাবের বিরোধিতা রয়েছে। তাঁদের দাবি, প্রশাসন ক্যাডার শিক্ষা প্রশাসনে নিজেদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠায় মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর বিভক্ত করার প্রস্তাব তুলেছে।
জানতে চাইলে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মাধ্যমিক শাখার পরিচালক খান মাইনুদ্দিন সোহেল বলেন, শিক্ষা ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশন মনে করে, এটি একীভূতই থাকা উচিত।
উল্লেখ্য, দেশের সরকারি-বেসরকারি নিম্নমাধ্যমিক, মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক ও কলেজপর্যায়ের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সবগুলোর তদারকির দায়িত্ব মাউশির। এই অধিদপ্তরের মহাপরিচালক পদে পদায়ন পান বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের অধ্যাপক পদমর্যাদার কর্মকর্তারা, যে পদটিকে শিক্ষা ক্যাডারের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ বলে বিবেচনা করা হয়। এই অধিদপ্তরের পরিচালক, উপপরিচালক ও সহকারী পরিচালকের পদগুলোতেও বসেন শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তারা।
সর্বশেষ ২০২৩ সালের শিক্ষা পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দেশের সরকারি-বেসরকারি প্রায় ১৯ হাজারটি মাধ্যমিক ও নিম্নমাধ্যমিক স্কুল, ১ হাজার ৪৮০টি স্কুল অ্যান্ড কলেজ ও ৩ হাজার ৩৪১টি কলেজ রয়েছে, যেগুলো বর্তমানে তদারকি করে মাউশি। এর বাইরে নয়টি আঞ্চলিক কার্যালয়, ৬৪টি জেলা শিক্ষা কার্যালয়, ৫১৬টি মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যালয় এই অধিদপ্তরের অধীন।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) ভেঙে দুটি অধিদপ্তর করা হচ্ছে। এর একটি মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর ও অন্যটি কলেজ শিক্ষা অধিদপ্তর। এ দুটি অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠার জন্য পৃথক অর্গানোগ্রাম, কার্যতালিকাসহ পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাব প্রণয়নের জন্য ছয় সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
আজ রোববার (১২ অক্টোবর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের (সরকারি মাধ্যমিক-১) সিনিয়র সহকারী সচিব সিফাত উদ্দিন স্বাক্ষরিত অফিস আদেশ থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
অফিস আদেশে বলা হয়, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর থেকে মাধ্যমিক শিক্ষাকে পৃথক করে মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর ও কলেজ শিক্ষা অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠার বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা সম্মতি দিয়েছেন। দুটি পৃথক অধিদপ্তরের জন্য অর্গানোগ্রাম, কার্যতালিকাসহ পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাব করার লক্ষ্যে কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটি আগামী ৩০ দিনের মধ্যে দুটি অর্গানোগ্রাম তৈরি করে মন্ত্রণালয়ে জমা দেবে।
অফিস আদেশের তথ্য বলছে, ছয় সদস্যবিশিষ্ট কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের যুগ্ম সচিবকে (সরকারি মাধ্যমিক অধিশাখা) আর সদস্যসচিব করা হয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপসচিব বা সিনিয়র সহকারী সচিবকে (সরকারি মাধ্যমিক-১)।
কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপসচিব (সরকারি কলেজ-১), জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি (উপসচিব পদমর্যাদার নিচে নয়), অর্থ বিভাগের ব্যয় ব্যবস্থাপনা/বাস্তবায়ন অনুবিভাগের প্রতিনিধি (উপসচিব পদমর্যাদার নিচে নয়), মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের উপপরিচালক (মাধ্যমিক), মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের উপপরিচালক (সাধারণ প্রশাসন) এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক (বাজেট)।
কমিটির কর্মপরিধির মধ্যে রয়েছে—রুলস অব বিজনেস-১৯৯৬ অনুসরণ করে গঠিতব্য অধিদপ্তরসমূহের কার্যতালিকা প্রণয়ন; নবগঠিত দুটি অধিদপ্তরের সাংগঠনিক কাঠামো (অর্গানোগ্রাম) প্রস্তুত; নবগঠিত দুটি অধিদপ্তরের কর্মবণ্টন প্রস্তুত এবং টিওঅ্যান্ডই (টেবিল অব দ্য অফিশিয়াল অ্যান্ড ইকুপমেন্ট) নির্ধারণ।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গত জুলাই মাসে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরকে বিভক্ত করার প্রস্তাব পাঠানো হয় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে।
এর আগে ২০০৩ সালে অধ্যাপক মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান মিয়ার নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় শিক্ষা কমিশনের প্রতিবেদনে মাধ্যমিক শিক্ষা পরিচালনায় আলাদা অধিদপ্তরের প্রস্তাব আসে। পরে ২০১০ সালে অধ্যাপক কবীর চৌধুরীর নেতৃত্বে গঠিত কমিশনও স্বতন্ত্র মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর গঠনের প্রস্তাব রাখে। ২০২৩ সালের জেলা প্রশাসক সম্মেলনেও মাউশি ভেঙে দুই ভাগ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল।
এ ছাড়া গত ৫ ফেব্রুয়ারি প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দেওয়া জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনেও মাউশি ভেঙে মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর ও কলেজ শিক্ষা অধিদপ্তর করার সুপারিশ করা হয়। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, মাধ্যমিক শিক্ষা অঙ্গীভূত থাকার কারণে মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষা গুরুত্ব পাচ্ছে না এবং ক্রমেই মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষার মান কমছে। তাই এটি আলাদা হওয়া গুরুত্বপূর্ণ বলে সুপারিশে উল্লেখ করা হয়।
মাধ্যমিক শিক্ষার জন্য আলাদা অধিদপ্তর গঠনের দাবি বিভিন্ন সময়ে তুলেছিলেন মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষকেরাও। তবে সরকারি কলেজগুলোতে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাদের দিক থেকে এ প্রস্তাবের বিরোধিতা রয়েছে। তাঁদের দাবি, প্রশাসন ক্যাডার শিক্ষা প্রশাসনে নিজেদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠায় মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর বিভক্ত করার প্রস্তাব তুলেছে।
জানতে চাইলে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মাধ্যমিক শাখার পরিচালক খান মাইনুদ্দিন সোহেল বলেন, শিক্ষা ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশন মনে করে, এটি একীভূতই থাকা উচিত।
উল্লেখ্য, দেশের সরকারি-বেসরকারি নিম্নমাধ্যমিক, মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক ও কলেজপর্যায়ের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সবগুলোর তদারকির দায়িত্ব মাউশির। এই অধিদপ্তরের মহাপরিচালক পদে পদায়ন পান বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের অধ্যাপক পদমর্যাদার কর্মকর্তারা, যে পদটিকে শিক্ষা ক্যাডারের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ বলে বিবেচনা করা হয়। এই অধিদপ্তরের পরিচালক, উপপরিচালক ও সহকারী পরিচালকের পদগুলোতেও বসেন শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তারা।
সর্বশেষ ২০২৩ সালের শিক্ষা পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দেশের সরকারি-বেসরকারি প্রায় ১৯ হাজারটি মাধ্যমিক ও নিম্নমাধ্যমিক স্কুল, ১ হাজার ৪৮০টি স্কুল অ্যান্ড কলেজ ও ৩ হাজার ৩৪১টি কলেজ রয়েছে, যেগুলো বর্তমানে তদারকি করে মাউশি। এর বাইরে নয়টি আঞ্চলিক কার্যালয়, ৬৪টি জেলা শিক্ষা কার্যালয়, ৫১৬টি মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যালয় এই অধিদপ্তরের অধীন।
সম্প্রতি চীনে উচ্চশিক্ষার ভর্তিপ্রক্রিয়ায় চায়না স্কলাস্টিক কমপিটেনসি অ্যাসেসমেন্ট (সিএসসিএ) নামে নতুন পরীক্ষা পদ্ধতি চালু করা হয়েছে। ২০২৬ সাল থেকে চীনের ৩০০টির বেশি অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক পর্যায়ের ভর্তি হতে আগ্রহী আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য এই পরীক্ষা আবশ্যিক করা হয়েছে।
১২ মিনিট আগেবিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রায়ই একাডেমিক প্রেজেন্টেশন দিতে হয়। প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীরা এ বিষয়ে উদ্বিগ্ন হন বেশি। ভালো প্রেজেন্টেশন করার জন্য নিচের ছয়টি দিক বিবেচনা করা গুরুত্বপূর্ণ।
২১ মিনিট আগেআজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোট’-এর সদস্যসচিব দেলাওয়ার হোসেন আজিজী আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানান।
১৩ ঘণ্টা আগেস্বাস্থ্যগত কারণ দেখিয়ে অব্যাহতি চাওয়ার পর মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মহাপরিচালক (ডিজি) অধ্যাপক মুহাম্মদ আজাদ খানকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে