নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেটে গোয়াইনঘাট উপজেলায় কিশোরীকে অপহরণের পর ধর্ষণের মামলার আসামিকে গ্রেপ্তার করতে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছে পুলিশ। অভিযোগ উঠেছে, ধর্ষণের বিষয় ধামাচাপা না দিতে পেরে স্থানীয় মেম্বারের নির্দেশে পুলিশের ওপর এই হামলা চালন অভিযুক্তরা। এতে তিন পুলিশ সদস্য গুরুতর আহত হয়েছেন। এ নিয়ে ধর্ষণ-অপহরণ ও পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় পৃথক দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
পুলিশের করা মামলায় আসামিরা হলেন, রানীগঞ্জ গ্রামের মৃত আলী নেওয়াজের ছেলে মো. শফিক মিয়া (৫০), তাজিকুল ইসলাম (৪০), রাজিকুল ইসলাম (৩৫), মৃত আবদুর রশিদের ছেলে ইব্রাহিম মেম্বার (৪২), শফিক মিয়ার ছেলে সাগর মিয়া (১৮), তাজিকুলের স্ত্রী মোছা. ফুল বানু (৩০), শফিক মিয়ার স্ত্রী তহুরা বেগম (৪০), রাজিকুলের স্ত্রী নারগিস বেগমসহ (৪২) অজ্ঞাত ৪ / ৫ জন।
এদিকে ভুক্তভোগী কিশোরীর মায়ের মামলার একমাত্র আসামি কিশোরগঞ্জের বীরধামপাড়া গ্রামের সুরুজ আলীর ছেলে সোহেল মিয়া (১৮)। সোহেলের পরিবার বর্তমানে রানীগঞ্জে বসবাস করেন।
মামলা দুটির এজাহার ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত রোববার (১৮ ডিসেম্বর) রাত ৭টার দিকে ওই কিশোরীকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করেন সোহেল মিয়া। ঘটনা জানাজানি হলে স্থানীয় মেম্বরাসহ দুই পরিবার বিষয়টি মীমাংসায় বসে। কিন্তু কোনো সমাধান না হওয়ায় গত মঙ্গলবার (২০ ডিসেম্বর) থানায় মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগীর মা। পরে ওই দিন রাত ৯টার দিকে গোয়াইনঘাট থানার সালুটিকর তদন্ত কেন্দ্রের উপপরিদর্শক (এসআই) অনীক বডুয়া কনস্টেবল জাফরুল ইসলাম ও হারুন অর রশিদকে নিয়ে আসামিকে গ্রেপ্তার করতে গেলে হামলার শিকার হন। এ সময় এসআই অনীক বডুয়া গুরুতর আহত হন। এ ছাড়া তাঁর সঙ্গে থাকা পুলিশ সদস্যরাও আহত হন।
জানতে চাইলে আজ শনিবার (২৪ ডিসেম্বর) এসআই অনীক বডুয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইব্রাহিম মেম্বার ও শফিক ধর্ষণের বিষয়টি ধামাচাপা দিতে কিশোরীর মা ও নানাকে দুদিন আটকে রাখে। তাদের কথা না মেনে থানায় মামলা করলে ইব্রাহিম মেম্বার ও শফিক সোহেলকে পালাতে সাহায্য করে এবং আমাদেরকে প্রাণে মারার উদ্দেশে অতর্কিত হামলা করে। ঘটনার ৭ দিন হলেও আমার শারীরিক অবস্থার এখনো উন্নতি হয়নি। মাথা ও মুখ ফুলে গেছে। প্রচণ্ড ব্যথা করছে। পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য আজ হাসপাতাল থেকে বের ডায়াগনস্টিক সেন্টারে এসেছি।’
আর গোয়াইনঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কেএম নজরুল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভুক্তভোগী কিশোরীকে চিকিৎসা শেষে তার মায়ের হেফাজতে দেওয়া হয়েছে। ইব্রাহিম মেম্বারসহ আসামিরা পলাতক রয়েছে। তাদের গ্রেপ্তারে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে। আর আহত পুলিশ সদস্যদের যথাযথ চিকিৎসা চলছে।’
সিলেটে গোয়াইনঘাট উপজেলায় কিশোরীকে অপহরণের পর ধর্ষণের মামলার আসামিকে গ্রেপ্তার করতে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছে পুলিশ। অভিযোগ উঠেছে, ধর্ষণের বিষয় ধামাচাপা না দিতে পেরে স্থানীয় মেম্বারের নির্দেশে পুলিশের ওপর এই হামলা চালন অভিযুক্তরা। এতে তিন পুলিশ সদস্য গুরুতর আহত হয়েছেন। এ নিয়ে ধর্ষণ-অপহরণ ও পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় পৃথক দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
পুলিশের করা মামলায় আসামিরা হলেন, রানীগঞ্জ গ্রামের মৃত আলী নেওয়াজের ছেলে মো. শফিক মিয়া (৫০), তাজিকুল ইসলাম (৪০), রাজিকুল ইসলাম (৩৫), মৃত আবদুর রশিদের ছেলে ইব্রাহিম মেম্বার (৪২), শফিক মিয়ার ছেলে সাগর মিয়া (১৮), তাজিকুলের স্ত্রী মোছা. ফুল বানু (৩০), শফিক মিয়ার স্ত্রী তহুরা বেগম (৪০), রাজিকুলের স্ত্রী নারগিস বেগমসহ (৪২) অজ্ঞাত ৪ / ৫ জন।
এদিকে ভুক্তভোগী কিশোরীর মায়ের মামলার একমাত্র আসামি কিশোরগঞ্জের বীরধামপাড়া গ্রামের সুরুজ আলীর ছেলে সোহেল মিয়া (১৮)। সোহেলের পরিবার বর্তমানে রানীগঞ্জে বসবাস করেন।
মামলা দুটির এজাহার ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত রোববার (১৮ ডিসেম্বর) রাত ৭টার দিকে ওই কিশোরীকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করেন সোহেল মিয়া। ঘটনা জানাজানি হলে স্থানীয় মেম্বরাসহ দুই পরিবার বিষয়টি মীমাংসায় বসে। কিন্তু কোনো সমাধান না হওয়ায় গত মঙ্গলবার (২০ ডিসেম্বর) থানায় মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগীর মা। পরে ওই দিন রাত ৯টার দিকে গোয়াইনঘাট থানার সালুটিকর তদন্ত কেন্দ্রের উপপরিদর্শক (এসআই) অনীক বডুয়া কনস্টেবল জাফরুল ইসলাম ও হারুন অর রশিদকে নিয়ে আসামিকে গ্রেপ্তার করতে গেলে হামলার শিকার হন। এ সময় এসআই অনীক বডুয়া গুরুতর আহত হন। এ ছাড়া তাঁর সঙ্গে থাকা পুলিশ সদস্যরাও আহত হন।
জানতে চাইলে আজ শনিবার (২৪ ডিসেম্বর) এসআই অনীক বডুয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইব্রাহিম মেম্বার ও শফিক ধর্ষণের বিষয়টি ধামাচাপা দিতে কিশোরীর মা ও নানাকে দুদিন আটকে রাখে। তাদের কথা না মেনে থানায় মামলা করলে ইব্রাহিম মেম্বার ও শফিক সোহেলকে পালাতে সাহায্য করে এবং আমাদেরকে প্রাণে মারার উদ্দেশে অতর্কিত হামলা করে। ঘটনার ৭ দিন হলেও আমার শারীরিক অবস্থার এখনো উন্নতি হয়নি। মাথা ও মুখ ফুলে গেছে। প্রচণ্ড ব্যথা করছে। পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য আজ হাসপাতাল থেকে বের ডায়াগনস্টিক সেন্টারে এসেছি।’
আর গোয়াইনঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কেএম নজরুল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভুক্তভোগী কিশোরীকে চিকিৎসা শেষে তার মায়ের হেফাজতে দেওয়া হয়েছে। ইব্রাহিম মেম্বারসহ আসামিরা পলাতক রয়েছে। তাদের গ্রেপ্তারে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে। আর আহত পুলিশ সদস্যদের যথাযথ চিকিৎসা চলছে।’
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৫ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
৭ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৩ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৩ দিন আগে